Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - azad.ns

Pages: [1] 2 3 4
1
Islam / Re: Quran and Hadith
« on: January 04, 2024, 09:48:02 AM »

আমি আজ এদের মুখে মোহর মেরে দেব, এদের হাত আমার সঙ্গে কথা বলবে এবং এদের পা এদের কৃতকর্মের সাক্ষী দেবে।
Tafsir
হাশরে হিসাব-নিকাশের জন্য উপস্থিতির সময় প্রথমে প্রত্যেকেই যা ইচ্ছা ওযর বর্ণনা করার স্বাধীনতা পাবে। মুশরিকরা সেখানে কসম করে কুফর ও শিরক অস্বীকার করবে। তারা বলবে, “আল্লাহর শপথ আমরা মুশরিক ছিলাম না” [সূরা আল-আন’আম: ২৩] তাদের কেউ বলবে, আমাদের আমলনামায় ফেরেশতা যা কিছু লিখেছে, আমরা তা থেকে মুক্ত। তখন আল্লাহ তাআলা তাদের মুখে মোহর এটে দেবেন, যাতে তারা কোন কিছুই বলতে না পারে। অতঃপর তাদেরই হাত, পা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে রাজসাক্ষী করে কথা বলার যোগ্যতা দান করা হবে। তারা কাফেরদের যাবতীয় কার্যকলাপের সাক্ষ্য দেবে। আলোচ্য আয়াতে হাত ও পায়ের কথা উল্লিখিত হয়েছে। অন্য আয়াতে মানুষের কর্ণ, চক্ষু ও চার্মের সাক্ষ্য দানের উল্লেখিত রয়েছে। [যেমন, সূরা ফুসসিলাত: ২১–২২, সূরা নূর: ২৪]।
আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমরা একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে ছিলাম। এমন সময় তিনি এমনভাবে হাসলেন যে, তার মাড়ির দাঁত দেখা গেল। তারপর তিনি বললেন, তোমরা কি জানো আমি কেন হাসছি? আমরা বললাম: আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভাল জানেন। তিনি বললেনঃ কিয়ামতের দিন বান্দা তার প্রভুর সাথে যে ঝগড়া করবে তা নিয়ে হাসছি। সে বলবে, হে রব, আমাকে কি আপনি যুলুম থেকে নিরাপত্তা দেননি? তিনি বলবেন, হ্যাঁ, তখন সে বলবে, আমি আমার বিরুদ্ধে নিজের ছাড়া অন্য কারও সাক্ষ্য গ্ৰহণ করবো না। তখন আল্লাহ্ বলবেন, তুমি নিজেই তোমার হিসেবের জন্য যথেষ্ঠ। আর সম্মানিত লেখকবৃন্দকে সাক্ষ্য বানাব। তারপর তার মুখের উপর মোহর মেরে দেয়া হবে এবং তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কথা বলার নির্দেশ দেয়া হবে। ফলে সেগুলো তাদের কাজের বিবরণ দিবে। তারপর তাদেরকে কথা বলার অনুমতি দেয়া হবে তখন তারা বলবে, তোমাদের ধ্বংস হোক, তোমাদের জন্যই তো আমি প্রতিরোধ করছিলাম। [মুসলিম: ২৯৬৯]

2
Islam / Re: Quran and Hadith
« on: January 04, 2024, 09:44:10 AM »
আল্লাহ বলেন তোমরা আমার কাছে দোয়া করো আমি তোমাদের দোয়া কবুল করবো
সূরা মুমিন :৬০

3
Islam / Re: কুফরি ও শিরক কী?
« on: January 04, 2024, 09:41:40 AM »
Ameen

4
Islam / Re: Quran and Hadith
« on: January 04, 2024, 09:40:18 AM »
যে ব্যক্তি যৌবনে আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে আরশের ছায়া তলে আশ্রয় দান করবেন।
(সহীহ বুখারী শরীফ- ৬৮০৬)

5
Islam / Re: Quran and Hadith
« on: January 04, 2024, 09:38:55 AM »
Alhamdulillah

6
Islam / Quran and Hadith
« on: January 04, 2024, 09:37:27 AM »
ভেঙ্গে পড়ো না, নিরাশ হয়ো না, জেনে রাখো, নিশ্চয়ই আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে। 💖
[সূরা-বাকারা: ২১৪]

7
Islam / Re: Islamic Discussion
« on: January 04, 2024, 08:09:16 AM »
Alhamdulillah, absolutely right

8
Education / Preparation of standard 0.1N Sodium Carbonate solution.
« on: November 12, 2023, 03:18:09 PM »
Principle:
 Standard solutions are those solutions which contains known weight of reagent in a definite volume of solution. Most of the standard solutions are prepared by dissolving weight amount of solid and adding sufficient water to make the desired volume. We must determine how much solid to weight out to prepare a given volume of solution of a given strength.

Apparatus and Chemical:  1.Digital balance, wash bottle, Distilled water, Sodium Carbonate (Na2CO3), Volumetric flask etc.
Preparation of Sodium Carbonate (Na2CO3): I wanted to prepare 100ml of 0.1N Solution. So, we Calculate the concentration like this way.
Molecular weight of Na2CO3  = 23*2+12+16*3 =106
Equivalent weight of  Na2CO3  = 106/2 = 53
So In 1000ml of 1N Na2CO3 present = 53g
          1                 1N                               =53/1000g
          100             0.1N                           =(53*100*0.1)/1000g = 0.53 g


Concentration of Na2CO3 = wt.  taken /wt. to be taken X desired conc.
                                               =   0.53 / 0.53 X  0.1 N
                                               = 0.1 N
Procedure:
1. At first taken weight out 1.325g of  Na2CO3 with the help of a digital balance.
2. The Volumetric flask cleaned with distilled water.
3. placed the funnel on the top of the Volumetric flask and then into weighted amount of Na2CO3.
4. slowly run the  Distilled water over the funnel and shake the flak until mixed properly.
5.Finally  the  Distilled water was poured in to the flask up to the mark to make a 250ml solution

Result: The exact concentration of preparation of the Na2CO3 solution is 0.1N.



9
মাঝে মধ্যে কিছু ধরণের খাবার খাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ডায়রিয়া, বমি, মাথাঘোরানো, পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। একেই ফুড পয়েজনিং অর্থাৎ খাদ্যে বিষক্রিয়া বলে। কিছু ক্ষেত্রে সর্তক না থাকলে এই ফুড পয়েজনিংয়ের কারণেই অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন সেসকল খাবার থেকে যার কারণে হতে পারে ফুড পয়জন।

১/ ডিম
ডিম নিঃসন্দেহে পুষ্টিকর একটি খাবার। কিন্তু মাঝে মাঝে ডিমে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া স্যালমোনেলিওর উৎপন্ন হয় যার কারণে ফুড পয়জন হতে পারে। বিশেষ করে আপনার যদি কাঁচা ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তা আরও ক্ষতিকর। তাই সতর্ক থাকুন ডিম খাওয়ার সময়ও।

২/ টুনা মাছ
ইদানীং টুনা মাছ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই টুনা মাছও স্কোমব্রোটক্সিন নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হয়ে থাকতে পারে যার কারণে পেটে ব্যথা এবং মাথা ব্যথা ধরণের সমস্যা তৈরি হয়। টুনা মাছের ফুড পয়জন থেকে রক্ষা পেতে বাইরের টুনামাছের তৈরি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এবং বাসায় টুনা মাছ দিয়ে খাবার তৈরি করতে চাইলে খুব ভালো করে রেফ্রিজারেট করে নিন। অর্থাৎ অনেকটা সময় বরফে রেখে দেবেন।

৩/ আলু
আলুর মাধ্যমে ফুড পয়েজনিং বেশ কম হলেও একেবারে অস্বাভাবিক নয়। কিছু কিছু সময় আলুর মধ্যেও থাকতে পারে টক্সিন, বিশেষ করে যদি জমিতে উৎপাদনের সময় যদি অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। কিন্তু যদি উচ্চ তাপমাত্রায় আলু রান্না করা হয় তাহলে এই টক্সিন থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

৪/ চীজ
চীজ খুব সহজেই স্যালমোনেলিওর লিস্টেরিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হতে পারে যার কারণে ফুড পয়েজন হয়। এই কারণে গর্ভবতী নারীদের গর্ভপাত হওয়ার আশংকাও দেখা দেয়। তাই চীজ খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।

৫/ বেরী
অনেকেরই বেরী জাতীয় ফলে অ্যালার্জি থাকে যার কারণে ফুড পয়েজনিংয়ের শিকার হতে দেখা যায়। এছাড়াও ফ্রোজেন বেরী জাতীয় ফলে সিস্লোসপোরা নামক জীবাণু থাকে যা পেটে ব্যথা, পানিশূন্যতা ও ডায়রিয়ার সৃষ্টি করে।

সূত্রঃ দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া

10
১/ ভুট্টা: যদিও উপকারী ফাইবারে পরিপূর্ণ। তারপরও ভুট্টায় থাকা সেলুলোজ হজম হতে সময় নেয়।

২/ অ্যালকোহল, কফি, চা এবং বিভিন্ন পানীয়: এসবে পাকস্থলীর রস নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। যাদের গ্যাস্ট্রোইসোফাজিয়েল  রিফ্লাক্স ডিজিজ বা জিইআরডি সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি ক্ষতিকারক।

৩/ মরিচ: স্বাদ বাড়ানোর জন্য অনেকেই খাবারের সঙ্গে মরিচের গুঁড়া বা ঝাল মিশিয়ে থাকেন। এসব মসলা খাদ্যনালীতে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে। তাছাড়া যাদের জিইআরডি’র সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি ক্ষতিকারক।

৪/বিভিন্ন ধরনের বেরি (যেমন স্ট্রবেরি): বেরি ফ্রি-রেডিকেলস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানে ভরপুর। তবে এর ভিতরে থাকা ছোট বীজ বা দানা ডাইভারটিকাল্টিস বা পাকস্থলির উপরের অংশে প্রদাহ বা সংক্রমণ তৈরি করতে পারে।

৫/ চকলেট: খেতে প্রায় সবাই ভালোবাসেন। তবে যাদের ইরিটাবল বওয়াল সিনড্রোম (আইবিএস) সমস্যা আছে তাদের চকলেট খাওয়া উচিত নয়। তাছাড়া চকলেটে থাকা ক্যাফেইন এবং দুধ হজম প্রক্রিয়ায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

৬/ চর্বি জাতীয় ও তেলে ভাজা খাবার: জিইআরডি এবং আইবিএস’য়ে আক্রান্ত রোগীর চর্বিযুক্ত এবং অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার খাওয়া উচিত নয়। এসব খাবার হৃদযন্ত্র, রক্তনালী ও ধমনীর স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকারক।

11
আপনি যদি ব্রণের সমস্যায়
ভুগেন,তাহলে আক্রান্ত
স্থানে নন-
জেল এবং নন হোয়াইটেনিং টুথপেস্ট
লাগিয়ে রাতে ঘুমাতে যান।
টুথপেস্ট
ব্রণের জলীয় অংশ শুষে নেয়
এবং তেল টেনে নেয়।
তবে একটা ব্যাপারে সতর্ক না হলেই
নয়।আপনার ত্বক
টুথপেস্টের
ব্যাপারে সংবেদনশীল হতে পারে।তাই
প্রথমে ত্বকের ক্ষুদ্র
অংশে প্রয়োগ করুন।

12
*সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই আপনি যখন ফ্রেশ হতে যাবেন তখন একটু ফেসওয়াশ দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। কারণ ঘুম থেকে ওঠার পর ত্বকে যে তৈলাক্তভাব থাকে সেটা আর থাকবে না।
*অফিসের জন্য বের হওয়ার আগে মুখে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগান। তবে যদি কড়া রোদের মধ্যে বের হতে হয় তাহলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
*অফিসে যেহেতু আপনার দিনের প্রায় অর্ধেকটা সময়ই চলে যায়। তাই নিয়মিত কাজের ফাঁকে তিন চার বার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর যদি পানি দেওয়া সম্ভব না হলে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে ফেলে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
*অফিস শেষে বাসায় ফিরে গোসল করে ফেলুন। দেখবেন আপনার শরীরকে প্রানবন্ত লাগবে। এছাড়া গোসলের আগে মুখে একটু মধু ম্যাসাজ করতে পারেন নয়তো ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারেন।
*রাতে ঘুমানোর আগে একটু নাইট ক্রিম বা অ্যান্টি অ্যাজিং ক্রিম মুখে মেখে নিয়ে চোখের চারপাশে আই ক্রিম লাগিয়ে ঘুমোতে যান।
*এছাড়া যখনই ক্লান্তি অনুভব করবেন তখনই মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
*ছুটির দিনে অন্যান্য দিনের তুলনায় হাতে একটু সময় পাওয়া যায় যায়। ওই সময় নিজের জন্য একটু বের করে নিন। সারা সপ্তাহের আপনার ত্বকের ক্লান্তি দূর করতে মুলতানি মাটি, মধু আর দই দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে লাগাতে পারেন। এতে আপনার ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পাবে।

13
নিখুঁত সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার ৭টি আয়ুর্বেদিক উপায়!

প্রাচীনকালে এত ধরনের প্রসাধন সামগ্রী কিংবা সৌন্দর্যবর্ধক ক্রিম বা লোশন ইত্যাদি কিছুই কিন্তু ছিল না। কিন্তু তারপরেও তারা ছিলেন প্রাকৃতিক ভাবেই সুন্দর। লক্ষ্য করলে দেখবেন যে কারো সৌন্দর্যের উপমা দেয়ার সময় প্রাচীনকালের দেবীদের সাথে তুলনা করা হয় এখনো। প্রাচীনকালের ছিল আয়ুর্বেদিক পদ্ধতি যা ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে করে তুলতো সুন্দর ও ঝলমলে। কোনো ধরনের ক্ষতিকর পদার্থ ব্যবহার করা হতো না রূপচর্চায়। সেই সব আয়ুর্বেদিক পদ্ধতির চর্চা এখনো রয়েছে। দরকার শুধু আপনার সুনজর ও একটুখানি সময়। আপনিও এইসব আয়ুর্বেদিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে সুন্দর করে তুলতে পারবেন।

ত্বক পরিস্কারের জন্য কাঁচা দুধ:
মুখের ত্বকের উপরিভাগ ও রোমকূপের গোড়া পরিস্কার করার সব চাইতে প্রাচীন পদ্ধতি হলো কাঁচা দুধ। ত্বকের উপরিভাগ ও রোমকূপের গোড়ার ময়লা যা চোখে ধরা পড়ে না এবং ফেসওয়াস দিয়েও পরিষ্কার করা যায় না, তা দূর করতে কাঁচা দুধের তুলনা হয় না। এছাড়াও দুধ প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বককে ময়েচারাইজ ও উজ্জ্বল করে তোলে। বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার পর একটি তুলোর বল দুধে ভিজিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন প্রতিদিন। এক সপ্তাহের মধ্যেই ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি ও অন্যান্য সমস্যা দূর হতে দেখতে পাবেন।

ত্বকের উজ্জলতা ও বয়সের ছাপ রোধে কমলালেবুর রস:
কমলালেবুর রস ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়। এবং কমলালেবুর রসের ভিটামিন সি-এর অ্যান্টিএইজিং উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ রোধে সহায়তা করে। এর জন্য আপনার লাগবে তাজা কমলালেবুর রস। একটি তাজা কমলা লেবুর রস বের করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যাবহারে ত্বকের উজ্জলতা বাড়বে। এর সাথে দূর হবে ত্বকের বয়সের ছাপ।

ব্রণের সমস্যা সমাধানে অ্যালোভেরা:
অ্যালোভেরা সবচাইতে প্রাচীন ও ভালো প্রাকৃতিক উপায় ব্রণের সমস্যা সমাধানে। অ্যালোভেরার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান ত্বকের সকল ধরনের ব্রন ও ইনফেকশনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। এটা ব্রন দূর করে না কিন্তু ব্রণের কারণগুলো দূর করতে সহায়তা করে। আর এর জন্য আপনার শুধুমাত্র অ্যালোভেরার পাতা লাগবে। একটি অ্যালোভেরার পাতা ভেঙে এর ভেতরের রস বের করে নিন। এই রস সরাসরি ত্বকে লাগান। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন করুন। এক সপ্তাহের মধ্যে ত্বকের পরিবর্তন টের পাবেন।

ত্বকের রিঙ্কেল, পিগমেনটেশন, দাগ দূর করতে আলু:
আলু অন্যতম সেরা প্রাকৃতিক একটি উপাদান যা ত্বক থেকে সব ধরনের দাগ ও ছোপ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। শুধুমাত্র একটুকরো আলু ত্বকে ঘষে নিলেই এই ধরনের সমস্যার সমাধান হবে। প্রতিদিন একটুকরো আলু মুখের ত্বকে ঘষে নিন। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই ত্বক থেকে দাগ উধাও হবে ১০০ ভাগ গ্যারান্টি।

ত্বকের কোমলতায় ও মসৃণতায় মধু:
মধুতে রয়েছে হিউম্যাকটেন্ট যা ত্বকের রুক্ষতা দূর করে কোমল করে তুলতে সাহায্য করে। এবং ত্বকের ব্রণের সমস্যায় তৈরি ক্ষুদ্র গর্তগুলো দূর করে ত্বককে করে তোলে মসৃণ। হাত ও মুখ ভালো মতো ধুয়ে এক টেবিল চামচ মধু নিয়ে মুখে ম্যাসাজ করুন ২০/২৫ মিনিট। প্রতিদিন ব্যাবহারে বেশ ভালো ফল পাবেন।

14
আমাদের সকলের স্ট্রেস হবার অনেক কারণ জানা রয়েছে। কোন কিছু নিয়ে অনেক বেশি চিন্তা করলে মূলত আমাদের মাঝে চাপের সৃষ্টি হয়। যা প্রথমে আমাদের রক্তচাপের সমস্যা সৃষ্টি করে। এই চাপ সৃষ্টি হবার পেছনে বিভিন্ন ধরণের কারণ থাকতে পারে। কিন্তু কিছু বিস্ময়কর কারণ রয়েছে যা হয়ত আমাদের অজানা। আসুন সে সকল অজানা কারণ নিয়েই আজ আলোচনা করা যাক-
১. শব্দ দূষণ:
অতিরিক্ত আওয়াজের মাঝে থাকলে যে কেউ অস্বস্তিকর বোধ করতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের গবেষণায় পাওয়া গেছে আপনি যদি অতিরিক্ত আওয়াজের মাঝে প্রতিদিন আপনার সময় অতিবাহিত করেন তাহলে তা স্ট্রেসের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। এতে হার্টের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে।
২. বন্ধু:
বন্ধুদের কারণে আমাদের শারীরিক, মানসিক ও পারিপার্শ্বিক সকল দিকে প্রভাব পড়ে। তাদের সাথে আমাদের অনেক অনুভব জড়িয়ে থাকে। অনেক সময় কারণে-অকারণে তাদের নিয়ে অনেক বেশি চিন্তায় স্ট্রেসের সৃষ্টি হয়।
৩. ইন্টারনেট সার্ফিং এবং ঘুমানোর সময় ম্যাসেজিং:
দীর্ঘক্ষণ কোন কাজ করলেই তা স্ট্রেসের সৃষ্টি করতে পারে। ঘুমাতে যাবার অন্তত ১ ঘণ্টা পূর্বে সকল গেজেট অফ করে রাখা উচিৎ। এতে স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সকল ধরণের সমস্যা থেকে আপনি মুক্ত থাকবেন।
৪. ঘুমের অভাব:
যথেষ্ট ঘুমের জন্য যদি আপনার নিজেকে জোর করতে হয় তাহলে স্ট্রেসের এটি একটি কারণ হতে পারে। ডাক্তারদের মতে আমাদের প্রতিদিন সর্বনিম্ন সাত থেকে আট ঘন্টা পর্যন্ত ঘুমানো উচিৎ। এতে আপনার মনের উদ্বেগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যাবে।
৫. যথেষ্ট চর্চা না করা:
আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ ব্যায়াম যদি না করেন তাহলে এটা ব্যাপকভাবে আপনার ক্ষতি করতে পারে। এতে আপনার শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে যা পরবর্তীতে চাপ সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। যদি সম্ভব হয়, তাহলে একটি দৈনিক ভিত্তিতে সকালে ও প্রতি সন্ধ্যায় নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যায়াম করার সময় খুঁজে নিন।–সূত্র: টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া।

15
উচ্চ শিক্ষিতরা স্মৃতিভ্রষ্টতায় ভুগলে, তাদের স্ট্রোক করার ঝুঁকি বেশি।

স্ট্রোক জার্নালে প্রকাশিত নেদারল্যান্ডসে এক তুলনামূলক গবেষণায় দেখা গেছে, স্মৃতি সমস্যায় আক্রান্ত অল্প লেখাপড়া জানা লোকদের তুলনায় বেশি লেখাপড়া জানা লোকদের স্ট্রোক করার ঝুঁকি ৩৯ শতাংশ বেশি।

২০ বছর ধরে ৯ হাজার মানুষের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এরাসমাস ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এ তথ্য জানতে পেরেছেন।

এদের সবার বয়সে ৫৫ বছর ও তার বেশি এবং সবাই স্বাস্থ্যবান। শুরুতে এদের প্রত্যেকের কাছ থেকে স্মৃতিভ্রষ্টতা আছে কিনা, সে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

২০১২ সালে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে ১ হাজার ১৩৪ স্ট্রোকের ঘটনা ঘটে।

পরে তথ্য পর্যালোচনা করে গবেষকরা দেখতে পান, যে ব্যক্তিরা আগে স্মৃতিভ্রষ্টতা সম্পর্কে অভিযোগ করেছিলেন, তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে গেছে।

গবেষণায় আরও দেখা যায়, যে সব অংশগ্রহণকারীদের বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি আছে, তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি অন্যান্যদের তুলনায় বেশি।

এ সম্পর্কে এরাসমাস ইউনিভার্সিটির নিউরোএপিডেমিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আরফান ইকরাম জানান, স্মৃতিভ্রষ্টতার মতো সমস্যা কগনেটিভ ড্যামেজের বিরুদ্ধে মস্তিষ্কের প্রতিরোধ ব্যবস্থা নির্দেশ করে।

তিনি জানান, উচ্চ শিক্ষিতদের স্মৃতিবিভ্রম বা ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হতে অপেক্ষাকৃত বেশি সময় লাগে। কিন্তু একবার তা দেখা যাওয়ার মানে, ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।

ইকরাম বলেন, এর অর্থ ওই ব্যক্তির কগনেটিভ রিসার্ভ, যা ব্রেন ড্যামেজ প্রতিরোধ করে আর অবশিষ্ট নেই।

তিনি আরও জানান, স্মৃতির সমস্যায় আক্রান্ত হওয়া মানে ওই ব্যক্তির প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত, কারণ তার স্ট্রোকের ঝুঁকি আছে।

প্রফেসর ইকরাম বলেন, স্ট্রোক এবং ডিমেনশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শেষ বয়সের শুরু থেকে মস্তিষ্কের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিত।


Pages: [1] 2 3 4