Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - chhanda

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 20
62
দুঃস্বপ্ন দেখার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। রাতে ঘুমুতে গেলে অনেকেই দুঃস্বপ্ন দেখার সমস্যায় পড়ে ঠিকমতো ঘুমুতে পারেন না। অনেকের এই দুঃস্বপ্নের তীব্রতা এতোটা ভয়াবহ হতে পারে যে মানসিক সমস্যা এবং নার্ভাস ব্রেকডাউনের শিকার হয়ে থাকেন। বিশেষ করে কম বয়েসি মানুষ যারা দুঃস্বপ্নের ভয়াবহতা সহ্য করতে পারেন না তাদের এই সমস্যায় বেশি পড়তে দেখা যায়।

স্বপ্ন দেখা অনেকাংশেই আমরা নিজেরা নিয়ন্ত্রণ করে থাকি। কিছু সময় আমাদের অবচেতন মন আমাদের দুঃস্বপ্ন দেখায়, বাকি বেশিরভাগ দুঃস্বপ্নই আমরা নিজেদের ভুলে দেখে থাকি। তাই দুঃস্বপ্নের ভয়াবহতা থেকে মুক্তি থাকতে আমাদেরই কিছু কাজ করতে হবে।

মন থেকে সকল ভয় দূর করার চেষ্টা করুন
কোনো বিষয় নিয়ে ভয় পেলে এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে দুঃস্বপ্ন বেশি দেখা হয়। তাই যে বিষয়টি নিয়ে ভয় পাচ্ছেন তা মন থেকে দূর করার চেষ্টা করতে থাকুন। নিজে নিজে দূর করতে না পারলে পরিবার বা বন্ধুবান্ধবের সহায়তায় এই ভয় দূর করার চেষ্টা করুন। দেখবেন দুঃস্বপ্ন দেখা কমে যাবে।

দুঃস্বপ্ন দেখার বিষয়টিকে অন্যরকম দৃষ্টিতে দেখার চেষ্টা করুন
দুঃস্বপ্ন নিয়ে বেশি ভাবা এবং বেশি দুঃস্বপ্ন দেখার কারণে নার্ভাস ব্রেকডাউন হতে পারে। তাই সমস্যা ছোটো থাকতেই তা সমাধান করার ব্যবস্থা নিন। দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম ভেঙে গেলে কি দেখেছেন তা লিখে ফেলুন খাতায়। এবং তা মজার দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার চেষ্টা করুন। এতে করে দুঃস্বপ্ন সম্পর্কে ভয়ের ধারণা পাল্টে যাবে আপনার মধ্যে।

ঘুমের সময় নির্দিষ্ট রাখুন
প্রতিদিন একই সময় ঘুমুতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করুন। কারণ ঘুম কম হলে কিংবা ঘুমের সময়ের হেরফের হলেও মানুষ দুঃস্বপ্ন দেখে থাকেন। ঘুমের একটি নির্দিষ্ট সময়ই দুঃস্বপ্ন দেখা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

রাতের বেলা ভয়ের কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন
অনেকেরই রাতের বেলা জেগে মুভি বা নাটক দেখার অভ্যাস রয়েছে। এই জিনিসটি মানুষের স্বপ্নের ওপর সবচাইতে বেশি প্রভাব ফেলে থাকে। নাটক বা মুভি দেখার অভ্যাস বদলাতে না পারলে ভয়ের কোনো কিছু দেখার অভ্যাসটি পাল্টে ফেলুন। হাসি বা রোম্যান্টিক কোনো নাটক বা মুভি দেখুন রাতের বেলা।

ঘুমের অবস্থান বিষয়ে নজর দিন
উল্টোপাল্টা হয়ে ঘুমালে কিংবা বিছানা বাদে অন্য কোথাও ঘুমালে দুঃস্বপ্ন বেশি দেখা হয়। তাই এই ব্যাপারে নজর দিন। আরামদায়ক বিছানা ব্যবহার করুন ঘুমানোর জন্য। সঠিক ভাবে বাম দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। কারণ মাথা, ঘাড় ও হাত পায়ের অবস্থান উল্টোপাল্টা হলে অনেকে দুঃস্বপ্ন দেখে থাকেন।

