Daffodil International University
Faculty of Engineering => Textile Engineering => Topic started by: Reza. on February 05, 2019, 01:06:43 AM
-
মানুষের মন। কত কিছু যে ভেবে চলে। মনের সব ভাবনা গুলো সে কথার সাহায্যে প্রকাশ করে চলে। কখনো বা লিখে চলে। মনের ভাবনা গুলোয় অনেক সময়ই আবেগ জড়িত থাকে। রাগ, অভিমান, কৌতুক, ভাললাগা মন্দলাগা থাকে। কেউ কেউ মনের ভাব গুলোকে খুব নিখুঁত ভাবে প্রকাশ করতে পারে। আবার কারো অনেক আবেগ থাকা শর্তেও সেগুলো প্রকাশের কোন দক্ষতা নেই। এবং এইখানেই ট্র্যাজেডির শুরু হয়। অন্য মানুষের কোন ক্ষমতা নাই অন্যের অপ্রাকাশিত কথা বুঝে নেয়ার। অনেক ক্ষেত্রেই মিথ্যা কথা বা প্রতিশ্রুতি ডিটেক্ট করাও সম্ভব হয় না। আমরা প্রায় সব সময়ই নিজের মনের কথা গুলো সেন্সর করে প্রকাশ করি। মানুষের বয়স যত বাড়ে তার সেন্সর করার হারও তত বাড়ে। টেলিপ্যাথি বলে একটি শব্দ গল্পের বইয়ে পড়েছিলাম। যার সাহায্যে অন্যের মনের সাথে কথা বলা যায়। এর জন্য মুখের ভাষার কোন প্রয়োজন পড়ে না। সে যেই ভাষাভাষীই হোন না কেন - তার মনের সাথে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে কথা বলা সম্ভব।
অনেক সময় আমাদের মনের সাথে মুখের ডাইরেক্ট কানেকশন হয়ে যায়। যা ভাবতেছি তাই হয়তো বিড়বিড় করে মুখে বলে চলি। কেউ কেউ যা লিখতেছেন তাই মুখে বলে চলেন। কেউ কেউ ঘুমের মধ্যেও কথা বলেন।
আমাদের এই যুগ হল নিজেকে প্রকাশ করার যুগ। কে কত ভাবে নিজেকে প্রকাশ করতে পারেন তার উপরই তার জনপ্রিয়তা, পশার। সে তত বিখ্যাত। কবিতার যুগ শেষ। এখন হল মোটিভেশনাল স্পিকারের যুগ। কবি লিখতেন ছন্দের মাধ্যমে মনের কথা। আর লিখতেন মনের অবাধ্যতার কথা। আর মটিভেশনাল স্পিকার বলেন মনকে কন্ট্রোলের উপায়। কোন কোন ক্ষেত্রে মনে হয় কবিরাই সহজ
ও সত্য কথা বলে গেছেন।
যতক্ষণ আমরা বেঁচে থাকি - আমাদের মন ভেবে চলে। তার অতি নগণ্য অংশই আমরা প্রকাশ করতে পারি বা করি। আবার যতটুকু কথায় প্রকাশ করি তার অতি অল্প অংশই লিখিত আকারে থাকে। আমাদের মন সমুদ্রের সমান ভেবে থাকে। আর আমরা প্রকাশ করতে পারি মাত্র চায়ের চামচ সমান। তার মাঝে নির্ভেজাল সত্য প্রকাশ থাকে কয়েক ফোঁটা মাত্র।
-
Nice writing, sir
-
Thank you.
-
Excellent write - up of the expression, Sir
-
Thank you.