136
Nutrition and Food Engineering / Lipastike decrease intelligence
« on: February 20, 2013, 05:06:44 PM »
লিপস্টিকে ক্ষতিকারক সীসা থাকায় তা ব্যবহারকারীর বুদ্ধিমত্তা, আচরণ ও শিক্ষণ দক্ষতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা।
নমুনা হিসাবে নেয়া ২২টি ব্র্যান্ডের লিপস্টিক এবং লিপ গ্লস পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর ১২ টি অর্থাৎ, ৫৫ শতাংশেই সীসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।এ সীসা খুব কম মাত্রার হলেও গবেষকরা বলছেন, সামান্য সীসাও স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
বোস্টন সীসা বিষক্রিয়া প্রতিরোধ কর্মসূচি’র চিকিৎসা বিষয়ক পরিচালক ডা. সিন পালফ্রে সতর্ক করে বলেছেন, সামান্য সীসাও জটিল স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষত, গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে লিপস্টিক থেকে অনাগত সন্তানের দেহে সীসার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ারও ঝুঁকি আছে বলে জানানো হয়েছে পিটিআই এর খবরে।
ব্যক্তিগত প্রসাধনী পণ্য পরিষদের প্রধান বিজ্ঞানী হালিনা ব্রেসলয়েক বলেছেন, “আপনি যদি জনস্বাস্থ্যে সীসার প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হন, তাহলে আপনি লিপস্টিকের দিকে তাকাবেন না।â€
তবে জেনেশুনে লিপস্টিকে সীসা ব্যবহার করা হয়না, বরং প্রসাধনটির রঙের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন রঞ্জকে সীসা থাকে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষণায় ৫৫ শতাংশ লিপস্টিকে সীসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।অন্যগুলোতে পাওয়া যায়নি। ফলে সীসা ছাড়াও লিপস্টিক তৈরি করা সম্ভব বলেই মনে করছেন গবেষকরা; যদিও তা করা কঠিন বলে মানছেন তারা।
তবে অতীতের তুলনায় বর্তমানে লিপস্টিকে সীসার ব্যবহার কমছে- সাম্প্রতিক এ গবেষণায় সেটিই দেখা গেছে।
এর আগে ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফুড এন্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ পরিচালিত এক গবেষণায় লিপস্টিকে উচ্চ মাত্রার সীসা উপস্থিতি ধরা পড়েছিল।
কিন্তু এবারে তার তুলনায় সীসার মাত্রা অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে।এ প্রবণতা আশাব্যাঞ্জক বলেই মনে করছেন গবেষকরা।
নমুনা হিসাবে নেয়া ২২টি ব্র্যান্ডের লিপস্টিক এবং লিপ গ্লস পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর ১২ টি অর্থাৎ, ৫৫ শতাংশেই সীসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।এ সীসা খুব কম মাত্রার হলেও গবেষকরা বলছেন, সামান্য সীসাও স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
বোস্টন সীসা বিষক্রিয়া প্রতিরোধ কর্মসূচি’র চিকিৎসা বিষয়ক পরিচালক ডা. সিন পালফ্রে সতর্ক করে বলেছেন, সামান্য সীসাও জটিল স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষত, গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে লিপস্টিক থেকে অনাগত সন্তানের দেহে সীসার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ারও ঝুঁকি আছে বলে জানানো হয়েছে পিটিআই এর খবরে।
ব্যক্তিগত প্রসাধনী পণ্য পরিষদের প্রধান বিজ্ঞানী হালিনা ব্রেসলয়েক বলেছেন, “আপনি যদি জনস্বাস্থ্যে সীসার প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হন, তাহলে আপনি লিপস্টিকের দিকে তাকাবেন না।â€
তবে জেনেশুনে লিপস্টিকে সীসা ব্যবহার করা হয়না, বরং প্রসাধনটির রঙের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন রঞ্জকে সীসা থাকে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষণায় ৫৫ শতাংশ লিপস্টিকে সীসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।অন্যগুলোতে পাওয়া যায়নি। ফলে সীসা ছাড়াও লিপস্টিক তৈরি করা সম্ভব বলেই মনে করছেন গবেষকরা; যদিও তা করা কঠিন বলে মানছেন তারা।
তবে অতীতের তুলনায় বর্তমানে লিপস্টিকে সীসার ব্যবহার কমছে- সাম্প্রতিক এ গবেষণায় সেটিই দেখা গেছে।
এর আগে ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফুড এন্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ পরিচালিত এক গবেষণায় লিপস্টিকে উচ্চ মাত্রার সীসা উপস্থিতি ধরা পড়েছিল।
কিন্তু এবারে তার তুলনায় সীসার মাত্রা অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে।এ প্রবণতা আশাব্যাঞ্জক বলেই মনে করছেন গবেষকরা।