Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - masudur

Pages: 1 ... 5 6 [7] 8 9 ... 11
91

ডাবের পানি খুবই উপকারী। এটি কোনো কৃত্রিম পানীয় নয়। শরীর থেকে যেসব লবণ গরমের কারণে বের হয়ে যায় তা পূরণ করার জন্য আমাদের খাদ্য তালিকায় নানা ধরনের ফলের সরবত, কোমল পানীয়র পাশাপাশি ডাবের পানি রাখা যায়।

ডাবের পানি শুধু পানীয় হিসেবেই উপকারী তা নয়, ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ ও নানা রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, যা অনেক জটিল রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।

ডাবের পানি কলেরা প্রতিরোধ করে, বদহজম দূর করে, হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, গরমে ডি-হাইড্রেশনের সমস্যায় বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। ব্যায়ামের পর যখন শরীর ঘেমে ক্লান্ত হয়ে যায় তখন ডাবের পানি পান করলে শরীরের ফ্লুইডের ভারসাম্য বজায় থাকে। গরমের কারণে ঘামাচি, ত্বক পুড়ে গেলে ডাবের পানি লাগালে আরাম পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিস রোগীরা ডাবের পানি পান করতে পারে। ডাবের পানি বাচ্চাদের গ্রোথ বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরে ব্লাড সার্কুলেশন ভালো রাখে। এ ছাড়া কোলাইটিস, আলসার, গ্যাসট্রিক, পাইলস, ডিসেন্ট্রি ও কিডনিতে পাথরসহ এসব সমস্যায় ডাবের পানি খুবই উপকারী। ঘন ঘন বমি হলে ডাবের পানি ওষুধ হিসেবে কাজ করে। তাই কৃত্রিম ক্ষতিকর পানীয়র পরিবর্তে ডাবের পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে। এতে গরমে তৃষ্ণাও মিটবে, শরীরও সুস্থ ও তাজা থাকে।

92

বাদাম শরীরের জন্য একটি উপকারী খাবার। বাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দেয়, শরীরে ক্ষতিকর টক্সিনের পরিমাণ কমায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বাদাম হৃদরোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এছাড়া বাদামে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরের সঠিক বিকাশে সাহায্য করে। বাদামে রয়েছে পলিফেনোলিক নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি  হৃদরোগ, কোলন ক্যান্সার, স্ট্রোক, ভাইরাস ও ফাঙ্গাস ঘটিত রোগ প্রতিরোধ করে। বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী। বাদাম শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

বাদামের প্রকারভেদ:
1. Pecan (পিক্যান বাদাম)
2. Peanut (চিনাবাদাম)
3. Hazelnut (হ্যাজেল নাট)
4. Walnut (আখরোট)
5. Almond (কাগজি বাদাম)
6. Brazil nut (ব্রাজিল বাদাম)
7. Chestnut (বাদাম)
8. Cashew (কাজু)
9. Pistachio (পেস্তা বাদাম)
10. Kola nut (কোলা বাদাম)
11. Pine nut (পাইন বাদাম)

এইসব বাদামের উপকারিতা-

চিনাবামাদের উপকারিতা -
১। চিনাবাদাম চিনা বাদামে অনেক প্রোটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও ভিটামিন-এ, বি, সি ইত্যাদি রয়েছে। চিনাবাদাম এর উপকারিতা
ভোরবেলা খালি পেটে চিনাবাদাম খেলে শরীরে বাড়তি শক্তি পাওয়া যায়।
২। নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে।
৩। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আখরোট বাদাম এ বাদামে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম, ফসফরাস ও সোডিয়াম রয়েছে।

আখরোট বাদামের উপকারিতা -
১. এই বাদাম শরীরের হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে।
২. এই বাদাম ব্রেনে পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে।

পেস্তা বাদাম এর উপকারিতা -
১. পেস্তা বাদাম পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, কপার,ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন রয়েছে। পেস্তা বাদাম শরীরের রক্ত শুদ্ধ করে থাকে।
২. পেস্তা বাদাম লিভার ও কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে। কাজু বাদাম এবাদামে রয়েছে-আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন-এ।

কাজু বাদাম এর উপকারিতা -
১. এ বাদাম অ্যানিমিয়া ভালো করে।
২. ইহা ত্বক উজ্জ্বল করে।
৩. এ বাদাম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

আমন্ড বাদামের উপকারিতা -
১. আমন্ড বাদাম এ বাদামে রয়েছে-ক্যালসিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ফলিক এসিড ও ভিটামিন ই। শ্বাসকষ্ট, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ত্বকের নানা সমস্যায় খুব উপকারি। সব বাদামের মধ্যে আমন্ডে বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম আছে।
২. নিয়মিত চার-পাঁচটি আমন্ড খেলে এলডিএল কোলেস্টেরল বা ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে না।
৩.কোলন ক্যান্সারের আশঙ্কা কমে।
৪. এই বাদাম ডায়বেটিসের জন্য বেশ উপকারী।

