শুরু হয়ে গেছে বিয়ের মৌসুম। বিয়ের নানা প্রস্তুতি তো চলতেই থাকে। এর পাশাপাশি নবদম্পতির ঘরটির অন্দরসজ্জা কেমন হবে, তা নিয়েও কিন্তু ভাবনার অন্ত থাকে না। কারণ, এই ঘর থেকেই তো শুরু তাঁদের নতুন জীবনের পথচলা।
নবদম্পতির ঘরের আসবাব পছন্দ করার সময় আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। ড্রেসিং টেবিল, আলমারির নকশা হালকা হওয়া ভালো। এতে ঘর বেশ ফাঁকা দেখায়। এদিকে ঘরে জায়গা কম থাকলে দেয়ালজোড়া আসবাব বানানো ভালো। বিছানার চাদর ও বেডকভার বাছাই করার সময় পছন্দের সঙ্গে আরামের দিকটিও মাথায় রাখতে হবে। বাড়তি মাত্রা যোগ করতে বিছানায় ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম কুশন। পর্দা কেনার সময় খেয়াল রাখবেন তা যেন অপেক্ষাকৃত ভারী কাপড়ের হয়। বেডের পাশে রাখতে পারেন কার্পেট বা শতরঞ্জি। আসবাবের পাশাপাশি ঘরে প্রাকৃতিক আবহের জন্য রাখতে পারেন তাজা ফুলসহ ফুলদানি ও নানা রকম ইনডোর প্ল্যান্টস। ল্যাম্পের আলোর ব্যবহারে ঘরে আনতে পারেন রোমান্টিক আবহ।
শোয়ার ঘরকে একটি নির্দিষ্ট রঙে রাঙানো বা থিম ধরে সাজানোর প্রচলন বেশ আগে থেকেই জনপ্রিয়। আধুনিক গৃহসজ্জায় ঘরকে রাঙানোর ক্ষেত্রে যোগ হয়েছে নতুন চিন্তাভাবনা। দিন শেষে বিশ্রাম নিতে এবং সকালে নতুন উদ্যমে দিন শুরু করা হয় এই শোয়ার ঘর থেকেই। তাই শোয়ার ঘরের অন্দরসজ্জা ও রঙের বিন্যাস এমন হওয়া উচিত, যা একই সঙ্গে ক্লান্তি দূর করে এনে দিতে পারে সতেজতা। সে ক্ষেত্রে আকাশি বা ময়ূরকণ্ঠী নীল, ফিরোজা, জলপাই বা শেওলা সবুজ, ল্যাভেন্ডার ইত্যাদি রং বেছে নিতে পারেন। এসব রং মনকে সতেজ ও প্রশমিত করে। গোলাপি বা লাল হলো রোমান্টিকতার প্রতীক। তাই বহু আগে থেকেই শোয়ার ঘরের রং হিসেবে লাল, মেরুন, গোলাপি স্থান দখল করে রেখেছে। এর পাশাপাশি হলুদ বা কমলা উষ্ণ ও আরামদায়ক রং হিসেবে শোয়ার ঘরে বেশ মানিয়ে যায়।
নবদম্পতির ঘরের আসবাব পছন্দ করার সময় আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। ড্রেসিং টেবিল, আলমারির নকশা হালকা হওয়া ভালো। এতে ঘর বেশ ফাঁকা দেখায়। এদিকে ঘরে জায়গা কম থাকলে দেয়ালজোড়া আসবাব বানানো ভালো। বিছানার চাদর ও বেডকভার বাছাই করার সময় পছন্দের সঙ্গে আরামের দিকটিও মাথায় রাখতে হবে। বাড়তি মাত্রা যোগ করতে বিছানায় ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম কুশন। পর্দা কেনার সময় খেয়াল রাখবেন তা যেন অপেক্ষাকৃত ভারী কাপড়ের হয়। বেডের পাশে রাখতে পারেন কার্পেট বা শতরঞ্জি। আসবাবের পাশাপাশি ঘরে প্রাকৃতিক আবহের জন্য রাখতে পারেন তাজা ফুলসহ ফুলদানি ও নানা রকম ইনডোর প্ল্যান্টস। ল্যাম্পের আলোর ব্যবহারে ঘরে আনতে পারেন রোমান্টিক আবহ।
শোয়ার ঘরকে নির্দিষ্ট রঙে রাঙানো যায়।
শোয়ার ঘরকে একটি নির্দিষ্ট রঙে রাঙানো বা থিম ধরে সাজানোর প্রচলন বেশ আগে থেকেই জনপ্রিয়। আধুনিক গৃহসজ্জায় ঘরকে রাঙানোর ক্ষেত্রে যোগ হয়েছে নতুন চিন্তাভাবনা। দিন শেষে বিশ্রাম নিতে এবং সকালে নতুন উদ্যমে দিন শুরু করা হয় এই শোয়ার ঘর থেকেই। তাই শোয়ার ঘরের অন্দরসজ্জা ও রঙের বিন্যাস এমন হওয়া উচিত, যা একই সঙ্গে ক্লান্তি দূর করে এনে দিতে পারে সতেজতা। সে ক্ষেত্রে আকাশি বা ময়ূরকণ্ঠী নীল, ফিরোজা, জলপাই বা শেওলা সবুজ, ল্যাভেন্ডার ইত্যাদি রং বেছে নিতে পারেন। এসব রং মনকে সতেজ ও প্রশমিত করে। গোলাপি বা লাল হলো রোমান্টিকতার প্রতীক। তাই বহু আগে থেকেই শোয়ার ঘরের রং হিসেবে লাল, মেরুন, গোলাপি স্থান দখল করে রেখেছে। এর পাশাপাশি হলুদ বা কমলা উষ্ণ ও আরামদায়ক রং হিসেবে শোয়ার ঘরে বেশ মানিয়ে যায়।
এদিকে পছন্দের রং দিয়ে ঘর সাজানোর জন্য দেয়াল থেকে মেঝে পর্যন্ত সবকিছু সেই রঙের প্রলেপে মুড়ে দিতে হবে—এমন ধারণা সঠিক নয়। পছন্দের রং বা কালার স্কিম বেছে নেওয়ার পর ঘরের এক পাশের দেয়ালে সেই রঙের ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত এ ক্ষেত্রে বিছানার পেছনের দেয়ালটি বেছে নেওয়া ভালো। দেয়াল ছাড়াও বিছানার চাদর, পর্দা অথবা কার্পেটের রং মিলিয়েও ঘরকে রঙিন আবহ দেওয়া যেতে পারে। দুটি রং ব্যবহার করলে একটি দেয়াল ও কুশন এক রঙের এবং পর্দা ও চাদর আরেক রঙের করলেও ভালো দেখাবে। এ ছাড়া গাছের টব, ফুলদানি—এমন ছোট ছোট অনুষঙ্গের মাধ্যমেও রঙের ছোঁয়া আনা যায়।