Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Zahir_ETE

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 7
31
আজ আমি আপনাদের সাথে সেয়ার করব এমন একটি Software যা দ্বারা খুভ সহজেই আপনার Windows Operating System কে Apple MAC Operating System করে নিতে পারবেন। আসলে এটা একটা থিম। আমি নিজে এই থিম ব্যবহার করি। তাই আপনাদের সাথে সেয়ার করলাম। Apple MAC এর আকাশ চুম্বি দাম এর জন্য আমরা অনেকেই MAC ব্যবহার করতে পারি না। কিন্তু এই 34.4 MB Software দিয়ে খুভ সহজেই আমরা MAC Operating System এর মজা Windows এ নিতে পারি।

Credits: cu88
RocketDock 1.3.5 by Punk Labs
Xwidget 1.5 & XLaunchPad 1.0.7 by Xwidgetsoft
MetroSidebar 1.0 by Amine Dries
http://www.metrosidebar.com

Changelog:

Version 1.0
-Initial release

System requirements:
Installed Microsoft.NET Framework 4.5
Processor: 1 GHz or higher
Memory: 512 Mb of RAM or higher

Software টি Install করার পূর্বে আগের কোন Skinpack থিম Install করা থাকে সেটা আগে রিমুভ করে তার পর Install দেন।

32
Google cardboard বানানোর আগে চলুন জেনে নেই,

*Google cardboard কি ?

Recently Invented Virtual reality-র একটি project হল Google cardboard. এই  কার্ড-বোর্ড এর মাধ্যমে  সহজেই  উপভোগ করে নিতে পারেন ভার্চুয়াল রিয়ালিটি এর অনন্য এক সেইরাম অভিজ্ঞতা . এটির মাধ্যমে আপনি virtual 3D-র সম্পূর্ণ স্বাদ নিতে পারবেন। এটি ব্যবহার করতে হলে আপনার একটি smart phone লাগবে যার মধ্যে accelerometer এবং gyroscope sensor  থাকতে হবে। আর কিছু android apps লাগবে।  Google cardboard এর price বাংলাদেশে ১২০০/১৫০০ টাকার মত 

33
ওয়েব সাইটে ডাইরেক্ট ট্রাফিক বিন্ডিং এর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুব ইফেটিভ এবং জনপ্রিয় মেথড। পিন্টারেস্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম  এর কথা আমরা সবাই কম বেশি জানি কিন্তু  একটি কথা মনে হয় অনেকেই জানি না যে কি পরিমান ভিজিটর পিন্টারেস্ট থেকে আসে যদি সঠিক প্লান এবং নিয়ম অনুসরন করা হয়। আমার এই টিউনটি তাদের জন্য যারা ব্লগিং করেন। আমি চেষ্টা করব পিন্টারেস্ট সহ আরো যে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট আছে (যেমন : ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, ভিকে, টুম্বলার, গুগল প্লাস, স্ট্যামবল আপন, মাইস্পেস, ইউটিউব ইত্যাদি) মিডিয়া নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লেখার। আমি আমি আজ দেখাব কিভাবে পিন্টারেস্ট উইজেট আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে সেটাপ করবেন।


34
নতুন ওয়েব প্রোটোকল হিসেবে এইচটিটিপি/২ গ্রহন করেছে ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং স্টিয়ারিং গ্রুপ (আইইএসজি)।বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন এই প্রোটোকলে গতি বাড়বে ওয়েব ব্রাউজিংয়ের।


হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল বা এইচটিটিপি-এর মাধ্যমে সার্ভারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওয়েব পেইজ প্রদর্শন করে কম্পিউটারের ব্রাউজার। এইচটিটিপি থেকে এইচটিটিপি/২ হবে দেড় দশকের মধ্যে এই অ্যাপ্লিকেশন প্রোটোকলের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন।
বিবিসি জানিয়েছে, বুধবার এক ব্লগ পোস্টে নতুন ওয়েব প্রোটকল হিসেবে এইচটিটিপি/২ গ্রহন করার ঘোষণা দিয়েছেন আইইএসজি সদস্য মার্ক নটিংহ্যাম। বহুল ব্যবহার শুরুর আগে নতুন প্রোটোকল ঘষামাজা করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এইচটিটিপি/২ ডেভেলপারদের দাবি, নতুন ওয়েব প্রোটোকলে ওয়েব পেইজ লোড হওয়ার গতি বাড়বে, শক্ত হবে এনক্রিপশন ব্যবস্থা।
২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে এক ব্লগ পোস্টে এইচটিটিপি/২-এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে লিখেছিলেন ‘ইন্টারনেট ইঞ্জিনিয়ারিং টাস্ক ফোর্স (আইইটিএফ)’ প্রধান নটিংহ্যাম।
আইইটিএফ একেবারে নতুন ধরনের কোনো প্রোটাকল তৈরির বদলে পুরানো প্রোটোকলের সঙ্গে ব্যবহারের উপযোগী আরও উন্নত প্রোটোকল তৈরি চেষ্টা করছে বলে সে সময় জানিয়েছিলেন নটিংহ্যাম।
“এইচটিটিপি/২-এর সাফল্য নির্ভর করছে বর্তমান ওয়েবে এর কার্যকারিতার উপর।”-- লিখেছিলেন নটিংহ্যাম। নতুন সংস্করণটি ব্যবহারের ফলে ওয়েবের এনক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহার সহজ হবে বলে জানান তিনি।
বিবিসি জানিয়েছে, গুগলের এসপিডিওয়াই প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে নতুন এইচটিটিপি/২ প্রোটোকল। খুব শিগগিরই ক্রোম ব্রাউজারে এইচটিটিপি/২ প্রোটোকল ব্যবহার শুরু করবে ওয়েব জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।

35
উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহারের সময় প্রায়শই বিভিন্ন সফটওয়্যার জটিলতার মুখে পরতে হয় ব্যবহারকারীকে। টুলবার আর এক্সটেনশন ফাইলগুলো অনেক সময় ব্যবহারকারীর অজান্তেই নানা বিপত্তির সৃস্টি করে। উইন্ডোজ কম্পিউটারের ব্যবহৃত ক্রোম ব্রাউজারে এধরনের বিপত্তি এড়াতে নতুন সফটওয়্যার রিমুভাল টুল নিয়ে এসেছে গুগল।



কোনো ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম ব্যবহারকারীর ব্রাউজার থেকে ডেটা সংগ্রহ করছে কি না, অপ্রয়োজনীয় অ্যাড দেখিয়ে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিচ্ছে কি না এই দুশ্চিন্তারগুলোর অনেকটাই সমাধান করতে পারবে গুগলের নতুন সফটওয়্যার রিমুভাল টুল।
এই সফটওয়্যার রিমুভাল টুলকে ক্রোম ব্রাউজারের ‘ফ্যাক্টরি রিসেট’ ফিচার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট। টুলটি ক্রোম ব্রাউজারকে ‘অরিজিনাল সেটিংস’-এ ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। রিমুভ করে দেবে ব্রাউজারের পারফর্মেন্সে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী প্রোগ্রামগুলোকে।
কম্পিউটার আইকন অথবা ‘স্টার্ট মেন্যু’-র অপশনে রাইট ক্লিক করে ‘প্রপার্টিজ’-এ যেতে হবে। ‘কন্ট্রোল প্যানেলে’ গিয়ে ‘সিস্টেম আইকন’-এ ক্লিক করেও এখানে যাওয়া যাবে।
নতুন উইন্ডোতে ‘সিস্টেম প্রটেকশন’-এ যেতে হবে। পরের পপ-আপ উইন্ডোর নিচে ‘ক্রিয়েট’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এতে আপনার সিস্টেম সেটিংস সেইভ হবে।
এরপর অনুসরণ করতে হবে নিচের পদক্ষেপগুলো:
১। সফটওয়্যার রিমুভাল টুল ওয়েবসাইটে যেয়ে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করতে হবে। সবগুলো শর্ত একসেপ্ট করে ডাউনলোড কমপ্লিট করতে হবে।
২। ডাউনলোড শেষে পপ আপ উইন্ডোতে ‘রান’ ক্লিক করতে হবে।
৩। কোন ম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম আছে কি না তা জানিয়ে দেবে গুগল । যদি না থাকে তবে সরাসরি ধাপ ৫-এ চলে যেতে হবে।
৪। ‘রিমুভ সাসপিশাস প্রোগ্রাম’-এ ক্লিক করে টুলটি সম্পূর্ণ কাজ শেষ করার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
৫। ক্রোমে নতুন একটি ট্যাব খুলে যাবে। এখানে ক্রোম ব্রাউজার রিসেট করে সব কুকি ডিলিট হবে করার পরামর্শ আসবে। এটা আবশ্যক নয়। তবে টুলটি ব্যবহার করার পরেও যদি ক্রোম ব্রাউজার নিয়ে কোনো জটিলতার মুখে পরতে হয় তবে এটা করাই ইতিবাচক হবে।
তবে মনে রাখতে হবে যে এই সফটওয়ার রিমুভাল টুল পুরো সিস্টেমের জন্য কোনো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নয়। কেবল ক্রোম ব্রাউজারের পারফর্মেন্সে প্রভাব ফেলে এমন প্রোগ্রামগুলোই স্ক্যান করবে এই টুল। কম্পিউটারে অন্য কোনো জটিলতার মুখোমুখি হলে সেক্ষেত্রে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে স্ক্যান করাই হবে শ্রেয়।

36
Use of PC / যত্নে রাখুন ওয়াই-ফাই
« on: July 08, 2015, 04:57:04 PM »
এখন যেন কেবল পিসি বা ম্যাকে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেও চলে না। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, স্মার্টটিভি থেকে শুরু করে গেইমিং কনসোল এমনকি ঘরের স্মার্ট হিটিং সিস্টেমের জন্যেও লাগে নেট কানেকশন।
ঘরে বসে ইচ্ছেমতো ইন্টারনেট ব্যবহার করতে অনেকেই এখন নির্ভর করেন ওয়াই-ফাই রাউটারের উপর। আসবাবপত্র থেকে করে প্রতিবেশীর ওয়াই-ফাই সিগনাল ঝামেলা পাকাতে পারে নিজের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে। তবে সহজ কিছু পদক্ষেপে অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব দূর্বল ওয়াই-ফাই সমস্যার।
ওয়াই-ফাই সিগনালের পারফর্মেন্স চেক করুন: প্রথমেই যে কাজটা করা প্রয়োজন সেটা হলো নিজের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের পারফর্মেন্স যাচাই করে দেখা। প্রতিবেশীও যতি ওয়াই-ফাই রাউটার ব্যবহার করেন তবে একে অপরের জন্য প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে নেটওয়ার্ক দুটি।
ওয়াই-ফাই সিগনাল পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে ‘inSSIDer’ অ্যাপটি। অ্যাপটি নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে কার্যকর সবগুলো ওয়াই-ফাই সিগনাল সম্পর্কে জানিয়ে দেবে আপনাকে। এছাড়াও স্পিড টেস্ট ফিচার আছে অ্যাপটিতে, যা জানিয়ে দেবে ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি।
ঘরের বিভিন্ন জায়গায় একাধিকবার পরীক্ষা চালানোই হবে শ্রেয়। রাউটার থেকে দূরত্ব আর ঘরের আসবাবপত্রের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন আসবে স্পিড টেস্টে। 
সম্ভাব্য সমাধান: ঘরের কোথায় ওয়াই-ফাই সিগনাল দুর্বল সেটি একবার বের করে ফেললে সেই সমস্যার সমাধানটাও করা যাবে সহজে। ওয়াই-ফাই সিগনালের জন্য আরও শক্তিশালী ওয়াইফাই রাউটার লাগানো যেতে পারে যে কোনো সময়। কার্যকর বিকল্প হতে পারে নেটওয়ার্ক রিপিটার। একাধিক নেটওয়ার্ক রিপিটার বসিয়ে সমাধান করা যেতে পারে দুর্বল ওয়াই-ফাই সিগনালের।
আর আপনার বাসায় যদি দুটি একাধিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক থাকে তবে নেটওয়ার্ক দুটিকে একই এসএসআইডি দিয়ে জুড়ে দিতে পারেন একসঙ্গে। ফলে এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেকটিতে পরিবর্তন সহজ হয়ে যাবে।
হার্ডওয়্যার: সোজা কথায় বলতে গেলে শক্তিশালী ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক চাইলে কিছুটা বেশি করে হলেও খরচ করতে হবে গাঁটের পয়সা। সম্প্রতি নতুন একটি ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই রাউটার বাজারজাত করছে লিংকসিস। লিংকসিস ডব্লিউআরটি১৯০০এসিতে আছে ১.২ গিগাহার্টজের প্রসেসর, চারটি অ্যান্টেনা, ই-সাটা এবং ইউএসবি ২ ও ইউএসবি ৩ পোর্ট।
এ ছাড়াও আছে গিগাবিট ওয়ান পোর্ট এবং গিগাবিট ল্যান পোর্ট। লিংকসিস এবং বেলকিন দুটি প্রতিষ্ঠানেরই আছে ‘এক্সটেন্ডার’। সিগনাল শক্তিশালী করার পাশাপাশি ডেটা ট্রান্সফারের গতিও বাড়ায় এক্সটেন্ডারগুলো।
বাজেটে ওয়াই-ফাই: ওয়াই-ফাইয়ের পেছনে বাড়তি পয়সা খরচ করতে না চাইলেও সমস্যা নেই। সহজে ওয়াই-ফাই সিগনাল পাবার জন্য রাউটারটি বসাতে হবে বাসার কেন্দ্রিয় কোনো উঁচু স্থানে। আর কর্ডলেস ফোন থেকেও দূরে রাখতে হবে রাউটারটি।
আর ঘন ঘন নেটওয়ার্ক পাসওয়ার্ডও বদলে নিতে হবে। অন্যথায় প্রতিবেশী যদি বিনে পয়সায় আপনার ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক চালাতে থাকে, তবে সিগনাল দুর্বল হয়ে পরবে সিগনাল।

37
ফেইসবুক বন্ধুদের শেয়ার করা পর্নো ভিডিওটিতে ক্লিক করার আগে একটু ভেবে দেখুন।


তবে ক্লিক যদি করেই ফেলেন এবং লিঙ্কটি যদি আপনার ফ্ল্যাশ সফটওয়্যার আপডেট করতে বলে তবে সঙ্গে সঙ্গে ওই ব্রাউজার উইন্ডোটি কন্ধ করে দিন। কারণ, আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন-- এটি ম্যালওয়্যার।
নিরাপত্তা গবেষক মোহাম্মাদ ফাগানির মতে, “ম্যালওয়্যারটি আদতে পর্নোভিত্তিক ট্রোজান, যা মাত্র দুই দিনে ঘায়েল করেছে প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট।” ম্যালওয়্যারটি আক্রমণ কৌশলটিকে “ম্যাগনেট” নাম দিয়েছেন ফাগানি এবং এটি আক্রান্ত ব্যবহারকারীর কিবোর্ড ও মাউসের মাধ্যমে করা কাজগুলোর লগ বা বিস্তারিত তথ্য চুরি করতে পারে, জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক পত্রিকা গার্ডিয়ান।
ম্যালওয়্যারটি কীভাবে কাজ সে বিষয়টিও ব্যাখ্যা করেন মোহাম্মাদ ফাগানি। তিনি জানান-- “আক্রান্ত ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট থেকে তার বন্ধুদের ট্যাগ করে ফেইসবুকে একটি পর্নো ভিডিও শেয়ার করে ট্রোজান ম্যালওয়্যারটি। লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে ব্যবহারকারীদের একটি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার ডাউনলোড করতে বলা হয়। ওই ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি আসলে ট্রোজান ম্যালওয়্যারটির ডাউনলোড লিঙ্ক।”

38
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় 32 bit, 64 bit এর নাম শুনেছেন। 32 bit আর 64 bit এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট (X86 ও X64) কি বা Difference between 64bit and 32bit। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।



৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার,ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একে Hardware, Software, firmware Adapting ও বলা যেতে পারে। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।

২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেমের উইন্ডোজ Digitally Signed Broken কে অনুমোদন করে না।

৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।

৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজকরলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।

৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।

৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB Recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। অনেকেই মনে করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কমপক্ষে 4GB RAM দরকার হয়। বিষয়টা সেরকম নয়। বরং আপনি 2GB RAM দিয়েও ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারেন যদি আপনার প্রসেসর তা সাপোর্ট করে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।

যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphicsআর Multimedia জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান। তবে বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে ৩২ বিটেও 4G এর বেশিRAM ব্যবহার করা যায়। তবে এটি Windows Kernel Security দুর্বল করে দেবে। তাই অভিজ্ঞরা পরামর্শদিয়েছেন ঐ ঝুঁকি না নেয়ার জন্য।

39
কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা নিশ্চয় 32 bit, 64 bit এর নাম শুনেছেন। 32 bit আর 64 bit এর জন্য আলাদা আলাদা প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়ার, আর ড্রাইভার আছে। তবে নতুনদের মধ্যে অনেকেই জানেন না এই ৩২ বিট আর ৬৪ বিট (X86 ও X64) কি বা Difference between 64bit and 32bit। এদের মধ্যে পার্থক্য কি, কি জন্য ব্যবহার করা হয় বা নিজের কম্পিউটারটি কত বিটের তা কিভাবে চেক করবেন তাও অনেকের অজানা। এটি নিয়েই আমার পোষ্টটি লেখা। এখানে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার চেস্টা করছি।



৩২ বিট আর ৬৪ বিট এ পার্থক্য কিঃ
১। ৩২ বিট এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয়। Kernel হল প্রসেসর, হার্ডওযার,ডিভাইস ড্রাইভার এর সাথে অন্যান্য সফটওয়ারের সমন্বয় রক্ষা করে চলার একটি পদ্ধতি যার উপর ভিত্তি করে অপারেটিংস সিস্টেম তৈরি হয়। একে Hardware, Software, firmware Adapting ও বলা যেতে পারে। একেক অপারেটিং সিস্টেমে একেক ধরনের Kernel ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়।

২। ৬৪ বিট উইন্ডোজে ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল করা যায় না। ডিজিটাল সাইনটা এক প্রকার কোম্পানির সীলের মত। যখন ঐ সফটওয়ারটাকে ভাইরাস আক্রমন করে বা এর মধ্যে কোন পরিবর্তন হয় তখন ডিজিটাল সাইনটি পরিবর্তিত হয়ে যায় যাকে হিসেবে উইন্ডোজ ধরে নেয়। ৩২ বিটেও ডিজিটাল সাইন ছাড়া ড্রাইভার ইন্সটল না করার অপশন আছে তবে এটি ডিফল্ট সেটিংস নয়। কিন্তু ৬৪বিট অপারেটিং সিস্টেমের উইন্ডোজ Digitally Signed Broken কে অনুমোদন করে না।

৩। ৬৪ বিট প্রসেসরে ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট দুই ধরনের উন্ডোজই (অপারেটিং সিস্টেম) ব্যবহার করা যায়। তবে ৩২ বিট প্রসেসরে শুধু মাত্র ৩২ বিট উন্ডোজই ব্যবহার করা যায়। সুতরাং ৬৪বিট উইন্ডোজ ব্যবহার করতে চায়লে ৬৪বিট প্রসেসরই লাগবে।

৪। ৬৪বিট উইন্ডোজে কিছু কিছু ৩২বিটের সফওয়ার, আর ড্রাইভার রান করা গেলেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়, সঠিকভাবে কাজ করে না। তবে ৩২বিট উইন্ডোজে ৬৪বিট সফটওয়ার বা ড্রাইভার কোনটাই কাজ করে না। অর্থাৎ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ৬৪বিটের জন্য ৬৪বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন ৩২ বিটের জন্যও ৩২বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। আবার ১৬বিট প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটে কাজকরলেও ৬৪বিটে কাজ করে না। ৬৪ বিটের প্রোগ্রামগুলো ৩২বিটের চেয়ে পারফরমেন্স ভাল দেখায়। যেমন ক্রাশ করা বা এরকম অন্যান্য সমস্যাগুলো থেকে ৬৪বিট প্রোগ্রামগুলো মুক্ত বললেই চলে।

৫। ৬৪বিট প্রসেসর সাধারণত x64 এবং ৩২বিট প্রসেসর সাধারণত x86 গতিতে চলে।

৬। ৩২ বিটের জন্য সাধারণত 512MB থেকে 4 GB পর্যন্ত RAM Recommend করা হয় যেখানে ৬৪বিটের জন্য 4 GB Recommend করা হয়। এর চেয়ে কম হলেও চলে। অনেকেই মনে করে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য কমপক্ষে 4GB RAM দরকার হয়। বিষয়টা সেরকম নয়। বরং আপনি 2GB RAM দিয়েও ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেম চালাতে পারেন যদি আপনার প্রসেসর তা সাপোর্ট করে।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করতে চায়লে অবশ্যই ৬৪বিট প্রসেসর আর উইন্ডোজ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ৩২ বিটে 4 GB এর উপর RAM ব্যবহার করা হলেও তা ব্যবহৃত হয় না। এমনকি অনেক সময় সর্বোচ্চ 3 GB পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়ে বাকিগুলো RAM অব্যবহৃত থেকে যায় কারণ হার্ডওয়ার সাপোর্ট করে না। অন্যদিকে ৬৪বিটে 1GB থেকে 128GB এর চেয়ে বেশি RAM সাপোর্ট করে। যদিও এখনো 128GB RAM ব্যবহারের রেকর্ড শুনা যায়নি। তবে ব্যবস্থাটা রাখা হয়েছে।

যে সব কাজের জন্য বেশি RAM প্রয়োজন তার জন্য ৬৪বিটের বিকল্প নেই। যেমন হলিউডের যে ফিল্মগুলো তৈরি করা হয় তাতে সব ৬৪বিটের প্রোগ্রামগুলোই ব্যবহার করা হয়। তেমনি 3D, High powerful Graphicsআর Multimedia জন্য ৬৪বিট একমাত্র সমাধান। তবে বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে ৩২ বিটেও 4G এর বেশিRAM ব্যবহার করা যায়। তবে এটি Windows Kernel Security দুর্বল করে দেবে। তাই অভিজ্ঞরা পরামর্শদিয়েছেন ঐ ঝুঁকি না নেয়ার জন্য।

40
আমরা সাধারণত CD/DVD দিয়ে Windows ইন্সটল করে থাকি। তবে পিসির CD/DVD drive নষ্ট হয়ে গেলে  বাধ্য হয়েই bootable pendrive ব্যবহার করতে হয়।আবার অনেকে notebook use করেন তাদের bootable pendrive ব্যবহার না করে উপায় নেই। এজন্যই আমি আজকে windows bootable করার জন্য একটি portable software শেয়ার করব।আর আশা করি অনেকের কাজে লাগবে।আর portable software হওয়ায় ইন্সটল এর কোন ঝামেলা নেই। এর সাহায্যে খুবই সহজে windows  xp,7,8,8.1 bootable করা যাবে।আর এটি একটি  freeware software। তাই আপনাদের licence বা crack ফাইলের কোন প্রয়োজন নেই। সফ্টওয়ারটির নাম Windows to usb lite। আর সাইজটাও মাত্র 1.5 মেগাবাইট। আর bootable করতে পেন-ড্রাইভ ৮ জিবি হলেই চলবে।
১.ডাউনলোড শেষ হলে রার ফাইলটি exact করুন।৫mb এর মত হবে।
২.তারপর সফ্টওয়ারটি প্রথমে run করুন

২.তারপর source type ISO সিলেক্ট করে source path এ ক্লিক করে  আপনার ISO ফাইলটি দেখিয়ে দিন
৩.তারপর start এ ক্লিক করুন

৪.এরপর আপনার পেন-ড্রাইভ ফরম্যা্ট হবে এবং bootable এর কাজ শুরু হবে।
৪.ব্যাস!!আপনার কাজ শেষ। এবার বেশ কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। Bootable তৈরী হয়ে গেলে complete দেখাবে।

41
কম্পিউটারের উপর নির্ভরশীল হওয়াতে কম্পিউটার সবসময় ভাল থাকা চাই। আর কম্পিউটার ভাল রাখতে চাইলে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। নিচে কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপস দিলাম। আশা করি যারা বিষয়গুলো জানেন না তারা উপকৃত হবেন।

১। অপ্রয়জনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন।

২। কাজ শেষ হয়ে গেলে যে সব সফটঅয়্যার আপাতত আর কাজে লাগবে না, সেগুলি আনইনস্টল করুন।

৩। সপ্তাহে অন্তত একবার ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট করুন।

৪। রিলায়েবল একটি আপডেটেড অ্যান্টিভাইরাস ইউজ করুন, একাধিক এন্টিভাইরাস ইনস্টল করবেন না, পিসিকে স্লো করে দেবে।

৫। কিছু কমান্ড এর মাধ্যমে কম্পিঊটার পরিস্কার রাখতে পারেন যেমন-Start Menu ক্লিক করে Run ক্লিক করুন লিখুন %Temp% এরপর Ok-তে ক্লিক করুন, দেখবেন অনেক File এসেছে এগুলি ডিলিট করুন। এতে পিসির সিস্টেম ড্রাইভের জায়গা বাড়বে।

৬। আবার Start Menu ক্লিক করে Run ক্লিক করুন লিখুন Temp এরপর Ok-তে ক্লিক করুন, দেখবেন অনেক File এসেছে এগুলি ডিলিট করুন।

৭। আবার Start Menu ক্লিক করে Run ক্লিক করুন লিখুন Prefetch এরপর Ok-তে ক্লিক করুন, দেখবেন অনেক File এসেছে এগুলি ডিলিট করুন।

৮। আবার Start Menu ক্লিক করে Run ক্লিক করুন লিখুন Recent এরপর Ok-তে ক্লিক করুন, দেখবেন অনেক File এসেছে এগুলি ডিলিট করুন।

৯। মাঝে মাঝে Hard Disk চেক করার জন্য Start Menu ক্লিক করে Run ক্লিক করুন লিখুন chkdsk এরপর Ok-তে ক্লিক করুন, দেখবেন Hard Disk চেক হচ্ছে।

১০। প্রত্যেক ড্রাইভে মিনিমাম ১৫% জায়গা খালি রাখুন, এতে পিসির স্পিড বাড়বে।

১১। পিসিতে ডিক্স/পেন ড্রাইভ যাই add করুন না কেন, অবশ্যই ওপেন করার আগে ভালো এন্টিভাইরাস দিয়ে চেক করে নেবেন।

42
আপনার কম্পিউটারের পারফর্মেন্স কি আপনার আগের চাইতে কিছুটা ধীর গতির মনে হচ্ছে? নাকি আপনার কম্পিউটারটি বেশ আগের বিধায় এমনিতেই সিস্টেমটি ধীর গতিতে কাজ করে? সমস্যা যাই হোক আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি কিছু উপায় যার মাধ্যমে আপনি আপনার ধীর গতির কম্পিউটারে কিছুটা হলেও গতি সঞ্চার করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলুন, শুরু করা যাক।

১। সম্ভব হলে আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার আপগ্রেড করুনঃ অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় টাকার অভাবে বা ল্যাপটপ ব্যবহারের ফলে হার্ডওয়্যার আপগ্রেড করা সম্ভব হয়না। কিন্তু, আমরা ছোট ছোট কিছু আপগ্রেডের মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটারের গতি কিছুটা হলেও বৃদ্ধি করতে পারি। যেমন ধরুন, র‍্যাম। র‍্যাম আপগ্রেড করে বেশ কিছুটা গতি যোগ করা যায় সহজেই। আর আপনি যদি আপনার কম্পিউটারকে যে কোন একটি আপগ্রেডের মাধ্যমে যথাসম্ভব দ্রুত গতির করতে চান তবে হার্ড ডিস্ক বদলে ফেলুন, আপগ্রেড করুন একটি এসএসডি। এসএসডি কীভাবে আপনার কম্পিউটারে গতি সঞ্চার করতে পারে তা জানার জন্য আমার লেখা ‘এখনই সময় আপনার সিস্টেমে একটি SSD আপগ্রেড করার’ ব্লগটি পড়ে দেখতে পারেন।

২। হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করে থাকলেঃ ধরে নিলাম বর্তমানে আপনার এসএসডি আপগ্রেড করার অর্থ হাতে নেই। সমস্যা নেই, হার্ড ডিস্কের কিছু ট্রিকস ব্যবহার করেও আমরা কিছুটা গতি বৃদ্ধি করতে পারি যদিও সেটা এসএসডি’র মত হবেনা। আমরা যে কাজ গুলো করতে পারিঃ

=> সূত্র মোতাবেক আপনার কম্পিউটারটিকে স্মুথলি ব্যবহারের জন্য হার্ড ডিস্কের প্রতিটি ড্রাইভে অন্তত ১৫ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। তাই এখনই ড্রাইভের প্রোপার্টিজে গিয়ে চেক করুন, ১৫ শতাংশ স্পেস খালি আছে কি না।

=> মাঝে মাঝে ড্রাইভের প্রোপার্টিজ টুলস থেকে ‘ডিস্ক ক্লিন আপ’ করুন, এতে করে আপনার সেই ড্রাইভে জমে থাকা টেম্পোরারি ফাইল গুলো মুছে যাবে যার পরিমাণ অনেক সময় ধরে ধরে জমে জমে গিগাবাইট পর্যন্ত হতে পারে।

=> নিয়মিত ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট টুল ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার হার্ড ড্রাইভ ব্যবহারে সর্বোচ্চ এফিসিয়েন্সি পাবেন।

=> ডিফ্র্যাগমেন্টের মতই নিয়মিত ডিস্ক এরর চেক করুন।

৩। আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার গুলো ওভারক্লক করুনঃ ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার গুলো এ মুহুর্তে আপগ্রেড করা সম্ভব নয় তবে আপনি চাইলে কিছু হার্ডওয়্যার ওভারক্লক করে সেগুলোর কার্যক্ষমতা তথা আপনার কম্পিউটার সিস্টেমের গতি বৃদ্ধি করতে পারেন। যেমন, গ্রাফিক্স কার্ড, প্রসেসর।

৪। প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন গুলোই শুধু ব্যবহার করুনঃ আপনার প্রয়োজন নেই – এরকম সফটওয়্যার অ্যাভোয়েড করতে চেষ্টা করুন। কেননা, যে কোন সফটওয়্যারই কম্পিউটারে ইন্সটল হবার পর কম্পিউটারে তাদের নিজস্ব অনেক ফাইল জমা করে রাখে, ফলে কম্পিউটার ক্রমান্বয়ে ধীর গতির হয়ে যায়।

৫। কিছু ক্ষেত্রে পুরাতন ভার্সনের অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করুনঃ আপনি এই পয়েন্টটির সাথে একমত নাও হতে পারেন। ভাবছেন, পুরানো সফটোওয়্যারগুলোতে বিভিন্ন রকম বাগ বা কম সুবিধা থাকে বলেইতো আগ্রেড করা হয়। আপনার যুক্তি সত্য কিন্তু সেই সুবিধা যোগ করার ফলে সেই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহারের হার্ডওয়্যার রিকোয়ার্মেন্টও বৃদ্ধি পায় যা আপনার ব্যাক-ডেটেড কম্পিউটার সাপোর্ট নাও করতে পারে। যেমন, আপনার কম্পিউটার যদি ফটোশপের CS5 ভার্শনটি সাপোর্ট নাও করে থাকে তবে আপনি CS4 ব্যবহার করে দেখতে পারেন বা এরও নিচের কোন ভার্শন।

৬। হালকা অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করুনঃ আপনার কম্পিউটারের হার্ড ওয়্যার অনুযায়ী অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করুন। এখন আপনার কম্পিউটারটি যদি উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারের জন্য কনফিগার্ড হয়ে থাকে তবে নিশ্চয়ই উইন্ডোজ ৮.১ তাতে ভালো ভাবে চলবে না। আর চললেও অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে। আপনি যদি আপডেটেড থাকতে চান তবে লিনাক্সের যে কোন ডিস্ট্রো ব্যবহার করেও দেখতে পারেন।

43
আজকাল আমরা কম বেশি সবায় জরুরি কাজ মোবাইল বা ট্যাব এ সেরে ফেলি কিন্ত প্রত্যেক ডিভাইসে আলদা করে ইন্টারনেট এর খরচ আমাদের অনেকের পক্ষে চালানো সম্ভব হয় না। তাই আমরা রাউটার এর উপর ভরসা করি। মূল কথায় ফিরে আসি কি ভাবে আপনার ল্যাপটপ টিকে বানাবেন ওয়াইফাই রাউটার ফ্রী তে। তা হল আমাদের  ল্যাপটপ এয়  ওয়াইফায়
রিসিভার রয়েছে, আমরা এইটিকে ওয়াইফাই সেনডার বানাব, এইটাকে হটস্পট ও বলা হয়ে থাকে। মাই ওয়াইফাই রাউটার সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে খুব সহজে ওয়াইফাই হটস্পট বানিয়ে ফেলা যাই কোন জামেলা ছাড়া।

ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন ।

সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স, এর জন্য কোন ক্রা ক ফাইল কিংবা সিরিয়াল নাম্বারের প্রয়োজন হবে না। সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার পর আপনার কাজ হলো আপনার হটস্পটের জন্য একটা নাম এবং পাসওয়ার্ড নির্বাচন করে একটিভেট ফ্রি ওয়াইফাই বাটন প্রেস করা। আসাকরি কোন সমস্যা হবার কারন না আর ব্যবহার করতে কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন।

44
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের গতি ও পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য Android Play Store এ শ’খানেক অ্যাপ্লিকেশন থাকলেও দেখা যায় এর বেশিরভাগই ফ্রি নয়। আজ আমি এমনই একটা অ্যাপ্লিকেশন দিচ্ছি যেটা দিয়ে খুব সহজেই আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের গতি অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়ে নিতে পারবেন। অ্যাপ্লিকেশনটির নাম Autokiller Memory Optimizer Pro। এটা একটা পেইড অ্যাপ্লিকেশন, Play Store এ যার মূল্য প্রায় $5। কিন্তু আমি এখানে অ্যাপ্লিকেশনটির APK ফাইল আপলোড করে দিচ্ছি, তাই কোন টাকা খরচ না করে ফ্রি-তেই ব্যবহার করতে পারবেন এই অসাধরন আ্যাপ্লিকেশনটি

প্রথমেই বলে নেই এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে হলে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি অবশ্যই রুট করা থাকতে হবে। রুট করা ছাড়াও এটি ব্যবহার করা যাবে কিন্তু সেক্ষেত্রে Kernel Tweaks অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন না। তাই গতিও খুব বেশি একটা বাড়বেনা।  এবার এক নজরে দেখে নেয়া যাক কী কী আছে এই আ্যাপ্লিকেশনে।

মেমোরি ক্লিনার:

অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করলে প্রথমেই মেমোরি ক্লিনার চালু হবে। মেমোরি ক্লিনারের মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনে চালু থাকা নির্দিষ্ট পরিমান অ্যাপ্লিকেশন সংখ্যা বাছাই করে দিতে পারবেন। সেই সংখ্যা অতিক্রম করলেই এই অ্যাপ্লিকেশনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুরোনো চালু করা অ্যাপ্লিকেশনগুলো বন্ধ করতে থাকবে এবং আপনার বাছাই করা সংখ্যা বজায় রাখবে। ফলে কাজ করার জন্য আপনি আরো বেশি মেমোরি পাবেন এবং ফোনের গতিও বাড়বে। এই সুবিধাটি আ্যাপ্লিকেশনটির ফ্রি ভার্সনেও রয়েছে।

টুইকস অ্যান্ড টুলস:

এটাই মূলত এই অ্যাপ্লিকেশনটির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কারন এই অপশনগুলো আপনি ফ্রি ভার্সনে চালু করতে পারবেন না। এখানে থাকা Memory Reclaim এর মাধ্যমে আপনার মেমেরি তাৎক্ষনিকভাবে ক্লিন করতে পারবেন। আর Quick Restart এর মাধ্যমে আপনি খুব দ্রুত ফোনটি রিস্টার্ট করতে পারবেন। এটা ফোনটিকে পুরোপুরি বন্ধ না করে শুধুমাত্র আপনার অপারেটিং সিস্টেমটিকে রিস্টার্ট করে, ফলে খুব দ্রুত ফোন রিস্টার্ট হয়। কোন অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটলের পর রিস্টার্টের প্রয়োজন হলে এর সাহায্যে রিস্টার্ট করে আপনি আপনার মূল্যবান সময় বাঁচাতে পারেন।

কার্নেল টুইকস:

কার্নেল টুইকস ই মূলত আপনার ফোনকে গতিশীল করে তুলবে। আমি আগেও বলেছি এই টুইকগুলো অ্যাপ্লাই করতে হলে আপনার ফোনকে অবশ্যই রুট করা থাকতে হবে। এবার দেখা যাক কী টুইকস রয়েছে এই অ্যাপ্লিকেশনে:

এসডি কার্ড টুইক: এটা আপনার এসডি কার্ডের ডাটা রিড ও রাইট করার গতি বাড়িয়ে তুলবে।
আই.ও শিডিউলার: এটা আপনার কার্নেলের মান পরিবর্তন করে ফোনের গতি বাড়িয়ে তুলবে।
পার্টিশন্স: এটা আপনার ফোনের এসডি কার্ডের সকল পার্টিশনের রাইট করার গতি বাড়িয়ে তুলবে।
মেমোরি ম্যানেজমেন্ট: এটা আপানার ফোনের গতি বৃদ্ধি করতে পুরো ফোনের মেমোরিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ম্যানেজ করবে।
শিডিউলার: এটা আপনার টাস্ক শিডিউলারকে আরো গতিশীল করে তুলবে ফলে আপনি আরো সহজে মাল্টিটাস্কিং করতে পারবেন।
ব্যাটারি: এই টুইকটি আপনার ব্যাটারি লাইফ বাড়িয়ে তুলবে।
স্লিপার: বেশ কিছু সময় ধরে কোন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার না করলে অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেম সেটাকে স্লিপ মোডে নিয়ে যায়, ফলে অ্যাপ্লিকেশনটিতে আবার ফিরে গেলে সেটা পুনরায় লোড হয় এবং কিছু সময় নেয়। এই টুইকটি সেটা ডিজাবল করে সেই সময়টা বাঁচিয়ে দেয়। তবে এটা এনাবল করলে আপনার ব্যাটারি একটু বেশি খরচ হবে।
ইউ.আই: এটা আপনার ফোনের ম্যাক্সিমাম ইভেন্ট বাড়িয়ে ৬০ করে দেয়। ফলে হোমস্ক্রিন এ স্ক্রল আর ট্রানজিসান ইফেক্টস এর গতি বেড়ে যায়।
নেটওয়ার্ক: এই টুইকটি আপনার মোবাইল ইন্টারনেট এর গতি বাড়িয়ে তুলবে।
ওয়াই-ফাই: এটা আপনার ওয়াইফাই স্ক্যানিং এর বিরতির সময় বাড়িয়ে ৩ মিনিট করে দেয়, অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে যেটা মাত্র ৫ সেকেন্ড থাকে। ফলে আপনার ব্যাটারি লাইফ আরো বাড়বে।
এসব টুইক ছাড়াও আপনি এই অ্যাপ্লিকেশনটির সাহায্য যে কোন অ্যাপ্লিকেশন কিংবা সিস্টেম সার্ভিস বন্ধ করতে পারবেন যেটা আপনি সাধারনত টাস্ক কিলার দিয়ে করে থাকেন। অর্থাৎ টাস্ক কিলারের কাজও আপনি এই অ্যাপ্লিকেশনটির সাহায্যে করতে পারবেন ফলে আলাদা কোন টাস্ক কিলার অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন হবেনা।

সতর্কতা:

উপরের টুইকগুলো আপনাকে অবশ্যই বেশ সতর্কতার সাথে এনাবল করতে হবে। কারণ অসতর্কতাবশতঃ এর যেকোনটি আপনার ডিভাইসের ক্ষতি করে ফেলতে পারে। টুইকগুলোর ফলে আপনার ডিভাইসের কোন ক্ষতি হলে অ্যান্ড্রয়েড কথন বা এই টিউনের লেখক দায়ী নয়। তবে যেকোন প্রকার ক্ষতি এড়ানোর জন্যও অ্যাপ্লিকেশনটিতে একটি বিশেষ অপশন দেয়া আছে। আপনার ফোনের যেকোন ক্ষতি এড়াতে কার্নেল টুইকস অপশন থেকে “2 min delay before apply” অপশনটি এনাবল করে দিন।

এর ফলে আপনার ফোন চালু করার ২ মিনিট পর টুইকসগুলো অ্যাক্টিভেট হবে। টুইকসগুলোর সাথে এই অপশনটি এনাবল করে আপনার ফোন রিস্টার্ট করার ২ মিনিট পর যদি দেখতে পান আপনার ফোন ঠিকমত কাজ করছেনা তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে টুইকসের কারনেই সমস্যা হয়েছে। আপনি দ্বিতীয়বার যখন রিস্টার্ট দেবেন তখন ফোন স্টার্ট হবার ২ মিনিটের মাঝেই অ্যাপ্লিকেশনটিতে ঢুকে টুইকসগুলো ডিজাবল করে দিতে পারবেন। আর যদি প্রথমবার রিস্টার্ট দেয়ার ২ মিনিট পর দেখেন সবকিছু ঠিকঠাকভাবেই চলছে তাহলে আপনার আর ভয়ের কোন কারন নেই।

তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাপ্লিকেশনটির জন্য ফোনের কোন ক্ষতি হয়না। ২ মিনিট অপেক্ষার অপশনটি মূলত বাড়তি সতর্কতার জন্যই দেয়া হয়েছে। আপনি মোটামুটি নিশ্চিন্তেই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন।

45
আমরা পিসি ব্যবহার কারীরা পিসি চালানোর সময় আমরা সম্মুখীন হয় পিসির স্পিড সমস্যার সাথে। অনেক সময় দেখা যাই যে নেট চলাকালীন অথবা কোন পোগ্রামীং এর কাজ করার সময়ই পিসি অনেক স্লো হয়ে যাই। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি নেট স্পীড দিগুন করবেন কোন Softwere ছারা। তো চলুন নিচের মত কাজ শুরু করুন।

প্রথমে Computer–রাইট বাটন এ ক্লিক করে mange এ জান। এরপর Device Manager এ জান। Ports(com &LPT) তে ক্লিক করে আপনার Modem এর নাম দেকতে পারবেন। এরপর properties জান।
Port Setting এ জান-Bits per second -Data bits এসব বাড়িয়ে দিন। Ok পরের Port আর বেলায় ও এ
কাজ করুন। Computer Restart দিন।

ব্যাস তারপর আপনার কম্পিউটার চালু করুন এবং মজিলা বা অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে নেট কানেক্ট করুন। আর তারপর স্পিড দেখুন। আশা করি আগের তুলনায় বেশি স্পিড পাবেন।

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 7