Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Dewan Mamun Raza

Pages: 1 [2] 3 4 ... 6
18
মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সত্য নাদেলা। জন্মসূত্রে তিনি ভারতীয়। ২০১৪ সালে শক্তহাতে বিশ্বের অন্যতম নামী প্রতিষ্ঠানটির হাল ধরেছেন। প্রশংসিত হয়েছে তাঁর নেতৃত্ব। একজন ভালো নেতা হতে হলে কী কী বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন? পড়ুন তাঁর দর্শন।

প্রতিনিয়ত নিজেকে বদলান

১৯৯২ সালে সত্য নাদেলা যখন মাইক্রোসফটে যোগ দেন, তখনো কেউ ‘ক্লাউড কম্পিউটিং’ (নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহার করা)–এর কথা কল্পনাও করতে পারেনি। কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে নাদেলা বলেন, ‘কীভাবে ব্যবসার পদ্ধতি স্বয়ংক্রিয় করা যায়, যোগাযোগব্যবস্থাকে উন্নত করা যায়—এসব ছিল আগের প্রজন্মের ভাবনায়। এখন সময় বদলেছে। এখন আমরা ডেটাসেন্টার, বিগ ডেটা, স্টোরেজ নিয়ে কথা বলছি।’ সময়ের বদলের সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোসফটকেও আরও উন্নত করার ব্যাপারে সব সময় কাজ করছেন প্রতিষ্ঠানটির এই প্রধান নির্বাহী। তিনি মনে করেন, টিকে থাকতে হলে নিজেকে বদলাতে হয়।

দলকে অনুপ্রাণিত করুন

সত্য নাদেলা বলেন, নেতৃত্বের একটা বড় শিক্ষা তিনি পেয়েছেন ছেলেবেলায় ক্রিকেট খেলার সময়। একসময় ক্রিকেটে নাদেলা ক্রমাগত খারাপ করছিলেন। এক ম্যাচে ব্যাটিং অর্ডারে নাদেলার জায়গা দখল করে নিলেন দলের অধিনায়ক। জয়ের একদম কাছাকাছি পৌঁছে তিনি ঠিকই নাদেলাকে ব্যাট করার সুযোগ দিয়েছিলেন। সেদিনের কথা স্মরণ করে আজকের মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘কেন তিনি এই কাজ করলেন, আমি কখনো জিজ্ঞেস করিনি। তবে এতটুকু জানি, সেদিন মাঠে নামতে না পারলে আমার আত্মবিশ্বাস পুরোপুরি ভেঙে পড়ত।’ ওই ঘটনার পরই তিনি ভালো খেলতে শুরু করেন। সত্য নাদেলা মনে করেন, খারাপ সময়েই নেতার উচিত কর্মীর পাশে দাঁড়ানো।

পরিকল্পনা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা

২০০৮ সালে যখন সত্য নাদেলাকে মাইক্রোসফটের ‘সার্চ, পোর্টাল ও অ্যাডভার্টাইজিং প্ল্যাটফর্ম’ দলের প্রধান করা হলো, তখন অনেকেই তাঁকে অনভিজ্ঞ ভেবেছিল। অথচ তত দিনে মাইক্রোসফটের সঙ্গে তিনি ১৫ বছর পার করেছেন। দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথমেই তিনি তাঁর এক বছরের পরিকল্পনা, লক্ষ্য লিখিতভাবে কর্মীদের জানিয়েছিলেন। সত্য নাদেলা মনে করেন, পরিকল্পনাটা স্বচ্ছভাবে কর্মীদের জানালে একসঙ্গে কাজ করতে সুবিধা হয়।

৪ ভাবনার গভীরতা

ম্যারি জো ফোলে নামের এক সাংবাদিক ও ব্লগার একবার বলেছিলেন, ‘সত্যর জ্ঞান আমাকে মুগ্ধ করেছে। মাইক্রোসফটে প্রোগ্রামিং কিংবা কারিগরি ব্যবস্থা—সবকিছুর ব্যাপারেই তাঁর স্পষ্ট ধারণা আছে।’ অর্থাৎ আপনি যে ক্ষেত্রে কাজ করছেন, সেটা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা প্রয়োজন। তবেই আপনি সঠিকভাবে দল পরিচালনা করতে পারবেন।

