Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - riazur

Pages: 1 [2] 3 4 ... 14
16
আদৌ কি থ্রিজি সেবা আমাদের অধিকার এর আওতায় এসেছে! আসলে আমরা শুধু সেবার নামে ধোঁকা খেয়েই এসেছি, এই ধোঁকার শেষ নেই ব্রিটিশ কোম্পানির মত তারা শুধু নিয়েই যাবে বা যাচ্ছে । এবার আসি কথায় আমি থাকি চট্রগ্রাম আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকায় বলা চলে চট্টগ্রামের মূল নাভি এখানেই টুজি যাও আসে সেই আবার স্লো কাকে বলে, আমাদের যদি থ্রিজি সেবা নাই দেয়া হবে, তবে কেন টুজির দ্বিগুন দামের থ্রিজির ভুয়া সেবার নাম করে টাকা নিয়ে যাবে । আমি তো সেবার জন্য টাকা দিচ্ছি তবে কেন পাচ্ছি না।

এইসব হাজার ও প্রশ্নের উত্তর আমরা প্রতিনিয়ত খুঁজছি আর আমৃত্যু খুঁজেই যাবো । আমাদের ফ্রি ল্যান্সিং এর কাজ শিক্ষা দেয়া হবে তার উদ্দেশ্য কি? আমাদের বলা হবে তোমরা এবার যুদ্ধে যেতে পারবে প্রস্তুতি নাও সাথে এই বাক্য ও বলে দিবে অজস্র মজুদ নেই পর্যাপ্ত যুদ্ধের ময়দানে অপেক্ষায় থেক আমরা আসবো তোমাদের বিপদে উদ্ধার করতে এমন প্রস্তুতি আমরা চাই না ।  আমরা চাই আগে অস্রের জোগান,  ঠিক যুদ্ধ ক্ষেত্রের মত ।  আমরা আগে সেবার মান চাই কাজ অনুযায়ী । আমরা সেবা কিনে সেবা পেতে চাই সেই সব সুবিধাভোগীদের মত যারা হাই সোসাইটিতে থেকে কম্বল মুড়ি দিয়েও থ্রিজি+ ইউজ করে । 

আমরা থ্রিজিবি এম্বির সাথে ১০ জিবি এম্বি ফ্রি চাই না আমরা ঠিক মত থ্রিজিবি এম্বি ইউজ করতে পারলেই খুশি । মোবাইল কোম্পানির বিরুদ্ধে লিখলে শেষ হবে না মরণ পর্যন্ত এটাই বাস্তব । মাননীয় সরকারের ডিজিটাল নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে থ্রিজি কিনে টুজি নিয়ে ঘুমিয়ে রইলাম …।

17
আইসিটি ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক দরবারে সাফল্যের পুরস্কার পেয়েছেন আমাদের গর্ব ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবক্তা, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর শিক্ষক,উপদেষ্টা, সুযোগ্য পুত্র,জাতির জনক বঙবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়। দেশবাসীর পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।

সেই পথে আরো একধাপ এগিয়ে আইসিটি খাতকে সমৃদ্ধির উচ্চাসনে নিয়ে আসছেন যে মানুষটি সে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহনকারী বীর মুক্তিযুদ্ধার সুযোগ্য সন্তান ডা. অসিত বর্ধন (Dr Ashit Bardhan)। তার গবেষণালব্দ ও ঐকান্তিক পরিশ্রমের ফসল বা আবিস্কার “BDEMR” সফটওয়্যার। যার পূর্ণরুপ হচ্ছে-
BD = Bangladesh
E = Electronic
M = Medical
R = Record

তার এ আবিস্কারের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এক বলিষ্ঠ দৃষ্টান্ত রাখবে বলে আশা করছি।

বাংলাদেশে প্রতিটি ডাক্তার এই সফটওয়্যার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে রোগী ব্যবস্থাপত্র দিতে সর্বোচ্চ সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করার ফলাফলে ডাক্তার এবং রোগী উভয়ের সময় ও টাকা সাশ্রয় হবে।

খুব জরুরী রোগী ছাড়া কাওকেই আর দূর -দূরান্ত থেকে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র নিতে মেডিকেলে আসতে হবেনা। জ্যামে আটকা পরে নাঃবিশ্বাস উঠবে না।শুধু একবার নিবন্ধনের মধ্য দিয়ে রোগী বাড়িতে বসেই নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন তার ব্যবহারকৃত মোবাইল ফোনে। যে সকল ডাক্তার এই সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন তারা পুনঃপুন আপডেট পাবেন সেই সাথে রেজিস্টেশনকৃত রোগীর সার্বিক ব্যবস্থাপত্র দিতে পারবেন খুব নিমিষেই।

এই সফটওয়্যার ব্যবহারের মধ্য দিয়ে চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এক যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। আমরা এই সফটওয়্যার বিনামূল্যে ডাক্তারদের দেবো। ডাঃ অসিত বর্ধন একজন নিবেদিত প্রাণ পুরুষ, দেশের মানুষের কল্যাণে বদ্ধপরিকর। সারা পৃথিবীতে ডাঃ অসিত বর্ধনের এই সফটওয়্যারের উন্নয়নে গবেষণা, প্রচার, প্রসার, ব্যবহার চলছে।

এটা ব্যবহারের মধ্য দিয়ে আর হাতে কলমে ব্যবস্থাপত্র কাগজে কলমে চলবে না, দীর্ঘক্ষণ ডাক্তারের সিরিয়াল পেতে ধর্না দিতে হবেনা, বাড়িতে বসেই খুব সহজে কি কি ঔষধ খাবেন তার প্রেস্ক্রিপশন পেয়ে যাবেন। আশার প্রদীপ জ্বলে উঠুক মাঠে ঘাটে সমগ্র পান্তরে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বয়ে আনুক নতুন দিগন্ত। গ্রামের হত দরিদ্র মানুষগুলো অযত্নে অবহেলায় বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মুত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাক। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে যেতে শুধু সময়ের ব্যাপার।

18


আমাদের সমাজে যত অপরাধ সংগঠিত হয় তার একটা বড় অংশই পারিবারিক সহিংসতা। যার মূলে পরিবারের সদস্যরাই প্রধানত দায়ী। একজন জেনে বুঝে অথবা না জেনেও কোন অন্যায় আচরণ করতে পারেণ। তার প্রতিবাদে তার স্বজনেরা কি আচরণ করছে তার উপরে নির্ভর পরবর্তী অন্যায়ের ধারাবাহিকতা।

এ ক্ষেত্রে স্বজনেরা দু’ধরনের কাজ করে থাকেন এক তাকে বোঝানো বা কাউন্সিলিং। দুই তার ঠিক উল্টোটা অর্থাৎ তাকে বোঝানোর পরিবর্তে উস্কে দেয়া বা তাকে অত্যধিক স্নেহে আগলে রাখার চেষ্টা করা। প্রকারান্তরে যা ঐ অন্যায় আচরনকেই বৈধতা দেয়। স্বজনেরা যদি প্রথম কাজটি করত তাহলে সে হয়ত নিজের ভুল বুঝতে সক্ষম হত। পরবর্তীতে আর একই ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটাত না।

কিন্তু তারা যদি দ্বিতীয় কাজটি করেণ তাহলে ঐ অন্যায়ের মাত্রা ক্রমশই বাড়বে এবং পরিবারটি তখন নরক গুলযার হয়ে উঠবে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, একটি শিশু কোন অপরাধ করায় তার বাবা যদি তাকে একটি ধমক দেণ। তখন তার মায়ের দায়িত্ব শিশুটিকে বোঝানো। তার ভুল এবং এর পরিণতি এবং সর্বোপরি বাবা যে তার শত্রু নয় বরং তাকে শোধরানোর জন্যই ধমকটি দিয়েছেণ এটা শিশুটিকে বোঝানো। তাতে ঐ শিশু একই ভুল আর পরবর্তীতে করবে না। পক্ষান্তরে সেই মা যদি তখন শিশুটিকে কোলে তুলে নিয়ে আদরে আদরে ভড়িয়ে দেয়। যদি বাবার সাথেই বিবাদে লিপ্ত হয় তখন এই শিশুর অপরাধের মাত্রা বাড়বে বৈ কমবে না।

একজন মানুষ যখন অনবরত অন্যায় আচরণ করতে থাকে তখন তার প্রতিপক্ষ হয় সাথে সাথে উল্টো অপরাধ করে বসবে। নয়ত তার স্বজনদের কাছে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করবে। যখন সে সেই সাহায্য কামনা করেন তখন তার স্বজনদের উপর দায়িত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। স্বজনদের তখন উচিৎ ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা এবং উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণ করে সুপথ বাতলে দেয়া। দুর্ভাগ্যজনক সত্য হল আমরা সেই কাজটি করতে ব্যর্থ হই। আমরা নিজেদের পক্ষ অবলম্বন করে সুবিধা অনুযায়ী একটা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেই।

নির্মম নির্যাতনে যেমন উর্বর আবাদি ভূমিও এক সময় রুক্ষ- নির্মম উপত্যকায় পরিণত হয় ঠিক তেমনি সমাজ সংসার যখন ব্যক্তি বিশেষের উপর কোন কিছু অন্যায় ভাবে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে তখন তারও আবেগ-বিবেক ক্রমশ ক্ষয় হতে হতে সেও এক সময় ঐ বনভূমির মতই রুক্ষ – নির্মম হয়ে ওঠে। একসময়ের হাসি খুশি প্রাণবন্ত নিপট ভদ্র লোকটাও তখন হিংস্র – উন্মাদের ন্যায় আচরণ করতে শুরু করে। তখন আমরা তাকে ঘৃণা করতে পারি, তাকে অভিশাপ দিতে পারি। এমনকি শাস্তিও দিতে পারি। কিন্তু সেটা তার প্রাপ্য ছিল কিনা সেটা ভেবে দেখার মত সুস্থ মানুষ হতে পারি না। এ কারণেই ভেঙ্গে যাচ্ছে সংসার। একারণেই নিত্য এ সমাজের গায়ে বড় বড় ক্ষত তৈরি হচ্ছে। সে ভয়ঙ্কর ক্ষত দেখে আমরা আঁতকে উঠছি সত্য কিন্তু নিজেদের ভুলগুলোর দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করছি না।

কেউ অপরাধী হয়ে জন্ম নেয় না। অপরাধ কারো নেশা নয় (ব্যক্তি বিশেষের কথা আলাদা)। সাধারণত মানুষ অপরাধী হয়ে ওঠে প্রতিকুল পরিবেশের কারণে। বেশীরভাগ সময়ে সে পরিবেশ তার কাছের মানুষেরাই তৈরি করে দেয়। এর বাইরেও আছে সমাজ এবং রাষ্ট্রের ভূমিকা। কখনো কখনো সমাজ তার সাথে অসহযোগিতা করে। আবার রাষ্ট্রও যে আইন তৈরি করে তাও অনেক সময় হয়ে যায় একপেশে। তখন পরিবারে, সমাজে দ্বন্দ্ব সংঘাতের মাত্রা বেড়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক।

প্রতিটি মানুষের লক্ষ একটাই, আর তা হল সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য। এটা পেতে হলে যে অপরাধী হয়ে উঠতে হবে তা তো নয়। সেটা সবাই বোঝে তারপরেও কেন সে অপরাধী হয়ে উঠে। কেন সে অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় দেয় এটা নিয়ে ভাবা প্রয়োজন। গেল গেল বলে রব তুলে লাভ নেই। সমস্যার মুলে যাবার চেষ্টা করুন দৃষ্টি প্রসারিত করুন। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করুন।

19
’মেইড ইন জিঞ্জিরা’ খ্যাত কেরানিগঞ্জ ঢাকার অদূরেই এই উপজেলাটি একটি বিশেষ কারনে পরিচিত তা হলো মেরামত এবং মেরামতকারী যন্ত্রপাতিসমৃদ্ধির জন্য। অথচ এমন সম্ভবনা কে আমাদের বুদ্ধিজীবীরা যেন চোখেই দেখছে না। সম্প্রতি বাংলাদেশের ঢাকা জেল সরিয়ে নেয়া হয়েছে কেরানীগঞ্জ। যে কারনে ’কেরানীগঞ্জ’  কিছুটা জনগণের মনোযোগে এসেছে। অনেক গুলো ইউনিয়ন নিয়ে কেরানীগঞ্জ। প্রতিদিন ঢাকার গুলিস্তানের লেগুনা ধরনের গাড়ি দিয়ে কেরানীগঞ্জের সাধারন জনগণ ঢাকার সাথে যাতায়াত এবং যোগাযোগ করে।

রাজধানী ঢাকার খুব কাছে এতো বড় একটা উপজেলার সাথে যোগাযোগটা যেন মহা জটিল এবং দূর্ভেদ্য। এই উপজেলার লোকজন কি পরিমান দূর্ভোগের মধ্য দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করেন তারাই শুধু জানেন।

ঢাকা জেল স্থানান্তরণ করার ফলে সেখানে জনগনের যোগাযোগটা যেন দ্রুত গতিতে আরো বেড়ে গিয়েছে।প্রতিদিনের যাতায়াত ব্যবস্থায় প্রয়োজন যানবাহন এবং গাড়ি। জনগনের কল্যানে নিয়োজিত জন প্রতিনিধি থাকলেও এই উপজেলায় মানুষের কল্যানে নিয়োজিত সত্যিকারের মানুষ নেই।তা না হলে এতোদিনে জনগনের কল্যানে এবং সুবিধার্থে যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত করা হতো।

তাছাড়া কেরানীগঞ্জের ’মেইড ইন জিঞ্জিরা’ খ্যাত জিঞ্জিরা বাজারকে বাংলাদেশের কম-বেশি সবাই জানে। সঠিক মূল্যায়ন পেলে কেরানীগঞ্জের এই জিঞ্জিরা বাজার হয়ে উঠতে পারে সেরা শিল্প নগর। খুব অল্প শিক্ষিত লোকজন পুরোনো যন্ত্রপাতি দিয়ে যেসব জিনিস তৈরি করে তা সত্যিকার অর্থেই প্রশংসার দাবিদার। আর তারা সৃষ্টিশীলতা যে নৈপূণ্য দেখায় তা যদি সঠিক রক্ষনাবেক্ষন এবং পর্যাপ্ত ট্রেনিং দেওয়া যায় তাহলে এই অশিক্ষিত জনগন থেকেই বেড়িয়ে আসতে পারে সেরা উদ্ভাবক। পৃথিবী সেরা শিল্প নগর। সে জন্য চাই মানুষের সচেতনতা এবং সঠিক পদক্ষেপ।

20
For the first time in a lab, researchers at the National Institutes of Health found evidence supporting the commonly held belief that people with certain physiologies lose less weight than others when limiting calories. Study results published May 11 in Diabetes.

Researchers at the Phoenix Epidemiology and Clinical Research Branch (PECRB), part of the NIH's National Institute of Diabetes and Digestive and Kidney Diseases, studied 12 men and women with obesity in the facility's metabolic unit. Using a whole-room indirect calorimeter -- which allows energy expenditure to be calculated based on air samples -- researchers took baseline measurements of the participants' energy expenditure in response to a day of fasting, followed by a six-week inpatient phase of 50 percent calorie reduction. After accounting for age, sex, race and baseline weight, the researchers found that the people who lost the least weight during the calorie-reduced period were those whose metabolism decreased the most during fasting. Those people have what the researchers call a "thrifty" metabolism, compared to a "spendthrift" metabolism in those who lost the most weight and whose metabolism decreased the least.

"When people who are obese decrease the amount of food they eat, metabolic responses vary greatly, with a 'thrifty' metabolism possibly contributing to less weight lost," said Susanne Votruba, Ph.D., study author and PECRB clinical investigator. "While behavioral factors such as adherence to diet affect weight loss to an extent, our study suggests we should consider a larger picture that includes individual physiology -- and that weight loss is one situation where being thrifty doesn't pay."

Researchers do not know whether the biological differences are innate or develop over time. Further research is needed to determine whether individual responses to calorie reduction can be used to prevent weight gain.

"The results corroborate the idea that some people who are obese may have to work harder to lose weight due to metabolic differences," said Martin Reinhardt, M.D., lead author and PECRB postdoctoral fellow. "But biology is not destiny. Balanced diet and regular physical activity over a long period can be very effective for weight loss."

More than one-third of American adults are obese. Complications from obesity can include heart disease, type 2 diabetes and certain types of cancer, some of the leading causes of preventable death.

"What we've learned from this study may one day enable a more personalized approach to help people who are obese achieve a healthy weight," said NIDDK Director Griffin P. Rodgers, M.D. "This study represents the latest advance in NIDDK's ongoing efforts to increase understanding of obesity."

21
Music is the most popular YouTube content by several measures, including video views and search activity. The world's first academic study on YouTube music consumption by Aalto University in Finland shows that one reason for its popularity lies in users' own video. People re-use original music by popular artists to create their own alternative video variations, which may reach an audience of millions and can be found alongside any popular music title.

- These variations that we call user-appropriated videos are readily available and well promoted on YouTube. This is what makes YouTube an interesting music service, says Dr of Technology Lassi A. Liikkanen from Aalto University.

Lyrics and still videos, which only include music, rank highly in YouTube search results. A popular video, say a new Beyoncé song, may share its audience collaterally with similar user-generated videos because they appear next to one another in the search results and suggested content. The researchers named this the halo effect.

Three types of videos

In this study the researchers created a typology of YouTube music videos.

- Our analysis found three primary music video types: traditional, user-appropriated, and derivative music videos, post-doctoral researcher Antti Salovaara explains.

Through a series of qualitative and quantitative studies of YouTube content, researchers studied both the popularity of music videos and the attention they get from the audience.

The study shows that users are willing to listen to music from Youtube even without video content. They are also happy with music with rolling lyrics over a still photo, cover versions, and even parodies of the authentic music content.

- YouTube transformed the digital media world. It changed music listening practices. Finally, we have a scientific record of this wonderfully rich cultural phenomenon,' the primary author, Lassi A. Liikkanen, explains.

- Earlier studies ignored music's tremendous pull, even though it must have been obvious to everyone using YouTube. We only have a single academic reference point from six years back. In this time, the artists have changed, but music has remained on top of the charts.

22
বিশ্ব আজ মহাবিপদের সম্মুখীন। মানব সভ্যতা এই হুমকির মুখোমুখি হয়েছে বিশ্বে উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে। সেই সঙ্গে আরো রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়া, অস্বাভাবিকভাবে মেরু অঞ্চলের বরফ গলতে থাকার কারণগুলো।

বৈজ্ঞানিকরা এখন এই সমস্যার কথা বললেও আজ থেকে সাড়ে চৌদ্দশ’ বছর পূর্বে আল্লাহ তায়ালা বিশ্ববাসীকে এসব বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন পৃথিবী বিপন্ন। এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা কি দেখে না যে, ক্রমেই আমরা তাদের জমিনকে এর বহিঃপরিসরের দিক দিয়ে সঙ্কুচিত করছি।’ -সূরা রাদ: ৪১

স্থলভাগের পরিসর ক্রমান্বয়ে কমে আসছে সমুদ্রের বিস্তারের মাধ্যমে। বিপদ এখানেই শেষ নয়, সমুদ্রের তলদেশ বাইরের দিকে প্রসারিত হওয়ার পাশাপাশি বেড়ে গেছে ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা। বর্তমান সময়ের এসব সমস্যা নিয়ে সপ্তম শতাব্দীতে কেউ স্বপ্নেও ভাবত না অথচ তখনই কোরানে এ ব্যাপারে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘যখন মহাসমুদ্রগুলো উত্তাল করে তোলা হবে’ (সূরা তাকবির: ৬)।
আরবিতে এটাকে ‘সুজ্জিরাত’ বলা হয়। ইবনে কাসির এর তাফসিরে বলেন, ‘যখন এটা রূপ নেবে প্রজ্বলিত অগ্নির।’ বিজ্ঞান-পূর্ব সেসব যুগে টগবগ করে ওঠা সাগরের পানির বিষয়টি কেউ বুঝে উঠতে পারেনি। কিন্তু এখন বিজ্ঞান কোরানের সত্যতাকেই তুলে ধরছে এবং সাগরতলে অগ্ন্যুৎপাতের সন্ধান পেয়েছে। বিজ্ঞানীদের ভয় পৃথিবী নামক গ্রহ উষ্ণতার কারণে খুব তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়ে যাবে।

অন্যদিকে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ পৃথিবীকে নাটকীয়ভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিপজ্জনক পরিস্থিতির সম্মুখীন করছে। এটা এক সময় চলে যেতে পারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তখন মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর জন্য বিরাট বিপদ সৃষ্টি হবে। বস্তুত পৃথিবীর প্রতি আমাদের কৃত অবিচারের দরুন এসব হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে স্থলভাগে ও সমুদ্রে মানুষের কর্মকাণ্ডের পরিণামে। -সূরা আর রুম: ৪১

এখন প্রশ্ন হলো, মানুষের যেসব কর্মকাণ্ড মানবজাতিকে বিপদাপন্ন করছে, সেগুলো কি আমাদের বিজ্ঞানীরা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন? যদি না হন, তাহলে পৃথিবীর ধ্বংস অনিবার্য। এ বিষয়েও কোরানে বলা হয়েছে, ‘যেদিন এই পৃথিবী অন্য এক পৃথিবীতে রূপান্তরিত হবে এবং আসমানগুলোতে ঘটবে পরিবর্তন, সে দিন…’ (সূরা ইবরাহিম: ৪৮)। কোরানে কারিমের অনেক আয়াতে এভাবেই বিশ্বজগতের ধ্বংসের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে যা অজানা, তা হলো কখন এটা ঘটবে।

23
বর্ষাকাল শুরু হয়ে গেছে। এ সময় রাস্তা-ঘাটে, ফুলের টবে ভাঙ্গা তৈজসপত্রে ও নানা স্থানে প্রচুর পানি জমে থাকে। আর জমে থাকা জলেই জন্ম নেয় প্রানঘাতি ম্যালেরিয়ার জীবাণু মশা। তাই বর্ষার সঙ্গে অবধারিত ভাবে জীবনে ঢুকে পড়ে ম্যালেরিয়া। সন্ধ্যে থেকে ভোরের মধ্যে সংক্রমিত অ্যনোফিলিস মশার কামড়ে শরীরে বাসা বাঁধে প্লাজমোডিয়াম প্যারাসাইট। এর প্রকোপেই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয় মানুষ। একটু সতর্ক থাকলে ম্যালেরিয়ার চিকিত্সা করা যায় ওষুধ ছাড়াই। রান্নাঘরে থাকা কিছু রোজকার ব্যবহারের জিনিসেই চিকিত্সায় করা যায় ম্যালেরিয়ার।
লেবু:
ন্যাচারোপ্যাথি অনুযায়ী লেবুর রস কমাতে পারে ম্যালেরিয়ার জ্বর। জলের মধ্যে ৪ থেকে ৫ ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে খেলে কমে যেতে পারে শরীরের তাপমাত্রা।
দারচিনি:
ম্যালেরিয়ার চিকিত্সাায় অব্যর্থ দারচিনি। এক গ্লাস জলে এক চা চামচ দারচিনি গুঁড়ো, এ চা চামচ মধু, এক চিমটে গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে জল ফুটিয়ে নিন। প্রতিদিন এই জল খেলে রেহাই মিলতে পারে ম্যালেরিয়ার জ্বর থেকে।
তুলসী:
তুলসী পাতা ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার চিবিয়ে খেলে বা পাতার রস খেলে কমে যায় ম্যালেরিয়া।
সুগন্ধি পাতা:
পুদিনা বা ধনেপাতার মতো সুগন্ধি পাতা কাঁচা বা রস করে খেলে ম্যালেরিয়া রোগের ভাল প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
আদা:
আদা ছোট ছোট টুকরোয় কেটে নিয়ে ২ থেকে ৩ চা চামচ কিসমিসের সঙ্গে মিশিয়ে এক গ্লাস জলের মধ্যে ফুটিয়ে নিন। যতক্ষণ না জল ঘন হয়ে অর্ধেক হয়ে আসছে। এই জলও কমিয়ে দেয় ম্যালেরিয়ার জ্বর।
আঙুর:
ম্যালেরিয়ার ওষুধ কুইনিনের উপাদান লুকনো থাকে আঙুরের মধ্যে। আঙুরের রস রোজ খেলে সেরে যাবে ম্যালেরিয়া।
কমলা জাতীয় ফল:
ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ হচ্ছে টক কমলা জাতীয় ফল। এতে প্রকৃতগতভাবে কুইনাইন থাকে, যা এ রোগের চিকিৎসায় মহৌষধ হিসেব কাজ করে। তাই প্রতিদিন এই ফল খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।

24
ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে অনেকেই কাশি, জ্বর এবং বিভিন্ন ফ্লুয়ের কারণে ভুগে থাকেন। ডাক্তার এর জন্য বিভিন্ন ঔষধ দিয়ে থাকেন। কিন্তু, এখানে একটি উপকরণ রয়েছে, যা আপনাকে দ্রুত সুস্থ করে তুলতে পারে। মৌসুমি রোগের সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক প্রতিকার হল কাঁচা রসুন। কাঁচা রসুন খাবারের নিয়ম নিচে বর্ণনা করা হল-
১. প্রতিদিন সকালে নাস্তার পরে এক টুকরো রসুন খেয়ে নিন। তবে অবশ্যই রসুনটি চর্বণ করবেন না। অর্থাৎ, চিবিয়ে খাবেন না। মুখে দিয়েই গিলে ফেলুন। এর ফলে আপনার অনাক্রম্যতার উন্নতি হবে এবং আপনার মৌসুমি রোগও দূর হবে।
২. কিছু রসুন গুঁড়া করে নিন। এটি ঘিতে ভালভাবে ভেঁজে নিন। তারপর যে কোন খাবার রান্না করার সময় এটি ব্যবহার করতে পারেন। যার ফলে আপনার খাবারের স্বাদ আরও মজাদার হবে।
৩. তেল গরম করে নিন। তেলে ধোঁয়া ওঠা পর্যন্ত গরম করে এর মধ্যে রসুনের টুকরা ছেড়ে দিন। তারপর তেল ঠাণ্ডা করে কুসুম গরম থাকা অবস্থায় বুকে ও গলায় মালিস করুন। এটি যাদুকরীভাবে ঠাণ্ডা দূর করে।
৪. রসুনের একটি কোষ নিয়ে তা ব্লেন্ড করে মধুর সাথে মিশিয়ে নিন। ঘুমানোর আগে এক চামচ পরিমাণ সেবন করুন।
এই কয়েকটি উপায়ে রসুন ব্যবহার করলে ঠাণ্ডা দূর হবে।–সূত্র: টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া।

25

যাদের শরীরে ওজনের আধিক্য রয়েছে তারা মূলত পেটের অতিরিক্ত চর্বি নিয়ে বিপাকে রয়েছেন। পেটের বাড়তি মেদ দেখতেও যেমন কুৎসিত লাগে, আবার অস্বস্তিরও কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বাড়তি মেদের ফলে শরীরে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। তাই এসকল সমস্যা দূর করার জন্য এই সাতটি খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
১. ফলমূল এবং সবজি:
সকল ধরণের ফল ও সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি এবং ফাইবার কন্টেন্ট রয়েছে। যা দীর্ঘস্থায়ীভাবে প্রদাহের সাথে লড়াই করতে পারে। তাই, দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় অবশ্যই এ খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন। তাজা শাকসবজি ও ফলমূল অন্যদের তুলনায় আরও বেশি ক্ষমতাশীল। ফল ও সবজির মধ্যে আপেল, বেরি, ব্রোকলি, মাশরুম, আনারস, পেঁপে এবং শাক অন্তর্ভুক্ত করুন। এরা প্রদাহের জন্য খুব ভালো প্রতিকার।
২. সবুজ চা:
এই হালকা পানীয় আপনার কটিরেখা সঙ্কুচিত করতে সাহায্য করে এবং প্রদাহ দূর করে। চায়ের মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে যে ফ্ল্যাভোনয়েড উপাদান রয়েছে, তা প্রদাহ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও সবুজ চা’তে যে ইজিসিজি উপাদান রয়েছে, তা শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
৩. MONOUNSATURATED চর্বি:
এই চর্বিসমূহ আপনার শরীরের সুস্থ এইচডিএল কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়াতে এবং সামগ্রিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এই চর্বির প্রধান উৎস হল জলপাই তেল, কাজুবাদাম এবং আভাকাডো।
৪. ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিড:
গবেষণায় দেখা গেছে, ডায়েট তালিকায় উচ্চমানে ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিড থাকলে এবং নিম্ন পরিমাণে ওমেগা- ৬ ফ্যাটি এসিড রাখলে শরীরের প্রদাহের পরিমাণ কমে। আখরোট, বন্য আলাস্কা স্যামন এবং মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিড বিদ্যামান।
৫. মসলা:
বিভিন্ন ধরণের মসলা যেমন- আদা, রসুন, হলুদ, দারুচিনি, লঙ্কা এবং মরিচ প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে। তাই, আপনার খাবারের সাথে যতটুকু পারেন মসলা যোগ করে খাবেন।
৬. পানি:
বিষক্রিয়াজনিত কারনে মূলত শরীরে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। তাই, অবশ্যই আপনার শরীরকে জলয়োজিত রাখুন। প্রতিদিন ৬৪ আউন্স পানি পান করার চেষ্টা করুন। এছাড়াও, প্রতিবার ব্যায়াম করার পর ৮ আউন্স পানি অবশ্যই পান করুন।
৭. গোটা শস্য:
গোটা শস্য ফাইবার সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের ইনসুলিন প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে যে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন বি রয়েছে, তা শরীরের প্রদাহজনিত হরমোন দূর করতে সাহায্য করে।
পেটের মেদ ও অতিরিক্ত চর্বি দূর করার জন্য এই ৭টি খাবার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।

26
কঠিন তাপমাত্রায় ভিটামিন সি’র একটি ডোজ আপনাকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে এবং আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম গঠনে সাহায্য করবে। ভিটামিন সি-র মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় একই সঙ্গে কোলাজেনের মাত্রা বাড়িয়ে ত্বককে করে উজ্জ্বলতর।
কমলালেবু:
আমরা সবাই জানি একটি কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ্য ফল। দৈনিক আমাদের যতটুকু ভিটামিন ‘সি’ প্রয়োজন তার প্রায় সবটাই ১টি কমলা থেকে সরবরাহ হতে পারে। কমলাতে উপস্থিত এন্টি অক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেল ড্যামেজ করে ফলে ত্বকে সজীবতা বজায় থাকে। এতে উপস্থিত এন্টি-অক্সিডেন্ট বিভিন্ন ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে। কমলাতে উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন সেল ড্যামেজ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, যা দাঁত ও হাঁড়ের গঠনে সাহায্য করে।
মরিচ:
সর্বোচ্চ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারের তালিকার প্রথমেই রয়েছে আমাদের অতি চেনা কাঁচা মরিচ। আমরা স্যুপ, সালাদ, ভর্তার সাথে বা এমনিতেই কাঁচা মরিচ খেয়ে থাকি। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা মরিচে রয়েছে ২৪২.৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। এর পরেই রয়েছে লাল মরিচের স্থান। প্রতি ১০০ গ্রাম লাল মরিচে রয়েছে ১৪৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।
স্ট্রবেরি:
স্ট্রবেরি সারা বিশ্বের অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি ফল। অত্যন্ত সুস্বাদু, মজাদার ও রসালো এই ফলটি স্বাস্থ্যের অনেক উপকার করে। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও পুষ্টি রয়েছে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। চোখ ভালো রাখতেও ক্যান্সার প্রতিরোধ এর গুনাগুণ অনন্য।
পেঁপে:
পেঁপে ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল। এটা বর্ষা ঋতুতে খুব সহজেই পাওয়া যায়। আপনার ভিটামিনের ঘাটতি হলে প্রতিদিন একটুকরো পাকা অথবা কাঁচা পেঁপে খান – আপনার প্রতিদিনের ভিটামিন সি এর ঘাটতি কমে যাবে।

27

ব্রিটেনে একজন ভারতীয় ডাক্তার ‘হরমিন্দর দুয়া’ গ্লকৌমার কারণে মানুষের অন্ধত্ব নিরাময় করতে পারে চোখের এমন একটি নতুন স্তর খুঁজে পেয়েছেন। ব্রিটেনের নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনাগারে হরমিন্দর কর্নিয়ার এমন একটি স্তর আবিষ্কার করেছেন যার সাহায্যে গ্লুকোমার থেকে হওয়া অন্ধত্ব রোধ করা যাবে। ১৫ মাইক্রোন মোটা ও যথেষ্ট শক্ত এই স্তর গ্লুকোমায় আক্রান্ত হলে চোখ থেকে ফ্লুইড ক্ষরণ রুখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
অপথালমোলজির ওপর প্রকাশিত ব্রিটিশ জার্নালে হরমিন্দর দুয়ার আবিষ্কার প্রকাশিত হয়েছে। চোখের নতুন স্তরের নাম দেওয়া হয়েছে দুয়া`স লেয়ার। কোলাজেনের পাতলা প্লেট দিয়ে গঠিত এই স্তর কর্নিয়ার পিছনে কর্নিয়াল স্ট্রোমা ও ডিসিমেট`স মেমব্রেনের মাঝে থাকে।
হরমিন্দর বলেন, ‘এটা একটা বড় আবিষ্কার। অপথালমোলজির পাঠ্য বই এখন নতুন করে লেখার সময় এসেছে। এমন অনেক অসুখ রয়েছে যা কর্নিয়ার পিছনের অংশের ক্ষতি করে। সারা বিশ্বে এই অসুখে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হন’।
এই আবিষ্কারের আগে বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল পাঁচটি স্তর দিয়ে গঠিত কর্নিয়া-কর্নিয়াল এপিথিলিয়াম, বওমান`স লেয়ার, কর্নিয়াল স্ট্রোমা, ডেসিমেট`স মেমব্রেন ও কর্নিয়াল এন্ডোথিলিয়াম।


28
ডিমেনশিয়া আপনার জীবনকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। এর ফলে শুধু আপনার অতীতের স্মৃতি মুছে যায় না, সাথে সাথে আপনার প্রিয় মানুষদের দূরে সরিয়ে দেয়। ডিমেনশিয়া মেমরিতে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা সৃষ্টি করে। বয়সের তুলনায় মেমোরি হ্রাস পায়। তাই, আপনার স্মৃতিভ্রংশ প্রতিরোধ করার জন্য যা করতে হবে, তা নিচে বর্ণনা করা হল-
১. আপনার মনকে সবসময় কাজ করাতে হবে:
আপনার মনকে সবসময় সতেজ রাখুন। বিভিন্ন ধরণের কার্যকলাপ করে যেমন- পাজল চেষ্টা করুন, সুডোকু খেলতে পারেন ইত্যাদি। সবসময় মনকে কাজের সাহায্যে মনযোগী করে রাখলে স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা দূর হয়।
২. সক্রিয় থাকুন:
আপনার মস্তিষ্ককে প্রশিক্ষণ দেয়া ছাড়াও আপনাকে শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে হবে। তাই, স্মৃতিভ্রংশের মত মেমোরি সমস্যার সূত্রপাত কমে যায়। প্রতিদিন ব্যায়াম ও যোগব্যায়াম অবশ্যই করুন। এতে স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে।
৩. ধূমপান ত্যাগ করুন:
ধূমপান মস্তিষ্কের পেশী দুর্বল করে। অতিরিক্ত ধূমপানের ফলে মস্তিষ্কের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে স্মৃতিভ্রংশের সৃষ্টি হয়। এতে মস্তিষ্কে আরও ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তাই, অবশ্যই ধূমপান ত্যাগ করুন।
৪. আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখুন:
আপনি যদি রক্তচাপের রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখার জন্য বিশেষ খাদ্যতালিকা অনুসরণ করুন। এতে আপনার মেমোরির সমস্যা হবার সম্ভাবনা কম থাকবে।
৫. জানুন, বুঝুন ও শিখুন:
নতুন কিছু শিখলে শুধু আপনার জ্ঞানই বৃদ্ধি পায় না, সাথে সাথে আপনার মস্তিষ্ক উজ্জীবিত হয়। তাই, সবসময় নতুনের সন্ধানে থাকুন।
এই ৫টি উপায় অবলম্বন করলে আপনার স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা হবার সম্ভাবনা কমে যাবে। যাদের স্মৃতিভ্রংশের সমস্যা রয়েছে, তাদের সমস্যাও হ্রাস হবে।

