DIU Activities > Permanent Campus of DIU

কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল।

(1/1)

Reza.:
আমাদের বাসার সামনের রাস্তা ১৩ নাম্বার রোড। তারপর একটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। তার সাথে পিছনে পিঠ দিয়ে আরেকটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিং। এরপর ১৪ নাম্বার রোড। এই ১৪ নাম্বার রোডের সাথেই কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের পিছনের দিক।
আমরা থাকি হাসপাতালের দুইটি রাস্তা ও দুইটি এপার্টমেন্ট বিল্ডিঙয়ের দক্ষিণে। অনেক আগে থেকেই ওইদিকের রাস্তায় চলাচল বাদ দিয়েছিলাম। দরকার পড়লে অনেক ঘুড়ে চলাচল করেছি।
কুয়েত - বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে আগে বেশ কয়েকবার গিয়েছিও। অরথোপেডিক ডাক্তার দেখানো ছাড়াও কয়েবার গিয়েছি। হাসপাতালটি আগে কেউ চিনতো না। ফেসবুকে অনেকেই এই হাসপাতালের কথা শেয়ার করতেন। সেটি হল এইটা একটি সরকারী হাসপাতাল। মাত্র ১০ টাকার টিকেটের বিনিময়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো যায়।
কয়েক বছর হল হাসপাতালটি চালু হলেও এই হাসপাতালের বিল্ডিংটি ২০ - ৩০ বছরের পুরানো। আমরা ২০০১ থেকে এই জায়গায় বসবাস করি। তার আগে থেকেই এই হাসপাতালের বিল্ডিং তৈরি হয়ে ছিল। অনেক দিন পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল। মাঝে মাঝে বেসরকারী হাসপাতাল হিসেবেও চালু করার চেষ্টা করা হয়। হাসপাতালটির অনেক খোলা জায়গা আছে। প্রায় ঠিক মাঝখানে সুউচ্চ বিল্ডিং অবস্থিত। নীচের তলা অনেক সুপরিসর। অনেক বড় বড় ও দুষ্প্রাপ্য গাছ আছে বাউন্ডারির ভিতরে।
এই হাসপাতালটি কেউ চিনতো না। কিন্তু করোনা ভাইরাস আক্রান্তের চিকিৎসার জন্য এইটির নাম ও অবস্থান এখন দেশের সবাই জেনে গেছে।

হাসপাতালটিতে প্রথম থেকেই করোনা রুগীর চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু এর আসেপাশের বাসার কেউ করোনাতে আক্রান্ত হয়েছে - এমন খবর শুনি নাই। আমাদের এলাকাতেও কারো আক্রান্ত হওয়ার খবর এখনো শুনি নাই।

Navigation

[0] Message Index

Go to full version