৫ প্রতিটা দিনই নতুন

২০০০ সাল থেকে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেছিল মাইক্রোসফট। গুগল, আইফোন তখন নতুন নতুন প্রযুক্তি বাজারে আনতে শুরু করেছে। ২০১৪ সালে প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর নাদেলা বললেন, ‘আমরা হব একটা ডে ওয়ান কোম্পানি’। ডে ওয়ান কোম্পানি বলতে তিনি এমন একটা প্রতিষ্ঠান বুঝিয়েছেন, যেখানে প্রতিটি দিনই হবে নতুন। নাদেলা বলেন, প্রতিদিন নিজেকে তিনটি প্রশ্ন করতে হবে। ১. নতুন পণ্য, সেবা বা ব্যবসায়িক মডেল তৈরিতে আমরা আজ কতটা সাফল্য অর্জন করেছি? ২. কতটা কার্যকরভাবে আমরা পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছি? ৩. আমরা কি ঝুঁকি ও ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে এগোচ্ছি? এভাবেই ৪৩ বছরের পুরোনো প্রতিষ্ঠানটিকেও তিনি প্রতিদিন ‘নতুন’ ভাবতে চান।

৬ ধীরে ভাবুন, দ্রুত পদক্ষেপ নিন

সত্য নাদেলা সময় নিয়ে ভাবতে ভালোবাসেন। প্রয়োজন অনুভব করার আগে থেকেই আপনাকে ভাবা শুরু করতে হবে। কিন্তু সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে সেটা কার্যকর করতে হবে দ্রুত। কারণ, নতুনকে স্বাগত জানাতে হলে, এগিয়ে থাকতে হলে সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে সময় নেওয়া যাবে না। সত্য নাদেলা মনে করেন, ৮০ শতাংশ আত্মবিশ্বাসও কাজে নেমে পড়ার জন্য যথেষ্ট। মাইক্রোসফট যেমন ‘ক্লাউড’ সেবা চালু করে দিয়েছিল খুব দ্রুত। এখন এই সেবা থেকেই তাঁদের ৩২ শতাংশ আয় হচ্ছে।

৭ ‘সব জানি’ নয়, ‘সব জানতে চাই’

সত্য নাদেলা মনে করেন, প্রতিষ্ঠানে একটা জয়ের সংস্কৃতি গড়ে তোলার অর্থ এই নয় যে আমরা সব জানি। বরং এমন একটা পরিবেশ গড়ে তোলা—আমরা সব শিখতে চাই। শেখার আগ্রহই প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে রাখে। অতএব শেখার ক্ষুধা থাকা জরুরি। নাদেলা বলেন, ‘যখন পেছনে ফিরে তাকাই, বুঝতে পারি আমার সাফল্য দাঁড়িয়ে আছে ব্যর্থতার শিক্ষার ওপর।’



অন্যের জায়গায় নিজেকে দেখা


প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর করার পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা বিষয়েও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন সত্য নাদেলা। কারণ, তিনি শুধু আবিষ্কার করেই সন্তুষ্ট নন, গ্রাহকের জুতো পায়ে গলিয়ে তিনি অপর প্রান্ত থেকেও নিজেকে দেখতে চান। একে বলে সমানুভূতি। সত্য নাদেলা মনে করেন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে শুধু দেখা যায়, আমার পণ্যটা কেমন। কিন্তু গ্রাহকের জায়গায় নিজেকে বসালে বোঝা যায়, পণ্যটা কেমন হওয়া উচিত।



দলের মধ্যে ‘আমি’ বলে কিছু নেই

‘আমরা অনেক সময় উন্নয়নের জন্য আমরা কী করা উচিত সেটা না ভেবে অন্যদের কী করা উচিত, তা নিয়ে বেশি ভাবনায় সময় ব্যয় করি। এ ধারা বদলাতে হবে।’ বলেন সত্য নাদেলা। তিনি মনে করেন, অন্যের দিকে আঙুল না তুলে বরং দল হিসেবে এগোনো উচিত।

