481
Pharmacy / Bolt the year again
« on: November 19, 2013, 03:50:29 PM »
টানা তৃতীয়বারের মতো বিশ্বসেরা পুরুষ অ্যাথলেট নির্বাচিত হয়েছেন জ্যামাইকার গতিমানব উসাইন বোল্ট। সেরা নারী অ্যাথলেটের স্বীকৃতি পেয়েছেন তারই স্বদেশী শেলি-অ্যান ফ্রেজার-প্রাইস।
মোনাকোয় শনিবার রাতে আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের (আইএএএফ) এক অনুষ্ঠানে বছরের সেরা দুই অ্যাথলেটকে পুরস্কৃত করা হয়।
হ্যাটট্রিক বর্ষসেরার পাশাপাশি গত ছয় বছরে পাঁচবার এই সম্মান পেলেন দ্রুততম মানব বোল্ট।
গত অগাস্টে মস্কোর বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটার, ২০০ মিটার ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন বোল্ট। ২০০৯ সালের বার্লিন চ্যাম্পিয়নশিপেও এই তিন ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন তিনি। আর ২০১১ সালে দেইগুতে জিতেছেন ২০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা।
সবমিলিয়ে আটটি সোনা জিতে ৩০ বছরের অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের সফলতম অ্যাথলেট বোল্ট। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি রুপাও জিতেছেন তিনি।
২৭ বছর বয়সী বোল্টের দখলে আছে অলিম্পিকের এই তিন ইভেন্টের শ্রেষ্টত্বও। শুধু লন্ডন অলিম্পিকেই নয়, বেইজিং অলিম্পিকেও ঐ তিন ইভেন্টের সোনা জিতেছিলেন ১০০ ও ২০০ মিটারে বিশ্বরেকর্ডের মালিক বোল্ট।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্টানে বোল্ট জানালেন, ২০১৪ সালে তার লক্ষ্য নিজের ২০০ মিটার দৌড়ের বিশ্বরেকর্ড (১৯.১৯ সেকেন্ড) ছাড়িয়ে যাওয়া।
“এটা সব সময়ই আমার স্বপ্ন ছিল; এটা সবসময়ই আমার লক্ষ্য। এই মৌসুমেই আমি ২০০ মিটারে বিশ্ব রেকর্ডের দিকে এগুতে চাই। কারণ এ বছর বড় কোনো টুর্নামেন্ট নেই ।
এর আগে ২০০ মিটারে নিজের রেকর্ড ১৯ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন ছয়টি অলিম্পিক সোনার মালিক।
“১০০ মিটারের চেয়ে ২০০ মিটার রেকর্ড গড়া সহজ। এই মৌসুমে এটাই হবে আমার লক্ষ্য।”
বোল্ট একবার বলেছিলেন, ২০১৬ সালের অলিম্পিকের পর অবসরে যেতে পারেন তিনি। তবে মোনাকোতে বললেন, ভক্তদের দাবির মুখে আরো এক বছর ট্র্যাকে থাকতে পারেন তিনি।
এদিকে এবারই প্রথম বর্ষসেরার পুরস্কার জিতলেন প্রাইস। এবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বোল্টের মতোই ১০০, ২০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন প্রাইস। ২০০৯ সালে বার্লিনেও ১০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন তিনি।
বর্ষসেরার দৌড়ে বোল্ট ও প্রাইসের এই সাফল্য অ্যাথলেটিকস রাজ্যেও গত ২০ বছরে নতুন একটা প্রাপ্তি দিয়েছে। ১৯৯৩ সালের পর এবারই প্রথম একই দেশের দুই অ্যাথলেট এই পুরস্কার পেলেন। এর আগে পেয়েছিলেন ব্রিটেনের দুই ক্রীড়াবিদ।
বর্ষসেরার পুরস্কার জিতে দারুণ খুশি ফ্রেজার বলেন, “আমি হতবাক ও বিস্মিত। এটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো একটা ব্যাপার।”
বোল্ট ও প্রাইস এক লাখ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন।
মোনাকোয় শনিবার রাতে আন্তর্জাতিক অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের (আইএএএফ) এক অনুষ্ঠানে বছরের সেরা দুই অ্যাথলেটকে পুরস্কৃত করা হয়।
হ্যাটট্রিক বর্ষসেরার পাশাপাশি গত ছয় বছরে পাঁচবার এই সম্মান পেলেন দ্রুততম মানব বোল্ট।
গত অগাস্টে মস্কোর বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটার, ২০০ মিটার ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন বোল্ট। ২০০৯ সালের বার্লিন চ্যাম্পিয়নশিপেও এই তিন ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন তিনি। আর ২০১১ সালে দেইগুতে জিতেছেন ২০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা।
সবমিলিয়ে আটটি সোনা জিতে ৩০ বছরের অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের সফলতম অ্যাথলেট বোল্ট। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি রুপাও জিতেছেন তিনি।
২৭ বছর বয়সী বোল্টের দখলে আছে অলিম্পিকের এই তিন ইভেন্টের শ্রেষ্টত্বও। শুধু লন্ডন অলিম্পিকেই নয়, বেইজিং অলিম্পিকেও ঐ তিন ইভেন্টের সোনা জিতেছিলেন ১০০ ও ২০০ মিটারে বিশ্বরেকর্ডের মালিক বোল্ট।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্টানে বোল্ট জানালেন, ২০১৪ সালে তার লক্ষ্য নিজের ২০০ মিটার দৌড়ের বিশ্বরেকর্ড (১৯.১৯ সেকেন্ড) ছাড়িয়ে যাওয়া।
“এটা সব সময়ই আমার স্বপ্ন ছিল; এটা সবসময়ই আমার লক্ষ্য। এই মৌসুমেই আমি ২০০ মিটারে বিশ্ব রেকর্ডের দিকে এগুতে চাই। কারণ এ বছর বড় কোনো টুর্নামেন্ট নেই ।
এর আগে ২০০ মিটারে নিজের রেকর্ড ১৯ সেকেন্ডের নিচে নামিয়ে আনার ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন ছয়টি অলিম্পিক সোনার মালিক।
“১০০ মিটারের চেয়ে ২০০ মিটার রেকর্ড গড়া সহজ। এই মৌসুমে এটাই হবে আমার লক্ষ্য।”
বোল্ট একবার বলেছিলেন, ২০১৬ সালের অলিম্পিকের পর অবসরে যেতে পারেন তিনি। তবে মোনাকোতে বললেন, ভক্তদের দাবির মুখে আরো এক বছর ট্র্যাকে থাকতে পারেন তিনি।
এদিকে এবারই প্রথম বর্ষসেরার পুরস্কার জিতলেন প্রাইস। এবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বোল্টের মতোই ১০০, ২০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন প্রাইস। ২০০৯ সালে বার্লিনেও ১০০ ও ৪০০ মিটার রিলেতে সোনা জিতেছিলেন তিনি।
বর্ষসেরার দৌড়ে বোল্ট ও প্রাইসের এই সাফল্য অ্যাথলেটিকস রাজ্যেও গত ২০ বছরে নতুন একটা প্রাপ্তি দিয়েছে। ১৯৯৩ সালের পর এবারই প্রথম একই দেশের দুই অ্যাথলেট এই পুরস্কার পেলেন। এর আগে পেয়েছিলেন ব্রিটেনের দুই ক্রীড়াবিদ।
বর্ষসেরার পুরস্কার জিতে দারুণ খুশি ফ্রেজার বলেন, “আমি হতবাক ও বিস্মিত। এটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো একটা ব্যাপার।”
বোল্ট ও প্রাইস এক লাখ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন।