কৌশলে বাংলাদেশের সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ
মনে রাখুনঃ
(প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি)
.
→আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ
-
চলুন, এইবার আলাদা ভাবে অনুচ্ছেদ গুলোর দিকে দৃষ্টি
দেই।
.
→অনুচ্ছেদ ১-১২
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ
গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
.
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে
এটি হয়েছে)
৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে
এখানে)
৬- নাগরিকত্ব
৭- সংবিধানের প্রাধান্য
৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন
( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
১১- গনতন্ত্র
১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে
এইখানে)
-
অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
মনে রাখুনঃ
(মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক
জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে।
এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী
বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি
নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির
অংশীদার হলেন।)
.
→চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলিয়ে নেই-
.
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮। জনস্বাস্থ্য- জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯। সুযোগের সমতা- সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে
বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি,
নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন