Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - nmoon

Pages: 1 ... 13 14 [15] 16
211
Faculty Forum / Re: Busy with cell phone and accident
« on: December 27, 2012, 03:50:58 PM »
We should change our habit.

212
Faculty Forum / Re: Long time sitting & health problem
« on: December 27, 2012, 03:42:57 PM »
We should change our life style.

213
Faculty Forum / Re: Insufficient exercise and health risk
« on: December 27, 2012, 03:39:51 PM »
Really it is very important but we are not really conscious about this.

214
Business Administration / Bangladesh & Terrorism
« on: December 06, 2012, 10:02:56 AM »
বিশ্বে সন্ত্রাসপ্রবণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৩৯তম; আর এই তালিকায় শীর্ষ চারটি দেশের তিনটিই দক্ষিণ এশিয়ার।

১৫৮টি দেশের ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকনোমিক অ্যান্ড পিস (আইইপি) বুধবার যে ‘গ্লোবাল টেররিজম ইনডেক্স’ প্রকাশ করেছে, তাতে এই চিত্রের দেখা মেলে।

২০১১ সালের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাগুলো সন্নিবেশিত করে ২০১২ সালের প্রতিবেদন তৈরি করেছে আইইপি, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে গবেষণা চালানো যে প্রতিষ্ঠানটির ব্রত।

আইইপির ওয়েবসাইটে দেয়া এই প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশে ছয়টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে এবং এতে তিনজন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন।

এই সব হিসাব করে আইইপি বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট দিয়েছে, যার ভিত্তিতে দেশের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৩৯তম।

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর দি স্টাডি অব টেররিজম অ্যান্ড রিসপনস টু টেররিজম (স্টার্ট) এর সংগৃহিত ও সংরক্ষিত বিশ্বের সন্ত্রাসবাদ বিষয়ক তথ্য উপাত্ত থেকে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে।

তালিকায় ৯ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় এক নম্বর স্থানে রয়েছে ইরাক, অর্থাৎ বিশ্বে সবচেয়ে সন্ত্রাসপ্রবণ হল মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটি।

ইরাকের পরের তিনটি স্থানে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ- পাকিস্তান (৯ দশমিক ০৫ পয়েন্ট), আফগানিস্তান (৮ দশমিক ৬৮) ও ভারত (৮ দশমিক ১৫)।

তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে- ইয়েমেন, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, থাইল্যান্ড, রাশিয়া ও ফিলিপিন্স।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ১৭তম, নেপাল ২২তম ও ভুটান ৭২তম স্থানে রয়েছে। মালদ্বীপকে এই তালিকায় আনা হয়নি।

এছাড়া তালিকায় চীনের অবস্থান ২৩তম, ইসরায়েলের অবস্থান ২০তম, যুক্তরাজ্যের অবস্থান ২৮তম এবং যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪১তম।

তালিকায় শূন্য পয়েন্ট নিয়ে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করছে ব্রাজিল, সিঙ্গাপুর, কিউবাসহ ৪২টি দেশ। অর্থাৎ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা এই দেশগুলোতে নেই।

আইইপি সার্বিক পর্যবেক্ষণে বলেছে, ২০০১ সালের পর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা উত্তরোত্তর বেড়ে ২০০৭ সালে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছলেও এরপর থেকে কমতে শুরু করেছে। ২০১১ সালে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনা ২০০৭ সালের চেয়ে ২৫ শতাংশ কম।

215
Business Administration / Childhood punishment & depression
« on: December 06, 2012, 09:59:17 AM »
শৈশবে ধাক্কা, থাপ্পর বা আঘাত পাওয়া শিশুদের মধ্যে পরবর্তীতে হতাশা, উদ্বেগ ও ব্যক্তিত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সম্প্রতি কানাডার একদল গবেষকের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পেডিয়াট্রিকস সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

২০০৪-২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জরিপের জন্য নেওয়া ৩৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাক্ষাতকারের তথ্যের ভিত্তিতে নতুন এ গবেষণা করা হয়েছে।

শিশু বয়সে কতবার শারীরিক শাস্তি পেয়েছে, পিতামাতার মাদক বিষয়ক বা কারাগারে যাওয়ার মতো পরিবারের অন্য কোনো সমস্যা ছিলো কিনা এবং বর্তমান বা অতীতের মানসিক সমস্যার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের।

অংশগ্রহণকারীদের ছয় শতাংশ জানায়, তাদের ‘মাঝে মাঝে’, ‘মোটামুটি প্রায়ই’ অথবা ‘প্রায়ই’ শারীরিক শাস্তি দেওয়া হত। আর এদেরই মানসিক সমস্যা অথবা মাদক ও মদ ব্যবহারের সঙ্গে বেশি সংশ্লিষ্টতা লক্ষ করা গেছে।

