How much prepared Bangladesh?

Author Topic: How much prepared Bangladesh?  (Read 8946 times)

Offline Mohammed Abu Faysal

  • Administrator
  • Full Member
  • *****
  • Posts: 230
    • View Profile
ফেসবুকের মাধ্যমেই ফেসবুক বন্ধুকে ফোন করা যাবে- বন্ধুর ফোন নাম্বার ছাড়াই। আর ফোন করা যাবে এক সাথে অনেককে। শিগ্রই এ সেবা দিতে শুরু করবে বলে জানিয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক বহুজাতিক মোবাইল ফোন কম্পানি অরেঞ্জ। সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুক যে কতো জনপ্রিয় এবং এর যে কোন দেশ-বিদেশ নেই তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। ফলে ফেসবুক ফোন প্রযুক্তি হয়ে উঠতে পারে যোগাযোগ মাধ্যমের যুগান্তকরী এক ঘটনা। অরেঞ্জ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা ফ্রান্স থেকে যাত্রা শুরু করছেন মাত্র; বিশাল আন্তর্জাতিক বাজারের বিষয়টি তাঁদের মাথায় আছে।

গতকাল বুধবার টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, ফেসবুকের সাথে অংশিদারিত্ব চুক্তির মাধ্যমেই অরেঞ্জ প্রযুক্তিসেবাটি তৈরি করেছে এবং এটি আইপি ফোন থেকে একেবারেই আলাদা। এক্ষেত্রে
ব্যবহৃত হয়েছে ফেসবুকের এপিআই তথা অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস। অরেঞ্জ এই ফেসবুক ফোনসেবাটির নাম দিয়েছে "পার্টি কল"- যা আগামী গ্রীষ্মেই ফ্রান্সে বাজারজাত হবে। অরেঞ্জ
জানিয়েছে ডেস্কটপ ও মোবাইল ফেসবুকের দুই প্লাটফরম থেকেই এই সেবাটি উপভোগ করা যাবে এবং কল করার জন্য ফোন নাম্বারের দরকার পড়বে না। একজন গ্রাহক ফোন দিলে অরেঞ্জ তার
নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অপর প্রান্তের গ্রাহকের কাছে কলটি পাঠিয়ে দেবে। আর এ কারণেই মনে করা হচ্ছে যে প্রযুক্তিটি একদিন যুগান্তকারী হয়ে উঠতে পারে, বদলে দিতে পারে প্রচলিত
ফোন ব্যবস্থাকে।

অরেঞ্জ আগে থেকেই তাদের "লিবন" (লাইফ ইজ বেটার অন-এল, আই, বি, এন) অ্যাপের মাধ্যমে ইন্টারনেট ভিত্তিক ফোনসেবা দিয়ে আসছে। তবে এটি শুধু আইফোন অ্যাপ এবং এনড্রয়েড
অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে। অরেঞ্জ বলছে, তাদের পার্টি কল সেবা লিবন বা স্কাইপির মতো কোন আইপি ফোনসেবা নয়। বরং পার্টি কল সেবার আওতায় একজন ফেসবুক
ব্যবহারকারী ফোন করলে তা সরাসরি অরেঞ্জের ভয়েস নেটওয়ার্কে চলে যাবে।

অরেঞ্জের একজন মুখপাত্র টেকক্রাঞ্চকে বলেছেন, ২০১৩ সালের গ্রীষ্মে সেবাটি ফ্রান্সে বাজারজাত করা হবে। তিনি বলেন, অরেঞ্জ ফোনের মালিক হচ্ছে ফ্রান্স টেলিকম এবং ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি
ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন অগ্রসরমান মার্কেটে পা রেখেছে। ফলে ফেসবুক ফোন অনায়াসেই ফ্রান্স থেকে যাত্রা শুরু করে ছড়িয়ে পড়বে নানা দেশে।


Ref: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_no=1069&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=301846

Offline sethy

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1069
    • View Profile
Great information..........................
Sazia Afrin Sethy
ID:101-11-1366
BBA Department,
Batch: 25th,
Sec: B.

Offline Ferdousi Begum

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 823
  • Don't give up.
    • View Profile
Whether Public International Law is a soft law?
« Reply #2 on: November 22, 2012, 03:19:54 PM »
The term ‘soft law’ refers to quasi-legal instruments which do not have any legally binding force or whose binding force is somewhat weaker than the binding force of any traditional law. Traditionally, the term ‘soft law’ is associated with international law. In the context of international law, the term ‘soft law’ covers such elements such as most Resolutions and Declarations of the UN General Assembly, for example, the ‘Universal Declaration of Human Rights’. In international law, the terminology of ‘soft law’" remains relatively controversial because there are some international practitioners who do not accept its existence and for others, there is quite some confusion as to its status in the realm of law. A rule of law is a norm coupled with coercive power. International soft law is only the norm. Now-a-days it works with respect to two fundamental questions of international security law: (1) the legality of the threat or use of nuclear weapons, and (2) the legality of the use of force in humanitarian intervention under the “responsibility to protect” doctrine. In both cases the idea & respect for Public International Law is somehow misused by some states. Therefore question arises whether Public International Law is a soft law or not? Because, now-a-days United Nations is somehow failed to maintain peace & order throughout the world & it cannot be able to bind any state to follow its rules. Thus, the question remains unsolved.

Offline tamim_saif

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 357
  • Test
    • View Profile
Fats encourage overeating
« Reply #3 on: November 22, 2012, 07:27:47 PM »

Scientists find that fats push an “eat more” button in rats

Offline suvro.dhaka

  • Newbie
  • *
  • Posts: 41
    • View Profile
Bangladesh Software Testing Board Offer Training on "ISTQB Certified Tester"
« Reply #4 on: November 24, 2012, 03:37:12 PM »
Training
on
ISTQB Certified Tester-Foundation Level
[/b]

Class Start      :  December 01, 2012
Class End        :  December 31, 2012
Time                  :  5:30am - 7:30pm   


Training Overview:
Bangladesh Software Testing Board (BSTB), in association with Daffodil International University (DIU) is offering the training programs. And the syllabus forms the basis for the International Software Testing Qualification Board (ISTQB) at the Foundation Level. Some local Test Engineers/ Experts will show some Software Tools also. The syllabus will help candidates in their preparation for the examination.

Total Hours    :  14                      
Session         :  07                
Course Fees    :  7,500                     
(Special Discount for DIU Students)


For details please contact:
Jobsbd.com
102/1 Shukrabad (Level 5),
Mirpur Road,Dhanmondi
Dhaka- 1207, Bangladesh
Tel: 9114331, 911 8014, 9114935, 912 0029, 9118497
Cell No:01811458834, 01713493162
Email: learning@jobsbd.com

Offline najim

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 154
    • View Profile

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক্ষার উপায় -১

প্রথম কথা

একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে বসা ছিলাম। তার স্ত্রীও একজন ভাল ডাক্তার। উভয়ে ধর্মপ্রাণ। হজ করেছেন এক সাথেই। দুটো মেয়েকেই তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসাতে ভর্তি করিয়েছেন। আমাকে বললেন, তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসা আরবী মিডিয়ামের স্কলাস্টিকা তাই না? আমি বললাম, হ্যা। উদ্দেশ্য তার উৎসাহকে স্বাগত জানানো। মানে তারা দুটো সন্তানকেই মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে গর্ববোধ করেন। কতখানি ধর্মপ্রাণ হলে এমন হতে পারে তা আপনার ভেবে দেখার বিষয় বটে। রোগী দেখার ফাঁকে ফাঁকে আমার সাথে গল্প করছেন। শুধু আমার সাথেই নয়। আলেম-উলামাদের কাউকে কাছে পেলে আন্তরিকতার সাথেই আলাপ করেন। জানতে চান। জানাতে চান।

একজন মহিলা আসল, সাথে তার মেয়ে।  সে  রোগের বিবরণ দিয়ে বলল, কয়েকদিন আগে ওকে জিনে আছর করেছিল। ওঝা-ফকিরেরা জিন তাড়িয়েছে। এ কথা শুনে ডাক্তার সাহেব রেগে গেলেন। বললেন, কিসের জিন? জিন বলতে কিছু আছে নাকি? জিন আবার মানুষকে ধরে নাকি? যত সব অন্ধ বিশ্বাস! জিন-ভূত বলতে কোন কিছু নেই। জিনে মানুষ ধরে না। মানুষকে আছর করে না। এটা মানসিক রোগ দ্বারা সৃষ্ট একটি কল্পনা। এ কল্পনার কারণে সৃষ্টি হয়েছে একটি অস্বাভাবিক অবস্থা।

তার আবেগ কমে গেলে আমি তাকে এ বিষয়টি বুঝাতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু এতে তার কোন আগ্রহ দেখলাম না। আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাইলেই সে অন্য প্রসঙ্গের অবতারণা করে। আমি বুঝলাম, এ বিষয়ে আলোচনা তার পছন্দ নয়। সে যা বুঝেছে, সেটাকেই সে চুরান্ত বলে বিশ্বাস করে নিয়েছে। বিশ্বাসটা যে সংশোধন করার প্রয়োজন এটা তিনি বুঝতে চাচ্ছেন না।

আসলে কি জিন আছে? জিন কী? ইসলাম কী বলে? জিনদের অস্তিত্বে বিশ্বাস না করা ইসলামে কতখানি গ্রহণযোগ্য? জিন কি মানুষকে আছর করে? এ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কী? এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব এ প্রবন্ধে।

 যে সকল বিষয় এখানে আলোচনা করব সেগুলো হল:

এক.  জিনের পরিচয়
দুই.  জিনের প্রকার
তিন.  জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস ঈমানের দাবি
চার.  জিন কি মানুষকে আছর করে?
পাঁচ.  জিন ও ভূতের মধ্যে পার্থক্য
ছয়.  মানসিক রোগী আর জিনে-ধরা রোগীর মধ্যে পার্থক্য
সাত.  কি কারণে জিন চড়াও হয়?
আট.  জিনের আছরের প্রকারভেদ
নয়.  জিনের আছর থেকে বাঁচতে হলে যা করতে হবে
দশ.  জিনের আছরের চিকিৎসা
এগার.  জিনের অধিকার রক্ষায় আমাদের করণীয়

১) জিনের পরিচয়
জিন আল্লাহ তাআলার একটি সৃষ্টি। যেমন তিনি ফেরেশ্‌তা, মানুষ সৃষ্টি করেছেন তেমনি সৃষ্টি করেছেন জিন। তাদের বিবেক, বুদ্ধি, অনুভূতি শক্তি রয়েছে। তাদের আছে ভাল ও মন্দের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা। তাদের মধ্যে আছে ভাল জিন ও মন্দ জিন। আল কুরআনে  জিনদের বক্তব্য উল্লেখ করে বলা হয়েছে:

আর নিশ্চয় আমাদের কতিপয় সৎকর্মশীল এবং কতিপয় এর ব্যতিক্রম। আমরা ছিলাম বিভিন্ন মত ও পথে বিভক্ত। (সূরা আল জিন : ১১)

এ গোষ্ঠির নাম জিন রাখা হয়েছে, কারণ জিন শব্দের অর্থ গোপন। আরবী জিন শব্দ থেকে ইজতিনান এর অর্থ হল ইসতেতার বা গোপন হওয়া। যেমন আল কুরআনে আল্লাহ বলেছেন :

فَلَمَّا جَنَّ عَلَيْهِ اللَّيْلُ

অতঃপর যখন রাত তার উপর আচ্ছন্ন হল ... (সূরা আল আনআম : ৭৬)

এখানে জান্না অর্থ হল, আচ্ছন হওয়া, ঢেকে যাওয়া, গোপন হওয়া।

তারা মানুষের দৃষ্টি থেকে গোপন থাকে বলেই তাদের নাম রাখা হয়েছে জিন। যেমন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন:

নিশ্চয় সে ও তার দলবল তোমাদেরকে দেখে যেখানে তোমরা তাদেরকে দেখ না। (সূরা আল আরাফ : ২৭)

জিনদের সৃষ্টি করা হয়েছে আগুন দিয়ে। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ বলেন:

আর ইতঃপূর্বে জিনকে সৃষ্টি করেছি উত্তপ্ত অগ্নিশিখা থেকে। (সূরা আল হিজর : ২৭)

এ আয়াত দ্বারা আমরা আরো জানতে পারলাম যে, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানুষ সৃষ্টি করার পূর্বে জিন সৃষ্টি করেছেন। ইরশাদ হয়েছে:

আর অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শুকনো ঠনঠনে, কালচে কাদামাটি থেকে। আর এর পূর্বে জিনকে সৃষ্টি করেছি উত্তপ্ত অগ্নিশিখা থেকে। (সূরা আল হিজর : ২৬-২৭)

আল্লাহ তাআলা যে উদ্দেশ্যে মানুষ সৃষ্টি করেছেন সে-ই উদ্দেশ্যেই জিনকে সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি বলেন:

আর জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমার ইবাদাত করবে। (সূরা আয যারিয়াত : ৫৬)

জিনদের কাছেও তিনি নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছিলেন। তিনি বলেন:

হে জিন ও মানুষের দল, তোমাদের মধ্য থেকে কি তোমাদের নিকট রাসূলগণ আসেনি, যারা তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ বর্ণনা করত এবং তোমাদের এই দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমাদেরকে সতর্ক করত? তারা বলবে, আমরা আমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলাম। আর দুনিয়ার জীবন তাদেরকে প্রতারিত করেছে এবং তারা নিজেদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে যে, তারা ছিল কাফির। (সূরা আল আনআম : ১৩০)

এ আয়াত দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, বিচার দিবসে মানুষের যেমন বিচার হবে তেমনি জিন জাতিকেও বিচার ও জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে।

তারা বিবিধ রূপ ধারণ করতে পারে বলে হাদীসে এসেছে। এমনিভাবে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে বলে আল কুরআনের সূরা আন নামলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আসমানী কিতাবে যারা বিশ্বাসী-ইহুদী, খৃষ্টান ও মুসলমান- তারা সকলে জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে। তারা কেউ জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে না। পৌত্তলিক, কতিপয় দার্শনিক, বস্তুবাদী গবেষকরা জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে না। দার্শনিকদের একটি দল বলে থাকে, ফেরেশ্‌তা ও জিন রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়। সুন্দর চরিত্রকে ফেরেশ্‌তা আর খারাপ চরিত্রকে জিন বা শয়তান শব্দ দিয়ে বুঝানো হয়। অবশ্য তাদের এ বক্তব্য কুরআন ও সুন্নাহর সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

২) জিনের প্রকার
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ সম্পর্কে বলেছেন :

জিন তিন প্রকার। এক. যারা শূন্যে উড়ে বেড়ায়। দুই. কিছু সাপ ও কুকুর। তিন. মানুষের কাছে আসে ও চলে যায়।

(সূত্র : তাবারানী। প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। দেখুন, সহীহ আল জামে আস সাগীর, হাদীস নং ৩১১৪, আবু সালাবা আল খাশানী রা. থেকে বর্ণিত।) (মুজামু আলফাজ আল-আকীদাহ)

জিন বিভিন্ন প্রাণীর রূপ ধারণ করতে পারে। কিন্তু তাদের একটি গ্রুপ সর্বদা সাপ ও কুকুরের বেশ ধারণ করে চলাফেরা করে মানব সমাজে। এটা তাদের স্থায়ী রূপ।

৩) জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস ঈমানের দাবী
একজন মুসলিমকে অবশ্যই জিনের অস্তিত্ব স্বীকার করতে হবে। যদি সে জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে, তাহলে সে মুমিন থাকবে না। জিনের অস্তিত্ব স্বীকার ঈমান বিল গাইব বা অদৃশ্যের প্রতি ঈমান আনার অন্তর্ভূক্ত। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আল কুরআনের প্রায় পঞ্চাশ বার জিনের আলোচনা করেছেন। জিনজাতির সৃষ্টি, সৃষ্টির উদ্দেশ্য, তাদের ইসলাম গ্রহণ, মানুষের পূর্বে তাদের সৃষ্টি করা, ইবলীস জিনের অন্তর্ভূক্ত, সূরা আর রাহমানে জিন ও মানুষকে এক সাথে সম্বোধন, নবী সুলাইমান আলাহিসসালাম  এর আমলে জিনদের কাজ-কর্ম করা, তাদের মধ্যে রাজমিস্ত্রী ও ডুবুরী থাকার কথা, তাদের রোজ হাশরে বিচার শাস্তি ও পুরস্কারের সম্মুখীন হওয়া ইত্যাদি বহু তথ্য আল কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন উল্লেখ করেছেন। তাদের সম্পর্কে বলতে যেয়ে সূরা আল-জিন নামে একটি পূর্ণাঙ্গ সূরা নাযিল করেছেন। তাই কোন মুসলমান জিনের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে আল্লাহর কালামকে অস্বীকার করার মত কাজ করতে পারে না। তেমনি জিনকে রূপক অর্থে ব্যবহার করার কথাও ভাবতে পারে না। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকীদা এটাই। বিভ্রান্ত ও বিলুপ্ত মুতাযিলা ও জাহমিয়্যা সমপ্রদায় জিনের অস্তিত্ব স্বীকার করে না।