১০

প্রতিযোগী ও নিজের শক্তি সম্পর্কে জানা

প্রতিযোগী হিসেবে অ্যামাজন বা গুগল কী করছে, সে ব্যাপারে সব সময় নজর রাখেন সত্য নাদেলা। আবার একই সঙ্গে নিজের শক্তির জায়গাটা সব সময় মাথায় রাখেন। স্বকীয়তা বজায় রেখেই এগোতে চান মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।

সূত্র: নো স্টার্টআপ ডট কম

19
Evening Program (FSIT) / Re: Web developing
« on: October 09, 2018, 06:45:16 PM »
Informative.

20
Evening Program (FSIT) / Re: Ways to learn C programing in a faster way
« on: September 18, 2018, 12:19:25 PM »
Worth sharing.

21
Common Forum / Robots to deal with bombs
« on: September 16, 2018, 01:30:50 PM »


The bomb disposal robot can be remotely operated from up to 1km away. It has two-way audio and video capturing capabilities. It can climb stairs too. Photo: Collected
Shariful Islam and Mohammad Jamil Khan
Two bomb-disposal robots would soon be used in Bangladesh for busting explosive-stashed militants' dens where the risk of death lurks in every corner.

The remotely controlled German-made robots are capable of breaking into militants' dens, defuse explosives on the spot or move them to a safer place, reducing the exposure of law enforcers and risk of casualties.

The Counter Terrorism and Transnational Crime (CTTC) unit, which specialises in fighting militancy, is also getting a Tk-14-crore Special Weapons and Tactics (SWAT) van from the US. The Armoured Personnel Carrier-like vehicle is supposed to arrive within a month.

During operations, law enforcers inside the van would be able to monitor the situation outside via CCTV cameras.

Officials said the van, if need be, would help conduct operations like that of the Gulshan café attack in 2016 as the vehicle would be able to break through walls and enter a place without incurring damage to itself. The van is bullet-, mine-, and IED-proof.


The robots, costing around Tk 10 crore including 200 percent tax and expenditure for staff training, have already been delivered, said CTTC officials.

The robots, which use tracks instead of wheels, can travel on mud, dirt, grass, gravel, climb up and down stairs and even flip over.

Robots have been used for disposing bombs for more than 40 years and police in India and Pakistan also use them, according to media reports. This is the first time the CTTC, created in 2016, is getting such an equipment.

“The robots are capable of detecting explosives, defusing them, and if necessary, will carry any bomb of a certain weight to a safer place and then defuse it to avoid explosion and reduce the risk of causalities,” said Chief of CTTC unit Monirul Islam.

Proloy Kumar Joarder, deputy commissioner (special action group) of the CTTC, told The Daily Star, “Our officials used to conduct operations manually. From now on, we will conduct operations with SWAT van.”

“The robots, specialised vehicles and gadgets will make our operations easier and secure,” said Rahmatullah Chowdhury, additional deputy commissioner of bomb disposal unit of CTTC recently.

Source: The daily star news paper.

22

গুগলের ‘ইনবক্স’ মেইল অ্যাপ্লিকেশনটি ২০১৯ সালের মার্চে বন্ধ হয়ে যাবে। যাঁরা গুগলের ইনবক্স ব্যবহার করছেন, তাঁদের জিমেইল ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। গুগলের এক ব্লগ পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

২০১৪ সালে গুগল তাদের উদ্ভাবনী অ্যাপ হিসেবে ‘ইনবক্স’ চালু করে। এটি জিমেইলের পাশাপাশি আরেকটি মেইল সেবা হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ পেতেন ব্যবহারকারীরা। গুগল একে পরীক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিয়েছিল। নতুন ফিচার পরীক্ষা করে পরে তা জিমেইলে যুক্ত করেছে।

গুগলের ইনবক্স সেবাটি খুব বেশি জনপ্রিয় হয়নি। এর ব্যবহারকারীও ছিল কম।

গত বুধবার এক ব্লগ পোস্টে জিমেইলের পণ্য ব্যবস্থাপক ম্যাথু ইজ্জাত বলেন, ‘সবার কাছে সেরা ই-মেইল অভিজ্ঞতা দিতে একটি লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগোতে চাই। ফলে আমরা শুধু জিমেইলকে গুরুত্ব দিচ্ছি এবং ২০১৯ সালের মার্চে ইনবক্স বন্ধ করে দিচ্ছি।’

ইনবক্স অ্যাপের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নানা সুবিধা যুক্ত করেছিল গুগল। এর মধ্যে স্মার্ট রিপ্লে, নাজেস, হাই প্রায়োরিটি নোটিফিকেশনের মতো নানা ফিচার রয়েছে।

ইজ্জাত বলেন, যেকোনো পরিবর্তন কঠিন। তবে পরিবর্তন করার একটি গাইড তৈরি করা হয়েছে, যাতে সহজে ইনবক্স থেকে জিমেইলে যাওয়া যাবে।

এ বছরের শুরুতে জিমেইলের নতুন সংস্করণ এনেছে গুগল। এতে স্মার্ট কম্পোজের মতো নতুন ফিচার এসেছে, যাতে দ্রুত ই-মেইল লেখা যায়। নতুন ফিচারগুলোর বেশির ভাগই ইনবক্স থেকে নেওয়া।

23
Common Forum / কতবেলের কত গুণ!
« on: September 12, 2018, 12:32:54 PM »


নুন-ঝাল দিয়ে কতবেল মাখা খেয়ে দেখেছেন? স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয়। পুষ্টি বিচার করলেও কতবেলের জুড়ি নেই। হজমের সমস্যা হচ্ছে? কতবেল আছে না! বাজারে এখন চোখে পড়বে নানা আকারের কতবেল। কথায় আছে, কতবেল খেলে ওষুধের খরচ কমে। কারণ, কতবেলের অনেক গুণ।

কতবেল নারী ও শিশুদের কাছে বেশ প্রিয় ফল। শক্ত খোলসযুক্ত ফলের ভেতরে ধূসর রঙের আঠালো শাঁস এবং ছোট সাদা বীজ থাকে। কতবেল টক বা মিষ্টি স্বাদযুক্ত হতে পারে। এটি হালকা সুগন্ধযুক্ত ফল। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং স্বল্প পরিমাণে লৌহ, ভিটামিন বি১ ও ভিটামিন সি বিদ্যমান।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কতবেল হেলাফেলার নয়। কাঁঠাল, পেয়ারা, লিচু, আমলকী, আনারসের চেয়েও বেশি উপকারী। বিশেষজ্ঞদের দাবি, কতবেল কিডনি সুরক্ষিত রাখে। লিভার ও হার্টের জন্যও উপকারী। কতবেলের ট্যানিন দীর্ঘদিনের ডায়রিয়া ও পেটব্যথা ভালো করে। কলেরা ও পাইলসের প্রতিষেধক।

কতবেলের গুণাগুণ
পুষ্টিবিদ আখতারুন্নাহার আলোর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি ১০০ গ্রাম কতবেলে রয়েছে পানি ৮৫.৬ গ্রাম, খনিজ ২.২ গ্রাম, আমিষ ৩.৫ গ্রাম, শর্করা ৮.৬ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫৯ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ১৩ মিলিগ্রাম।

* হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে।

* বদহজম দূর করে।

* কোথাও ঘা বা ক্ষত হলে কতবেল খেলে সেটা তাড়াতাড়ি সেরে যায়।

* কতবেলে রয়েছে ট্যানিন, যা অন্ত্রের কৃমি ধ্বংস করে।

* কতবেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।

* কতবেল রক্ত পরিষ্কারে সহায়তা করে।

* দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয় কতবেল উপকারী।

* রক্ত পরিষ্কার করে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তস্বল্পতা দূর করে।

* শরীরের শক্তি বাড়ে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, স্নায়ুর শক্তি বাড়ায়।

* সর্দি-কাশিতে কত বেলের জুড়ি মেলা ভার।

Source: Prothom-alo daily news paper.

24
Evening Program (FSIT) / Re: Career in mobile application development
« on: September 12, 2018, 11:27:33 AM »
Thanks for sharing.

25
Science and Information / Nasa launches probe to 'touch the Sun'
« on: September 11, 2018, 10:32:29 AM »
Nasa launches probe to 'touch the Sun'


Nasa counted down yesterday to the launch of a $1.5 billion spacecraft that aims to plunge into the Sun's sizzling atmosphere and become humanity's first mission to explore a star.

The car-sized Parker Solar Probe is scheduled to blast off on a Delta IV Heavy rocket from Cape Canaveral, Florida early today.

The 65-minute launch window opens at 3:33 am (0733 GMT), and the weather forecast is 70 percent favourable for takeoff, Nasa said.

The probe's main goal is to unveil the secrets of the corona, the unusual atmosphere around Sun.

Not only is the corona about 300 times hotter than the Sun's surface, it also hurls powerful plasma and energetic particles that can unleash geomagnetic space storms and disrupt Earth's power grid.


"The Parker Solar Probe will help us do a much better job of predicting when a disturbance in the solar wind could hit Earth," said Justin Kasper, one of the project scientists and a professor at the University of Michigan.

The probe is protected by an ultra-powerful heat shield that is just 4.5 inches thick (11.43 centimetres).

The shield should enable the spacecraft to survive its close shave with the centre of our solar system, coming within 3.83 million miles (6.16 million kilometres) of the Sun's surface.

The heat shield is built to withstand radiation equivalent up to about 500 times the Sun's radiation here on Earth.

Even in a region where temperatures can reach more than a million degrees Fahrenheit, the sunlight is expected to heat the shield to just around 2,500 degrees Fahrenheit (1,371 degrees Celsius).

Scorching, yes? But if all works as planned, the inside of the spacecraft should stay a cooler 85 F (29 C).

The goal for the Parker Solar Probe is to make 24 passes through the corona during its seven-year mission.

"The sun is full of mysteries," said Nicky Fox, project scientist at the Johns Hopkins University Applied Physics Lab.

"We are ready. We have the perfect payload. We know the questions we want to answer."

Source:https://www.thedailystar.net

28
Thanks for share. :)

30

অস্ট্রেলিয়ায় যাঁরা পিএইচডি করতে চান, তাঁদের জন্য লিখেছেন অস্ট্রেলিয়ার ইনস্টিটিউট ফর বায়োইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ন্যানোটেকনোলজি, কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত বাংলাদেশি ক্যানসার গবেষক আবু সিনা
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বৃত্তির জন্য কোথায়, কীভাবে আবেদন করা যায়, এ নিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। তাঁদের জানাতে চাই, অস্ট্রেলিয়ায় এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুযোগ আছে। এখানে একজন বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী যেমন ‘টিউশন ওয়েভার’ পান, তেমনি এ দেশে বসবাসের জন্যও বেশ ভালো অঙ্কের ‘লিভিং অ্যালাউন্স’ বা ভাতা পেয়ে থাকেন।
২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী এই অঙ্কটা বছরে ন্যূনতম ২৭ হাজার ৮২ ডলার। অর্থাৎ প্রতি মাসে একজন শিক্ষার্থী প্রায় ২ হাজার ২৫০ ডলার পান নিজের খরচের জন্য। বৃত্তির পরিমাণ অবশ্য মূল্যস্ফীতির ওপর প্রতিবছর কিছুটা বাড়ে। এই বৃত্তির নাম রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম বা আরটিপি স্কলারশিপ। এর চেয়ে বেশি ভাতা পাওয়া যায় এমন বৃত্তিও আছে, যেমন এনডেভর ও সায়েনসিয়া স্কলারশিপ।
কানাডা ও আমেরিকায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লিভিং অ্যালাউন্স পাওয়ার জন্য গবেষক বা শিক্ষকের সহকারী (টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট) হিসেবে কাজ করতে হয়। অস্ট্রেলিয়ায়ও এই নিয়ম আছে। গবেষক বা শিক্ষকদের সহকারী হিসেবে কাজ করে যা আয় হয়, তা-ও মোটামুটি মন্দ নয়। আরও একটি সুবিধা হলো, কানাডা বা আমেরিকায় যেখানে পিএইচডি শেষ করতে একজন শিক্ষার্থীর অনেক ক্ষেত্রেই পাঁচ-ছয় বছর সময় লেগে যায়, অস্ট্রেলিয়ায় লাগে সাড়ে ৩ থেকে ৪ বছর।
অস্ট্রেলীয়দের ভাষা যেহেতু ইংরেজি, পিএইচডি শেষে পৃথিবীর যেকোনো দেশেই চাকরি পাওয়ার ভালো সুযোগ থাকে। অস্ট্রেলিয়া অভিবাসীনির্ভর দেশ, এখানে পিএইচডি শেষে প্রত্যেক শিক্ষার্থী চার বছরের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ পান। যাঁদের পড়ার বিষয়টি অস্ট্রেলীয় সরকারের ‘প্রায়োরিটি জব লিস্ট’-এ আছে, তাঁরা সহজেই স্থায়ী ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।Eprothomalo

বৃত্তির আবেদন করার আগে
১. পড়ালেখায় ভালো ফল
বৃত্তির ক্ষেত্রে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের ফলাফলকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। যার ফল যত ভালো, তাঁর সম্ভাবনা তত বেশি। তবে ন্যূনতম সিজিপিএ-৩.৫ (৪-এর মধ্যে) হলে আপনি কিছুটা এগিয়ে থাকবেন। কারও সিজিপিএ যদি এর চেয়ে কম হয়, তাহলে এগিয়ে থাকার জন্য তাঁকে জার্নালে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশের দিকে জোর দিতে হবে।

২. গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশনা
বৃত্তি পাওয়ার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো ‘ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর’ আছে এমন জার্নালে মূল লেখক (ফার্স্ট অথর) হিসেবে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ (পাবলিকেশন) করা। যাঁর ‘পাবলিকেশন’ যত বেশি, তাঁর বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা তত জোরালো। পাবলিকেশনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার কারণ হলো, এটা দিয়েই গবেষণার অভিজ্ঞতা যাচাই করা হয়। তাই মূল লেখক হিসেবে অন্তত একটি গবেষণা থাকা উচিত। সহ-লেখক হিসেবে কয়েকটি পাবলিকেশন থাকলে আরও ভালো হয়।

৩. কাজের অভিজ্ঞতা
এই ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার ব্যাপারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন সফটওয়্যার প্রকৌশলী বা বায়োইনফরম্যাটিকসের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারের ওপর ভালো জ্ঞান থাকাটাই অভিজ্ঞতা। আর লাইফ সায়েন্সের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বেসিক ল্যাব টেকনিকগুলো যেমন ডিএনএ, আরএনএ, প্রোটিন এক্সট্রাকশন এবং কোয়ান্টিফিকেশন, পিসিআর, সেল কালচার—এসব বিষয়ে জ্ঞান থাকা জরুরি।

৪. আইইএলটিএস স্কোর
অস্ট্রেলিয়ায় বৃত্তির জন্য আইইএলটিএসে টোটাল ব্যান্ড স্কোর ৬.৫-সহ সব ব্যান্ডে ৬ থাকতে হবে। তাই স্নাতকের পরপরই আইইএলটিএস স্কোর করে নিতে পারলে ভালো। আইইএলটিএস স্কোর হাতে পাওয়ার পর শিক্ষকদের ই-মেইল করলে তাঁরা বেশি আগ্রহী হন।

৫. বিকল্প উপায়
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে গবেষণার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি নবীন দেশ এবং আমাদের দেশে গবেষণার সুযোগ-সুবিধা অনেক সীমিত। তারপরও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এখন গবেষণার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। অনেকেই ভালো ভালো গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করছেন। যাঁদের একাডেমিক রেজাল্ট ভালো, কিন্তু কোনো ভালো পাবলিকেশন নেই, তাঁরা বিকল্প উপায় হিসেবে সময় নষ্ট না করে সাউথ কোরিয়া বা মালয়েশিয়ায় একটি গবেষণানির্ভর স্নাতকোত্তর শুরু করে দিতে পারেন। এর ফলে সহজেই কয়েকটি ‘ফার্স্ট অথর পাবলিকেশন’ করে ফেলতে পারবেন। পরে বৃত্তির জন্য অস্ট্রেলিয়ায় আবেদন করা সহজ হবে।


