Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mukul Hossain

Pages: 1 2 [3] 4
31
Fast Food / How to make fusca?
« on: February 06, 2015, 09:13:38 AM »
ফুসকা
উপকরনঃ
ময়দা ১ কাপ
সুজি ১/৪ কাপ
তালমাখনা ১ চা চামচ
লবন ১/২ চা চামচ
পানি ১/২ কাপ
তেল ভাজার জন্য
প্রণালীঃতেল বাদে সব উপকরণ একসাথে মেখে একটু শক্ত ডো বানিয়ে ১৫/২০ মিনিট ঢেকে রাখতে হবে , তারপর রুটির মত বেলে ছোটো গোল গোল করে কেটে নিতে হবে , রুটি গুলো পাতলা হবে না। ফুচকা গুলো গরম ডুবো তেলে মাঝারি আচে মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। ফুচকা ভাজার সময় যখন গরম তেলে দেয়া হবে ফুচকা একটু চেপে ধরতে হবে তাহলে ফুলে উঠবে।
পুরের জন্যঃ
ডাবলি/ বুট সেদ্ধ ১ কাপ
আলু সেদ্ধ ছোটো টুকরা করা ১ টি
ধনে পাতা কুচি
পেয়াজ ও কাচামরিচ কুচি
শসা কুচি
ডিম সিদ্ধ কুচি ১ টি
চটপটি মশলা পরিমান মত
প্রণালীঃ
সব উপকরন একসাথে দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। এখন ফুচকার মাঝে একটু ভেঙ্গে পুর দিতে হবে, তেতুল এর টক দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
তেতুল টক এর জন্যঃ
তেতুল এর কাথ ১/৪ কাপ
টক দই ২ টেবিল চামচ
চিনি
বিট লবন
লবন
ভাজা জিরার গুড়া
পরিমান মত পানি দিয়ে টক বানাতে হবে ,লাল শুকনা মরিচ ভাঙ্গা (ইচ্ছা ) দিতে পারেন।


32
কিশমিশের উপকারিতাঃ

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

33
♛ জরুরিঃ সংরক্ষনের জন্য পোস্টটি আপনার টাইমলাইন এ শেয়ার করে রাখুন ♛

»» শাহী চিকেন রেজালা ««

উপকরনঃ

► মুরগী - ১ কেজির ২ টি (১৬ পিস হবে)
► সয়াবিন তেল - ১ কাপ
► হলুদ গুঁড়া- ১ চা চামচ
► শুকনা মরিচের গুঁড়া -১ টেবিল চামচ
► গরম মসলা- পরিমান মতো
► আদা বাটা - ১ চা চামচ
► রসুন বাটা - ১ চা চামচ
► আলু বোখারা - ২০০ গ্রাম
► পেঁয়াজ বাটা - আধা কেজি
► পোস্তদানা বাটা ১/২টেবিল চামচ,
► তেজ পাতা ১টি,
► দারচিনি ২ টুকরা,
► এলাচ ২টি,
► টক দই - ১ পোয়া
► কেওড়া জল ১ টেবিল চামচ
► লবন-পরিমান মতো
► জিরা বাটা ১ টেবিল চামচ

প্রণালিঃ

► মুরগীর মাংসের টুকরা গুলো ভালো করে পরিষ্কার করে একটি হাঁড়ির মধ্যে রাখুন। তারপর তেল সহ সব উপকরণ মাংসের সাথে মেশান। তারপর এক কাপ পরিমান পানি মাংসে ঢালুন। গরম মশলা দিন।

► এবার হাঁড়ি চুলায় বসান। কিছু সময় পর ঢাকনা খুলে চামচ দিয়ে নেড়ে দেখুন সব ঠিক আছে কিনা। যদি সব ঠিক থাকে তাহলে কিছু সময় আঁচে রাখুন।

► আবার কিছু সময় পর নাড়া দিয়ে দেখুন মাংস সিদ্ধ হয়েছে কিনা,যদি সিদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। আবার সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

34
Fruit / শীতকালীন রোগ ও প্রতিকার
« on: December 18, 2014, 11:12:10 AM »
পৌষ ও মাঘ এই দু’মাস শীতকাল। শীত নিয়ে আসে খেজুর রস, পিঠা-পুলি ও নতুন নতুন সুস্বাদু সবজি। আবার শীত মানুষকে চরমভাবে ভোগায়। শীতে নানান অসুখ-বিসুখ মানুষকে অস্বস্তিতে ফেলে। যেমন সর্দি-কাশি-হাঁচি ও নিঃশ্বাসে কষ্ট। এ সময় একবার ঠাণ্ডা লাগলে না সারার প্রবণতাসহ বিভিন্ন শ্বাসতন্ত্রজনিত রোগ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তেমন কিছু রোগ সম্পর্কে জেনে রাখুন

অ্যালার্জি ও অ্যাজমা :
উল্লিখিত রোগ দুটি অনেক ক্ষেত্রে একসঙ্গে হয়, যদিও কোনোটির প্রকাশ আগে হতে পারে। শীতকালে অ্যালার্জি ও অ্যাজমা স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়। বারবার সর্দি-হাঁচি-কাশির সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বুকে চাপ সৃষ্টি করে ও আওয়াজ হয়। এ সময় ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতাও বেড়ে যায়।

যে সব কারণে অ্যালার্জি হয় সে সব থেকে দূরে থাকা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যালার্জির ওষুধ, নাকের স্প্রে, বিশেষ ক্ষেত্রে ইনহেলারও ব্যবহার করতে হতে পারে। শীতের সময় অনেকের সাইনোসাইটিসের সমস্যাও দেখা দেয়। বারবার মাথা ধরা, সর্দি-কাশির প্রবণতা, কাশতে কাশতে বমি হওয়া, জ্বর ইত্যাদি সাইনোসাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কোনো কিছুতে অ্যালার্জি থাকলে সেদিকে নজর দিতে হবে। অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিকস খাওয়াও জরুরি। তবে সাবধান তা যেন অতিরিক্ত না হয়।ভাইরাস জ্বর : শীতকালে ভাইরাস জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। বিভিন্ন ভাইরাস; যেমন— অ্যাডিনোভাইরাস, রাইনোভাইরাস ইনফ্লুয়েঞ্জা। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও যাদের শরীরে অন্য রোগ; যেমন— ডায়াবেটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস আছে, তাদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম, প্রচুর তরল জাতীয় খাবার; বিশেষত খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, লেবু-চিনির শরবত খুবই উপকারী। এ রোগে আক্রান্ত হলে ঠাণ্ডা পানীয় ও আইসক্রিম সম্পূর্ণ নিষেধ, প্যারাসিটামলজাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরে থাকতে হবে। ছয় মাস বয়সের পর শিশুকে ও যাদের ক্রনিক ডিজিস আছে তাদের ভ্যাকসিন দেওয়া যেতে পারে।

ফুসফুসের সংক্রমণ বা ল্যাঙ ইনফেকশন :
 ফুসফুসের সংক্রমণকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ— যা সাধারণত ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। আর লোয়ার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ— যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়াও হতে পারে।
ফুসফুস সংক্রমণের লক্ষণ হলো জ্বর, কাশি, কফ, শরীর ব্যথা ও বমি বমি ভাব। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে সর্দি-হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়ার লক্ষণও দেখা দিতে পারে। সাধারণত শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে এগুলো বেশি দেখা যায়।

শীতকালে সাধারণত আনন্দ ও ছুটি কাটানোর সময়। তাই একটু সতর্ক হলে উপরোক্ত স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে মুক্ত ও সুস্থ থাকা যায়।

35
Reduce Fat /Weight Loss / Top ten food reduce for fat
« on: June 16, 2014, 07:47:57 PM »
ট্যাভেলার্স ডায়েটিশনে’ দেওয়া তার তালিকার খাবার গুলো হচ্ছে কাজুবাদাম, তরমুজ, মটরশুটি, সবুজ শাক-সবজি, শশা, আভাকাডো, যব বা জই, পানি, আপেল ও পিপারমেন্ট।

কাজুবাদাম:
দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ। কাজুবাদামে যে ক্যালটির আছে তা মেদ তৈরিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।

তরমুজ:
তরমুজে রয়েছে ৮২ শতাংশ পানি। শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি। পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।
মটরশুটি:
নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।
সবুজ শাক সবজি:
একটি স্লিম শরীরের অধিকারী হতে চাইলে সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই।  বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।
শশা:
শশার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। এ কারণে শশা খুবই ঠাণ্ডাজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।
আভাকাডো(নাশপাতি):
বিভিন্ন অত্যাবশ্যক পুষ্টিতে ভরপুর আভাকোডা (নাশপাতি জাতীয় ফল বিশেষ)। আঁশওয়ালা এ ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না, সঙ্গে পেটের চর্বি দ্রুত কমিয়ে ফেলে।
যব বা জই:
আকষর্ণীয় শরীরের অধিকারী হতে চাইলে নাস্তার প্লেটে ওট ( যব বা জই) রাখুন। ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।
পানি:
মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।
আপেল:
আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খান।

পিপারমেন্ট:
পিপারমেন্টে খেলে হজম শক্তি বাড়ে, মেজাজও ফুরফুর থাকে। মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা।

শুধু মেদ কমানোই নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সহায়ক পিপারমেন্ট।
Source: WWW.banglanews24.com

36
 আপনি কি জানেন, যে মজাদার খাবার খেলেন এর সাথে আরো একটি জিনিস আপনার গলা বেয়ে পাকস্থলিতে গিয়ে পড়ল? আপনি হয়তো কল্পনাই করতে পারছেন না এর সাথে আপনি প্রতিদিন গ্রহণ করছেন ফরমালিন নামের এক মারাত্মক বিষ। জানলেও হয়তো তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না। ভাবছেন এগুলো হয়তো খুব বেশি ক্ষতিকর নয়।

কিন্তু বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা বলছে, ফরমালিন আপনার শরীরে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে আপনার শরীরে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন মরণব্যাধি সৃষ্টি করে আপনাকে ঠেলে দিচ্ছে মৃত্যুর পথে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ ও বাংলাদেশ ভোক্তা সমিতির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪০০ টন ফরমালিন মেশানো হচ্ছে মাছ, দুধ, শাকসবজি, ফলমূলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে।যার পুরোটাই বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করছে আপনার শরীরেই।

ক্যান্সার মানুষের অন্যতম প্রধান মরণব্যাধি। যা কখনোই পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য নয়। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টিতে ফরমালিন দায়ী।

১৯৮৭ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধীন ‘ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার’ গবেষণা করে দেখিয়েছে যে ফরমালিন অত্যন্ত বিষাক্ত পদার্থ যা মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টির জন্য দায়ী।

37
Animals and Pets / Tiger Feeds
« on: February 08, 2014, 10:57:05 AM »

Tiger Feeds

Broiler feeds, layer feeds, breeder feeds, pig feeds, dairy feeds, beef and game supplements, horse feed, game birds, dog food, fish feed, rabbit feed & concentrates.

We are part of the Meadow Feeds group in South Africa. The group produces approximately 100 000 metric tones stock feed per month and is, in terms of nutrition and quality, the market leader in the country. Meadow Feeds receives technical support from the latest stock feed company in the world, Provimi. Our technical agreement with Provimi ensures that we apply the latest technology when producing stock feed.

38
ঈদের স্পেসাল রান্না
গরুর মাংসের কোরমা

উপকরণ:
গরুর মাংস দেড় কেজি,
পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ,
তেল আধা কাপ,
পেঁয়াজবাটা পৌনে ১ কাপ,
আদাবাটা ১ টেবিল চামচ,
রসুনবাটা আধা টেবিল চামচ,
লবণ পরিমাণমতো,
গোলাপজল ২ টেবিল চামচ,
টক দই আধা কাপ,
মিষ্টি দই ২ টেবিল চামচ,
এলাচ ৬টি,
দারচিনি ৮ টুকরা,
ঘি আধা কাপ।( কেউ হলুদ পছন্দ করলে অল্প পরিমানে দিতে পারেন)

প্রণালি:
১। পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে কুঁচি করে কাটতে হবে।

২।মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে।

৩। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে।

৪। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে।

৫। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে।

৬। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত।তারপর নামিয়ে পরিবেশন করুন।

39
Fashion / Different solution from alluvera
« on: August 14, 2013, 04:18:04 PM »
আমরা বিভিন্ন সময় নিজেদের শরীর এবং ত্বকের নানা সমস্যা নিয়ে চিন্তিত থাকি। কেউ হয়তো অনেক মোটা হয়ে যাচ্ছি, ব্যায়াম করার সময় নেই। কারও বা ত্বকে কালো দাগ, ব্রণ বা শুষ্কতা দূর করার উপায় খুঁজছি। আর চুলের সমস্যা তো মনে হয় সবচেয়ে বেশি, চুল পড়ে যাচ্ছে, নিস্তেজ আর রুক্ষভাব কিছুতেই যাচ্ছে না। সত্যি যারা এই সমস্যাগুলোর ভেতর দিয়ে যান, তারাই বোঝেন এটা যে কত কষ্টের অনুভূতি। কিন্তু আপনাদের জেনে ভালো লাগবে, এসব সমস্যার খুব সহজ সমাধান অ্যালোভেরা। এটি একটি প্রাকৃতিক উদ্ভিদ। আমরা স্থানীয়ভাবে অনেকে এটিকে ঘৃতকুমারী বলে জানি।

হজম শক্তি বাড়াতে ও ওজন কমাতে: আমরা যারা ওজন কমাতে চাই, তাদের জন্য বলছি, ওজন কমানোর বিষয়টি নিয়মিত জিম করার ওপর নির্ভর করে মাত্র ১০ শতাংশ। আর বাকি ৯০ শতাংশ নির্ভর  করে আমরা যে খাবারগুলো খাচ্ছি তা ঠিকভাবে হজম হয়ে আমাদের দেহে শক্তি হিসেবে যোগ হচ্ছে না বাড়তি মেদ জমিয়ে আরও মোটা করে তুলছে। প্রতিদিন সকালে ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরার রস পানি দিয়ে মিশিয়ে পান করুন। এতে হজম শক্তি বাড়বে, পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। আর ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ত্বক: অ্যালোভেরা পাতার রস নিয়মিত ত্বকে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং রোদে পোড়াভাব দূর হয়।এটি সব ধরনের ত্বকের জন্যই উপকারি, কারণ এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অতি সংবেদনশীল ত্বক কিংবা ব্রণ ওঠার প্রবনতা যাদের বেশি, তারা এর থেকে অনেক বেশি উপকার পাবেন। বিশেষ করে ত্বক কোমল ও মশৃণ করতে এবং ত্বকে ব্রণের দাগ দূর করতেও অ্যালোভেরার রস দারুণ কাজে দেয়। তুলার বল দিয়ে অ্যালোভেরার রস ত্বকে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন।

চুল: খুশকি দূর করতে মেহেদিপাতার সঙ্গে অ্যালোভেরা মিশিয়ে লাগাতে পারেন চুলে। মাথা যদি সব সময় গরম থাকে তাহলে পাতার শাঁস প্রতিদিন একবার তালুতে নিয়ম করে লাগালে মাথা ঠাণ্ডা হয়৷ অ্যালোভেরার রস মাথার তালুতে ঘষে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ হবে এবং নতুন চুল গজাবে। শ্যাম্পু করার আগে আধা ঘণ্টা অ্যালোভেরার রস পুরো চুলে লাগিয়ে রাখুন। শ্যাম্পু করার পর… চুল থেকে হাত সরাতেই মন চাইবে না।

40
Islam & Science / Dead Sea and history of islam
« on: July 10, 2013, 04:17:50 PM »
Dead Sea/মৃত সাগর ও আসল ইতিহাস ! ►►ডেড সী বা মৃত সাগর কে মৃত
বলা হয় কেন?
কারন এ সাগরে কোন মাছ বা জলজ প্রানি বাঁচে না। কেবল কিছু
ব্যক্টরিয়া ও ছত্রাক জাতীয় অনুজীব
পাওয়া যায়। এ জন্যই একে মৃত সাগর বলে। ►►ডেড সী বা মৃত সাগরে কোন
মানুষ ডুবে যায় না কেন?
সবাই জানে ডেড সী বা মৃত সাগরে কোন মানুষ ডুবে যায় না। কারন
কি তা জানেন?
কারন হল মৃত সাগরে পানির ঘনত্ত্ব খুব বেশি। পানির ঘনত্ত্ব বেশির কারন
হচ্ছে লবন। অন্যান্য মহা সাগরে লবনের
পরিমান শতকরা ৫% – ৬%। কিন্তু এ মৃত সাগরে লবনের পরিমান ২৫% –
৩০%। তাছাড়া এর লবনাক্ততা স্বাভাবিক
সাগরের থেকে ৮.৬ গুন বেশি।
সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৪২০ মিটার(১,৩৭৮ ফিট)
নিচে এটি পৃথিবীর নিম্নতম স্থলভূমি ।
সাগর বলা হলেও এটি মূলত একটি লেক যার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,২৪০ ফুট। এর
দৈর্ঘ্য প্রায় ৬৭ কিলোমিটার
এবং প্রস্থে সর্বোচ্চ ১৮ কিলোমিটার।
এটি মধ্যপ্রাচ্যের জর্দান ও ইসরাঈলের
মধ্যখানে অবস্থিত। উল্লেখ্য, এই জায়গায় লুত (আ:)এর জাতি বাস
করত। তাদের মাঝে সমকামিতা মারাত্মক
আকার ধারণ করেছিল। লুত (আ:) তাদেরকে এ
জঘন্য কর্ম থেকে বিরত থাকতে বলেও কোন
ফল আসে নি। ফলে মহান আল্লাহর
হুকুমে তাদের এলাকা উল্টিয়ে দেয়া হয়। এতে সেখানে একটি সাগরের সৃষ্টি হয়।
আর এটিই বর্তমানে মৃত সাগর বা Dead Sea বলা হয়।
মহান আল্লাহ পাক এটি করে দিয়েছেন এ
জন্য যে যাতে যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর সকল
মানুষ এ থেকে শিক্ষা নিতে পারে।


41
ICT / Mack-book in a new look
« on: June 30, 2013, 09:01:43 PM »

ইন্টেল শক্তিশালী প্রসেসর হ্যাসওয়েলযুক্ত দুটি নতুন ম্যাকবুক এয়ার নোটবুক পৌঁছে গেছে ভারতে। চতুর্থ প্রজন্মের এ ম্যাকবুকে সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর সর্বোচ্চ ব্যাটারি ক্ষমতা। ১১ ইঞ্চির ম্যাকবুক ৯ ঘণ্টা আর ১৩ ইঞ্চির ম্যাকবুক ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ দিতে সক্ষম। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।

নতুন এ দুটি ম্যাকবুকে আছে চতুর্থ প্রজন্মের ১.৩ গিগাহার্টজ ডুয়্যাল কোর ইন্টেল কোরআই ফাইভ প্রসেসর, ৪ জিবি (জঅগ), ডুয়্যাল মাইক্রোফোন, দ্রুতগতির ৮০২.১১এসি ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট সুবিধা।

এ ছাড়াও আছে দুটি ৩.০ ইউএসবি পোর্ট, একটি থানডার বোল্ট পোর্ট। আর ১৩ ইঞ্চির ম্যাকবুকে নতুন সংযোজন এসডিএক্সসি।
১১ ইঞ্চির ১২৮ জিবি ম্যাকবুক এয়ারের দাম ৬৭,৯০০ রুপি। এ একই মডেলে ২৫৬ জিবির ম্যাকবুকের দাম ৮১,৯০০ রুপি।

অন্যদিকে ১৩ ইঞ্চির ১২৮ জিবির দাম ৭৪,৯০০ রুপি। একই মডেলের ২৫৬ জিবির দাম ৮৮,৯০০ রুপি। এরই মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার বাজারে ম্যাকবুক এয়ার নোটবুকের কদর আর চাহিদা দুটোই বেড়েছে। আর স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ অফার দেওয়া হচ্ছে এ ম্যাকবুক এয়ার।

42
Fast Food / শবে বরাতের হালুয়া
« on: June 24, 2013, 09:59:51 AM »
পবিত্র শবে বরাতে আমরা ইবাদতের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের রান্না করি। আর এই রান্নার বড় একটা অংশ নানা স্বাদের হালুয়া। জেনে নিন বেশ কিছু হালুয়া তৈরির পদ্ধতি।

বাদামের হালুয়া

উপকরণঃ কাজু বাদাম ২ কাপ, ছানা ২ কাপ, চিনি ২ কাপ, এলাচ গুঁড়া সিকি চা চামচ, ঘি আধা কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, কিসমিস ১ টেবিল চামচ, কাজু ও পেস্তা বাদাম সাজানোর জন্য।
প্রণালীঃ কাজু বাদাম হালকা ভেজে তিন-চার ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পানি থেকে তুলে কাজু বাদাম ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।  এবার চুলায় পাত্রে ঘি দিয়ে কাজু বাদাম ও ছানা দিয়ে ভাজতে থাকুন এবং চিনি দিন। দ্রুত নাড়তে থাকুন। ময়দা, এলাচ গুঁড়া দিন। হালুয়া হয়ে এলে প্লেটে সাজিয়ে ওপরে কিসমিস, কাজু ও পেস্তা বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

ছোলার হালুয়া

উপকরণ : ছোলার ডাল ৫০০ গ্রাম, দুধ ১ লিটার, চিনি ৭৫০ গ্রাম, ঘি চারভাগের এক কাপ, এলাচ গুঁড়ো , দারচিনি গোলাপজল ১ টেবিল চামচ। কিসমিস ৩ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম কুচি ৩ টেবিল চামচ।

প্রণালী : ছোলার ডাল, দুধ দিয়ে সেদ্ধ করে শুকিয়ে গেলে গরম অবস্থায় বেটে নিতে হবে। কড়াইতে ঘি দিয়ে ডাল বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে চিনি দিয়ে আরো নাড়তে হবে। এলাচ, দারচিনি গুঁড়ো দিতে হবে। হালুয়া তাল বেঁধে উঠলে কিসমিস, গোলাপজল দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে-চেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে বরফি করা চাইলে বড় খাঞ্জায় ঘি লাগিয়ে পেস্তা বাদাম কুচি ছিটিয়ে গরম হালুয়া ঢেলে সমান করতে হবে। ঠাণ্ডা হলে ছাঁচে বসিয়ে বিভিন্ন নকশা করে পরিবেশন করুন।

চকলেট হালুয়া

উপকরণ : সুজি আধা কাপ, বেসন আধা কাপ, চিনি এক কাপ, ঘি আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, চকলেট সিরাপ ১ টেবিল চামচ, জয়ফল, দারচিনি গুঁড়ো সামান্য, ডিম ৩টা, পানি ২ কাপ।

প্রণালী : ডিম, কোকো পাউডার, চকলেট সিরাপ, চিনি ও পানি এক সঙ্গে ব্লেন্ড করুন। কড়াইয়ে ঘি ঢেলে গরম করে সুজি, ঢালুন। সুজি ভাজা হয়ে গেলে বেসন দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর ব্লেন্ড করা মিশ্রণ ঢেলে দিন। পানি শুকিয়ে তেল ওপরে ভেসে উঠলে জয়ফল-দারচিনি গুড়া মিশিয়ে চুলা থেকে নামান। ঠাণ্ডা হলে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

পেঁপের হালুয়া

উপকরণ: ১ কাপ, মাওয়া ১ কাপ, কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ করে বাটা ১ কাপ, চিনি ২ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, গোলাপজল, সবুজ রং    প্রয়োজনমতো, কিসমিস সাজানোর জন্য।

প্রণালী :পাত্রে (প্যান) পেঁপে, ছানা, মাওয়া, চিনি ও ঘি দিয়ে সাথে সবুজ রং দিয়ে কম আঁচে ভুনতে হবে। প্যানের গা ছেড়ে এলে নামান। নামানোর আগে গোলাপজল ছড়িয়ে দিতে হবে। ছাঁচে দিয়ে সন্দেশ তৈরি করে কিসমিস দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

43
Islam / Our Prophet Muhammad (saw)
« on: June 23, 2013, 08:27:57 PM »
The great Love and fidelity between Our beloved prophet and his first wife Khadija

Aisha narrates: "Whenever, Prophet Muhammad (saw) slaughtered a lamb he would say: 'Send this to friends of Khadijah.' Once I asked for the reason of this action and he (saw) replied: 'I like friends of Khadijah as well.'"

After Lady Khadija (sa) demise, Prophet Muhammad (saw) regarded her many times as a great woman. Once, years after Lady Khadija (sa) died, Prophet Muhammad (saw) came across a necklace that she once wore. When he saw it, he remembered her and began to cry and mourn. His love for her never died, so much so, that his later wife Aisha became jealous of her. Once she asked the Prophet Muhammad (saw) if Khadijah (sa) had been the only woman worthy of his love. The Prophet Muhammad (saw) replied: "She believed in me when no one else did; she accepted Islam when people rejected me; and she helped and comforted me when there was no one else to lend me a helping hand."

Prophet Muhammad (saw) always remembered Khadija and moaned, "Never did Allah (SWT) give me a better wife than Khadijah. She hailed my mission at a time when everybody shouted against it. She lent me the support of her conviction when there was hardly a believer. She enlivened my heart when I felt lonely and deserted. Khadijah's love was given to me by Allah (SWT). How could I forget her?"

Narrated Aisha: Once Hala bint Khuwaylid, Khadija's sister, asked the permission of Prophet to enter. On that, the Prophet remembered the way Khadija used to ask permission, and that upset him. He said, "O Allah! Hala!" So I became jealous and said, "What makes you remember an old woman amongst the old women of Quraish an old woman (with a toothless mouth) of red gums who died long ago, and in whose place Allah has given you somebody better than her?"

Prophet Muhammad (saw) became very angry at this
Moreover, al-Bukhari narrated that Aisha confessed: Sahih Bukhari Hadith: Volume 5, Book 58, Number 166:

I did not feel jealous of any of the wives of Prophet as much as I did of Khadija though I did not see her, but the Prophet used to mention her very often, and when ever he slaughtered a sheep, he would cut its parts and send them to the women friends of Khadija.

44
Islam & Science / Hijaab
« on: June 23, 2013, 07:40:28 PM »
Six criteria for Hijaab. According to Qur’an and Sunnah there are basically six criteria for observing hijaab:

1► Extent: The first criterion is the extent of the body that should be covered. This is different for men and women. The extent of covering obligatory on the male is to cover the body at least from the navel to the knees. For women, the extent of covering obligatory is to cover the complete body except the face and the hands up to the wrists. If they wish to, they can cover even these parts of the body. Some scholars of Islam insist that the face and the hands are part of the obligatory extent of ‘hijaab’ All the remaining five criteria are the same for men and women.

2► The clothes worn should be loose and should not reveal the figure.

3► The clothes worn should not be transparent or translucent such that one can see through them.

4► The clothes worn should not be so glamorous as to attract the opposite sex.

5► The clothes worn should not resemble that of the opposite sex.

6► The clothes worn should not resemble that of the unbelievers i.e. they should not wear clothes that are specifically identities or symbols of the unbelievers’ religions.

45


নিত্যদিনের প্রযুক্তিকেন্দ্রিক জীবনকে আরও আধুনিক করে তুলতে গবেষক খাটছেন দিনরাত, অন্তহীন। আর তাতে সামান্য বিরতিতেই আসছে সুফল। এবারে তাই শরীরেই উৎপাদিত উত্তাপকেই ব্যাটারি শক্তিতে রূপান্তরের সফল ঘোষণা দিলেন বিজ্ঞানীরা। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।

শরীরে পরিধানযোগ্য ঘড়ি, চশমা কিংবা ব্রেসলেট থেকেই এখন সরাসরি মোবাইল ফোনের ব্যাটারি চার্জ নিতে পারবে। শরীরের অভ্যন্তরীণ উত্তাপকে যান্ত্রিক শক্তিতে বদলে দিতে এখানে ফ্যাবরিক পর্দাথের ব্যবহার করা হবে। একে ‘ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার’ বলে অভিহিত করছেন বিজ্ঞানীরা।

এ ধরনের শক্তি সঞ্চয় পদ্ধতিতে একবার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন পুরো ৪ ঘণ্টার জন্য চার্জ সরবরাহ করে। আর এটা শরীরের উত্তাপ থেকেই সরাসরি গ্রহণ করা সম্ভব। এ জন্য বাড়তি কোনো ইলেকট্রনিক চার্জের একেবারেই প্রয়োজন নেই। এমনটাই জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা।

এ প্রসঙ্গে অপারটের ভোডাফোনের যোগাযোগ পরিচালক ক্রিস্টিয়ান কাল বলেন, এখন মোবাইল ফোন মানুষের জন্য অবিচ্ছেদ্য জীবনধর্মী পণ্য। তাই একে সব সময়ই সচল রাখার তাগিদ থাকেই। এ প্রয়োজনটা আরও বেশি জোরালো হয় যখন মানুষ নিজের ঘর থেকে কদিনের জন্য বাহিরে যান।

এসব কিছুরই সমাধান এনে দেবে পরিধানযোগ্য রিচার্জেবল ব্যাটারি। এমনকি মানুষ যখর ৮ ঘণ্টার জন্য ঘুমে থাকবে তখনও স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিধানযোগ্য রিচার্জেবল ব্যাটারি আপনার মোবাইল ফোনকে সারাদিনের জন্য পূর্ণ চার্জ করে দেবে।

Pages: 1 2 [3] 4