Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - mehnaz

Pages: [1] 2 3 ... 5
1

আমরা প্রায়ই সারা সপ্তাহের বাজার একসাথে করে রাখি। সেক্ষেত্রে দেখা যায় সপ্তাহের শেষ দিনগুলোতে সবজি আর তাজা থাকছে না। সবজি তাজা রাখতে জেনে নিন বিশেষ কিছু টিপস। লিখেছেন তামান্না শারমীন

০০ লেটুস, পালং শাক, সেলেরির মতো সবুজ সবজি পরিষ্কার করে ধুয়ে পোর্সেলিনের কন্টেনারে ভরে ফ্রিজে স্টোর করুন। একসপ্তাহের মতো ফ্রেশ থাকবে।

০০ লেটুস পাতার তাজা ভাব বজায় রাখার জন্য ধোয়ার সময় পানির মধ্যে অল্প লেবুর রস মিশিয়ে নিন।

০০ লেবু বেশিদিন তাজা রাখতে চাইলে লবণের কৌটার মধ্যে রাখুন।

০০ বাঁধাকপি, মটরশুঁটি, পালংশাকের মতো সবুজ সবজির ফ্লেভার বজায় রাখার জন্য রান্নার সময় আধা চামচ চিনি মেশান। রান্নার শেষের দিকে লবণ মিশিয়ে নিন।

০০ গোটা ফুলকপি রান্না করার সময় অর্ধেক লেবু ফুলকপির উপরের অংশে ঘষে নিন, কপির মাঝখানে ছুরি দিয়ে কোণাকুণি কেটে দিন, সহজে সিদ্ধ হবে।

০০ শশা কাটার একঘণ্টা আগে লবণ-পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সালাদ ড্রেসিং সহজে শশার মধ্যে অ্যাবজর্ব করবে।

০০ বাঁধাকপি ও ফুলকপির সতেজ ভাব বজায় রাখার জন্য রান্নার সময় এক চা-চামচ লেবুর রস মেশান। সবজির সুন্দর সাদা রং অক্ষুণ্ন থাকবে।

০০ যে দিন রান্নায় রসুন ব্যবহার করবেন তার একদিন আগে রসুনের কোয়া আলাদা করে নিয়ে বোতলে ভরে ফ্রিজে রাখুন, পরের দিন সহজে রসুন ছাড়িয়ে নিতে পারবেন। একসঙ্গে অনেক রসুন পেস্ট করতে চাইলে আগের দিন রাতে রসুনের কোয়াগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন আলাদা করে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে না।

০০ রসুনের কোয়ার উপর সামান্য তেল ঘষে রোদে শুকনো করে নিন। সহজে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নিতে পারবেন।

০০ কাঁচামরিচের বোঁটা ছাড়িয়ে নিতে মাঝখানে সামান্য চিরে রাখুন, তারপর এতে লবণ-হলুদ মেখে রোদে শুকিয়ে নিয়ে স্টোর করুন। বেশিদিন তাজা থাকবে।

০০ মুলা রান্না করার আগে পাতলা করে মুলার খোসা ছাড়িয়ে নিন। মুলার গন্ধ কমে যাবে।

০০ ব্রাউন পেপার ব্যাগে টমেটো স্টোর করুন, ভালো থাকবে। একইভাবে মাশরুম স্টোর করতে পারেন।

০০ লেটুসের মতো সবুজ শাক-সবজি পাতাসহ প্লাস্টিকের ব্যাগে স্টোর করুন। সঙ্গে ভিজা পেপার টাওয়েল রাখুন। সবজির অতিরিক্ত ময়েশ্চার অ্যাবজর্ব করে সবজি তাজা রাখতে সাহায্য করবে। জিপ লক ব্যাগেও সবজি স্টোর করতে পারেন, এতে তাজা থাকবে।

০০ আলু বেশি দিন ভালো রাখার জন্য আলুর সঙ্গে ব্যাগে ভরে একটা আপেল রাখুন। আলু সহজে পচে যাবে না।

০০ পেয়াজ, বেগুন, স্কোয়াশের মতো সবজি ফ্রিজের বাইরে রাখুন। ভালো থাকবে, ফ্রিজের বাইরে পরিষ্কারে কন্টেনারে স্টোর করুন।

০০ টমেটো ফ্রিজে পলিথিন প্যাকে স্টোর করবেন না। বাইরে স্টোর করতে পারেন। ভালো থাকবে।

০০ কাঁচামরিচের বোঁটা ছাড়িয়ে রাখুন। আদা ফ্রিজে রাখতে পারেন। বেশিদিন তাজা থাকবে।

০০ ফুলকপি ছোট ছোট করে কেটে এয়ারটাইট প্যাকে ভরে ফ্রিজে রাখতে পারেন।

০০ ক্যাপসিকাম অর্ধেক কেটে ফেলে না রাখতে পারলেই ভালো। তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

০০ গাজর ফ্রিজের বাইরে বেশিদিন ফেলে রাখবেন না।

০০ ফ্রিজে ভেজিটেবল স্টোর করার গাইডলাইন ভালো করে জেনে নিন। যেমন লেটুস, পেয়াজ, পালংশাক লো-হিউমিডিটি রয়েছে এমন ড্রয়ারে রাখতে হবে। আবার ফুলকপি, সেলেরি ত্রিস্তার ড্রয়ারে রাখতে পারেন।

2
Nutrition and Food Engineering / দইয়ের গুণাবলী
« on: November 18, 2013, 11:12:10 AM »
ডেজার্ট কিংবা নর্মাল খাবার হিসেবে দইয়ের তুলনা নেই। চলুন জেনে নেই দইয়ের গুনাগুণ।

০০ দইয়ের ল্যাক্টোব্যাসিলাস ব্যাক্টেরিয়া কোলনের ব্যাকটেরিয়াগুলোকে উদ্দীপিত করে ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
০০ দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ রক্তকোষের গঠনে সাহায্য করে। দই ‘এ’ ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে।
০০ দইয়ের উপাদান ভাল ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খেলে ডায়েটে দই রাখুন।
০০ দইয়ে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন রয়েছে। তাই দইতে পাওয়া যায় অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়। খাওয়ার ১ ঘন্টা পর দুধের মাত্র ৩২% যেখানে হজম হয়, সেখানে দইয়ের ৯০% হজম হয়।
০০ রক্তে কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
০০ ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।
০০ ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
০০ প্রতিদিন কিছুটা দই খেলে জন্ডিস, হেপাটাইটিস প্রতিরোধ করা যায়।

প্রতি ১০০ গ্রাম দইয়ে : ক্যালসিয়াম- ১৫০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ- ১০২ আইইউ, প্রোটিন- ৩ গ্রাম, ফ্যাট- ৪ গ্রাম, ময়েশ্চার- ৯০ গ্রাম, ক্যালরি ভ্যালু- ৬০ কিলো ক্যালরি।

3
ফর্মালিন (-CHO-)n হল ফর্মালডিহাইডের (CH2O) পলিমার। ফর্মালডিহাইড দেখতে সাদা পাউডারের মত। পানিতে সহজেই দ্রবনীয়। শতকরা ৩০-৪০ ভাগ ফর্মালিনের জলীয় দ্রবনকে ফর্মালিন হিসাবে ধরা হয়। ফর্মালিন সাধারনত টেক্সটাইল, প্লাষ্টিক, পেপার, রং, কনস্ট্রাকশন ও মৃতদেহ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। ফরমালিনে ফরমালডিহাইড ছাড়াও মিথানল থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। লিভার বা যকৃতে মিথানল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমে ফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়। দুটোই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
ফরমালিনের ক্ষতিকর দিক:
•   ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করে রেটিনার কোষ ধ্বংস করে। ফলে মানুষ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
•   তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কারবাইডসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহারের কারণে পেটের পীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।
•   ধীরে ধীরে এসব রাসায়নিক পদার্থ লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেন সব কিছুুকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তি কমে যায়।
•   ফরমালিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যান্সার হতে পারে। অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ অন্যান্য রক্তের রোগ, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে। এতে মৃত্যু অনিবার্য।
•   মানবদেহে ফরমালিন ফরমালডিহাইড ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়ে রক্তের এসিডিটি বাড়ায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করে।
•   ফরমালিন ও অন্যান্য কেমিক্যাল সামগ্রী সব বয়সী মানুষের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে। ফরমালিনযুক্ত দুধ, মাছ, ফলমূল এবং বিষাক্ত খাবার খেয়ে দিন দিন শিশুদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে। কিডনি, লিভার ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট, বিকলাঙ্গতা, এমনকি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা দিন দিন কমছে।
•   গর্ভবতী মেয়েদের ক্ষেত্রেও মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। সন্তান প্রসবের সময় জটিলতা, বাচ্চার জন্মগত দোষত্রুটি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে, প্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হতে পারে।
•   এ ধরনের খাদ্য খেয়ে অনেকে আগের তুলনায় এখন কিডনি, লিভারের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগের সমস্যায় ভুগছেন। দেখা যাচ্ছে, কয়েক দিন পরপর একই রোগী ডায়রিয়ায় ভুগছেন, পেটের পীড়া ভালো হচ্ছে না, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
খাদ্যদ্রব্যে ফরমালিনের উপস্তিতি নানা পরীক্ষার মাধ্যমে করা যায় যেমন-
1.   ফরমালডিহাইডের দ্রবণের সঙ্গে ২ সিসি ফিনাইল হাইড্রোজাইন হাইড্রোকোরাইড (১%) এবং ১ সিসি ৫% পটাসিয়াম ফেরিসায়ানাড দিয়ে তারপর ৫ সিসি ঘনীভূত হাইড্রোকোরিক অ্যাসিড মেশালে পুরো দ্রবণ গাঢ় গোলাপী রঙ হয়ে থাকে। একে বলা হয় সেরিভারস্ টেস্ট।
2.   ফরমালডিহাইডের হালকা দ্রবণ যেমন মাছে ফরমালিন দেয়া আছে তা ধুয়ে তার পানিতে ১ সিসি সোডিয়াম নাইট্রোপ্রোসাইড মেশালে গাঢ় সবুজ নীল রঙ ধারণ করে। এতে ফরমালডিহাইড তথা ফরমালিনের অস্তিত্ব প্রমাণ করে।
এ সমস্ত কেমিক্যাল এবং রি-এজেন্ট পাওয়া খুব কঠিন এবং দামও অনেক বেশী। তাই সহজ এবং সাধারণ একটি পদ্ধতি বের করা যায়। যেমন সন্দেহযুক্ত ফরমালিন মাছ ধুয়ে পানিতে ৩% (ভলিউম) হাইড্রোজেন পারক্সাইড মেশালে ফরমালডিহাইড অক্সিডাইজড হয়ে ফরমিক অ্যাসিডে রূপান্তর হয়। ফরমিক এসিড প্রমাণের জন্য সে পানিতে অল্প মারকিউরিক কোরাইড মেশালে সাদা রঙের তলানি পড়বে। তাতেই প্রমাণ হবে ফরমিক অ্যাসিড তথা ফরমালডিহাইড তথা ফরমালিন।
এখন কথা হচ্ছে খাদ্যদ্রব্যে ফরমালনিরে উপস্তিতি পরীক্ষার উপকরণগুলো সহজলভ্য নয় । আর সবচেয়ে বড় কথা, কেনার সময় যদি সাথে করে এসব নিয়ে যেতে হয় তাহলে হয়তো কেনাটাই ছেড়ে দিতে হবে।
কিভাবে মাছ থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন-
1.   ফরমালিনবিহীন মাছের ফুলকা উজ্জ্বল লাল র্বণ , চোখ ও আঁইশ উজ্জ্বল হয়,শরীরে আঁশটে গন্ধ পাওয়া যায়,মাছের দেহ নরম হয় ।অন্যদিকে ফরমালিনযুক্ত মাছের ফুলকা ধূসর, চোখ ঘোলাটে ও ফরমালনিরে গন্ধ পাওয়া যায় হয়,আঁইশ তুলনামূলক ধূসর র্বণরে হয় ,শরীরে আঁশটে গন্ধ কম পাওয়া যায়, দেহ তুলনামূলক শক্ত হয় ।
2.   পরীক্ষায় দেখা গেছে পানিতে প্রায় ১ ঘন্টা মাছ ভিজিয়ে রাখলে ফর্মালিনের মাত্রা শতকরা ৬১ ভাগ কমে যায়।
3.   লবনাক্ত পানিতে ফর্মালিন দেওয়া মাছ ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ফর্মালিনের মাত্রা কমে যায়।
4.   প্রথমে চাল ধোয়া পানিতে ও পরে সাধারন পানিতে ফর্মালিন যুক্ত মাছ ধুলে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ফর্মালিন দূর হয়।
5.   সবচাইতে ভাল পদ্ধতি হল ভিনেগার ও পানির মিশ্রনে (পানিতে ১০ % আয়তন অনুযায়ী) ১৫ মিনিট মাছ ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফর্মালিনই দূর হয়।
কিভাবে ফল ও সবজি থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন-
1.   যে ধরনের রাসায়নিক দেয়া হোক না কেন যদি একটু আমরা একটু সচেতন হই তাহলে ফল খাওয়া সম্ভব। আমাদের যা করতে হবে তা হল- খাওয়ার আগে এক ঘণ্টা বা তার চেয়ে একটু বেশী সময় ফলগুলো পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে।
2.   লিচু কাঁচা অবস্থায় সবুজ। পাকার পর হয় ইটা লাল। এখন গাছে রাসায়নিক স্প্রে করে যার ফলে লিচু গাঁড় মেজেনটা রং ধারন করে তা বড়ই মনমুগ্ধকর। কিন্তু  চকচক করলে সোনা হয় না সেটা মনে রেখে কখনোই গাঁড় মেজেনটা রঙ্গের লিচু কেনা যাবে না।
3.   সবজি রান্না করার আগে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।
4.   বেগুনে এক ধরনের রাসায়নিক স্প্রে ব্যবহার করা হয় । এই রাসায়নিক স্প্রে ব্যবহার ক্ষতিকর না যদি নিয়মানুসারে দেয়া হয়। কিন্তু আমাদের দেশের কৃষকেরা এ ব্যাপারে অজ্ঞ। তারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। প্রতিটি কীটনাশকের ক্রিয়া একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত থাকে।
যেমন- একটি কীটনাশকের সেলফ লাইফ বা জীবন সীমা ৭দিন, তার মানে কীটনাশকটা ব্যবহারের ৭দিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকবে, যা কীটপতঙ্গের জন্য ক্ষতিকর। তাই কৃষকদের উচিত কীটনাশক ব্যবহারের অন্তত ৭দিন পর ফলন তোলা। কিন্তু তারা তা না করে ২-১ দিনের মাঝেই ফলন তোলেন। ফলে কীটনাশকের ক্রিয়া ক্ষমতা  থেকে যায়, যার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে আমাদের উপর। তাই বাজারে সতেজ, উজ্জ্বল বেগুন না কিনে কিছুটা অনুজ্জ্বল,  পোকায় কিছুটা আক্রান্ত এমন বেগুন কেনাই ভালো।
সূত্রঃ ইন্টারনেট।

