Daffodil International University

Religion & Belief (Alor Pothay) => Islam => Namaj/Salat => Topic started by: yousuf miah on January 11, 2017, 09:22:06 AM

Title: When the four-day prayers prayed that Allah would protect them from the evil of
Post by: yousuf miah on January 11, 2017, 09:22:06 AM
শুক্রবার মুসলিম উম্মাহর সাপ্তাহিক উৎসবের দিন। আর যাদের সম্পদ নেই অর্থাৎ গরিবদের জন্য হজের দিন। জুমার নামাজের
ম্মানে এই দিনকে ‘ইয়াওমুল জুমা’বলা হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা নভোমণ্ডল, ভূমণ্ডল ও গোটা জগতকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।

এই ছয় দিনের শেষ দিন ছিল জুমার দিন। এই দিনেই হজরত আদম (আ.)কেও সৃষ্টি করা হন। এ দিনেই তাকে জান্নাতে প্রবেশ

করানো হয় এবং এ দিনেই তাকে জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নামিয়ে দেয়া হয়। সপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ এই জুমার দিনে মসজিদে গিয়ে চার রাকাত নফল নামাজ পড়া মুস্তাহাব।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জুমার দিনে মসজিদে – গিয়ে চার রাকাত নফল নামাজ পড়লে ওই নামাজির জান, মাল, সন্তান, পরিজন এবং

দুনিয়া ও আখিরাতের সম্পদ আল্লাহ তাআলা অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন। কেয়ামত এ দিনেই সংঘটিত হবে। আল্লাহ তায়ালা প্রতি

সপ্তাহে মানবজাতির সমাবেশ ও ঈদের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পূর্ববর্তী উম্মতরা তা পালন করতে ব্যর্থ হয়। ইসলামের

জুমার গুরুত্ব অপরিসীম। স্বয়ং আল্লাহপাক কোরান পাকে ইরশাদ করেন ‘হে মুমিনগণ জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়,

তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশেও দ্রুত ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর’। (সূরা জুমা, আয়াত নং-৯) তাই জুমার

আজানের আগেই সব কর্মব্যস্ততা ত্যাগ করে জুমার নামাজের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে মসজিদে গমন করা সব মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব।

এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে, তখন মানুষ যে দোয়াই করে তা-ই কবুল হয়। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল রয়েছে, যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।

জুমার রাত (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত) ও জুমার দিনে নবী করিম (সা.) এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠের কথা বলা হয়েছে।

এমনিতেই যে কোনো সময়ে একবার দরুদ শরিফ পাঠ করলে আল্লাহ তায়ালা পাঠকারীকে দশটা রহমত দান করেন এবং

ফেরেশতারা তার জন্য দশবার রহমতের দোয়া করেন।


Jana ojana News