উদাহরণস্বরূপ, শারীরিক শাস্তি পাওয়ার কথা স্মরণ করতে পেরেছে এমন মানুষের ২০ শতাংশ মনোবল হারিয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মাদক গ্রহণ করেছে। অপরদিকে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে শারীরিক শাস্তি পায় নি অথচ মনোবল হারিয়েছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ শতাংশ ও অতিরিক্ত মদ্যপানকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ।

এসব সংযোগ বের করার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পারিবারিক সমস্যা, গোত্র, আয় ও শিক্ষাগত যোগ্যতাও বিবেচনা করেছেন গবেষকরা।

প্রধান গবেষক মানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেসি আফিফি ও তার দল জানায়, শারীরিক শাস্তির কারণে শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চাপের সৃষ্টি হতে পারে যা থেকে পরবর্তীতে হতাশা বা উদ্বেগের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

গবেষকদের এ ধরনের ফলাফলে সমর্থন জানিয়েছেন মনস্তত্ববিদ ও টোলেডো কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ ভায়োলেন্সের শিক্ষক মিশেল নক্স।

তবে শুধু শাস্তির কারণেই যে শিশুদের মানসিক বৈকল্য ঘটে তা মনে করেন না তিনি।

নক্স বলেন, সাক্ষাতকারদাতারা হয়ত জানেন না তাদের পিতামাতার মানসিক অসুস্থতার কোনো ধরনের চিকিৎসা হয়েছে কিনা। আর হতাশা ও উদ্বেগ অনেকটা বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসে।

216
লন্ডন, জুলাই ২৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- দিনে কাজ করা কর্মীদের চেয়ে পালা বদল করে কাজ করে এমন কর্মীদের হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি।

ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখতে পান, পালা বদল করে কাজ করলে দেহঘড়ি তার ছন্দ হারায় এবং জীবনযাত্রার ওপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এর আগে পালা বদলের কাজে উচ্চ রক্ত চাপ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে বলে জানা গেছে।

তবে রাতের পালায় কাজের হার কমিয়ে দিলে কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

কানাডা ও নরওয়ের একদল গবেষক পূর্ববর্তী ৩৪ টি গবেষণা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় দেখতে পান, মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ কম হওয়ায় ১৭ হাজার ৩৫৯ টি ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রে রক্তসরবরাহকারী ধমনীতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াসহ ৬ হাজার ৫৯৮ টি হার্ট অ্যাটাক এবং ১ হাজার ৮৫৪ টি স্ট্রোকের ঘটনা ঘটেছে। এ রোগগুলো পালাবদলের কাজ করা কর্মীদের ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে।

বিএমজে’র গবেষণাগুলোয় দেখা গেছে, পালাবদলের কাজ করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ২৩ শতাংশ, ধমনিতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।

তবে গবেষকরা এ কথাও বলেছেন, পালা বদলের কাজ হৃদরোগে মৃত্যুহার বাড়িয়ে দিচ্ছে এমন নয় এবং এ কারণে হওয়া হৃদযন্ত্রের সমস্যাগুলো ‘পরিমিত’।

লন্ডনের ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কানাডার অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড্যান হাকাম জানিয়েছেন, পালাবদলের কর্মীদের ঘুমের সময় নির্দিষ্ট থাকে না এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসও থাকে এলোমেলো। তাই তাদের মধ্যে এ রোগগুলোর ঝুঁকি বেশি থাকে।

যুক্তরাজ্যের ইন্সটিটিউট অব অকুপেশনাল সেফটি এন্ড হেলথ- এর গবেষণা ও তথ্য সেবা ব্যবস্থাপক জেন হোয়াইট জানিয়েছেন, “স্থায়ী রাতের পালা এড়িয়ে, ১২ ঘন্টার বেশি কাজ না করে এবং পালাবদলের কাজ করলে কমপক্ষে দুই রাত পুরোপুরি ঘুমিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।”

এছাড়া রাতে, বিকালে বা প্রচলিত অফিস সময়ে যখনই কাজ করা হোক না কেন সুষম খাদ্য খেলে, নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং ধূমপান না করলে হৃদযন্ত্র অধিকতর ভাল থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

217
Business Administration / Heart Attack and Vitamin D
« on: December 05, 2012, 04:24:18 PM »
নিউইয়র্ক, সেপ্টেম্বর ০৩ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- রক্তে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন ডি থাকলেই তাদের হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস পায় না। সম্প্রতি এক গবেষণায় এ ধরনের তথ্যই পেয়েছেন গবেষকরা।