4
মেয়নেজ
 
ডিমের কুসুম   ১টি   লবণ   
সরিষা, গুঁড়া   ১/২ চা চা   লেবুর রস বা সিরকা   ২টে.চা
চিনি   ১/২ চা চা   সালাদ অয়েল   ৩/৪ কাপ
            
১। একটি গামলায় ডিমের কুসুম, সরিষা, চিনি ও অর্ধেক লবণ মিশাও। একটে.চামচ সিরকাও দাও। বিটার বা হুইস্ক দিয়ে ফেট।
২। ২ফোঁটা করে তেল দাও। জোরে ফেটতে থাক। ১/৪ কাপ তেল শেষ হলে মেয়নেজ ঘন হয়ে আসবে।
৩। বাকি লবণ দাও এবং ১ চা চামচ করে তেল দিয়ে ফেট। তেল শেষ হয়ে গেলে ১টে.চামচ সিরকা দিয়ে ফেট।
৪। বড় মুখের বোতলে ভরে রেফ্রিজারেটরে রাখ

5
Nutrition and Food Engineering / Beware of vegetables!!!
« on: January 14, 2013, 02:09:45 PM »
Doctors and health practitioners never get tired of filling you in on the never-ending list of benefits that you can derive from consumption of fresh vegetables. Karachiites, brace yourself for alarming findings about a number of vegetables that you consume with a blind faith that what you are eating is very healthy.

The upsetting results that Pakistan Agriculture Research Council (PARC) has released after running tests on a number of vegetables grown in Malir area will change the way that inhabitants of this unruly city look at, what is normally considered, healthy food. These vegetables invariably form a better part of daily food menu for every household located in the capital of Sindh and the economic hub of Pakistan.

Geo News’ investigative report on vegetables grown in Malir has startled everyone, especially the health conscious people or the patients advised by doctors to stay away from meat and consume more vegetables.

These vegetables contain a much higher amount of carcinogenic metals including arsenic, cadmium and lead than considered fit for human consumption, according to international standards.

Why is it so? That’s a million dollar question. Here is why. These vegetables, including cauliflower, lemon, bitter ground (karela), sugar beet (chuqandar), green chili and cucumber are grown on a wide area in Malir NOT with fresh water but with sewer running in the city’s sewerage lines as well as untreated and highly toxic industry effluents.

You no longer need to eat unhealthy food to contract cancer, hepatitis and diseases of kidneys and liver besides those relating to stomach and intestines because this job is satisfactorily being performed by roadside stalls and other vendors selling these vegetables and we don’t even know since when.

These vegetables contain an abnormally high amount of arsenic and cadmium which are considered harmless if not cross the level of 0.03 ng/g and 0.05 ng/g respectively.

The findings of tests run by Pakistan Agriculture Research Council (PARC) revealed the following:

Cauliflower contained 41 percent higher amount of lead, 0.24 nano gram/gram arsenic and 0.372 ng/g cadmium. (Arsenic and cadmium are considered harmless if remain within the limit of 0.03 ng/g and 0.05 ng/g respectively.)
Lemon contained 21 percent higher amount of lead and 0.16 ng/g cadmium.
Karela (bitter ground) contained 48 percent higher amount of lead and 0.24 ng/g cadmium.
 Chuqandar (sugar beet) contained 46 percent higher amount of lead, 0.18 ng/g arsenic and 0.69 ng/g cadmium.
 Green chili contained 22 percent higher amount of lead.
Cucumber contained 41 percent higher amount of lead, 0.64 ng/g arsenic and 0.39 ng/g cadmium.


6
Learning to Learn / Your Sixth Sense and Beyond
« on: January 14, 2013, 02:02:04 PM »
We know that humans have five basic senses or ways in which to detect signals coming from the world around them. Those five senses are: sight, hearing, smell, taste, and touch. There also seems to be a 6th sense--a psychic sense--that many people possess. People with this sense claim to be able to predict the future, sense spirits, and even read others' minds.
Is there a 6th sense?
Many people have experienced dreams, visions, or unexplained feelings where they could predict some future event, sense a spirit or presence of something or someone, or even read someone else's mind. This happens to so many people--especially concerning sensing future events--that it cannot be overlooked as a possible sense for which scientists simply don't have an answer.
It certainly is a possibility
In the School for Champions, we advocate having an open mind about all subjects and possibilities. We also advocate having the curiosity to investigate these things.
With that viewpoint and with all the evidence concerning a 6th sense, it certainly seems like such a sense must exist. Until proven otherwise, we will continue to accept the possibility that we all have a 6th sense and that some people seem to be able to use it better than others, just like some people can better vision or more sensitive hearing than others..
A sense, not a power
Remember that this is a sense, where we are able to detect outside energy or signals. Nothing is mentioned here about having some special power or being able to influence events or other people. That is a different subject, not covered here because of the lack of evidence.
Looking into the future
Looking into the future is the most common 6th sense ability people seem have. Some seem to be able to predict the future through their dreams, others get a strange feeling that something will happen just before it does.
Strange feelings about future
Some people have had the feeling that something will be happening soon. Occasionally, they know exactly what will be happening. For some reason, they usually are predicting something bad. Perhaps that is because disasters are so emotionally traumatic.
Dreams about future events
Many people have had dreams that later came true to a degree. This is called déjà vu. In history, there have been prophets who predicted future events from their dreams.
I've had a number of déjà vu dreams myself. One I vividly remember is that I had dreamt of going to the Cannery Row section of Monterey, California. I did not live near there and had never been in that area before. A few months after the dream, I had an opportunity to visit the area. I remember when I turned the corner to approach the Cannery Row, I saw the buildings almost exactly as I had dreamt them! It was a scary feeling to see my dream unfold.
Abraham Lincoln is said to have dreamt of his death, days before he was assassinated.
Summary
Besides the standard 5 basic senses, there may also be a 6th sense, where people can see into the future either through some feeling or through a dream or trance. Included with that sense are the possibility of seeing spirits and reading minds. Those seem more questionable. It is difficult to verify the 6th sense, because it is not predictable.

7
বৃষ্টি ভেজা দিনে খিচুরি কার না প্রিয়...তাই দিলাম কয়েক ধরনের খিচুরির রেসিপি...
বাদশাহী খিচুরি

উপকরণ :পোলাউয়ের চাল আধা কেজি, মসুরের ডাল ১/২ কাপ, মুগ ডাল ১/২ কাপ, কাটা আদা ১ চা চামচ, শাহি জিরা ১ চা চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ, কাঁচামরিচ বাটা ৪/৫টা, শুকনা মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল/ঘি ১ কাপ, গরম পানি ২/৩ কাপ, গরম মসলা সামান্য।
প্রস্তুত প্রণালি : চাল এবং ডাল পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। চুলায় পাত্রে তেল দিয়ে গরম মশলা, আদা-রসুন, কাঁচামরিচ ও পেঁয়াজ বাটা, হলুদ, মরিচ ও জিরা গুঁড়া এবং কাঁচামরিচ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। এবার পাত্রে চাল, ডাল একসঙ্গে দিয়ে মসলাসহ ৪-৫ মিনিট ভেজে গরম পানি মিশান। চাল-ডাল সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। রান্না হয়ে গেলে মনের মতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার বাদশাহী খিচুরি।

গরুর মাংসের ভূনা খিচুড়ি
উপকরণঃ
1.গরুর মাংস ১/২ কেজি
2.আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
3.পোলাওর চাল ২ কাপ
4.রসুন বাটা ১ চা চামচ
5.মুগ ডাল ১/২ কাপ
6.মসুর ডাল ১/২ কাপ
7.পেয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ
8.ধনে বাটা ১ চা চামচ
9.এলাচ ২ টি
10.পানি ৬ কাপ
11.দারুচিনি ২-৩ টি
12.লং ২-৩ টি
13.লবণ পরিমাণমতো
প্রণালীঃ

1.চাল ও ডাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
2.মাংসে তেল ছাড়া বাকী সব উপকরণ মাখাতে হবে।
3.হাড়িতে তেল গরম করে মশলা মাখানো মাংস দিয়ে দিন।
4.ভালমতো কষানো হলে ১ কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ হতে দিন।
5.মশলা থেকে মাংস তুলে অন্য পাত্রে রাখুন। মশলায় পানি ঝরানো চাল ও ডাল কষিয়ে ৬ কাপ পানি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
6.পানি শুকিয়ে আসলে কাচা মরিচ ও মাংস দিয়ে নেড়ে দমে রাখুন। হয়ে গেলে সালাদ ও আচার দিয়ে পরিবেশন করুন।

খাসির ভুনা খিচুড়ি
উপকরণঃ খাসির মাংস আধা কেজি (ছোট টুকরা করে), পোলাওয়ের চাল এক কেজি, মুগডাল এক পোয়া, কাঁচা মরিচ ১০টা, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া আধা চা চামচ, টক দই ১ কাপ, দারুচিনি ৪ টুকরা, এলাচ ৪ টুকরা, ঘি আধা কাপ, তেল ১ কাপ, তেজপাতা ২টা, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, গরম পানি ১০ কাপ (মেজারমেন্ট কাপের), লবণ ১ চা+দেড় টেবিল চামচ।

প্রণালীঃ মাংসের প্রিপারেশনঃ খাসির মাংস ভালো করে ধুয়ে টক দই দিয়ে আধা ঘণ্টা মাখিয়ে রাখতে হবে। এবার ১ চা চামচ আদা বাটা, আধা কাপ তেল, ১ চা চামচ রসুন বাটা, ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া, ১ চা চামচ লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিতে হবে।

মাটন খিচুড়ির প্রিপারেশনঃ মুগডাল ঝেড়ে নিয়ে সামান্য ভেজে পোলাওয়ের চালের সঙ্গে ধুয়ে পানি ঝাড়িয়ে রাখতে হবে আধা ঘণ্টা। এবার চুলায় হাঁড়ি দিয়ে সেই হাঁড়িতে ঘি ও তেল দিয়ে গরম করে প্রথমে এলাচ, দারুচিনি, তেজপাতা দিয়ে ১ মিনিট ভেজে এবার পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা লাল হলে চাল-ডাল দিতে হবে। চাল-ডাল অনেকক্ষণ ভাজতে হবে। এবার ১ চা চামচ আদা বাটা, ১ চা চামচ রসুন বাটা, আধা চা চামচ ধনে গুঁড়া দিয়ে আরও ৫ মিনিট ভুনে সেদ্ধ খাসির মাংস ও লবণ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। চুলার আঁচ মাঝারি করে দিতে হবে। চাল সেদ্ধ হলে হাঁড়ি তাওয়ার ওপর উঠিয়ে চুলা ঢিমা আঁচে দিয়ে তার ওপর কাঁচা মরিচ দিতে হবে সামান্য মুখ চিরে এবং ঝরঝরা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।


পাঁচমিশালি সবজি খিচুড়ি
উপকরণঃ সেদ্ধ চাল ৪০০ গ্রাম, মসুর ডাল ১৫০ গ্রাম, আলু কিউব ৬টি, পটল কিউব ৬টি, মিষ্টিকুমড়া ছোট কিউব ১ ফালি, কাঁচা পেঁপে ১টি (ছোট) টুকরা করা, পুঁইশাক আধা কেজি, টমেটো ৪টি, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, রসুন বাটা ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া দেড় চা চামচ, ভাজা জিরার গুঁড়া ২ চা চামচ, তেজপাতা ২টি, কাঁচা মরিচ ৪টি, শুকনা মরিচ ভাজা ২টি, চিনি দেড় চা চামচ, লবণ ১ টেবিল চামচ, কাঁচা আম ১টি (কিউব করে কাটা), সয়াবিন তেল আধা কাপ, পানি (৮ থেকে ১০ কাপ)।

প্রণালীঃ তেল গরম হলে প্রথমে রসুন কুচি ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে সামান্য ভেজে তার মধ্যে ২টা আস্ত শুকনা মরিচ দিয়ে আদা বাটা, রসুন বাটা, হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে ভুনে নিয়ে তার মধ্যে চাল ও ডাল ধুয়ে দিতে হবে। এবার আলু, পটল দিয়ে পানি দিতে হবে। আধা সেদ্ধ হয়ে গেলে মিষ্টিকুমড়া, পুঁইশাক, টমেটো ও কাঁচা পেঁপে দিতে হবে। পুরোপুরি সেদ্ধ হয়ে গেলে কাঁচা মরিচ ও কাঁচা আম দিয়ে দমে দিতে হবে। নামানোর আগে চিনি ও ভাজা জিরা গুঁড়া দিতে হবে।

8
Heart / Top 10 tips for a healthy heart
« on: June 06, 2012, 03:07:38 PM »
There are many steps people can take to try to prevent heart disease. You can start by concentrating on key lifestyle areas such as eating, exercise, smoking and drinking, and considering other factors like family history, diabetes and stress. Here are 10 top tips for a healthy heart.
1. Stop smoking.
Quitting smoking is the single most important thing a person can do to live longer. If you are a smoker, you are twice as likely to have a heart attack than a non-smoker. But from the moment you stop smoking, the risk of heart attack starts to reduce. With public smoking bans recently introduced, there has never been a better time to give up.

2. Cut down on salt.
Too much salt can cause high blood pressure, which increases the risk of developing coronary heart disease. Avoid foods like crisps, salted nuts, canned and packet soups and sauces, baked beans and canned vegetables, pork pies, pizzas and ready meals. Many breakfast cereals and breads that appear healthy also contain high levels of salt, so keep your eye on these too.

3. Watch your diet.

A healthy diet can help to reduce the risk of developing heart disease, and can also help increase the chances of survival after a heart attack. You should try to have a balanced diet, containing plenty of fresh fruit and vegetables, oily fish, starchy foods such as wholegrain bread, pasta and rice. Avoid foods like biscuits, cakes, pastries and dairy products that are high in saturated fats and sugar.

4. Monitor your alcohol.

Too much alcohol can damage the heart muscle, increase blood pressure and also lead to weight gain. Binge drinking will increase your risk of having a heart attack, so you should aim to limit your intake to one to two units a day.

5. Get active.
The heart is a muscle and it needs exercise to keep fit so that it can pump blood efficiently round your body with each heart beat. You should aim for 30 minutes of moderate intensity exercise a day. If this seems too daunting, start off gently and build up gradually. Keeping fit not only benefits your physical health - it improves your mental health and wellbeing too.

6. Manage your weight.
The number of people who are overweight in Britain is rising fast - already more than half of the adult population is overweight or obese. Carrying a lot of extra weight as fat can greatly affect your health and increases the risk of life-threatening conditions such as coronary heart disease and diabetes. If you are overweight or obese, start by making small, but healthy changes to what you eat, and try to become more active.

7. Get your blood pressure and cholesterol levels checked by your GP.
The higher your blood pressure, the shorter your life expectancy. People with high blood pressure run a higher risk of having a stroke or a heart attack. High levels of cholesterol in the blood - produced by the liver from saturated fats - can lead to fatty deposits in your coronary arteries that increase your risk of coronary heart disease, stroke, and diseases that affect the circulation. You can help lower your cholesterol level by exercising and eating high-fibre foods such as porridge, beans, pulses, lentils, nuts, fruits and vegetables.

8. Learn to manage your stress levels.
If you find things are getting on top of you, you may fail to eat properly, smoke and drink too much and this may increase your risk of a heart attack.

9. Check your family history .
 If a close relative is at risk of developing coronary heart disease from smoking, high blood pressure, high cholesterol, lack of physical activity, obesity and diabetes, then you could be at risk too.

10. Make sure you can recognise the early signs of coronary heart disease .
Tightness or discomfort in the chest, neck, arm or stomach which comes on when you exert yourself but goes away with rest may be the first sign of angina, which can lead to a heart attack if left untreated.

(Health tips from the British Heart Foundation)

9
Person / সাকিব আল-হাসান
« on: June 02, 2012, 01:56:33 PM »
সাকিব আল-হাসান এর জন্ম ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ সালে এর ফুটবল পাগল পরিবারে। স্বভাবতই খেলাধুলা শুরু করেছিলেন ফুটবল দিয়ে। তারপরও কোন এক অজানা কারণে ক্রিকেটের প্রতি তার ছিল অন্যরকম টান। গ্রাম-গ্রামান্তরে ক্রিকেট ম্যাচে তাঁকে খেলার জন্য ভাড়া করে নিয়ে যাওয়া হত। বাংলাদেশের এই রত্ন পৃথিবীর বুকেও জনপ্রিয়। টেস্ট ও ওয়ান ডে দুই ধরণের খেলাতেই বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার। সম্প্রতি টি-টোয়েন্টি খেলায়ও শীর্ষ ১০ এ উঠে এসেছে তার নাম।

* স্বভাবজান প্রতিভার অধিকারী সাকিব মাত্র ১৫ বছর বয়সেই সাকিব অনূর্দ্ধ-১৯ দলে খেলার সুযোগ পান।

* ২০০৫ সালে অনূর্দ্ধ-১৯ ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে (অপর দুটি দেশ ছিল ইংল্যান্ড ওশ্রীলঙ্কা) মাত্র ৮৬ বলে সেঞ্চুরি করে ও তিনটি উইকেট নিয়ে দলকে জেতাতে সহায়তা করেন তিনি।