63
প্রতিদিন নানান সমস্যায় আমাদের মনটা বিষণ্ণ হয়ে থাকে। অফিসের ঝামেলা, সাংসারিক ঝামেলা, নানান রকমের অশান্তিতে আমাদের জীবন হয়ে যায় অশান্তির। দিন শেষে তাই অস্থিরতা নিয়ে ঘুমাতে যেতে হয় কমবেশি সবারই। মানসিক এই চাপ কমানোর আছে কিছু অসাধারণ উপায়। জেনে নিন উপায়গুলো।

রূপকথার গল্প পড়ুন বা সিনেমা দেখুন
মানসিক চাপ কমানোর জন্য ছোটবেলার মতো রূপকথার গল্প পড়তে শুরু করুন। ছোটবেলার সেই দিনগুলোর কথা মনে আছে যখন রূপকথার মতো সুন্দর মনে হতো জীবনটাকে? রূপকথার গল্প পড়লে বা সিনেমা দেখলে আপনার কাছে জীবনটাকে অনেকটাই সহজ মনে হবে। জীবনের নেতিবাচক দিকগুলোর চাইতে ইতিবাচক দিকগুলো বেশি চোখে পড়বে আপনার।

খেলনা দিয়ে খেলুন
মানসিক চাপ অতিরিক্ত বেড়ে গেলে খেলনা দিয়ে খেলুন। অথবা ভিডিও গেমস খেলতে পারেন। রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি অথবা হেলিকপ্টার কিনুন। কিংবা বারবি পুতুলের ঘর কিনে ফেলতে পারেন। কিংবা কম্পিউটার বা প্লে স্টেশন কিনে খেলুন। অবসরে এসব শিশুতোষ খেলাধুলা করলে আপনার মনটা অনেকটাই হালকা হয়ে যাবে। আনন্দে ভরে যাবে আপনার মন।

রিলাক্সিং মিউজিক শুনুন
ইউটিউবে কিংবা সাউন্ড ক্লাউডে নানান রকমের রিলাক্সিং মিউজিক পাওয়া যায়। আপনার পছন্দমতো এরকম কোনো মিউজিক ছেড়ে রুমের লাইট নিভিয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে দিন। এতে আপনার মনটা অনেকটাই শিথিল হবে। মানসিক অস্থিরতা কমে যাবে অনেকটাই।

মন ভরে খাওয়া দাওয়া করুন
নিজেকে মন ভরে খাওয়ান। নিজের পছন্দের খাবারগুলো খান। প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকলে ডায়েটিং করবেন না। ডায়েটিং না করে নিজের পছন্দের খাবারগুলো খেয়ে নিন। এতে আপনার মন ভালো থাকবে। সেই সঙ্গে মানসিক চাপ থেকেও মুক্তি পাবেন অনেকটাই।

নিজেকে উপহার দিন
নিজেকে মাঝে মাঝে উপহার দেয়ার অভ্যাস করুন। কেবল অন্যের খুশির কথা না ভেবে নিজের খুশিকেও প্রাধান্য নিন। আপনি যে জিনিসগুলো পছন্দ করেন সেগুলো নিজের জন্য কিনুন। নিজেকে নিজের পছন্দের স্থানে বেড়াতে নিয়ে যান। পছন্দের বই কিনে পড়ুন। সব মিলিয়ে নিজেই নিজের সবচাইতে ভালো বন্ধু হয়ে যান। এতে আপনার মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যাবে। সেই সঙ্গে নিজের সঙ্গে নিজের কাটানো আনন্দময় সময়গুলো আপনার আত্মবিশ্বাস ও মানসিক শক্তি বাড়িয়ে দিবে অনেকখানি।

64
না ঠাণ্ডা না গরম, ঋতু পরিবর্তনের এই বিরক্তিকর সময়ে নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা লেগেই রয়েছে। সব চাইতে বেশি যে সমস্যার সম্মুখীন কমবেশি সকলেই হয়ে থাকেন তা হচ্ছে সর্দি কাশি। এবং ঝামেলা অনেক বেশি হয় যখন এই সর্দি কাশি বুকে বসে যায়। নানা ধরণের ঔষধেও এই যন্ত্রণাদায়ক সর্দি-কফের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না।

প্রাচীনকালে মানুষজনের এইধরনের বুকে বসে যাওয়া সর্দি-কফের চিকিৎসায় ঘরোয়া প্রাকৃতিক পদ্ধতিই ব্যবহার হতো। এবং বেশ দ্রুতই মুক্তি পাওয়া যেতো এই সমস্যা থেকে। তাই আজকে জেনে নিন ঘরে তৈরি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কফ সিরাপ তৈরির পদ্ধতি। সব চাইতে ভালো বিষয় হছে, বাজারে যেসকল কফ সিরাপ পাওয়া যায় তা খেলে যে ঘুম ঘুম ভাব আসে এই প্রাকৃতিক কফ সিরাপে এই ধরণের সমস্যা একেবারেই হয় না। এবং বেশ দ্রুত আপনি মুক্তি পেয়ে যাবেন বুকে জমে থাকা সর্দি থেকে। বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য এটি বেশ কার্যকরী একটি প্রাকৃতিক ঔষধ।

উপকরণঃ

– ১ টেবিল চামচ যষ্টিমধু
– ১ টেবিল চামচ তিল
– ১ স্লাইস লেবু
– ২৫০ মিলি লিটার পানি
– ২৫০ গ্রাম ব্রাউন সুগার (হালকা ভেজে তৈরী করতে পারেন এটি অথবা ১ কাপ ম্যাপেল সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন)

পদ্ধতিঃ

– পানি একটি প্যানে ঢেলে চুলায় গরম হতে দিন। এতে দিন ব্রাউন সুগার বা ম্যাপেল সিরাপ। পানির সাথে পুরোপুরি গলিয়ে মিশিয়ে নিন।
– এরপর চুলার আঁচ একেবারে কমিয়ে দিয়ে বাকি উপকরণ গুলো দিয়ে দিন। অল্প আঁচে ১৫ মিনিট চুলায় রেখে জ্বাল দিতে থাকুন মিশ্রণটিতে।
– ১৫ মিনিট পর চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে আলাদা করে নিন।
– প্রতিদিন ৩ বার ১ টেবিল চামচ করে এই সিরাপটি খান। যতোদিন পর্যন্ত বুকের সর্দি একেবারে দূর হয়ে যাচ্ছে এভাবে খেতে থাকুন। দেখবেন বেশ দ্রুতই সর্দি থেকে মুক্তি পাবেন।
– এই সিরাপটি ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করুন।

65
আজকাল চুল পড়ে যাওয়া, চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা কার নেই? কমবেশি সকলেই এটা নিয়ে দিশাহারা। এত কিছু করেন, তবু যেন চুলগুলোকে রক্ষা করা যায় না। আর ফলাফল হচ্ছে অকালে চুল পড়ে টেকো হয়ে যাওয়া। আপনার সাধের চুলগুলোকে কীভাবে বাঁচাবেন? কীভাবে মাথায় নতুন চুল গজাবেন? সমাধান আছে হাতের নাগালেই। না, দামী দামী ওষুধ আর পার্লারের ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন নেই। আপনার মাথায় চুল গজাতে সাহায্য করবে একটি সাধারণ ও অল্প মূল্যের তেল। শুধু চুল নয়, চোখের পাপড়ি আর ভ্রু ঘন করতেও এই তেল দারুণ কার্যকরী!

হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন। আমরা বলছি ক্যাস্টর অয়েলের কথা। ক্যাস্টর অয়েল কোন অপরিচিত জিনিস নয়, বরং অনেকেই চেনেন। কিন্তু এটা জানেন না যে নতুন চুল গজাতে এই তেল দারুণ উপকারী। ক্যাস্টর অয়েলে আছে রিসিনোলেইক এসিড যা নতুন চুল, ভ্রু, চোখের পাপড়ি গজাতে অত্যন্ত সহায়ক। এছাড়াও চুলের রুক্ষ্মতা দূর করে চুলকে মোলায়েম করে তুলতে সহায়তা করে এই তেল।

কীভাবে ব্যবহার করবেন?
ক্যাস্টর অয়েল একটানা ব্যবহার করলে হবে না, করতে হবে নিয়ম মেনে। সপ্তাহে একদিন করে টানা ৮ সপ্তাহ ব্যবহার করুন এই তেল। ক্যাস্টর অয়েল মধুর মত ঘন, প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা হতেই পারে।

ব্যবহার করার পদ্ধতি বেশ সোজা। ক্যাস্টর অয়েল নিন, এতে যোগ করতে পারেন একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ভেতরকার তরল। চুল লম্বা হলে একাধিক ক্যাপসুল দিন। এরপর এত তেল রাতে ঘুমাবার আগে ভালো করে মাথায় মাখুন। বিশেষ করে চুলের গোঁড়ার ত্বকে ম্যাসাজ করে লাগান। সারারাত এই তেল চুলে থাকতে দিন। সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন। কোন বাড়তি কন্ডিশনার লাগবে না।

কোথায় পাবেন, কেমন দাম?
যে কোন ফার্মেসীতে ও সুপারশপে ক্যাস্টর অয়েল পাবেন আপনি। দেশি-বিদেশি দুই রকমই পাওয়া যায়। দেশি তেলগুলো দামে বেশ সস্তা। মোটামুটি ১০০ টাকার কমে আপনি এক বোতল পাবেন যা ব্যবহার করতে পারবেন ১ মাস! বিদেশিগুলোর দাম একটু বেশি। মানেও একটু ভালো।

তাহলে আর দেরি কেন, চুলের জন্য বাড়তি চর্চা শুরু করে যাক আজই। পাতলা হয়ে যাওয়া চুলগুলো আবার হয়ে উঠুক ঘন।
(যাদের বংশগত কারণে বা কোন অসুখের জন্য টাক পড়ছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আসলে কোন চিকিৎসাই কাজে দেবে না। প্রয়োজন আগে অসুখের চিকিৎসা। যাদের চুল পড়ছে স্ট্রেস, যত্নের অভাব, ভুল প্রসাধন ইত্যাদি কারণে; তাঁদের ক্ষেত্রে ক্যাস্টর অয়েল খুব ভালো কাজে দেবে।)

66
সুন্দর ঝলমলে চুল পেতে কে না চান? কিন্তু এই সিল্কি সুন্দর চুলের স্বপ্ন অনেকের ক্ষেত্রেই রয়ে যায় ধরা ছোঁয়ার বাইরে। রুক্ষ্ম আর বিবর্ণ চুল নিয়ে বিষণ্ণতায় ভোগেন অনেকেই। নানা রকম দামী শ্যাম্পু আর এটা ওটা ব্যবহার করেও মেলে না কাঙ্ক্ষিত ফল। তবে কী করবেন? করতে হবে ছোট্ট একটি কাজ। দেয়া হলো তিনটি দারুণ উপায়। বেছে নিন নিজের পছন্দমত আর নিয়মিত করুন। বদলে যাবে চুলের চেহারা।

চায়ের লিকার থেরাপি
ঝলমলে চুলের জন্য দারুণ কাজ করে চায়ের লিকার। চুল যেমনি হোক না কেন তৈলাক্ত, শুষ্ক বা স্বাভাবিক- এই চায়ের লিকার মানিয়ে যাবে খুব সহজে।

এটা তৈরির জন্য দুই কাপ পানি নিন। তার মাঝে ৬ টেবিল চামচ ফ্রেশ চা পাতা দিন। এটাকে এখন অল্প আঁচে চুলায় ফুটতে দিন। ফুটে ফুটে লিকার ঘন হবে। এবং দুই কাপ পানি কমে এক কাপের কম হলে বুঝবেন যে রেডি। এখন এটাকে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে নিন। শ্যাম্পু করার পর ভেজা চুলে এই মিশ্রণ মাখুন। ৫ মিনিট পর সাধারণ পানিতে ধুয়ে ফেলুন।

ভিনেগারে চুলের চমক
শ্যাম্পু করে ফেলছেন? এবার ভিনেগার মেশানো পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল। আধা কাপ ভিনেগার এক মগ পানিতে মিশিয়ে নিন। তারপর সেটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু করা চুল। ৫ মিনিট পর আবার একটু স্বাভাবিক পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। শুকিয়ে নিলেই পাবেন ঝলমলে চুল।

বেকিং সোডায় উজ্জ্বল চুল
নিস্প্রান চুলকে ঝলমলে করে তুলতে বেকিং সোডার কোন বিকল্প নেই। এ কাপ হালকা গরম পানির মাঝে ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। শ্যাম্পু করা ভেজা চুলে এই মিশ্রণ লাগান। ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এবার চুলের চমক দেখে নিজেই অবাক হয়ে যাবেন!

67
দেহের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া সবার জন্যই মাথা ব্যথার কারণ। একটু মুটিয়ে গেলেই আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। কিভাবে কি করলে আমাদের ওজন কমবে সেই চিন্তায় আমাদের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। জিম করা থেকে শুরু করে ক্রাশ ডায়েটও আমরা করে থাকি। কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার আছে যা প্রতিদিন নিয়ম করে খেলে এবং নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই আপনি থাকবেন সবসময় ফিট। আজকে চলুন জেনে নিই সেই খাবার গুলো সম্পর্কে।

১। ওটসঃ ওটসের স্বাদ খুব ভালো না হলেও এটি আপনার ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। এটি আপনার ক্ষুধা নিবারন করে। ওটসে আছে ফাইবার আমাদের দেহের কলেস্টোরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

২। ডিমঃ ডিম হল প্রচুর প্রোটিনের উৎস এবং এতে ক্যালোরিও থাকে অনেক কম পরিমানে। ডিম আমাদের দেহে সুস্থ পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং প্রয়োজনীয় কলেস্টোরলের মাত্রা বাড়ায়।

৩। আপেলঃ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি। মূল কথা হলো আপেলে আছে প্যাকটিন উপাদান যা আমাদের দেহকে চর্বির কোষ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

৪। কাঁচা মরিচঃ কাঁচা মরিচে আছে ক্যাপসেসিন যা আমাদের দেহ গঠনের কোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খুব দ্রুত শরীর থেকে ক্যালরি দূর করে।

৫। রসুনঃ রসুনে আছে অ্যালিসিন উপাদান যা আমদের দেহের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে ও অপ্রয়োজনীয় কলেস্টোরল প্রতিরোধ।

৬। মধুঃ ওজন কমাতে মধুর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে কিছুদিন খেয়েই দেখুন, এর উপকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন।

৭। গ্রিন টিঃ ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টিও খুব ভালো। কারণ গ্রিন টিতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসুইচ যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ কাপ করে গ্রিন টি পান করুন ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য।

৮। গম পাতাঃ গম পাতার রস আমাদের দেহের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।

৯। টমেটো: টমেটো খুব দ্রুত আমাদের দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। টমেটো আমাদের ক্যান্সারের হাত থেকেও রক্ষা করে। তাই খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন টমেটো রাখুন।

১০। ডার্ক চকলেটঃ ডার্ক চকলেটে আছে ফ্ল্যাভানয়েড ও অ্যান্টিইনফ্লেমাটরি উপাদান যা রক্তের কলেস্টোরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তের সেরোটোনিন বৃদ্ধি করে ও চর্বি দূর করতে সাহায্য করে।

68
সাজ-পোশাকে সকলেই নিজেকে একটু স্টাইলিশ দেখাতে চান। আজকালকার যুগে আকর্ষণীয় দেখাবার জন্য খুব সুন্দর হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না, একটু স্টাইলিশ লুকেই আপনি নিজেকে অনেক সুন্দর ও আকর্ষণীয় দেখাতে পারেন। কিন্তু স্টাইলিশ সাজ-পোশাক মানেই যে অনেক টাকা খরচ করে দামী কিছু কিনে নিজেকে সাজাতে হবে তা কিন্তু নয়। আপনি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে সামান্য অর্থ খরচ করেই নিজেকে অনেক স্টাইলিশ দেখাবে পারবেন। ভাবছেন কীভাবে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সহজ কিছু ট্রিকস।

শুধুমাত্র ব্র্যান্ডের পোশাক পড়ার অভ্যাস ছেড়ে নিন
শুধুমাত্র দামী ব্র্যান্ডের পোশাকেই আপনি স্টাইলিশ লুক পাবেন, এই চিন্তা একেবারে ছেড়ে দিন। নিজের খরচ বাঁচাতে চাইলে সোজা চলে যান নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চাঁদনীচক, হকার’স মার্কেট এলাকায়। বেশ কম দামে অনেক স্টাইলিশ পোশাক কিনতে পারবেন। এবং নিজের লুকটাকেও করতে পারবেন স্টাইলিশ।

সেল চলাকালীন সময়ে কাপড় কিনুন
আপনার যদি ব্র্যান্ডের পোশাকের প্রতি মনোযোগ বেশি থাকে, তাহলে হুটহাট জিনিস কিনে না ফেলে একটু অপেক্ষা করবেন। সেল সব বড় বড় ব্র্যান্ডের দোকানেই দিয়ে থাকে। সেলের জন্য অপেক্ষা করুন। সেল সিজন শুরু হলেই পোশাক কিনে ফেলুন।

পুরোনো পোশাক সব ফেলে দেবেন না
অনেকেই পুরোনো সব কিছুই ফেলে দেন। এই কাজটি করবেন না। পুরোনো অনেক কিছু দিয়েই বেশ ভালো কিছু তৈরি করে ফেলা যায়। যেমন, পুরনো ওড়না দিয়ে সুন্দর স্কার্ফ তৈরি করে ফেলতে পারেন, পুরোনো কাপড়ের কিছু অংশ নতুন কাপড়ে ডিজাইন করে নতুন করে ডিজাইন করে নিতে পারেন অনেক পোশাক। তাই বুঝে শুনে পুরোনো কাপড় ফেলুন।

ছোটোখাটো জিনিস সেলাই করা শিখে ফেলুন
অনেক সময় সামান্য একটু সেলাই খুলে যাওয়া, কিংবা চলার পথে একটু টান লেগে কোনা ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে পোশাক বাদ দিয়ে দিতে হয়। আবার পোশাক কিনে নিলে তা অলটার করানোর জন্য দর্জির কাছে দৌড়তে হয়। এতোসব ঝামেলা বাদ দিয়ে নিজেই শিখে ফেলুন ছোটোখাটো সেলাইয়ের টেকনিক। বেশ পয়সা বেঁচে যাবে।

69
Pharmacy / Re: Allergy myths are alive and well
« on: November 30, 2014, 04:55:11 PM »
thank u for the post

70
effective post but always forget to do it

71
You need to know / Re: 40 ways to say very good
« on: November 30, 2014, 04:52:38 PM »
so helpful post

72
ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে আবহাওয়ার কারণেই চুলে খুশকির উপদ্রব অনেক বেড়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে কমবেশি সকলেই খুশকির যন্ত্রণায় ভুগে থাকেন। এর মূল কারণ হচ্ছে রুক্ষ আবহাওয়া এবং পরিবেশের ধুলোবালি যা মাথার ত্বকে খুশকির উপদ্রব বাড়ায়।
তবে খুশকির উপদ্রব দ্রুত দূর করার রয়েছে বেশ কিছু কার্যকরী ঘরোয়া উপায়। একটু সময় বের করে নিয়ে এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করলে মুক্তি পাবেন যন্ত্রণাদায়ক খুশকির হাত থেকে।

১) বেকিং সোডার ব্যবহার

মাথা ভালো করে পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। এরপর বেকিং সোডা আঙুলের ডগায় লাগিয়ে পুরো মাথার ত্বকে ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর চুল পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। শ্যাম্পু দেবেন না। পরের দিন শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলবেন। সপ্তাহে ১ বার ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন।

২) নারকেল তেল ও লেবুর রসের ব্যবহার

৩ টেবিল চামচ নারকেল তেল ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায়, মাথার ত্বকে ভালো করে ঘষে লাগিয়ে ম্যাসাজ করে নিন। ২০-২৫ মিনিট চুলে রেখে সাধারণভাবে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহারে দ্রুত খুশকির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

৩) সাদা ভিনেগারের ব্যবহার

সাদা ভিনেগার পুরো চুলে ও মাথাত ত্বকে তেলের মতো করে লাগিয়ে নিন। একটু বেশি করে লাগিয়ে নেবেন মাথায়। একটি তোয়ালে দিয়ে পুরো মাথা পেঁচিয়ে সারারাত রাখুন। পরের দিন সকালে চুল ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু করে। সপ্তাহে ২ বার করুন, খুশকি দ্রুত দূর হবে।

৪) অ্যাসপিরিন ট্যাবলেটের ব্যবহার

৩ টি অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট গুঁড়ো করে নিন। ১ টেবিল চামচ ভিনেগারে এই ট্যাবলেট গুঁড়ো গুলিয়ে নিয়ে মাথার ত্বকে ঘষে লাগিয়ে নিন। দেড় ঘণ্টা মাথায় রেখে মিশ্রণটি ধুয়ে ফেলুন পানি দিয়ে। খুশকির সমস্যা দ্রুত গায়েব হয়ে যাবে।

৫) মারাত্মক খুশকির সমস্যার জন্য মেথির ব্যবহার

মেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে নিয়ে বেটে নিন ভালো করে। ছেঁকে নেয়া পানি ফেলে দেবেন না। এবার বেটে নেয়া মেথি চুলের গোঁড়ায় মাথার ত্বকে ভালো করে লাগিয়ে নিন। ৩-৪ ঘণ্টা রেখে চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। চুল ধোয়ার পর মেথি ভিজিয়ে রাখা পানি দিয়ে সব শেষে চুল ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে ২ বার করুন। অনেক বেশি খুশকির সমস্যা থাকলেও তা দূর হয়ে যাবে।

73
Nutrition and Food Engineering / Re: মসলা চা
« on: November 26, 2014, 04:30:04 PM »
must try it.. but Curry pata sounds different

74
helpful post ... must do it in the weekend

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 20