তবে বাদামের অনেক উপকারী পুষ্টিগুই থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে বাদাম বেশি খেলে এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বাদাম একটি আঁশ জাতীয় খাবার-তাই বাদাম বেশি খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা, পেট খারাপ হতে পারে। বাদাম একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার এবং বাঙালি হিসাবে আমরা মাছ, মাংস ও ডালের সাথে প্রোটিন গ্রহণ করে থাকি। তাই বেশি প্রোটিন গ্রহণ করলে কিডনি রোগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। বাদামে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা অনেক ওষুধের কার্যক্রমে বাধা দেয়। বাদাম খেলে অনেকের আবার এলার্জির সমস্যা হতে পারে। পরিমিত বাদাম গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তাই বেশি করে একবারের না খেয়ে নিজের হাতের এক মুঠ পরিমাণ বিকালের নাস্তা হিসেবে বা মধ্য দুপুরে খাওয়া যেতে পারে।

ইন্টারনেটের নানান সোর্স থেকে ডেটা নেওয়া হয়েছে।

93
Faculty Sections / Re: লেবু পুদিনার জুস
« on: May 16, 2018, 07:26:16 PM »
খেতে কেমন হবে ম্যাডাম।

95
নেক্সট বিসিএস এ প্রশ্ন আসবেই এই বংগবন্ধু স্যাটেলাইট নিয়ে।

96
Faculty Sections / Re: ওটস সবজি স্যুপ
« on: May 16, 2018, 07:24:29 PM »
সুন্দর রেসিপি। ওটস তো নানাভাবেই খাওয়া যায়।

97
বিকেলের ভালো নাস্তা।

98
বেশি করে বাদাম, খেজুর খেতে হবে।  :D

100
এমন ঘটনাগুলো জানা দরকার সবার।

101
Great to see your achievement. Would you please tell us some more details about your research?

102
মূল লেখা বেদ্রস কিউলিয়ান এর। এখানে অনুবাদ করা হয়েছে।

প্রতি বছর সবচেয়ে বিক্রিত বইয়ের তালিকার প্রথমেই বাইবেল থাকার অন্যতম একটা কারণ হলো – এটা তার শিক্ষাগুলো গল্পের মাধ্যমে দেয়। এবং আপনি যদি বাইবেল ছাড়া অন্য কোন বইয়ের কথা বলেন, যেটা বাইবেলের মতোই জনপ্রিয় এবং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে টিকে আছে, আপনি খেয়াল করলে দেখবেন যে সেখানেও গল্পের ব্যবহার আছে।

মানুষ গল্প শুনতে ও সেটাকে নিজের জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখতে অভ্যস্ত। ধর্ম এ ব্যাপারটা অনেক আগেই ধরতে পেরেছিল, যে কারণে তারা সবাই গল্প ব্যবহার করেছে। কারো কাছে কোন তথ্য পৌঁছে দেয়া ও সেটা তার মাথায় আটকে দেবার সেরা মাধ্যম হচ্ছে গল্প।

এ ব্যাপারে নিজের একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলতে পারি- যখন আমি প্রথম দিকে বিভিন্ন জায়গায় বক্তৃতা দেয়া শুরু করি, আমি আমার সেরা তথ্যগুলো কোন প্রকার গল্প বা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ছাড়াই বলতাম। আমি তাদেরকে সোজাসুজি প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলতাম, যা ব্যবহার করে আমি আমার কোটি টাকার ব্যবসা গড়ে তুলেছিলাম।

আমি ভাবতাম এটিই লোকজনের দৃষ্টি আকর্ষণ ও তাদের দ্বারা কাজ করানোর জন্য যথেষ্ট। কিন্তু তার বদলে ঘরভর্তি মানুষ আমার কথায় ভদ্রভাবে মাথা ঝাঁকিয়ে শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকত।

এর কিছুদিন পর আমি যখন বক্তৃতাতে আমার ‘বিষয়, গল্প, উপমা’ ফর্মুলাটি ব্যবহার করা শুরু করলাম, তখন আমি মঞ্চ থেকে নামার সময় লোকজন অশ্রুসিক্ত চোখে এসে দাঁড়াতো। তারা আমাকে বলতো, অবশেষে তারা মূল বক্তব্যটি বুঝতে পেরেছে। এবং অন্ধকারে আলোর সন্ধান পেয়েছে। এখন তারা বাড়ি গিয়ে নিজেদের ব্যবসা রক্ষা করতে প্রস্তুত।

