How to lead a healthy life.

[sethy]

1.Healthy food is essential. You are what you eat, so if you eat healthy, you are healthy. If you're just starting to have a healthy lifestyle. What is a healthy food?

•Food that is low in fat content is good. Unless that fat is poly-unsaturated, mono-unsaturated, or omega 3. These are some of the good fats. Some of the bad fats are trans and saturated fats. These fats raise LDL cholesterol, which is the bad cholesterol. The good fats lower our LDL cholesterol and raise our HDL cholesterol, which is the good cholesterol.

•Low sugar content is another plus. Sucrose is the bad kind of sugar. Glucose is the good kind of sugar. Both are sugar, so both are classified as sugar, on the label. For example, raisins that don't have sugar added still have a lot of sugar, but it's a naturally occurring sugar, fructose. Any ingredient on a food label ended with "ose" is a type of sugar.

[sethy]

•Eat a variety of food. Fruits and vegetables are high in vitamins and minerals, which you need, but you still need some other vitamins and minerals. For example, not much protein comes from fruits or vegetables. Meat, beans, and tofu are good sources of protein. If you can't get your vitamins and minerals from the food you eat, you can always take a multivitamin.

   

[sethy]

2. Exercise is key for a healthy lifestyle as well. Go to the gym every once in a while, or daily. Or take a run around your neighborhood. Even taking your dog for a walk is good. So long as it's routine, about an hour, and is at least moderately active. Frequent and routine exercise everyday helps boost the immune system; helps prevent the “disease of affluence” such as: heart disease, cardiovascular disease, diabetes, and obesity. It also improves mental health, and prevent depression.

[sethy]

3.Dedication. It's not easy to go from a couch potato to a healthy person. Don't be discouraged if you have to satisfy your cravings for ice cream, hamburgers, and other fastfood. As long as you don't have a steady diet of unhealthy food, it won't hurt you too much.

4.Don't yo-yo diet! Yo-yo dieting is bad for you and even if they sound healthy, once you stop that diet you can pile on the weight in just a couple of days! Stay away from Slimfast, soup diets and diets which you have to eat or drink contents from a packet.

[sethy]

•  5Don't abuse your body. Don't work out too much because it can cause your body to not function properly when you work out or may make you suffer a burn out. It is best to leave a day or two off to get back your energy.

•  6Regulate your weight. Being too fat or skinny isn't good for you. Your doctor can tell you if you are under or over weight. Exercise and the food you eat can change your weight, so keep that in mind.

[sethy]

• 7Stay Clean. Everyone should have 1 shower per day. Have another if you have had a particularly hot or sweaty time. Put on an antiperspirant after your shower. Change your socks every day.

•  8Enjoy Yourself. Don't stress yourself over anything. Have fun! Stress can tense your muscles, which will make you feel unhappy and unwell. If you worry too much about your health, you'll be making it worse, so just relax once in a while.

[shilpi1]

দৃষ্টি আছে বলেই পৃথিবী দেখার বিষয়টি আমাদের কাছে উপভোগ্য। দৃষ্টি শক্তি না থাকলে জীবনের রঙ্গিন উপলব্ধিটা ফ্যাকাসে হয়ে যায়। দৃষ্টিহীন মানুষ মাত্রই বর্ণহীন। সঠিক ভাবে দেখার জন্য কর্নিয়া থেকে অপটিক নার্ভ প্রত্যেকেই একটা নির্দিষ্ট ছন্দে কাজ করে। এর কোন একটা ছন্দ পতন হলেই ঝাপসা হয়ে যায় দৃষ্টি। কর্নিয়ার মধ্য দিয়েই আলো প্রবেশ করে পৌছায় লেন্সে। চোখের শেষতম স্তর এই রেটিনা। রেটিনা খুবই সংবেদনশীল। কোন কারনে রেটিনা বা রেটিনা থেকে উৎপন্ন হওয়া অপটিক নার্ভ কাজ না করলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে। এমনকি অনেক সময় চলে আসে অন্ধত্ব।

রেটিনা সমস্যার লক্ষনঃ

হঠাৎ দেখতে অসুবিধা হলে, চোখে ঝাপসা দেখলে, চোখের সামনে কালো কালো কিছু ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়, ঝুলের মতো কিছু ঝুলতে দেখা যায়, বিদ্যুত চমকানোর মতো আলোর ঝলকানি দেখা যায়। এমন হলে বুঝে নেবেন রেটিনার সমস্যা হয়েছে।

যে কারনে এ সমস্যাঃ

* রেটিনার ডিজেনারেশনের সঙ্গে কিছু ভাল পিগমেন্ট জমা হয়। সেই সঙ্গে অপটিক নার্ভ কমজোরি হয়।

* ব্লাড প্রেসার থাকলে।

* সুগার থাকলে।

* রেটিনাতে কোনো ছেড়া বা কাঁটা থাকলে।

* রেটিনার মধ্যে মারাত্মক অসুখ রেটিনাল ডিটাচমেন্টের ফলে বেশি হয়।

* চোখে কোন আঘাত লাগলে।

* জন্মগত কারণ থাকলে।

এছাড়াও প্রায় ৬ দশমিক ৪ ভাগ মানুষের রেটিনার ডিজেনারেমন থাকে। ফলে এদের মধ্যে কেউ কেউ এই সমস্যায় পড়তে পারেন।

কী করনীয়:

ডায়াবেটিস ও হাইপার টেনশন থাকলে নিয়মিত চেক-আপ করাবেন। কারন খুব সহজে বুঝা যায়না কিভাবে এ অসুখ আপনার চোখকে দুর্বল করে দিচ্ছে। সাধারনভাবে যখন এটা বুঝা যায় তখন ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই এর প্রতি কোন উদাসীনতা নয়।

চিকিৎসাঃ এর চিকিৎসা হলো অযথা দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া। এর নানা ধরনের অপারেশন আছে। অত্যাধুনিক নানা ডিভাইস পাওয়া যায়। ইঞ্জেকশন আছে। যার মাধ্যমে ক্ষীণদৃষ্টির মানুষও স্বাভাবিক দৃষ্টি ফিরে পেতে পারেন।

আমা/এএ

[sethy]

Thank you for sharing the important post