Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - pathan

Pages: [1]
1
                                  জেনে নিন রড সিমেন্ট আর ইটের যাবতীয় হিসাব নিকাশঃ-

১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।
০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।
গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।
নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।
০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।
এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।
ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।
* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।
* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।
* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।
* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)
মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm
100 cm = 1 m (মিটার)Convert
1″ = 25.4 mm
1″ = 2.54 cm
39.37″ = 1 m
12″ = 1′ Fit
3′ = 1 Yard (গজ)
1 Yard = 36″
72 Fit = 1 bandil.
রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি:-
10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta
রডের ওজন:-
৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।
১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।
১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।
১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।
২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।
২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।
২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।
উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .
8 mm -7 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet – 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg
20 mm -1.80feet -1kg
22mm -1.1feet -1kg
রডের মাপ ফিট মেপে kg বের করা হয় ………
এই সুত্রটি মনে রাখুন ( রডের ডায়া^2 / 531,36 ) যেকোনো ডায়া রডের এক ফিটের ওজন বাহির হবে . এখনে অবশ্যই রডের ডায়া মিলি মিটারে উল্লেখ করতে হবে।
খোয়ার হিসাব:-
* ১ টি ইটে = ০.১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০ টি ইটে = ১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০০ টি ইটে = ১১১.১১ cft খোয়া হয়।
বালির হিসাব:-
* ১০৯ ফিট = ১২.২৫cft,
* ১০০ sft ৫” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* ১০০ sft ১০” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ৪ ব্যাগ। বালু লাগে ২৪ cft।
ঢালাই এর হিসাব
* ১০০ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ১৭ ব্যাগ, বালু ৪৩ cft, খোয়া ৮৬ cft লাগে।
* ১ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ০.১৭, বালু ০.৪৩ cft, খোয়া ০.৮৬ cft লাগে।
==============================================
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস জানুনঃ
1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি

2
proper dietary habit / চিনির বিকল্প
« on: February 17, 2020, 05:40:18 PM »
এখন বাজারে চিনির বিকল্প বেশ কিছু খাবার পাওয়া যাচ্ছে। এগুলোর মধ্যে তুলনামূলক নিরাপদ স্টেভিয়ানির্ভর খাবারগুলো। এই স্টেভিয়া মূলত এক ধরনের গাছের পাতা। এই গাছের আদি নিবাস দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল ও প্যারাগুয়ে। স্বাদে ভীষণ মিষ্টি। সম্প্রতি বাংলাদেশেও শুরু হয়েছে এর চাষ। বাজারেও পাওয়া যাচ্ছে স্টেভিয়ানির্ভর চিনির বিকল্প খাবার।বাজারে চিনির বিকল্প খাবারগুলো চিনির চেয়ে কম ক্ষতিকর বটে, তবে একেবারে নিরাপদ নয়। কারণ সেগুলো প্রায়ই কেমিক্যালের তৈরি। আর আপনি কেমিক্যাল যত খাবেন, শারীরিক সমস্যার ঝুঁকিও ততই বাড়বে। তাই সেগুলো খেতে হবে একেবারেই পরিমিত পরিমাণে। যতটা সম্ভব কম।
যাদের চিনি খাওয়া নিষেধ, তাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান খাবারের তালিকা থেকে এটাকে একেবারেই বাদ দিয়ে দেওয়া। যদি একেবারেই না পারেন, সে ক্ষেত্রে অল্প পরিমাণে চিনি খেতে পারেন। চেষ্টা করুন নিয়মিত চিনি দেওয়া খাবার খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে। মাঝেমধ্যে একটু-আধটু চিনি খেলে খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়। মনে রাখবেন, চিনি না খেলে কিন্তু কোনো ক্ষতি নেই। এটা না খেলে কেউ মারা যায় না।
সাধারণত গর্ভবতী মায়েদের চিনি খেতে নিষেধ করা হলে তাদের চিনির বিকল্প খাবারও নিষেধ করা হয়। কারণ বেশি কেমিক্যাল খেলে বেড়ে যায় ক্যান্সারের ঝুঁকি। আর মাতৃত্বকালটা যেহেতু খুবই স্পর্শকাতর, সে সময় কোনো রকম ঝুঁকিই নেওয়া উচিত নয়। তবে যদি খেতেই হয়, সে ক্ষেত্রেও শুধুই স্টেভিয়ানির্ভর চিনির বিকল্প খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
অনেকে স্রেফ স্বাস্থ্য সচেতনতার অংশ হিসেবেই চিনি বাদ দিয়ে বিকল্প খাবার খান। সচেতন হয়ে চিনি খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিলে কিন্তু হিতে বিপরীতও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনি অপ্রয়োজনে নিয়মিত কেমিক্যালনির্ভর খাবার খাচ্ছেন। ফলে শরীরে দেখা দিতে পারে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। তার বদলে কমিয়ে দিতে পারেন চিনি খাওয়া। কিংবা একেবারে বাদও দিতে পারেন।
আর যদি চিনির বিকল্প কিছু খেতেই চান, সে ক্ষেত্রে ভালো বিকল্প হতে পারে গুড় বা মধু। যাঁরা চিনি ছেড়ে দিতে চান, তাঁদের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় চা ও কফি খাওয়ার অভ্যাস। চিনি ছাড়া চা-কফি খেতে অনেকেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। এ ক্ষেত্রে তাঁরা চায়ে গুড় বা মধু দিয়ে খেতে পারেন। একটা সময় গ্রামগঞ্জে গুড় দিয়েই চা বানানোর চল ছিল বেশি। পাশাপাশি বাসার বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় খাবার যেমন—সেমাই, পায়েস, হালুয়া, মিষ্টি, শরবত ইত্যাদিতেও এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। কিংবা ব্যবহার করতে পারেন নারকেল, খেজুর বা ফলের রস। এগুলো অন্তত চিনির চেয়ে ভালো। যেমন গুড়ের মধ্যে বিভিন্ন খনিজ লবণ থাকে—আয়রন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি। এগুলো শরীরের জন্য বেশ উপকারী।
তবে চিনির পরিবর্তে যেটাই খাওয়া হোক না কেন, খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে। বেশি খেলে তাতে উপকারের বদলে উল্টো হতে পারে ক্ষতি। যেমন চিনির পরিবর্তে মধু খাওয়া ভালো। তাতে ক্ষতি নয়; বরং শরীরের উপকারই হবে। কিন্তু কেউ যদি অনেক বেশি পরিমাণে মধু খেতে থাকে, সেটা উল্টো ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেবে। এমনকি দীর্ঘদিন অতিরিক্ত পরিমাণে মধু খেতে থাকলে দেখা দিতে পারে মানসিক সমস্যা। কারণ মধু উত্তেজক হিসেবেও কাজ করে।

3
মা-বাবা চেয়েছিলেন মাইকেল ডেল একজন বড় ডাক্তার হবেন। এ জন্য মেডিসিনের ওপর পড়াশোনার জন্য কলেজে ভর্তিও হয়েছিলেন। কিন্তু খুব ছোট বয়স থেকে ডেলের আগ্রহ ছিল কম্পিউটারে। মাত্র সাত বছর বয়সে একটি ক্যালকুলেটার হাতে পেয়েছিলেন, ব্যাপক আগ্রহের কারণেই ১৫ বছর বয়সে মা-বাবা তাঁকে কিনে দেন একটি অ্যাপল কম্পিউটার। তাঁরা হয়তো ভেবেছিলেন এটি ব্যবহার করে ডেল অনেক কিছু শিখবে। কিন্তু যখন দেখতে পেলেন কম্পিউটারের সব যন্ত্রাংশ আলাদা করে ডেল পুরো কম্পিউটারই বিকল করে দিয়েছেন তখন কিছুটা আঘাতই পেয়েছিলেন। কিন্তু ডেলের চিন্তা ছিল এটিকে আবার কিভাবে জোড়া দেওয়া যায় তা শেখা। সেটা তিনি ভালোভাবেই শিখতে পেরেছিলেন।
 মাইকেল ডেলের জন্ম ১৯৬৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি টেক্সাসের হাউসটনে। তিনি ডেল টেকনোলজিসের চেয়ারম্যান ও সিইও। ২০১৬ সালে কম্পিউটার স্টোরেজ জায়ান্ট ইএমসির সঙ্গে ডেল ইনকরপোরেশন একীভূত হয়ে গড়ে ওঠে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে ডেল টেকনোলজিস।
মাইকেল ডেল বিশ্বের ২৫তম শীর্ষ ধনী। তাঁর সম্পদের পরিমাণ বর্তমানে ৩১.৬ বিলিয়ন ডলার। যদিও ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১৯ সালের ধনীর তালিকায় তাঁর সম্পদ ছিল ৩৪.৩ বিলিয়ন ডলার।
পড়ালেখার জন্য ডেল মা-বাবার ওপর নির্ভর করেননি, করেছিলেন খণ্ডকালীন চাকরি। উচ্চ মাধ্যমিকে পড়াকালীন তিনি একটি পত্রিকার সাবস্ক্রিপশনস বিক্রির চাকরি নেন। সেখান থেকে এক বছরে আয় করেন ১৮ হাজার ডলার।
মা-বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী ডাক্তার হওয়ার জন্য ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে ভর্তি হয়েছিলেন মেডিসিনে। সেখানে পড়াশোনার খরচের জন্য অর্থের প্রয়োজন ছিল। এবার তিনি অনানুষ্ঠানিকভাবে শুরু করলেন কম্পিউটার সংযোজন ব্যবসা। কম্পিউটার যন্ত্রাংশ কিনে সেগুলোকে পুরো একটি কম্পিউটারে রূপান্তর করে সহপাঠী ও অন্যদের কাছে বিক্রি করতেন। এভাবেই ১৯৮৪ সালে তাঁর প্রথম কম্পানি ‘পিসি’স লিমিটেড’ নিবন্ধনভুক্ত হয়। একই বছরের মে মাসে নতুন নাম দেন ডেল কম্পিউটার করপোরেশন। কয়েক মাস পর মা-বাবার কাছে গিয়ে তাঁদের কম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন দেখালেন। মা-বাবা দেখলেন প্রায় দুই লাখ ডলার মুনাফা করেছে কম্পানি। তাঁদের বোঝাতে সক্ষম হলেন ডাক্তারি নয়, কম্পিউটারই মাইকেল ডেলের উপযুক্ত কর্মক্ষেত্র। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে তিনি পুরোদমে কম্পানিতে মনোযোগ দেন।
১৯৯৬ সালে ডেল ওয়েবের মাধ্যমে কম্পিউটার বিক্রি শুরু করেন। ওই বছর কম্পানি তাদের প্রথম সার্ভার চালু করে। তখন ডেল ডটকম থেকে প্রতিদিনি এক মিলিয়ন ডলার বিক্রি হতো। ২০০১ সালের প্রথম প্রান্তিকে ডেল প্রতিদ্বন্দ্বী কমপ্যাককে অতিক্রম করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় পিসি কম্পানিতে পরিণত হয়। বাজারের ১২.৮ শতাংশ আসে ডেলের হাতে।
১৯৯২ সালে ২৭ বছর বয়সে মাইকেল ডেল হলেন বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ সিইও। তাঁর কম্পানি ফরচুনের ৫০০ কম্পানির তালিকায় স্থান পায়। ১৯৯৯ সালে ডেল তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে গড়ে তোলেন ‘মাইকেল অ্যান্ড সুসান ডেল ফাউন্ডেশন’। বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্যপীড়িত শিশুদের সাহায্যের জন্য তিনি এ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। ২০১৭ সালের মে মাসে ডেল তাঁদের ফাউন্ডেশনে এক বিলিয়ন ডলার প্রদান করেন। ১৯৯৯ সালে ডেল একটি বই প্রকাশ করেন তাঁর জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতা ও শিক্ষা নিয়ে। যা তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য দারুণ শিক্ষণীয়। বিজনেস ইনসাইডার, উইকিপিডিয়া, বিজনেসআইডিয়াস্ল্যাব ডটকম।

4
চীনের উহান অঞ্চল থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস মারাত্মক রূপ ধারণ করেছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন বলছে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৬ জনে। আর আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজারের বেশি নাগরিক।
এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক উদ্ভাবন করা যায়নি। যে কারণে এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগকে এইডসের মতো মরণঘাতীই বলা হচ্ছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই যে মানুষ মারা যাচ্ছেন বিষয়টা একেবারেই তা নয়। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা অবলম্বন করেই এই রোগ থেকে সেরে ওঠা যায়’।
ভাইরাসটি সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই। তাই শুরু আলাদাভাবে বোঝার উপায় নেই যে কেউ এতে আক্রান্ত হয়েছে কিনা। অনেক বছর আগে সার্স আর মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। করোনাভাইরাস ওই দুই ভাইরাস গোত্রীয়।’
মিউটেশনের মাধ্যমে এই ভাইরাসের জিনগত পরিবর্তন হয়েছে। পশুর দেহে প্রথম বাসা বেঁধেছিল ভাইরাসটি। এরপর এটি তার জিনগত পরিবর্তন এনে মানুষের দেহে প্রবেশ করেছে। মানুষ থেকে মানুষে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।’
এখন পর্যন্ত কার্যকর প্রতিষেধক আবিস্কার না হলেও বেশকিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিলে করোনাভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে  ‘সাধারণ সর্দি-কাশি হলেও মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। মুখে নাকে হাত দেয়া চলবে না। হাঁচি পেলে বা কাশি পেলে টিস্যু, রুমালের ব্যবহার করতে হবে। কিছুই না থাকলে মুখ ঢেকে হাঁচতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুঁয়ে ফেলা জরুরি।’
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে। হাঁচি, সর্দি, কাশি এই ধরনের জিনিস জিইয়ে রাখা যাবে না। এমন উপসর্গ দেখা দিলেই চিকিৎসকের কাছে গিয়ে কী ঘটেছিল, কয়েকদিনের মধ্যে কারও সংস্পর্শে এসেছিলেন কিনা এই সমস্ত বিষয় খুলে বলতে হবে।’
এই ধরনের ভাইরাসের ক্ষেত্রে যে চরিত্র আগে দেখা গেছে, তাতে এই রোগ নিজে নিজেই সেরে যায়। যাদের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কম তাদের ভাইরাসটি আক্রমণ করে বেশি। তাই সেভাবে যদি দেখা যায় তাহলে ধরে নেয়া যেতে পারে যে সাধারণ মানুষের চিন্তিত হওয়ার খুব একটা কারণ নেই।’কারো সর্দি-কাশি হলে তাকে আলাদা করে রাখা জরুরি। আর রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা দিলে তাকে একেবারে আলাদা রাখতে হবে। তার সমস্ত কিছুই আলাদা রাখতে হবে, যাতে আর অন্য কারোর তার থেকে রোগ না ছড়ায়।’
এই ধরনের ভাইরাসের ক্ষেত্রে একেবারে বিচ্ছিন্ন ওয়ার্ড দরকার হয় এবং যিনি এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সেই রোগীর জন্য বিশেষ বিছানা রাখতে হবে। তার ঘরের বাতাস যাতে বাইরে না যায় বা গেলেও পরিশুদ্ধ হয়ে যায় সেই ব্যবস্থা রাখতে হবে।’

Pages: [1]