How To Open L/C For Export-Import

Author Topic: How To Open L/C For Export-Import  (Read 2369 times)

Offline taslima

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 515
    • View Profile
How To Open L/C For Export-Import
« on: March 27, 2017, 10:40:16 AM »
লেটার অব ক্রেডিট বা এল সিঃ
রপ্তানিকারকের রপ্তানি করা পণ্যের মুল্য প্রাপ্তির নিশ্চয়তার লক্ষে আমদানিকারকের পক্ষ নিয়ে ব্যংক যে প্রত্যয়ন পত্র দেয় তাকেই এল সি বলা হয় । ব্যাংক আমদানিকারকের পক্ষে রপ্তানিকারককে এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে , আমদানিকারক কোন কারনে পণ্যের মূল্য পরিশোদ করতে অস্বীকার করলে উক্ত ব্যাংক রপ্তানিকারককে সেই পণ্যের মূল্য পরিশোদ করবে বা করতে বাধ্য থাকবে । এল সির মাধ্যমে রপ্তানিকারক যেমন তার পণ্যের মুল্য প্রাপ্তি সম্পর্কে নিশ্চিত হয় তেমনি আমদানীকারক এল সি’র বিপরিতে ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধাও পায় । ব্যাংকের মাধ্যমে পণ্য প্রাপ্তির পর রপ্তানিকারক মুল্য পরিশোদ করার সুযোগ পায় ।


ব্যাক টু ব্যাক এল সিঃ
প্রয়োজন ও পণ্যের ধরণের বিবেচনায় এল সি পদ্ধতির ভিন্নতা রয়েছে । বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের আমদানী ও রপ্তানির কাজ ব্যাক টু ব্যাক এল সির মাধ্যমে হয় । সহজ কথায় ব্যাক টু ব্যাক এল সি রপ্তানিকারকের অনুকূল পদ্ধতি ।  রপ্তানিকারকের মূলধনের পরিমান যখন কোন একটি পণ্য সরবাহের জন্য যথেষ্ট থাকে না, সে ক্ষেত্রে ব্যাক টু ব্যাক এল সি ইস্যু করা হয় । রপ্তানি পণ্য উৎপাদনের প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহের জন্য রপ্তানি এলসির সহায়ক জামানত হিসেবে রেখে Advising Bank কে বা ব্রোকারের দেশীয় কোন ব্যাংক পণ্যের মুল-সরবরাহকারীর অনুকূলে যে আর একটি এল সি ইস্যু করে ।

প্রথম এলসির প্রায় সব শর্তাবলী হুবুহু দ্বিতীয় এলসি তে অন্তর্ভুক্ত করা হয় । তবে এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফান্ড স্কিম(ই ডি এফ এস) এর অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অর্থায়নের ব্যবস্থা আছে । যাকে At sight back to back L/C বলে । দেশের রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষে রপ্তানি সহায়তা (export incentive) হিসেবে বাংলাদেশ সরকার রপ্তানিকারকদের ই ডি এফ সুবিধা প্রদান করে ।


এই সুবিধার আওতায় রপ্তানিকারক বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে রপ্তানির বিপরীতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল আমদানী করতে পারে । সেক্ষেত্রে আমদানিকারকদের ঋণ গ্রহনের তারিখ হতে ১৮০ দিনের মধ্যে (অনুরোধে ২৭০) ১ % বাড়টি হারে গৃহীত ঋণের টাকা পরিশোদ করতে হয়। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাক টু ব্যাক এল সির মাধ্যমে পোশাক তৈরির উপকরণাদি সংগ্রহ করে থাকে। রপ্তানিকারকদের বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ মোতাবেক ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলতে হয় ।

image: https://4.bp.blogspot.com/-ViMsQWrVUyw/WLQC0THYLJI/AAAAAAAABqQ/ZwK5VJo4SJoI1fkDnJwRUJx4mpDe5VHwgCLcB/s1600/ppp2.jpg

জেনে নিন আমদানি-রপ্তানির জন্য কিভাবে এল সি খুলতে হয়(How To Open L/C For Export-Import)


উদাহরন স্বরূপ ভাবা যাক আইভোরি কোস্ট এর কোন ফার্ম “এ” তুলা রপ্তানি করতে আগ্রহী । ভারতীয় কোন সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান বা ব্রোকার “বি” বাংলাদেশের স্পিনিং কোম্পানি “সি” সম্পর্কে অবহিত যারা তুলা ক্রয় করতে ইচ্ছুক । কিন্তু সি কোম্পানির কাছে তূলার মূল্যের পুরো টাকা নেই । কোম্পানি “এ” বিক্রি করতে আগ্রহী কিন্তু,  ঝুকি নিতে নিতে নয় ।
     
এ অবস্থায় ব্যাক টু ব্যাক এল সি লেনদেনকে ঝুকিহীন করাতে সাহায্য করবে । “সি” কোম্পানি, ব্রোকার “বি” কে সাথে নিয়ে বাংলাদেশের কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান(ব্যাংক) এর কাছে যাবে এল সি’র জন্য । ব্রোকার “বি” ঐ এল সি কে কাজে লাগিয়ে তার কোন পরিচিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে যাবে ২য় এল সি টির জন্য, যাকে কোম্পানি “এ” এর কাছে ইস্যু করার যাবে । 

কোম্পানি “এ” এর কাছে এলসি পৌঁছানোর সাথে সাথে সে তার তুলা জাহাজীকরণ করবে, এই জেনে যে তুলা পৌঁছালে জার্মান ব্যাংক পুরো পেইমেন্ট করবে । এভাবে বাংলাদেশের একটি পোশাক রপ্তানিকারন টেক্সটাইল কোম্পানি ব্যাক টু ব্যাক এল সির দ্বারা কম মূলধন নিয়েও তার উৎপাদন কাজ শুরু করতে পারে । 

Read more at http://www.textilemania.info/2017/02/how-to-open-lc-for-export-import.html#jYBB1dLrE3dyX8xw.99
Taslima Akter
Sr. Accounts Officer (F&A)
Daffodil International University
Email: taslima_diu@daffodilvarsity.edu.bd