* ২০০৫ থেকে '০৬ সালের মধ্যে সাকিব অনূর্দ্ধ-১৯ দলের হয়ে ১৮টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৩৫.১৮ গড়ে তিনি মোট ৫৬৩ রান সংগ্রহ করেন এবং ২০.১৮ গড়ে নেন মোট ২২টি উইকেট।

* ২২ জানুয়ারী, ২০০৯ সাকিব আইসিসি'র ওডিআই অলরাঊন্ডার র‍্যাঙ্কিং এ ১ নম্বরে উঠে আসেন।

* ২০১১ সালে আইপিএল এর নিলামে তাকে ৪ লাখ ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয় বলিউডের কিং খান শাহরুখ খানের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স।

* ২০১২ সালে তার অসাধারণ পারফরমেন্সের হাত ধরেই বাংলাদেশে পৌঁছে যায় এশিয়া কাপ ফাইনালে। শিরোপা জিততে না পারলেও বাংলাদেশ দল জিতে নেয় সারা বিশ্বের শত-সহস্র ক্রিকেটপ্রেমীদের হৃদয়।
*২০১২ সালের আইপিএল এর আসরে সেরা অল্রাউন্ডার হয়ে সারা বিস্বকে শোনালেন বাঘের গর্জন।

আমাদের বিশ্বসেরা দল হয়ে ওঠার অলীক স্বপ্ন ক্রমেই বাস্তব হয়ে উঠছে। দেশবাসী আশায় বুক বেধে রয়েছে, একদিন এই সাকিবের হাত ধরেই বাংলাদেশ হয়ে উঠবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন!


মাত্র ২৫ বছর বয়সী ক্রিকেটার সাকিব-আল-হাসানের ক্রিকেটকে দেয়ার আছে আরো অনেক। তবে এই বয়সেই তিনি পুরোদুস্তর সফল একজন খেলোয়াড়!

10
এর্নেস্তো "চে" গুয়েভারা ছিলেন একজন আর্জেন্টিনীয় মার্ক্সবাদী, বিপ্লবী, চিকিত্সক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, গেরিলা নেতা, কূটনীতিবিদ, সামরিক তত্ত্ববিদ এবং কিউবার বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব।

তরুণ বয়সে ডাক্তারি ছাত্র হিসেবে চে সমগ্র লাতিন আমেরিকা ভ্রমণ করেছিলেন। এই সময় এই সব অঞ্চলের সর্বব্যাপী দারিদ্র্য তাঁর মনে গভীর রেখাপাত করে। এই ভ্রমণকালে তাঁর অর্জিত অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে এই অঞ্চলে বদ্ধমূল অর্থনৈতিক বৈষম্যের স্বাভাবিক কারণ হল একচেটিয়া পুঁজিবাদ, নব্য ঔপনিবেশিকতাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ; এবং এর একমাত্র সমাধান হল বিশ্ব বিপ্লব। এই বিশ্বাসের বশবর্তী হয়ে চে রাষ্ট্রপতি জাকোবো আরবেনজ গুজমানের নেতৃত্বাধীন গুয়াতেমালার সামাজিক সংস্কার আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৫৪ সালে মার্কিন-মদতপুষ্ট কিউবান একনায়ক ফুলজেনসিও বাতিস্তাকে উৎখাত করার জন্য গ্রানমায় চড়ে সমুদ্রপথে কিউবায় প্রবেশ করেন। অনতিবিলম্বেই চে বিপ্লবী সংঘের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। কিউবার বিপ্লবের পর চে নতুন সমাজতান্ত্রিক সরকারে একাধিক ভূমিকা পালন করেছিলেন।


বিশিষ্ট ডায়েরি-লেখক চে গেরিলা যুদ্ধের উপর একটি প্রভাবশালী ম্যানুয়েল রচনা করেন। তরুণ বয়সে দক্ষিণ আফ্রিকায় মোটরসাইকেলে ভ্রমণের স্মৃতিকথাটিও তাঁর অত্যন্ত জনপ্রিয় রচনা। বৃহত্তর বিপ্লবে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি ১৯৬৫ সালে কিউবা ত্যাগ করেন। প্রথমে কঙ্গো-কিনসহাসায় তাঁর বিপ্লব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। এরপর তিনি বলিভিয়ায় বিপ্লবে অংশ নেন। এখানেই সিআইএ-মদতপুষ্ট বলিভিয়ান সেনার হাতে বন্দী ও নিহত হন চে। তারিখ হল ৯ অক্টোবর, ১৯৬৭।

যে তাঁকে হত্যা করতে এসেছিল, তিনি তাকে প্রশ্ন করলেন, ‘তুমি কি আমাকে হত্যা করতে এসেছ?’ হত্যাকারীর হ্যাঁ-সূচক জবাবের উত্তরে তিনি তাকে এ কথাটাই বলেছিলেন—‘আমাকে মারতে পারো তবে তাতে বিপ্লবের মৃত্যু নেই।’

চে গুয়েভারা একাধারে ইতিহাসের এক নন্দিত ও নিন্দিত চরিত্র। তার প্রক্রিয়া বিতর্কিত হতে পারে কিন্তু তার উদ্দেশ্য ছিল মহান - বিশ্বের সব নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের জন্য নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অবলীলায় ত্যাগ করেছিলেন চে। নিজের দর্শন ও বিপ্লব প্রচারের ব্যাপারে তিনি ছিলেন একশত ভাগ সফল।

11
Person / Man Vs Wild!!!
« on: June 02, 2012, 01:48:04 PM »
ডিসকভারি চ্যানেলের ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড খ্যাত বেয়ার গ্রিলসের জন্ম ১৯৭৪ সালের ৭ই জুন। তিনি একাধারে একজন লেখক, রোমাঞ্চসন্ধানী, টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপক, সাবেক বিশেষ সেনা কমান্ডো ও বর্তমানে বিশ্ব স্কাউট সংস্থার চিফ অব স্কাউট।

তার জনপ্রিয়তার আসল উৎস ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড অনুষ্ঠানটিতে বেয়ার গ্রিলসকে দেখা যায় অরণ্যে, তুন্দ্রা অঞ্চলে কিংবা যেকোন দুর্গম পরিবেশে বেঁচে থাকার অসম্ভব লড়াই করতে। বেঁচে থাকার জন্য তাকে করতে হয় এমন সব কাজ, যা সুস্থ মস্তিষ্কে ভাবাও যায় না – বন্য প্রানী শিকার করা, লতাপাতা, পোকামাকড় খেয়ে থাকা, এমনকি পানির অভাব পূরণে নিজের মূত্র পান করতেও দেখা যায় তাকে। প্রতিকূল আবহাওয়ায় বেঁচে থাকার কলাকৌশল শিখানোই এই অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য।

