Daffodil International University

IT Help Desk => IT Forum => Topic started by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 01:07:12 AM

Title: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 01:07:12 AM
watch free tv!!!!!!!!!!!!just visit http://www.jagobd.com/ and you will be watching lots of tv progrmmes.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 01:40:12 PM
when we are not using our pc or laptop we can lock it using lock my pc software . It can be downloaded from http://www.mediafire.com/?y5utmydxznr
Title: Re: e-tips
Post by: Narayan on December 22, 2011, 01:50:38 PM
It is better to use operating systems integrates security system rather than third party software.

Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 01:59:08 PM
it is always better to have plenty of options ....you never know which one will help you and which one will go in malfunction!!!!
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 02:17:02 PM
To check the plagiarism a software can be used from the following link http://www.scanmyessay.com/viper-plagiarism-scanner.php
Title: Re: e-tips
Post by: Narayan on December 22, 2011, 02:25:33 PM
Plagiarism checker is a good software. It will be helpful.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 04:23:42 PM
thanks narayan..
Title: Re: e-tips
Post by: nusrat-diu on December 22, 2011, 04:50:37 PM
thanks anis sir for your e-tips! hope we'll get more and more interesting e-tips in future...
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on December 22, 2011, 04:51:51 PM
It is more secure to browse a site using the following format
https://www.WebsiteName.com/
Title: Re: e-tips
Post by: sami on December 24, 2011, 11:31:37 PM
Thanks a lot sir for your valuable e-tips.
I expect more from you.....
And really, your plagiarism software is so much important.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on January 10, 2012, 08:26:29 PM
Thanks sami....keep on touch and hope lots of tips are coming up...
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on January 11, 2012, 02:07:45 PM
Let's get the experience of windows 8 developer preview theme on windows xp or windows 7. The program can be downloaded from http://hameddanger.deviantart.com/art/8-Skin-Pack-10-X64-272086079
Title: Re: e-tips
Post by: Narayan on January 11, 2012, 04:05:25 PM
But this type theme decrease your computer normal speed.

Anyway thanks for sharing.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on January 11, 2012, 04:08:56 PM
Narayan not all users are running after speed..............they do also consider some aesthetical values!!!
Title: Re: e-tips
Post by: ns.tonmoy on January 15, 2012, 03:58:00 AM
thanks a lot Sir for those helpful tips... ;D
Title: Re: e-tips
Post by: nafrin on January 26, 2012, 11:16:26 AM
good for passing leisure time
Title: Re: e-tips
Post by: poppy siddiqua on January 26, 2012, 04:17:54 PM
thankyou Anis Sir for the e-tips.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on January 31, 2012, 04:17:04 PM
আমরা যারা ডুয়েল সিমের ফোন ব্যবহার করি তাদের ক্ষেত্রে একটি কমন প্রবলেম হচ্ছে সিম-১ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-২ বন্ধ দেখায় অথবা সিম-২ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-১ বন্ধ দেখায়। MCA ব্যবহার করে যদিও পরবর্তীতে সেই ব্যর্থ কলগুলো দেখা যায় কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা অনেক দেরি হয়ে পড়ে। আর কলগুলো যদি খুবই ইম্পরট্যান্ট হয় তাহলে তো কথাই নেই।কিন্তু ভেবে দেখুন তো এমন যদি হত, সিম-১ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-২ এর কল ওয়েটিং দেখাবে কিংবা সিম-২ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-১ এর কল ওয়েটিং দেখাবে তাহলে কেমন হয়?

নিশ্চয়ই মন্দ হয়না। এমন হলে ইম্পরট্যান্ট বা আনইম্পরট্যান্ট কোন কলই মিস যাবে না সময়মত।

প্যাচাল মেলা হইল। এবার আসুন দেখি কিভাবে করা যায় এই কাজটি।

    প্রথমে আপনার সিম-১ ও সিম-২ এর কল ওয়েটিং একটিভেট না থাকলে একটিভেট করে নিন।
    এবার Settings এর Call settings থেকে Sim-1 Call Settings এ গিয়ে Call Divert এ যান। (কোন কোন ফোনে Call Divert অপশনটি Settings এ নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে Call Divert অপশনটি খুজে বের করুন)
    এবার Divert if unreachable বা Divert if out of reach এই জাতীয় অপশনে গিয়ে To other number এ যান।
    এখানে সিম-২ এর নাম্বারটি দিয়ে ওকে করুন।
    একইভাবে Sim-2 Call Settings এর To other number এ সিম-১ এর নাম্বারটি দিয়ে ওকে করুন।

মনে রাখবেন, সিম-১ বা সিম-২ এর কল ওয়েটিং দেখানোর সময় উপরে Divert এর একটি চিহ্ন আসবে যা দেখে আপনাকে বুঝে নিতে হবে সিম-১ বা সিম-২ এর কল Diverted হয়ে সিম-২ বা সিম-১ এ এসেছে। ওয়েটিং অবস্থায় কলটি রিসিভ করবেন না, তাহলে কলকারীর সমপরিমান ব্যালেন্স আপনার অ্যাকাউন্ট থেকেও কাটা যাবে।

Title: Re: e-tips
Post by: sethy on February 05, 2012, 11:27:26 AM
Very informative post. Sometime we face those problem. now we do not miss any call. Thanks for sharing......
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on February 07, 2012, 04:07:33 PM
If we could see ourselves as others see us, we would vanish on the spot......Emile M. Cioran
Title: Re: e-tips
Post by: tasnuva on February 23, 2012, 03:06:59 PM
thanks for your informative post.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 08, 2012, 12:53:09 PM
Regarding Outsourcing............................Taken from prothom alo

 আউটসোর্সিংয়ে পুরস্কার পাওয়া ১৫ জন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে ২ মার্চ প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকম পাতায় বিশেষ প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। ওই প্রতিবেদন পড়ে আউটসোর্সিংয়ের কাজ কীভাবে শুরু করতে হয় সে ব্যাপারে অনেক আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। আউটসোর্সিং শুরু করতে হবে কীভাবে? কোথায় কাজ পাওয়া যাবে? অর্থ আনবেন কীভাবে প্রভৃতি নিয়ে শুরু হচ্ছে এই ধারাবাহিক প্রতিবেদন।

পর্ব-১


আউটসোর্সিং: ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিংয়ের কাজের খোঁজ থাকে, এমন সাইটে যিনি কাজটা করে দেন, তাঁকে বলা হয় কনট্রাকটর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন, তাঁকে বলে বায়ার/এমপ্লয়ার (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়: আউটসোর্সিং সাইট বা অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজগুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (ইনফরমেশন সিস্টেম), লেখা ও অনুবাদ, প্রশাসনিক সহায়তা, ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া, গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন, ব্যবসাসেবা ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: এই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টর মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফটওয়্যার প্রকল্প-ব্যবস্থাপনা, সফটরয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম: এর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ-ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপ্লিমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ও ট্রান্সলেশন: এর মধ্যে আছে কারিগরি নিবন্ধ লেখা (টেকনিক্যাল রাইটিং), ওয়েবসাইট কনটেন্ট, ব্লগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট: এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি। —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 08, 2012, 12:54:18 PM
পর্ব ২
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া: এই বিভাগের মধ্যে আছে গ্রাফিক ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি মডেলিং, ক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, প্রকৌশল ও কারিগরি ডিজাইন ইত্যাদি।
কাস্টমার সার্ভিস: এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।
বিক্রয় ও বিপণন: এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল বিপণন, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), জনসংযোগ, টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভেস, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।
বিজনেস সার্ভিসেস: এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইনানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড প্ল্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসাল্টিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি। এগুলো সম্পর্কে পরে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
কাজ পাবেন যেখানে: আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো— www.odesk.com, www.freelancer.com, www.elance.com, www.getacoder.com, www.guru.com, www.vworker.com, www.scriptlance.com ইত্যাদি। সবগুলো মোটামুটি একই রকম। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ওডেস্ক (odesk)। গত বছর (২০১১) সারা বিশ্বের মধ্যে আউটসোর্সিং কাজ করার ভিত্তিতে ওডেস্কে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল চতুর্থ। তার আগের বছর (২০১০) ওডেস্কে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল সারা বিশ্বের মধ্যে তৃতীয়। (চলবে) —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 08, 2012, 12:55:12 PM
পর্ব -৩
কোন কাজের কী যোগ্যতা: সাধারণত অনলাইনে কী ধরনের কাজ পাওয়া যায়, তা বলা হয়েছে। এখন জেনে নেওয়া যাক কোন কাজের জন্য কী ধরনের যোগ্যতা লাগে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: এই কাজে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন∏এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, মাইএসকিউএল ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা পরীক্ষা দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: সফটওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন জাভা, সি শার্প, ভিজু্যয়াল বেসিক, মাইএসকিউএল, ওরাকল, এসকিউএল সার্ভার ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম: ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। তবেই নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিষয়ক নানা কাজ পাবেন।
লেখা ও অনুবাদ: এ ধরনের কাজের জন্য ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট: এই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, ফেসবুক, টুইটার∏এসব ওয়েবসাইট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া: আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইন-ডিজাইন, ফ্ল্যাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়।
গ্রাহকসেবা: এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা ও বলা∏দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
বিক্রয় ও বিপণন: ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগ (ফেসবুক, টুইটার), বিপণন, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
বিজনেস সার্ভিসেস: এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। (চলবে) ∏মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 08, 2012, 12:55:42 PM
পর্ব ৪
কীভাবে ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট খুলবেন: ্রথমে www.odesk.com ঠিকানায় গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে Sign up-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি www.odesk.com/w/signup.php? ঠিকানায় যান। এখন Freelance Contractor সিলেক্ট করুন (ইন্টারনেট ব্রাউজারের বিভিন্ন ভার্সনের কারণে নানা রকম ইন্টারফেস আসতে পারে। আমি গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করেছি। আপনি Contractor সিলেক্ট করে Sign up-এ ক্লিক করবেন)। নিচের ফরমটি পূরণ করে continue-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে 1. Verify your email address-তে ক্লিক করুন। এখন আপনার ই-মেইল আইডিতে গিয়ে দেখবেন, একটি মেইল এসেছে। সেখানে একটি লিংক আছে, সেটাতে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Click here to continue-তে ক্লিক করুন। এখন 2. Fill out contact information-এ ক্লিক করুন। একটি ফরম আসবে। ফরমটি পূরণ করে Save and continue-তে ক্লিক করুন। এখন 3. Complete your oDesk Profile-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Job Category-তে আপনি যা যা পারবেন, তা সিলেক্ট করে দেন। যাঁরা একেবারেই নতুন, তাঁরা Blog & Article Writing, Data Entry, Personal Assistant, Email Response Handling, Other - Administrative Support, Customer Service & Support, Other - Customer Service, Advertising, Email Marketing, SMM - Social Media Marketing ইত্যাদি সিলেক্ট করে দিতে পারেন। নিচে Primary Role থেকে Data Entry Professional সিলেক্ট করে দিতে পারেন। Desired Hourly Rate-এ 1 অথবা 2 দিতে পারেন। Availability-তে আপনি সপ্তাহে কত ঘণ্টা সময় দিতে পারবেন, তা নির্বাচন করে দিন। (চলবে) —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 10, 2012, 03:10:26 PM
