Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - arif_mahmud

Pages: [1] 2 3
1
আপনি কি আপনার শখের মোবাইলটি ভুল বশত পানিতে ফেলে দিয়েছেন? কিংবা পকেটে রেখেই সাঁতার কেটেছেন? যেভাবেই মোবাইল ভিজুক না কেন, ভেজা মোবাইল মানেই আপনাকে তা পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি দ্রুততার সাথে কিছু পদক্ষেপ নেন, তাহলে হয়তো আপনার মোবাইলটি জানে বেঁচে জেতে পারে। তাই জেনে নিন মোবাইল ভিজে গেলে তাকে বাঁচানোর উপায়।

১। মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব বেশি হলে ২০ সেকেন্ড। মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে, তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন)। পানিতে গেলে একে শুকানো অপরিহার্য, কাজ করুক বা না করুক। যদি বের করতে দেরি করে ফেলেন, তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।

২। মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। আপনার ফোনটি যদি দ্রুত বের করে ফেলেন, তবে হয়তো তেমন একটা ক্ষতি হয়নি। আর যদি দেরি হয়েও যায়, মনে হয় না যে আপনার মাথা গরম করে ফোনটিকে শুকাতে পারবেন। হাল ছেড়ে দেওয়ার আগে আরও অনেক কিছু করার আছে।

৩। মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপের একটি। বিদ্যুৎ আর পানির মধ্যে কেমন বিক্রিয়া হচ্ছে সেটা না ভাবলেও চলবে, মদ্দা-কথা এরা দু'জন কখনও এক সাথে থাকতে পারে না। মোবাইলের ভিতরে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) কে বিচ্ছিন্ন করে দেন।

৪। সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে। অনেকের কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব সহজে নষ্ট হয় না, তবে ফোনটি বাঁচাতে পরবর্তী কয়েকটি ধাপ হয়তো সিমের জন্য সহায়ক হবে না। খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।

৫। মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও আলাদা করে দিন। যেমন: কভার, হোল্ডিং ইত্যাদি।

৬। মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকাতে হবে। এক ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশে প্রবেশ করে। তাই আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতর্কতার সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও মুছে ফেলতে হবে।

৭। সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম ক্লিনার থেকে থাকে তবে সোট ব্যবহার করুন। ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই, তাড়াহুড়ো করবেন না।

৮। মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইলটি রেখে দিন। এতে, মোবাইলে এক কণা পানিও বাকি থাকবে না।

৯। চাল থেকে বের করার পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন। মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যই হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন না।

১০। সময় হয়েছে ফোনটি টেস্ট করার। আপনি যদি অন্তত ২৪ ঘণ্টা বা এর চাইতে বেশি সময় (সম্ভব হলে) অপেক্ষা করে উপরের ধাপগুলো পূর্ণ করে থাকেন, তাহলে এখন ফোনটি চালু করতে পারেন। ভালভাবে পরিষ্কার করে ব্যাটারিটি লাগান এবং ফোনটি চালু করুন।

2
নতুন সংবাদ সেবার পরিকল্পনা করেছেন উইকিপিডিয়ার সহ-প্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলস। যা কিনা পেশাদার সাংবাদিক ও স্বেচ্ছাসেবকের কাজকে একত্রিত করবে। ‘উইকিট্রিবিউন’ নামের এই সংবাদ পরিষেবা ‘প্রকৃত এবং নিরপেক্ষ’ আর্টিক্যাল প্রদান করবে যা ভুয়া সংবাদ সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে বলে বিবিসি’র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

এ ব্যাপারে বিবিসিকে ওয়েলস বলেন, আমি মনে করি আমরা এমনই একটি জগতে আছি যেখানে মানুষ আমাদের উচ্চ মানের সত্য ভিত্তিক তথ্য নিশ্চিতের ব্যাপারে খুবই উদ্বিগ্ন। তিনি আরও বলেন, আমরা যত বেশি মাসিক সমর্থনকারী পাবো তত বেশি সাংবাদিক নিয়োগ দিতে পারবো।

জানা গেছে, এই উইকিট্রিবিউন বিজ্ঞাপন মুক্ত এবং মুক্ত-পাঠ উভয়ই হতে পারে এবং সমর্থকদের নিয়মিত ডোনেশনের উপর নির্ভর করবে সাইটটি। একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন এটি একটি বিশ্বস্ত সাইট হতে পারে, তবে এর প্রভাব সীমিত হতে পারে। এছাড়া, সাইটটিতে উইকিপিডিয়ার মতোই যেকোনো কেউ পরিবর্তন করতে পারবে কিন্তু সেই তথ্য কর্মী সদস্য বা বিশ্বস্ত স্বেচ্ছাসেবক সম্প্রদায় অনুমোদন করলেই কেবল প্রচার করা হবে। তবে এই সাইটটির মূল পার্থক্য হবে- এখানে লেখকদের মূল দলটিকে অর্থ দেয়া হবে, যদিও এখানে স্বেচ্ছাসেবক লেখকরা প্রাথমিক ড্রাফট লিখবে এবং পরে তা স্টাফ সদস্যরা তা এডিট করে ছাড়বে। 

