76
Alert for various Fraud activities / সাবধান, স্মার্টফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে যেতে পারে!
« on: July 11, 2018, 09:35:10 AM »
স্মার্টফোন ছাড়া এখন অনেকেরই চলে না। কিন্তু এ স্মার্টফোনেই লুকিয়ে আছে ভয়ংকর বিপদ। যাঁরা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে থাকা জনপ্রিয় কিছু অ্যাপ ব্যবহারকারীর কথাবার্তা রেকর্ড করছে এবং স্মার্টফোন ব্যবহারের ধরন নজরদারি করছে। সবচেয়ে বিপদের কথা হচ্ছে, স্মার্টফোনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের স্ক্রিনশট নিয়ে এবং তা ভিডিওচিত্র ধারণ করে দুর্বৃত্তের কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, ব্যবহারকারীর স্মার্টফোন থেকে ধারণ করা ভিডিও ও স্ক্রিনশটের মধ্যে থাকে ব্যবহারকারীর নাম, পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ড নম্বর ও ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন নর্থইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড শোফেনস বলেন, ‘আমরা দেখেছি, অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রতিটি অ্যাপের পক্ষেই ব্যবহারকারীর স্মার্টফোনের স্ক্রিনের কার্যক্রম রেকর্ড রাখা সম্ভব। বিশেষ করে স্মার্টফোনে যা টাইপ করা হয়, তা রেকর্ড রাখতে পারে অ্যাপ।’
আইএএনএসের প্রতিবেদনে জানানো হয়, বার্সেলোনায় অনুষ্ঠেয় ‘প্রাইভেসি এনহ্যান্সিং টেকনোলজি সিম্পোজিয়াম কনফারেন্সে’ গবেষণাসংক্রান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এ গবেষণার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের ১৭ হাজার অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে পরীক্ষা চালান গবেষকেরা। এতে শিক্ষার্থীদের লেখা স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণপদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে দেখা যায়, ১৭ হাজার অ্যাপের মধ্যে নয় হাজার অ্যাপে স্ক্রিনশট নেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে।
গবেষক ক্রিস্টো উইলসন বলেন, শুরুতে অ্যাপ থেকে অডিও তথ্য ফাঁস করার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পরে অনাকাঙ্ক্ষিত আরেকটি বিষয় সামনে চলে আসে। অ্যাপগুলো স্ক্রিনশট নিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৃতীয় পক্ষের কাছে যে পাঠাচ্ছে, সে বিষয়টি দেখা যায়।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণার মাধ্যমে স্মার্টফোনের প্রাইভেসি কত সহজে ভেঙে নিজের লাভের জন্য ব্যবহার করা যায়, তা দেখানো হয়েছে।
উইলসন বলেন, এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে ক্ষতিকর কাজে লাগানো হতে পারে। সবচেয়ে বিপদের কথা হচ্ছে, ব্যবহারকারীর অজান্তেই তাঁর অনুমতি ছাড়া তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
গবেষকেরা বলেন, শুধু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পরীক্ষা চালানো হয়েছে বলে অন্য প্ল্যাটফর্মগুলো নিরাপদ, তা ভাবার কারণ নেই।
Source: Prothom-alo daily newspaper.
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে থাকা জনপ্রিয় কিছু অ্যাপ ব্যবহারকারীর কথাবার্তা রেকর্ড করছে এবং স্মার্টফোন ব্যবহারের ধরন নজরদারি করছে। সবচেয়ে বিপদের কথা হচ্ছে, স্মার্টফোনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের স্ক্রিনশট নিয়ে এবং তা ভিডিওচিত্র ধারণ করে দুর্বৃত্তের কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, ব্যবহারকারীর স্মার্টফোন থেকে ধারণ করা ভিডিও ও স্ক্রিনশটের মধ্যে থাকে ব্যবহারকারীর নাম, পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ড নম্বর ও ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন নর্থইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড শোফেনস বলেন, ‘আমরা দেখেছি, অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রতিটি অ্যাপের পক্ষেই ব্যবহারকারীর স্মার্টফোনের স্ক্রিনের কার্যক্রম রেকর্ড রাখা সম্ভব। বিশেষ করে স্মার্টফোনে যা টাইপ করা হয়, তা রেকর্ড রাখতে পারে অ্যাপ।’
আইএএনএসের প্রতিবেদনে জানানো হয়, বার্সেলোনায় অনুষ্ঠেয় ‘প্রাইভেসি এনহ্যান্সিং টেকনোলজি সিম্পোজিয়াম কনফারেন্সে’ গবেষণাসংক্রান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এ গবেষণার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের ১৭ হাজার অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে পরীক্ষা চালান গবেষকেরা। এতে শিক্ষার্থীদের লেখা স্বয়ংক্রিয় পরীক্ষণপদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এতে দেখা যায়, ১৭ হাজার অ্যাপের মধ্যে নয় হাজার অ্যাপে স্ক্রিনশট নেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে।
গবেষক ক্রিস্টো উইলসন বলেন, শুরুতে অ্যাপ থেকে অডিও তথ্য ফাঁস করার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পরে অনাকাঙ্ক্ষিত আরেকটি বিষয় সামনে চলে আসে। অ্যাপগুলো স্ক্রিনশট নিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৃতীয় পক্ষের কাছে যে পাঠাচ্ছে, সে বিষয়টি দেখা যায়।
গবেষকেরা বলছেন, গবেষণার মাধ্যমে স্মার্টফোনের প্রাইভেসি কত সহজে ভেঙে নিজের লাভের জন্য ব্যবহার করা যায়, তা দেখানো হয়েছে।
উইলসন বলেন, এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে ক্ষতিকর কাজে লাগানো হতে পারে। সবচেয়ে বিপদের কথা হচ্ছে, ব্যবহারকারীর অজান্তেই তাঁর অনুমতি ছাড়া তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
গবেষকেরা বলেন, শুধু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পরীক্ষা চালানো হয়েছে বলে অন্য প্ল্যাটফর্মগুলো নিরাপদ, তা ভাবার কারণ নেই।
Source: Prothom-alo daily newspaper.