৪) জিন কি মানুষকে আছর করে?
এর উত্তর হল, অবশ্যই জিন মানুষকে আছর করতে পারে। স্পর্শ দ্বারা পাগল করতে পারে। মানুষের উপর ভর করতে পারে। তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তার জীবনের স্বাভাবিক কাজ-কর্ম ব্যাহত করতে পারে। এটা বিশ্বাস করতে হয়। তবে এ বিষয়টি কেহ অবিশ্বাস করলে তাকে কাফের বলা যাবে না। সে ভুল করেছে, এটা বলা হবে।জিন যে মানুষকে আছর করে তার কিছু প্রমাণ: আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ

যারা সুদ খায়, তারা তার ন্যায় দাড়াবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল বানিয়ে দেয়। (সূরা আল বাকারা : ২৭৫)

এ আয়াত দ্বারা যে সকল বিষয় স্পষ্টভাবে বুঝা যায়:

এক. যারা সূদ খায় তাদের শাস্তির ধরণ সম্পর্কে ধারণা।

দুই. শয়তান বা জিন মানুষকে স্পর্শ দ্বারা পাগলের মত করতে পারে।

তিন. মানুষের উপর শয়তান বা জিনের স্পর্শ একটি সত্য বিষয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।

চার. জিন-শয়তানের এ স্পর্শ দ্বারা মানুষ যেমন আধ্যাত্নিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তেমনি শারীরিক দিক দিয়েও অস্বাভাবিক হয়ে যায়।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর যে পরম করুণাময়ের জিকির থেকে বিমুখ থাকে আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, ফলে সে হয়ে যায় তার সঙ্গী। (সূরা যুখরুফ : ৩৬)

এ আয়াত দ্বারা যা স্পষ্ট হল : মহান রাহমান ও রহীম আল্লাহ তাআলার জিকির থেকে বিরত থাকা জিন শয়তানের স্পর্শ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার একটি কারণ।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর স্মরণ কর আমার বান্দা আইউবকে, যখন সে তার রবকে ডেকে বলেছিল, শয়তান তো আমাকে কষ্ট ও আযাবের ছোঁয়া দিয়েছে। (সূরা সাদ : ৪১)

এ আয়াত দ্বারা আমরা স্পষ্টভাবে বুঝলাম:

এক. শয়তান নবী আইউব আলাহিস সালামকে স্পর্শ করে শারীরিক রোগ-কষ্ট বাড়িয়ে দিয়েছিল।

দুই. তিনি শয়তানের স্পর্শ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহ তাআলার কাছেই প্রার্থনা করেছিলেন।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোন কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়। (সূরা আল আরাফ : ২০১)

এ আয়াত থেকে যা বুঝে আসে তা হল:

এক. যারা মুত্তাকী বা আল্লাহ ভীরু তাদেরকেও জিন বা শয়তান স্পর্শ করতে পারে। তারা মুত্তাকী হয়েও জিন বা শয়তানের আছরে নিপতিত হতে পারে।

দুই. যারা মুত্তাকী তাদের শয়তান বা জিন স্পর্শ করলে তারা আল্লাহ-কেই স্মরণ করে। অন্য কোন কিছুর দ্বারস্থ হয় না।

তিন. মুত্তাকীগণ জিন বা শয়তান দ্বারা স্পর্শ হয়ে আল্লাহকে স্মরণ করলে তাদের সত্যিকার দৃষ্টি খুলে যায়।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর যদি শয়তানের পক্ষ হতে কোন প্ররোচনা তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে তুমি আল্লাহর আশ্রয় চাও। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। (সূরা আল আরাফ : ২০০)

এ আয়াতে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হল:

এক. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকেও জিন-শয়তান আছর করতে পারে।

দুই. জিন আছর করলে বা শয়তানের কুমন্ত্রণা অনুভব করলে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

তিন. সূরা আল ফালাক ও সূরা আন-নাছ হল জিন শয়তানের আছর থেকে আশ্রয় প্রার্থনার অতি মুল্যবান বাক্য। এ আয়াতের তাফসীর দ্বারা এটা প্রমাণিত।

হাদীসে এসেছে - আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলেছেন, অবশ্যই শয়তান মানুষের রক্তের শিরা উপশিরায় চলতে সক্ষম। ( বুখারী ও মুসলিম)

হাদীসে আরো এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  একদিন বললেন, গত রাতে একটি শক্তিশালী জিন আমার উপর চড়াও হতে চেয়েছিল। তার উদ্দেশ্য ছিল আমার নামাজ নষ্ট করা। আল্লাহ তার বিরুদ্ধে আমাকে শক্তি দিলেন। ( বুখারী, সালাত অধ্যায়)

ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী রহ. এ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত নাসায়ীর বর্ণনায় আরো এসেছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলেছেন, আমি তাকে ধরে ফেললাম। আছার দিলাম ও গলা চেপে ধরলাম। এমনকি তার মুখের আদ্রতা আমার হাতে অনুভব করলাম।

এ হাদীস থেকে আমরা যা জানতে পারলাম :

এক. জিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকেও আছর করতে চেয়েছিল।

দুই. জিনটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামাজ নষ্ট করার জন্য তাঁর কাছে এসেছিল।

তিন. ইফরীত শব্দের বাংলা অর্থ হল ভূত। জিনদের মধ্যে যারা দুষ্ট ও মাস্তান প্রকৃতির তাদের ইফরীত বলা হয়।

চার. জিন দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  কোন ভয় পাননি। তিনি তার সাথে লড়াই করে পরাস্ত করেছেন।

পাঁচ. জিনদের শরীর বা কাঠামো আছে যদিও তা সাধারণত আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না।

Najim U Sharker (Sharif)
Deputy Director (P&D)
Daffodil International University

Offline najim

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 154
    • View Profile

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক্ষার উপায় -2


Pls go through the link for part - 2

http://www.quraneralo.com/jinn-2/
Najim U Sharker (Sharif)
Deputy Director (P&D)
Daffodil International University

Offline Shamsuddin

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 177
  • Test
    • View Profile
ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’

ধূমপানের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় বলে জানিয়েছেন একদল ব্রিটিশ গবেষক।

Source: Internet

Offline tamim_saif

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 357
  • Test
    • View Profile
we should not smoke for the better future of next generation .

Offline fernaz

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 185
  • Test
    • View Profile
Smoking is surely a deadly health hazard.
Dr. Fernaz Narin Nur,
Assistant Professor,
Department of CSE.

Offline Shamsuddin

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 177
  • Test
    • View Profile
We should not smoke for our better future, better generation !

Offline nmoon

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 234
  • Test
    • View Profile
Smoking is very bad habit, so we should avoid it.

Offline Shamsuddin

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 177
  • Test
    • View Profile
I agree with Moon madam, think encourage to avoid them whose are smoking . 

Offline Shamim Ansary

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 3735
  • Change Yourself, the whole will be changed
    • View Profile
Gopal Bhar or Gopal Bhand (Bengali: গোপাল ভাঁড়)
« Reply #13 on: November 27, 2012, 09:00:26 PM »
Gopal Bhar or Gopal Bhand (Bengali: গোপাল ভাঁড়) was a legendary court jester in medieval Bengal. He was in the court of Raja Krishnachandra, the famous king of Nadia in the 18th century AD......

গোপাল ভাঁড়:

১৭০০ শতাব্দীতে গোপাল ভাঁড়ের জন্ম হয় কৃঞ্চনগরের এক নিম্নবিত্ত বাঙালী পরিবারে। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার সুযোগ না পেলেও, তিনি তার বুদ্ধিদীপ্ত বাদানুবাদ ও ব্যবহারের জন্যে ভীষন পরিচিতি লাভ করেন। হাস্য-রস ও বুদ্ধিদীপ্ত আচরনের জন্য কৃঞ্চনগরের (বর্তমান পশ্চিমবাংলার নদীয়া অঞ্চল) রাজা কৃঞ্চচন্দ্র তাকে রাজ্যসভায় স্থান দিয়েছিলেন। তিনি হাস্য-রস দিয়ে রাজাকে আমেদিত করতেন এবং অনেক সমস্যা সুরাহায় সাহায্য করতেন।

একবার মুর্শিদাবাদের নবীন নবাব সিরাজউদ্দোলা বেড়াতে বেড়াতে কৃঞ্চনগর রাজ্যে এসে পৌঁছালেন। রাজার পিতৃশ্রাদ্ধের জন্যে রাখা ষাড়টি আলগা খেয়ে খেয়ে আরো মোটা তাজা হয়ে উঠেছে। একদিন নবাবের সামনে এসে পড়ল ষাড়টি। ভোজন বিলাসী নবাব আলগা ষাড়টি মালিকবিহিন মনে করে ধরে নিয়ে গেলেন তার ক্যাম্পে। মজাদার ভোজ হবে ষাড়টি দিয়ে।

খবরটি পৌঁছল রাজা কৃষচন্দ্রের কাছে। চিন্তায় পড়লেন তিনি। ষাড়টি ফেরৎ চেয়ে নবাবকে ক্ষ্যাপানো ঠিক হবে না। তাছাড়া তার রাজ্যে মুসলমান নবাব গরু জবাই করে খেলেতো হিন্দু ধর্মের আর মান থাকবে না। চিন্তায় চিন্তায় বিষন্ন হলো রাজা। গোপাল দরবারে এসে জানতে চাইলো রাজা এতো বিষন্ন কেন। ঘটনা শুনে গোপাল রাজাকে অভয় দিয়ে বললো, “আমি অনায়াসে ষাড়টাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারবো”। রাজা বললো, “দেখিস, নবাব যেন ক্ষেপে না যায়”। রাজাকে সম্নান জানিয়ে গোপাল রওয়ানা হলো নবাবের ক্যাম্পের দিকে।

গোপালের হাসি-ঠাট্টা নবাবের অজানা নয়। অনেক হাস্য-রস বিনিময়ের পর গোপাল জিজ্ঞেস করলো, “নবাব সাহেব, এই ষাড়টি এখানে বাঁধা রয়েছে কেন?” “ষাড়টি জবাই করে বিরাট এক ভোজের আয়োজন করছি কাল,” বললো নবাব। গোপাল বললো , “হুজুর হলেন দয়ার সাগর, বেড়াতে এসেও কৃষনগরের লোকদের উপকার করতে ভুলেননি। নবাব কিছু বুঝে উঠতে পারলোনা। জিজ্ঞেস করলো, “ভোজের জন্যে ষাড় জবাই দেবো – এতে কৃষনগরের লোকের উপকার হবে কিভাবে?” গোপাল জানালো, “নবাব বোধহয় জানেন না যে এই ষাড়টি শাক-সবজি নয় মানুষের মল ও শুকুরের বিষ্ঠা খেয়ে এতো নাদুস নুদুস হয়েছে। ফলে ষাড়টির গায়ে ভীষন গন্ধ এবং এলাকার লোকজন এটাকে বিদায় করতে পারলেই বাঁচে”।

নোংরা খাবার খেয়ে ষাড়টি নাদুস-নুদুস হয়েছে কথাটা ভেবে নবাবের ভোজের জন্যে ক্ষুধা মিটে গেল! তিনি আদেশ দিলেন ষাড়টি দুরে কোথাও ছেড়ে দিয়ে আসতে। গোপাল নবাবকে সেলাম ঠুকে ক্যাম্প থেকে বের হয়ে গেল। রাজা কৃষচন্দ্র ষাড়টি ফিরে পেয়ে গোপালকে পুরস্কার দিলেন।

অন্য একটা গল্পে আছে যে গোপালের এক দরিদ্র প্রতিবেশী ছিলো। লোকটি অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো করার চিন্তায় সবরকম দিবা স্বপ্নে বিভোর থাকতো। একদিন সে তার স্ত্রীকে বললো, “ আমার কিছু টাকা হলে কয়েকটা গাভী কিনবো”। স্ত্রী বললো, “আজ্ঞে, তা’হলে আমাদের অনেক দুধ থাকবে। দুধ দিয়ে ঘি ও মাখন বানাবো”। স্বামী বললো, “ দুধ ও ঘি বিক্রি করে অনেক টাকা করতে পারবো”। স্ত্রী বললো, “বেশী দুধ হলে আমার বোনকে কিছুটা দিতে পারবো”। স্বামী বললো, “সেকি কথা? তোমার বোনকে কোন দুধ দেয়া যাবে না। বরং অতিরিক্ত দুধ বিক্রি করে সংসারে আরো টাকা আনবো”। এভাবে বাদানুবাদে স্বামী-স্ত্রীতে ঝগড়া বেধে গেল। স্বামী আরো বললো, “আমি যখন বাড়ীতে থাকবো না তখন যেন আমার অনুপস্থিতিতে তোমার বোনকে চুপি চুপি দুধ দিতে না পারো তার ব্যবস্থা আমি করছি”। এ-কথা বলে সে বাড়ীর হাড়িগুলো ভাঙ্গতে লাগলো। স্বামী বললো, “তোমার হাড়ি সব ভেঙ্গেঁ দিচ্ছি। হাড়ি না থাকলে তুমি তোমার বোনকে আর দুধ দিতে পারবে না”।

তখন তাদের বাড়ীর পাশ দিয়ে গোপাল যাচ্ছিল। লোকটির হাড়ি ভাঙ্গার কর্ম দেখে জিজ্ঞিস করলো, “হ্যাগো হাড়ি ভাঙ্গছো কেন?” সব শুনে গোপাল তার হাতে থাকা একটা বাঁশের লাঠী মাথার উপর শূন্য আকাশে খোঁচা দিতে থাকলো। গোপালের ব্যবহার দেখে প্রতিবেশী জিজ্ঞেস করলো, “ গোপাল বাবু তুমি লাঠি দিয়ে শূন্যে খোঁচা দিচ্ছ কেন?” গোপাল উত্তর করলো “তোমার গরু তাড়িয়ে দিচ্ছি। তারা আমার সবজি বাগানের শশা খেয়েছে”। লোকটি আশ্চার্য হয়ে বললো, “ তোমার বাগানের শশা খেয়েছে? তোমারতো কোন সবজী বাগানই নেই! শশা আসবে কোথা থেকে?” গোপাল বললো, “একদিন আমার বাগান হবে। তখন বাগানে অনেক শশা ফলবে”। এ কথা বলে গোপাল আবার আকাশের দিকে লাঠি দিয়ে খোঁচা দিতে থাকলো। এতোক্ষনে প্রতিবেশী বুঝতে পারলো সে ভুলে নিজের বাড়ীর হাড়ি ভাঙ্গছে। সে গোপালকে ধন্যবাদ দিলো তার ভুল ভাঙ্গানোর জন্যে।

একদিন রাজা কৃষচন্দ্র গোপালের বুদ্ধি পরীক্ষার জন্যে এক ফন্দি আটলেন। রাজা বললেন, “গোপাল, বড় চিন্তায় আছি”। গোপাল জিজ্ঞেস করলো, “মহারাজ, কিসের চিন্তা আপনাকে ভাবনায় ফেলেছে?” রাজা বললেন, “সত্য ও মিথ্যার মাঝে দূরত্ব কতটুকু তা ভেবে পাচ্ছিনা। তুমি কি এ ব্যাপারে কোন সাহায্য করতে পারে?” গোপাল বললো, “ এ আবার তেমন কঠিন ভাবনার কথা হলো! চোখ ও কানের মাঝে যে দুরত্ব, সত্য ও মিথ্যার মাঝেও সেই দুরত্ব”। রাজা গোপালের কথার মানে বুঝতে না পেরে বিশ্লেষন দাবী করলেন। গোপাল বললো, “ মহারাজ, যা কানে শুনবেন তা যদি চাক্ষুষ প্রমান করতে পারেন, তাহলে সেটাই হবে সত্যি। আর যা কানে শুনবেন কিন্তু চাক্ষুষ প্রমান নেননি, সেটা সত্যি বলে ধরে নিবেন না। তাহলে দেখা যায় সত্য-মিথ্যার সাথে চোখ-কানের একটা শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে। সেজন্যে বলেছি চোখ-কানের মাঝে যে দুরত্ব, সত্য-মিথ্যার মাঝে সেই দুরত্ব”। রাজা কৃষচন্দ্র বুঝতে পারলেন গোপাল শুধু ভাঁড় নয়, বুদ্ধিমানও বটে।
"Many thanks to Allah who gave us life after having given us death and (our) final return (on the Day of Qiyaamah (Judgement)) is to Him"

Offline shahida sultana shimu

  • Newbie
  • *
  • Posts: 19
  • Test
    • View Profile
Re: Whether Public International Law is a soft law?
« Reply #14 on: November 27, 2012, 09:32:05 PM »
DEAR ma`am,
                     Thanks for your nice presentation.in our presentation you defined the soft law. according to this define,public international law is a soft law.it is a traditional law.it also maintain it`s custom,tradition.