Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - chhanda

Pages: 1 ... 12 13 [14] 15 16
196
Skin / for pimple free Skin
« on: July 24, 2013, 10:47:55 AM »
জায়ফল” – রন্ধন শিল্পে যারা পারদর্শী তাদের কাছে অতিপরিচিত একটি মসলার নাম। খাবারের স্বাদ আর সুগন্ধ বৃদ্ধিতে আর মাংস নরম করতে যার কোন জুড়ি নেই। যারা রান্না করেন না তারাও নিশ্চই এর নামের সাথে পরিচিত। যাই হোক রান্নার কথা আর নয়, এবার আসি জায়ফলের একটি যুগান্তকারী গুনের কথায়। সেই গুণটি হলো মুখের ব্রণের চিকিৎসায় এর ব্যবহার।

জায়ফল ইংরেজিতে নাটমেগ নামে পরিচিত, যার বৈজ্ঞানিক নাম মাইরিসটিকা ফ্রাগরেন্স । জায়ফলের মধ্যে “মেইস” নামক একটি উপাদান আছে, যা ফাংগাস এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী। ব্রণের মূল কারণ হলো মুখের ত্বকে ব্যাকটেরিয়া এবং ফাংগাসের আক্রমণ। সুতরাং বুঝতেই পারছেন জায়ফল কিভাবে ব্রণের বিরুদ্ধে কাজ করে। কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নিই ব্রণের চিকিৎসায় জায়ফলের ব্যবহার।

    প্রথমে একটি বাটিতে জায়ফল গুড়া, মধু এবং একটু দুধ নিন।
    এবার ভালোকরে এগুলো এমনভাবে মেশান যেন তা পেস্টের মতো হয়।
    এইরকম পেস্ট বানিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণে আক্রান্ত জায়গাগুলোতে ভালভাবে লাগান।
    পরদিন সকালে হালকা ভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
    এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে আপনি নিজেই ফলাফল টের পাবেন।
Collected

197
Skin / Fruit Facial IN summer for glowing skin
« on: July 24, 2013, 10:43:04 AM »
বর্তমান আবহাওয়ায় আমাদের সকলেরই ত্বকের বেহাল অবস্থা। ত্বকের এই দুর্দশা রক্ষা করতে চাই ফ্রুট ফেসিয়াল। আজকাল আমরা সকলেই নানান ধরনের ফেসিয়াল করে থাকি। তবে সকল ধরণের ত্বকের জন্য ফ্রুট ফেসিয়াল অত্যন্ত উপযোগী।
গরমের এই মৌসুম হচ্ছে ফলের মৌসুম। মৌসুমী এ সকল ফল দিয়েই আপনি ঘরে বসে করতে পারেন ফ্রুট ফেসিয়াল।

যা যা লাগবে—
১। ক্লিনজিং মিল্ক
২। ম্যাসাজ ক্রিম
৩। ফেস ওয়াশ
৪। স্ক্রাব ফেস ওয়াশ
৫। পেষ্ট করা ফল (কলা, তরমুজ, পাকা আম -ইত্যাদি)
৬। কুসুম গরম পানি

 যেভাবে করবেন ——-
প্রথমে মুখে অল্প করে ক্লিজিং মিল্ক নিয়ে ম্যাসাজ করুন। এরপর ফেস ওয়াস দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করে মুখ ধুয়ে নিন। এবার মুখে স্ক্রাব দিয়ে ম্যাসাজ করুন। কুসুম গরম পানিতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে ঐ তোয়ালে দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এবার পেষ্ট করে রাখা ফলের প্যাকটি সম্পূর্ণ ত্বকে প্যাক হিসেবে মাখুন। প্যাকটি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এখন পুনরায় আবার ভিজা তোয়ালে দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
এবার কোনো লোশান বা ক্রিম মেখে ফেসিয়াল সমাপ্ত করুন।

ঘরে বসে খুব সহজেই এভাবে আপনি আপনার ত্বকে ফ্রুট ফেসিয়াল করতে পারেন। যা আপনার ত্বককে এই গরমে রাখবে সুন্দর ও প্রাণবন্ত।

198
Children / Child Care in Summer
« on: July 23, 2013, 01:31:53 PM »
গরমের সময় বড়দের যে পরিমানে কষ্ট হয় তার চেয়ে বেশি কষ্ট হয় শিশুদের। অনেকসময় তারা তাদের অসুবিধার কথা বলতেও পারে না। ফলে গরম থেকে নানা সমস্যা তৈরী হয়। যেহেতু শিশুদের অবিভাবক আমরাই তাই গরম থেকে তাদের রক্ষা করার দায়িত্বও আমাদের। এসময় বাড়তি কিছু বিষয় খেয়াল রাখাটা জরুরী। তাই দেখে নিন এরকম কয়েকটি বিষয়।

১) বারবার পানি পান করান। ডাবের পানি, ফলের রস খাওয়ান।

২) শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে গা মুছে দিন।

৩) শিশুকে এ সময় অবশ্যই সুতির নরম ও পাতলা পোশাক পরান।

৪) সঠিক সানস্ক্রিন ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার শিশুর কোমল ত্বক রক্ষা পাবে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে।

৫) গরমের সময় মশা, মাছি, পিঁপড়ে অথবা বিভিন্ন পোকামাকড়ের প্রকোপ দেখা যায়, যা আপনার শিশুর অসুস্থতার কারণ হতে পারে। আপনার ঘরকে এগুলো থেকে মুক্ত রাখতে অ্যারোসল বা অন্য কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার শিশু যেন কোনোভাবেই এগুলোর নাগাল না পায়। এছাড়া ঘরকে পোকামাকড়মুক্ত রাখতে ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। ফুলের টবে বা অন্য কোথাও এমনকি বালতিতেও পানি জমতে দেবেন না।

৬) শিশুকে সরাসরি ফ্যান কিংবা এসির কাছে শোয়াবেন না। প্রয়োজনে ঘরের জানালা খুলে দিন।

৭) কোনও ভাবেই যেন ঘাম শরীরে না শুকায়, এতে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। এজন্য বারবার ঘাম মুছে দিন।

৮) শিশুর ত্বকে যেন ঘামাচি না ওঠে এজন্য গোসলের পর এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঘামাচি পাউডার লাগিয়ে দিন।

৯) আপনার শিশুর পোশাকের দিকে লক্ষ রাখুন। ঘেমে ভিজে গেলে বা নোংরা হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করে দিন।

Collected

199
Skin / Pack for Oily skin
« on: July 23, 2013, 11:18:02 AM »
বর্তমান আবহাওয়ায় গরমের কারণে তৈলাক্ত ত্বকে নানা ধরণের সমস্যা সৃষ্টি হয়। গরমে ঘেমে তৈলাক্ত ত্বক একদম মলিন হয়ে পড়ে।

তৈলাক্ত ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে নিচের জিনিস গুলো জোগাড় করে প্যাক বানিয়ে নিয়ে ঘরোয়াভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

১। ২ টেবিল চামচ লেবুর রস

২। ১ টেবিল চামচ গ্লিসারিন

৩। ৩ টেবিল চামচ গোলাপ জল

-এবার এই উপাদান গুলো একটি পরিষ্কার পাত্রে নিয়ে একসাথে মিশিয়ে নিন। এটা বেশ ঘন একটা প্যাক তৈরি হবে।

ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আপনার ত্বকের রঙ উজ্জল করার একটি অনন্য ঘরোয়া প্যাক।


মুখে ভালভাবে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে প্যাকটি আপনার ত্বক হতে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ছয়বার করে চার সপ্তাহ ব্যবহার করুন।

এভাবে প্যাকটি ব্যবহারে আপনি আপনার তৈলাক্ত ত্বকের উজ্জলতা ফিরে পাবেন।

200
Skin / Protin facepack
« on: July 23, 2013, 11:16:33 AM »
এর জন্য যা লাগবেঃ

১. একটা ভাল টাটকা ডিম
২. আধা টেবিল চামচ নারকেল তেল
৩. এক টেবিল চামচ মধু
৪. একটি পরিষ্কার শুকনো থালা বা ট্রে
৫. এক রোল টয়লেট পেপার।

প্রথমে একটি পরিস্কার পাত্রে ডিমটি ভাল করে ফেটে নিন। তারপর নারকেল তেল ও মধু উক্ত ফেটানো ডিমে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এরপর টয়লেট পেপারে এক একটি ভাগ ট্রের উপর বিছিয়ে তার উপর সামান্য পুরু করে উক্ত মিশ্রণটি একটু একটু করে ঢেলে দিন। এবার পুরো ট্রে কাগজ ঢাকা দিয়ে সারা রাতের জন্য ফ্রিজের নরমাল অংশে ঢুকিয়ে রাখুন। সকালে মুখ পরিস্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে উক্ত ট্রে হতে যে কয়টি প্রয়োজন টয়লেট পেপারের টুকরো বের করে লোশনের প্রলেপ দেয়া দিকটা মুখের উপর লাগিয়ে রাখুন।

মোটামুটি ১০ মিনিট পরে ঠান্ডার অনুভূতি কমে আসতে থাকলে টয়লেট পেপারগুলো একটি একটি করে তুলে ফেলুন। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

এভাবে সপ্তাহে ৬ দিন হিসাবে পুরো দুইমাস এই প্যাক ব্যবহার করলে মরা ত্বক উজ্জ্বল হবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। তবে মনে রাখবেন প্রতিদিনের ফেসপ্যাক প্রতিদিন তৈরী করে নিতে হবে, একদিনের পুরানো ফেসপ্যাক পরদিন ব্যবহার করবেন না।

201
Skin / Facepack to reduce black marks over face
« on: July 23, 2013, 11:13:14 AM »
নানা কারণে আমাদের মুখের বিভিন্ন অংশে কিছু দাগ হয়ে যায়। এই দাগগুলো আমাদের অনেকেরই দুশ্চিন্তার কারণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্ল্যাক হেডস্‌, ব্রণ, মেছতা, ছুলি ইত্যাদির দাগগুলো সৌন্দর্যহানী ঘটানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। এইসব দাগ দূর করতে আমরা বিদেশী নানারকম ফেস প্যাক ব্যবহার করি, যেগুলো দামের দিক থেকে অনেকেরই নাগালের বাইরে। আজকে এরকমই একটা ফেসপ্যাক আমরা বানানো শিখবো যেটি মুখের দাগ দূর করার ক্ষেত্রে খুবই অনন্য ভূমিকা রাখবে।

এরজন্য আপনাকে নিচের জিনিসগুলো যোগার করতে হবে:
* এক টেবিল চামচ ভাল কোন কোম্পানির গুঁড়া দুধ
* কুঁচো করে কাটা মাঝারি সাইজের একটি শশা
* এক টেবিল চামচ মিষ্টি দই

প্রথমে এইসব উপাদান ভাল করে ব্লেন্ড করে নিন।
এরপর মুখ ভাল করে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে মুছে শুকিয়ে নিন।
এরপর মাস্কের মতো উক্ত মিশ্রিত উপাদানটুকু বাম বা ডান হাতের তর্জনী, মধ্যমা এবং অঙ্গুরীয় আঙুলের মাধ্যমে আলতো করে ঘষে লাগিয়ে দিন দাগযুক্ত স্থানগুলোতে লাগান। একই সাথে অন্যান্য স্থানেও লাগান।
প্যাকটি লাগানো শেষ হলে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলে শুকনো নরম কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।

এই প্যাকটি সপ্তাহে ৫ দিন করে টানা দুইমাস ব্যবহার করলে অবাঞ্ছিত দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ।

202
Skin / Orange helps to come late aging
« on: July 23, 2013, 11:10:47 AM »
বয়স ত্রিশের কোঠার কাছাকাছি এসে গেলেই আমাদের ত্বকে বার্ধক্যের নানা উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার আর শেষ থাকেনা। আমরা নানা প্রসাধনী ব্যবহার করেও তেমন ভাল ফল পাই না। আসলে বয়স যতো বাড়তে থাকে আমাদের ত্বকে একদিকে যেমন ক্ষতিকর ফ্রি-রেডিক্যাল বেড়ে যায়, তেমনি উপকারী এন্টিঅক্সিডেন্ট কমতে থাকে। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে যেসব উপাদান প্রয়োজনীয়, ফ্রি-রেডিক্যাল সেগুলোকে নষ্ট করে দেয়। ফলে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পরতে থাকে। এর থেকে বাঁচতে হলে প্রয়োজন এন্টিঅক্সিডেন্ট, যা কমলায় পাওয়া যায়।

কমলায় রয়েছে বার্ধক্য প্রতিরোধী উপাদান। এতে প্রচুর পরিমান ভিটামিন ই আছে যা একটি অপ্রতিরোধ্য এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং বার্ধক্যরোধী আরো অনেক পুষ্টি উপাদান আছে। কমলায় যে এসেনশিয়াল অয়েল আছে তা দিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে আপনার ত্বকে বয়সের ভাজ পরবেনা।

এর জন্য আপনি ২ টেবিল চামচ কমলার রস, ১ টেবিল চামচ মধু, চার টেবিল চামচ বেশন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরী করুন। এই রকম মিশ্রণ বানিয়ে সপ্তাহে ৪-৫ বার মুখে ব্যবহার করুন। এই প্যাকটি আপনার ত্বকের তারুণ্য ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে। এর থেকে কমলার এসেনশিয়াল অয়েল আপনার ত্বকে প্রবেশ করবে, যা ত্বকের কোলাজেন নামক একটি পদার্থ তৈরীতে সহায়তা করে। ফলে আপনার ত্বক হবে তারুণ্য দ্বীপ্ত কোমল, মসৃন।

203
Skin / To Reduce Wrinkle
« on: July 23, 2013, 11:07:15 AM »
আমাদের বয়স যতো বাড়তে থাকে ত্বকের টানটান ভাব ততো কমতে থাকে। যার ফলে চামড়া কুঁচকে যাওয়া, ভাজ পরা বা ঝুলে যাওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যা তৈরী হয়। যেগুলো বলি রেখা বা বয়সের ছাপ হিসাবে পরিচিত। এটা হয় আমাদের শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট কমে যাওয়ার ফলে। তবে যদি যথেষ্ট পরিমান এন্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত খাবার খাওয়া হয় এবং কিছু পন্থা অবলম্বন করে চলতে পারি তাহলে বলি রেখা বা বয়সের ছাপ থেকে অনেকখানি রক্ষা পাওয়া যাবে। আসুন দেখে নিই এরকম ৫টি উপায়।

ডিমের সাদা অংশ মাখুন
ডিমের কুসুমটি বাদ দিয়ে সাদা অংশটি ফেটে নিন। এবার এটি আপনার তকের বিভিন্ন অংশে ম্যাসাজ করুন এবং ১৫ মিনিট রেখে দিন যেন তা শুকিয়ে যায়। এরপর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ডিমের সাদা অংশে যে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই আছে তা আপনার ত্বকের যৌবন ফিরিয়ে আনতে অনন্য।

অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন
অলিভ অয়েল বা জলপাই এর তেল আপনার ত্বককে নরম এবং কোমল করতে অতুলনীয়। প্রতিদিন রাতে ঘুমাবার আগে অলিভ অয়েল আপনার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে ত্বকে লেগে থাকা বাড়তি তেলটুকু মুছে নিন। ব্যাস নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পরুন। এভাবে করে প্রতিদিন সকালে উঠে আপনার স্বাস্থ্যজ্জ্বল ত্বক অবশ্যই সবার নজর কাঁড়বে।

ম্যাসাজ করুন নিয়মিত
আপনার পছন্দের কোন লোশন দিয়ে প্রতিদিন মিনিট খানিক ম্যাসাজ করুন। আক্রান্ত স্থানগুলোতে বিশেষ নজর দিন যেমন গলা, চোখের নিচে, কপাল ইত্যাদি স্থান। মাঝে মাঝে স্পা করলেও উপকার পাওয়া যাবে।

ফল এবং শাক-সব্জি বেশি খান
ফল এবং শাক-সাব্জিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং ডি থাকে, যা আপনার ত্বককে পুণরোজ্জীবিত করে তুলতে সাহায্য করে। বিভিন্ন মৌসুমী সাব্জি এবং ফলের জুস বানিয়ে নিয়মিত পান করলে বয়সের ছাপ আপনার থেকে দূরে থাকবে।

লেবুর রস ত্বকে ঘষুন
লেবু কেটে টুকরো করে আপনার ত্বকের আক্রান্ত স্থান গুলোতে ঘষুন যেন এর রসটি সেখানে লেগে যায়। লেবুর রসের এসিডিটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে এবং বলি রেখ কমিয়ে ফেলবে। লেবুর রস শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত জোরে জোরে শ্বাস নিন, এতে আপনার ত্বকের ভেতর গিয়ে তা কাজ করবে।

উপরের পদ্ধতি গুলোর সাথে আরেকটি জিনিস লাগবে। আর তা হলো ধৈর্য। ধৈর্য ধরুন, নিয়মিত চর্চা করুন। সুফল নিশ্চই পাবেন।

204
Skin / For Better Skin
« on: July 23, 2013, 11:01:28 AM »
সুন্দর ত্বকের জন্য যা খাবেন

ত্বক ঠিক রাখতে আমরা আমরা এর উপর কতোই না পরীক্ষা চালাই। নানা প্রসাধনী আর হারবাল প্যাক দিয়ে রূপচর্চা করি সুন্দর ত্বক পাওয়ার ব্রতে। কিন্তু ত্বক যদি ভেতর থেকেই পুষ্টি না পায় তাহলে উপর দিয়ে যতোই চেষ্টা করি তেমন ফল পাওয়া যাবে না। ত্বককে সজীব সুন্দর আর পরিবেশের ক্ষতি থেকে বাঁচাতে অনেক খাবারই আছে যেগুলো ভেতর থেকে আমাদের পুষ্টি যোগায়। আজকে আপনাদের সেইসব পরিচিত কয়েকটি খাবারের কথা বলবো যেগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে আপনাকে সজীব করে তোলে।

গাজর
এর মধ্যে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন ও লাইকোপিন – এ দুটি উপাদান আপনাকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। একটি গবেষনায় পাওয়া গেছে আপনি যদি প্রতিদিন সকালে বাইরে বের হওয়ার সময় একগ্লাস গাজরের জুস পান করেন তাহলে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে ৫০ ভাগ কম ক্ষতি হবে।

কফি
প্রতিদিন এক কাপ কফি পানে আপনার স্কিন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। ইউরোপিয়ান জার্নালে প্রকাশিত ৯৩ হাজার নারীর উপর এক গবেষনায় দেখা গেছে প্রতিদিন এক কাপ কফি পানে তাদের স্কিন ক্যান্সারের সম্ভাবনা ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। এবং প্রতিদিন আরো বেশি কফি পানে সেই হার আরো কমে যায়।

টমেটো
টমেটোর লাইকোপিন নামক উপাদান আপনার ত্বককে সানবার্ণ থেকে রক্ষা করে। প্রতিদিন টমেটো খেলে সূর্য রশ্মির ক্ষতি নিয়ে আপনাকে আর চিন্তা করতে হবেনা।

পেঁপে
পেঁপে প্রচুর ভিটামিন সি এর উৎস। যা আপনার ত্বকের কোষের ক্ষতিগ্রস্থ ডিএনএ মেরামত করে সজীব সুন্দর করে। আপনার বয়স কমিয়ে দিতে পেঁপে একটি অনন্য খাবার।

মটরশুটি
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমান আইসোফ্লাভিন, যা একটি শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ২০ বছর বয়সের পর যে বার্ধক্যের উপসর্গ দেখা দেয় তার বিরুদ্ধে কাজ করে।

ডিমের সাদা অংশ
ডিমের সাদা অংশে লুটিন নামক একটি উপাদান আছে, যা সুর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রক্ষা করবে, চোখের জ্যোতি ঠিক রাখবে, বার্ধক্য জনিত ত্বকের সমস্যা দূর করবে।

205
Skin / For Healthy Eyes
« on: July 23, 2013, 10:55:22 AM »
চোখ আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের পাশাপাশি সামগ্রিক সৌন্দর্যেরও একটি অংশ। একটি সুন্দর স্বাস্থ্যকর চোখই পারে আপনার ব্যাক্তিত্ব প্রকাশ করতে। যদি চোখকে রাখতে চান সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর তাহলে দৈনন্দিন জীবনে চোখ ভাল রাখার কিছু সহজ বিষয় পালন করতে হবে।

1.সময়ের সাথে সাথে বয়সের ছাপ এবং ডার্ক সার্কেল চোখের চারপাশে দেখা যায়। এর কারন চোখের চারপাশের ত্বক খুবই পাতলা। কিছু পদক্ষেপ নিলে এগুলো রোধ করা যায়।

২. আমাদের ব্যাস্ত জীবনে আমরা টানা কাজ করে যাই, এতে চোখের ওপর চাপ পরে। কাজের ফাঁকে একটু বিরতি দিয়ে চোখে পানির ঝাপটা দিতে হবে। এতে চোখ ফ্রেশ এবং উজ্জ্বল থাকবে।

৩. বেশিক্ষণ কম্পিউটার বা টেলিভিশন একনাগারে দেখা ঠিক নয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও খারাপ।

৪. প্রতিদিন রাতে আটঘন্টার ঘুম চোখের স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য ধরে রাখতে খুবই জরুরী।

৫. হাত দিয়ে চোখ ঘষা বন্ধ করতে হবে। এতে চোখের চারপাশের ত্বক নষ্ট হয়ে যায়।

৬. অতিরিক্ত লবণ খেলে চোখের চারপাশ ফুলে ওঠে। এজন্য মাত্রাতিরিক্ত লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

৭. চোখের চারপাশে বলি রেখা পরার অন্যতম একটি কারন হলো পানি কম পান করা। যথেষ্ট পরিমান পানি পান করলে চোখের অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

৮. শরীরে পুষ্টির অভাবে চোখ মলিন হয়ে যায়। তাই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

৯. ক্যাফেইন জাতীয় পানিয় যেমন চা কফি অতিরিক্ত পান করা যাবে না। আর জাঙ্ক ফুড বা ভাজা-পোড়া খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
১০. ধোয়া থেকে চোখকে দূরে রাখতে হবে।

১১. সরাসরি সূর্যের আলো থেকে চোখকে রক্ষার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে।

১২. চোখের সমস্যা থাকলে সঠিক পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করতে হবে।

১৩. চোখের মেকআপ কম ব্যবহার করাই ভালো। আর ঘুমাতে যাওয়ার আগে চোখের মেকআপ তুলে নিতে হবে।

206
আমরা জানি শরীরের বৃদ্ধির জন্য প্রোটিন বা আমিষ খুবই দরকারী উপাদান। ঠিক তেমনিভাবে চুলের বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এর ভুমিকা অনেক। বেশি বেশি প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে আপনার চুল বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু চুলের বেশিরভাগটাই শরীরের বাইরে থাকে এবং নানা পরিবেশ দূষণের ফলে তা রুক্ষ প্রাণহীন হয়ে এর বৃদ্ধি ব্যহত হয়। তাই ভেতর থেকে যেমন প্রোটিনের দরকার আছে, তেমনি বাইরে থেকেও প্রোটিন ট্রিটমেন্ট আপনার চুলের সঠিক বৃদ্ধি ঘটিয়ে প্রাণবন্ত করে তুলতে পারে। আসুন চুলের বৃদ্ধির জন্য কিছু ন্যাচারাল প্রোটিন ট্রিটমেন্ট এর কথা জেনে নিই।

যা লাগবে
২ চা চামচ মেথি গুঁড়া

২ চা চামচ অলিভ অয়েল

১টা ডিম

১টা ভিটামনি ই ক্যাপসুল (৫০০ মি.গ্রা. সফ্‌ট জেল)

৩ চা চামচ টক দই।

সব উপাদান গুলো একত্রে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরী করুন। এই প্যাকটি সাধারণত রাতে ব্যবহার করলে ভালো। সারারাত প্যাকটি মাথায় মেখে রেখে, পরদিন শ্যাম্পু করে ফেলুন। পনেরোদিন পর পর অর্থাৎ মাসে দুবার এই প্যাকটি ব্যবহার করলে চুলের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হবে এবং সুন্দর হবে।

তবে মনে রাখবেন শুধু প্যাক ব্যবহার করলেই চলবে না, পুষ্টিকর খবারও নিয়মিত খেতে হবে। তবেই পাওয়া যাবে স্বাস্থ্যজ্জ্বল চুল।

Collected: Rupe care

207
যা লাগবে:
• এক চামচ নারকেল তেল
• এক চামচ ক্যাস্টর অয়েল
• এক চামচ গ্লিসারিন
• এক চামচ ভিনেগার
• এক চামচ শ্যাম্পু
• একটি পাকা কলা
• এক চামচ মধু

- উপরোক্ত উপাদানগুলো ভালকরে মিশিয়ে নিন। প্রয়োজনে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন।
- এরপর উক্ত মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে এক ঘন্টা রাখুন।
- এরপর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার লাগান।

সপ্তাহে একবার করে এটি ব্যবহার করলে দেখবেন চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে চুল স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।

208
Skin / বলিরেখা দূর করার উপায়
« on: July 20, 2013, 10:49:39 AM »
বয়সের সঙ্গে মুখে বলিরেখা পড়ে যায়৷ প্রাকৃতিক কিছু উপাদান আছে যার প্রয়োগে এই বলিরেখা থেকে অনায়াসেই রেহাই পেতে পারেন৷ চলুন সেই উপায়টা জেনে নিই৷

*এক চামচ মধু, এক চামচ বেসন, অল্প হলুদ, 5-6 ফোটা অলিভ ওয়েল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন৷ মুখে ঐ প্যাকটা লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পরে ধুয়ে ফেলুন৷ প্রতিদিন নিয়মিত ঐ প্যাক লাগালে বলীরেখা একেবারে দূর হয়ে যাবে৷

* বেসন, লেবু আর মধু একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন৷ ঐ পেস্টটা মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন রাখার পরে ধুয়ে ফেলুন৷ এতে মুখের বলিরেখা দূর হবে৷

* অত্যাধিক রোদের প্রভাবে মুখে বলিরেখা তৈরী হয়৷ রোদ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলুন৷

* আপেল খান৷ এর সঙ্গে আপেলের চোকলা শুকিয়ে তা গুড়ো করে মুখে লাগান৷ এতে উপকার পাবেন৷

* রাতে শোওয়ার আগে ভাল করে মুখ ধুয়ে দুধের স্বরের মধ্যে বাদাম মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন৷ ঐ পেস্টটা মুখে লাগিয়ে শুন৷ সকালে উঠে বেসন দিয়ে মুখটা ভালো করে ধুয়ে ফেলুন৷ এতে বলিরেখা খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যাবে৷

Collected from FB

209
Skin / চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ
« on: July 20, 2013, 10:37:05 AM »
- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
- প্রচুর পানি পান করুন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- চুল ট্রিম করুন।
- হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
- জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
- গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
- চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
- আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
- প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
- চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
- সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
- মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
- চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
- চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
- ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
- ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
- মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
- কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
- কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
- কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
- উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
- চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।

Collected form FB

210
Skin / Ink under eye (চোখের নিচে কালি)
« on: July 18, 2013, 09:24:47 AM »
চোখের নিচে কালি পড়ার খুব প্রচলিত একটি কারণ হলো কোন কারণে খুব বেশি চাপে থাকা।কেউ যদি দিনে কমপক্ষে আট ঘণ্টা না ঘুমায়, তাহলে তার চোখের নিচে কালি পড়ার সম্ভাবনা থাকে।শরীর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক শুষ্ক এবং শরীর দূর্বলহয়ে যায়। এর ফলে চোখের নিচেকালি পড়ে।

সমাধান
আসুন জেনে নেই কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে চোখের নিচের কালি দূর করা যায়।

*কয়েক টুকরা শসা এবং আলু নিন। ঠাণ্ডা পানিতে এগুলো এমনভাবে পেস্ট করে নিন যাতেএকটি তরল মিশ্রণ তৈরি হয়। কিছু তুলা এই মিশ্রণে ভিজিয়ে নিন এবং চোখের নিচে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার চোখের নিচের কালোদাগ কমে যাবে।

*চোখের ডার্ক সার্কেল দূর করার জন্য নিয়মিত দুধে তুলা ভিজিয়ে তা চোখের চারপাশ ম্যাসাজ করম্নন।

* ব্যাবহৃত টি-ব্যাগ চোখের পাতার ওপর রাখতে পারেন ১০ মিনিট

*ডার্ক সার্কেল কমাতে টমেটো পেস্ট করে তার মধ্যে এক চিমটি হলুদগুঁড়া ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন

collected: From FB


Pages: 1 ... 12 13 [14] 15 16