■ ব্যথা ধীরে ধীরে বাড়ে, মাস–বছরজুড়ে বয়সের সঙ্গে বাড়তে থাকে।
■ প্রথম দিকে কিছুদিন ভালো, কিছুদিন খারাপ—এভাবে চলতে থাকে।
■ হাঁটাচলায় ব্যথা বাড়ে, বিশ্রাম নিলে কমে।
■ হাঁটু লাল বা বেশি ফোলা হয় না।
চিকিৎসা কী?
রোগ সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেওয়া জরুরি। এটি যে নিরাময়–অযোগ্য, তা মেনে নিন। কিন্তু চিকিৎসার মাধ্যমে ব্যথা কমানো ও জীবনযাত্রার মান বাড়ানো সম্ভব। শুধু ওষুধের মাধ্যমে তা সম্ভব নয়।
■ ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন।
■ হাঁটু ভাঁজ করে বসা বা বসে কাজ করা, সিঁড়ি ভাঙা এড়িয়ে চলুন।
■ হাঁটুর চারপাশের পেশির কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়ামগুলো করুন।
■ ব্যথার তীব্রতার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খান। অল্প ব্যথায় প্যারাসিটামল, ক্যাপসেসিন ক্রিম যথেষ্ট। না কমলে ব্যথানাশক বড়ি লাগতে পারে। তার আগে রোগীর কিডনি, যকৃৎ, হার্টের অবস্থা দেখে নিতে হবে।
■ ঠান্ডা গরম সেঁক সাময়িক আরাম দিলেও এর উপকার দীর্ঘমেয়াদি নয়।
■ সবকিছুর পর শল্যচিকিৎসা বা হাঁটু প্রতিস্থাপনের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়।
■ বাজার চলতি কিছু নতুন চিকিৎসা, যেমন স্টেমসেল থেরাপি, লেজার, পিআরপি ইত্যাদির দীর্ঘমেয়াদি উপকারিতা সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য–উপাত্ত এখনো পাওয়া যায়নি।
Reference:
https://www.prothomalo.com/life-style/article/1561137/%E0%A6%95%E0%A7%80%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%93%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%B8