29
  খাবার খেতে বসলে মুখে এলাচ চলে গেলে মুখের স্বাদটাই মাটি হয়ে যায় অনেকের। মনে মনে ভাবতে থাকেন এলাচ খাবারে না দিলেই কি নয়? কিন্তু সত্যিই এই এলাচ রান্নাতে না ব্যবহার করলেই নয়। কারণ রান্নার স্বাদ ও গন্ধ বাড়ানো এলাচের অন্যতম কাজ।
কিন্তু আপনি জানেন কি রান্না ছাড়াও আপনি এলাচ খেলে তা আপনার ১০ টি শারীরিক সমস্যা দূরে রাখবে? অনেকেই হয়তো বিষয়টি জানেন না। কিন্তু প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, নানা রকম সমস্যার সমাধান পাবেন।
১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।
২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে।
৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।
৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।
৫) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
৬) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
৭) গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিংকেল, ফ্রি র্যাহডিকেল ইত্যাদি পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।

30
  আমরা সাধারনত আদা রান্নায় মশলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও আদা আমরা অনেকে কাঁচাও খেয়ে থাকি। আদাতে আছে শারীরিক ক্রিয়াকালাপ ঠিক রাখার জন্য অপরিহার্য ভিটামিন, ম্যাঙ্গানিজ ও তামা। এছাড়াও এতে আরও রয়েছে জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ। আর এই আদা দিয়ে তৈরি জুস আমাদের জন্য কতটা উপকারি তা হয়তবা আমাদের অনেকরই অজানা। এখন আপনাদের জন্য আদার জুস তৈরির পদ্ধতি এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে দেয়া হল:
আদার জুস তৈরির পদ্ধতি:
আদাকে ছোটো ছোটো কিউব বা ফালি করতে হবে। এরপর এতে কিছু পানি যোগ করতে হবে এবং এটা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করতে হবে। ব্লেন্ড শেষ হলেই তৈরি হয়ে যাবে আদার জুস এবং আপনি এটি খুব সহজেই পান করতে পারবেন। যদি এই জুস পান করতে কঠিন হয়ে যাই সেক্ষেত্রে আপনি এই জুসের সাথে সামান্য পরিমানে চিনি মেশাতে পারেন।
আদার জুসের উপকারিতা:
*আদা ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং ক্যান্সার সৃষ্টিকারী সেল ধ্বংস করতে অনন্য ভূমিকা পালন করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, আদা স্তন ক্যান্সারের সেলের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে।
*আদা অবিলম্বে মানুষের রক্ত তরল এবং রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। আপনি আদার জুসের সাথে মধু মেশাতে পারেন এটাকে সুস্বাদ করার জন্য।
*আদা বিভিন্ন রকমের ব্যাথা নিরাময় করতে সাহায্য করে এবং মায়গ্রেনসের ব্যাথা প্রতিরোধ করতেও সহায়তা করে।
*আদা হজমের জন্য সক্রিয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে। আদার জুস বা রস বিভিন্ন হজম সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে থাকে। ইহা পাকস্থলী থেকে খাদ্য প্রক্রিয়া সচল রাখতে সহায়তা করে।
*আরথ্রাইটিস এর মতো রোগের ক্ষেত্রেও ব্যাথানাশক হিসেবে কাজ করে আদার জুস বা রস।
*আদা শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। ইহা খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
*আদার রস বা জুস শরীরকে শীতল করে।
*আপনি যদি লম্বা এবং উজ্জ্বল চুল পেতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিন আদার রস পান করা উচিত। আপনি ভালো ফলাফলের জন্য ইহা মাথার ত্বকেও প্রয়োগ করতে পারেন। আদা আপনার চুলের জন্য ভালো কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে। এছাড়াও ইহা খুশকি কমাতে সাহায্য করে এবং চুল দ্রুত বৃদ্ধি করে।
*আদার রস বা জুস ব্রন কমাতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতে ব্রন উঠা প্রতিরোধ করে।
সুতরং পরিশেষে বলা যায়, আদার জুসের রয়েছে অসাধারণ নিরাময় ক্ষমতা এবং অনেক উপকারিতা।

Pages: 1 [2] 3 4 ... 14