Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Reza.

Pages: 1 ... 45 46 [47] 48 49 ... 53
691
Textile Engineering / Appropriate food habits can heal our ailments.
« on: April 09, 2017, 12:29:15 AM »
আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবন যাপন স্বাভাবিক না হলে আমাদের বিভিন্ন রোগ ব্যাধি হয়। অবশ্য বয়সের কিছু ব্যাপারও থাকে। খুব কম চিকিৎসককেই দেখেছি আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও দৈনন্দিন অভ্যাস সম্পর্কে প্রশ্ন করতে ও এই ব্যাপারে পরামর্শ দিতে। তবে জীবনে অনেক চিকিৎসক পেয়েছি যারা দৈনন্দিন অভ্যাস বিশেষত খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করেই অবস্থার অনেক উন্নতি ঘটিয়েছেন।
এছাড়া আমাদের পাঠ্যসূচীতেও আলাদা ভাবে প্রতিটা অর্গান সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীও খাদ্যাভ্যাস ও জীবন যাপন প্রনালী অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ বলে আমি মনে করি।

(আমার বাম পায়ের পাতার তলায় ব্যথা হত। অনেক দিন থেকেই। তাই প্রায়ই খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটতে হত। বিশেষত অনেকক্ষন বসে থাকার পর হাটতে হলে। ডাক্তার দেখিয়েছিলাম ২ - ৩ বার। তাদের ফাইন্ড আউট ছিলো এটা হল প্লান্টারস ফাঁসিতিস। সমাধান হল নরম জুতা ও স্যান্ডেল পরা (ডক্টর সু) ও ব্যথা হলে পেইন কিলার খাওয়া। এছাড়াও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটও প্রেসক্রিপশনে দেওয়া ছিলো।
আমাদের বংশে কিডনির জটিলতার ইতিহাস আছে। তাই পেইন কিলার খাওয়ার কথা চিন্তাও করতাম না। আর ক্যালসিয়াম খেলে আমার কিছু অসুবিধা হয় - এইটা আমার বেশ অনেক দিনের পর্যবেক্ষণ।
তাই কোন ওষুধই খেতাম না। ডক্টর সু পড়ে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হেটেই দিন পার করতেছিলাম।
অবস্থার উন্নতি ঘটাতে ভাবলাম যেহেতু ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আছে তাই দুধ খেয়ে দেখি। দুধ আমি পছন্দ করতাম না। এছাড়াও বিড়ালের কথা ভেবে মাংসের হাড়ও চিবাতাম না।
দুই সপ্তাহ ধরে রাতে এক মগ দুধ খেয়ে কিছুদিন পরে দেখলাম ব্যথা চলে গেছে। এছাড়াও মাংসের হাড়ও চিবাচ্ছি নিয়মিত।)

692
Textile Engineering / Every father is a superman to his child.
« on: April 08, 2017, 10:09:43 PM »
আমার ছেলে ক্লাস টু তে পড়ে। ইতিমধ্যেই স্কুলে তাদের সেকশন গল্পের জন্য বিখ্যাত হয়ে গেছে। তারা নাকি এক জন আরেকজন বন্ধুর সাথে এতো গল্প করে যে ক্লাস টিচার এখন অতিষ্ঠ। এমনকি তাদের স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল স্যার ও অনেক বকাবকি করেছেন। কিন্তু কিছুদিন পরে আবারো তারা তাদের গল্পের পুরানো মুডে ফিরে গেছে।
যাই হোক বাসায় জানতে পারলাম অতি সম্প্রতি আমার ছেলে তার বন্ধুদের কাছে গল্প করেছে যে " আমার বাবা টিচার তো - সে সব জানে।" শুনে কি এক স্নিগ্ধ অনুভুতি হল - তার বাবার প্রতি এতো দৃঢ় আস্থা তা জেনে।
আমারো মনে পড়লো আমার এই একি রকম বয়সের একটি স্মৃতি। আমার বাবার অফিসের গাড়ির বডির সামনে একটি ইংরেজি ডি অক্ষর লেখা ছিল। আমিও আমার ইংরেজি বর্ণমালার শিশু জ্ঞানে পরিচয় অনুযায়ী আমার ব্যাখ্যা বের করেছিলাম। প্রেসিডেন্ট হল এ। তার পরে আর দুই জন আছে যারা বি ও সি। এর পরেই আমার বাবা। আমার বন্ধুদের মাঝেও এই ডি অক্ষর নিয়ে কৌতুহল ছিলো। আমিও তাদেরকে আমার ব্যাখ্যা বেশ গর্বের সাথে জানিয়েছিলাম।
কিন্তু এখন আমি জানি যে গাড়িটা ছিল ডাটসান ব্রান্ডের। তাই গাড়ির সামনে ব্রান্ড নাম ডাটসানের প্রথম অক্ষর ডি অক্ষর লাগানো ছিলো।

শিশুর কাছে বাবা মানেই অগাধ আস্থা। কালে কালে শিশুরা তাদের মনে নিজের বাবা সম্পর্কে সুপারম্যান টাইপের চরিত্র একে রেখেছে।
কিন্তু একমাত্র তার বাবাই জানে ভোর সকালে ঘুম থেকে জেগে অফিসে কেন দৌড়ায় যায় সে। বা অনেক দিনই কেন রাত জেগে কাজ করে।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৬)

693
কর্পোরেট কালচার নিয়ে কিছুদিন ভাবতেছিলাম। আমাদের আগের জেনারেশন অর্থাৎ আমাদের বাবা চাচারা যে চাকুরী দিয়ে জীবন শুরু করতেন - সেই চাকুরীতেই অবসর নিতেন। আমাদের সময় সম্ভবতঃ সরকারী চাকুরীজীবী ছাড়া অন্য কোথাও এইটা ভাবেন না। অবশ্য এখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারী চাকুরীজীবীদেরও এর ব্যতিক্রম করতে দেখা যায়।
একটা বইয়ে জাপানীদের চাকুরী বিষয়ক কিছু তথ্য পড়েছিলাম। সম্প্রতি ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে আরো কিছু লেখা পেলাম। অনেক লেখাতেই জাপানী ও আমেরিকান অফিস কালচার নিয়ে তুলোনা করা হয়েছে।
বেশিরভাগ লেখায় উল্লেখ করা ছিলো জাপানে একজনকে চাকুরীতে বহাল করা হয় অনেক সময় নিয়ে - তাকে অনেক যাচাই বাছাই করে। তারাও সেই কোম্পানী বা অফিসে তাদের জীবন কাটিয়ে দেন। এমনকি অবসর নেওয়ার পরেও তারা অনেক সময়ই বিনা পারিশ্রমিকে তাদের অফিসে কাজ করে দিয়ে যান। তাদের ব্যাপারে বলা হয় যে They live to work. অর্থাৎ তারা বেঁচে থাকে কাজ করার জন্য। কাজই হল তাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা। এদের কাছে নিজের স্বার্থের থেকে অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থই বড়। মৌলিক ভাবে এরা অন্যের সম্পত্তি অনেক যত্ন ও শ্রদ্ধার সাথে দেখে। এরা অনেক দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য প্ল্যান প্রোগ্রাম করে। শুধু বেশী বিক্রয় মুল্যের খোজ করে না। এরা বায়ার এবং সাপ্লাইয়ারের সাথে অনেক দীর্ঘকালীন সম্পর্ক গঠন করে। তারাই সিক্স সিগ্মা কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট, লিন ম্যানুফ্যাকচারিং, জাস্ট ইন টাইম এর উদ্ভাবক। পৃথিবীর সব প্রথম শ্রেণীর কোম্পানীগুলো এই সব মূলনীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
অপরপক্ষে আমেরিকান কালচার হল হায়ার এন্ড ফায়ার। তারা যত তাড়াতাড়ি একজনকে চাকুরীতে বহাল করে তার থেকে তাড়াতাড়ি তাকে ছাটাইও করে। অফিসে এতো রদবদল হয় যে এর সাথে রিভল্ভিং ডোর এর তুলনা দেওয়া হয়। যে দরজা দিয়ে আসা যাওয়া লেগেই থাকে। এদের ব্যাপারে বলা হয় যে They work to live. এরা দলবদ্ধ ভাবে চিন্তা না করে ব্যক্তি গত লাভ লোকসানকেই বড় ভাবে। তাদের কাজ করার উদ্দেশ্যই হল এক অফিসে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে আরো ভালো চাকুরী নিয়ে অন্য কোম্পানিতে বহাল হওয়া। এরা নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থই সব থেকে আগে হিসেব করে। অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থ এদের কাছে দ্বিতীয় প্রায়োরিটি। অন্যের সম্পত্তির প্রতি এদের যত্ন ও শ্রদ্ধা কম দেখা যায়। এরা শুধু বেশী মুনাফার খোজ করে। যার কাছে হিসেবে অধিক মূল্য পায় তার সাথেই বায়ার বা সাপ্লাইয়ার সম্পর্ক গড়ে তোলে।

আমি ভাবি আমাদের কথা। আমাদের মনে অনেক উচ্চ মানের চিন্তা ও চেতনা থাকে সব সময়। কিন্তু কিভাবে যেন আমাদের দেশের কালচারে কিছু সহজ জিনিস ঢুকে গেছে। আমাদের দেশের অফিস কালচারেও বিশেষতঃ ফ্যাক্টরি গুলোতে এই হায়ার এন্ড ফায়ার এখন অনেক কঠিন একটি বাস্তবতা। কিন্তু এর ফল যে উন্নত কিছু এনে দেয় না - তার চাক্ষুষ প্রমান আমাদের সামনে আছে। সহজ জিনিস কখনো ভালো পরিণাম বয়ে আনে না।

694
মাঝে মাঝে মনে হয় যে - আমাদের যদি জাপানে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ও জাপানীদের যদি আমাদের দেশে আনা হয় তাহলে কি হবে?
আমরা কি তাদের উন্নত রাস্তা ঘাট ও ইলেকট্রিক ট্রেনের কল্যাণে অনেক ভালো থাকবো আর তারা কি আমাদের দেশে জ্যামে হাবুডুবু খাবে?

695
মাঝে মাঝে মনে হয় যে - আমাদের যদি জাপানে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ও জাপানীদের যদি আমাদের দেশে আনা হয় তাহলে কি হবে?
আমরা কি তাদের উন্নত রাস্তা ঘাট ও ইলেকট্রিক ট্রেনের কল্যাণে অনেক ভালো থাকবো আর তারা কি আমাদের দেশের জ্যামে হাবুডুবু খাবে?

696
নীচের এই লিংকে অনেক সুন্দর ও গুছানো ভাবে তুলোনাটি দেখানো হয়েছে।
http://maaw.info/ArticleSummaries/ArtSumMartin92.htm

697
নীচের এই লিংকে অনেক সুন্দর ও গুছানো ভাবে তুলোনাটি দেখানো হয়েছে।
http://maaw.info/ArticleSummaries/ArtSumMartin92.htm

698
Textile Engineering / A comparative picture of corporate culture.
« on: April 03, 2017, 10:02:20 PM »
কর্পোরেট কালচার নিয়ে কিছুদিন ভাবতেছিলাম। আমাদের আগের জেনারেশন অর্থাৎ আমাদের বাবা চাচারা যে চাকুরী দিয়ে জীবন শুরু করতেন - সেই চাকুরীতেই অবসর নিতেন। আমাদের সময় সম্ভবতঃ সরকারী চাকুরীজীবী ছাড়া অন্য কোথাও এইটা ভাবেন না। অবশ্য এখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারী চাকুরীজীবীদেরও এর ব্যতিক্রম করতে দেখা যায়।
একটা বইয়ে জাপানীদের চাকুরী বিষয়ক কিছু তথ্য পড়েছিলাম। সম্প্রতি ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে আরো কিছু লেখা পেলাম। অনেক লেখাতেই জাপানী ও আমেরিকান অফিস কালচার নিয়ে তুলোনা করা হয়েছে।
বেশিরভাগ লেখায় উল্লেখ করা ছিলো জাপানে একজনকে চাকুরীতে বহাল করা হয় অনেক সময় নিয়ে - তাকে অনেক যাচাই বাছাই করে। তারাও সেই কোম্পানী বা অফিসে তাদের জীবন কাটিয়ে দেন। এমনকি অবসর নেওয়ার পরেও তারা অনেক সময়ই বিনা পারিশ্রমিকে তাদের অফিসে কাজ করে দিয়ে যান। তাদের ব্যাপারে বলা হয় যে They live to work. অর্থাৎ তারা বেঁচে থাকে কাজ করার জন্য। কাজই হল তাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা। এদের কাছে নিজের স্বার্থের থেকে অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থই বড়। মৌলিক ভাবে এরা অন্যের সম্পত্তি অনেক যত্ন ও শ্রদ্ধার সাথে দেখে। এরা অনেক দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য প্ল্যান প্রোগ্রাম করে। শুধু বেশী বিক্রয় মুল্যের খোজ করে না। এরা বায়ার এবং সাপ্লাইয়ারের সাথে অনেক দীর্ঘকালীন সম্পর্ক গঠন করে। তারাই সিক্স সিগ্মা কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট, লিন ম্যানুফ্যাকচারিং, জাস্ট ইন টাইম এর উদ্ভাবক। পৃথিবীর সব প্রথম শ্রেণীর কোম্পানীগুলো এই সব মূলনীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
অপরপক্ষে আমেরিকান কালচার হল হায়ার এন্ড ফায়ার। তারা যত তাড়াতাড়ি একজনকে চাকুরীতে বহাল করে তার থেকে তাড়াতাড়ি তাকে ছাটাইও করে। অফিসে এতো রদবদল হয় যে এর সাথে রিভল্ভিং ডোর এর তুলনা দেওয়া হয়। যে দরজা দিয়ে আসা যাওয়া লেগেই থাকে। এদের ব্যাপারে বলা হয় যে They work to live. এরা দলবদ্ধ ভাবে চিন্তা না করে ব্যক্তি গত লাভ লোকসানকেই বড় ভাবে। তাদের কাজ করার উদ্দেশ্যই হল এক অফিসে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে আরো ভালো চাকুরী নিয়ে অন্য কোম্পানিতে বহাল হওয়া। এরা নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থই সব থেকে আগে হিসেব করে। অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থ এদের কাছে দ্বিতীয় প্রায়োরিটি। অন্যের সম্পত্তির প্রতি এদের যত্ন ও শ্রদ্ধা কম দেখা যায়। এরা শুধু বেশী মুনাফার খোজ করে। যার কাছে হিসেবে অধিক মূল্য পায় তার সাথেই বায়ার বা সাপ্লাইয়ার সম্পর্ক গড়ে তোলে।

আমি ভাবি আমাদের কথা। আমাদের মনে অনেক উচ্চ মানের চিন্তা ও চেতনা থাকে সব সময়। কিন্তু কিভাবে যেন আমাদের দেশের কালচারে কিছু সহজ জিনিস ঢুকে গেছে। আমাদের দেশের অফিস কালচারেও বিশেষতঃ ফ্যাক্টরি গুলোতে এই হায়ার এন্ড ফায়ার এখন অনেক কঠিন একটি বাস্তবতা। কিন্তু এর ফল যে উন্নত কিছু এনে দেয় না - তার চাক্ষুষ প্রমান আমাদের সামনে আছে। সহজ জিনিস কখনো ভালো পরিণাম বয়ে আনে না।

699
কর্পোরেট কালচার নিয়ে কিছুদিন ভাবতেছিলাম। আমাদের আগের জেনারেশন অর্থাৎ আমাদের বাবা চাচারা যে চাকুরী দিয়ে জীবন শুরু করতেন - সেই চাকুরীতেই অবসর নিতেন। আমাদের সময় সম্ভবতঃ সরকারী চাকুরীজীবী ছাড়া অন্য কোথাও এইটা ভাবেন না। অবশ্য এখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারী চাকুরীজীবীদেরও এর ব্যতিক্রম করতে দেখা যায়।
একটা বইয়ে জাপানীদের চাকুরী বিষয়ক কিছু তথ্য পড়েছিলাম। সম্প্রতি ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে আরো কিছু লেখা পেলাম। অনেক লেখাতেই জাপানী ও আমেরিকান অফিস কালচার নিয়ে তুলোনা করা হয়েছে।
বেশিরভাগ লেখায় উল্লেখ করা ছিলো জাপানে একজনকে চাকুরীতে বহাল করা হয় অনেক সময় নিয়ে - তাকে অনেক যাচাই বাছাই করে। তারাও সেই কোম্পানী বা অফিসে তাদের জীবন কাটিয়ে দেন। এমনকি অবসর নেওয়ার পরেও তারা অনেক সময়ই বিনা পারিশ্রমিকে তাদের অফিসে কাজ করে দিয়ে যান। তাদের ব্যাপারে বলা হয় যে They live to work. অর্থাৎ তারা বেঁচে থাকে কাজ করার জন্য। কাজই হল তাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা। এদের কাছে নিজের স্বার্থের থেকে অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থই বড়। মৌলিক ভাবে এরা অন্যের সম্পত্তি অনেক যত্ন ও শ্রদ্ধার সাথে দেখে। এরা অনেক দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য প্ল্যান প্রোগ্রাম করে। শুধু বেশী বিক্রয় মুল্যের খোজ করে না। এরা বায়ার এবং সাপ্লাইয়ারের সাথে অনেক দীর্ঘকালীন সম্পর্ক গঠন করে। তারাই সিক্স সিগ্মা কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট, লিন ম্যানুফ্যাকচারিং, জাস্ট ইন টাইম এর উদ্ভাবক। পৃথিবীর সব প্রথম শ্রেণীর কোম্পানীগুলো এই সব মূলনীতিতে পরিচালিত হচ্ছে।
অপরপক্ষে আমেরিকান কালচার হল হায়ার এন্ড ফায়ার। তারা যত তাড়াতাড়ি একজনকে চাকুরীতে বহাল করে তার থেকে তাড়াতাড়ি তাকে ছাটাইও করে। অফিসে এতো রদবদল হয় যে এর সাথে রিভল্ভিং ডোর এর তুলনা দেওয়া হয়। যে দরজা দিয়ে আসা যাওয়া লেগেই থাকে। এদের ব্যাপারে বলা হয় যে They work to live. এরা দলবদ্ধ ভাবে চিন্তা না করে ব্যক্তি গত লাভ লোকসানকেই বড় ভাবে। তাদের কাজ করার উদ্দেশ্যই হল এক অফিসে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে আরো ভালো চাকুরী নিয়ে অন্য কোম্পানিতে বহাল হওয়া। এরা নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থই সব থেকে আগে হিসেব করে। অফিস বা কোম্পানীর স্বার্থ এদের কাছে দ্বিতীয় প্রায়োরিটি। অন্যের সম্পত্তির প্রতি এদের যত্ন ও শ্রদ্ধা কম দেখা যায়। এরা শুধু বেশী মুনাফার খোজ করে। যার কাছে হিসেবে অধিক মূল্য পায় তার সাথেই বায়ার বা সাপ্লাইয়ার সম্পর্ক গড়ে তোলে।

আমি ভাবি আমাদের কথা। আমাদের মনে অনেক উচ্চ মানের চিন্তা ও চেতনা থাকে সব সময়। কিন্তু কিভাবে যেন আমাদের দেশের কালচারে কিছু সহজ জিনিস ঢুকে গেছে। আমাদের দেশের অফিস কালচারেও বিশেষতঃ ফ্যাক্টরি গুলোতে এই হায়ার এন্ড ফায়ার এখন অনেক কঠিন একটি বাস্তবতা। কিন্তু এর ফল যে উন্নত কিছু এনে দেয় না - তার চাক্ষুষ প্রমান আমাদের সামনে আছে। সহজ জিনিস কখনো ভালো পরিণাম বয়ে আনে না।

700
Textile Engineering / Re: My memories of Dhaka in a brief.
« on: April 02, 2017, 08:50:58 PM »
Thank you for your complements.

701
Permanent Campus of DIU / Re: Balance in our life.
« on: April 01, 2017, 09:12:23 AM »
'Balance' in our real life is much more interesting than in this writing of mine.

702
Thank you for your comments.

703
In our real life control is much more interesting than I could picture it in this writing of mine.

704
Textile Engineering / Re: My memories of Dhaka in a brief.
« on: April 01, 2017, 09:02:40 AM »
Many thanks to you for your comments.

705
Textile Engineering / Re: Balance in our life.
« on: April 01, 2017, 09:02:03 AM »
In our real life balance is more interesting than in this writing.

Pages: 1 ... 45 46 [47] 48 49 ... 53