শিশুর দেরীতে কথা বলা । কারণ ও করণীয়

Author Topic: শিশুর দেরীতে কথা বলা । কারণ ও করণীয়  (Read 1342 times)

Offline saima rhemu

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 237
  • Test
    • View Profile
সব পিতামাতাই সন্তানের মুখ থেকে প্রথম শব্দ শোনার জন্য অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করেন।  তাই সন্তানের কথা বলায় দেরী হলে তা অত্যন্ত দুশ্চিন্তা ও হতাশার কারণ হয়। তবে ভালো খবর হচ্ছে বেশিরভাগ শিশুরাই দেরীতে কথা বলা শুরু করে দুই বছর বয়সের মধ্যে কোন সমস্যা ছাড়াই। প্রতি চারজনে একজন শিশু বিলম্বে কথা বলা শুরু করে। এদের বেশিরভাগেরই বিশেষ সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। শিশুর কথা বলার বিষয়ে এবং কখন একজন বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া প্রয়োজন সে বিষয়ে আজকের আলোচনা।

শিশুর কথা বলা নিয়ে কখন চিন্তিত হবেন

শিশু বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জিনিস শেখে। যেমন উপুড় হওয়া, বসা, হামাগুড়ি দেয়া। একইভাবে সে একটি নির্দিষ্ট বয়সে তারা কথা বলা শুরু করে। এই বয়স এর পর যদি শিশুরা কথা বলা শুরু না করে তাহলে অবশ্যই বাবা-মা সচেতন হতে হবে। কথা বলা শুরুর বয়সী শিশুর মধ্যে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশের ভাষা ব্যবহারে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত ছেলে শিশুদের তুলনায় মেয়ে শিশুরা দ্রুত কথা বলতে শেখে। যদি কোনো শিশু ১৮ থেকে ২০ মাস পার হওয়ার পরও দিনে ১০টির কম শব্দ বলে বা ২১ থেকে ৩০ মাস পার হওয়ার পর দিনে ৫০টিরও কম শব্দ বলে তাহলে বুঝতে হবে সমস্যা আছে।

যখন শিশুর সাহায্য প্রয়োজন

প্রথমেই মা বাবা হিসেবে আপনাদের যদি কোন কিছু অস্বাভাবিক লাগে তবে ডাক্তারকে জানান। কারণ আপনারাই আপনাদের বাচ্চাকে সবচাইতে ভালো বুঝবেন। যদি আপনার বাচ্চার মধ্যে কথা বলার ক্ষেত্রে নিচের লক্ষণ গুলো দেখেন সে ক্ষেত্রেও ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা নেয়া উচিত।

১২ মাসের মধ্যে

১ বছর বয়সেও শিশু যখন অস্ফুট বাক্য বলে না বা অন্যদের কথার সাথে সাথে তা অনুকরণ করার চেষ্টা করে না বা প্রতিক্রিয়া দেখায় না তখন বুঝতে হবে যে কোন সমস্যা আছে তার।

বাচ্চা যদি “মামা” বা “ডাডা” জাতীয় শব্দ উচ্চারণ না করে।

যদি কোন রকম ইঙ্গিত না করে- যেমন, হাত বা মাথা নাড়ানো বা আঙ্গুলের সাহায্যে কোন কিছু নির্দেশ করা
“না” বা “টাটা” জাতীয় শব্দ বুঝতে না পারা বা তাতে সাড়া না দেয়া।
প্রিয় কোন জিনিসের দিকে নির্দেশ না করা।

১৫ মাসের মধ্যে কোন শব্দ না বলা।

১৮ মাসের মধ্যে

১৮ মাস বয়সেও যদি সে অন্তত ৬ টি শব্দ বলতে না পারে।
শরীরের কোন অঙ্গের নাম বললে যদি তা নির্দেশ করতে না পারে।
যদি তার প্রয়োজনে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে না পারে বা কোন কিছু নির্দেশ করে দেখাতে না পারে।

১৯-২৪ মাসের মধ্যে

যদি এ সময়ের মধ্যে বাচ্চার শব্দভাণ্ডার দ্রুত বাড়তে না থাকে (অন্তত প্রতি সপ্তাহে ১ টি নতুন শব্দ না শেখে)

২৪ মাসে

২ বছর বয়সেও যদি সে খুব অল্প শব্দ বলতে পারে এবং যদি সে খুব একটা কথা না বলে,
কোন কিছু নির্দেশ করলে যদি সাড়া না দেয়।
কারো কথা বা আচরণ যদি নকল না করে।
বইয়ে বা কোন ছবি দেখিয়ে নাম বললে যদি তা নির্দেশ করতে না পারে।
দুটো শব্দ যদি জোরা লাগাতে না পারে।
ঘরের সাধারণ জিনিস পত্রের ব্যাবহার যদি না যানে। যেমন টুথব্রাশ বা কাঁটা চামচ

৩ বছর বয়সে

৩ বছর বয়সেও যদি তার উচ্চারণগুলো অন্যরা বুঝতে না পারে তখন শিশুর  সাহায্য প্রয়োজন বলে ধরে নিতে হবে।কোনো শব্দ অর্ধেক উচ্চারণ করা, যেমন – মোবাইলকে ‘মোবাই’ বলা। নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত এরকম ভুল হওয়া স্বাভাবিক, ভুল শুধরে দেয়ার পরও যদি বড় হয়ে বাচ্চারা এভাবে কথা বলে তাহলে স্পিচ থেরাপি দিতে হয়। কথা শুনে তা বুঝতে না পারা, দিক চিনতে না পারা, প্রশ্নের উত্তর না দেয়া, কোনো তথ্য শুনে তা বুঝে নেয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যা হতে পারে।

শিশুর কথা বলতে শুরু করার টাইমলাইন।

শিশুর দেরিতে কথা বলার বিভিন্ন কারন
বংশগত কারণে অনেক সময় শিশুরা দেরিতে কথা বলা শুরু করতে পারে।মস্তিষ্কের জন্মগত ত্রুটি, প্রসবকালীন জটিলতা, ভীষণ জ্বর, খিঁচুনি, জীবাণু সংক্রমণ ইত্যাদি শিশুর কথা বলার বাধা হতে পারে। সঠিক সময়ের পূর্বেই জন্মগ্রহণ করা, কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা এবং জন্মের সময়ে চিকিৎসাগত কোন সমস্যার কারণে শিশুর ভাষার দক্ষতা অর্জনে বিলম্ব হতে পারে।

দীর্ঘমেয়াদে কানের সংক্রমণে আক্রান্ত হয় যে শিশুরা তাদের কথা বলা শুরু করতে দেরি হয়। যদি শিশুর ১ বছর বয়সের মধ্যে তার কানের ভেতরে তরল জমা থাকে সংক্রমণের কারণে তাহলে তার শব্দ শুনতে সমস্যা হবে এবং সে দেরীতে কথা বলা শুরু করবে। জিহ্বার ত্রুটির কারণে  অনেক শিশু ঠিকমতো উচ্চারণ করতে পারে না। শিশুর মানসিক প্রতিবন্ধকতা থাকলেও শিশু দেরিতে কথা বলা শেখে।

 
শিশুর সামনে অত্যধিক উচ্চস্বরে কথা বললেও নার্ভাসনেসের কারণে তাদের কথা জড়িয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। অস্বাভাবিক পারিবারিক পরিবেশ শিশুর যথাসময়ে কথা বলায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে। পরিবারে সদস্যদের অস্বাভাবিক আচরণের কারণে শিশুর কথা বলা বিলম্বিত হতে পারে। এমনকি দীর্ঘ সময় কথা না বলেও থাকতে পারে।

মেয়ে শিশুর তুলনায় ছেলে শিশুদের কথা বলায় দেরী হয় বেশি এবং তা হতে পারে ১/২ মাসের ব্যবধানে। ১৬  মাস বয়সে ছেলে শিশুরা গড়ে ৩০ টি শব্দ বলতে পারে যেখানে মেয়ে শিশুরা গড়ে ৫০ টি শব্দ বলতে পারে।

যারা কিছুদিন আগে জন্মগ্রহণ করে অর্থাৎ প্রিম্যাচিউর শিশুদের কথা বলা শুরু হতে দেরি হয়। কারণ গর্ভাবস্থায় ৪০ সপ্তাহ পার হওয়ার আগেই অর্থাৎ ৩৭তম সপ্তাহে বা তার আগেই প্রিম্যাচিউর বেবির জন্ম হয়। ফলে প্রিম্যাচিউর বেবি গর্ভের শেষ মাসটির গুরুত্বপূর্ণ মানসিক বিকাশ থেকে বঞ্চিত হয়। তাই তারা দেরিতে কথা বলে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রিম্যাচিউর শিশুর উন্নয়নের হিসাব করার সময় তার জন্ম তারিখ নয় বরং তার যখন জন্মানোর কথা ছিল সেই তারিখটি থেকে গণনা শুরু করতে হবে। ৩ মাস পূর্বে জন্মগ্রহণ করা শিশুর কথা বলতে দেরী হচ্ছে মনে হতে পারে কিন্তু সে আসলে ঠিক ভাবেই বেড়ে উঠছে। যমজ শিশু অন্যদের তুলনায় দেরিতে কথা বলে।

শিশুর দেরীতে কথা বলার সাথে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের সম্পর্ক

স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের মতো যন্ত্র ব্যবহারের সঙ্গে শিশুদের দেরিতে কথা বলার যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন কানাডার গবেষকরা।তারা বলছেন, শিশুরা যতো বেশি সময় স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের মতো স্ক্রিন সংবলিত যন্ত্র ব্যবহার করবে, ততোই তাদের দেরিতে কথা বলার ঝুঁকি বাড়বে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে অনুষ্ঠিত পেডিয়াট্রিক একাডেমিক সোসাইটিজ মিটিংয়ে এই গবেষণার প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। গবেষকদলের এক সদস্য কানাডার অন্টারিওর ‘দ্য হসপিটাল ফর সিক চিলড্রেন’ হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ক্যাথেরিন বার্কেন বলেন, ‘ট্যাব ও স্মার্টফোনের মতো যন্ত্র এখন সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের যন্ত্র ব্যবহারের সঙ্গে শিশুদের দেরিতে কথা বলা শুরুর একটি যোগসূত্র আমরা পেয়েছি।’

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিশুদের স্মার্টফোন বা ট্যাবের মতো যন্ত্রের ব্যবহার যদি ৩০ মিনিট করে বাড়ে, তবে তাদের দেরিতে কথা বলা শুরুর ঝুঁকি বাড়ে ৪৯ শতাংশ।

শিশু দেরীতে কথা বললে কি করতে হবে?

বাচ্চাদের কথা বলায় সমস্যা হতেই পারে, তবে যত কম বয়সে সমস্যাটি ধরা পড়বে, তত দ্রুত সমাধান করা সম্ভব। যদি আপনার সন্তানের কথা বলায় কোনো ধরনের সমস্যা চোখে পড়ে, দেরি না করে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। বিশেষ করে তোতলানো, কম কথা বলা, অক্ষরজ্ঞান সম্পর্কিত সমস্যাগুলো অবহেলা করা উচিৎ নয় একদমই।

শিশুর আড়াই বছর বয়সেও যদি সঠিকভাবে শব্দ বলতে না পারে তাহলে তার চিকিৎসকের সাহায্য প্রয়োজন। স্পীচ থেরাপির মাধ্যমে বা কানের সংক্রমণের নিরাময় বা শ্রবণ সমস্যার সমাধানের মাধ্যমে চিকিৎসক তার নিরাময়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
 
যেসব শিশু দেরিতে কথা বলে বা ঠিকমতো কথা বলা শিখছে না তাদের ক্ষেত্রে প্রতিটি কাজে একটি নির্দিষ্ট শব্দের ওপর গুরুত্ব দিয়ে কথা বলতে হবে। যেমন- শিশুকে গোসল করানোর সময় `গোসল` শব্দটির ওপর অধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আবার বাইরে যাওয়ার সময় `যাব` শব্দটি বারবার বলে শিশুকে বোঝাতে হবে।

শিশু যদি ইশারার সাহায্যে যোগাযোগ করতে চায়, তবে সেই ইশারার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ এবং অর্থবোধক শব্দ যোগ করে তাকে কথা বলতে উৎসাহিত করুন। যেমন- শিশু বিদায় জানাতে হাত বাড়ালে আপনি বলুন `বাই বাই` অথবা `টা টা`।

শিশুর সবচেয়ে পছন্দের জিনিসটি একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় রেখে (শিশুর নাগালের বাইরে) তাকে জিনিসটি দেখান। যখন সে ওটা নিতে চাইবে বা আপনার হাত ধরে টানবে, তখন আপনি জিনিসটির নাম একটু স্পষ্টভাবে বলুন। যেমন- যদি `গাড়ি` হয় তবে বলুন `ও, তুমি গাড়ি খেলতে চাও?` অথবা `এই যে তোমার গাড়ি।`

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, শিশু মূল শব্দের আগে অনেক ক্ষেত্রে আগে প্রতীকী শব্দ ব্যবহার শুরু করে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনিও প্রাথমিকভাবে প্রতীকী শব্দ ব্যবহারে বেশি গুরুত্ব দিন। যেমন- গাড়ি বোঝাতে পিপ্পিপ্। বেড়াল বোঝাতে মিঁউ মিঁউ ইত্যাদি। যেসব শিশু মাঝেমধ্যে দু-একটি শব্দ বলছে, তাদের শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধির ওপর জোর দিন। যেমন- শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ (মাথা, হাত, পা), বিভিন্ন জিনিসের নাম (বল, গাড়ি, চিরুনি), বিভিন্ন ক্রিয়াবাচক শব্দ (খাব, যাব, ঘুম) ইত্যাদি শেখান।

দুই বছরের বড় শিশুদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে পরিচিত এবং অতি পছন্দের ৮-১০টি ছবি নিয়ে একটি বই তৈরি করুন। প্রতিদিন একটু একটু করে বই দেখিয়ে শিশুকে ছবির মাধ্যমে নাম শেখাতে পারেন। যেসব শিশু চোখে চোখে তাকায় না এবং মনোযোগ কম, আবার কথাও বলছে না, তাদের ক্ষেত্রে আগে চোখে চোখে তাকানো ও মনোযোগ বৃদ্ধির বিভিন্ন কৌশলের ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন- লুকোচুরি খেলা, কাতুকুতু দেওয়া, চোখে চোখে তাকিয়ে শিশুর পছন্দের ছড়াগান অঙ্গভঙ্গি করে গাওয়া।

কি করবেন না

কথা বলার জন্য অত্যধিক চাপ যেমন- `বল, বল` ইত্যাদি করা যাবে না।
শিশুকে অপ্রাসঙ্গিক অথবা অতিরিক্ত প্রশ্ন করা থেকে বিরত থাকুন।
একসঙ্গে অনেক শব্দ শেখানোর চেষ্টা করবেন না, এতে শিশু কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে।
শিশুকে কথা না বলতে পারা, বা ভুলভাবে বলার জন্য বকা দেয়া যাবে না এতে শিশুর মধ্যে ভয় দানা বাঁধে এবং পরে সে কথা বলতে অনাগ্রহী হয়ে যেতে পারে। তার আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে যায়।
স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি কিছুটা দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা ব্যবস্থা। সঠিক সময়ে এই পদ্ধতির কৌশলগত প্রয়োগ হলে শিশু কথা এবং যোগাযোগের অন্যান্য মাধ্যমে উন্নতি করবে।অনেক মা-বাবাই ভাবেন, অন্যান্য স্বাভাবিক শিশুর সঙ্গে তাঁদের পিছিয়ে পড়া শিশুর খেলার পরিবেশ করে দিলেই আপনা আপনিই কথা শিখে যাবে। কিন্তু মনে রাখবেন, এমনটা না-ও হতে পারে। তাই নিজেরা বাড়িতে চেষ্টা করুন, প্রয়োজনে স্পিচ থেরাপির সহায়তা নিন।

আজকাল অনেকেই বলেন দেড় দুই বছর পার হয়ে যাচ্ছে, তারপরও শিশু কথা বলছে না। অনেক শিশুর এই সমস্যা তিন বছর পর্যন্তও স্থায়ী হচ্ছে। চিন্তিত হয়ে অনেক বাবা-মাই ছোটেন চিকিৎসকের কাছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুর সঙ্গে যতো বেশি পরিমান কথা বলা হবে, ততই সে দ্রুত কথা বলা শিখবে। আজকাল শিশুরা বেড়ে উঠছে একক পরিবারে। যেখানে বাবা-মা ছাড়া তার সঙ্গে কথা বলার কেউ থাকে না। আবার বাবা-মাও নিজ নিজ কাজে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে  ছোট শিশুটির সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সময় পান না। একারণেও শিশুরা দেরীতে কথা বলতে শেখে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেসব শিশুর দিকে বেশি মনোযোগ দেওয়া হয় এবং তাদের সঙ্গে বেশি কথা বলা হয় তারা অন্য শিশুদের তুলনায় দ্রুত কথা বলা শেখে। তাদের সঙ্গে খেলাচ্ছলে কথা বললে তারা খুশি হয়, দ্রুত সাড়া দেয়। তাই যত বেশী সম্ভব আপনার বাচ্চার সাথে কথা বলুন।
Saima Amin
Assistant Coordination Officer
Department of Architecture
Email: archoffice@daffodilvarsity.edu.bd
Cell: 01847140045, Ext: 299

Offline 710001983

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 255
  • Let's be an example, than advising others.
    • View Profile
Very informative writing!! My younger child is also a little late to start speaking.
Md. Imdadul Haque
Senior Lecturer
Department of Public Health
Daffodil International University
Dhaka-1207

Offline saima rhemu

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 237
  • Test
    • View Profile
Saima Amin
Assistant Coordination Officer
Department of Architecture
Email: archoffice@daffodilvarsity.edu.bd
Cell: 01847140045, Ext: 299

Offline tokiyeasir

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 905
  • Test
    • View Profile
helpful for further actions ;)

Offline saima rhemu

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 237
  • Test
    • View Profile
Saima Amin
Assistant Coordination Officer
Department of Architecture
Email: archoffice@daffodilvarsity.edu.bd
Cell: 01847140045, Ext: 299