3
এই সময়ে আপনি  যত বেশী ভাষা জানবেন ততবেশী কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে সব জায়গায় লাভবান হবেন। কিন্তু যোগাযোগ করার জন্য নতুন নতুন ভাষা শেখা সম্ভব হয় না। তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে যাচ্ছে নতুন এক টেকনোলজি। ভাষার এই বাধা এখন দূর হবে ট্র্যাভিস নামের নতুন এক ডিভাইসের মাধ্যমে।

জানা গেছে, ট্র্যাভিস ডিভাইসটি একনাগাড়ে ৬ ঘণ্টা অনলাইন এবং ১২ ঘণ্টা অফলাইনে চলতে পারে। এছাড়া প্রতিটি ভাষার জন্য সবচেয়ে ভালো অ্যাপটি ব্যবহার করা হয়েছে এই ডিভাইসে। ডিভাইসটির ফিচারে রয়েছে একটি টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে, একটি কোয়াড কোর প্রসেসর, ব্লুটুথ এবং ওয়াই ফাই। ডিভাইসটিতে একটি সিম কার্ড স্লটও রয়েছে।

এছাড়া, রিমোট কন্ট্রোলের মতো দেখতে এই ডিভাইস পকেটের মধ্যেই রাখা যাবে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে এই গ্যাজেট যে কোনো ভাষায় অনুবাদ করে দিতে পারে। ট্র্যাভিস সংস্থার পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, এই ডিভাইস অনলাইনে রিয়েল টাইমে ৮০টি ভাষা অনুবাদ করতে সক্ষম। আর অফলাইন মোডে ২০টি ভাষা অনুবাদ করতে পারে। নয়া এই ডিভাইসের দাম ধরা হয়েছে ১৩৯ ডলার।

4
'ভুয়া খবর ও বানোয়াট' খবর লুকিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। আর এ জন্য ভুয়া খবরের ওইসব লিঙ্ক সবার উপরে না দেখানোর জন্য নিজেদের অ্যালগরিদমকেও সজ্জিত করছে কোম্পানিটি।

সম্প্রতি গুগলের প্যারেন্ট কোম্পানি অ্যালফাবেট ইনকর্পোরেশন জানিয়েছে, ভ্রান্তিমূলক, মিথ্যা, আপত্তিকর সংবাদ ও নিবন্ধগুলো লুকিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করা হবে। তবে এসব খবরগুলো সার্চ অপশন থেকে সম্পূর্ণ মুছে ফেলা হবে না। বরং তার বদলে এগুলোকে ‘নিম্নমানের’ খবর বা নিবন্ধ বলে চিহ্নিত করে সেগুলোকে অনুসন্ধানী ফলাফলের সবার নীচে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

মূলত ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ভুয়া খবরের কারণেই এমন  উদ্যোগ নিল অ্যালফাবেট।

গুগলের সার্চ বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী বেন গোমেজ জানান, এটি আমাদের মোট ট্রাফিকের মাত্র এক চতুর্থাংশ। তবে এটি বড় প্রশ্ন নয়, বরং বড় প্রশ্ন হচ্ছে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়ে গুগলের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে সবচেয়ে বেশি ভুয়া খবর ছড়িয়েছিল। যা অনেকটাই উদ্বেগের পর্যায়ে ছিলো বলে জানায় গণমাধ্যমগুলো।

5
ল্যাপটপ, নোটবুক ও স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ সাশ্রয়ী হিসেবে গুগল ক্রোমের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে এজ ব্রাউজার। মার্কিন সফটওয়্যার কোম্পানি মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এমনটাই দাবি করা হয়েছে। 
এর আগে মাইক্রোসফট গত বছরও একই দাবি করে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছিল। এর পর গুগল ক্রোম ব্রাউজার হালনাগাদ করে মাইক্রোসফট ও মজিলার ফায়ারফক্সের চেয়ে এগিয়ে থাকার দাবি করেছিল। এক্ষেত্রে মাইক্রোসফটও হাল ছাড়েনি। উইন্ডোজ ১০ ক্রিয়েটর্স আপডেট নামে উইন্ডোজ সফটওয়্যারের হালনাগাদ সংস্করণ এনে প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এজ ব্রাউজার আরো বেশি ব্যাটারির আয়ু ধরে রাখতে পারবে।
মাইক্রোসফট সম্প্রতি এক ভিডিওতে তিনটি ব্রাউজারের মধ্যে তুলনা করে দেখিয়েছে। ফায়ারফক্স ব্রাউজারে ব্যাটারি ৭ ঘণ্টা ৪ মিনিট পর্যন্ত চলেছে। গুগল ক্রোমে তা চলেছে ৯ ঘণ্টা ১৭ মিনিট। কিন্তু এজ ব্রাউজার তা ১২ ঘণ্টা ৩১ মিনিট পর্যন্ত চার্জ ধরে রেখেছে।
মাইক্রোসফটের দাবি, গুগল ক্রোম ব্রাউজারের এজ ব্রাউজার ৩১ শতাংশ ব্যাটারি সাশ্রয়ী এবং ফায়ারফক্সের চেয়ে ৪৪ শতাংশ কম শক্তি ব্যবহার করে। বিষয়টি ঘিরে গুগল ক্রোমকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

6
তাইওয়ানিজ টেকনোলজি ব্র্যান্ড আসুস বাংলাদেশে নিয়ে এলো তাদের ৩য় জেনারেশানের ফোন আসুস জেনফোন ৩ ম্যাক্স (জেডসি ৫৫৩ কেএল)। বিশাল ৪১০০ এমএএইচ ব্যাটারির এই স্মার্টফোনটি সর্বোচ্চ ৩৮ দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই-এ চলতে সক্ষম। শুধু ব্যাটারিতেই নয় জেনফোন ৩ ম্যাক্স এ থাকছে স্মার্টফোনের অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তি।
বিশাল ব্যাটারি থাকা সত্বেও এই ফোনটি হালকা ও দেখতে আকর্ষণীয়। আলুমিনিয়াম অ্যালয়ে তৈরি ফোনটিতে থাকছে ৫.৫ ইঞ্চির ফুল এইচডি ডিসপ্লে; ২.৫ডি বাঁকানো কাঁচে মোড়ানো হওয়ায় এর ব্যবহারকারী ফোনটিতে পাবে অন্যরকম এক অভিজ্ঞতা। এছাড়াও নিরাপত্তার জন্য থাকছে ০.৩ সকেন্ড দ্রুত গতির ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। ফোনটির বিশেষত্ব হলো এর অধিক ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি। এতে আরো দেয়া আছে রিভার্স চার্জিং টেকনোলজি, যা অন্য যে কোন মোবাইল ফোনকে চার্জ দিতে সক্ষম অর্থাৎ এটি পাওয়ার ব্যাংক হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে।
ফোনটিতে আরও থাকছে ১৬ মেগা পিক্সেলের পিক্সেল-মাস্টার টেকনোলজির ক্যামেরা। সাথে ব্যবহার করা হয়েছে লেজার অটো ফোকাস সেন্সর, যা মাত্র ০.০৩ সেকেন্ডে ফোকাস করতে সাহায্য করে। থাকছে ই-আই-এস বা ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবলাইজেশান, যা ঝাকুনিবিহীন ভিডিও ক্যামেরাবন্দী করতে সক্ষম। সেলফি তোলার জন্য সামনে থাকছে ৮ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা। নতুন এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন অক্টা-কোর প্রসেসর। সাথে থাকছে ৩ গিগাবাইট র্যাম ও ৩২ গিগাবাইট বিল্ট-ইন ম্যামোরি। চাইলেই ১২৮ গিগাবাইট পর্যন্ত জায়গা বাড়িয়ে নেয়া সম্ভব ফোনটিতে।
জেনফোনের আরেকটি অন্যতম আকর্ষণ “জেন ইউআই”। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী খুব সহজেই ফোনের লঞ্চার, থিম কিংবা আইকন পছন্দ মত পরিবর্তন করতে পারবে। এতে আরও আছে জেন মোশন, জেসচারসহ আরও অনেক ফিচার। মোবাইল-ম্যানেজারের ৫টি ভিন্ন মুড ব্যবহার করে ব্যাটারি ব্যাকআপ আর ফোনের গতি বাড়ানো সম্ভব। যা এই এন্ড্রেয়েড ফোনটিতে এনেছে বিশেষ নতুনত্ব।
চলতি সপ্তাহ থেকেই বাজারে মিলবে আসুসের নতুন এই তিনটি জেনফোন- জেনফোন ৩ ম্যাক্স ৫.৫” এবং জেনফোন গো সিরিজের দুটি ভিন্ন মডেল। জেনফোন ৩ ম্যাক্স এর দাম রাখা হয়েছে ১৯,৯৯০ টাকা। এছাড়াও ২ গিগাবাইট র্যাম আর কোয়াড কোর প্রসেসর নিয়ে ৫ ইঞ্চির জেনফোন গো “জেডবি ৫০০ কেএল” পাওয়া যাবে ১০,৯৯০ টাকায়। আর ১ গিগাবাইট র্যাম সহ ৫ ইঞ্চির জেনফোন গো “জেডবি ৫০০ কেজি” পাওয়া যাবে মাত্র ৭,৬৯০ টাকায়। জেনফোন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানা যাবে আসুস এর ওয়েবসাইট আর ফেসবুক পেইজ থেকে।

7
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ধরা পড়েছে মারাত্মক নিরাপত্তা ত্রুটি! হ্যাক হয়ে যেতে পারে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট জানিয়েছে, এমএস ওয়ার্ডে একটি মারাত্মক নিরাপত্তা ত্রুটি রয়ে গেছে আর এই ত্রুটির কারণে ব্যবহারকারীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে। 
গত ১০ এপ্রিল সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান প্রুফপ্রিন্ট জানিয়েছে, সম্প্রতি তারা একটি ইমেইল ক্যাম্পেইন শনাক্ত করতে পেরেছে যার মাধ্যমে ‘ড্রাইডেক্স’ ম্যালওয়ার ছড়ানো হচ্ছে। এই ম্যালওয়্যারটি ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে আক্রমণ করে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লগইনের ওপর নজর রাখতে পারে। ২০১৫ সালে এই ধরনের ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে হ্যাকররা ব্রিটেনের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২০ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি অর্থ চুরি করে নিয়েছে।
উইন্ডোজের মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কয়েক সংস্করণে এই ত্রুটিটি ধরা পড়েছে। তবে ম্যাক সংস্করণেও এই ত্রুটি আছে কি না সে ব্যাপারে নিশ্চিত করতে পারেনি মাইক্রোসফট। 
তবে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা বাগটি শনাক্ত করেছে এবং এর জন্য একটি প্যাচ তারা পরবর্তী আপডেটেই পাঠাবে।

8
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় স্বচালিত গাড়ি পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। শুক্রবার মোটর ভেহিক্যাল ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্বয়ংক্রিয় এই গাড়ির পরীক্ষামূলক অভিযান চালাতে অ্যাপলের ছয়জন চালককে তিনটি স্বচালিত গাড়ি পরীক্ষার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
যদিও অ্যাপল কখনই সরাসরি তাদের ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির ধারনার কথা প্রকাশ করেনি তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি ডজনেরও বেশি স্বয়ংক্রিয় গাড়ি বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দিয়েছে। আর পরীক্ষা চালানোর অনুমতির মাধ্যমে এতদিনের গুজব এবার সত্য হতে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে অ্যাপল ছাড়াও অ্যালফাবেট, ফোর্ড মোটর, ভক্সয়াগেন, ডায়ালমার, টেসলা এবং জেনারেল মোটরের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো ইতোমধ্যে স্বচালিত গাড়ির অনুমতি পেয়েছে। অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান তাদের প্রথম স্বচালিত গাড়ি ২০২০ সালের উন্মুক্ত করার কথা ঘোষণাও দিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংশ্লিষ্ট চ্যালেঞ্জের কারণে এই উন্মুক্তে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। 

9
অ্যাকশন ক্যামেরার দুনিয়ায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে ‘গোপ্রো’। এই অ্যাকশন ক্যামেরার পরবর্তী ভার্সন নিয়ে নিয়ে ভক্তদের মধ্যে চলছে জল্পনা-কল্পনা। ইতিমধ্যে বাজারে এসেছে গোপ্রো5-এর বিভিন্ন ছবি ও স্পেসিফিকেশন।
এই গোপ্রোতে অ্যাড হচ্ছে নতুন টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস, যা পূর্ববর্তী সংস্করণ থেকে পুরোপুরি ভিন্ন। তা ছাড়া আয়তনে বেড়েছে নতুন ভার্সন। ৬২ মিমি x ৪৪.৬ মিমি x ৩২.৭ মিমি আয়তনের এই ভার্সন হিরো4-এর তুলনায় আকারে কিছুটা বড়।
নতুন এই গোপ্রো হিরো5 থাকছে একধরণের কেসিং এমনিতে স্বাভাবিকভাবে পানির ১০ ফুট নিচে পর্যন্ত স্বাচ্ছন্দ্যে ছবি বা ভিডিও করতে পারবে। কিন্তু তার চেয়ে বেশি গভীরে ঠিকঠাক কাজ করার জন্য দরকার হবে কেসিং। তাই এই কেসিংকে ডাকা হচ্ছে ‘সুপারস্যুট’ নামে।
ক্যামেরাটির স্পেসিফিকেশন সম্পর্কেও জানা গেছে বেশ কিছু তথ্য। গোপ্রোর এই ভার্সনে থাকছে ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট। সর্বোচ্চ 4K রেজ্যুলিউশনে ৩০এফপিএসে ভিডিও করা যাবে।
অন্যদিকে সর্বোচ্চ ১২০এফপিএসে ভিডিও করা যাবে ১০৮০পিক্সেল রেজ্যুলিউশনে। তা ছাড়া ইউজারের জন্য রেজ্যুলিউশন ও ফ্রেম রেট ঠিক করে নেওয়ার বেশ কিছু অপশন থাকছে। ১২ মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরা ডিএনজি ফরম্যাটে ছবি করা যাবে। কালার কন্ট্রোল, এক্সপোজার কন্ট্রোল, জিপিএস-এর মতো ফিচারগুলো থাকছে আগের মতই।

10
Science and Information / Does Coffee Actually Make You Dehydrated?
« on: April 16, 2017, 03:25:27 PM »
Don't believe everything you hear.
For a long time people have been told that caffeine is a diuretic. For some, this translates into advice to avoid or remove caffeinated beverages from the diet of people at risk of dehydration, or during periods of extreme summer heat. 
While possibly well meaning, this advice is wrong.
By definition, a diuretic is a product that increases the body's production of urine. Hence water, or any drink consumed in large volumes, is a diuretic.
Importantly, urinating more does not inevitably lead to dehydration (excessive loss of body water).
Drinking simultaneously provides the body with fluid for absorption (avoiding dehydration) and initiates urine production. Depending on the urine losses that occur following drinking, a beverage might be more accurately described as a "poor rehydrator" if large fluid losses result.
Caffeine is a weak diuretic, and tolerance to this effect is acquired rapidly (in four to five days) with regular caffeine intake. What's somewhat concerning is that this has been known for almost 100 years!
In 1928, a study involving three people showed that when participants consumed no caffeine for more than two months, a dose as little as half a milligram per kilogram of body mass (roughly the amount in half a cup of coffee) caused a "noticeable" increase in urine loss.
But regular caffeine intake (for four to five days) created a tolerance to the diuretic effect, so that over a milligram per kilogram of body mass (one cup of coffee) was needed before an effect was detected. This suggested that regularly consuming caffeinated drinks wouldn't lead to chronic dehydration.
While the study had obvious sample size limitations, an investigation employing contemporary research methods and analysis confirmed these findings more than a decade ago.
This study involved 59 healthy individuals being monitored for 11 days. The investigation was designed to determine if drinking caffeine resulted in fluid loss or dehydration.
Initially, each participant's caffeine intake was stabilised for six days at 3mg per kilogram of body mass (approximately two to three cups of coffee per day). Following this period, caffeine intake was manipulated for five days at a dose of either zero, low (one cup) or moderate (two cups) levels.
The researchers monitored myriad hydration measures such as urine production and colour. Almost every hydration measure we currently use for monitoring fluid balance was not influenced by regular caffeine intake.
In hydration science, the effect of any beverage on fluid in the body is judged by the balance between how much the body retains of any volume consumed.
Recently, the creation of the "beverage hydration index" has been established to describe the fluid retention capacity of different beverages by standardising values compared to still water.
Again, the beverage hydration index shows commonly consumed caffeinated beverages such as coffee, tea and cola have similar fluid retention capacity to water or commercial sports drinks.
One strength of the beverage hydration index is that it recognises all beverages make a contribution to total fluid intake (ranking some as more effective than others). By advising people not to consume drinks they enjoy (just because they contain caffeine), individuals may not automatically replace drinks, leading to a reduction in total fluid intake.
The evidence linking poor hydration status to poor health (particularly in vulnerable groups) is well established. Dehydration can produce disruptions in mood, brain and heart function and has also been found to be an indicator for worse prognoses in older patients admitted to hospital.
So while some caffeinated beverages such as cola and energy drinks have their own health implications such as high levels of sugar, in terms of optimising fluid balance, there's no need to worry about caffeine.

…………….Ben Desbrow

11
মঙ্গলে মানব বসতি গড়ার কথা আগেই জানিয়েছিল নাসা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে, ভারতও লালগ্রহে বসতি গড়ার ইচ্ছেপ্রকাশ করে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে আরব আমিরশাহি-ও একই তালিকায় নাম লেখায়। কিন্তু, ইচ্ছাপ্রকাশ করলেই তো আর হল না! বসতি গড়ার জন্য জায়গা চাই। এবং সেই জায়গা খোঁজার কাজই শুরু করেছে এবার নাসা। সঙ্গে রয়েছে এরোস্পেস কোম্পানি ‘স্পেস এক্স’।

বর্তমানে স্পেস এক্স-এর মহাকাশযান ‘রেড ড্রাগন’-এর ল্যান্ডিং-এর জন্যই মূলত জায়গার খোঁজ চলছে মঙ্গলে। পরবর্তীকালে সেই স্থানই বাসপোযোগী করে তোলা হবে বলে জানানো হয়েছে স্পেস এক্সের তরফ থেকে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলগ্রহের যে অংশে বরফ রয়েছে, তার কাছাকাছিই বসতি গড়ার কথা ভাবছে নাসা ও স্পেস এক্স। এবং সেই স্থান পরীক্ষা করার জন্য, ২০১৮ সালেই তাদের মহাকাশযান মঙ্গলে পাঠাবে স্পেস এক্স। এই ঘটনা টুইট করে জানিয়েছে স্পেস এক্স।

12
'৯৯৯'। তিন ডিজিটের একটি ইমার্জেন্সি ফোন নম্বর। বিদেশে নয়, নম্বরটি বাংলাদেশ সরকারের ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিসের। যে কোন বিপদে এই নম্বরটি হয়ে উঠতে পারে আপনার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। এরই মধ্যে অনেকের কাছে সময়ে-অসময়ে বিপদের সহায় হয়ে উঠছে ৯৯৯ জরুরি সেবা। আবার অনেকে হয়তো বিষয়টি জানেন না এখনো। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে গত বছরের ১ অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া ৯৯৯ কল সেন্টারটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থেকে বিপদে মানুষকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। চলমান গবেষণার মাধ্যমে মানুষের জরুরি সময়ের সেবা নিয়ে আরো একটি উন্নত ৯৯৯ সেবার ডিজাইন করছে আইসিটি ডিভিশন।

গত ২২ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ২৯ মিনিটে ৯৯৯ হেল্প ডেস্ক নম্বরে ফোন করে সাবিউর রহমান ঢাকার টিকাটুলীর কামরুন্নেছা স্কুলের সামনে গ্যাস পাইপলাইন লিক হয়ে প্রচুর গ্যাস বের হচ্ছে জানিয়ে তাৎক্ষণিক সহযোগিতা চান। কল সেন্টার এজেন্ট নাইমুর নাইম ফোনটি কাছের ফায়ার সার্ভিসে ট্রান্সফার করে দেন। ফায়ার সার্ভিস অফিস বিষয়টি গ্যাস নিয়ন্ত্রণ কক্ষে জানাতে বলে। পরে কলটি তিতাস গ্যাস কন্ট্রোল সেন্টারে ট্রান্সফার করা হয়। সেই রাতে তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তারা সাবিউরের ঠিকানা নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্যাস লিকেজ বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন।

জরুরি মুহূর্তে ৯৯৯-এর মাধ্যমে সেবা পেয়ে সন্তুষ্ট জানিয়ে সাবিউর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশে এমন একটি সেবা পাওয়া যাবে এটা ভাবতেই অবাক লাগছিল। মাত্র আধঘণ্টার মধ্যে তিতাসের লোকজন এসে গ্যাসের লিকেজ বন্ধ করেন। এজন্য কোনো টাকা-পয়সা খরচ হয়নি। ’

৯৯৯-এর কল সেন্টার এজেন্ট রানী আক্তারকে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১টা ৫০ মিনিটে ঢাকার উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টর থেকে ফোন করে এক নারী জানান, তার স্বামী তাকে প্রায়ই শারীরিক নির্যাতন করে। আজ কিছুক্ষণ আগে তাকে এবং তার তিন বছরের বাচ্চাকে মারধর করে একটি ঘরে আটকে রেখেছে। তিনি পুলিশের সহায়তা চান। কল সেন্টার এজেন্ট তার অভিযোগটি উত্তরা পশ্চিম থানায় ট্রান্সফার করলে কর্তব্যরত অফিসার ফোর্স পাঠাচ্ছেন বলে আশ্বস্ত করেন। ঘণ্টাখানেক পর ওই বাসা থেকে পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। তিনি বলেন, ‘পুলিশের সহায়তায় তাৎক্ষণিক নির্যাতনের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছি। তবে সংসারে শান্তি ফেরেনি। এখন আমি ঢাকায় আমার বাবা-মায়ের বাসায় বসবাস করছি। সন্তান ছোট থাকায় এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি। ’