বৃত্তির আবেদনের ধাপ
১. বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ
প্রথম কাজ হলো, নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করা। আপনার ‘প্রোফাইল’ যদি ভালো হয়; যেমন ভালো একাডেমিক রেজাল্টের পাশাপাশি কয়েকটি খুব ভালো পাবলিকেশন, তাহলে চোখ বন্ধ করে অস্ট্রেলিয়ার গ্রুপ ৮-এর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আবেদন করতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার সেরা আটটি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গঠন করা হয় গ্রুপ ৮। এই আটটি বিশ্ববিদ্যালয় হলো ইউনিভার্সিটি অব অ্যাডেলেড, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন, ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ড, ইউনিভার্সিটি অব সিডনি, ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলস, মোনাশ ইউনিভার্সিটি এবং ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া। আর প্রোফাইল যদি মোটামুটি হয় তাহলে এগুলোর পাশাপাশি অন্য ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়ও আবেদন করতে পারেন। যেমন ম্যাকুয়ারি ইউনিভার্সিটি, কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, ওলংগং ইউনিভার্সিটি, গ্রিফিথ ইউনিভার্সিটি, পার্থ ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।

২. উপদেষ্টা নির্বাচন
বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের পর কাজ হলো এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে এমন একজন শিক্ষক বা গবেষককে উপদেষ্টা হিসেবে খুঁজে বের করা, যিনি আপনার পিএইচডির তত্ত্বাবধান করবেন। বিষয় অনুযায়ী শিক্ষক খুঁজে বের করার পর তাঁকে ই-মেইল করুন। ই-মেইল করার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। অনেকে বেশ বড় ই-মেইল লিখে ফেলেন, যেটা ঠিক নয়। আর বিশেষণের পর বিশেষণ দিয়ে ই-মেইল সাজালে শিক্ষকেরা বিরক্ত হন। স্নাতক, স্নাতকোত্তরের ফল, পাবলিকেশনের সংখ্যা, আইইএলটিএস স্কোর—এগুলোই বরং গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়গুলো ই-মেইলে বোল্ড করে দিতে পারলে ভালো। পাশাপাশি নিজের পরিচয় এবং আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করে শিক্ষককে পিএইচডি অ্যাডভাইজার হওয়ার আবেদন জানাতে হবে। সঙ্গে যোগ করতে হবে আপনার সিভি। এটুকুই যথেষ্ট। আরেকটি বিষয় হলো, উপদেষ্টা খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে অনেকেই শুধু বিভাগের নাম দিয়ে গুগলে সার্চ করেন। বিজ্ঞানের বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা ক্লাস নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, ফলে অনেকেই গবেষণার সঙ্গে ভালোভাবে যুক্ত হতে পারেন না। অনেকের গবেষণার জন্য আলাদা তহবিল থাকে না। বিজ্ঞানের বিষয়ে সবচেয়ে ভালো গবেষণা হয় ইনস্টিটিউটগুলোতে। এই ইনস্টিটিউটগুলো তৈরিই করা হয় গবেষণার জন্য। ইনস্টিটিউটে গবেষণার তহবিল থাকে, ভালো পাবলিকেশনের সুযোগ থাকে। অতএব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষক ও গবেষকদের ই-মেইল করলে সাড়া পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

৩. বৃত্তির জন্য আবেদন
শিক্ষক-উপদেষ্টাকে রাজি করাতে পারলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্দেশনা অনুযায়ী বৃত্তি এবং ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনের জন্য একটি সুন্দর সিভি এবং একটি ভালো রিসার্চ প্রপোজাল লাগবে। বৃত্তির আবেদনের জন্য রিসার্চ সিভি তৈরির একটি লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি। এটা সবার কাজে লাগবে (goo.gl/NvvycW)। আর ‘রিসার্চ প্রপোজাল’ লিখতে হবে উপদেষ্টার গবেষণার বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে।

Pages: 1 [2] 3 4 ... 6