এখানে একটা শিক্ষণীয় ব্যাপার আছে- আপনি তাদেরকে কি রকম বোধ করাতে পেরেছেন, মানুষ সেটাই মনে রাখে। আপনি তাদের কি পরিমাণ তথ্য দিয়েছেন- সেটা নয়। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনার দায়িত্ব হচ্ছে- পৃথিবীর প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো ও তাদেরকে আপনার প্রকল্পের প্রতি আগ্রহী করে তোলা। এজন্য আপনাকে তাদের মনে জায়গা করে নেয়া ও তাদের আবেগকে তুলে ধরতে জানতে হবে।

সঠিক বিষয়, গল্প, উপমা

আপনাকে আরো বেশি সফল করার ব্যাপারে আমার ‘সঠিক বিষয়, গল্প, উপমা’ ফর্মুলাটি সাহায্য করতে পারে। চলুন একটা উদাহরন দেখে নেয়া যাক যাতে পুরো ব্যাপারটা আপনি সহজেই বুঝতে পারেন।

‘বিষয়’ হচ্ছে খুব সাধারণ। আপনার মূল কথাটি সরাসরি বলুন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আমি প্রায়ই মানুষকে একটা কথা বলি- ‘নেতৃত্ব সব সময় একটা সমস্যা, আবার নেতৃত্বই সব সময় সমাধান।’ আপনার বিষয়টি হতে হবে এরকম- সহজ ও সরাসরি।

এরপরেই আসে ‘গল্প’। এতে দেখাতে হয় ‘বিষয়’কে অনুসরণ না করার কুফল, এবং তারপর সেটাকে মেনে চলার সুফল। উদাহরণস্বরূপ উপরের বিষয়ের পর আমি সবসময় আমার নিজের নেতৃত্ব সংক্রান্ত সংকটের গল্প বলি। ২০১৩ সালে আমার কোম্পানি খুব বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলো। আমার অধিকাংশ কর্মীই কোম্পানির বিরুদ্ধে অসন্তুষ্ট হয়ে উঠেছিলো। আর যারা সরাসরি আমার বিপক্ষে ছিলো না, তারাও খুব অলস আর মন্থরগতিতে কাজ করছিলো।

সেইসময় আমি নিজেকে বলতাম- এসব কিছুই হচ্ছে কর্মীদের দোষে। কিন্তু আমি যখন আমার পরিবারের সাথে ক্যালিফের পাম স্প্রিং-এ ছুটি কাটাচ্ছিলাম, হঠাৎই  মনে হলো- এই পুরো বিশৃঙ্খল অবস্থার দায় আসলে আমার নিজের। নেতা হিসেবে আমি খুব ভীতু এবং আমিই অদক্ষ লোকদের কাজ করতে দিচ্ছি। আমি ছুটিকে অর্ধেকে নামিয়ে আনলাম ও বাড়ি ফেরার সময় আমার কেবলই মাথার মধ্যে ঘুরতে লাগলো- এখনই সময়, এখনই সময়। বাড়ি ফিরে আমি আমার পার্টনারসহ সবাইকে বরখাস্ত করলাম, যাদেরকে করা দরকার ছিল। নিজের ও কোম্পানির জন্য উচ্চ লক্ষ্য নির্ধারন করলাম। এক কথায় আমি একজন সত্যিকারের নেতার মতো কাজ শুরু করলাম।

এটাই আমাদের ‘উপমা’র দিকে নিয়ে যাবে। ‘উপমা’ বিষয়টাকে আবারো উপস্থাপন করবে, তবে কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- নেতৃত্ব ব্যাপারটার উপমা হিসেবে আমি সবসময়ই একজন ভালো ও একজন খারাপ সামরিক অফিসারের মধ্যকার পার্থক্য নিয়ে কথা বলি।

একজন ভালো অফিসার দৃঢ়তার সাথে সিদ্ধান্ত নেন ও তার বাহিনীর কাছে সেটা পৌঁছে দেন। এবং তিনি সবসময় আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলেন যেন তার বাহিনী মনে করে যে- তারা জয়ের পথেই আছে। অন্যদিকে একজন খারাপ সামরিক অফিসার নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে খুঁতখুঁত করেন ও তার বাহিনীর কাছে এর সমর্থন চান। এটা সবাইকে একটা আতঙ্কজনক পরিস্থিতিতে ফেলে দেয়। এবং তারা ভাবে কেউই আসলে নেতৃত্বে নেই।

আপনি যেকোন বার্তাকেই ‘বিষয়, গল্প, উপমা’ ফর্মুলাতে সাজাতে পারবেন। আর যদি এটা কখনো আপনার কাছে পুণরাবৃত্তির মতো শোনায়, তার মানে আপনি ব্যাপারটা ধরতে পেরেছেন। এটা শুধু তথ্য দেয়ার জন্য নয়, বরং শ্রোতাকে আরও আত্মবিশ্বাসী ও নিজের জীবনে সেসব তথ্য প্রয়োগে উৎসাহিত করাটাই মূল ব্যাপার।

কেন সব ক্ষেত্রে আপনার গল্প দরকার

একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আপনাকে ‘বিষয়, গল্প, উপমা’র ব্যবহার জানতে হবে। কারণ প্রমাণিত প্রায় সকল বিক্রয় পদ্ধতিই এই সূত্র বা কাছাকাছি কিছু মেনে চলে।

এবং এটা এখানেই শেষ না। আপনার টিমে সবচেয়ে প্রতিভাবান মুখগুলো অন্তর্ভুক্ত করতে নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়াতেও আপনি এই টেকনিক কাজে লাগাতে পারেন। যেটা নিয়ে আমি আগেই বলেছি- আপনার এমন কর্মীর দরকার নেই যারা শুধু মাস শেষে বেতন নেয়ার জন্য কাজ করে।

তার বদলে আপনার দরকার একদল কর্মীর যারা কাজের ইতিবাচক ফলাফল আনতে পারে, যাদের উদ্যোক্তাসুলভ মনোভাব রয়েছে ও আপনার গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার জন্য অবিরত কাজ করে যাবে। সত্যি কথা বলতে- এমন কর্মী পাওয়া সহজ নয়। কিন্তু আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি তাদেরকে আপনার ব্যবসাটি কেন আলাদা সেই গল্প বলে আকর্ষণ করতে পারছেন। আর সেসব উদ্যমী মানুষেরা আপনার জন্য ততটাই নিবেদিত হয়ে কাজ করতে চাইবে, যেন তারা নিজেদের কাজই করছে।

সেই সাথে একটা চমৎকার গল্প আপনার ব্যবসাকে একই রকম পণ্য বা সেবা প্রদানকারী অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে আলাদা করে তোলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- আমি জো পোলিশের জিনিয়াস নেটওয়ার্কের সাথে বছরখানেক কাজ করেছি। কারণ আমি তার গল্পটা বিশ্বাস করেছিলাম। পোলিশ একজন মাদকাসক্ত ছিল। এবং নিজে ধীরে ধীরে সুস্থ হওয়ার সাথে সে চাচ্ছিল মাদকাসক্তদের জন্য কাজ করতে। সেই সাথে যেসব মাদকাসক্ত একটি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায়, তাদের জন্য কাজের ব্যবস্থাও করছিল সে। এটা ছিল একটা অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ, যা আমাকে সেখানে কাজ করতে উৎসাহ দিয়েছিল।

কিন্তু আমার কোনো গল্প নেই, আমি কি করবো?

হ্যাঁ, আপনি করবেন। আপনাকে নিজের একটা গল্প খুঁজে বের করতে হবে। প্রথমে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন- কেন আপনি একজন উদ্যোক্তা হতে চান। আপনার কাছে নিজের ব্যবসার সাথে সাথে আরো অনেক বিকল্প ছিল। সেগুলো হয়তো আরো কম ঝুঁকিপূর্ণ ও নিরুদ্বেগ। তবু কেন আপনি এটাই পছন্দ করলেন?

যখন আপনি উত্তর পাবেন, নিজেকে আবার জিজ্ঞেস করুন- কেন? তারপর আবারও- কেন? এভাবে নিজেকে জিজ্ঞেস করতেই থাকুন ও উত্তরগুলো লিখে রাখুন। পাঁচ থেকে দশটি উত্তর লেখা হয়ে গেলেই আপনি আপনার গল্প পেয়ে যাবেন।

সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে- আপনার গল্পটি যতই আজগুবি কিংবা অন্যরকম হোক, আপনি যখন গল্পটি অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন তখন আপনি নিজেই চারপাশের মানুষদের মুগ্ধতা ধরতে পারবেন। আপনি যদি তাদের ভেতর থেকে নিজের পার্টনার, কর্মী, গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে পারেন, তবে এটা হবে একটা শক্তিশালী ব্যবসায়ী সাম্রাজ্যের সূচনা।

103
Faculty Forum / Re: DIU elearn
« on: May 14, 2018, 01:49:22 PM »
Great.

104
সুন্দর পোস্ট।

105
Faculty Forum / Re: Earning money from Internet
« on: May 14, 2018, 12:06:17 AM »
দরকারী পোস্ট ম্যাডাম।

Pages: 1 ... 5 6 [7] 8 9 ... 11