‘ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস’ নামে চালু হওয়া এই পাইলট প্রকল্পটি থেকে নাগরিকরা তাৎক্ষণিক প্রয়োজনে ২৪ ঘণ্টা '৯৯৯' নম্বরে ফোন করে সহায়তা পাচ্ছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, বাংলাদেশ পুলিশের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে পরিচালিত ৯৯৯ জরুরি সেবা হচ্ছে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ পরিচালিত একটি উদ্যোগ, যেখানে দেশের যে কেউ জরুরি প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশি সাহায্য, অ্যাম্বুলেন্স সহায়তা পেতে পারে। যেকোনো মোবাইল নম্বর থেকে সম্পূর্ণ টোল ফ্রি কল করে এজেন্টের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সরকারি বিভাগের কাছ থেকে এই সেবা পাওয়া যাচ্ছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ পলক বলেন, ‘জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করছে। এরই অংশ হিসেবে সরকারিভাবে নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯ সেবা চালু করা হয়েছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে যে পরিমাণ সাড়া পেয়েছি তাতে আমরা অভিভূত। ’

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সূত্র জানায়, গত বছরের ১ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৪৬ জন ৯৯৯ জরুরি সেবা নম্বরে ফোন করেছে। এর মধ্যে সাত লাখ ৬১ হাজার ৬০৫টি জরুরি ও অন্যান্য সেবা নিয়েছে। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিস-সংক্রান্ত সহায়তার পরিমাণ ছিল ৩০ শতাংশ, পুলিশ সহায়তার পরিমাণ ছিল ৬৩ শতাংশ এবং অ্যাম্বুল্যান্স সহায়তার পরিমাণ ছিল ৬ শতাংশ। এছাড়া গ্যাস সমস্যাজনিত অভিযোগের পরিমাণ ছিল ১ শতাংশ। এরই মধ্যে ৯৯৯ জরুরি সেবার মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ৪৬ হাজার ৪৭৩ বার ডাউনলোড হয়েছে। চ্যাট করেছে ৯৬ হাজার ২৬৬ জন।

জুনাইদ আহেমদ পলক বলেন, এই সেবায় নিত্যনতুন বিষয় সংযোজন করা হচ্ছে। এমনকি এই সেবায় প্রতিবন্ধীদেরও সম্পৃক্ত করতে ৯৯৯ অ্যাপে বাংলায় ভয়েস সুবিধা চালুর পাশাপাশি চ্যাট বট চালু করা হয়েছে। সেবাটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে প্রয়োজনীয় আইনকানুন সংশোধন এবং পৃথক নীতিমালা তৈরির পরিকল্পনাও সরকারের রয়েছে।

তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে এই কল সেন্টারে মোট ৮৬ জনের একটি দল কাজ করছে। প্রতি শিফটে ২৫ জনের দক্ষ ইমার্জেন্সি কল টেকার কাজ করেন। তবে কলের চাপ সামাল দিতে কল সেন্টারের সম্প্রসারণ প্রয়োজন। সারা দেশের সব থানা, ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্সকে একটি প্রযুক্তিগত নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে এসে ৯৯৯-এর সঙ্গে যুক্ত করার কাজ চলছে। এ ছাড়া ভবিষ্যতে কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে, যাতে একসঙ্গে সব অভিযোগ তদারকি এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া যায়।


13
‘ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নকিং দ্যা ডোর’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিসিএস কম্পিউটার সিটিতে (আইডিবি ভবন) আজ সকাল থেকে শুরু হয়েছে নয় দিনব্যাপী সিটিআইটি কম্পিউটার মেলা। চলবে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। এবার নিয়ে ১৫তম বারের মতো মেলার আয়োজন করলো বিসিএস কম্পিউটার সিটি।

বিকেল চারটায় মেলাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান।

মেলার কো-অর্ডিনেটর মুসা মিহির জানান, প্রতিবারের মতো এবারও মেলায় প্রতিটি প্রযুক্তিপণ্যের ওপর মূল্যছাড় ও উপহার থাকছে। মেলায় আইডিবির ১৫৬টি স্টলে প্রযুক্তিপণ্য বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

প্রতিদিনই কোনো না কোনো আয়োজন থাকছে মেলায়। যার মধ্যে শিশুদের চিত্রাঙ্কন, গেইমিং জোন, ডিজিটাল আলোকচিত্র, কুইজ প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দর্শণার্থীদের জন্য প্রতিদিন রয়েছে র‍্যাফেল ড্র। ড্র’তে ল্যাপটপসহ ১০টি আকর্ষণীয় উপহার দেওয়া হবে জানানো হয়েছে। এছাড়াও প্রত্যেক টিকিটধারী কিছু উপহার পাবেনই। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে। মেলায় স্পন্সর হিসেবে রয়েছে আসুস, এসার, ডেল, এইচপি, লেনোভো ও র‍্যাপো।

মেলায় প্রবেশ টিকিটের দাম ২০ টাকা। তবে শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র দেখিয়ে মেলায় টিকিট ছাড়াই প্রবেশের সুযোগ পাবে।