বয়স্ক নারীদের রক্তে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন ডি থাকলে তা কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে বলে মনে করা হতো।

তবে এসব গবেষণা ভিটাসিন ডি’র সঙ্গে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস হওয়ার কোনো কার্যকারণ প্রমাণ করতে পারেনি।

Heart Attack and Vitamin D

বরং সাম্প্রতিক গবেষণায় ভিটামিন ডি’র বদলে ভিটামিনবিহীন প্লেসিবো বড়ি খাওয়ার ফলে এ ঝুঁকি কমার লক্ষণ দেখা গেছে।

৩০৫ জন ষাটোর্ধ্ব নারীকে তিন দলে বিভক্ত করেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব অ্যাবারডিনের অ্যাড্রিয়ান উড। এদের মধ্যে এক দলকে টানা এক বছর ধরে ৪০০ ইউনিট ভিটামিন ডি, অন্য দুই দলকে ১০০০ ইউনিট ভিটামিন ডি অথবা প্লেসিবো খেতে দেওয়া হয়।

গবেষণায় অংশ নেওয়া নারীরা প্রতি দুই মাস অন্তর হৃদযন্ত্র সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষায় অংশ নিতেন। এসব পরীক্ষায় দেখা যায়, অংশগ্রহণকারীদের হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভিটামিন ডি গ্রহণের মাত্রার ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়নি, বিভিন্ন ঋতুতে আবহাওয়া অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে।

সম্পূর্ণ গবেষণায় এ তিন দলের হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের মধ্যে খুব বেশি পরিবর্তন দেখা যায়নি। জার্নাল অব ক্লিনিকাল এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজম পত্রিকায় এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেন অ্যাড্রিয়ান উড ও তার দল।

তবে দি ইনিস্টটিউট অব মেডিসিনের পরামর্শ অনুযায়ী, বেশিরভাগ পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন ৬০০ ইউনিট ভিটামিন ডি গ্রহণ করা উচিত। সাধারণত কডলিভার অয়েল ও অন্যান্য মাছ, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এবং বিভিন্ন সংরক্ষিত ফলের রসে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।

২০১০ সালের একটি গবেষণায় একসঙ্গে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম গ্রহণের ফলে হাড়ের উপকার হওয়ার গ্রহণযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়।

তবে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এর ভূমিকার গ্রহণযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

218
Business Administration / Fat man can be healthy and fited for work
« on: December 05, 2012, 04:21:29 PM »
ঢাকা, সেপ্টেম্বর ১০ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- অতিরিক্ত ওজনের মানুষরাও সুস্থ ও কর্মক্ষম হতে পারে। এমনকি তাদের হার্টঅ্যাটাক বা ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা স্বাভাবিক ওজনের মানুষের সমান বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি হচ্ছে ‘সুষ্ঠ বিপাকক্রিয়া’। অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টোরল ও শর্করার মাত্রা বেশি না থাকা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৩ হাজারের বেশি নাগরিকের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষকরা এ তথ্য পেয়েছেন বলে সোমবার জানিয়েছে বিবিসি। গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে ‘ইউরোপিয়ান হেলথ’ জার্নাল।


যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনার গবেষকরা দেখতে পান, গবেষণায় অংশ নেয়া এক তৃতীয়াংশের বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজনের। এদের মধ্যে অর্ধেক অর্থাৎ ১৮ হাজার ৫০০ জন বিভিন্ন শারিরীক পরীক্ষার পর ‘সুষ্ঠ বিপাকক্রিয়াসম্পন্ন’ বলে প্রমাণিত হয়েছে।

এ দলের সদস্যদের মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চমাত্রার কোলেস্টোরল ও উচ্চ রক্তচাপ নেই। অতিরিক্ত ওজনের হলেও এরা অপেক্ষাকৃত বেশি কর্মক্ষম এবং অন্যদের তুলনায় বেশি ব্যায়াম করে থাকে।

এদের মধ্যে কোনো ধরনের হৃদরোগ বা ক্যান্সারে মৃত্যুর আশঙ্কা স্বাভাবিক ওজনের মানুষদের সমান। অপেক্ষাকৃত ‘কম সুষ্ঠু বিপাকক্রিয়াসম্পন্ন’দের তুলনায় এ আশঙ্কা অর্ধেক।

প্রধান গবেষক ও স্পেনের ইউনিভার্সিটি অব গ্রানাডার শিক্ষক ডা. ফ্রান্সিস ওর্তেগা বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ওজন থাকলেও যথেষ্ট পরিমাণ ব্যায়াম শরীরকে সুস্থ রাখে। এ গবেষণায় সুস্থ ও কর্মক্ষম শরীরের গুরুত্ব আবারো প্রমাণিত হলো।

ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক এমি টম্পসন বলেন, বেশিরভাগ হৃদরোগীর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ওজনকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তবে এ গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে আসলে ওজন নয়, বরং শরীরের কোন অংশে মেদ জমছে সেটিই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

দেহের মধ্যবর্তী অংশে অর্থাৎ কোমর ও পেটে মেদ জমলে তা শরীরে ক্ষতিকর উপাদান সৃষ্টি করে এবং এতে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায় বলে জানান তিনি।

220
Sad news. This is really harmful for innocent people.

221
IT Forum / Unnecessary expenditure
« on: December 03, 2012, 01:23:15 PM »
ডাক্তার: জ্বি, আপনার রোগটা যেন কী?
রোগী: আমি একটু বেশি বেশি-ই টাকা খরচ করি।
ডাক্তার: এর চিকিৎসা আর এমন কী কঠিন বলুন! আপনি এখন থেকেই একটু কম কম খরচ করবেন। অযথা খরচ করা কমিয়ে দিন, কেমন?
রোগী: জ্বি আচ্ছা, আমি আপনার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করবো।
ডাক্তার: তা আমার ফি’টা?
রোগী: আপনি না বললেন, অযথা খরচ কমিয়ে দিতে!

222
Business Administration / Pain killer increase pain
« on: December 03, 2012, 01:13:52 PM »
ঢাকা, সেপ্টেম্বর ১৯ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- অধিক পরিমাণে ব্যথানাশক ওষুধ সেবনের কারণে যুক্তরাজ্যে প্রায় ১০ লাখ মানুষ তীব্র মাথাব্যথায় ভুগছেন বলে চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে।

চিকিৎসকরা বলছেন, ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ওষুধ সেবন করে অনেকে মাথাব্যথার একটি ‘দুষ্টচক্রে’ আটকা পড়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তারা আরো বেশি মাথাব্যথায় ভুগছেন।

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল এক্সিলেন্সের (এনআইসিই) মাথাব্যথা চিকিৎসা সংক্রান্ত নীতিমালায় একথা বলা হয়েছে।

মাথাব্যথার চিকিৎসায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে আকুপাংচারের আশ্রয় নেয়ারও সুপারিশ করা হয়েছে ওই নীতিমালায়।

ওষুধ সেবনে মাথাব্যাথা বাড়ে- মাইগ্রেন ও অন্য সব ধরনের মাথাব্যাথার ক্ষেত্রে একই ঘটনা ঘটে বলে তাতে বলা হয়।

এ বিষয়ে এনআইসিই প্যানেলের প্রধান ও ওয়ারউইক মেডিকেল স্কুলের অধ্যাপক মার্টিন আন্ডারউড বলেন, “মাথাব্যথার এই দুষ্টচক্র এমন যেখানে আপনার মাথাব্যথা হলে আপনি পেইনকিলার সেবন করেন, তাতে আপনার মাথাব্যথা আরো বাড়ে এবং তাতে আরো খারাপ অবস্থা হয়, আরো খারাপ এবং আরো খারাপ হয়।”

অবশ্য ব্যথানাশক ওষুধ মানুষের মস্তিষ্কের ওপর কী ধরনের প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে চিকিৎসকরা নিশ্চিত হতে পারেননি বলে বিবিসির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়।

223
Law / Regular hard drink and irregular heartbeat
« on: December 03, 2012, 01:09:45 PM »
হৃদরোগীরা নিয়মিত মদ্যপান করলে তাদের অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের ঝুঁকি বাড়ে বলে সম্প্রতি এক জরিপে জানা গেছে। এমনকি পরিমিত পরিমাণে পান করলেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।


224
Faculty Forum / Tomato & Stroke
« on: December 03, 2012, 01:08:37 PM »
টমেটোতে উজ্জ্বল লাল রঙের লিকোপেন নামের একটি উপাদান আছে যা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় বলে দাবি করেছেন ফিনল্যান্ডের একদল গবেষক।

225
Science Discussion Forum / Risk of Stroke
« on: December 03, 2012, 01:07:29 PM »
আগের তুলনায় কম বয়সীদের মধ্যে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার হার বাড়ছে বলে এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে।

Pages: 1 ... 13 14 [15] 16