ব্যাক্তিগত জীবনে তার রয়েছে অজস্র অর্জন ও সম্মাননা। বোর্ডিং স্কুলে বড় হওয়া বহুভাষী গ্রিলস প্রথম জীবনে যোগদান করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীতে। যুক্তরাজ্যের স্পেশাল ফোর্সেসেও কাজ করেন তিনি। ১৯৯৬ সালের এক প্যারাসুট দুর্ঘটনায় প্রায় প্রাণ হারাতে বসেন গ্রিলস। পর্বতপ্রিয় গ্রিলস দ্বিতীয় জীবনের সু্যোগ পেয়েই ২২ বছর বয়সে জয় করেন মাউন্ট এভারেস্ট। ২০০৪ সালে তিনি পান রয়েল নেভি রিসার্ভের লেফট্যানেন্ট সম্মাননা। ২০০৯ এ স্কাউট এ্যাসোসিয়েশন তাকে চিফ অব স্কাউট হিসেবে ঘোষনা দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের মালিক তিনি। বিভিন্ন মানবকল্যাণ ও জনহিতকর কর্মকান্ডের সাথেও জড়িত গ্রিলস।

বেয়ার গ্রিলস প্রিতিদিন আমাদের শিখিয়ে যাচ্ছেন দুর্গম পরিবেশে ও বিভিন্ন প্রতিকূলতার মাঝে বেঁচে থাকার লড়াই করতে। এর জন্য একান্ত প্রয়োজন শক্ত মনোবল ও হতাশ না হওয়ার মানসিকতা।

12
Person / মার্ক জাকারবার্গ
« on: June 02, 2012, 01:44:53 PM »
২৮ শে অক্টোবর,২০০৩।. সবাই যখন ঘুমের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তখন মার্ক জাকারবার্গ তার ব্লগে লিখছেন: "Let the hacking begin." —12:58 am

২৭ বছর বয়সী মার্ক জাকারবার্গকে পৃথিবীর সবচেয়ে কমবয়সী বিলিয়নার হিসেবে গণ্য করা হয়। জাতিগত পরিচয়ে একজন আমেরিকান জাকারবার্গের পরিচয় একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার, ইন্টারনেট উদ্যোক্তা এবং সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা। কিন্তু ব্যাক্তিগত ভাবে নিজেকে একজন হ্যাকার পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

ইংরেজির পাশাপাশি ফরাসি, হিব্রু, লাতিন ও প্রাচীন গ্রিক, মান্দারিন ভাষায় দক্ষ মার্ক জাকারবার্গ একজন জন্মগত প্রতিভা। ১২বছর বয়সে নিজের বাবাকে সাহায্য করার জন্য 'জাকনেট' নামের একটি সফটওয়্যার বানিয়ে দেন। হাভার্ডে পড়াশুনাকালে জাকারবার্গ প্রথমে 'কোর্সম্যাচ' নামের একটি সফটওয়্যার বানান। যেটি হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তাকে এবং তার বন্ধুদের জানিয়ে দিত এবার কে কোন কোর্সটি নিয়েছে। এরপর জাকারবার্গ 'ফ্যাশম্যাস' নামের একটি ওয়েবসাইট যেটিকে সবাই বিখ্যাত ওয়েবসাইট Hot or Not এর হাভার্ড ভার্সন বলে চালাত। 'ফ্যাশম্যাস' তৈরি করতে জাকারবার্গ হাভার্ডের নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যাবস্থা ভেঙ্গে গোপনে তথ্য চুরি করেছিল। এ কারনে জাকারবার্গকে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ফ্যাশম্যাস বন্ধ করে দিতে বলে অন্যথায় জানিয়ে দেয় সে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আর পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবে না। বিচক্ষন জাকারবার্গ দ্বিতীয় অপশনটিই বেছে নেয়। তার এ সিদ্ধান্ত ফেসবুক তৈরিতে সবচেয়ে সহায়ক ভুমিকা রাখে। বর্তমানে ফেসবুক ৮০কোটি মানুষের এক বিশাল প্লাটফর্ম যার মোট অর্থমূল্য প্রায় ১১১বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সম্মাননাঃ
> পৃথিবীর সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নার।
> মোট সম্পদ মূল্য১৭.৫ বিলিয়ন ডলার।
> টাইম সাময়িকি হিসেবে ২০১০ সালের সেরা ব্যক্তিত্ব।
> ফোর্বস এর র‍্যাংকিং এ বিশ্বের ৯ম ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

কিছুদিন আগে জাকারবার্গ বিশ্বের বিভিন্ন ধনকুবদের সাথে মিলে একটি নৈতিক চুক্তি করেছেন। যেখানে তিনি তার জীবনের আয়ের অর্ধেক সম্পদ জনকল্যাণে ব্যায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জাকারবার্গ আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে যদি লক্ষ্যে অবিচল থাকা যায় তাহলে কোন বাধাই দাড়াতে পারে না। ১৭.৫ বিলিয়ন ডলারের মালিক মার্ক জাকারবার্গ একদিনেই এত সম্পদের মালিক হয়নি। এর পিছনে আছে অনেক কষ্ট, ত্যাগ, পরিশ্রম এবং সপ্নের সমন্বয়।

13
পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই কোন না কোন খাবার অথবা কোন বিশেষ দুইটি খাবারের সংমিশ্রন সমন্ধে কুসংস্কার আছে। এদের কে বলা হয় "ফুড ট্যাবু"। এসব কুসংস্কার এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই, কোন না কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এইসব "ফুড ট্যাবু" এর উদ্ভব হয়। আনারস ও দুধ একসঙ্গে খেলে বিষক্রিয়া ঘটে- এটা সেরকম ই একটা "ফুড টাবু"। এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

জেনে নিন আনারসের সাথে দুধ মিশিয়ে খেলে আপনার বড়জোর কি হতে পারে। আনারস এসিডিক একটা ফল। দুধে আনারস মেশালে দুধ ফেটে যেতে পারে। ফেটে যাওয়া দুধ খেলে আপনার খুব বেশি হলে পেট খারাপ হতে পারে, কিন্তু বিষক্রিয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। দুধের সাথে অন্য যে কোন এসিডিক ফল খেলেও আপনি একই সমস্যায় পরতে পারেন। তাছাড়া আপনারা সবাই জানেন যে আমাদের পাকস্থলী এসিডিক। তাই পেট এ যাওয়ার পর দুধ ফাটবেই, সেটা আপনি আনারসের সাথে না খেলেও।

এবার আসুন জেনে নেই আনুমানিক কি কারনে এই "ফুড ট্যাবু" টার উদ্ভব হতে পারে।
>কাচা আনারস প্রবল রকম কটু ও তিক্ত স্বাদের। এটি বমি উতপাদন কারী এবং কিছুটা বিষাক্ত। কেউ কাচা আনারসের সাথে দুধ খাওয়ার ফলে কোন ধরনের দুর্ঘটনায় এই "ফুড ট্যাবু" এর উদ্ভব হতে পারে।
>আনারস এসিডিক। খালি পেটে আনারস খেলে প্রচন্ড পেটে ব্যথার তৈরী হয়। কোন গ্যাস্ট্রিক এর রোগীর খালি পেটে আনারসের সাথে দুধ খাওয়ার ফলে এই "ফুড ট্যাবু" এর উদ্ভব হতে পারে।
>ল্যাকটোস ইনটলারেন্স নামে একটি রোগ আছে, যেই রোগের রোগীরা দুধ হজম করতে পারেনা। ল্যাকটোস ইনটলারেন্স এর কোন রোগীর ঘটনাবশত দুধ এর সাথে আনারস খেয়ে ফেলায় পুরো দুধ-আনারস মিস্রন কে দোষারোপ করে এই ট্যাবুর সূত্রপাত হতে পারে।

ট্যাবুটার উদ্ভব এর কারণগুলো আনুমানিক হলেও, আনারস-দুধের মিশ্রনে যে বিষাক্ত নয় তা প্রমাণিত। বাইরের দেশে মানুষ অহরহই "পাইনএপেল মিল্কসেক", "পাইনএপেল স্মুথি" খায় যাতে আনারসের সঙ্গে দুধের মিস্রনে তৈরী হয়। তাছাড়া পাইনএপেল ফ্লেভারের দই এবং কটেজ চীজ (একধরণের পনির) এর সাথে আনারসের টুকরো খাওয়ার প্রচলন ও অনেক দেশে আছে। সুতরাং তারা আনারস-দুধের মিশ্রন খেয়ে দিব্যি বেচে আছে। আনারস-দুধের মিশ্রনের চাইতে আমরা যে ফরমালিন যুক্ত ফল খাই তা অনেক বেশি ক্ষতিকর।

14
খাদ্য থেকে যেই পরিমাণে শক্তি পাওয়া যায় তাকে ক্যালরি বলে। একজন পুরুষের দৈনিক ২৫০০ ক্যালরি ও মহিলার ২০০০ ক্যালরির প্রয়োজন হয় (সুতরাং একজন মানুষের গড়ে ২২৫০ ক্যালরি দরকার)। কিন্তু বয়স, স্বাস্থ্য এবং দৈনিক পরিশ্রমের পরিমাণ অনুযায়ী দৈনিক ক্যালরির চাহিদা কম বেশি হতে পারে। আর যদি আপনি ওজন কমাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে দৈনিক চাহিদার চাইতে কম ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে। ধরুন আপনার প্রয়োজন ২০০০ ক্যালরি, কিন্তু আপনি খেলেন ১৫০০ ক্যালরি, তখন এই ৫০০ ক্যালরির ঘাটতি পূরণের জন্য আপনার শরীরের চর্বি গুলো ভাংতে থাকবে। ফলে আপনি ওজন হারাবেন।

আপনার জন্য কত ক্যালরি প্রয়োজন তা সহজেই আপনি একটা অঙ্ক কষে বের করতে পারেন BMI calculation এর মাধ্যমে বা নিচের লিঙ্ক থেকেও আপনি আপনার দৈনিক ক্যালরির চাহিদা এবং ওজন কমাতে হলে কত ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে তা জেনে নিতে পারেন। লিঙ্কটিতে গিয়ে নির্দিষ্ট ঘরে আপনার লিংগ, ওজন, উচ্চতা, বয়স এবং আপনার "Activity level" মানে আপনি দৈনিক কি ধরণের পরিশ্রম করেন (একদম হাল্কা/হাল্কা/মাঝারি/ভারী) তা লিখুন। এরপর লিখুন যে আপনি কত কেজি ওজন কত দিনে কমাতে চান (তবে মনে রাখবেন যে মাসে ২ কেজির বেশি ওজন কমানো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর)। এরপর "ক্যালকুলেট" বাটনে চাপ দিলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার প্রতি সপ্তাহে দৈনিক কত ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে (প্রথম সপ্তাহের প্রতিদিন কত ক্যালরি , দ্বীতিয় সপ্তাহের প্রতিদিন কত ক্যালরি...এইভাবে)
http://www.healthyweightforum.org/eng/calculators/calories-required/

15
১. অনেকেই মুটিয়ে যাচ্ছে তাই সকালে নাস্তা করেন না। অবশ্যই সকালে নাস্তা খাবেন। সকালে নাস্তা না খাওয়ার ফলে খিদে বেশী পায়। তাই পরবর্তীতে খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ বেড়ে যায়।
২. নিয়মিত শাক-সবজি, ফল-মূল ও সবজির স্যুপ খাবেন।
৩. কখনোই ৫ ঘন্টার অধিক কিছু না খেয়ে থাকা উচিত নয়। দৈনন্দিন খাবারকে ৫/৬ ভাগে ভাগ করে খাওয়া উচিত। এতে খাবারের পরিপাক সঠিক হয় এবং খিতে বেশী পায় না।
৪. গরু, খাসির মাংস, মগজ, কলিজা কম খাবেন।
৫. রাতের খাবার কম খাবেন এবং ঘুমানোর অন্তত: ২ ঘন্টা আগে কিছু খাওয়া উচিত নয়।
৬. খাবারের সময় মনোযোগ দিয়ে দেখুন আপনি কি পরিমাণ খাচ্ছেন, বেখেয়ালে বা আনমনে কখনোই পরিমাণে বেশি খাবেন না।
৭. প্রতিদিন নিয়ম করে একই সময় খাবেন, যা আপনাকে অতিরিক্ত ক্ষুধার্ত হতে বিরত রাখবে।
৮. সকল প্রকার মাদক, এলকোহল এবং সফট ড্রিংক্স গ্রহণ হতে বিরত থাকুন।
৯. অবশ্যই ব্যয়াম করবেন।
১০. প্রতি সপ্তাহে নিজের ওজন পরীক্ষা করুন।

Pages: [1] 2 3 ... 5