Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - shan_chydiu

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 17
31
Faculty Sections / Re: Public private partnership in Bangladesh
« on: March 28, 2019, 03:08:15 PM »
Thanks for sharing

32
Faculty Sections / Re: Role of economic development
« on: March 28, 2019, 03:07:15 PM »
good post..

33
দেশের নারীদের জন্য রক্তস্বল্পতা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। নারীদের অনেক বড় একটা অংশ পুষ্টির অভাবে রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন বলে জানান অ্যাপোলো হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী।


রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে তাকেই মূলত অ্যানিমিয়া বলা হয়৷ রক্তে হিমোগ্লোবিন কম হলে ক্ষুধামন্দা, শরীর ক্লান্ত বোধ করা, ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা, সব সময় অস্বস্তিবোধ করা, অস্বাভাবিক হৃদকম্পন ও মনোযোগের ‍অভাব দেখা দেয়।


বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের রক্তের চাহিদা পূরণ করতে নিয়মিত কিছু খাবার খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে: 


ভিটামিন সি

ভিটামিন সি-র অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। তাছাড়া ভিটামিন সি ছাড়া আয়রন পুরোপুরিভাবে শোষণ হয় না। আমলকী, পেঁপে, বাতাবিলেবু, কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, গোলমরিচ, ব্রোকোলি, আঙুর, টমেটো ইত্যাদিতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে।


আয়রন
হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লোহা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আয়রন সমৃদ্ধ কিছু খাবার হলো- দেশি সুস্থ মুরগির কলিজা, কচু শাক, লাল মাংস, চিংড়ি, পালংশাক, আমন্ড, বিট, খেজুর। আয়রন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেইড এবং ফাইবার সমৃদ্ধ বেদানা হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।

এছাড়া মধু আয়রনের একটি ভালো উৎস। আয়রন ছাড়াও মধুতে কপার ও ম্যাঙ্গানিজ আছে। এই উপকরণগুলো শরীরে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। নিয়মিত দুধ, ডিমও খেতে হবে।

অ্যানিমিয়ার রোগীদের ক্ষেত্রে অক্সিজেন ও পুষ্টিকর উপাদান উৎপাদনের জন্য হৃদপিন্ডের প্রচুর পরিমাণে রক্তের প্রয়োজন হয়৷ এতে হার্ট ফেল হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এজন্য অ্যানিমিয়া হলে শুরু থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ জেনে সে অনুযায়ী খাবার ও ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।


বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

34
good post...

35
বাজারে লেদারের জিনিস পরিষ্কার করার আলাদা ক্লিনার পাওয়া যায়। একে 'সফট সোপ'-ও বলে। এই ক্লিনার দিয়েই লেদারের ব্যাগ বা জুতো পরিষ্কার করুন।


লেদারের জিনিস স্পিরিট জাতীয় জিনিস দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। ছবি: শাটারস্টক থেকে নেওয়া।

• ক্লিনারটি দিয়ে পরিষ্কার করার পরে হালকা ভিজে তুলো দিয়ে তা মুছতে থাকুন। দেখবেন যাতে চামড়ার গায়ে কোনও ভাবে সাবান না লেগে থাকে। বছরে ২-৩ বার এই ভাবে পরিষ্কার করুন।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

• কখনই লেদারের জিনিস অ্যালকোহল বা স্পিরিট জাতীয় জিনিস দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। এতে রং নষ্ট হয়ে যায়।

• লেদারের জিনিসে জল পড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ঝেড়ে ফেলে শুকোতে দিন।

• বর্ষায় লেদারের ব্যাগ বা জুতো ব্যবহার না করাই ভাল।

আরও পড়ুন: এই সামান্য উপসর্গগুলিও বলে দিতে পারে আপনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত কি না

• ব্যাগে বা জুতোয় কোনও রকমের দাগ দেখলে তা সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে নিন।

• অনেকে চামড়ার জিনিসকে উজ্জ্বল করার জন্য তেল ও কন্ডিশনার ব্যবহার করেন। সাময়িক জেল্লা আনলেও ব্যাগের রঙের ক্ষতি হয় এতে।

• বাজারে লেদার কন্ডিশনার পাওয়া যায়। তাই দিয়েই ব্যাগ বা জুতোর জেল্লা ফেরান।

• লেদারের জিনিস ব্যবহার করার সময়ে নিজের হাতও পরিষ্কার রাখুন।

• হাতে কোনও ময়লা বা তেল যেন না লেগে থাকে।

 • লেদারের জিনিস কখনও ভাঁজ করে রাখবেন না। ব্যাগ ফাঁকা থাকলে তার মধ্যে খবরের কাগজ বা বাবল র‍্যাপ ভরে রাখুন। এতে ব্যাগের আকার নষ্ট হবে না।

• লেদারের জিনিস হেয়ার স্প্রে, হেয়ার কালার সলিউশনের থেকে দূরে রাখুন। এতে স্পিরিট জাতীয় কেমিক্যাল থাকে যা লেদারের রং নষ্ট করে দেয়।

• চামড়ার জিনিস দু’ সপ্তাহ অন্তর আলমারি থেকে বার করে আলো-হাওয়া পূর্ণ জায়গায় রাখুন।

36
ছোট বড় সবারই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কথা শোনা যায়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যে কত যন্ত্রণাদায়ক তা কেবল যারা ভোগেন তারাই ভালো বলতে পারবেন।অনেকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ওষুধ খাচ্ছেন, ডাক্তার দেখাচ্ছেন।


একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত, পার্টিতে মসলাযুক্ত খাবার খেলে তো শুরু হয়ে যায় অস্বস্তি। আর তাই ফাস্টফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস্ট্রিক, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

খেজুরের পুষ্টিগুণ

সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়।খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি। যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

আপনি জেনে খুশি হবেন যে, প্রতিদিন মাত্র তিনটি খেজুর আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করবে।

প্রতিদিন তিনটি খেজুর খান এক সপ্তাহ।তবে এক সপ্তাহ খাওয়ার পর খেজুর খাওয়া বন্ধ করবেন না। এটা অভ্যাসে পরিণত করুন।একবার যখন আপনি অভ্যাসে পরিণত করতে পারবেন তখন ভালো ফল পাবেন। অর্থাৎ আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

আপনি তিনটি খেজুর টানা সাতদিন খান।এই সাত দিনের মধ্যে একদিনও খেজুর খাওয়া বন্ধ করবেন না।টানা সাতদিন খেজুর খাওয়ার পর আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বিদায় নেবে।

খেজুর যে শুধু গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করবে তা নয়।খেজুর রয়েছে আরও গুণ।খেজুর রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা, খাবারের রুচি ও হজমক্ষমতাও বাড়বে।এছাড়া যেকোনো ধরনের রোগে খেজুর হলো মোক্ষম দাওয়াই।

অন্ত্রের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের দারুণভাবে কাজ করে খেজুর।এটি কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের এক গবেষণা থেকে জানা যায়, খেজুর খেলে কোলন স্বাস্থ্য ভালো হয়। খেজুর উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক। তাই ব্যাকটেরিয়াগুলো কোলন ক্যানসারের জন্য দায়ী কোষগুলোকে ধ্বংস করে। এজন্য নিয়মিত খেজুর খান।

সূত্র: এনডিটিভি

37
Thanks for sharing.

39
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা অসুখ-বিসুখ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে। শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি সঙ্গী হয় মানসিক সমস্যাও। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে ভুলে যাওয়ার প্রবণতাটাই বেশি লক্ষ্য করা যায়।
বয়স বাড়লে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়-এটা আমাদের মধ্যে প্রচলিত একটা ধারণা। এজন্য সবাই মনে করেন, প্রবীণরা সবকিছু সহজে ভুলে যাবে এটাই স্বাভাবিক। এটা থেকে পরিত্রাণের কোনও উপায় নেই। কিন্তু ধারণাটি ভুল। কয়েকটি উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। এরমধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো নিয়মিত বাদাম খাওয়া।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলছে, প্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খান। তাহলেই মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে। এর ফলে চিন্তাশক্তি উন্নত হবে, বাড়বে যুক্তিবোধ ও স্মৃতিশক্তি।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ অস্ট্রেলিয়ার প্রধান গবেষক মিং লি জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে প্রতিদিন ১০ গ্রাম করে বাদাম খেলে ভুলে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন বয়স্ক মানুষরা। বাদামের মধ্যে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রোটিন এবং ফাইবার মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই মোটা হয়ে যাওয়ার ভয় ভুলে স্মৃতিশক্তি ঠিক রাখতে প্রতিদিন একমুঠ করে বাদাম খান।



লাইফস্টাইল ডেস্ক, আরটিভি অনলাইন

42
অনেকেরই ভালো ঘুম হয় না। বার বার ঘুম ভেঙে যায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় এবং মেজাজও খিটখিটে হয়ে পড়ে। এজন্য ভালো ঘুম প্রত্যেকের জন্য জরুরি। দেখে নিন কীভাবে ভালো ঘুম পাবেন-
•   রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করে নিন।
•   ঘুমের সময় কী কী সমস্যা হয়, এগুলো ডায়েরিতে লিখে রাখুন। পরে সেগুলো নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।
•   ঘুমের আগে একেবারেই মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। রাতে শুয়ে শুয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটালে ঘুম দেরি করে আসবে।
•   রাতে শান্ত পরিবেশে ঘুমাতে সাহায্য করতে পারে মৃদু আলো। বেশি আলোয় ঘুম হয় না অনেকের। এজন্য আপনার ঘুমানোর কক্ষে আলো কম রাখার চেষ্টা করুন।
•   ঘুমের সময় ঘুম না এলে হালকা কোনও গান শুনতে পারেন। অনেকেরই গান শুনলে ঘুম আসে।
•   কোনও কাজ অসমাপ্ত থাকলে সেটি দ্রুততার সঙ্গে সেরে নিয়ে ঘুমাতে যাওয়াই ভালো। তাহলে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারবেন।
•   ঘুম না এলে শুয়ে শুয়ে ভাবতে পারেন সেই বিষয়ের কথা, যা ভাবলে আপনার ভালো লাগবে।
•   আপনার মনে প্রশান্তি এনে দিতে পারে এমন ঘুম পেতে চাইলে যোগ ব্যায়ামের আশ্রয় নিতে পারেন।


লাইফস্টাইল ডেস্ক, আরটিভি অনলাইন

43
good to know that.

45
যে কোনো ওষুধ আপনি কিনতে যান, তার প্যাকেটে কোনো না কোনো জায়গায় একটি মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখ বা এক্সপায়ারি ডেট থাকে। তার মানে কী এই তারিখ পার হলে মাছ-মাংস বা চকলেট-বিস্কুটের মতো ওষুধটাও পচে যাবে?

না, ব্যাপারটা তা নয়। বরং ওই তারিখ পর্যন্ত ওষুধটা শতভাগ নিরাপদ এবং কার্যকর থাকবে বলে গ্যারান্টি দিচ্ছে প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি। তবে একটি ওষুধ কতদিন নিরাপদ ও কার্যকর থাকে এ নিয়ে রয়েছে মতভেদ।


 
ইনসুলিন, নাইট্রোগ্লিসারিন এবং লিকুইড অ্যান্টিবায়োটিক দ্রুতই কার্যকারিতা হারায়। কারণ এসব ওষুধের অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্টস বা সক্রিয় উপাদান নষ্ট হয়ে যায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। কিন্তু অনেক ওষুধ আছে যেগুলোর শেলফ লাইফ বেশি। এদের কার্যকারিতা সময়ের সঙ্গে কমলেও তা খেলে ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি অনেক ক্ষেত্রেই থাকে না।

ক্যালিফোর্নিয়া পয়জন কন্ট্রোল সিস্টেম কয়েক বছর আগে পুরানো ওষুধ নিয়ে একটি পরীক্ষা চালায়। একটি ফার্মাসির পেছনে প্রচুর পুরানো ওষুধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন, পেইনকিলার ও ডায়েট পিল খুঁজে পায় তারা। এমনকি কিছু কিছু ওষুধ ৪০ বছর আগে তৈরি। এরপরও এর মাঝে কিছু ওষুধ পুরোপুরি কার্যকর ছিল।

ওষুধের মেয়াদ নিয়ে এ ধরনের আরও বিশদ গবেষণা করা দরকার, কিন্তু ওষুধ কোম্পানিগুলো এক্ষেত্রে তেমন খরচ করে না। যুক্তরাষ্ট্রের এক সরকারি গবেষণায় দেখা যায়, সঠিক তাপমাত্রা ও পরিবেশে সংরক্ষণ করা হলে মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখের পরও ৪ বছরের মতো ভালো থাকে বেশিরভাগ ওষুধ।

তবে এ সত্ত্বেও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ খাওয়াটা একেবারেই অনুচিত। কারণ কিছু কিছু মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে এবং এতে রোগী সুস্থ হওয়ার বদলে আরও অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।

সূত্র: আইএফএলসায়েন্স

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 17