লিভারের রোগে কি খাবেন কি খাবেন না

Author Topic: লিভারের রোগে কি খাবেন কি খাবেন না  (Read 1879 times)

Offline sharifa

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 434
    • View Profile
লিভার রোগ মানেই যেন আঁৎকে উঠা। অন্য কোন রোগে যেমন-তেমন, লিভারে অসুখ হয়েছে মনে করলেই মনে নানা অজানা আশঙ্কা উঁকি-ঝুঁকি দেয়। আর চারপাশের সবাই হয়ে উঠেন একেকজন লিভার বিশেষজ্ঞ। এটা করতে হবে, ওটা করোনা জাতীয় পরামর্শ আসতে থাকে ক্রমাগত। বিশেষ করে কি খেতে হবে আর কি খাওয়া যাবে না এই নিয়ে পরামর্শের যেন শেষ থাকে না। প্রতিদিন লিভার রোগীদের চিকিৎসা করতে যেয়ে যে জিনিসটা মনে হয় তা হলো এ ধরনের রোগীরা তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে খুবই বিভ্রান্তিতে থাকেন। বিশেষ করে লিভার বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলতে যেয়ে তাদের বিভ্রান্তি অনেক ক্ষেত্রেই বেড়ে যায়। কারণ লিভার রোগীর পথ্যের ব্যাপারে আমাদের যে প্রচলিত বিশ্বাস তা অনেক ক্ষেত্রেই আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সাথে খাপ খায় না।

জন্ডিস হলে কি খাবেন কি খাবেন না

জন্ডিস নিজে কোন রোগ নয়, বরং এটি রোগের লক্ষণ। লিভারের সমস্যা ছাড়াও রক্তের রোগ কিংবা পিত্তের স্বাভাবিক প্রবাহ পাথর, ক্যান্সার কিংবা অন্য কোন কারণে বাধাপ্রাপ্ত হলেও জন্ডিস হতে পারে। তবে জন্ডিস বলতে সাধারণত আমরা লিভারের একিউট প্রদাহ বা একিউট হেপাটাইটিস জনিত জন্ডিসকেই বুঝে থাকি। ভাইরাস থেকে শুরু করে নানা ধরনের ওষুধ, এলকোহল ইত্যাদি অনেক কারণেই লিভারে একিউট হেপাটাইটিস হতে পারে। প্রসঙ্গত প্যারাসিটামল কিংবা টিবি রোগের ওষুধের কথা বলা যায়।

তবে আমাদের দেশে একিউট হেপাটাইটিসের প্রধান কারণ হেপাটাইটিস ই, এ এবং বি ভাইরাস। এর মধ্যে পানি ও খাদ্যবাহিত আর তৃতীয়টি ছড়ায় মূলতঃ রক্তের মাধ্যমে। হেপাটাইটিস এ ভাইরাস প্রধানত শিশুদের জন্ডিসের কারণ, তবে যে কোন বয়সের মানুষই হেপাটাইটিস ই ও বি ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন।

আমাদের প্রথাগত বিশ্বাস হচ্ছে জন্ডিস হলেই বেশি বেশি পানি খেতে হবে। খেতে হবে বেশি করে আখের রস, ডাবের পানি, গ্লুকোজের সরবত ইত্যাদিও। আসলে ব্যাপারটি কিন্তু এরকম নয়। জন্ডিস রোগীকে সাধারণ মানুষের মতোই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। সমস্যা হতে পারে স্বাভাবিকের চেয়ে কম পানি খেলে, কারণ সে ক্ষেত্রে একিউট কিডনি ইনজুরি বা কিডনি ফেইলিওর দেখা দিতে পারে। জন্ডিসের রোগীরা অনেক সময়েই বমি বা বমি-বমি ভাব এবং খাবারে অরুচির কারণে যথেষ্ট পরিমাণে পানি এবং অন্যান্য খাবার খেতে পারেন না। সেক্ষেত্রে রোগীকে শিরায় স্যালাইন দেয়া জরুরী।

বেশি বেশি পানি বা তরল খেলে প্র¯্রাবের রং অনেকটাই হালকা বা সাদা হয়ে আসে বলে জন্ডিসের রোগীরা প্রায়শঃই বেশি বেশি তরল খাবার খেয়ে থাকেন। তবে বাস্তবতা হচ্ছে যে, এতে জন্ডিস কিন্তু এতটুকুও কমে না। ধরা যাক এক বালতি এবং এক গ্লাস পানিতে এক চামচ করে হলুদ রং গুলিয়ে দেয়া হলো। গ্লাসের চেয়ে বালতির পানি অনেক কম হলুদ দেখালেও আসলে কিন্তু গ্লাস আর বালতি দুটোতেই হলুদ রঙের পরিমাণ সমান। তেমনি বেশি বেশি পানি খেলে ঘন-ঘন প্র¯্রাব হয় বলে তা কিছুটা হালকা হয়ে এলেও রক্তে বিলিরুবিনের পরিমাণ এতে বিন্দুমাত্রও কমে না।

বরং বিশ্রামই যেখানে জন্ডিস রোগীর প্রধান সমস্যা, সেখানে প্র¯্রাব করার জন্য বারবার টয়লেটে যেতে হলে রোগীর বিশ্রামে ব্যাঘাত ঘটে, যা রোগীর জন্য মোটেও মঙ্গলজনক নয়। তেমনিভাবে বেশি বেশি ফলের রস খাওয়াও বুদ্ধিমানোচিত হবে না। কারণ এতেও একই কারণে রোগীর বিশ্রামের ব্যাঘাত ঘটে। পাশাপাশি বেশি বেশি ফলের রস খেলে পেটের মধ্যে ফার্মেন্টেশনের কারণে রোগীর পেট ফাপা, খাওয়ায় অরুচি ইত্যাদি বেড়ে যায়। সকাল বেলার পাড়া তাল সারাদিন ফেলে রেখে বিকেলে খেলে, সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষও হাতে হাতে এর প্রমাণ পাবেন। জন্ডিসের রোগীর এমনিতেই তার রোগের কারণে খাওয়ায় অরুচি, বমি বা বমিভাব এসব থাকতে পারে। আর তার সাথে যদি এই উটকো ঝামেলা যোগ হয়, তাতে যে রোগীর স্বাভাবিক খাদ্য ও পানি গ্রহণ ব্যাহত হবে, সেটাতো বলাই বাহুল্য।

আখের রস আমাদের দেশে জন্ডিসের একটি বহুল প্রচলিত ওষুধ। অথচ সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে রাস্তার পাশের যে দুষিত পানিতে আখ ভিজিয়ে রাখা হয় সেই পানি থেকেই অনেক সময় আখের রসে এবং তারপর ঐ রস থেকে হেপাটাইটিস এ বা ই ভাইরাস মানুষের শরীরে ছড়াতে পারে।

আমাদের আরেকটি প্রচলিত বিশ্বাস হচ্ছে জন্ডিসের রোগীকে হলুদ দিয়ে রান্না করা তরকারি খেতে দেয়া যাবে না কারণ এতে রোগীর জন্ডিস বাড়তে পারে। আসল কথা হলো রক্তে বিলিরুবিন নামক একটি হলুদ পিগমেন্টের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণেই জন্ডিস দেখা দেয়, কিন্তু এর সাথে খাবারের হলুদের কোন ধরনের যোগাযোগই নেই। একইভাবে জন্ডিসের রোগীকে তেল-মসলা না দিয়ে শুধুমাত্র সিদ্ধ খাবার খেতে দেয়ারও কোন যুক্তি থাকতে পারে না। এ সমস্ত রোগীদের এমনিতেই খাবারে অরুচি দেখা দেয়। তার উপর এ ধরনের খাবার-দাবার রোগীদের উপকারের চেয়ে অপকারই করে বেশি। তাই জন্ডিসের রোগীকে সবসময় এমন খাবার দেয়া উচিত যা তার জন্য রুচিকর, যা তিনি খেতে পারছেন।

তবে মনে রাখতে হবে বাইরের খাবার সব সময় পরিহার করা উচিত। বিশেষ করে খুব সাবধান থাকতে হবে পানির ব্যাপারে। জন্ডিস থাক বা না থাক, না ফুটিয়ে পানি কখনোই খাওয়া উচিত নয়। তেমনিভাবে বাইরের খাবার যদি নেহাৎ খেতেই হয় তবে তা অবশ্যই গরম খাওয়া উচিত। সতর্ক থাকা উচিত ফুচকা-চটপটি, বোরহানি আর সালাদের ব্যাপারে। কারণ হেপাটাইটিস এ বা ই-এর মতো পানিবাহিত ভাইরাসগুলো এসবের মাধ্যমেই ছড়িয়ে থাকে। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের খুব সাবধান থাকা উচিত। এ সময় মায়েরা প্রায়শই বাইরের খাবার, এটা-সেটা খেয়ে থাকেন যা থেকে তারা অনেক সময়ই হেপাটাইটিস ই ভাইরাস জনিত জন্ডিসে আক্রান্ত হন। আর গর্ভাবস্থার শেষ তিন মাসে যদি হেপাটাইটিস ই হয়, তবে তা থেকে মা ও গর্ভের শিশুর মৃত্যুর আশঙ্কা শতকরা পঞ্চাশ ভাগেরও বেশি।

জন্ডিসের রোগীদের সাথে একই প্লেট-বাসন বা গ্লাসে খাবার বা পানি খাওয়া যাবে কিনা এটি জন্ডিস রোগীর আত্মীয়-স্বজনদের একটি বড় প্রশ্ন। যে সমস্ত ভাইরাসের মাধ্যমে একিউট হেপাটাইটিস জনিত জন্ডিস হতে পারে, তাদের মধ্যে হেপাটাইটিস বি ও সি ছড়ায় রক্তের মাধ্যমে। আর হেপাটাইটিস এ ও ই ভাইরাস দুটি খাদ্য ও পানিবাহিত হলেও, এই দুটি ভাইরাসের কারণে রোগীর যতদিনে জন্ডিস দেখা দেয়, তখন তার কাছ থেকে আর ঐ ভাইরাস দুটি ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে না বললেই চলে। কাজেই জন্ডিস রোগীর সাথে প্লেট-বাসন শেয়ার করার মাধ্যমে কারো এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার কোন কারণ নেই।

ঠিক তেমনিভাবে জন্ডিস রোগে আক্রান্ত মা নিশ্চিন্তে তার সন্তানকে দুধ পান করাতে পারেন তবে মার যদি হেপাটাইটিস বি ভাইরাস জনিত জন্ডিস হয়ে থাকে তবে শিশুর জন্মের সাথে সাথেই হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা এবং ইমিউনোগ্লোবুলিন ইঞ্জেকশন দেয়া অত্যন্ত জরুরী। কারণ মায়ের দুধের মাধ্যমে না ছড়ালেও, মার ঘনিষ্ট সাহচর্যে শিশুর হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা থাকে এবং আমাদের দেশে অনেক হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের রোগী এভাবেই এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।

ফ্যাটি লিভারে কি খাবেন কি খাবেন না

ফ্যাটি লিভার পৃথিবীর অনেক দেশের মত আমাদের দেশেও খুবই কমন একটি রোগ। আক্ষরিক অর্থেই এই রোগে লিভারে চর্বি জমতে থাকে যা থেকে কারো লিভার সিরোসিস বা লিভার ক্যান্সারও হতে পারে। আজকাল আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যেয়ে আমরা জানতে পারি আমাদের ফ্যাটি লিভার আছে বা লিভারে চর্বি জমেছে। যেমনটি বোঝা যাচ্ছে মেদ-ভুঁড়ি এই রোগের অন্যতম কারণ। পাশাপাশি ডায়াবেটিস, হাইব্লাডপ্রেসার, ডিজলিপিডেমিয়া বা রক্তে চর্বিবেশি থাকা ইত্যাদি এ রোগের অন্যতম কারণ। আর তাই ফ্যাটি লিভারের চিকিৎসার প্রধান দিকটাই হচ্ছে লাইফ-স্টাইল মডিফিকেশন বা নিয়মিত হাঁটা, ব্যায়াম করা এবং পাশাপাশি খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া। শুধু যে রেড মিট যেমন খাসি বা গরুর মাংস, ডিমের কুসুম, চিংড়ি মাছ, পনির, মাখন, বিরিয়ানী ইত্যাদি হাই-ফ্যাট খাবার পরিহার করতে হবে তাই নয়, পাশাপাশি অতিরিক্ত শর্করা যেমন ভাতের ব্যাপারেও খুব সাবধান। কারণ অতিরিক্ত শর্করাযুক্ত খাবার খেলে তা লিভারে যেয়ে চর্বি হিসেবেই জমা হতে থাকে। একইভাবে সাবধাণ থাকতে হবে ফাস্টফুড এবং জাঙ্ক ফুডের ব্যাপারেও। পাশ্চাত্যের মতো ফাস্টফুড কালচারের ব্যাপক প্রসারের ফলে এদেশেও এখন, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে, ফ্যাটি লিভারের প্রাদুর্ভাব খুব বেশি। সত্যি বলতে কি, হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের পর, ফ্যাটি লিভারই এখন এদেশে ক্রনিক লিভার ডিজিজের প্রধান কারণ। পাশাপাশি ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত রোগীদের হার্ট ডিজিজ বা ব্রেণ স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও অনেক বেশি থাকে।

লিভার সিরোসিসে কি খাবেন কি খাবেন না

সিরোসিস হচ্ছে এমন একটি রোগ যেখানে লিভারের স্বাভাবিক গঠন এবং একটা পর্যায়ে কার্য ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। এদেশে লিভার সিরোসিসের প্রধান কারণ হেপাটাইটিস বি ভাইরাস। এছাড়াও ফ্যাটি লিভার, হেপাটাইটিস সি ভাইরাস, এলকোহলসহ অনেক কারণেই লিভার সিরোসিস হতে পারে। লিভার সিরোসিসের অনেকগুলো কম্্প্লিকেশনের অন্যতম হচ্ছে এসাইটিস বা পেটে পানি আসা। এ সমস্ত রোগীদের তরল এবং লবণ মেপে খাওয়াটা জরুরী। তরকারীতে যতটুকু লবণ দেয়া হয়, তার বেশি লবণ এ ধরনের রোগীদের খাওয়া উচিত না। অনেকের ধারণা লবণ ভেজে খেলে সমস্যা নেই। এই ধারণাটা মোটেও ঠিক না, কারণ সমস্যাটা আসলে লবণে না- বরং সোডিয়ামে। এই সোডিয়াম আমরা মুলতঃ দুভাবে খেয়ে থাকি। একটি হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড বা খাওয়ার লবণ, আর অন্যটি সোডিয়াম বাইকার্বোনেট বা বেকিং পাউডার। সেজন্যই এসাইটিসের রোগীদের বেকারী আইটেম যেমন বিস্কুট, কেক ইত্যাদি এবং ফিজি ড্রিংক্স যেমন কোক, পেপসি ইত্যাদি এড়িয়ে চলা উচিত। এসাইটিসের রোগীরা যদি বেশি বেশি তরল পান করেন বা সোডিয়ামযুক্ত খাবার খান, তাহলে তাদের পেটের পানি বাড়বে বই কমবে না।

লিভার সিরোসিসের আরেকটি মারাত্মক কমপ্লিকেশন হলো হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি বা হেপাটিক কোমা। সহজ কথায় বলতে গেলে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। প্রাণীজ আমিষ যেমন মাছ-মাংস, ডিম-দুধ ইত্যাদি খুব বেশি পরিমাণে খেলে রক্তে এমোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে রোগীর অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই ডিকম্পেনসেটেড বা এডভান্সড লিভার সিরোসিসের রোগীদের এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। তবে প্লান্ট প্রোটিন যেমন ডাল এ ধরণের রোগীদের জন্য নিরাপদ। তাই বলে অতিরিক্ত সতর্ক হতে গিয়ে প্রাণীজ আমিষ একেবারেই বাদ দিলে চলবে না। সেক্ষেত্রে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে যেয়ে কিডনি ফেইলিওর হতে পারে। বিশেষ করে যেহেতু এধরনের রোগীদের কিডনি এমনিতেই নাজুক অবস্থায় থাকে এবং তারা হেপাটোরেনাল সিনড্রোম নামক মারাত্মক ধরনের কিডনি ফেউলিওরের ঝুঁকিতে থাকেন।

পাশাপাশি লিভার সিরোসিসের রোগীদের বাইরের খাবার এবং ফুটানো নয় এমন পানি খাবার ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। কারণ তাদের লিভারে যদি হেপাটাইটিস এ বা ই ভাইরাসের মত পানি ও খাদ্যবাহিত ভাইরাসের সংক্রমণ হয় তবে তাদের খুব সহজেই একিউট অন ক্রনিক লিভার ফেউলিওরের মত মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।

লিভার সিরোসিস এবং আরো সহজভাবে বলতে গেলে লিভারের যে কোন রোগীরই এলকোহল থেকে দুরে থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। এলকোহল নিজেই এলকোহলিক লিভার সিরোসিস করতে পারে। পাশাপাশি যারা এলকোহল গ্রহণ করেন তাদের লিভার এ্যাবসেস হওয়ার ঝুঁকি অনেক  বেশি। গবেষণায় এও দেখা গেছে যে এলকোহল গ্রহণ করলে হেপাটাইটিস সি ভাইরাস জনিত লিভার রোগের মাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায়।
http://www.dailysangram.com/post/120416-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE
Dr. Sharifa Sultana
Assistant Professor
Department of Pharmacy,
Faculty of Allied Health Sciences,
Daffodil International University

Offline Anuz

  • Faculty
  • Hero Member
  • *
  • Posts: 1988
  • জীবনে আনন্দের সময় বড় কম, তাই সুযোগ পেলেই আনন্দ কর
    • View Profile
Informative one........
Anuz Kumar Chakrabarty
Assistant Professor
Department of General Educational Development
Faculty of Science and Information Technology
Daffodil International University