What was the personal life of Prophet

Author Topic: What was the personal life of Prophet  (Read 1662 times)

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
What was the personal life of Prophet
« on: December 09, 2016, 02:49:29 PM »

♦ মানবজাতির জন্য মহান আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সর্বগুণে গুণান্বিত অতি মহৎ একজন মানুষ ছিলেন এবং মানুষের দৃষ্টিতেও তিনি অত্যন্ত মর্যাদাশীল ছিলেন।

♦ তাঁর চেহারা মোবারক পূর্ণিমার চাঁদের মতো ঝলমল করত।
মাঝারি গড়নবিশিষ্ট ব্যক্তি থেকে কিছুটা লম্বা, আবার অতি লম্বা থেকে খাটো ছিলেন তিনি।

♦ মাথা মুবারক সুসংগতভাবে বড় ছিল। কেশ মুবারক সামান্য কুঞ্চিত ছিল, মাথার চুলে অনিচ্ছাকৃতভাবে আপনাআপনি সিঁথি হয়ে গেলে সেভাবেই রাখতেন, অন্যথায় ইচ্ছাকৃতভাবে সিঁঁথি তৈরি করার চেষ্টা করতেন না। চিরুনি ইত্যাদি না থাকলে এরূপ করতেন। আর চিরুনি থাকলে ইচ্ছাকৃত সিঁথি তৈরি করতেন। কেশ মুবারক লম্বা হলে কানের লতি অতিক্রম করে যেত।

♦ শরীর মুবারকের রং ছিল অত্যন্ত উজ্জ্বল আর ললাট ছিল প্রশস্ত। ভ্রুদ্বয় বক্র, সরু ও ঘন ছিল। উভয় ভ্রু পৃথক পৃথক ছিল, মাঝখানে সংযুক্ত ছিল না। ভ্রুদ্বয়ের মাঝখানে একটি রগ ছিল, যা রাগের সময় ফুলে উঠত।

♦ তাঁর নাসিকা উঁচু ছিল, যার ওপর একপ্রকার নূর ও চমক ছিল। যে প্রথম দেখত সে তাঁকে উঁচু নাকওয়ালা ধারণা করত। কিন্তু গভীরভাবে দৃষ্টি করলে বুঝতে পারত যে সৌন্দর্য ও চমকের দরুন উঁচু মনে হচ্ছে, আসলে উঁচু নয়।

♦ দাড়ি মুবারক ভরপুর ও ঘন ছিল। চোখের মণি ছিল অত্যন্ত কালো। তাঁর গণ্ডদেশ সমতল ও হালকা ছিল এবং গোশত ঝুলন্ত ছিল না। তাঁর মুখ সুসংগতপূর্ণ প্রশস্ত ছিল।

♦ তাঁর  দাঁত মুবারক চিকন ও মসৃণ ছিল এবং সামনের দাঁতগুলোর মধ্যে কিছু কিছু ফাঁক ছিল।

♦ তাঁর গ্রীবা মুবারক সুন্দর ও সরু ছিল। তাঁর রং ছিল রুপার মতো সুন্দর ও স্বচ্ছ। তাঁর সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সামঞ্জস্যপূর্ণ ও মাংসল ছিল।

♦ আর শরীর ছিল সুঠাম। তাঁর পেট ও বুক ছিল সমতল এবং বুক ছিল প্রশস্ত। উভয় কাঁধের মাঝখানে বেশ ব্যবধান ছিল। গ্রন্থির হাড়গুলো শক্ত ও বড় ছিল (যা শক্তি-সামর্থ্যের একটি প্রমাণ)। শরীরের যে অংশে কাপড় থাকত না, তা উজ্জ্বল দেখাত। বুক থেকে নাভি পর্যন্ত চুলের সরু রেখা ছিল। তা ছাড়া বুকের উভয় অংশ ও পেট কেশমুক্ত ছিল। তবে উভয় বাহু, কাঁধ ও বুকের উপরিভাগে চুল ছিল।

♦ তাঁর হাতের কবজি দীর্ঘ এবং হাতের তালু প্রশস্ত ছিল। শরীরের হাড়গুলো সামঞ্জস্যপূর্ণ ও সোজা ছিল। হাতের তালু ও উভয় পা কোমল ও মাংসল ছিল। হাত-পায়ের আঙুলগুলো পরিমিত লম্বা ছিল। পায়ের তালু কিছুটা গভীর এবং কদম মুবারক এরূপ সমতল ছিল যে পরিচ্ছন্নতা ও মসৃণতার দরুন পানি আটকে থাকত না, সঙ্গে সঙ্গে গড়িয়ে পড়ত।

