Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - vcoffice

Pages: 1 [2] 3
16
IQAC / 4. Questionnaires for Non-Academics- Implementation Plan
« on: October 11, 2015, 05:55:05 PM »
Questionnaires for non-academics


Questionnaires for non-academics


    1.   Evaluation on Governance of the department
              i.   Comprehensive handbook
             ii.   Effective learning environment
             iii.   Transparency in decision making
             iv. Properly followed the academic calendar
             v.   Timely publication of results

    2.   Recruitment and Staff development policy
              i.    Fair recruitment policy
             ii.    Quality is the only criteria for promotion
             iii. Opportunity of self-development for academics and non-academics
             iv. policy guideline available for new academics
             v.    motivation policy for academics

    3.   Weakness of the department
    4.   Suggestion to improve - Teaching and Learning




17
IQAC / 3. Students Issues- Implementation Plan
« on: October 11, 2015, 05:43:30 PM »
Students Issues-  Implementation Plan
 


Students Issues:

            1.   Conduct workshop for students
            2.   Inform the objectives of the evaluation to the students
            3.   Motivate the students for true judgment
            4.   Provide appropriate education to understand the student perception on teaching resource, research
                 and support.


18
IQAC / 2. Alumni Issues- Implementation Plan
« on: October 11, 2015, 05:26:23 PM »
Alumni Issues- Implementation Plan


Alumni

            e.   Reflection of alumni about the quality of the institution
            f.   All students may be given a guideline so that they can properly fill out the form
            g.   Suggestion: A point may be added in the form whether or how cooperative the alumni are in                                 
                  introducing/supporting the fresh graduates for job market.
   


19
IQAC / 1. Survey Questionnaire for Employer- Implementation Plan
« on: October 11, 2015, 05:20:38 PM »
Survey Questionnaire for Employer- Implementation Plan- IQAC

Survey Questionnaires for employer

             a.   Knowledge
             b.   Communication skills
             c.   Interpersonal skills
             d.   workshop skills
                   i. weakness
                   ii. training
                   iii. comments


20
IQAC / Problem Cards- PAP Forum- IQAC
« on: October 11, 2015, 05:13:59 PM »
PROBLEM CARDS

   
   
    1.   Reflection/Manifestation

             a.   Reflection
             b.   Ethics - Free head Learning
             c.   Positive Feedback
   


    2.   Appropriate Performance
             a.   Degree of excellence
             b.   Excellence
             c.   Application of knowledge
             d.   High Level of excellence
   

   
    3.   Attributes
             a.   Quality reflection of expected attributes
             b.   market skill
             c.   Problem solving
             d.   Job creation
             e.   Quality is relative
             f.   Capacity to perform what we promise to perform
   
   

    4.   Benchmark
             a.   Achieving Human Qualities
             b.   achievement of skills to fulfill market demand
             c.   Achieving knowledge to contribute to society
             d.   Achievement of defined goal
             e.   Accepted expectation of society
             f.   Overcome the limitation
             g.   Future University and Inter batch competitions
             h.   Perform continuously according to benchmark set earlier
             i.   Demand in job market
             j.   Continuous improvement to achieve the benchmark in every aspects

   


    5.   Capabilities

             a.   Skill
             b.   Proper subject knowledge
             c.   Knowledge - Value - Skill
             d.   Skill development
             e.   Quality Input
             f.   Recognization
             g.   Motivation
             h.   Acceptability
             i.   Sustainability

   

    6.   Efficient and Effective Performance
             a.   Quality
             b.   Quality means performance against measurable standards recognised by all stakeholders
             c.   providing up to the expectation to ensure the standard and to achieve some objectives or goals
             d.   Ability to perform efficiently and effectively
             e.   Reflection of desired goals
             f.   Capacity to perform what we want to perform.


21
উদ্যোক্তা উন্নয়নে ইসলামী অর্থনীতির ভূমিকা
ড. এম. কবীর হাসান | 2014-05-08

   
প্রতিটি দেশই তার উন্নয়নমুখী কর্মকাণ্ডে কিছু অবশ্যম্ভাবী বাধার সম্মুখীন হয়। যার মধ্যে বাণিজ্যিক খাতের ক্ষতির শঙ্কা অনেক বেশি থাকে। প্রতিটি উদ্যোক্তা নিজের ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনে সাধারণত ভিন্ন ভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। তবে একটা বড় অংশের ব্যবসায়ীরা নিজেদের বাণিজ্য ব্যবস্থায় প্রায় একই ধরনের বাধার মুখে পড়েন। ব্যবসার শুরুতেই একজন উদ্যোক্তার জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় ব্যবসার পুঁজি সংগ্রহ, সরকারি নীতিমালা এবং ওই ব্যবসার সামাজিক অবস্থান। এসব কারণে অনেকেই ব্যবসায় ঝুঁকি নিতে অনিচ্ছুক হয়ে পড়েন। এর মধ্যে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসার পুঁজি জোগান দেয়া বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় সমস্যা। নির্দিষ্ট কোনো দেশ, সীমার জন্য এ কথা সত্য না হলেও উন্নয়নশীল দেশে এ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে।
সম্ভাব্য উদ্যোক্তা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যকার সম্পর্কের অবনতির পেছনে ইসলামী দেশগুলোয় বেশ কয়েকটি বিষয় কাজ করে। প্রথমত. আর্থিকভাবে সচ্ছল প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন উদ্যোক্তাদের আর্থিকভাবে সাহায্যের ক্ষেত্রে বেশ খানিকটা অনীহা প্রকাশ করে। এ অনীহার গুরুতর প্রভাব পড়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর। প্রায় সময় ঋণের পরিমাণ তাদের ব্যবসার আকারের তুলনায় খুবই সামান্য হয়ে যায়। ফলে ঝুঁকি ও দাফতরিক খরচের বোঝা হয়ে যায় অনেক বেশি। এটা হয় মূলত এসএমই এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার মধ্যে সম্পর্ক ভালো না হওয়ার দরুন।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণদানের সময় কিছু শর্তারোপ করে। যেগুলোর মধ্যে পূর্ববর্তী ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা ও মুনাফা অর্জনের হারের অভিজ্ঞতা সবচেয়ে জরুরি। কেননা এর ওপর ঋণ পরিশোধের সম্ভাবনা নির্ভর করে বহুলাংশে। এক্ষেত্রে যেসব উদ্যোক্তাদের আগে ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা নেই, তাদের জন্য ঋণ পাওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোও নবীন উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে ঋণ-ঝুঁকি নিতে অনাগ্রহী। ব্যাংকগুলো নতুন পণ্য ও উদ্যোক্তার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা, বাজারে তাদের গ্রহণযোগ্যতা ও স্থায়িত্বের কথা অনেক বেশি ভাবে। তারা ঋণ ও মুনাফার নিশ্চয়তায় অনেক সময় এত বেশি পরিমাণ জামানত দাবি করে, যা উদ্যোক্তার মূল ঋণের চেয়ে অনেক বেশি। বাণিজ্যিক ব্যাংকের এ কঠিন শর্ত পূরণে অধিকাংশ উদ্যোক্তাই অসমর্থ হন। ফলে উদ্যোক্তা প্রচলিত ব্যাংকিং বিধিবিধানকে কখনই তার মূলধনি পুঁজির সহায়ক মনে করতে পারেন না। এ ব্যবস্থা উদ্যোক্তাকে এক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখী করে তোলে। বিকল্প হিসেবে তাকে চড়া সুদে ঋণ নিতে হয় অথবা ব্যবসার স্বপ্ন ত্যাগ করতে হয়।
উদ্যোক্তা ঋণগ্রহণে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পারলেও রয়েছে পূর্বনির্ধারিত চড়া সুদ পরিশোধের তাগিদ। মূলধন জোগানের উচ্চমূল্য উদ্যোক্তার জন্য বড় বোঝা হয়ে যায়, যা কিনা শুরু থেকেই তাকে ন্যায়সম্মত উপায়ে সাফল্য অর্জনের চেয়ে একটি ক্ষতিকর মনোভাবের দিকে নিয়ে যায়। উপরন্তু সুদসহ ঋণ শোধের তাড়নার পাশাপাশি ব্যবসার ভবিষ্যৎ উন্নয়নের চাপ রয়েছে। পূর্বনির্ধারিত সুদ ও ব্যবসায়িক উন্নতির চাপ উদ্যোক্তার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে না। অন্যদিকে কোনো কারণে ব্যবসায় ধস নামলে ব্যাংক তাদের ঋণ পরিশোধের জন্য অমানবিক পর্যায়ের ব্যবহার করে। যাতে উদ্যোক্তা পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে পড়েন। ইসলাম ধর্মে এ ধরনের শোষণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ হলেও অন্যায়ভাবে এ চর্চা চালু রয়েছে।
দ্বিতীয়ত. অধিকাংশ মুসলিম উদ্যোক্তারাই ধর্মীয় কারণে প্রচলিত ব্যাংকিং প্রথায় অর্থায়ন পছন্দ করেন না। তাদের মতে, বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো অনৈতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান। কারণ তারা সুদ পদ্ধতি ‘রিবা’র মাধ্যমে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিস্তর ফারাক সৃষ্টি করে। এর গুরুত্ব ও সংখ্যাধিক্য বিচার করে বিশেষজ্ঞরা গবেষণায় বিষয়টিকে উপেক্ষা করে গেছেন।
তৃতীয়ত. উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম ব্যবসায়ী নতুন ব্যবসার ঝুঁকির চেয়ে শেয়ারিংকে অধিক অগ্রাধিকার দেন।
প্রিসলি ও সেশন (১৯৯৪, পৃষ্ঠা ৫৮৫) জোরালোভাবে দেখিয়েছেন, অতি সম্প্রতি ইসলামী অর্থনীতির প্রতি সবাই আগ্রহী হলেও, ইসলামে অর্থনীতির ইতিহাস বহু প্রাচীন। প্রকৃতপক্ষে প্রায় ১৪ শতকের আগে কোরআন নাজিলের সময় থেকেই ইসলামী অর্থনীতির মূল পাওয়া যায়।
ইসলামী বাণিজ্যিক খাতের উন্নয়নের সক্ষমতা নির্ণয়ে ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব ও গভীরতা অপরিসীম। ইসলামী শরিয়াহ হলো ইসলামী সমাজ ব্যবস্থা, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সাংস্কৃতিক কাজ পরিচালনার জন্য শুদ্ধ নিয়ম-আদর্শ। কোরআন ও সুন্নাহ হলো শরিয়াহর মূল উত্স। ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মূলেই রয়েছে সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং সংখ্যালঘু ধনীদের মধ্যে পক্ষপাতহীনভাবে সম্পদ সংগ্রহ ও তার সুষ্ঠু বণ্টনের দর্শন। যার মূল লক্ষ্য, ইসলামী ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মুসলিমদের মধ্যে আর্থসামাজিক ন্যায়নীতি প্রতিষ্ঠা। ইকবাল (১৯৯৭) দেখিয়েছেন, ইসলামী ব্যাংকিং পদ্ধতি ইসলামী অর্থনীতির প্রাণ হলেও এর সম্পর্কে ভ্রান্ত অনেক ধারণা প্রচলন রয়েছে। যার অন্যতম হচ্ছে, সামগ্রিকভাবে ইসলামী অর্থনীতিকে ‘সুদমুক্ত’ বলে সংজ্ঞায়িত করা।
ইসলামী অর্থনীতিতে সুদের (রিবা) শর্তায়নে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। অনেক পাশ্চাত্য দার্শনিক ইসলামী অর্থনীতির এ শর্তায়নে পুঁজিবাদ-বিরোধী এবং বর্তমান অর্থনীতিতে এটি অপ্রচলিত বলে আখ্যায়িত করেছেন। যদি এটি কোনোক্রমে প্রচলিত হয়ে যায়, তাহলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংকুচিত করে ফেলবে। অন্যদিকে অন্যরা বলছেন, সুদ নির্ধারণ ও আদায়ের ক্ষেত্রে কোনো নৈতিক বা আর্থিক অজুহাতের দরকার নেই। তাদের মতে, এ সুদের কারণে অনেক উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ে অনাগ্রহী হন। তাই অনেক ক্ষেত্রেই ‘সুদ’ অগ্রগতির পথে বাধা। তাছাড়া সুদনির্ভর অর্থনীতি কখনই সামাজিক ন্যায্যতা প্রদানে সক্ষম হতে পারে না।
আহমদ (১৯৯৬) সুদের শর্তারোপ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে: এক. সুদের ‘রেন্ট সিকিং এক্টিভিটি’র মাধ্যমে অর্থায়নের ফলে নতুন; কিন্তু কৃত্রিম মূলধন তৈরি হয়, যা বাজারের প্রাণ সঞ্চালনে কোনো ভূমিকা রাখে না। ‘বাজারের মূল প্রাণ হলো উদ্যোক্তা।’
দুই. ঋণদাতা ও উদ্যোক্তার মধ্যকার সুসম্পর্ক ‘সুদ’ বন্ধের নেতিবাচক দিকগুলো মোচনে সমর্থ হবে। ইসলামী অর্থনীতির দুই ধরনের চালিকাশক্তি মুদারাবাহ এবং মুসারাকাহকে প্রচলিত ধারার সুদনির্ভর অর্থনীতির বিকল্প ধরা হয়। ‘রেট অব রিটার্ন’-এর ভিত্তিতে মুদারাবাহ এবং মুসারাকাহ পরিচালিত হয়। এখানে ঋণদাতা ও উদ্যোক্তা উভয়ই নির্দিষ্ট অনুপাতের ভিত্তিতে ব্যবসায়ী ঝুঁকি ও মুনাফা ভাগ করে নেন। এক্ষেত্রে পূর্বনির্ধারিত স্থিতিশীল সুদের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার লাভ-ক্ষতি বিবেচিত হয় না। তাই মুদারাবাদ এবং মুসারাকাহ পদ্ধতি পূর্বনির্ধারিত স্থিতিশীল সুদের সম্পূর্ণ বিপরীত ধারা।
তৃতীয়ত. ইসলামে ঋণের ওপর পূর্বনির্ধারিত স্থিতিশীল সুদে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। সুদ (রিবা) একদিকে দরিদ্রদের আরো নিঃস্ব করে। অন্যদিকে কোনো কাজ ছাড়াই ধনীকে আরো বিত্তবান করে। রিবা এমন সম্পদের সৃষ্টি করে, যা সৃষ্টিশীল অর্থনীতিকে সচল কিংবা আরো উন্নত করতে সাহায্য করে না। এ কারণেই ইসলাম সব সুদনির্ভর অর্থনীতিকে অনৈতিক, অন্যায্য ও পক্ষপাতমূলক বলে আখ্যায়িত করেছে। ফলে বিনিময় হওয়া ও আয়কৃত অর্থ অর্থাৎ রিবাকে বেআইনি ঘোষণা করেছে। মজার বিষয় হলো, প্রতিটি বড় ধর্ম (ইহুদি, খ্রিস্ট ও ইসলাম) এবং বৌদ্ধ ও হিন্দুইজমের মতো অন্যান্য নৈতিক ব্যবস্থা ‘সুদ’কে অনৈতিক অনুশীলন বলে নিন্দা করে।

লেখক: অধ্যাপক
ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিন্স, যুক্তরাষ্ট্র
Source: http://www.bonikbarta.com/2014-05-08/news/details/539.html

22
বাংলাদেশে ব্যবসায় শিক্ষা

মামুন রশীদ | তারিখ: ২২-০৪-২০১৪

বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের ক্রমবর্ধমান পরিসর উপযুক্ত ব্যবস্থাপকের প্রয়োজনীয়তা দিনকে দিন বাড়িয়ে তুলছে। যেকোনো বেসরকারি সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে দেখা যায়, তাদের কাছে অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন বিনিয়োগ বা অর্থায়ন বিশ্লেষক, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক, বিপণন ব্যবস্থাপক ও উত্পাদন নির্বাহীরা। এক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রয়োজন মেটাতে পারলে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক বিষয়গুলোয় তেমন কোনো সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয় না। যারা দ্রুত ব্যবসার বিস্তৃতি ঘটাতে চান, তারা অন্যের সঙ্গে মালিকানা ভাগাভাগি বা অন্যকে শুরুতে মালিকানা স্বত্ব দেয়াটাও তেমন সমস্যার বিষয় বলে মনে করেন না।

বেসরকারি খাতে জনসম্পদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানো কেবল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সম্ভব নয়। এ অবস্থায় আমরা অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা পেতে দেখি, যারা ব্যবসায়-সম্পর্কিত উচ্চশিক্ষা দিয়ে থাকে। এ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে দৃষ্টি দিলে যে কেউ বলেই বসতে পারেন, এগুলো ব্যবসায় শিক্ষাকে কেন্দ্রে রেখে প্রতিষ্ঠিত এবং ব্যবসায় বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করেই উপযুক্ত আয় করে থাকে।

বাংলাদেশের প্রথম ব্যবসায়ভিত্তিক উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (আইবিএ) কথা বলা যেতে পারে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায় শিক্ষার ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে দেশের অন্য সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও এ বিষয়ে সুযোগ সৃষ্টি হয়। তরুণ প্রজন্ম ও তাদের অভিভাবকদেরও দেখা যায়, চিকিত্সাবিজ্ঞান কিংবা প্রকৌশলবিদ্যা থেকে সরে এসে ধীরে ধীরে ব্যবসায় শিক্ষায় বেশি আগ্রহী হতে।

বেসরকারি খাতে ব্যবসায় শিক্ষার দ্বার উন্মুক্ত হলে বিজনেস কমিউনিটি তাকে স্বাগত জানায়। করপোরেট এক্সিকিউটিভ হিসেবে যেকোনো নিয়োগ পরীক্ষায় যে কঠিন বাধার সম্মুখীন হতে হয়, ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই সেটা উতরে যেতে পারছেন দেখে অভিভাবকদের প্রত্যাশার পারদ আরো ঊর্ধ্বমুখী হয়। বিশেষ করে এ শিক্ষা তাদের সামনে নতুন বিকল্প হিসেবে উপস্থিত হয়, যা বিশ্ববাজারের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত্ নিশ্চিত করতে যথেষ্ট বলে প্রতীয়মান হয়। কিন্তু তাদের এত বড় প্রত্যাশার কতটুকু বাস্তবে রূপায়ণ হয়েছে এ প্রশ্নের উত্তরে আমি বলব, খুব বেশি নয়।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত ক্রমাগত পরিবর্তনশীল। স্থানীয় করপোরেট হাউসগুলো দ্রুততার সঙ্গে তাদের সম্প্রসারণ ঘটাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিজনেস স্কুলগুলোকে সতর্ক থাকতে হবে। তাদের উচিত স্ট্র্যাটেজিক্যালি ভবিষ্যত্ সম্পর্কে ধারণা নির্দিষ্ট করে সেভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। প্রয়োজন থেকে ৫-১০ বছর পিছিয়ে গেলে সেটার কোনো মূল্য থাকছে না। তাদের হতে হবে ভবিষ্যত্মুখী বা দূরদৃষ্টিসম্পন্ন।

এক্ষেত্রে তাদের চ্যালেঞ্জ বহুমুখী। বিশেষ করে বেসরকারি ব্যবসায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় উপযুক্ত শিক্ষক বা প্রশাসকের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই কম, যা মূল টিমের ওপর অসম্ভব রকম চাপ সৃষ্টি করে। এসব প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর বা ডিন নানা ঝামেলায় ব্যস্ত থাকায় শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন থেকে শুরু করে অন্যান্য প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সময় দেয়া তাদের পক্ষে অনেকটাই সম্ভব হয় না। অন্যদিকে শিক্ষাদান নিয়ে ভাবতে হওয়ায় তাদের পক্ষে কেবল ব্যবসায়িক কাজেও পুুরোপুরি মনোনিবেশ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু ক্রমবর্ধমান বাজার চাহিদা মাথায় রেখে যখন দুটোর মাঝামাঝি কিছু একটা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, তখন ব্যবসায় শিক্ষার প্রতিষ্ঠানগুলো আবশ্যিকভাবেই বিবিধ ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকের স্বল্পতা দিনের পর দিন বিজনেস স্কুলগুলোর সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উপস্থিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ব্যবসায়িক জগত্ সম্পর্কে তেমন ধারণাই থাকে না। ফলে তাদের পাঠ্যপুস্তকসর্বস্ব শিক্ষাদান শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন মেটাতে ব্যর্থ হয়। এদের অনেকে আবার শ্রেণীকক্ষে চেয়ারে বসে বছরের পর বছর একই বিষয় বা একই বই পড়িয়ে যাচ্ছেন। তারা বছরের পর বছর একই কথা বলে শুধু শিক্ষার্থীদের বিরক্তির মাত্রা চরমে তুলতে পারেন, শিক্ষার অবস্থা ক্রমে নিম্নমুখী হতে থাকে।

এদিকে ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি কিংবা টপ এক্সিকিউটিভরা মাত্র দু-একটি সেমিস্টারে ক্লাস নিয়ে থাকেন। সেই কর্মব্যস্ত সিইও যদি শিক্ষাদানের প্রতি নিজের থেকে তাগিদ অনুভব না করেন, সেটা আর কিছুই নয়, কেবল অন্য শিক্ষকদের মধ্যে রেষারেষি আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশার মাত্রাটাই বাড়াতে পারে। এক্ষেত্রে ভিজিটিং লেকচারগুলো হয়ে গেছে কেবল ব্রান্ডিংসর্বস্ব, যেখানে একজন ব্যক্তি সপ্তাহের দু-একদিন বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে গেলেই হলো। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উচিত উপযুক্ত সহকারী বা টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টের ব্যবস্থা করে ওইসব ব্যস্ত এক্সিকিউটিভের কাছ থেকে যতটুকু সম্ভব শিক্ষালাভ, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দেয়া। এটি অন্য সব সিনিয়র ভিজিটিং শিক্ষকদের ক্ষেত্রেই একইভাবে প্রযোজ্য।

এক্ষেত্রে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, যেকোনো বিজনেস স্কুলের ইনপুট ও আউটপুট বলতে যা বোঝায়, তা তাদের শিক্ষার্থী। অনেক ক্ষেত্রে চাপ সামলাতে গিয়ে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করে। তাদের কাছে তখন কোয়ালিটি বা মানের চেয়ে কোয়ান্টিটি বা পরিমাণ মুখ্য হয়ে পড়ে, ফলে শিক্ষার মানে ক্রমান্বয়ে অবনমন ঘটতে দেখা যায়।
প্রয়োজনকে সামনে রেখেই গুণগত মান নিশ্চিতকরণে জোর দেয়া উচিত। প্রাক্তন শিক্ষার্থী কিংবা এলামনাই থেকেও প্রয়োজনে বিভিন্ন গ্রান্ট, ডোনেশান কিংবা সময় নিশ্চিত করে নানা ত্রুটি ও শূন্যতা পূরণ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বড় বড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানও অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে। কয়েক বছর আগে একটি সংবাদে খুশি হয়েছিলাম যে, মহিন্দ্রার ১০ মিলিয়ন ডলার ডোনেশনের পর টাটাও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০ মিলিয়ন ডলার ডোনেশন দিয়েছিল।

গত কয়েক বছরে এমবিএ কিংবা ইএমবিএতে আমার শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, প্রফেশনালরাই বেশির ভাগ এসাইনমেন্ট ও পরীক্ষায় অনেক ভালো করেছেন। কারণ তারা বাস্তবজীবন তথা ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাদের শিক্ষাকে ভালোভাবে সম্পর্কিত করতে পারেন। আসলে এমবিএর মতো প্রোগ্রামগুলো তাদের জন্যই, যাদের কর্মক্ষেত্রে ন্যূনতম অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই কোনো একটি কর্মক্ষেত্রে যোগদান করে কিছুটা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের পর এমবিএ প্রোগ্রামে যুক্ত হলে সেটা ভালো ফলাফল বয়ে আনতে পারে। এটা কেবল সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত ভারী করতে পারে এমন একটি ডিগ্রিই নয়, বরং এর মাধ্যমে একজন কর্মকর্তা কিংবা প্রফেশনাল ভবিষ্যত্ কর্মজীবনে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার রসদ লাভ করেন।

উপযুক্ত ভাবনা-চিন্তার সুযোগ থাকার পাশাপাশি যোগ্য সিনিয়র ফ্যাকাল্টির তত্ত্বাবধানে জুনিয়র ফ্যাকাল্টিরা গড়ে উঠতে পারেন। এক্ষেত্রে বিজনেজ স্কুলগুলোয় শিক্ষকদের মূল্যায়নের জন্য একটি স্বচ্ছ ও স্পষ্ট প্রসেস থাকা জরুরি। এক্ষেত্রে ফিডব্যাক নিয়ে সবার মধ্যে আলোচনা ও সবার জানার সুযোগ থাকতে হবে এবং এটাকে গুরুত্ব দিতে হবে। শিক্ষাগত ধস থামাতে এ মূল্যায়নে অন্তবর্তীকালীন যাচাইয়ের সুযোগও থাকতে হবে, যাতে শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে ফ্যাকাল্টিরা আরো যত্নবান হন। এক্ষেত্রে প্রতিটি স্কুলের টার্গেট থাকা উচিত, তাদের শিক্ষা কারিকুলামে সর্বোচ্চ র্যাংকের ফ্যাকাল্টিরা যেন স্থান পান। এক্ষেত্রে এলামনাইরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। তারা প্রতিটি ক্যারিয়ার মেলা থেকে শুরু করে সার্ভিস-সম্পর্কিত শিক্ষাদানে উপযুক্ত অবস্থান জানান দিতে পারেন। তবে ব্যবসায় শাখার মূল পটভূমি থেকে আসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অন্য অনুষদ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমন্বয় ঘটানোটাই এখানে বেশ জরুরি।

প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে এ ধরনের বিজনেস স্কুল রয়েছে, তাদের অবশ্যই সমৃদ্ধ পাঠাগার, হাইস্পিড ইন্টারনেট সুবিধাসহ অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব এবং উচ্চতর গবেষণার সুযোগ থাকতে হবে। বাংলাদেশী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর উপযুক্ত কেস স্টাডিও করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষাদান বিষয়ে বাইরের দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের একটি সমন্বয় থাকাও জরুরি। বিষয়টি নিশ্চিত করা গেলে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমি যোগসূত্র স্থাপন করা সম্ভব হবে। মাঝে মধ্যে ফিল্ড ভিজিট কিংবা প্রতি ত্রৈমাসিকে ন্যূনতম একবার আবাসিকভাবে শিক্ষাদান বিজনেস স্কুলে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে তুলতে সহায়ক হবে।

শিক্ষাকেন্দ্রের অবকাঠামোগত সুবিধাও এক্ষেত্রে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যা শিক্ষার্থীদের শিক্ষালাভ ও নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে যথেষ্ট হতে পারে। সামনের বছরগুলোয় আমরা যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্বপ্ন দেখি, তা বাস্তবে রূপদান করতে হলে উপযুক্ত বিজনেস স্কুলের বিকল্প নেই। ভালো বিজনেস স্কুলসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও নিঃসন্দেহে আগামীর জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, তারা কীভাবে উপযুক্ত প্রশাসনিক দক্ষতা ও বাস্তব জগত্মুখী শিক্ষাদানের সঙ্গে গবেষণাকর্মকে সম্পৃক্ত করতে পারবে। বছরে তিনটি সেমিস্টার ব্যবস্থায় একটি সেমিস্টারে ১২-১৪টি  দুই-আড়াই ঘণ্টার ক্লাস করে শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কতটুকু শিখতে পারছেন, তারও মূল্যায়ন করা উচিত। এক্রেডিটেশন কাউন্সিল বা মান নির্ণায়নের ব্যবস্থা করে অধিকতর যোগ্য ব্যবসায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনুপ্রেরণা প্রদানও প্রয়োজন।

পুরো ব্যবসায়ের জগত্ এখন পরিবর্তনের গতিশীলতায় সামনে এগিয়ে চলেছে। নিজেদের প্রয়োজনের কথা চিন্তায় রেখে বিজনেস স্কুলগুলোর উচিত এই গতিশীলতার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা কিংবা অনেক ক্ষেত্রে আগ বাড়িয়ে চলা।
 
লেখক: ব্যাংকার ও অর্থনীতি বিশ্লেষক
বাংলাদেশ এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট
- See more at: http://www.bonikbarta.com/sub-editorial/2014/04/22/38533#sthash.PwbrOkB7.dpuf

23
Its high time to get closer to nature for absorbing fuel of life. Its just to inverse our habit. Fruits could rescue us and give our healthy life back. See the abundance of minerals and vitamins with which fruits are waiting for you keeping inside. click the link   http://www.healthalternatives2000.com/fruit-nutrition-chart.html

24
Alumni / ALUMNI ANNUAL PICNIC
« on: February 29, 2012, 02:08:10 PM »
Dear Alumni,

On behalf of Executive Committee, I like to invite you all to participate to the Annual Picnic of DIU Alumni Association on 2 March 2012. Please register as early as possible. For this time we have booked a nice picnic spot at Gazipur. Registration Fees are as below:

1. Executive Committee Members: Taka 800
2. General Members:                   Taka 600
3. Guests:                                Taka 500

Its a beacon for joining the enjoyment of your batch-mates and friends.

25
Dear Alumni,

Please accept our invitation to participate in a grand celebration of Foundation Laying Ceremony to DIU permanent campus on February 10, 2011 at Ashulia, Savar. Get your registration as early as possible. Be the part of history and experience a huge gathering of students and your batch-mates in the exciting events of day-long program. Hurry up for your registration.

Thanks.

26
Alumni / Nice and enjoyable Picnic and AGM.
« on: January 09, 2011, 03:53:56 PM »
We enjoyed the picnic a lot. The spot was nice. The foods were delicious. The fun and sport events were enjoyable.

DIU allowed us to use the university bus and micro bus. Honorable Chairman, Board of Governors sponsored significant amount for the picnic. The outgoing Executive Committee was very much enthusiastic to make the events successful. Everybody appreciated their efforts. The alumni were on their foot to enjoy this gathering.

The AGM was disciplined and fruitful. I hardly can remember any of such formal meetings in my life. All’s well that end’s well. First Executive Committee is truly successful to lay strong foundation. It has successfully held many activities throughout its tenure. Everybody appreciated its success. Now, for the present committee it is a challenge to show better works. We hope the present committee will be more effective.

Thanks.

27
Alumni / Annual Picnic 2010 of DIUAA
« on: November 08, 2010, 08:55:03 AM »
Dear Alumni,

The members decided to arrange the Annual Picnic of DIUAA on December 25, 2010. All the members, Executive and General, were requested to register for the program. The registration will be started on November 25, 2010 and will be continued up to December 20, 2010. The registration details are given below:

Member                                   Registration Fees
Executive Committee Members    Taka 1000 (per person)
General Members/Life Members   Taka 700 (per person)
For Spouse and Children (above 5 years)   Taka 700 (per person)
 
All are requested to contact with the members of Registration Committee as given below. The venue will be fixed within a short time.

28
Alumni / More info regarding IFTAR PARTY of DIUAA
« on: August 11, 2010, 02:11:33 PM »
Dear Alumni,

The Executive Committee of Alumni Association held a meeting on August 7, 2010 and the decisions of the meeting are as follow:


1.   The committee decided to hold an Iftar Party in the presence of EC members and general member of DIU Alumni Association on 20th day in the month of Ramadan (August 31, 2010). The last date of registration for this program was fixed on August 28, 2010. The program registration fees were fixed as follow:


Executive Committee Members (with specific positions)   :Taka 500 (per person)
Executive Members                                                           :Taka 200 (per person)
General Members/Life Members                                   :Taka 100 (per person)
 
The members will pay additional Taka 100 for the Registration of their personal
car drivers, if they have any.





2.   To hold this program successfully the following committees were formed:

Registration Committee:

Mr. Md. Mahfuzul Islam         Convener
Mr. Md. Nadir Bin Ali                   Member
Mr. Abdullah Al Mamun           Member
Mr. Abdul Wadud                   Member
Mr. Md. Ziaul Haque Sumon   Member
Mr. Syed Washiqul Haque   Member
Mr. Md. Rezwanur Rahman   Member

Food Committee:

Major Khaled Saifullah                 Convener
Mr. Adnanuzzaman Chowdhury   Member
Mr. Md. Jamil Hossain                   Member

Program arrangement/Logistic Committee:

Mr. Md. Nadir Bin Ali                 Convener
Mr. Md. Ziaul Haque Sumon   Member
Mr. Md. Ekramul Gani Eco           Member
Mr. Anowar Habib Kazal           Member
Mr. Md. Kazi Mahbubul Alam   Member




3.   The members expected that Mr. Md. Sabur Khan, Honorable Chairman, Board of Governors; Professor Dr. Aminul Islam, Vice Chancellor; Professor Dr. M. Lutfar Rahman, Dean, Faculty of SIT; Professor Shusil Kumar Das, Dean, Faculty of HSS; Professor M. Mokarrom Hossain, Advisor (In Charge), Faculty of BE; Dr. Md. Fokhray Hossain, Registrar; Professor Dr. S.M. Mahbub-Ul-Haque Majumder, Controller of Examinations; and Mr. Mohamed Emran Hossain, Member, BOG will be present among the Alumni as respected guests.

29
Dear Alumni,

We all the Alumni of DIU are going to participate in the colorful rally and day long program to be held on the occasion of 9th Foundation Day of DIU on February 24, 2010. Please register for this program sharp and join with us. We are waiting for you.

Enjoy with us.

30
Alumni / Successful completion of DIUAA Annual Picnic 2009
« on: December 31, 2009, 07:35:49 PM »
Dear All,

I am overwhelmed to express the satisfaction on behalf of the participants to the Annual Picnic of Daffodil International University Alumni Association. We enjoyed a lot in a day long program at a nice picnic spot. The travel, food, fun games, cultural program and above all the gathering thrilled and refreshed us. The high officials of DIU including Honorable Vice Chancellor joined us there. Some of our worthy alumni failed to registrar for the program for some reasons. We hope in the next time we all registered alumni will participate in such programs with spouse and children. Please keep in touch with us.

However the purpose of the picnic has been fulfilled. The tie among us has been tighter.

Be always among us. 

Pages: 1 [2] 3