পর্ব-৫
এখন Title-এ Internet, Facebook, twitter, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি লিখে Save and continue-এ ক্লিক করুন। এখন 4. Accept the oDesk User Agreement-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে I agree to the terms and conditions বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Save and continue-এ ক্লিক করুন। এখন Post my profile বাটনে ক্লিক করুন। My Contractor Profile-এর My Account Summary-তে দেখবেন Title, Portrait, Personal Email ইত্যাদি লেখা আছে। Portrait-এর ডান পাশে Upload portrait-এ ক্লিক করে আপনার ছবি যোগ করতে পারেন। ছবি যোগ করলে দেখবেন, আপনার প্রোফাইল ২০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে লেখা আসবে। প্রোফাইল কমপ্লিটনেস যত বেশি হবে, প্রতি সপ্তাহে তত বেশি জবে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন; এবং আপনার জব পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। (আপনি যদি অন্য পেজে চলে গিয়ে থাকেন, তাহলে বাঁ পাশ থেকে My Contractor Profile-এ ক্লিক করুন, তাহলে দেখতে পাবেন।) এখন oDesk Ready-এর ডান পাশে Take the oDesk Readiness Test-এ ক্লিক করুন। oDesk Readiness Test-এর নিচের লেখাগুলো পড়ুন, তারপর Ready to take the test বাটনে ক্লিক করুন। oDesk সাইটের নিয়মকানুনের ওপর আপনাকে ৪০ মিনিটের মধ্যে ১১টি প্রশ্নের একটি টেস্ট দিতে হবে। উত্তরগুলো প্রশ্নের নিচের লিংকে ক্লিক করলেই পাবেন। টেস্ট দেওয়ার জন্য Start test বাটনে ক্লিক করুন। এখন নিচে continue-তে ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Click here to start the test বাটনে ক্লিক করুন, টেস্ট শুরু হয়ে যাবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর পাবেন ওই প্রশ্নের নিচের লিংকে ক্লিক করলে। ১১টি প্রশ্নের উত্তরই সঠিক হলে এ টেস্টে পাস করবেন। ফেল করলে আপনার পাবলিক প্রোফাইলে এটি লেখা থাকবে না। পাস করলেই কেবল লেখা থাকবে। পাস না করলে আবার টেস্ট দেন। যতবার খুশি এই টেস্টটি দিতে পারবেন। (চলবে)
—মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 11, 2012, 03:39:51 PM
পর্ব ৬
পরীক্ষায় পাস করার পর প্রতি সপ্তাহে আপনি ১০টি করে জবে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। এখন আপনার My Contractor Profile পেজে যান। এখন Add a Skill-এ ক্লিক করে স্কিল যোগ করুন। নতুনেরা internet, facebook, twitter, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি যোগ করতে পারেন। এগুলোর এক-দুটি বর্ণ লিখলেই অটো সাজেশন চলে আসবে। সেখান থেকে সিলেক্ট করে Save করতে হবে। এখন দেখবেন প্রোফাইল ৩০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে, লেখা আসবে। তারপর Add Employment Historyতে ক্লিক করে আপনি কোনো জব করে থাকলে এখানে যোগ করতে পারেন। তাহলে আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস আরও ১০ শতাংশ বাড়বে। জব অনলাইনেরই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। কোনো একটা হলেই হলো। মোটকথা, ওই ঘরটা পূরণ করা আছে কি না, এটাই দেখার বিষয়। কারও জব এক্সপেরিয়েন্স না থাকলেও সমস্যা নেই। এখন নিচে My Public Profile-এর নিচে Edit বাটনে ক্লিক করে নতুন পেজ এলে অনেকগুলো অপশনের মধ্যে Years of Experience-এ আপনি যত দিন ধরে ফেসবুক, ইন্টারনেট, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করেন, তত বছর সিলেক্ট করে দিতে পারেন। English অপশনে আপনি ইংরেজি কেমন জানেন তা সিলেক্ট করে দিতে পারেন। তবে ৫ দিতে পারেন। Objective-এ অবজেকটিভ লিখবেন। কীভাবে লিখবেন তা অবজেকটিভ বক্সের নিচে Example দেওয়া আছে। Example-এ ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন। এখানে কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষার উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। এসব প্রোগ্রামিং ভাষা আপনার জানা না থাকলে আপনি নিজের মতো করে ইন্টারনেট, ফেসবুক, ই-মেইল ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে লিখতে পারেন যে আমি গত দু-তিন বছর ধরে ফেসবুক, ইন্টারনেট ব্যবহার করি, ফেসবুকের নিয়মকানুন জানি, দ্রুত গুগল সার্চ করতে পারি, দ্রুত টাইপ করতে পারি, এম এস ওয়ার্ড ভালো জানি, ইত্যাদি ইংরেজিতে লিখতে পারেন। তারপর সেভ করুন। দেখবেন আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস আরও ১০ শতাংশ বাড়বে। এখন Education-এ ক্লিক করে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা যোগ করতে পারেন। তারপর Portfolio Projects-এ আপনি আগে কোনো প্রজেক্ট করে থাকলে সেটি যোগ করুন। কোনো প্রজেক্ট না করে থাকলে www.blogger.com ঠিকানায় গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে একটি লেখা পোস্ট করলেই আপনার একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে। সেটির লিংকটা দিতে পারেন। তাহলে আপনার জব পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। Other Experiences-এ কোনো কিছু থাকলে দিতে পারেন, না দিলেও সমস্যা নেই।
(চলবে) —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 11, 2012, 03:40:45 PM
কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম এড়াতে ২০-২০-২০!
রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকান। অতিরিক্ত কম্পিউটার ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট ‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’ নামের রোগটি প্রতিরোধের উপায় হিসেবে সম্প্রতি এই সূত্রই দিয়েছেন নিউইয়র্কের চক্ষু বিশেষজ্ঞ জাস্টিন বাজান। তাঁর বরাতে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, অতিরিক্ত সময় ধরে কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট বা আইপ্যাডের ব্যবহারে ‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’ তৈরি হতে পারে।
‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোমের উপসর্গ বিষয়ে আমেরিকান অপটোমেট্রিক অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, সহজে বোঝা না গেলেও অনেকের মধ্যেই এই সমস্যা রয়েছে। চোখে ব্যথা, মাথাব্যথা, চোখে কম দেখা বা চোখ শুকিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই রোগের লক্ষণ।
ওয়েক ফরেস্ট ফ্যামিলি আই-কেয়ার নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিদিন দুই ঘণ্টা বা এর অধিক সময় ধরে কম্পিউটার ব্যবহার করলে ‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’ হতে পারে।
কম্পিউটার, ট্যাবলেট ও স্মার্টফোনের স্ক্রিন খুব কাছ থেকে দেখা হয়, যার জন্য চোখে যন্ত্রণা হতে পারে বলে জানিয়েছেন চক্ষু বিশেষজ্ঞ ড. বাজান।
ড. বাজান বলেন, স্ক্রিনে পিক্সেলযুক্ত ছবি দেখানোর ফলে চোখের ফোকাসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মাংসপেশিগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। স্ক্রিন যত ছোট হয়, ততই চোখের কাছে সেটা ধরে মানুষ। এর ফলে মানুষের চোখের পলক পড়ার হার স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যায়।
প্রতিরোধের উপায় হিসেবে ‘২০-২০-২০’ নিয়মটা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন ড. বাজান। ড. বাজান বলেন, ‘২০-২০-২০’ নিয়ম মেনে চলা চোখের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে।
Title: Re: e-tips
Post by: shibli on March 11, 2012, 03:56:29 PM
It's very difficult for me to read this font of bangla. Anis Sir, could you please make it 13 or 14 font size.
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 13, 2012, 01:31:27 AM
পর্ব-৭
সার্টিফিকেশনসে কোনো কিছু না দিলে সমস্যা নেই। এখন দেখবেন, আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস অনেক বেড়ে গেছে। যদি আরও বাড়াতে চান, তাহলে www.odesk.com/tests ঠিকানা থেকে দু-তিনটি টেস্ট দিতে পারেন। তিন-চারটি টেস্ট দিলে প্রতি সপ্তাহে আপনি ২০টি কাজের (জব) জন্য আবেদন করতে পারবেন। Basic English test, English spelling test, MS word test, Windows xp test ইত্যাদি টেস্ট অনেক সহজ। ইচ্ছে হলে দিতে পারেন, না দিলেও সমস্যা নেই। ওপরের প্রতিটি সেটিংস যতবার খুশি ততবার পরিবর্তন করতে পারবেন। কাজেই কোনো কিছু ভুল হলে সমস্যা নেই, তা যেকোনো সময় আবার ঠিক করে নিতে পারবেন। আগের সেটিংস পরিবর্তন করার জন্য এই সাইটে লগইন করলেই ডান পাশে দেখবেন আপনার নাম এবং ছবির নিচে Edit Profile লেখা আছে। না থাকলে ওপর থেকে Find Work-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেয়ে যাবেন। সেখানে ক্লিক করলেই সবকিছু আবার পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনার প্রোফাইলটি অন্যরা, মানে যাঁরা (বায়ার) আপনাকে জব দেবেন, তাঁরা কেমন দেখতে পাবেন সেটি দেখার জন্য Find Work-এ ক্লিক করে নিচে ডান পাশে দেখবেন Your Profile Completeness-এর নিচে লেখা আছে View your public profile। এখানে ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন, আপনার পাবলিক প্রোফাইলটি কেমন।
কীভাবে জব খুঁজবেন: এ সাইটে লগইন করে Find Work-এ ক্লিক করুন। এখন সার্চ বক্সে আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিন। আপনি যদি Facebook লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করেন, তাহলে ফেসবুক-সম্পর্কিত অনেকগুলো জবের তালিকা আসবে। একটি একটি করে পড়ে যেগুলো পারবেন, সেগুলোতে অ্যাপ্লাই করুন। আরেকটু কাস্টমাইজ করে সার্চ দিতে চাইলে সার্চ বাটনের পাশে দেখবেন Advanced লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন। এখন আপনার পছন্দমতো সার্চ অপশনগুলোতে লিখে এবং চেক বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সার্চ দিতে পারেন। এভাবে ফেসবুকের বাইরেও, যেমন: Internet, twitter, php, sql, c#, mysql, wordpress, joomla, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি লিখে সার্চ দিতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিতে পারেন। (চলবে) —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 14, 2012, 05:31:01 PM
কোনো একটা কাজের (জব) বিজ্ঞপ্তি খুলে এর ডানপাশে পাবেন বায়ারের তথ্য। যেসব বায়ারের Payment Method Veৎified লেখা আছে, সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন। কোনো একটি জবের বিজ্ঞাপন ভালোভাবে পড়ার পর এর নিচে দেখবেন Apply to this job নামের একটি বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করুন।
নতুন একটি পেজ আসবে। এ পৃষ্ঠার ওপরে Paid to You-এর ডান পাশের বক্সে ডলারের পরিমাণ লিখুন, মানে কত ডলারে আপনি কাজটি করতে চাচ্ছেন। ঘণ্টাভিত্তিক (আওয়ারলি) কাজ হলে প্রতি ঘণ্টায় কত ডলার হারে কাজটি করতে চাচ্ছেন, তা লিখুন। তারপর Coveৎ Letteৎ বক্সে একটি কভার লেটার লিখুন। ফেসবুক-সম্পর্কিত জব হলে অর্থাৎ জবটি যদি হয় ফেসবুকের কোনো পেজে লাইক কালেক্ট করে দেওয়া, তাহলে লিখতে পারেন—
Hi,
I am interested to do your project. I can provide/collect you moৎe than 000 facebook likes within 0 days. I have moৎe than 0000 facebook fৎiends and also have many facebook gৎoups, page etc. So I think, I can do youৎ pৎoject pৎopeৎly.
Thanks
AR
অর্থাৎ জবের বিজ্ঞাপনে যা যা চাওয়া হয়, তার উত্তর দিয়ে কভার লেটারটি লেখার চেষ্টা করুন। এ-সম্পর্কিত কোনো কাজ আগে করে থাকলে তা উল্লেখ করতে পারেন। Attachment: এ কিছু লাগবে না। এখন Agৎee to Teৎms: বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Apply to this job বাটনে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Yes, I Undeৎstand বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue to Apply বাটনে ক্লিক করুন। (চলবে) —মো. আমিনুর রহমান
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on March 28, 2012, 11:36:32 PM
citycell phone operator has been integrated with gmail  to mobile sms communication. source http://support.google.com/chat//bin/answer.py?hl=en&answer=164876&rd=1
Title: Re: e-tips
Post by: Roni on March 29, 2012, 07:27:41 AM
thank you sir
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on April 03, 2012, 10:00:58 PM
you are welcome Rony
Title: Re: e-tips
Post by: akabir on April 17, 2012, 02:24:51 PM
Thank you sir
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on July 24, 2012, 02:27:41 AM
এসে গেল! গুগলের নতুন অপারেটিং সিস্টেম Jelly Bean 4.1

এন্ড্রয়েড ৪.০ আইস ক্রিম স্যান্ডউইচ, যেটা পারফর্মেন্স, ইন্টারফেস এর দিক দিয়ে অলরেডি অনেক অনেক এগিয়ে গেছে আগের এন্ড্রয়েড গুলোর থেকে। তার পরও এই জেলি বীন আগের ভার্সন থেকে অনেক আলাদা।গুগল একটি প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে জার নাম প্রজেক্ট বাটার, কারন গুগলের দাবি এর মাধ্যমে তাদের লেটেস্ট এই ওএস এর ইন্টারফেস চলবে মাখনের মত smooth, আর তাই এই নাম মাখন ওরফে BUTTER । তাই নিঃসন্দেহে  ৪.১ হবে আরও ফাস্ট !
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on August 06, 2012, 03:48:32 PM
CRT মনিটর বিলুপ্তির পথে !

যাদের পিসির বয়স ৩-৪ বছরের মত তাদের প্রায় সবাই এই মনিটরের সাথে পরিচিত। যারা পুরোনো পিসিগুলি এখনো ব্যবহার করে কিংবা নষ্ট হয়নি তারা এখনো এই CRT মনিটরগুলি ব্যবহার করছেন। তবে বিগত কয়েকবছর থেকে এই মনিটরের ব্যবহার ব্যাপকভাবে কমে যেতে শুরু করেছে। কারণ বাজারে এখন LCD ও LED এর মত আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন মনিটর এসেছে। LCD/LED এর সাথে CRT এর তুলনা করলে CRT এর একটাও ভাল দিক পাওয়া যাবেনা। এরমধ্যে দুইটা প্রধান কারণ হল

    CRT তে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হয়
    চোখেরও ক্ষতি করে।

আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ক্যাসেটের মত CRT মনিটরকেও আমরা খুব শিঘ্রই জাদুঘরে দেখতে পাব ইনশাআল্লাহ !

এখন আসি LCD এবং LED প্রসঙ্গে। CRT এর পরেই LCD এর আগমন। এবং বাজারে আসার সাথে সাথেই এই LCD প্রযুক্তির মনিটরের জনপ্রিয়তা ব্যপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এর প্রধান দুটি কারণ হল

    খুবই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী
    চোখের ক্ষতি অনেক কম
    সাইজে ছোট তাই জায়গা অনেক কম লাগে

যাহোক এবার আসি LED প্রযুক্তির মনিটরের ব্যপারে। LCD এর পরেই LED এর আগমন। তবে অনেকেই LCD এবং LED এর মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না কিংবা গুলিয়ে ফেলেন। মূলত LCD এবং LED প্রায় একই ধরণের টেকনোলজী ব্যবহার করে শুধুমাত্র ব্যকলাইটিং বাদে।
LCD মনিটর ব্যকলাইটিং এর জন্য Cold Cathode Fluorescent Lamps ব্যবহার করে এবং LED মনিটর Light Emitting Diodes ব্যবহার করে। এটিই মূলত এই মনিটর দুটির মধ্যে প্রধান পার্থক্য।

LED মনিটরকে LCD এর আপগ্রেড ভার্সন বলা যেতে পারে। তবে LCD এর তুলনায় LED তে দারুন পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফলে LED মনিটরে ইমেজকে আরও নিখুত এবং সচ্ছভাবে দেখা যায়। LED এর দারুন কয়েকটি সুবিধা হল-

    ছবি খুবই সচ্ছ এবং নিখুত দেখা যায়
    চোখের ক্ষতি অনেক কম করে
    খুবই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী
    এটি দীর্ঘস্থায়ী

যারা নতুন মনিটর কিনছেন তাদেরকে অবশ্যই বলব LED মনিটর নিতে।
Title: Re: e-tips
Post by: Anisur Rahman on August 16, 2012, 03:50:20 AM
এবার আপনার জাভা এনাবল মোবাইল থেকে এসএমএস পাঠান যতখুশি একদম ফ্রিতে ।
অনেকেই জেনে আনন্দিত হবেন যে এখন আপনি আপনার মোবাইল থেকে আনলিমিটেড এসএমএস পাঠাতে পারবেন বিশ্বের যে কোন মোবাইল নাম্বারে । তাই আসছে পবিত্র ঈদুল ফিতরে আপনাদের জন্য আমার পক্ষ থেকে এটি শুভেচ্ছা উপহার । ম্যাসেজ পাঠানোর জন্য আপনাকে কোন পয়সা খরচ করতে হবেনা । এটি সম্ভব হবে ছোট্র একটি binusms সফটওয়্যার দিয়ে । কথা না বাড়িয়ে সরাসরি আপনার মোবাইল থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন ।
এবার আপনাকে যা করতে হবেঃ আর তা হলো আপনি প্রথমে সফ্টওয়্যারটি ওপেন করুন এরপর মেনু থেকে হোম-ম্যাসেজ-এ যান । আপনার নাম ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই । এরপর Message অপশন থেকে ফ্রি এসএমএস অপশনে গিয়ে পাঠাতে থাকুন এসএমএস যতখুশি । SMS পাঠানোর সময় অবশ্যই মোবাইল নাম্বারের আগে কান্ট্রি কোড বাংলাদেশ হলে +88 দিন ।
ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ।