ভিটামিন সি : গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, ভিটামিন সি ঠাণ্ডা ঠেকাতে তেমন কোনো ভূমিকা রাখে না। কিন্তু ঠাণ্ডায় ভোগান্তির সময় কমিয়ে আনতে ভিটামিন সি ভূমিকা রাখে।
এটি কাজ করে একটি অ্যান্টিহিস্টামিন ও অ্যান্টিইনফেমেটরি। এটি নাকে তরল অর্থাৎ পানি ঝরা বন্ধ করে নাককে শুষ্ক করে তোলে এবং রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
জিঙ্ক : যদি ঠাণ্ডায় রোগীরা আক্রান্ত হওয়ার পরপর প্রথম দুই দিন কেউ জিঙ্ক লজেন্স দুই ঘণ্টা পরপর চুষে খান তবে ঠাণ্ডা কম সময় চলবে। বেশ কয়েকটি সমীক্ষা থেকে এ ফলাফল পাওয়া গেছে।
ভিটামিন-ই : ভিটামিন-ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে ভিটামিন-ই খেলে ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। বছরব্যাপী পরিচালিত এক মার্কিনি সমীক্ষায় তা জানা গেছে।
অ্যানড্রোগ্রাফিস : এটি একটি ভারতীয় ওষুধি গাছ। ভেষজ চিকিৎসাবিদদের মধ্যে তা ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, ঠাণ্ডা রোগ চিকিৎসায় তা খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কারণ তা শরীরে অ্যান্ডিবডির জন্ম দেয়ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
।
রসুন : একটি ব্রিটিশ সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা শীতের সময়ের দুই সপ্তাহ বেশি করে রসুন খায় তার অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। আর যদি অসুস্থ হয়েই যায়, তবে দ্রুত সেরে ওঠে।
জামবুরা : ফু সারানোর জন্য জামবুরা খুবই উপকারি। ফুর লক্ষণ দেখা যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জামবুরা খেলে ফু রোগ তাড়াতাড়ি সেরে যায়।
নানা মসলা : কাঁচা মরিচ, গুঁড়া মরিচ, ঝাল স্বাদযুক্ত কন্দ ও ওয়াসাবি আপনার বন্ধ নাক খুলে দিতে সহায়তা করবে।