এবার শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়!

Author Topic: এবার শিল্প বিশ্ববিদ্যালয়!  (Read 1847 times)

Offline alsafayat

  • Newbie
  • *
  • Posts: 22
  • Seeker of the Unknown
    • View Profile
    • Al Safayat
দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদের চাহিদা পূরণে শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। রাজধানীর মিরপুরে অবস্থিত মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ‘বিজ্ঞান-বই-পাখি-কারুমেলা আর ফুল-পিঠা আছে সাথে, জুড়ি মেলা ভার’ শীর্ষক মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিল্প প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, উন্নয়নের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ অপরিহার্য। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সৃজনশীল ও দক্ষ মানবসম্পদ অপরিহার্য। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সৃজনশীল ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। আগামীতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। সরকারের এ উদ্যোগ সাধুবাদযোগ্য। দেশ-বিদেশে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ সরবরাহ করতে বিদ্যমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ব্যর্থতায় সরকারকে বোধকরি এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়েছে। সরকার বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে প্রচণ্ড আগ্রহী। এতে দেশ ও জাতির কল্যাণের চেয়ে বিশেষ গোষ্ঠীর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। সরকার দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদের চাহিদা পূরণের জন্য একটা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে, কিন্তু আমাদের তো কোনো মানবসম্পদ পরিকল্পনাই নেই! আমরা জানি না দেশ-বিদেশের জন্য কতজন চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ, নার্স, টেকনিশিয়ান ইত্যাদি প্রয়োজন। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় মানবসম্পদ উন্নয়নের সুস্থ কোনো রূপরেখা দেখা যায় না। যে যার ইচ্ছামতো প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারের অনুমতি নিয়ে খুলে ফেলেছেন। পরিকল্পনাহীন ও নিয়ন্ত্রণহীন যাত্রাপথে দেশবাসীকে উন্নয়নের জোয়ার দেখানোর জন্য এমন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যাবে না।

আমাদের দেশে গরিবের হাতি পোষার শখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। একজনের বিচিত্র শখ পূরণ হলে অন্যরা বসে থাকবেন কেন? তারাও তাদের গোষ্ঠীস্বার্থের চিন্তায় নিজেদের বিচিত্র খায়েশ পূরণের আবদার করেন। সরকারসংশ্লিষ্টরা গোষ্ঠীর সঙ্গে দেশ-কাল ভুলে খায়েশ বাস্তবায়নে উঠে-পড়ে লেগে যান। সরকার একসময় বাহবা পেতে জনকল্যাণের নতুন কনসেপ্ট দিয়ে একটা গোষ্ঠীকে সন্তুষ্ট করতে বিশ্বে বিরল এক অদ্ভুত জিনিস দেশ ও জাতিকে উপহার দেয়! ধারণা করলে একদম ভুল হবে না যে, দেশে এভাবেই একটার পর একটা বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় জাতি উপহার পেয়েছে। একটা বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় দেখে অন্য গোষ্ঠী উৎসাহিত হয়েছে এবং তারাও নিজেদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে। এতে বিশ্বব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের কনসেপ্টটাই যে হারিয়ে যাচ্ছে, তা কেউ চিন্তা করছেন বলে মনে হয় না। বিচিত্র শখের অধিকারীরা নিজেদের প্রাপ্তিতে বিভোর থেকে দেশ ও জাতিকে ভুলে গেলেন।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মালিকদের বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্তির হিসাব করতে গিয়ে মাথায় হাত। রাজধানীর রাস্তায় মিশুক আর জলাশয়ে আফ্রিকান মাগুর চাষ দেখতে দেখতে বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান হিসাব করতে থাকেন। আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ের মনে হয়েছে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদের চাহিদা পূরণের জন্য শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় চাই। এর ধারাবাহিকতায় পরিবহন বিশ্ববিদ্যালয়, রেল বিশ্ববিদ্যালয়, পর্যটন বিশ্ববিদ্যালয়, আইন বিশ্ববিদ্যালয়, খাদ্য বিশ্ববিদ্যালয়, জনপ্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয়—প্রতিটি মন্ত্রণালয় নিজেদের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদের চাহিদা পূরণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হয়ে যাবে। কী মজা তাই না? বাংলাদেশে সরকারি অবকাঠামো নির্মাণের দায়িত্ব পালন করত গণপূর্ত অধিদপ্তর। সময়ের বিবর্তনে প্রতিটা মন্ত্রণালয় তাদের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য প্রকৌশল শাখা খুলে নিয়েছে। সরকারি অবকাঠামো নির্মাণে গণপূর্ত অধিদপ্তরের শত বছরের দক্ষতা, অভিজ্ঞতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে দিল। এতে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীস্বার্থ রক্ষা হলো কিন্তু দেশ ও জাতির স্বার্থ ভূলুণ্ঠিত হলো। নির্মিত অবকাঠামোগুলো জীবত্কাল পেল না, নির্মাণ ব্যয় বেড়ে গেল, সৌন্দর্য হারাল। বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেও সবাই নিজ নিজ প্রয়োজনমতো দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ তৈরি করতে গিয়ে সংকীর্ণ মানসিকতার মানুষ তৈরি করবে।

বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় বিকৃত মানসিকতার জন্ম দেয়। সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মেশার সুযোগে তাদের দৃষ্টিভঙ্গির প্রসারতা পান। একজন অর্থনীতির শিক্ষার্থী সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে পারেন। আবার একজন রসায়নের শিক্ষার্থী ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারেন। পরস্পরের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পান। এ ধারণা শিক্ষার্থীকে আগামী দিনে নিজের জীবনকে সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে এগিয়ে যেতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শুধু নয়, শিক্ষকদেরও এমন সুযোগ নেই। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ হিসেবে নিজেদের ধ্যান-ধারণা প্রকাশ করেন। আমাদের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় দেশের কোনো মেডিকেল কলেজের শিক্ষাকে অনুমোদন দেয় না। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অনুরূপভাবে কোনো প্রকৌশলশিক্ষাকে অনুমোদন দেয়নি। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে একই কথা প্রযোজ্য। দেশে চিকিৎসা, প্রকৌশল, কৃষিশিক্ষা ইত্যাদির মতো যত শিক্ষা আছে, তা নিয়ন্ত্রণ করে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। কী অদ্ভুত না ব্যাপারটা? মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আছে কিন্তু মেডিকেল শিক্ষা নিয়ন্ত্রণ করে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিটি বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেই এমন দায়িত্বশীলতা!

সরকার গোষ্ঠীস্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কনসেপ্টটাই পরিবর্তন করে দিয়েছে। একটার পর একটা গোষ্ঠীকে সন্তুষ্ট করতে বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে চলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় শিল্প মন্ত্রণালয় শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হয়েছে। আমরা আমাদের কৃতকর্ম থেকে শিক্ষা নিতে চাই না। প্রতিটি বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে যেকোনো সভ্য দেশের যেকোনো শিক্ষাবিদ দ্বিমত পোষণ করলেও সরকারের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্টরাও লজ্জাবোধ করেন না। তারা নিজেদের গোষ্ঠীর স্বার্থে অন্ধ হয়ে এ কাজে নিবেদিত। শিল্প মন্ত্রণালয় নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য ভুলে গিয়ে দেশে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ তৈরির কাজ করতে চায়। এখানেও তারা তাদের চাহিদার কথা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানাতে পারত কিন্তু তা না করে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক হতে চায়। দেশের সর্বত্র কেউ নিজের দায়িত্ব পালনের চেয়ে অন্যের দায়িত্ব কেড়ে নিতে অনেক বেশি আগ্রহী। আমাদের মন্ত্রীদের প্রতিদিনকার বাণীগুলোর দিকে নজর দিলে তা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

আমরা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় গোষ্ঠীস্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে একটা হ-য-ব-র-ল অবস্থা সৃষ্টি করেছি। দিনে দিনে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন লম্বা হচ্ছে। এর মধ্যে আমাদের প্রাথমিক শিক্ষা মানে বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় সাড়ে চার বছর পিছিয়ে বলে মতামত প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের ভাষ্য, আমাদের মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের মান অন্য অনেক দেশের প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের সমমানের। বিশ্ব সাড়ে ছয় বছরে যা শিখছে, আমরা তা ১১ বছরে শিখছি। বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক মহল যেকোনো বিষয়ে আমাদের সুখ্যাতি করলে তা প্রচার-প্রসারে বিশাল ভূমিকা রাখে সরকার। কিন্তু এমন মতামতকে গুরুত্ব দেয়া দূরে থাকুক, পারলে সমালোচনা করে তার অসারতা প্রমাণে ক্ষমতাসীনরা উঠে-পড়ে লেগে যান। সুখ্যাতি পেলে খুশিতে ডগমগ আর কুখ্যাতি পেলে রেগে আগুন। সমস্যার উৎসে যাওয়ার কোনো উদ্যোগ নেই। সমস্যার আশু সমাধান করতে এমন সব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, যা সমস্যাকে আরো কঠিন করে তোলে। যে দেশে প্রাথমিক শিক্ষার মান নেই, সেই দেশের উচ্চশিক্ষার মান থাকে কীভাবে? অথচ শিল্প মন্ত্রণালয় দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ সৃষ্টির জন্য শিল্প বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী হয়েছে? অদ্ভুত বলে মনে হচ্ছে না?

দেশের বড় বড় শিল্প-কারখানার বর্তমান অবস্থা কী? শিল্প-কারখানাগুলো একের পর এক লোকসানের বোঝা মাথায় নিয়ে বন্ধ করে দিতে হয়েছে। আমাদের আদমজী বন্ধ হয়ে গেছে। ইস্পাত মিল বন্ধ হয়ে গেছে। নিউজপ্রিন্ট মিল বন্ধ হয়ে গেছে। রাসায়নিক, বস্ত্র মিল, পাটকল ইত্যাদি বন্ধ করে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে অনেকগুলো। লোকসানের অজুহাতে বন্ধ করে দেয়া শিল্প-কারখানা বিক্রি করে দিয়ে দেশ ও জাতির কী উপকার করেছে জানি না, তবে কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠীকে লাভবান করেছে। শুধু তা-ই নয়, নিজেদের দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয় কিছুটা লাঘব করেছে। এতে কিন্তু শিল্প মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই তাদের দায় এড়িয়ে যেতে পারে না। সরকার যতই ছোট ছোট অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি করে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রচার করুক, তাতে তাদের বড় শিল্প ধ্বংসের দায়মুক্তি ঘটে না। শিল্প মন্ত্রণালয় এখন বলতে পারে, দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদের অভাবে শিল্প-কারখানাগুলো লোকসান দেয়ায় বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এটা একটা কারণ হতে পারে। শিক্ষা সংকটের কারণে এ অবস্থা বিরাজমান কিন্তু শিল্প মন্ত্রণালয় কি দেশ ও জাতিকে নিশ্চিত করতে পারবে, যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে শিল্প-কারখানাগুলো স্থাপন করা হয়েছিল, তা যথাযথভাবে পালন করা হয়েছে? তিন শিফটের কারখানা তিন শিফটে চালানো হয়েছে বা স্থাপনকালীন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে? এসবের কোনো উত্তর শিল্প মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে বলে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান বলে না। যেখানে শিল্প মন্ত্রণালয় নিজেদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার পরিচয় রেখে চলেছে, সেখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের ইচ্ছার কারণ জানতে পারলে জাতি খুশি হতো।

সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা কিংবা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যত শিক্ষার্থী পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, তার এক-দশমাংশ শিক্ষার্থী বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পান। একটা ফ্যাকাল্টি যেখানে যথেষ্ট, সেখানে একটা বিশ্ববিদ্যালয়—এটা কি জনকল্যাণে হতে পারে? তার ওপর এসব বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় যে পেশার উন্নয়নে যথাযথ ভূমিকা রাখতে পারছে, তাও সাধারণ জনগণ মনে করতে পারছে না। এতে ক্ষমতার বলয়ের মানুষদের কিছু যায় আসে না। তাই সরকারের কাছে নিবেদন, সংকীর্ণ মানসিকতার দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মানবসম্পদ তৈরি করার জন্য বিষয়ভিত্তিক আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নয়; বরং বর্তমানের বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হোক।

 

লেখক: সাবেক সভাপতি, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)

Source: http://bonikbarta.net/bangla/news/2019-06-25/200917/%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F!--/
Al Safayat
Administrative Officer, CDC, DIU
Cell: +8801991195579
www.safayat.info