211
Skin / 15 tops to take care your hear & healthy
« on: July 17, 2013, 10:06:31 AM »
i.. চুল সুস্থ ও শক্তিশালী রাখতে প্রথমেই আপনাকে সুষম খাবার খেতে হবে.. যেমন বিভিন্ন ফল, দিনে আট গ্লাস পানি, শাকসবজি, বাদাম, লাল চালের ভাত, ডাল, মটরশুঁটি.. এই খাবার গুলো চুলের জন্য খুবই দরকারি..
ii.. চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন.. যে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করে আপনার মনে হয় আপনার চুল পড়া কমছে অথবা আপনার ভালো লাগছে সেটিই ব্যাবহার করুন..
iii.. চুল আঁচড়ানোর সময় সঠিক চিরুনি ব্যবহার করা জরুরি.. চিকন বা সরু দাঁতের চিরুনির চেয়ে মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করা ভালো.. ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে.. তাই ভেজা চুল আঁচড়াবেন না.. কারণ এতে চুল উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে..
v.. শ্যাম্পু করার আগের রাতে চুলে তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এতে চুল মসৃণ হবে.. ঝিলিক দিবে..
vi.. হেয়ার ড্রায়ারের চেয়ে ফ্যানের বাতাসেই চুল শুকিয়ে নেওয়া অনেক ভালো.. চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার যদি ব্যবহার করতেই হয় তবে চুলের দু-তিন ইঞ্চি দূরে ধরুন ড্রায়ার টি..
vii.. খুশকি কমাতে ব্যবহার করতে পারেন ভেষজ উপাদান.. যেমন-মসুর ডাল বেটে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন.. জবা ফুল বেটে লাগাতে পারেন চুলের গোড়ায়.. এতে চুল মজবুত ও কালো হয়..
viii.. যাদের চুল তেলতেলে তারা লেবুর রস,ডিম,পেঁয়াজের রসের মিশ্রণে তৈরি করতে পারেন চুলের প্যাক.. চুলে লাগিয়ে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট রাখতে পারেন.. তারপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে..
ix.. চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি চুল পড়া রোধ এবং সাইনি রাখতে প্রচুর ঘুম ও ভালো খাবার অত্যন্ত জরুরি..
x.. খেয়াল রাখতে হবে চুল যেন ঘেমে না যায় এবং অনেকক্ষণ ভেজা না থাকে.. তাতে চুল তো চটচটে হবেই, খুশকিসহ আরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে.. তাই চুল আবদ্ধ রাখা যাবে না বেশিক্ষণ..
xi.. আপনি যদি চুলে কালার ব্যাবহার করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ব্যাবহার করতে হবে..
xii.. আপনি যদি সাতার অথবা জিমে যান প্রতিদিন অবশ্যই চুল ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে..
xiii.. চুল অবশ্যই ঠাণ্ডা এবং ভালো পানিতে ধুতে হবে..
xiv.. ধূমপান, ক্যাফিন এবং ঝাঁজ যুক্ত পানীয় বর্জন করুন.. এতে আপনার চুল দীর্ঘ ও মজবুত থাকবে.
collected: From FB
ii.. চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন.. যে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যাবহার করে আপনার মনে হয় আপনার চুল পড়া কমছে অথবা আপনার ভালো লাগছে সেটিই ব্যাবহার করুন..
iii.. চুল আঁচড়ানোর সময় সঠিক চিরুনি ব্যবহার করা জরুরি.. চিকন বা সরু দাঁতের চিরুনির চেয়ে মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করা ভালো.. ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে.. তাই ভেজা চুল আঁচড়াবেন না.. কারণ এতে চুল উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে..
v.. শ্যাম্পু করার আগের রাতে চুলে তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এতে চুল মসৃণ হবে.. ঝিলিক দিবে..
vi.. হেয়ার ড্রায়ারের চেয়ে ফ্যানের বাতাসেই চুল শুকিয়ে নেওয়া অনেক ভালো.. চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার যদি ব্যবহার করতেই হয় তবে চুলের দু-তিন ইঞ্চি দূরে ধরুন ড্রায়ার টি..
vii.. খুশকি কমাতে ব্যবহার করতে পারেন ভেষজ উপাদান.. যেমন-মসুর ডাল বেটে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন.. জবা ফুল বেটে লাগাতে পারেন চুলের গোড়ায়.. এতে চুল মজবুত ও কালো হয়..
viii.. যাদের চুল তেলতেলে তারা লেবুর রস,ডিম,পেঁয়াজের রসের মিশ্রণে তৈরি করতে পারেন চুলের প্যাক.. চুলে লাগিয়ে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট রাখতে পারেন.. তারপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে..
ix.. চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি চুল পড়া রোধ এবং সাইনি রাখতে প্রচুর ঘুম ও ভালো খাবার অত্যন্ত জরুরি..
x.. খেয়াল রাখতে হবে চুল যেন ঘেমে না যায় এবং অনেকক্ষণ ভেজা না থাকে.. তাতে চুল তো চটচটে হবেই, খুশকিসহ আরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে.. তাই চুল আবদ্ধ রাখা যাবে না বেশিক্ষণ..
xi.. আপনি যদি চুলে কালার ব্যাবহার করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ব্যাবহার করতে হবে..
xii.. আপনি যদি সাতার অথবা জিমে যান প্রতিদিন অবশ্যই চুল ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে..
xiii.. চুল অবশ্যই ঠাণ্ডা এবং ভালো পানিতে ধুতে হবে..
xiv.. ধূমপান, ক্যাফিন এবং ঝাঁজ যুক্ত পানীয় বর্জন করুন.. এতে আপনার চুল দীর্ঘ ও মজবুত থাকবে.
collected: From FB