Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - sourov777

Pages: [1]
1
দীর্ঘদিন ব্যবহারের পাশাপাশি তথ্য বেশি জমা থাকলে ধীরে ধীরে হার্ডডিস্কের ক্ষমতা কমে যায়। এ ছাড়া তথ্য মুছে ফেললে হার্ডডিস্কে ফাঁকা জায়গা তৈরি হওয়ায় তথ্য ব্যবস্থাপনাতেও সমস্যা হয়। এই ফাঁকা জায়গা পূরণ করলে হার্ডডিস্ক দ্রুত কাজ করতে পারে। উইন্ডোজের ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন টুলের সাহায্যে হার্ডডিস্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়। এটি মূলত কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে থাকা বিক্ষিপ্ত ফাইলগুলো সাজানোর একটি প্রক্রিয়া।

ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন টুল চালুর জন্য Windows এবং R কি একসঙ্গে চেপে রান উইন্ডোতে dfrgui লিখে এন্টার বোতাম চাপতে হবে। অথবা উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুতে ক্লিক করে Defragment and Optimize Drives লিখে ফলাফলে থাকা Defragment and Optimize Drives–এ ক্লিক করতে হবে। এবার ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন টুল চালু হলে তালিকা থেকে আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক নির্বাচন করে নিচের Analyze বাটনে ক্লিক করতে হবে।

কম্পিউটারে যদি শুধু এসএসডি থাকে, তাহলে Analyze বাটনটি নিষ্ক্রিয় থাকবে, শুধু হার্ডডিস্কের জন্যই এটি পাওয়া যায়। status–এর ঘরে যে হার্ডডিস্ককে Analyze করা হচ্ছে, সেটি কত শতাংশ হয়েছে তা লক্ষ্য করতে হবে। কমপক্ষে ৫ শতাংশ হলে আপনার হার্ডডিস্ক ফ্র্যাগমেন্টেশন লেভেল ঠিক থাকবে এবং ডিফ্র্যাগমেন্টেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় কম লাগবে। এনালাইজ সম্পন্ন হয়ে গেলে Optimize বাটনে ক্লিক করতে হবে। এটি সম্পন্ন হতে মাঝেমধ্যে বেশি সময় প্রয়োজন হয়। এ সময় কম্পিউটারে অন্য কাজ না করাই ভালো।

2
উইন্ডোজ ১১ আসছে আগামী ২৪ জুন। এদিন অপারেটিং সিস্টেমের নতুন এই ভার্সন উন্মুক্ত করবে জনপ্রিয় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সত্য নাদেলা এবং প্রধান পণ্য কর্মকর্তা প্যানোস প্যানে এই ঘোষণা দেবে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট দ্য ভার্জ। এছাড়া এক টুইট বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফটও।
জানা গেছে, নতুন এই ভার্সনে মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজের লোগোতেও খানিকটা পরিবর্তন আনতে পারে। নতুন সংস্করণটির সাংকেতিক নাম আপাতত ‘সান ভ্যালি’ হবে বলেও শোনা যাচ্ছে। মাইক্রোসফট দুই ডিসপ্লের ডিভাইসের জন্য উইন্ডোজ ১০-এর একটি সংস্করণ তৈরির কথা ভাবছিল। এখন এই সংস্করণের ভিজ্যুয়াল উপাদানগুলো মূল উইন্ডোজে যুক্ত করা হবে।

3
জিমেইল পুরোনো ই-মেইল খুঁজে পাওয়া বেশ ঝামেলাই বটে। এতে প্রায়ই ব্যবহারকারীদের অনেক বেগ পেতে হয়। তবে জিমেইলে পুরোনো ই-মেইল খুঁজতে আপনি ‘সার্চ অপারেটর’ ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই অপারেটরগুলোর ব্যবহার এখনো ততটা সুস্পষ্ট নয় এবং বেশির ভাগ ব্যবহারকারী এগুলো সম্পর্কে জানেই না।

তবে নতুন অনুসন্ধান চিপের সাহায্যে আপনি ঠিক যে ই-মেইলটি খুঁজছেন, সেটিই খুঁজে পাওয়ার পথ সহজ করেছে গুগল। এটি জিমেইলের নতুন এক সুবিধা।

