Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mustafiz

Pages: 1 ... 20 21 [22]
316
Health Tips / That was before juice, now drinks
« on: November 19, 2013, 11:27:26 AM »
বছর খানেক আগেও শহর কিংবা গ্রাম—সব জায়গার দোকানেই হরদম বিভিন্ন কোম্পানির বোতলজাত আমের জুস বিক্রি হতো। অসহ্য গরমে আম আছে মনে করে সবাই নিশ্চিন্ত মনে সেসব জুস খেতেন।
কিন্তু দেশে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসটিআই বলছে, জুস ও ড্রিংকসের নতুন মান নির্ধারণ করার পর থেকে এখন পর্যন্ত একটি প্রতিষ্ঠানও আমের জুস উৎপাদন কিংবা বাজারজাত করার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেনি। এর মানে হলো, বাজারে এখন আর বিএসটিআই অনুমোদিত কোনো আমের জুস নেই। আগে যেসব প্রতিষ্ঠানের ‘আমের জুস’ বিক্রি হতো, সেগুলো এখন হয়ে গেছে ‘আমের ড্রিংকস’। বলা যায়, ফলের রস নয়, এখন পাওয়া যাচ্ছে ফলের পানীয়।
বিএসটিআই বলছে, নতুন মান নির্ধারণ করার পর শুধু একটি কোম্পানি বিএসটিআইয়ের কাছ থেকে জুস তৈরি ও বাজারজাত করার লাইসেন্স নিয়েছে। সেটিও একটি আনারসের জুস।
বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সিএম—সার্টিফিকেশন মার্কস) কমল প্রসাদ দাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘নতুন মান নির্ধারণের পর নতুন করে এখন আর কেউ আমের জুসের লাইসেন্স নিচ্ছে না। আগে যারা জুস তৈরি করত, তারাও এখন ড্রিংকসে চলে গেছে। এখন বাজারে বিএসটিআই অনুমোদিত আমের জুস বলতে কিছু নেই। তবে এই সময়ে একটি কোম্পানি আনারসের জুস তৈরির লাইসেন্স নিয়েছে।’
অবশ্য বাজারে বিদেশ থেকে আমদানি হওয়া কিছু জুস বিক্রি হচ্ছে।
বিএসটিআই নির্ধারিত নতুন মান অনুযায়ী, ফলের জুস বা রসে ওই ফলের অন্তত ৮৮ শতাংশ প্রাকৃতিক উপাদান (ফ্রুট পাল্প) থাকতে হবে। আর ফলের ড্রিংকসে বা পানীয়তে প্রাকৃতিক উপাদান থাকতে হবে অন্তত ১০ শতাংশ। আগের মান অনুযায়ী, ফলের জুসে ২৫ শতাংশ ও ড্রিংকসে ১০ শতাংশ প্রাকৃতিক উপাদান থাকার বাধ্যবাধকতা ছিল।
বিএসটিআই জুস ও ড্রিংকসের এই নতুন মান নির্ধারণ করে গত বছরের জুনে। এর পরই প্রাণের আট ধরনের ড্রিংকসের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। নতুন এই মান নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চলতে থাকে বিএসটিআইয়ের নানা আলোচনা। তবে বিএসটিআই তাদের নির্ধারিত মানেই অটল থাকে। বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন এই মান এ বছরের জুন থেকে কার্যকর হয়েছে।
জুসে ফলের প্রাকৃতিক উপাদান কম থাকায় আগে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআই থেকে অনুমোদন নিয়ে জুস উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছিল। এর মধ্যে অন্যতম ছিল প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ফ্রুটো, আকিজ গ্রুপের ফ্রুটিকা, গ্লোবের ম্যাঙ্গোলি, আবুল খায়ের গ্রুপের স্টারশিপ, সজীব গ্রুপের সেজান। বিএসটিআই বলছে, নতুন মান নির্ধারণের পর এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সবাই এখন জুসের বদলে ড্রিংকসের লাইসেন্স নিয়েছে।
ফলের ড্রিংকস বিএসটিআইয়ের ১৫৫টি বাধ্যতামূলক পণ্যের আওতাভুক্ত নয়। অর্থাৎ যে ১৫৫টি পণ্য অবশ্যই বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিয়ে বাজারজাত করতে হয়, তার মধ্যে ড্রিংকস পড়ে না। তবে বিএসটিআইয়ের লোগোসহ ড্রিংকস বাজারজাত করতে চাইলে বিএসটিআইয়ের নির্ধারিত মান অনুযায়ী ওই পণ্যের স্বেচ্ছাপ্রণোদিত (ভলান্টারি) লাইসেন্স নিতে হয়। তবে জুস ১৫৫টি বাধ্যতামূলক পণ্যের অন্তর্ভুক্ত। বিএসটিআই জুস-ড্রিংকসের তিন বছরের জন্য লাইসেন্স দেয়।
বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক নুরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নতুন মান নির্ধারণের ঠিক আগে দু-একটি প্রতিষ্ঠান তাদের জুসের লাইসেন্স নবায়ন করেছিল। সেদিক থেকে হয়তো দু-একটি প্রতিষ্ঠানের জুস তৈরির লাইসেন্স আছে। তারাও আর জুস তৈরি করছে না। কারণ, তা তৈরি করতে হবে নতুন মান অনুযায়ী।’
তবে নতুন মান নির্ধারণের পর বাংলা-ডাচ্ ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান আনারসের জুসের একটি লাইসেন্স নেয়। বাংলাদেশ ও হল্যান্ডের যৌথ বিনিয়োগে ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানিটির জুসের নাম ‘আই এম রিয়েল’। এ বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে জুসটি বাজারজাত হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির কারখানা টাঙ্গাইলের মধুপুরে।
জুস-ড্রিংকসের নতুন মান নির্ধারণের পর গত বছরের অক্টোবরে মানহীন জুস-ড্রিংকসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় বিএসটিআই। সে সময় বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ডের ফ্রুট ড্রিংকসের লাইসেন্স বাতিল করে সংস্থাটি। এর মধ্যে ছিল প্রাণের আট ধরনের ফ্রুট ড্রিংকস, প্রমি অ্যাগ্রো ফুডসের প্রমি (লিচি ও অরেঞ্জ), মডার্ন ফুড প্রোডাক্টের ফ্রুট ড্রিংকস মডার্ন, নিউট্রি অ্যাগ্রো ফুডস অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ফ্রুট ড্রিংকস নিউট্রি অরেঞ্জ, সাফা কনজুমারস প্রোডাক্টসের ফ্রুট ড্রিংকস রকস্টার।
অভিযোগ ছিল, এসব ড্রিংকসে যে ফলের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে, সেই ফলের ১০ শতাংশ প্রাকৃতিক উপাদান খুঁজে পায়নি বিএসটিআই।

317
Football / Messi disappointed but not concerned
« on: November 19, 2013, 11:25:49 AM »
মেসি কেন এত ঘন ঘন চোটের শিকার হচ্ছেন? মেসির সাম্প্রতিক চোটের পর এই প্রশ্নই উঠে গেছে। শুধু প্রশ্ন ওঠাই নয়, তাঁর সমালোচকেরা বারবার চোট পাওয়ার কারণ অনুসন্ধান এবং ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণও করছেন!
দায়টা আসলে মেসিরই। নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন এবং প্রত্যাশা তৈরি করেছেন, টানা দুই ম্যাচে গোল না পেলেই প্রশ্ন ওঠে—মেসির কী হলো? তেমনি প্রশ্ন ওঠে চোট নিয়েও। তবে চোটের কারণ হিসেবে যেসব গল্প ছড়াচ্ছে তা উড়িয়ে দিয়েছেন মেসি। বার্সেলোনার আর্জেন্টাইন তারকা নিজে আবারও চোট পাওয়ায় বিমর্ষ এবং হতাশ। তবে উদ্বিগ্ন নন। খেলতে গেলে চোটাঘাত আসবেই—এই বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে মেসি পুরো মনোযোগ দিয়েছেন দ্রুত সেরে ওঠার দিকে।
এ মৌসুমে তিন-তিনবার চোট পেয়ে মাঠ ছেড়েছেন মেসি। অথচ মৌসুমের মাত্রই এক-তৃতীয়াংশ গেছে। সর্বশেষ গত ১০ নভেম্বর রিয়াল বেটিসের বিপক্ষে পাওয়া চোট তো তাঁকে মাস দুয়েকের জন্য ছিটকে ফেলেছে মাঠের বাইরে। এই চোট বার্সেলোনাকে যেমন শঙ্কায় ফেলেছে, আর্জেন্টিনাকে ফেলেছে আরও বেশি। মাস কয়েক পরই বিশ্বকাপ। আর্জেন্টাইনরা শঙ্কিত তো হবেই।
আর্জেন্টিনারই পত্রিকা ওলেতে তাঁর এই ঘন ঘন চোটে পড়া নিয়ে বিতর্কিত সব মন্তব্য করা হয়েছে। মেসির খাদ্যতালিকা, ক্লাবের হয়ে বেশি চাপ নিতে গিয়েই শরীরের বারোটা বাজাচ্ছেন কি না, এমনকি প্রশ্ন তোলা হয়েছে প্রাক-মৌসুমে মেসির বেশি বেশি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলা নিয়েও। চোটের কারণে গত মৌসুমের শেষ দিকে মাঠে নামতে পারেননি। অথচ প্রাক-মৌসুমে এশিয়া-ইউরোপ-আমেরিকা ঘুরে একের পর এক প্রীতি ম্যাচ খেলেছেন। তবে কি পর্যাপ্ত বিশ্রামের ঘাটতি ছিল?
মেসি অবশ্য সেই ওলেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারেই জবাব দিয়েছেন সমালোচনার, ‘আমি বিমর্ষ। কারণ আমি এটা আশা করিনি। একই সঙ্গে আমি হতাশও, কারণ নতুন চোটটা পেয়েছি পুরোনো জায়গায়। তবে সত্যি বলছি, আমি উদ্বিগ্ন নই। এটা স্রেফ ঘটে গেছে। এর পেছনে বিশেষ কোনো কারণ নেই, এত অনুসন্ধানেরও কিছু নেই।’ আরও যোগ করেছেন, ‘কোনো কিছু না জেনেই লোকে এসব বলছে। এটা সত্য নয়। আমার খাদ্যতালিকা সব সময় একই রকম। আমি সব সময় যা করি, এখনো তাই করছি।’ সবশেষে মেসি সেই চিরন্তন কথাটাই মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘চোট পেয়েছি, কারণ খেললে চোট আসবেই। একমাত্র আমিই মৌসুমে প্রচুর ম্যাচ খেলি না। লা লিগায় সবাই একই পরিমাণ ম্যাচ খেলে।’ ওয়েবসাইট।

318
Football / Brazil is waiting for good result
« on: November 19, 2013, 11:25:26 AM »
শেষ ১২ ম্যাচে ১১ জয়। বিশ্বকাপ সামনে রেখে যেন উড়ে চলেছে ব্রাজিল। লুইস ফেলিপে স্কলারির দল সর্বশেষ গত শনিবার হারিয়েছে হন্ডুরাসকে, ৫-০ গোলে। সেটা ছিল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের টানা ষষ্ঠ জয়। এবার চিলিকে হারানোর অপেক্ষায় ২০১৪ বিশ্বকাপের স্বাগতিকেরা।
ব্রাজিল-চিলির প্রীতিম্যাচটা আজই। এটা আবার এ বছর ব্রাজিলের শেষ ম্যাচ। স্বাভাবিকভাবেই আরেকটা জয় দিয়ে বছর শেষের অপেক্ষায় ৬৫ বছর বয়সী স্কলারি, ‘২০১৩ সালটা দুর্দান্ত কেটেছে। তবে চিলিকে হারাতে হবে আমাদের। আরেকটা জয় বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে আমাদের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দেবে।’
আজকের পর আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোনো ম্যাচ নেই ব্রাজিলের। এর মানে, ব্রাজিলীয়দের দৃষ্টি থাকবে শুধুই বিশ্বকাপে। কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে নিজেদের কতটা উন্নতি করা যায়, এর ওপর। সেটা স্বীকারও করেছেন স্কলারি, ‘বছর শেষ হতে চলেছে। আমাদের দৃষ্টি এখন বিশ্বকাপে।’
গত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত খেলে ব্রাজিল। সেমিফাইনালে ওঠা হয়নি হল্যান্ডের কাছে হেরে যাওয়ায়। এবারের আসরের শিরোপার সবচেয়ে বড় দাবিদার অবশ্য ব্রাজিলই। একে তো ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ, এর ওপর খেলোয়াড়দের ঈর্ষণীয় পারফরম্যান্স। গত জুনে ঘরের মাঠে কনফেডারেশনস কাপ জয় ব্রাজিলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে আরও। সূত্র: গোল ডটকম।

319
Sports Zone / Bangladesh by itself seems
« on: November 19, 2013, 11:25:01 AM »
এবারের ঢাকা লিগে নিয়মিত পারফরমারদের একজন তিনি। কালও শেখ জামালকে সুপার লিগে তোলা জয়ে তাঁর অবদান ৪৯ বলে অপরাজিত ৫০। জাতীয় দলের হয়ে আর বিপিএল খেলতে এসেছেন আগে, এবার ঢাকা লিগ খেলতে এসে থাকছেন অনেক দিন। জিম্বাবুয়ের অলরাউন্ডার এলটন চিগুম্বুরা জানাচ্ছেন তাঁর এবারের বাংলাদেশ অভিজ্ঞতা
 আপনারা বাদই পড়ে গিয়েছিলেন। হুট করেই আরেকটা সুযোগ পেয়ে সুপার সিক্সে উঠে গেলেন...!
এলটন চিগুম্বরা: অপ্রত্যাশিতভাবেই সুযোগটা পেয়ে গেছি। এই সুযোগ পেয়ে ম্যাচ জেতাটা আমাদের জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। কাজে লাগাতে পেরে ভালো লাগছে। ছেলেরা দারুণ খেলেছে, ব্যাটিং-বোলিং আজ একসঙ্গে জ্বলে উঠেছে।
 আপনিও তো জ্বলে উঠছেন নিয়মিতই। বাংলাদেশের উইকেটে ভালো ব্যাটিংয়ের মন্ত্রটা তাহলে জেনে গেছেন?
চিগুম্বুরা: দলে অবদান রাখতে পারছি বলে ভালো লাগছে। ব্যাটিংয়ে নেমে যতটা পারা যায় চেষ্টা করছি সোজা ব্যাটে খেলতে। এখানে সফল হওয়ার বড় কারণ এটিই। উড়িয়ে মারলেও চেষ্টা করি সোজা খেলতে। আর জায়গামতো বল পেলে আমার প্রিয় শট স্লগ সুইপ ও পুল তো খেলাই যায়। দলে আমার ভূমিকা অনেকটা ফিনিশারের। আগে ব্যাট করলে চাই দলকে যতটা সম্ভব ভালো রান এনে দিতে, পরে ব্যাট করলে চেষ্টা করি জেতাতে।
 স্পিন খেলায়ও তো অনেক উন্নতি করেছেন, বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিন...
চিগুম্বুরা: বাংলাদেশে হাজারো বাঁহাতি স্পিনার, প্রতিটি দলেই আছে কয়েকজন। এখানে টানা খেললে তাই বাঁহাতি স্পিন খেলায় উন্নতি হবেই। স্পিন খেলায়ও আমার মূল লক্ষ্য থাকে ওটাই, সোজা ব্যাটে খেলা। বাংলাদেশের বিপক্ষে অনেক ম্যাচেই আমি আড়াআড়ি শট খেলতে গিয়ে বাঁহাতি স্পিনে আউট হয়েছি। এখানে খেলে অন্তত এটা বুঝেছি, সোজা ব্যাটে খেললে আউট হওয়ার আশঙ্কা কম।
 স্পিনে নিশ্চয়ই এখন অনেক আত্মবিশ্বাসী আপনি?
চিগুম্বুরা: স্পিন খেলাটাই এমন, যত বেশি খেলবেন, আত্মবিশ্বাস বাড়বে। আর যেহেতু আমি মোটামুটি রানও পেয়েছি, আত্মবিশ্বাস তো থাকবেই।
 আপনার জিম্বাবুয়ে সতীর্থ মাসাকাদজা, টেলররাও খেলেছেন এবারের ঢাকা লিগে, রানও পেয়েছেন। এরপর তো এখানেও জিম্বাবুয়েকে হারানো কঠিন হবে বাংলাদেশের জন্য?
চিগুম্বুরা: হা হা হা...আসলে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার সুযোগ পেয়ে আমরা কৃতজ্ঞ। দেশে এখন আমাদের খেলা নেই, বেকার বসে থাকত হতো। অভিজ্ঞতাটা অমূল্য বলার অপেক্ষা রাখে না। এখানে ভালো খেলার কিছু উপায় অন্তত ধরতে তো পেরেছি, বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিন সামলানো। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ খেললে তো কাজে লাগবেই। তা ছাড়া আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য এটা আমাদের দারুণ কাজে লাগবে।

 টেস্ট খেলুড়ে দেশ হওয়ার পরও ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়েকে প্রাথমিক পর্ব খেলতে হবে। মেনে নেওয়া কতটা কঠিন?
চিগুম্বুরা: কঠিন তো বটেই, বড় একটা চ্যালেঞ্জও। বিশেষ করে এই কন্ডিশনে আফগানিস্তান হবে বড় একটা হুমকি। তবে নিয়ম নিয়মই, মানতেই হবে। ওদের হারিয়েই প্রমাণ করতে হবে আমরা সত্যিই মূল পর্বে খেলার যোগ্য।
 অধিনায়ক মুশফিককে কেমন দেখছেন?
চিগুম্বুরা: এর আগেও মুশির নেতৃত্বে খেলেছি সিলেট রয়্যালসে। শুধু একসঙ্গে খেলার সময়ই নয়, আন্তর্জাতিক ম্যাচে প্রতিপক্ষ অধিনায়ক হিসেবেও ও আমার শ্রদ্ধাভাজন। খেলাটায় মুশির সত্যিকার আবেগ আছে। ও দারুণ পেশাদারও। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়, সবার শ্রদ্ধা আদায় করে নেয়। মাঠের বাইরেও দারুণ মানুষ। আমার সঙ্গে তো অনেক মজা করে।
 এবার তো দীর্ঘদিন হলো বাংলাদেশে থাকছেন। মাঠের বাইরে সময় কেমন কাটছে?
চিগুম্বুরা: সেই সেপ্টেম্বরে এসেছিলাম। মাঝে দেশে গিয়ে আবার এসেছি। নিজেকে তো এখন বাংলাদেশেরই একজন মনে হয়! ঢাকা শহরটাও এখন বেশ ভালো চিনি, অন্তত হোটেলে ফেরার রাস্তা ভুলে যাই না। আমার হোটেলেই থাকছে হ্যামিল্টন (মাসাকাদজা), ওর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছি। সেদিন রিভারক্রুজে গেলাম, সব মিলিয়ে ভালোই কাটছে সময়।

320
Cricket / Perpetually - Shining Tendulkar's achievement
« on: November 19, 2013, 11:24:38 AM »
হানিফ মোহাম্মদ, ক্রিকেটের প্রথম ‘লিটল মাস্টার’। ৫৫টি টেস্ট খেলা পাকিস্তানের সাবেক এই ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকারের গুণমুগ্ধ। টেন্ডুলকারের অবসরের পর হাতে কলম তুলে নিলেন ব্যাটিং কিংবদন্তি
লিটল মাস্টার খেতাবটা আমার নয় শচীন টেন্ডুলকারেরই প্রাপ্য। প্রাপ্য লিটল জিনিয়াস খেতাবটাও।
টেন্ডুলকারকে বিস্ময়কর ক্যারিয়ারের শেষবিন্দুতে পৌঁছাতে দেখা আমার জন্য ছিল খুবই আবেগময়। আর কোনো ক্রিকেটার ওই জায়গায় পৌঁছাতে পারবে কি না, সন্দেহ আছে। ‘লিটল জিনিয়াসের’ যা কিছু অর্জন, সবই নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।
অন্য কোনো ক্রিকেটারকে আমি এতটা মুগ্ধতা ও আগ্রহ নিয়ে অনুসরণ করিনি। আমি মনে করি ভারতীয় ক্রিকেট তার কাছে অনেক ঋণী। ভারতের উচিত তাকে ধন্যবাদ দেওয়া, কারণ বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও শিখর ধাওয়ানের মতো নতুন প্রজন্মের প্রতিভারা অনুপ্রেরণা পেয়েছে তার কাছ থেকেই।
ভারতীয় ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় তোলার পেছনে কারও যদি অনুপ্রেরণা থেকে থাকে সেটা এই ছোট মানুষটাই। তার দৃঢ়সংকল্প, একাগ্রতা, আত্মবিশ্বাস ও বড় কিছু করার মানসিকতাই তো অনুপ্রেরণা হয়ে এসেছে তাদের জন্য। ২৪ বছর ধরে ক্রিকেটে রাজত্ব করাটাই বলে দেয় খেলাটার প্রতি তার ভালোবাসা ও নিবেদন। শুধু ক্রিকেটীয় অর্জনের জন্যই নয়, মাঠের বাইরের আচরণও তাকে তরুণ প্রজন্মের কাছে সত্যিকারের এক আদর্শ মানুষ বানিয়েছে।
মুম্বাইয়ে বিদায়ী টেস্টটা খেলতে নামার পর টেন্ডুলকার যে ভালোবাসা, সম্মান ও স্তুতিবন্যায় ভেসেছে, স্বীকার করতেই হবে সেটা দেখে অশ্রু ধরে রাখতে পারিনি। আমি কেঁদেছি, কারণ এটাই তো ছিল সরাসরি তার অনন্যসুন্দর ব্যাটিং দেখার শেষ সুযোগ। আমি কেঁদেছি, কারণ সত্যিই বিশ্বাস করি, সে আরও দু-তিন বছর অনায়াসেই খেলতে পারত।
তিনবার এই লিটল মাস্টারের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পেয়েছি আমি। সর্বশেষ, ক্রিকেট ক্লাব অব ইন্ডিয়ার রজতজয়ন্তী উদ্যাপনে প্রয়াত রাজ সিং দুঙ্গারপুর যেবার সপরিবারে আমাকে মুম্বাইয়ে নিমন্ত্রণ জানালেন, সেবার।

আমি একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলাম। সেখানে কিছু লোক ভারতীয় দলে টেন্ডুলকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল, তার ফিটনেস ও ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলে তার অবসরে যাওয়া উচিত কি না, সেটা জানতে চেয়েছিল। শুনে তখন আমি হতভম্ব! ১০ বছর আগের ঘটনা সেটি। মনে আছে বলেছিলাম, ‘আপনারা একটা রত্ন পেয়েছেন, উচিত হবে না সেটিকে ধ্বংস করা। সে যত দিন খেলতে চায়, তাকে খেলতে দিন এবং তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে দিন কবে অবসর নেবে।’ আমি গর্বিত যে সেদিন আমি ভুল বলিনি। এর পরও শচীন অনেক নতুন রেকর্ড গড়েছে। ব্যাটিংকে অনেক উঁচুতে নিয়ে গেছে। আমার মনে হয় না শিগগিরই এসব রেকর্ড ভাঙবে।
আমি সৌভাগ্যবান যে ব্র্যাডম্যানের যুগ দেখেছি, দেখেছি টেন্ডুলকারের অসাধারণ সব কীর্তিও। স্বভাবতই তাই সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান কে এই প্রশ্নটার মুখোমুখি অনেকবারই হয়েছি। ৯৯ টেস্ট গড়ের ব্র্যাডম্যান, না ১০০টি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করা টেন্ডুলকার? খেতাবটা ব্র্যাডম্যানই পেতে পারেন, তবে এই ধরনের তুলনা টানা সব সময়ই কঠিন এবং আমি সেটা করিও না। কারণ বেশি ম্যাচ খেললে গড়ে সেটার প্রভাব পড়বেই।
ব্র্যাডম্যানের মান ও যোগ্যতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে টেন্ডুলকার ২৫ বছর ধরে ধারাবাহিকতা, একাগ্রতা ও রানের বন্যা বইয়ে দিয়েই নিজেকে অসাধারণ এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। দেখিয়েছে অক্লান্ত পরিশ্রম ও ভালোবাসায় কারও পক্ষে কতটা অর্জন করা সম্ভব। এভাবেই সে সব ধরনের ক্রিকেটে ধারাবাহিক পারফর্ম করে সেরা হয়েছে।
আজকাল আমরা পাকিস্তানের ব্যাটিং-সমস্যা ও এটা থেকে বের হওয়ার উপায় খুঁজছি। আমি আমাদের ব্যাটসম্যানদের একটাই পরামর্শ দেব, তারা যেন টেন্ডুলকারের ব্যাটিংয়ের ভিডিও দেখে ও উপলব্ধি করে এই মহান খেলাটায় অসম্ভব বলে কিছু নেই। তাদের দেখা উচিত টেন্ডুলকার কীভাবে সময়ের সঙ্গে নিজের ব্যাটিং টেকনিক বদলে নিয়েছে।
শেষ টেস্টে হাফ সেঞ্চুরির পর অবসরে যাচ্ছে ভেবে মনটা আরও খারাপ হয়েছে। আমার মনে হয় কেউ যদি লিটল মাস্টার খেতাবের যোগ্য হয়, তবে সে এই মানুষটাই। ২০০ টেস্ট খেলার জন্য আমি টেন্ডুলকারকে অভিনন্দন জানাই। আমার মনে কোনো সন্দেহই নেই, যখনই কেউ ক্রিকেট নিয়ে কথা বলবে, টেন্ডুলকারের নামটা সবার ওপরেই থাকবে। টেন্ডুলকার ক্রিকেটে খেলেছে ২৪ বছর, তবে তার অবদান কোনো দিনই মুছে যাবে না।
আমার জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত হলো ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে, ভারত যখন পাকিস্তানে এল ও কান্ট্রি ক্লাবে নিমন্ত্রণে এল। মুম্বাইয়ে সিসিআইয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আমাকে সম্মাননা স্মারক তুলে দিয়েছিল টেন্ডুলকারই!
আমার অ্যাওয়ার্ড শোকেসে সামনের দিকে সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে সেই স্মারক প্লেটটি! পিটিআই।

321
Cricket / Tell Sachin not to speak bangla.
« on: November 19, 2013, 11:24:19 AM »
ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম জুটি তাঁরা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৪৭ ইনিংসে দুজনের জুটিতে এসেছে ১২৪০০ রান, গড়েছেন ৩৮টি শতরানের জুটি। মাঠের বাইরের জুটি এত পোক্ত না হলেও একসঙ্গে কাটিয়েছেন অনেকটা সময়। এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সৌরভ গাঙ্গুলী কথা বললেন মাঠের বাইরের শচীন টেন্ডুলকারকে নিয়ে
 অন্য খেলার গ্রেটদের সঙ্গে তুলনা...
সৌরভ গাঙ্গুলী: আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আইকনদের মধ্যে শচীনের তুলনা কেবল ডিয়েগো ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনা আমার খুব প্রিয় ছিল, শচীনও তা-ই। দুজনই জিনিয়াস।
 বাংলা শেখানো প্রসঙ্গে...
শচীনকে বাংলা শেখানোর অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। ওর বাংলা অবিশ্বাস্যরকমের বাজে! পরে আমি শচীনকে অনুরোধ করেছি আর বাংলা বলার চেষ্টা না করতে। কারণ আমাদের অসাধারণ ভাষাটির বারোটা বাজিয়ে ছাড়ছিল ও!
 দুরন্ত টেন্ডুলকার...
শচীনের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৪ বছর বয়সে, ইন্দোরে একটি ক্যাম্পে। ওই ক্যাম্পের সময়ই একদিন রোববার বিকেলে আমি আর আমার এক বন্ধু রুমে ঘুমাচ্ছিলাম। ঘুম ভাঙার পর দুজন দেখি, আমাদের ব্যাগ সব পানিতে ভাসছে। প্রথমে ভেবেছিলাম বাথরুমে কোথাও
কোনো ফুটো হয়েছে। কিন্তু বাথরুমে গিয়ে দেখলাম সব ঠিক। বুঝতেই পারছিলাম না, ঘটনা কী! পরে দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে দেখি, পানির বালতি হাতে দাঁড়িয়ে শচীন ও কাম্বলি। ওরাই রুমে পানি দিচ্ছিল। শচীন তখন এমনই দুষ্টু ছিল!
 রসনাবিলাস...
শ্রীলঙ্কায় আমরা এক বন্ধুর ওখানে অনেকবার গিয়েছি যেখানে দুর্দান্ত কাঁকড়া পাওয়া যেত। কেনিয়ায় আমরা মজা করে মুরগির মাংসের দারুণ একটি ডিশ খেলাম। খাওয়ার পর শচীন বলল, ওটা ছিল কুমিরের মাংস!
 প্রসঙ্গ অর্জুন টেন্ডুলকার...
২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলছিলাম। আমার রুম খোলা ছিল, অর্জুন একটি ব্যাট হাতে আমার রুমে এল। জানতে চাইল, কাভার ড্রাইভ কীভাবে খেলতে হয়। আমি বললাম, ‘গিয়ে তোমার বাবাকে জিজ্ঞেস করো!’ শুনে অর্জুন বলল, ‘আমার বাবা ডানহাতি। আপনি যেহেতু বাঁহাতি, আমি আপনার কাছ থেকেই শিখতে চাই।’ অর্জুন যদি ওর বাবার অর্ধেকও অর্জন করতে পারে, ও সফল হবে।
 টেন্ডুলকারের অবসর...
মুহূর্তটি ছিল প্রচণ্ড আবেগময়। আমি ভিভিএস লক্ষ্মণকে কাঁদতে দেখেছি, ওর চোখে পানি দেখেছি। যে বিদায় সংবর্ধনা শচীন পেয়েছে, আমাদের সবার হূদয় ছুঁয়ে গেছে। এত ভালো, এত অসাধারণ, এত বিশাল একজনের জন্য এমন বিদায়ী আয়োজনই উচিত ছিল। আমি আগেও বলেছি, টেন্ডুলকারের বিদায় নেওয়া উচিত ব্যাট উঁচু করে। সেটাই হয়েছে, বিদায়ী ইনিংসটি গত তিন বছরে ওর সেরা ইনিংস।
 টেন্ডুলকারের বিদায়ী বক্তৃতা...
রাহুল দ্রাবিড় ও ভিভিএস লক্ষ্মণের পাশাপাশি আমার নামও উল্লেখ করেছে ও। আমাদের সবাইকে এটি দারুণভাবে গর্বিত করেছে। ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় আমরা একসঙ্গে খেলেছি, বিদায়বেলায় ওর কণ্ঠে আমাদের নাম শোনা ছিল বিশেষ কিছু। নিজের পরিবারের চেয়েও বেশি সময় আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছি। ক্রিকেটটা আমরা শুধু সংখ্যা, রান বা রেকর্ডের জন্য খেলি না, খেলি অসাধারণ কিছু মুহূর্তের জন্যও। ভারতীয় ক্রিকেটের দারুণ সুখী একটি সময়ে আমরা একসঙ্গে খেলেছি। ভ্রমণটি ছিল সত্যি, সত্যিই বিশেষ কিছু। শচীনের কথাগুলো শুনে আবেগে সবাই কথা হারিয়ে ফেলেছিল। সত্যিই ছিল অসাধারণ!
 অবসর-পরবর্তী টেন্ডুলকার...
অনেকেই আমাকে এই প্রশ্নটি করেছে, করছে। জীবনটা ধারাভাষ্যের চেয়ে অনেক বড়, শচীন সব দরজাই খোলা রেখেছে। ধারাভাষ্যকার হলেও খুব ভালো করবে ও, তবে আমি চাইব এতে খুব বেশি সময় না দিক। ভারতীয় ক্রিকেটকে ওর কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার আছে। তবে খেলা ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই এমন কিছু করা ঠিক হবে না, ও করবেও না বলে আমার ধারণা। তিন-চার বছর পর শচীনের উচিত নিজে থেকে এগিয়ে এসে ভারতীয় ক্রিকেটকেও সামনে এগিয়ে নেওয়া।
 টেন্ডুলকারের মূল্যবোধ...
শচীন যখন সবার কথা বলল...ওর ভাই, বাবা-মা, স্ত্রী...এটাই বলে দিচ্ছিল ও কত বড় মাপের মানুষ। সবার জীবনেই এই মূল্যবোধগুলো থাকা প্রয়োজন। ২২ গজে গিয়ে ও উইকেটকে স্পর্শ করল, অসাধারণ মুহূর্ত ছিল সেটি। শচীনের এই দিকটা আমরাও কখনো দেখিনি, জানতে পারিনি।
 টেন্ডুলকার-দ্রাবিড়-লক্ষ্মণদের নেতৃত্ব দেওয়া...
রাহুল, ভিভিএস, শচীন বা কুম্বলেদের নেতৃত্ব দেওয়া কখনোই খুব কঠিন ছিল না। কারণ মানুষ হিসেবে ওরা সবাই খুব ভালো, সৎ। কেউ কখনো আমার জায়গাটি নিতে চায়নি। যেকোনো সমস্যায় নিশ্চিন্তে ওদের ওপর নির্ভর করতাম। আমার ভাগ্য ভালো যে গ্রেগ চ্যাপেল যুগের পর শচীনকে পাশে পেয়েছিলাম। ও যদি সত্যিটা প্রকাশ্যে না বলত, তাহলে হয়তো আর কখনো ক্রিকেটই খেলতে পারতাম না।

322
Leading search engine companies Google and Microsoft have agreed measures to make it harder to find child abuse images online.

As many as 100,000 search terms will now return no results that find illegal material, and will trigger warnings that child abuse imagery is illegal.

PM David Cameron has welcomed the move but said it must be delivered or he would bring forward new legislation.

Child protection experts have warned most images are on hidden networks.

In July, Mr Cameron called on Google and Microsoft's Bing - which together account for 95% of search traffic - to do more to prevent people getting access to illegal images.

He said they needed to ensure that searches which were unambiguously aimed at finding illegal images should return no results.

New software
Now both companies have introduced new algorithms [software instructions] that will prevent searches for child abuse imagery delivering results that could lead to such material.

Writing in the Daily Mail, Google executive chairman Eric Schmidt says: "These changes have cleaned up the results for over 100,000 queries that might be related to the sexual abuse of kids.

"As important, we will soon roll out these changes in more than 150 languages, so the impact will be truly global."

The restrictions will be launched in the UK first, before being expanded to 158 other languages in the next six months.

Alert warning
Warnings like this will appear on screen if users type in search terms related to child abuse
Mr Schmidt said warnings - from both Google and charities - would be shown at the top of search results for more than 13,000 queries, making it clear that child abuse was illegal.

Google communications director Peter Barron said: "We hope this will make a difference in the fight against this terrible crime."

Microsoft, which in a rare display of unity is working closely with Google on this issue, says its Bing search engine will also produce clean results.

The company said it had always had a zero tolerance attitude to child sexual abuse content and had been putting in place stronger processes to prevent access since the summer.

Later on Monday, the two companies will join other internet firms at Downing Street for an Internet Safety Summit.

The prime minister said significant progress has been made since his speech in July calling for action.

At the time, he said that Google and Microsoft had said that blocking search results couldn't be done but he did not accept that.

Tory MP Claire Perry, Mr Cameron's adviser on the sexualisation and commercialisation of childhood, told BBC Radio 4's Today programme the new measures were a "great step forward".

"We're not declaring victory but this is a massive step in the right direction," she said.

'Missed opportunity'
Continue reading the main story

Start Quote

This is the key child protection issue of a generation - we cannot fail”

Peter Wanless
NSPCC chief executive officer
But Jim Gamble, former head of the Child Exploitation and Online Protection Centre (Ceop) told BBC Breakfast he did not think the measures would make any difference with regard to protecting children from paedophiles.

"They don't go on to Google to search for images. They go on to the dark corners of the internet on peer-to-peer websites," he said.

He said search engines had already been blocking inappropriate content and the latest move was just an enhancement of what was already happening.

A better solution would be to spend £1.5m on hiring 12 child protection experts and 12 co-ordinators in each of the police regions to hunt down online predators, he added.

NSPCC chief executive officer Peter Wanless said "a concerted and sustained effort from all quarters" was needed to stay one step ahead of sex offenders that were getting ever more technologically advanced.

"This is the key child protection issue of a generation - we cannot fail," he said.

Anxious child (model)
Critics have accused the government of underfunding online child protection
A June report by Ceop highlighted how the "hidden internet" helped distributors of child abuse images to evade detection by using encrypted networks and other secure methods.

Google and Microsoft have agreed to work with the UK's National Crime Agency and the Internet Watch Foundation to try to tackle networks which host child abuse images.

The two companies are also using their technological expertise to help in the identification of abuse images.

Microsoft's PhotoDNA already allows a photo to be given a unique "fingerprint" which means it can be tracked as it is shared across the internet. Now Google has developed VideoID which does the same job with videos.

Both firms will provide this technology to the National Crime Agency and other organisations to help in the work of finding and detecting those behind the creating and sharing of child abuse images.

But critics have accused the government of underfunding online child protection.

Ceop, which is now part of the National Crime Agency, has been accused of missing a recent opportunity to identify hundreds of people downloading illegal images.

Police in Toronto revealed that in 2012 they had shared hundreds of names of British people with Ceop who were alleged to be customers of a Canadian firm that sold videos of young children.

The operation to close down the business saw hundreds of people arrested in Canada and around the world - but none in Britain.

On Friday, the National Crime Agency said Ceop had examined the material but it had been classified as being on a low level of seriousness. However, the agency has now ordered a review of Ceop's handling of the case.

323
Internet Technology / Police warn of 'ransom' spam targeting UK users
« on: November 18, 2013, 05:48:13 PM »
Tens of millions of UK internet users could be at risk from "ransom" email spam seemingly sent from financial institutions.

The email has an attachment that looks legitimate but is malware that encrypts computer files.

If the attachment is opened, a displayed countdown timer demands a ransom to decrypt the files.

Small to medium businesses seem to be the target and the National Crime Agency says there is significant risk.

Lee Miles, deputy head of the National Cyber Crime Unit, says: "The NCA are actively pursuing organised crime groups committing this type of crime. We are working in co-operation with industry and international partners to identify and bring to justice those responsible and reduce the risk to the public."

The malware installs a piece of "ransomware" called Cryptolocker on computers running the Windows operating system. The ransom demands that the user pay two Bitcoins, a virtual currency, that would be worth £536 to release the decryption key.

Reports suggest that people who have paid the ransom have not had their files decrypted and it has been impossible to restore encrypted files.

No guarantee
The NCA said it would never endorse the payment of a ransom to criminals and warns that there is no guarantee that the people behind the demand would honour the payments.

An NCCU investigation is seeking to identify the source of the email addresses used.

Computer users are being warned not to click on any suspicious attachments, to have updated antivirus software and to regularly back up files. If a computer is infected the advice is to disconnect it from the network and seek professional help to clean the device.

324
বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন সম্প্রতি ছয়টি অভ্যন্তরীণ কনটেইনারবাহী জাহাজ নির্মাণের আদেশ পেয়েছে। এ সব জাহাজের ড্রইং ও ডিজাইন জার্মানির শার লয়েড এবং বাংলাদেশ সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর অনুমোদন করেছে।

আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে ওয়েস্টার্ন মেরিন জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যে ছয়টি কনটেইনারবাহী জাহাজ নির্মাণের চুক্তিপত্র সই করেছে। এর মধ্যে দুটি জাহাজ আগামী সেপ্টেম্বর থেকে পণ্য পরিবহন শুরু করতে পারবে। ওয়েস্টার্ন মেরিনের এসব জাহাজের দৈর্ঘ্য ৮২ মিটার, কনটেইনার পরিবহন ক্ষমতা ১৭৬টি, প্রতিটি জাহাজের ড্রাফট ৩ দশমিক ৫ মিটার এবং সর্বোচ্চ গতিবেগ ১০ নট।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পানগাঁও রুটে চলাচলকারী জাহাজগুলোর নানা সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যার মধ্যে জাহাজের দৈর্ঘ্য ও গভীরতা প্রধান। ওয়েস্টার্ন মেরিন নির্মিত জাহাজগুলোর এ ধরনের কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রসঙ্গত, ৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেরানীগঞ্জে পানগাঁও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল উদ্বোধন করেন। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো কনটেইনারবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম থেকে পানগাঁও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে পরিবহন শুরু করে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ভয়াবহ যানজট নিরসনের লক্ষ্যে কনটেইনারের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করলে খরচ ও সময় অনেক কমে আসবে। পানগাঁও টার্মিনালের কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ পানগাঁও এক্সপ্রেস, পানগাঁও সাকসেস ও পানগাঁও প্রোগ্রেস নামে তিনটি কনটেইনারবাহী জাহাজ কিনেছে এবং সরকার ইতিমধ্যে এই রুটে পরিবহনের জন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ৪০টি কনটেইনার লাইসেন্স ইস্যু করেছে।

325
Cricket / The day after
« on: November 18, 2013, 05:45:30 PM »
At 6.50am on Sunday morning Sachin Tendulkar woke up in the Indian team hotel and made a cup of tea for himself. On Saturday morning, too, Tendulkar had woken up at the same time and made a cup of tea. The difference was, on Saturday Tendulkar was getting ready to play his final day in international cricket. "When I woke up, I suddenly realised that I don't need to have a quick shower and get ready for the match," a relaxed Tendulkar spoke of his first morning as former India player. "I made myself a cup of tea, and enjoyed a nice breakfast with my wife. It was a relaxed morning."

Even as he spent a lot of time responding to people's wishes on his phone, cricket continued to be on Tendulkar's mind. "I don't know why it has not sunk in that I am not going to play more cricket," he said. "Somewhere or the other I will go and play." A bond of 30 years is hard to shake off in 30 hours.

Tendulkar had once said it was difficult for him to imagine life without cricket. A day after he was given a ceremonious and emotional farewell after India's Test series win against West Indies in Mumbai on Saturday, Tendulkar was relaxed in his appearance, in his body language, in his words.

According to Tendulkar, the decision to retire came as soon as he realised that going for training was becoming "an effort". Immediately the "question marks" started appearing, an indication from his body it was time to draw the curtains.

"You have to appreciate that there were many injuries during the 24 years," Tendulkar said. "It wasn't easy to overcome it. At some point in your life, your body gives you the message, 'Enough. Enough of this physical load.' The body requires rest. I thought the body is refusing to take that load consistently. If I have to train, it was becoming an effort. Earlier training sessions used to happen by themselves. Nowadays, sometimes I even felt that I should just sit and watch TV. That's when question marks arise. So when I tried to look for answers to those questions, I found out this was the perfect time to leave the game."

However, the world, at least some of the media, it appeared, already wanted him to start a new life, one that they felt would be appropriate for him. A reporter wondered if Tendulkar could actually keep himself together without cricket. Another enquired if he had plans to open a cricket academy. Yet another asked him if he would push for cricket to be an Olympic sport now that he had been bestowed with the Bharat Ratna, India's biggest civilian honour. A middle-aged photographer stood up impromptu, and congratulated Tendulkar on the award and wished he be knighted next so people could address him as Sir Sachin Tendulkar.

Tendulkar took in all the questions and wishes and desires of the people with equanimity, without ever once dismissing anything. He even cracked some witty remarks, to elicit laughter and applause in equal measure. "I have played cricket for 24 years, it has been only 24 hours since retirement, and I think I should get at least 24 days to relax before deciding these things," Tendulkar said with a big smile.

On Saturday, a few hours after he left the cricket field, the Indian government had announced the Bharat Ratna. Tendulkar dedicated it to his mother Rajni. According to him, for the numerous sacrifices she had made to make sure her son's career would prosper, he couldn't repay her enough. Tendulkar went on to extend that same compliment to the "millions of mothers" who had been equally selfless to see their children have a successful future. An instant applause filled up the room in appreciation of that remark.

For Tendulkar the most heartfelt moment arrived when his childhood coach Ramakant Achrekar, himself a Dronacharya Award winner, called him up and wished his student for the first time in his life, "Well done." Tendulkar today explained why his coach had waited for 24 years to give him the compliment.

"I have reached this level because of Sir, and he and my brother Ajit have been a team - on and off the field," Tendulkar said in Marathi, his mother tongue. "Off the field, at home. Sir has been the reason I got this far, Sir and other coaches. When I got the Bharat Ratna, Sir called me, and finally said, "Well done." That gave me immense joy."


Sachin Tendulkar pays his respects to the Wankhede pitch, India v West Indies, 2nd Test, Mumbai, 3rd day, November 16, 2013
"I just thanked cricket for everything I got in my life," Sachin Tendulkar said. "It was as simple as that. Nothing complicated." © BCCI
Enlarge
There have been many Tendulkar photographic memories over the last two-and-a-half decades. On Saturday, amid all the outpouring of emotions, the most memorable image was that of Tendulkar, all alone, in his whites, walking towards the Wankhede pitch. As the crowd cried "Sachiiiin, Saachin", Tendulkar observed the 22 yards from close, bowed down, rubbed the red soil with his palm and applied it to his heart and head as a mark of worship and gratitude. Today he revealed those 22 yards were the "temple" where "his life started", and the stature he had reached in life and cricket was possible only due the cricket pitch.

"I knew that never ever in my life I would get to do that in an international match," Tendulkar said, choking a little. "That is where it all started. Those 22 yards have given me everything in my life. Whatever I have today is because I spent time within those 22 yards. It's like a temple for me. I just wanted to say a big thank you to cricket. Every time I go to bat, I touch the wicket and take blessings. That's what I did yesterday. I didn't say publicly. I just thanked cricket for everything I got in my life. It was as simple as that. Nothing complicated."

What made the moment emotional for Tendulkar was the realisation that it was all over. He didn't want the world to notice that emotion. "When I went to the wicket, and I stood there, I realised this is the last time I am standing in front of a packed stadium actually as a part of the Indian team," Tendulkar said. "This would never happen. That was very emotional. I couldn't control my tears. Knowing that I would never have a cricket bat in my hand playing for India was very, very emotional. There have been wonderful moments, and I could think of all those things. It happened very fast.

"You would have noticed, I didn't want to be rude, but I could not look up when I was shaking hands, including with West Indies players, because I was in tears, and I didn't want anyone to see my face that way. It's hard to express what I felt, but in spite of all these things I knew the decision was correct. I know the decision is right."

During his long career Tendulkar remained on top of his game barring the last phase of his career where his form had become streaky. Tendulkar, though, said that the biggest challenge of his career was not form but dealing with career-threatening and uncommon injuries such as the tennis elbow in the mid-2000s. "After the tennis elbow, it took me four-and-a-half months after the surgery," Tendulkar recalled. "The doctor had told me it would take that much time, but I tried to start earlier, and couldn't do it. The challenges were immense. At times it felt it was all over, and I won't be able to lift a bat again.

"After the tennis-elbow surgery, I couldn't even lift Arjun's plastic bat. When I went to practise for the first time after that surgery, the kids were fielding my powerful hits at 10-15 yards. I felt then that I won't be able to play anymore. That pressure is entirely different. It was a difficult phase. I want to thank the people who helped me during that time."

On Saturday paying a vote of thanks to the fans during his evocative speech, Tendulkar had said that their chants of "'Sachiiiiin, Sachin' would reverberate in my ears till I stop breathing". Today, as his management brought to an end the media briefing, everyone in the room screamed "Sachiiiiin, Sachin", suggesting it would reverberate in the people's hearts too.

326
Cricket / 'New Tendulkar'
« on: November 18, 2013, 05:44:44 PM »
‘আমার হলো সারা...তোমার হোক শুরু’—ওয়াংখেড়ের বিদায়ী অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফিরে ছেলে অর্জুনকে কী এ কথাই বলেছেন টেন্ডুলকার? ঠিক এভাবে না বললেও পুত্রের কাছে চাওয়া তাঁর এটিই। নয়তো, বাবা খেলা ছাড়ার পরদিন সকালেই ছেলে অর্জুন কেন নেমে গেলেন কঠোর অনুশীলনে।

১৪ বছর বয়সী অর্জুন টেন্ডুলকারকে নিয়ে অবশ্য বাবা শচীন টেন্ডুলকারের একটা ভয় আছে। তিনি চান না ছেলের জন্য তাঁর নিজের খ্যাতি চাপ হয়ে দাঁড়াক। সে জন্যই অবসর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ছেলের জন্য আকুতিই ঝরেছে তাঁর কণ্ঠে, ‘অর্জুনকে ওর মতো খেলতে দিন। ওকে কোনো চাপে ফেলবেন না। বাবার মতো হতে হবে—এমন কোনো প্রত্যাশা নেই।’

বিখ্যাত বাবাদের সন্তানেরা বেশির ভাগ সময়ই বাবার মতো হতে পারেন না। ভারতীয় ক্রিকেটে রোহান গাভাস্কার এর একটা বড় উদাহরণ। সব ধরনের প্রতিভা থাকার পরও বাবা সুনীল গাভাস্কারের খ্যাতির কাছে পরাভব মানতে হয়েছে রোহানকে। চাপে জর্জরিত রোহানের অবস্থা এমন হয়েছিল, শেষে মুম্বাই ছেড়ে বাংলার হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন। ভারতীয় দলে জায়গা পেলেও চাপের মুখে তিনি নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি।


অর্জুনের ক্ষেত্রেও এমনটি হওয়ার আশঙ্কা আছে। তাই বাবা ছেলের ব্যাপারে সতর্ক। নিজের ক্রিকেট জীবন যেভাবে তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন, নিজের ছেলের ক্ষেত্রেও সেটাই প্রত্যাশা তাঁর। তাই তো অবসরের পরদিনই ছেলেকে পাঠিয়ে দিলেন মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় অবস্থিত এমআইজি ক্লাবের মাঠে। আগের দিন বাবার বর্ণাঢ্য অবসরের আনুষ্ঠানিকতার রেশ না কাটতেই মাঠে নেমে ঘাম ঝরাল কিশোর অর্জুন।

অর্জুনের কোচ নকুল পারকর টেন্ডুলকারের অবসরের দিন রাতেই ফোন পেয়েছিলেন অঞ্জলির। নকুল ভেবেছিলেন অর্জুন হয়তো কয়েক দিন অনুশীলনে কামাই দেবে। বাবার অবসর নিয়ে এত শোরগোল। অর্জুনও নিশ্চয়ই কয়েক দিন বুঁদ হয়ে থাকবে ওতেই। কিন্তু অঞ্জলির ফোন পেয়ে নকুল জানলেন, অর্জুন আসছে ঘাম ঝরাতে।
সকাল আটটা থেকে অর্জুন অনুশীলন করেছে। চোখে-মুখে রাজ্যের প্রতিজ্ঞা। বাবার মতো যে হতেই হবে। কিন্তু সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায়। বাবার নাম ভাঙিয়ে নয়।

টেন্ডুলকার পরিবারের নীতিও ঠিক এমনই। যা করো নিজের চেষ্টায় করো, যা পাও পরিশ্রম করে পাও। অর্জুনের শরীরের ভেতর যে রক্ত, ওই রক্তই তো বলে দিচ্ছে সবকিছু। অর্জুনও নিশ্চয়ই পুরো ব্যাপারটিকে এভাবেই দেখছে।
একটা অধ্যায় তো শেষ। আরেকটি অধ্যায় শুরুর প্রস্তুতিটাও যেন শুরু হয়ে গেছে। ভারতীয় ক্রিকেট দলে আরও একজন ‘টেন্ডুলকার’ রাজত্ব করবেন কি না, সেটা দেখতে হয়তো অপেক্ষা তো একটু করতেই হবে। অপেক্ষার কারণ টেন্ডুলকার পরিবারের জীবনবোধ। ওই যে, তাঁদের বিশ্বাস, সবকিছুই পরিশ্রম করে পেতে হয়।
তবে মাঠে এখনো টেন্ডুলকার নামের কেউ একজন খেলে যাবে—শচীনভক্তদের আপাতত সান্ত্বনা বোধ হয় এটাই! ওয়েবসাইট।

Pages: 1 ... 20 21 [22]