Budget Allocation for Tourism is Less than the Necessity: Rashed Khan Menon

Author Topic: Budget Allocation for Tourism is Less than the Necessity: Rashed Khan Menon  (Read 822 times)

Offline Madhusudan Das

  • Jr. Member
  • **
  • Posts: 66
  • Test
    • View Profile
পর্যটন খাতে বরাদ্দ প্রয়োজনের তুলনায় কম: মেনন

প্রস্তাবিত বাজেটে পর্যটন খাতে বরাদ্দের পরিমাণ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, বিগত অর্থবছরের বাজেটের চেয়ে এবার বাজেটে অর্থের পরিমাণ কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও পৃথিবীতে যেভাবে পর্যটন এগিয়ে যাচ্ছে, তার সঙ্গে এই বরাদ্দ তুলনা করার মতো নয়। শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে এভিয়েশন সেক্টর নিয়ে এক সেমিনারে তিনি এ সব কথা বলেন।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রস্তাবিত বাজেটে (২০১৬-১৭) পর্যটন খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের কথা জানান।
বাজেট বরাদ্দ প্রসঙ্গে  রাশেদ খান মেনন বলেন, প্রয়োজনের সঙ্গে জোগান দেওয়ার ব্যাপারটি জরুরি। ২০১৫ সালে কেবিনেটের সাব কমিটির সঙ্গে মিটিং করে পর্যটন বর্ষের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীকেও সম্পৃক্ত করা হয়। কিন্তু এজন্য প্রয়োজনীয় যে বাজেট দরকার, তা পাইনি। এবারের বাজেটে অর্থমন্ত্রী শেষ পর্যন্ত ১০০ কোটি টাকা পর্যটন খাতের জন্য বরাদ্দের কথা বলেছেন।

আক্ষেপের সুরে রাশেদ খান মেনন বলেন, আজকের বিশ্বে পর্যটন খাত উৎপাদন ও সেবা খাতের পরে অবস্থান নিয়েছে। আমরাও দাবি করি, গার্মেন্ট খাতের পর আমাদের পর্যটন খাত স্থান নিতে পারে। আমরা ১৫টি দেশের এয়ারপোর্টের মধ্যে মাত্র ৭টি চালু রাখতে পেরেছি। আমি কদিন আগে একটি আন্তর্জাতিক বৈঠকে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাকে নেপালের পর্যটনমন্ত্রী জানালেন, তারা এক বছরের মধ্যে ৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি করবেন। ইন্দোনেশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী জানালেন, এখন পর্যন্ত তাদের ২৭টি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর তৈরি করছে। আমরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নিয়ে যুদ্ধের মধ্যে আছি। টার্মিনাল কাজ শেষে পুরোদমে ব্যবহার করতে পারব ২০২০ সাল থেকে। কিন্তু আমরা বরাবর বলছি ২০১৮ সালের মধ্যে শাহজালালে ধারণ ক্ষমতা হারাবে।

রাশেদ খান মেনন বলেন, চট্টগ্রামে শাহ আমানত বিমানবন্দরে প্রতিদিন ১০০ টনের বেশি পরিবহন হয়। সেখানে একটি কার্গো কমপ্লেক্স তৈরি করা খুবই জরুরি হয়ে গেছে। আমরা তৈরি করতে পারিনি।আমাদের যেসব পুরনো এয়ারপোর্ট রয়েছে, সেগুলো চালু করতে উদ্যোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারকে আমাদের প্রয়োজনে চাপ দিতে হবে। সরকারকে বললে দেবে না, এমন নয়। আমরা ইতোমধ্যে খান জাহান আলী এয়ারপোর্টের কথা বলেছি। একনেকে পাস হয়েছে প্রায় একবছর হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত বাস্তবায়নের জায়গায় যেতে পারিনি।

সরকার বাংলাদেশি তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এবং এভিয়েশন খাতে দক্ষ জনবল তৈরি করতে দেশে একটি এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে বলেও জানান রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, সময়ের প্রয়োজনে বিশ্বব্যাপী এভিয়েশন সেক্টর এখন অনেক বেশি গুরত্বপূর্ণ। এ সেক্টরে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ যেখানে কর্মসংস্থান একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ, সেখানে এভিয়েশন সেক্টর এখনও সেভাবে বিকশিত হয়নি।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেসরকারি বিমান সংস্থা ‘নভোএয়ার’-এর এমডি মফিজুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বারের সাবেক সভাপতি নাসির এ চৌধুরী, ডেফোডিল ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ-এর চেয়ারম্যান সবুর খান প্রমুখ।

Source: http://www.banglatribune.com/others/news
MadhuSudan Das
Lecturer, BTHM, DIU.

Offline Showrav.Yazdani

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 410
  • Everyone is teacher and Everything is Lesson
    • View Profile
Thanks for Sharing.
Regards,
Dewan G. Y. Showrav
Lecturer
Dept. of Business Administration