এই চিপগুলো ব্যবহার করতে জিমেইলের অনুসন্ধান বাক্সে একটি কিওয়ার্ড লিখতে হবে। এরপর ফলাফলের তালিকার শীর্ষে আপনি আপনার অনুসন্ধানের জন্য বেশ কয়েকটি অতিরিক্ত ফিল্টার পাবেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, জিমেইল কেবল একজন ব্যক্তির ই-মেইলগুলো খুঁজে পেতে আপনাকে একটি বিকল্প দেবে। এতে নির্দিষ্ট সময়সীমায় সীমাবদ্ধ করে কেবল অ্যাটাচমেন্টসহ ই-মেইলগুলোও খুঁজতে পারবেন।
অনুসন্ধানের চিপগুলো ওপরে উল্লেখিত সার্চ অপারেটরগুলোর মতোই কাজ করবে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ব্যবহারকারীরা যেন সহজেই সঠিক ফিল্টারটি নির্বাচন করতে পারে, সে লক্ষ্যে গুগল এতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
সার্চ অপারেটরে এখনো বিভিন্ন ধরনের ফিল্টার রয়েছে। তবে এগুলো কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে ব্যবহার প্রণালি আপনাকে বিস্তারিত জানতে হবে। ৩০টির মতো অনুসন্ধান ফিল্টার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা মোটেও সহজ কোনো কাজ নয়। সে ক্ষেত্রে গুগলের নতুন এই অনুসন্ধান চিপ সহজেই ব্যবহারযোগ্য হওয়া উচিত।
গুগল বর্তমানে শুধু জি স্যুট গ্রাহকদের জন্য এই অনুসন্ধানের চিপটি চালু করেছে। তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ওয়েব পোর্টাল টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জি স্যুটে পুরোপুরি চালু হওয়ার পরই গুগল সব জিমেইল ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সুবিধাটি চালু করে দেবে।

4
IT Forum / How to choose the right laptop budget wise in 2020?
« on: March 02, 2020, 11:30:54 AM »
Tips to buy a laptop in 2020

Processor: The processor is an important component to choose. Currently, Intel and AMD processors are available. Intel is more popular in Bangladesh but AMD has a decent performance in a lower price range.

If you are a student or standard user then Intel Core i3 will be enough. If you are a professional, the latest generation Core i5 is a must and on the other hand, Core i7 will keep you happy for the future.

But, Core i7 is a processor. Equivalent AMD processors, for example, AMD Ryzen series is a good option when it comes to price.

Storage:  Solid-state drive (SSD) is the latest technology and should be the first choice in 2020. It runs almost 10 times faster than traditional hard disk drives (HDD).

Still, you can choose the traditional hard disks, if you need a bigger storage in a low budget.

Hybrid storage (HDD + SDD) is also popular among designers and professionals for greater flexibility.

Screen: Fourteen and 15-inch screens are very popular among budget buyers and professionals. This type of screen supports HD and Full HD and enough for almost everyone.

Business series laptops come with 13 inch or smaller screens and all latest business series in 2020 come with 4K displays.

RAM: Standard users should have 4GB of RAM in one slot. This can be upgraded anytime.

Whereas, businesses and professionals should have 8GB which can be upgraded to16GB.

Keep in mind, some business series laptop comes with fixed RAM and in this case, it cannot be upgraded.

Graphics Card: Shared graphics card works well for general purposes like watching videos, basic photo editing and a little bit of gaming. 

But for a heavy gaming or video editing, a dedicated video card with at least 4GB VRAM is required.

Note, you can not upgrade the laptop graphics card in the future so your decision at this point is very important. If your laptop is not processing heavy graphics then a dedicated card will waste some of your money.

Brand Value: Many popular brands are available in Bangladesh with a wide variety of models to select from. But remember “brand value does not come handy always, but the one which gives the best performance” therefore, read some professional reviews on specific models of your preference.

Price compare: Comparing the price of different configurations will save your wallet and you will be able to buy a good quality laptop which can be done easily from the internet. Let’s say you can visit the popular price comparison website bdstall.com to get the recent laptop price in Bangladesh.

Extra tips: Make sure your selected model does not generate heat then a laptop cooler is essential and this is cumbersome.

5
ফোন হারিয়ে যাওয়া বা চুরি যাওয়া কোনও ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। পথে ঘাটে অনেক সময়ই পকেট থেকে ফোন উধাও। হতে পারে পকেটমারের ঘটনা। কিংবা পকেট থেকে অনেক সময় পড়ে গিয়েও হারিয়ে যেতে পারে ফোন।

কোনও সহৃদয় ব্যক্তি সেই ফোন পেলে ফেরত পাওয়া যায় সহজেই। তবে তেমন ঘটনা খুবই কম ঘটে। ফোন একবার গেলে তা ফেরত পাওয়া কঠিন। উপায় আছে। তবে সবসময় সেসব উপায়ে কাজ নাও হতে পারে।

থানায় জিডি করলে অনেক সময় পুলিশের তৎপরতায় ফোন ফিরে পাওয়া যেতে পারে। তবে তা অনেক সময় সাপেক্ষ। নিজের চেষ্টায়ে ফোন ফিরে পেতে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করা যেতে পারে। তাতে ফোনের অবস্থানটা কোথায়, সেটা জানা যাবে।
ফোন খুঁজে না পেলে অন্য কোনও স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থেকে গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হবে।

১. প্রথমে www.google.com/maps ওয়েব অ্যাড্রেসটি খুলতে হবে।

২. হারিয়ে যাওয়া স্মার্টফোন যে গুগল আইডির সঙ্গে যুক্ত সেই আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হবে।

৩. এবার বাঁদিকে তিনটি লাইন দেওয়া যে আইকন আছে, সেখানে ক্লিক করতে হবে।

৪. Your Timeline অপশনে ক্লিক করতে হবে।

৫. ঠিক কোন সময়ে ফোনের অবস্থানটা আপনি জানতে চাইছেন, সেই মাস, বছর, সময় দিতে হবে।

৬. এখানেই দেখা যাবে ওই সময়ে আপনার ফোনটি ঠিক কোথায় অবস্থান করছিল।

6
IT Forum / What’s so special about 5G?
« on: March 25, 2019, 06:17:56 PM »
'The 5G network will realize networks capable of providing zero-distance connectivity between people and connected machines. It will enhance all aspects of people’s life that are already influenced by the use of digital technology'

Mobile telecom operators say 5G will revolutionize the way in which we use the internet. 5G will play a vital role in automatic driving, Artificial Intelligence (AI), Virtual Reality, big data, Internet of Things (IoT), and smart cities.

“The 5G network will realize networks capable of providing zero-distance connectivity between people and connected machines. It will enhance all aspects of people’s life that are already influenced by the use of digital technology,” said Robi’s Managing Director and CEO, Mahtab Uddin Ahmed.

“Education, commerce, governance, health services, transportation, banking, and all sorts of communications in general will undergo a massive change. 5G will be an enabler of disruption, as expected by experts and researchers,” he added.

According to him, 5G radio access will be built upon both new radio access technologies (RAT) and evolved existing wireless technologies (LTE, HSPA, GSM and WiFi).

The deployment of this advanced network will emerge between 2020 and 2030 and Bangladesh wants to join the global line-up.

7
অনলাইনে থাকার জন্য ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের পাশাপাশি এখন অনেকেই হরেক রকম মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করেন। ওয়াইফাই সবাই ইন্টারনেট শেয়ার করতে পারেন। নিচে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করার কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো :
রাউটার আপগ্রেড  :
পুরনো অনেক রাউটারই ধীরগতিতে ইন্টারনেট সরবরাহ করে। আর এ সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য প্রয়োজন দ্রুতগতির রাউটার। এক্ষেত্রে আপনার রাউটারের গতি দেখে নিন। এটি যদি আপনার ইন্টারনেটের লাইনের তুলনায় কম গতির হয় তাহলে রাউটার পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে।
রাউটারের অবস্থান : 
ডিজিটাল ডিভাইসগুলোর সবচেয়ে কাছাকাছি স্থানে কোনো বাধা ছাড়া রাউটার রাখার চেষ্টা করুন। বাড়িতে বহু ভারি ফার্নিচার থাকলে সেগুলোর আড়ালে নয় বরং সেগুলোর উপরে রাউটার বসান। এতে বাধামুক্তভাবে রাউটার আপনার ডিভাইসগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে। এছাড়া বাড়ির এক প্রান্তে না রেখে তা বাড়ির মাঝামাঝি স্থানে বসানোই যুক্তিসঙ্গত।
চ্যানেল পরিবর্তন :
আপনার রাউটারের ফ্রিকোয়েন্সি অন্য যন্ত্রপাতির ফ্রিকোয়েন্সির সঙ্গে কনফ্লিক্ট করছে কি না, তা জেনে রাখুন। আপনার রাউটার যদি ২.৪ গিগাহার্জ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে তাহলে তা কর্ডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ, ব্লুটুথ, সিসিটিভি ইত্যাদির সঙ্গে কনফ্লিক্টের সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে ৫ গিগাহার্জ কিংবা ভিন্ন কোনো ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো।
বাধা এড়ান :
রাউটারের সঙ্গে আপনার ডিভাইসের মাঝে দ্রুত যোগাযোগের পথে বহু জিনিসই বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এসব বাধার মধ্যে রয়েছে ধাতব দরজা, অ্যালুমিনিয়াম কাঠামো, ওয়াল ইনসুলেশন, পানির ট্যাংক বা অ্যাকুরিয়াম, আয়না, হ্যালোজেন লাইট, গ্লাস ও কংক্রিট। এ ধরনের বাধাগুলো যেখানে সবচেয়ে কম সেখানেই প্রয়োজনীয় যন্ত্র বা রাউটার স্থাপন করুন।
সফটওয়্যার আপডেট :
রাউটার ও ইন্টারনেট সরবরাহের কাজে নিয়োজিত বিভিন্ন সফটওয়্যার নিয়মিত আপগ্রেড হয়। একটু খেয়াল রেখে রাউটার ও মোবাইল ডিভাইস বা পিসির সফটওয়্যার আপডেট করে নিলে ইন্টারনেটের ভালো গতি পাওয়া যেতে পারে।
এক্সটেন্ডার :
নেটওয়ার্ক বাড়ানোর জন্য এক্সটেন্ডার পাওয়া যায়। আপনার ওয়াইফাই রাউটার থেকে দূরে কোথাও ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রয়োজন হলে এক্সটেন্ডার ব্যবহার করতে পারেন।
নিরাপত্তা বাড়ান :
ওয়াইফাই ইন্টারনেটের জন্য WEP বাদ দিয়ে কিছুটা নিরাপদ WPA/WPA2 ব্যবহার করুন। এটি ইন্টারনেট ব্যবহারে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এছাড়া নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তনও প্রয়োজনীয়।
গোপন রাখুন :
ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে আপনার নাম ও ডিভাইসের বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। তার বদলে সাংকেতিক নাম ও অত্যন্ত গোপনীয় পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।


8
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তথ্য হাতানোর অভিযোগে চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা হুয়াওয়ের বিরুদ্ধে দেশটিতে তদন্ত হচ্ছে। বাজে পরিস্থিতি হলে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার ছেড়ে দিতে হতে পারে তাদের। হুয়াওয়ের হাতে বিকল্প রয়েছে। বিশ্বের বৃহত্তম টেলিকমিউনিকেশন নির্মাতা হিসেবেও পরিচিত হুয়াওয়ে।

চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা হুয়াওয়ে টেকনোলজিসের বিরুদ্ধে ২০১২ সাল থেকে তদন্ত করছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম তৈরিতে কাজ শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি নতুন করে নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গের অভিযোগে হুয়াওয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত হয়েছে দেশটিতে। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ছেড়ে নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমে চলে পারে হুয়াওয়ে—এমন গুঞ্জন উঠতে শুরু করেছে। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে হুয়াওয়ে ও আরেক চীনা প্রতিষ্ঠান জেডটিইর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে তদন্ত শুরু হলে নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি শুরু করে হুয়াওয়ে। বর্তমানে ট্যাব ও পিসির জন্য নিজস্ব সফটওয়্যার আছে প্রতিষ্ঠানটির।

বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ও অ্যাপলের আইওএস মিলে স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেমের ৯৯ দশমিক ৯০ শতাংশ দখল করেছে।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, হুয়াওয়ের প্রতিষ্ঠাতা রেন জেংফেইয়ের অধীনে নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম তৈরি শুরু করেছিল হুয়াওয়ে। তারা এটিকে পরিকল্পনাগত বিনিয়োগ হিসেবে নিয়েছে, যা বাজে পরিস্থিতিতে কাজে লাগানো যাবে। নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম তৈরির উদ্যোগ থেকে কখনো সরে আসেনি তারা।

অবশ্য হুয়াওয়ের ওই অপারেটিং সিস্টেম কখনো উন্মুক্ত করা হয়নি। কারণ, এটি অ্যান্ড্রয়েডের মতো মানসম্পন্ন অবস্থায় পৌঁছায়নি বা এতে উল্লেখযোগ্য অ্যাপ নেই।


9
২০০০ সালে ৬৪ গিগাবাইট ডেটা ধারণক্ষমতার মেমোরি কার্ড তৈরির ঘোষণা দিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছিল স্যানডিস্কের মূল প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল। ১৬ বছর পর এবার এক টেরাবাইটের মেমোরি কার্ড তৈরির ঘোষণা দিয়ে আবার চমকে দিল প্রতিষ্ঠানটি। আকারে কিন্তু একটুও পরিবর্তন আসেনি।
জার্মানির কোলন শহরে ২০ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে ফটোকিনা ২০১৬ ক্যামেরা পণ্য প্রদর্শনী। সেখানেই সোমবার স্যানডিস্কের নতুন এই মেমোরি কার্ডের পরীক্ষামূলক সংস্করণ (প্রোটোটাইপ) দেখানো হয়।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওয়েস্টার্ন ডিজিটালের ভাইস প্রেসিডেন্ট (পণ্য ব্যবস্থাপনা) দীনেশ বাহাল উল্লেখ করেন, ছবি তোলার সর্বাধুনিক প্রযুক্তি প্রদর্শন করা আমাদের জন্য খুবই রোমাঞ্চকর।২০১৪ সালে এই ফটোকিনা প্রদর্শনীতেই ৫১২ গিগাবাইটের এক মেমোরি কার্ড দেখিয়েছিল ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল। দ্বিগুণ ক্ষমতার মেমোরি কার্ডটি বর্তমানে উচ্চমানের বিষয়বস্তু সংরক্ষণের মাইলফলক বলে উল্লেখ করেন দীনেশ বাহাল।
সেই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ ছিল, ‘বছর কয়েক আগেই এক টেরাবাইট মেমোরি কার্ডের ধারণা অসম্ভব বলে মনে হতো। আমরা এখন এমন এক পর্যায়ে আছি, যা এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে।আমেরিকান সোসাইটি অব সিনেমাটোগ্রাফার্সের সদস্য ও স্টারগেট স্টুডিওসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম নিকলসন বলেন, এক টেরাবাইটের মতো উচ্চক্ষমতার মেমোরি কার্ডের সাহায্যে ক্যামেরায় শুধু যে বেশি ছবি ধারণ করা যাবে তা-ই নয়, মেমোরি কার্ড না বদলিয়েই কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়া একটানা ছবি তোলা যাবে।
পরীক্ষামূলক সংস্করণ হওয়ায় মূল্য সম্পর্কে এখনো কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তবে ৫১২ গিগাবাইটের এসডি কার্ডটি বিক্রি শুরু হয়েছিল ৮০০ ডলার থেকে। আর তাই ধরেই নেওয়া যায় দ্বিগুণ ক্ষমতার এই মেমোরি কার্ড কিনতে আরও বেশি ডলার খরচ করতে হবে।

10
‘হেলিও’ ব্র্যান্ডটিকে জনপ্রিয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এডিসন গ্রুপ। এই ব্র্যান্ডটির দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্টফোন সেট হিসেবে এ মাসের শুরুতে ‘হেলিও এস ২’ উন্মুক্ত করে প্রতিষ্ঠানটি। এর আগে প্রথম প্রজন্মের হেলিও এস ১ ও এস ২০ বাজারে এনে ব্র্যান্ডটিকে পরিচিত করার চেষ্টা করে প্রতিষ্ঠানটি। এবার বেশ কিছু উন্নত ফিচার আর নান্দনিক নকশায় দ্বিতীয় প্রজন্মের ফোনটিকে আরও উন্নত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

হেলিও এস ২ স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে মেটালিক ইউনিবডি। এর ৮ দশমিক ১৫ মিলিমিটার বডির থিকনেসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ২ দশমিক ৫ডি ওয়াটার ড্রপ গ্লাস। এতে ফোনের গ্রিপ, টাচস্ক্রিন রেসপন্স সবকিছুই হয়েছে আরও আধুনিক।

এর আগে হেলিও এস ১ সংস্করণে ৬ দশমিক ৯৫ মিলিমিটার পুরু স্মার্টফোনটির দুই পাশেই ব্যবহার করা হয়েছিল গরিলা গ্লাস ৩। এতে ৫ ইঞ্চির ১২৮০ বাই ৭২০ পিক্সেলের এইচডি ডিসপ্লে ছিল। হেলিও এস ২ তে ব্যবহার করা হয়েছে ৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি আইপিএস ডিসপ্লে। ডিসপ্লের সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে থার্ড জেনারেশন গরিলা গ্লাস।

হেলিও এস২-এর অন্যতম শক্তিশালী দিক হলো এর ক্যামেরা। এর পেছনের ক্যামেরায় ব্যবহার করা হয়েছে সনি আইএমএক্স ২৫৮ ক্যামেরা সেন্সর। যা ১৩ মেগাপিক্সেল এফ/ ২.০ অ্যাপারচারে ছবি তুলতে সক্ষম। রিয়ার ক্যামেরাতে রয়েছে ১৪টি ফিচার যার মধ্যে অত্যাধুনিক এলইডি ফ্ল্যাশ, আনন্দদায়ক জিআইএফ, মুড ফটো অন্যতম। এই স্মার্টফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরাতে রয়েছে ট্রু টোন ফ্রন্ট ফ্ল্যাশ। আট মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরায় রয়েছে এফ/ ২.২ অ্যাপারচার।

হেলিও এস ২ স্মার্টফোনে রয়েছে ৬৪-বিটের ১ দশমিক ৩ গিগাহার্জের অক্টার-কোর প্রসেসর, যার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মালি-টি ৭২০ এমপিথ্রি জিপিইউ। আরও আছে ৩ জিবি ডিডিআর ৩ র‍্যাম ও ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। মাইক্রোএসডি মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে ১২৮ জিবি পর্যন্ত মেমোরি বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।

ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৬.০. ১ মার্শম্যালো। কানেক্টিভিটির জন্য ফোনটিতে রয়েছে ফোরজি/এলটিই, ওয়াই-ফাই, পাওয়ার সেভিং ব্লুটুথ ৪.০, নিউ জেনারেশন জিপিএস। ওটিজি সুবিধাসহ মাইক্রোইউএসবি রয়েছে যার মাধ্যমে পেনড্রাইভে সরাসরি ফোনে ডাটা ট্রান্সফার করা যায়।

ফোনটিতে রয়েছে ডুয়াল সিম, ডুয়াল স্ট্যান্ডবাই টেকনোলোজি। ব্যাটারি রয়েছে ৩১৫০ এমএএইচের। বিশেষ ফিচার হিসেবে থাকছে নিউ জেনারেশন ফাস্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এতে ফোন যে খুব দ্রুত আনলক করা যাবে, শুধু তাই নয়, ব্যবহার করা যাবে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেলফি শাটার খুব সহজেই।

হেলিও এস ২ ফোনটি ব্যবহারের সুবিধাজনক দিক হচ্ছে এটি সহজে ধরে রাখা বা বহন করা যায়। এর অত্যাধুনিক নকশার কারণে এটি দেখতে সুন্দর। ফোনটির সঙ্গে বক্সে রয়েছে হেডফোন, ওটিজি কেবল ও চার্জার। এতে দ্রুত চার্জ দেওয়া যায়।

গেম খেলা, মল্টিমিডিয়ার ব্যবহারসহ এই ফোনটির পারফরম্যান্স তুলনামূলকভাবে ভালো। তবে যেসব অ্যাপ দ্রুত চার্জ শেষ করে, যেমন-ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ক্যান্ডি ক্রাশ প্রভৃতি ব্যবহারে এই ফোনে দ্রুত চার্জ শেষ হয়।

ফোনটির দাম ১৫ হাজার ৯৯০ টাকা। বাজারে ১৫ হাজার টাকা থেকে ১৬ হাজার টাকা সীমার মধ্যে যেসব ফোন পাওয়া যায় তার সঙ্গে অনায়াসে হেলিও এস ২ সেলফে জায়গা করে নিতে পারে। তবে নকশা, পারফরম্যান্স ও প্রয়োজন বিবেচনা করেই মিডরেঞ্জের ফোন দেখা উচিত।

এডিসন গ্রুপ কর্তৃপক্ষ বলছে, ইতিমধ্যে বাজারে হেলিওর নতুন ফোনটি বেশ সাড়া ফেলেছে। দ্বিতীয় প্রজন্মের এই ফোনটির উন্নত ফিচার সবার নজর কাড়ছে।

Pages: [1]