♦ তিনি যখন পথ চলতেন, তখন শক্তি সহকারে পা তুলতেন এবং সামনের দিকে ঝুঁকে চলতেন, পা মাটির ওপর সজোরে না পড়ে আস্তে পড়ত। তাঁর চলার গতি ছিল দ্রুত এবং পদক্ষেপ অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ হতো, ছোট ছোট কদমে চলতেন না। চলার সময় মনে হতো যেন তিনি উচ্চভূমি থেকে নিম্নভূমিতে অবতরণ করছেন।

♦ যখন কোনো দিকে মুখ ঘোরাতেন, তখন সম্পূর্ণ শরীরসহ ঘোরাতেন। তাঁর দৃষ্টি নত থাকত এবং আকাশ অপেক্ষা মাটির দিকে অধিক নিবদ্ধ থাকত।

♦ সাধারণত চোখের এক পার্শ্ব দিয়ে তাকাতেন। অর্থাৎ লজ্জা ও শরমের দরুন কারো প্রতি পূর্ণ দৃষ্টি খুলে তাকাতে পারতেন না।

♦ চলার সময় তিনি সাহাবিদের সামনে রেখে নিজে পেছনে থাকতেন।

♦ কারো সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে তিনি আগে সালাম করতেন।

♦ বিশ্বনবী (সা.) সর্বদা আখিরাতের চিন্তায় মশগুল থাকতেন। সর্বক্ষণ উম্মতের কল্যাণের কথা ভাবতেন। দুনিয়াবি জিনিসের মধ্যে তিনি কোনো প্রকার শান্তি ও স্বস্তি পেতেন না।

♦ বিনা প্রয়োজনে কোনো কথা বলতেন না, বেশির ভাগ সময় চুপ থাকতেন। তিনি আদ্যপান্ত মুখ ভরে কথা বলতেন। জিহ্বার কোণ দিয়ে চাপা ভাষায় কথা বলতেন না যে অর্ধেক উচ্চারিত হবে আর অর্ধেক মুখের ভেতর থেকে যাবে, যেমন আজকাল অহংকারীরা করে থাকে।

♦ তিনি এমন সারগর্ভ ভাষায় কথা বলতেন, যাতে শব্দ কম কিন্তু অর্থ বেশি থাকত। তাঁর কথা একটি অন্যটি থেকে পৃথক হতো। অপ্রয়োজনীয় অতিরিক্ত কথা বলতেন না, আবার প্রয়োজন অপেক্ষা এরূপ কমও না যে উদ্দেশ্যই পরিষ্কার বোঝা যায় না।

♦ তিনি নরম মেজাজ ও স্বভাবের ছিলেন, কঠোর মেজাজি ছিলেন না। তিনি কাউকে হেয় করতেন না। আল্লাহর নিয়ামত যত সামান্যই হোক না কেন, তিনি তাকে বড় মনে করতেন। নিয়ামতের নিন্দা করতেন না, আবার মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসাও করতেন না। নিন্দা না করার কারণ যেহেতু আল্লাহ তাআলার নিয়ামত। আর অতিরিক্ত প্রশংসা না করার কারণ ছিল এই যে এতে লোভ হচ্ছে বলে সন্দেহ হতে পারে।

♦ দ্বীনি বিষয় ও হকের ওপর হস্তক্ষেপ করা হলে তাঁর ক্রোধের সামনে কেউ টিকতে পারত না, যতক্ষণ না তিনি এর প্রতিকার করতেন, দ্বীনের ব্যাপারে তাঁর ক্রোধ প্রশমিত হতো না।

♦ তিনি দুনিয়া বা দুনিয়ার কোনো বিষয়ে রাগান্বিত হতেন না। কারণ তাঁর দৃষ্টিতে দুনিয়া ও দুনিয়াবি বিষয়ের কোনো গুরুত্ব ছিল না। তবে দ্বীনি বিষয় বা হকের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করলে ক্রোধে তাঁর চেহারা এরূপ পরিবর্তন হয়ে যেত যে তাঁকে কেউ চিনতে পারত না।

♦ তিনি নিজের জন্য কখনো কারো প্রতি অসন্তুষ্ট হতেন না। নিজের জন্য প্রতিশোধও নিতেন না।

♦ যখন কোনো কারণে কোনো দিকে ইশারা করতেন, তখন সম্পূর্ণ হাত দ্বারা ইশারা করতেন। বিনয়ের খেলাপ বলে আঙুল দ্বারা ইশারা করতেন না।

♦ তিনি আশ্চর্যবোধকালে হাত মুবারক উল্টে দিতেন। কথা বলার সময় কখনো (কথার সঙ্গে) হাত নাড়তেন, কখনো ডান হাতের তালু দ্বারা বাঁ বৃদ্ধাঙুলির পেটে আঘাত করতেন।

♦ কারো প্রতি অসন্তুষ্ট হলে তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতেন ও অমনোযোগিতা প্রকাশ করতেন অথবা তাকে মাফ করে দিতেন।

♦ যখন তিনি খুশি হতেন, তখন লজ্জায় চোখ নিচু করে ফেলতেন। তাঁর বেশির ভাগ হাসি মুচকি হাসি হতো। আর সেই সময় তাঁর দাঁত মুবারক শিলার মতো শুভ্র ও উজ্জ্বল দেখাত।

♦ মহানবী (সা.) ব্যক্তিগত প্রয়োজনে (অর্থাৎ আহার-নিদ্রা ইত্যাদির জন্য) ঘরে যেতেন। এ ব্যাপারে তিনি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে অনুমতিপ্রাপ্ত ছিলেন। তিনি তাঁর ঘরে থাকাকালীন তিন ভাগে ভাগ করতেন—

১. এক ভাগ আল্লাহর ইবাদতের জন্য।

২. এক ভাগ পরিবার-পরিজনের হক আদায়ের জন্য।

৩. এক ভাগ নিজের (আরাম ও বিশ্রাম ইত্যাদির) জন্য।

(সূত্র : বিদায়া নিহায়া, কানজুল উম্মাল; মাওলানা সাদ : হায়াতুস সাহাবাহ, প্রথম খণ্ড, দারুল কিতাব, ঢাকা ও শামায়েলে তিরমিজি, আল কাউসার প্রকাশনী, ঢাকা, ২০০৭)

 


লেখক : সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য অফিসার, তথ্য অধিদপ্তর

Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
Re: What was the personal life of Prophet
« Reply #1 on: December 15, 2016, 12:12:35 PM »
১২ রবিউল আউয়াল শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও মৃত্যুর দিন হিসেবে পরিচিত। বস্তুত দিনটি বিশ্ববাসীর জন্য কেবল জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ স্মরণ নয় বরং নবী করিম (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুকরণ-অনুসরণের মাঝে রয়েছে প্রকৃত সফলতা।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন সর্বোত্তম চরিত্রের অতুলনীয়, অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। তিনি ছিলেন অসাধারণ বিনয়ী, পরোপকারী, সদালাপী সহৃদয়সহ সকল প্রকার মহৎ গুণে গুণান্বিত অনুপম চরিত্রের অধিকারী। শৈশবকাল থেকে মহানবী (সা.)-এর জীবনে এক দুর্লভ ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য পরিস্ফুটিত হয়। দয়া ও ন্যায়পরায়ণতার মূর্ত প্রতীক হিসেবেও নবী করিম (সা.)-এর বেশ সুনাম রয়েছে। দানশীলতা, উদারতা ও বদান্যতায় তিনি ছিলেন অতুলনীয় উদাহরণ। সহনশীলতায় ও ক্রোধ সংবরণে রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সর্বোচ্চ আদর্শের প্রতীক। কখনও তার পক্ষ হতে মন্দ কথন ও কর্ম প্রকাশ পায়নি, নির্যাতন-অবিচারের শিকার হলেও কখনও প্রতিশোধ নেননি। কখনও কাউকে প্রহার করেননি। সদা চিন্তাশীল, কোমল, শান্ত ও ভদ্র চরিত্রের অধিকারী নবী করিম (সা.) নিয়ামত কম হলেও বেশি মনে করতেন। ব্যক্তিগত বা পার্থিব স্বার্থে আঘাত হলে রাগ করতেন না। আল্লাহর বিধান লংঘিত হলে প্রতিবিধান না করা পর্যন্ত ক্রোধ থামাতেন না এবং ক্ষান্ত হতেন না। হাসির সময় প্রায় মুচকি হাসতেন। এক কথা তিন বার বলতেন। তিন বার সালাম দিতেন। তিন বার অনুমতি চাইতেন।

সাহসিকতা, নির্ভীকতা, যথাসময়ে উদ্যোগ গ্রহণ রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিশেষ গুণ ছিল। তার সাহিসকতা বড় বড় বীরদের নিকট অবিসংবাদিতভাবে স্বীকৃত। এক কথায়, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চরিত্রে মানবীয় গুণাবলীর সকল বৈশিষ্ট্যের চূড়ান্ত সম্মিলন ঘটেছিল। তিনি মানুষ ছিলেন বটে তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে ওহি আসতো। এ সম্পর্কে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মতো মানুষ ভিন্ন অন্য কিছু নই। তবে আমার প্রতি অহি নাজিল হয়।’ মহানবী (সা.) সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘মুহাম্মদ তোমাদের মধ্যে কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের পিতা নন। তিনি রাসূল ও শেষ নবী।’ -সূরা আহজাব: ৪০

একজন রাসূল হিসেবে মুহাম্মদ (সা.)-এর দায়িত্ব ছিল মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করা, সতর্ক করা ও সুসংবাদ দেওয়া। এ বিষয়ে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে আর আল্লাহর অনুমতিক্রমে তার দিকে আহবানকারীরূপে এবং প্রদীপ্তরূপে।’ -সূরা আহজাব: ৪৫-৪৬

নবী মুহাম্মদ (সা.) ইন্তিকাল করলেও বিশ্ব ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন। সততা, ধৈর্য, সহনশীলতা ও ন্যায়পরায়ণতাসহ সব সদগুণাবলীর সমন্বয় ঘটেছিল মহানবী (সা.)-এর জীবনে। লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষসহ মানবিক কোনো দুর্বলতা স্পর্শ করেনি তাকে। সারাজীবন কাটিয়েছেন সত্য ও ন্যায়ের পথে। অন্যায়-অসত্যের বিরুদ্ধে লড়েছেন তিনি কঠিন বিপদ আর প্রতিকূল  পরিস্থিতিতে।

হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর চরিত্র মাহাত্ম্যের অত্যুজ্জ্বল আলোকমালায় উদ্ভাসিত হয়েছিল আরববিশ্ব তথা সারাজাহান। তাই তো হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে সংস্কারক, সফল রাষ্ট্রপ্রধান, প্রথম সংবিধান প্রণেতা শ্রেষ্ঠ মহামানব ও মানবতার মুক্তির জন্য আজীবন কঠোর সংগ্রামকারী প্রভৃতি সকল দিক দিয়ে তিনি সবারর জন্যই মডেল। বিশ্বে যারা রাসূল (সা.)-এর রেখে যাওয়া আদর্শ ও শিক্ষা অনুযায়ী বিভিন্ন গবেষণা কাজ করেছেন অথবা জীবনকে পরিচালিত করেছেন তাদের সবাই জীবনে সফল হয়েছেন। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে বিশ্ব শান্তির আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে বিদায় হজে দ্বীন তথা জীবন ব্যবস্থার পূর্ণাঙ্গতার ঘোষণা দিয়ে গেছেন। সুতরাং জীবন ব্যবস্থাকে পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা দেওয়ার পর নতুন করে কোনো জীবন পদ্ধতি অবলম্বন করার কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু এ কথা ভুলে মুসলমানসহ মানবজাতি রাসূলের জীবনাদর্শ থেকে বিমুখ হয়ে নতুন পদ্ধতির দিকে ঝুঁকে পড়ায় বিশ্ব অশান্তির দাবানলে জ্বলছে।

নবী মুহাম্মদ (সা.) জীবনের সকল দিক ও বিভাগে অনুসরণযোগ্য আদর্শ রেখে গেছেন। তার আদর্শের মধ্যেই নেতা, কর্মী, শাসক, শাসিত সকলের জন্য পথের দিশা। তথা হেদায়েতের আলো রয়েছে। রাজনীতি, রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, কূটনীতি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি মানবজাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। অতএব তার জীবনাদর্শ অনুসরণের মাধ্যমেই কেবল শান্তিময় বিশ্ব প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

মুহাম্মদ (সা.) তার ওপর অর্পিত সকল দায়িত্ব পালন করে অসভ্য বর্বর জাতি ও সমাজে একটি শান্তিময় ইসলামি রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রমাণ করে দিয়েছেন একমাত্র আল্লাহর দেওয়া বিধান ছাড়া মানব রচিত অন্য কোনো বিধানে শান্তি ও কল্যাণ নেই। আজও যদি আমরা রাসূলের প্রতিষ্ঠিত সেই রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে পারি এবং আল্লাহর দেওয়া বিধান মেনে চলতে পারি তাহলে অশান্ত ও অস্থির বিশ্বে আবার শান্তি ও সুষম সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।
Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar

Offline mushfiq.swe

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 109
    • View Profile
Re: What was the personal life of Prophet
« Reply #2 on: November 26, 2017, 04:59:04 PM »
Thank you for sharing.
Thanks again as the information source is authentic.
An authentic islamic magazine : http://alkawsar.com/
Muhammad Mushfiqur Rahman
Lecturer, Dept. of SWE,
FSIT, DIU.