Faculties and Departments > Allied Health Science
ডেঙ্গু হলে আতংক নয়, হাতের কাছেই আছে প্রতিরোধের সহজ উপায়
(1/1)
Sultan Mahmud Sujon:
#রক্তে_প্লাটিলেট_বাড়াবেন_যেভাবে
রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা রক্তজমাটে সাহায্য করে। ২০ হাজারের নিচে প্লাটলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে। কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।
পেঁপে এবং পেঁপে পাতা
-------------------------------
পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।
মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ
--------------------------------------
মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
লেবুর রস
-------------
লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।
আমলকী
-------------
আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
অ্যালোভেরার রস
------------------------
অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
ডালিম
----------
ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।
** ডেঙ্গু হলে সবার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ীই ঔষধ কিংবা অন্য কিছু সেবন করা বাঞ্ছনীয়।
Collected
tokiyeasir:
Well,,,informed...Thanks.....
Anuz:
Thanks for sharing such an important issue.
Mahmud Arif:
Thank you for sharing.
Navigation
[0] Message Index
Go to full version