Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Md. Milton

Pages: [1]
1
Web based Developer Forum / Hide Module Position on Article Page
« on: November 22, 2015, 11:44:00 AM »
জুমলা: একটি পুরষ্কারপ্রাপ্ত কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)।আপনি যদি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নাও জানেন তবুও জুমলা দিয়ে ডাইনামিক ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন।তবে যে কোডিং জানে সে এর কোড এডিট করে যত সুন্দর করতে পারবে আপনি তা পারবেননা।
এ রকম ই একটা অপশন হলো আর্টিকেল পেজ এ মডিউল না দেখানো। যারা কম বেশি জুমলা নিয়ে কাজ করছেন তারা জানেন অনেক সময় শুধু মাত্র আর্টিকেল দেখানোর প্রয়োজন, তখন ইনডেক্স পেজ এডিট করতে হবে. ইনডেক্স পেজ এ মডিউল  দেখানোর পূর্বে   পি এইস পি এর এই  কোড যদি লেখা হয়  (<?php if (JRequest::getVar( 'view' ) != 'article') : ?> মডিউল এর নাম <?php endif; ?> ) তাহলে  আর আর্টিকেল পেজ এ  মডিউল দেখা যাবে না

2
থানকুনির পাতার রয়েছে বগু গুণাগুণ। সামান্য পাতা থেকে এতো উপকার পাওয়া যায় তা আমরা কখনও ভাবতেও পারিনি। আজ থানকুনির পাতার উপকার সম্পর্কে জেনে নিন।থানকুনির পাতা আমাদের বহুবিধ উপকার করে থাকে। থানকুনির পাতা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে পেটের অসুখে। হজমে গোলমাল, আমাশয় ইত্যাদি সমস্যায় গ্রামের মানুষ থানকুনির পাতা ভর্তা করে বেটে ভাতের সঙ্গে খেয়ে থাকে। থানকুনির পাতার ঝোল রান্না করে ভাতের সঙ্গেও খাওয়া যায়। শহরের মানুষও এই থানকুনির পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এটি বাজারে হর-হামেশায় কিনতে পাওয়া যায়।



থানকুনির পাতায় কি কি উপকার হয়:

১।থানকুনির পাতার ঝোল খুবই পুষ্টিকর একটি খাদ্য।

২। ভেষজ চিকিৎসকরা বহুবিধ রোগের চিকিৎসায় থানকুনির পাতাকে ব্যবহার করে থাকেন।
৩। থানকুনি লতার রস শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে সাহায্য করে।

৪। থানকুনির পাতা স্নায়ুতন্ত্রকে তীক্ষ্ম করে তোলে।

৫। গুরুতর রোগের দীর্ঘদিন সয্যাশায়ী থাকলে চিকিৎসকরা থানকুনির পাতার ভর্তা কিংসা রস পথ্য হিসেবে দিয়ে থাকে।

৬। বাত কিংবা হাতের কব্জি কিংবা পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা হলে থানকুনির পাতা বেটে মালিশ করা যায়।

৭। শিশুদের অল্প করে থানকুনির পাতার রস নিয়মিত খাওয়ালে কৌষ্টিকতন্ত্র শক্তিশালি হয়।

তাই থানকুনির পাতাকে ছোট করে না দেখে আপনার ছোটখাট অসুখে ব্যবহার করুন। কারণ এসব ভেষজ ওষুধ পার্শ্ব্রপ্রতিক্রিয়াহীন।

3
চা গাছের সবুজ পাতাই মূলত গ্রিন টি। বিশেষ ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে শুকিয়ে ব্যবহার করা হয় এই চা। স্বাদ তেতো হলেও পুষ্টিগুণে ভরপুর এই চা। সবুজ চায়ে রয়েছে ভিটামিন এ, ই ও সি। আরও আছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ছাড়াও বিভিন্ন মিনারেল। আসুন জেনে নেয়া যাক, নিয়মিত সবুজ চা পানে কিভাবে উপকৃত হয় আপনার শরীর।

১. গ্রিন টি শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ কাপ সবুজ চা খেলে শরীরে অতিরিক্ত ৬৭ ক্যালোরি পোড়ানো যায়। গ্রিন টি আপনাকে বাড়তি ওজন ঝরিয়ে বানায় স্লিম ও সুন্দর।
২. গ্রীন টি রক্ত কণিকার কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃৎপিন্ড ভালো থাকে এবং উচ্চরক্ত চাপের সমস্যা দূর হয়।

৩. নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় এবং উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সুস্থ থাকে।

৪. গ্রিন টিতে আছে ক্যাটেচিন যা মুখের জন্য ক্ষতিকর ব্যকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।

৫. নিয়মিত গ্রিন টি পানে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকাংশে।

৬. গ্রিন টি ত্বক ভালো রাখে এবং ব্রণের উপদ্রব কমায়।

৭. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গ্রিন টি খুবই উপকারী।

৮. গ্রিন টি নিয়মিত খেলে হাড় ভালো থাকে এবং বার্ধক্যজনিত হাড় ক্ষয় রোধ হয়।



4
পায়ের গোড়ালিতে ব্যাথা ইদানিং অনেকের দেখা যায়। এতে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটতে হয়। পায়ের গোড়ালিতে ব্যাথা হলে কি করবেন আজ সে বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করা হবে। সাম্প্রতিক সময়ে পায়ের গোড়ালিতে ব্যাথার কথা অনেকের মুখেই শোনা যায়। বিশেষ করে যাদের চল্লিশোর্ধ বয়স তাদের ক্ষেত্রে এটি বেশি ঘটছে। এর মূল কারণ হলো ওজন বৃদ্ধি পাওয়া। ওজন বেশি হওয়ার কারণে বায়ের গোড়ালি শরীরের ভর সহ্য করতে পারে না। আর তাই পায়ের গোড়ালিতে ব্যাথা অনুভব হয়। যে কারণে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটা লাগে।



কিভাবে এই গোড়ালিতে ব্যাথা সারানো যায় সে বিষয়ে আজ আলোচনা করা হবে। চিকিৎসকরা প্রথমেই বলে থাকেন ওজন কমাতে। ওজন কমালে আপনা-আপনি ব্যাথা সেরে যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসকরা কিছু পেইন কিলার দিয়ে থাকেন। সেটি যাদের ব্যাথার পরিমাণ বেশি তাদের জন্য। যাদের বয়স চল্লিশোর্ধ তাদের ক্ষেত্রে ওজন কমানোর বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ওজন নিয়ন্ত্রণে না থাকলে আপনার ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও থেকে যাবে। তাই ওজন অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

পায়ের গোড়ালির ব্যাথা নিয়ন্ত্রণ করতে জেনে নিন কিছু কার্যকরী টিপস। এতে গোড়ালি ব্যাথা প্রতিহত হবে আবার ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য ঝুঁকিও থাকবে না।# প্রথমেই গোড়ারির ব্যাথার জন্য আপনাকে সব সময় নরম জুতা ব্যবহার করতে হবে। চামড়ার জুতা হোক আর রাবারের স্যান্ডেলই হোক খুব নরমটা ব্যবহার করতে হবে। যাতে গোড়ালিতে কম ব্যাথা অনূভব হয়।

# যত কম পারা যায় হাটাহাটি কম করতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া হাটাহাটি না করায় ভালো।

# বিশেষ করে শক্ত কোনো স্থানে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে না খাকার চেষ্টা করুন।

# ভারী কোনো জিনিস তুলবেন না। যেমন: ­বেশি ওজনের বাজারের ব্যাগ, পানিভর্তি বালতি এই জাতীয় জিনিস বহন না করায় ভালো।

# সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার সময় মেরুদণ্ড সোজা রেখে হাতে সাপোর্ট দিয়ে ধীরে ধীরে উঠতে হবে। আবার চলাচলের সময় যথাসম্ভব গোড়ালির ব্যবহার কম করবেন।

# ব্যথা বেশি থাকা অবস্থায় কোনো রকম ব্যায়াম না করায় ভালো।

# মহিলাদের ক্ষেত্রে হাই হিল জুতা ব্যবহার করা একেবারে নিষেধ।

# শরীরের ওজন কমাতে সকাল ও রাতে রুটি খেতে হবে। এবং যেসব খাবারে বেশি ক্যালরি রয়েছে আপাতত সেগুলো বর্জন করতে হবে।

উপরোক্ত নিয়ম মেনে চললে এমনিতেই গোড়ালির ব্যাথা সেরে যাবে। তবে যদি দেখেন ব্যাথা দীর্ঘস্থায়ি হচ্ছে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে মনে রাখবেন ওষুধ খাওয়ার থেকে যদি নিয়ম মেনে গোড়ালির ব্যাথা সারানোর যায় সেটিই শরীরের জন্য উত্তম হবে।

এই নিয়মগুলো যে কেও মেনে চলতে পারেন। তাতে সুস্থ্য-সুন্দর জীবন যাপন করতে পারবেন।

5
প্রবীণদের সুস্থতায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ফেসবুক, টুইটার বা স্কাইপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো এই ভূমিকা রাখতে পারে। ব্রিটেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দীর্ঘদিনের গবেষণায় এসেছে এমন তথ্য। অনেকেই বিষয়টিকে রসিকতার পর্যাযে নিতে পারেন। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রবীণদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো। যেমন ফেসবুক, টুইটার বা স্কাইপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এই ভূমিকা পালন করতে পারে। দীর্ঘদিনের গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। ব্রিটেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিনের গবেষণা শেষে এই মত দিযেছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমান সময় এক বিশেষ ভূমিকা রেখে আসছে। এইসব যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বর্তমানের এই আধুনিক যুগে মানুষকে সবকিছুই খুব সহজ করে দিয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোনো প্রান্তে বসবাসরত স্বজনের সঙ্গেও এই ফেসবুক বা স্কাইপের মাধ্যমে যেকোন সময় এবং খুব সহজেই যোগাযোগ করা সম্ভব। এই সুবিধাটিকে কাজে লাগাতে পারেন প্রবীণরাও। তারা নিজের আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে নিয়মিত সম্পৃক্ত থাকতে পারেন এই মাধ্যম ব্যবহার করে।
গবেষকরা দাবি করেছেন যে, এই যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়টি একজন প্রবীণ মানুষকে মানসিক শান্তি দিতে পারে এবং শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকতেও বিশেষভাবে সাহায্য করতে পারে।

ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার- প্রবীণদের ওপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মানসিক এবং শারীরিক প্রভাব বিষয়ক এই গবেষণাটি পরিচালনা করে। বেশ কিছু বয়স্ক মানুষের ওপর ২ বছর ধরে এই গবেষণা চালানো হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রাখা হয় ৬০ হতে ৯০ বছর বয়সী ৭৬ জনকে।গবেষণা দলের প্রধান থমাস মরটন এ বিষয়ে বলেছেন, ‘মানুষ যেহেতু সামাজিক প্রাণী। অন্য মানুষের সংস্পর্শ এবং সম্পৃক্ততা মানুষকে ভালো রাখে। বিশেষ করে প্রিয়জনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারাটাও একটা প্রশান্তির বিষয়। সেটি মানসিক শান্তির উপলক্ষও হতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারার চমকপ্রদ একটি বিষয় হচ্ছে, এর মাধ্যমে শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকা সম্ভব।’

গবেষক মরটন আরও বলেন, ‘এই গবেষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো কিভাবে প্রবীণদের কল্যাণ করতে পারে শুধু তাই দেখানো হয়নি। সামাজিক যোগাযোগ রক্ষায় প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিও দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।’

ওই গবেষণার আরেকটি অংশে দেখা গেছে যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দিলে প্রবণীরা জ্ঞান অর্জন ও কর্মদক্ষতা বাড়াতে পারবে। মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতায় যথেষ্ঠ গুরত্ব রয়েছে। ওই গবেষণায় প্রবীণদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। প্রবীণরা এসময় স্কাইপে এবং ইমেইলে বন্ধু ও আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে উপভোগ করেছেন। আবার কম্পিউটার ব্যবহার সম্পর্কে তাদের মনোভাবও আগের চেয়ে ইতিবাচক হয়েছে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। সবদিক বিবেচনা করে গবেষকরা মনে করছেন, এটি প্রবীণদের মন মানসিকতা, তাদের শারীরিক ক্ষেত্রেও রাখবে বিশেষ ভূমিকা।

6
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের জন্য অবশ্যই এটা একটা সুখবর যে, হাওয়াইয়ান বোর্ড অফ ল্যান্ড অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস পৃথিবীর সর্ববৃহৎ টেলিস্কোপ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে মহাকাশে মানুষের দৃষ্টি সীমা যাবে আরো বেড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, এই টেলিস্কোপের সাহায্যে ১৩’শ কোটি আলোক বর্ষ দূরের কোন বস্তুর ছবি তোলা যাবে। ছবিগুলো যাচাই বাছাই করে পাওয়া যেতে পারে সৃষ্টির শুরু, প্রাথমিক অবস্থার বিভিন্ন তথ্যাদি যা জানার জন্য মুখিয়ে আছেন বিজ্ঞানীরা।


যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইতে টেলিস্কোপটি নির্মাণ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। টেলিস্কোপটির নাম রাখা হয়েছে থার্টি মিটার টেলিস্কোপ সংক্ষেপে টিএমটি। টেলিস্কোপের মূল আয়নার ব্যাস প্রায় ১০০ ফিট বা ৩০ মিটার, যা ৪৯২টি পৃথক আয়নার সমন্বয়ে তৈরি। মূল ভূমি থেকে সাড়ে ১৩ হাজার ফিট উঁচুতে হাওয়াইতে অবস্থিত মনা কিয়া আগ্নেয়গিরি চূড়ায় এটি স্থাপন করা হবে। টেলিস্কোপটি নির্মাণের পেছনে যৌথভাবে কাজ করছেন কয়েকটি দেশের বিজ্ঞানীরা। বর্তমান হাবল টেলিস্কোপ এর চেয়েও ১৪৪ গুণ আলো ধারণ করতে সক্ষম হবে টিএমটি। ফলে বহু আলোক বর্ষ দূরের গ্যালাক্সির দিকে চোখ রাখতে পারবেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।

পরবর্তী প্রজন্মের এই টেলিস্কোপ টিএমটি’র নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১০০ কোটি ডলার। টেলিস্কোপটির নির্মাণকাজ চলতি বছরের মধ্যেই শুরু হবে এবং আশা করা হচ্ছে ২০২১ সালে এটির ব্যবহার শুরু হবে। উল্লেখ্য বর্তমানের সবচেয়ে বড় স্পেস টেলিস্কোপ হাবল এর মেয়াদ এই বছরই শেষ হতে যাচ্ছে। হাবল টেলিস্কোপ এর বিকল্প হিসাবে শক্তিশালী আরো কয়েকটি টেলিস্কোপ নির্মাণের পরিকল্পনা আছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের। হাবলের বিকল্প হিসেবে ২০১৮ সালের মধ্যে স্থাপন করা হচ্ছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সংবলিত স্পেস টেলিস্কোপ জেমস-ওয়েব। ১৯৯৬ সালে এটি’র নির্মাণ কাজ শুরু হয়। স্পেস টেলিস্কোপ জেমস-ওয়েব এর সাথে সমন্বয় করে কাজ করবে টিএমটি।

7
আমি আপনাদের একটা অপটিমাইজ ইউটালিটি সফটওয়ার এর কথা বলছি, যা দিয়ে আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি সুরক্ষিত ও ব্যাকআপ টাইম ‍দির্ঘস্থায়ী করতে পারেন।
১। প্রথমে এখান থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে ‍নিন।
২। ল্যাপটপ থেকে চার্জের লাইন খুলে ফেলুন এবংWi-Fi, Bluetooth, Infrared, brightness and other settings. বন্ধ করেদিন।
3 সফটওয়রটি রান> ডায়োগনস্টিক



Pages: [1]