14
Researchers have achieved a major turning point in the quest for efficient desalination by announcing the invention of a graphene-oxide membrane that sieves salt right out of seawater.
At this stage, the technique is still limited to the lab, but it's a demonstration of how we could one day quickly and easily turn one of our most abundant resources, seawater, into one of our most scarce - clean drinking water.
The team, led by Rahul Nair from the University of Manchester in the UK, has shown that the sieve can efficiently filter out salts, and now the next step is to test this against existing desalination membranes.
"Realisation of scalable membranes with uniform pore size down to atomic scale is a significant step forward and will open new possibilities for improving the efficiency of desalination technology," says Nair.
"This is the first clear-cut experiment in this regime. We also demonstrate that there are realistic possibilities to scale up the described approach and mass produce graphene-based membranes with required sieve sizes."
Graphene-oxide membranes have long been considered a promising candidate for filtration and desalination, but although many teams have developed membranes that could sieve large particles out of water, getting rid of salt requires even smaller sieves that scientists have struggled to create.
One big issue is that, when graphene-oxide membranes are immersed in water, they swell up, allowing salt particles to flow through the engorged pores.
The Manchester team overcame this by building walls of epoxy resin on either side of the graphene oxide membrane, stopping it from swelling up in water.
This allowed them to precisely control the pore size in the membrane, creating holes tiny enough to filter out all common salts from seawater.
The key to this is the fact that when common salts are dissolved in water, they form a 'shell' of water molecules around themselves.
"Water molecules can go through individually, but sodium chloride cannot. It always needs the help of the water molecules," Nair told Paul Rincon from the BBC.
"The size of the shell of water around the salt is larger than the channel size, so it cannot go through."
Not only did this leave seawater fresh to drink, it also made the water molecules flow way faster through the membrane barrier, which is perfect for use in desalination.
"When the capillary size is around one nanometre, which is very close to the size of the water molecule, those molecules form a nice interconnected arrangement like a train," Nair explained to Rincon.
"That makes the movement of water faster: if you push harder on one side, the molecules all move on the other side because of the hydrogen bonds between them. You can only get that situation if the channel size is very small."
There are already several major desalination plants around the world using polymer-based membranes to filter out salt, but the process is still largely inefficient and expensive, so finding a way to make it quicker, cheaper, and easier is a huge goal for researchers.
Thanks to climate change, seawater is something we're going to have plenty of in the future - Greenland's coastal ice caps which have already passed the point of no return are predicted to increase sea levels by around 3.8 cm (1.5 inches) by 2100, and if the entire Greenland Ice Sheet melts, future generations will be facing oceans up to 7.3 metres (24 feet) higher.
But at the same time, clean drinking water is still incredibly hard to come by in many parts of the world - the UN predicts that by 2025, 14 percent of the world's population will encounter water scarcity. And many of those countries won't be able to afford large-scale desalination plants.
The researchers are now hoping that the graphene-based sieve might be as effective as large plants on the small scale, so it's easier to roll out.
Graphene oxide is also a lot easier and cheaper to make in the lab than single-layers of graphene, which means the technology will be affordable and easy to produce.
"The selective separation of water molecules from ions by physical restriction of interlayer spacing opens the door to the synthesis of inexpensive membranes for desalination," Ram Devanathan from the Pacific Northwest National Laboratory, who wasn't involved in the research, wrote in an accompanyingNature News and Views article.
"The ultimate goal is to create a filtration device that will produce potable water from seawater or wastewater with minimal energy input."
He added that the next step will be to test how durable the membranes are when used over long periods of time, and how often they need to be replaced.

…………………… FIONA MACDONALD

15
ধীরগতির ইন্টারনেটের কবলে পড়ে যারা বিরক্তবোধ করছেন, তারা হয়তো জানানে না যে আপনি চাইলেই এর অনেকটা সমাধান করে নিতে পারেন। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু টিপস:
* আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনস্টল করুন। আপনার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন। স্টোরেজ বাড়ার সাথে সাথে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।
* মোবাইলের ‘ক্যাশড ডেটা’ক্লিয়ার করুন। কারণ এগুলো শুধু মোবাইলের জায়গায় নষ্ট করে না বরং আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দেয়।
* আপনার এসডি কার্ড এর দিকেও খেয়াল রাখুন। সম্ভব হলে হাইস্পিড এসডি কার্ড ব্যবহার করুন। আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তা আপনার মোবাইলের ডাউনলোড স্পিডকেও স্লো করে দেবে।
* আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন। যা আপনার মোবাইলের স্পিডকে বাড়াবে। এই বিষয়গুলো নিয়মিত খেয়াল করলে আপনাকে আর ইন্টারনেটের গতি নিয়ে বিরক্তবোধ হতে হবে না।


Pages: [1] 2 3