Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - fatemayeasmin

Pages: 1 [2]
16

গরমে দিনভর রোজা রাখার পর ক্লান্তি কাটাতে ইফতারে চাই এমন কিছু, যা ঝটপট শরীর ঠান্ডা করতে পারে। রোজার পর তৃষ্ণা মেটাতে শরবত খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদেরা। বেলের শরবত দারুণ কাজে আসতে পারে। বাজারে এখন বেল পাবেন। বেল ‘উড অ্যাপল’ নামেও পরিচিত।

পুষ্টিবিদেরা বলেন, শরীরের পানিস্বল্পতা দূর করতে বেলের শরবতের তুলনা হয় না। আবার পুষ্টিগুণের দিক থেকেও এটি অনন্য। এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত সারা দিনের ক্লান্তি মুছে শরীরকে চাঙা করে তুলতে ভূমিকা রাখে। একই সঙ্গে অবসাদ ঘুচিয়ে দিতেও কিন্তু বেশ কার্যকর।

বেল আমাদের দেশের দারুণ জনপ্রিয় একটি ফল। বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়ার কয়েকটি দেশে বেল পাওয়া যায়। বেশি বেল পাওয়া যায় শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপাল, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া ও লাওসে। আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও বেলের নানা গুণের কথা বলা হয়।

বেলের শক্ত খোলসের ভেতর থাকা নরম মজ্জা বা শাঁস সরাসরি খাওয়া যায় বা তা দিয়ে শরবত তৈরি করা যায়। বেলের শরবত খুব পুষ্টিকর। এটি নানা রোগের বিরুদ্ধে লড়ার পাশাপাশি ত্বক ভালো রাখে এবং চুল পড়া ঠেকায়। বেল পেটের নানা রোগ সারাতে জাদুর মতো কাজ করে, কাঁচা বেল ডায়রিয়া ও আমাশায় রোগের ওষুধ হিসেবও বিবেচিত। বেলে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও পটাশিয়াম।

বেলের গুণাগুণ
* যাঁদের হজমে সমস্যা আছে, বেল তাঁদের জন্য বেশ উপকারী।
* কাঁচা বেল ডায়রিয়ার রোগীদের জন্য ভালো। এ জন্য ফালি ফালি করে কেটে রোদে শুকিয়ে গুঁড়া করে নিতে হবে। উষ্ণ গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে রোগীকে অল্প অল্প করে খাওয়াতে হবে।
* জন্ডিস, যক্ষ্মা, উচ্চ রক্তচাপের জন্যও বেল খুব উপকারী।

বাড়িতে কীভাবে বেলের শরবত তৈরি করবেন
* পাকা বেল নিয়ে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
* চামচ বা ছুরি ব্যবহার করে বেলের শক্ত খোসা ছাড়িয়ে এর শাঁস আলাদা করুন।
* এতে পরিমাণমতো পানি দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন।
* এরপর পানিতে ওই শাঁস গুলিয়ে নিন, যতক্ষণ না পরিপূর্ণ পানির সঙ্গে মেশে ততক্ষণ নাড়ুন।
* বেলের বীজগুলো আলাদা করে সরিয়ে ফেলুন।
* ছেঁকে নিয়ে বেলের শরবত আলাদা করে ফেলুন।
* এতে প্রয়োজনে কিছুটা চিনি ও লেবুর রস দিয়ে গুলিয়ে নিন।
* প্রয়োজন হলে বরফের টুকরো যুক্ত করে ঠান্ডা করে নিন, এরপর পরিবেশন করুন।

17

অধ্যাপক ড. কেন ও ব্রায়েন। ছবি: ৭ নিউজ
রূপকথার গল্প শুনে যে–কারওরই দীর্ঘজীবী হতে ইচ্ছা করে। তেমনটা অবাস্তব হলেও যৌবন ধরে রাখা এখন আর কল্পবিজ্ঞান নয়। বাস্তবেই সম্ভব বিজ্ঞানের কল্যাণে। কেননা, বয়স কমানোর এমন ওষুধের খোঁজ মিলেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যানসার ও বয়স গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় বয়সবিরোধী বা বয়স ধরে রাখার ওষুধ আবিষ্কার করেছেন একদল অস্ট্রেলীয় গবেষক। নতুন এ ওষুধের ফলে বদলে যেতে পারে মানুষের বেঁচে থাকার ও মৃত্যুর ধরন। এমনটিই বলছেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা।

অধ্যাপক ড. কেন ও ব্রায়েন। ছবি: ৭ নিউজ
অধ্যাপক ড. কেন ও ব্রায়েন। ছবি: ৭ নিউজ
রূপকথার গল্প শুনে যে–কারওরই দীর্ঘজীবী হতে ইচ্ছা করে। তেমনটা অবাস্তব হলেও যৌবন ধরে রাখা এখন আর কল্পবিজ্ঞান নয়। বাস্তবেই সম্ভব বিজ্ঞানের কল্যাণে। কেননা, বয়স কমানোর এমন ওষুধের খোঁজ মিলেছে অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যানসার ও বয়স গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় বয়সবিরোধী বা বয়স ধরে রাখার ওষুধ আবিষ্কার করেছেন একদল অস্ট্রেলীয় গবেষক। নতুন এ ওষুধের ফলে বদলে যেতে পারে মানুষের বেঁচে থাকার ও মৃত্যুর ধরন। এমনটিই বলছেন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা।

কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার। ছবি: ৭ নিউজ
গতকাল সোমবার (১৪ মে) গবেষণা দলের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কেন ও ব্রায়েন নতুন এ আবিষ্কারের কথা জানিয়ে বলেন, ‘আমি এ আবিষ্কার দেখে ভীষণ শিহরিত হয়েছি। প্রাথমিক যে ফর্মুলাটি পেয়েছি এতে ৬০ বছর বয়সী দেহের কোষকে ৪০ বছর বয়সী করে ফেলা যাবে।’ আবিষ্কৃত এ ওষুধের মাধ্যমে ডিএনএ-এর পরিবর্তন রোধ করা সম্ভব হবে। এতে ক্যানসার, হৃদ্‌রোগ, কোলেস্টেরল ও বাতের মতো ডিএনএ পরিবর্তনজনিত রোগও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

এমন রোগীদের চিকিৎসা করাও সম্ভব হবে এ ওষুধের মাধ্যমে। শিগগিরই এ ওষুধ তৈরি করা শুরু হবে। আগামী বছর নাগাদ ওষুধটি মানুষের ওপর পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হবে। তবে এর জন্য গবেষকদের প্রায় ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকার প্রয়োজন এখন।

সূত্র: ৭ নিউজ

18
২০১৫ সালের ২৯ মে থেকে ১৮ জুনের মধ্যে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় মারা গেছে ১১ শিশু। ওদের বয়স ছিল দেড় থেকে ছয় বছর। এই ঘটনার আগে ও পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে মৌসুমী ফল খেয়ে আরো অনেক শিশু মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ভারতেও ১৯৯৫ সাল থেকে এভাবে শিশুর মৃত্যুর খবর আসছে। তবে শিশু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভরা পেটে শিশুরা লিচু খেলে কোনো সমস্যা নেই।

রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) গবেষকরা এতদিন কারণ হিসেবে লিচু বাগানে ছিটানো কীটনাশক ও রাসায়নিকের কথা বলে আসছিলেন। তবে সমপ্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে খালি পেটে লিচু খেলেই শিশুদের শরীরে বিষক্রিয়া দেখা দেয়।

ভারতের বিহারে দুই বছর আগে মৌসুমী ফল লিচু খাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৩৯০টি শিশু। তার মধ্যে ১২২ জনই মারা গিয়েছিল। গবেষকরা এখন বলছেন, খালি পেটে লিচু খাওয়ার ফলেই তাদের শরীরে বিষক্রিয়া দেখা দিয়েছিল।

লিচু মৌসুমী ফল হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হলেও, ভারত ও বাংলাদেশের কিছু এলাকায় শিশুর মৃত্যুর কারণ হিসাবে লিচু থেকে বিষক্রিয়ার প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, ভারতের বিহার রাজ্য এবং বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অনেক শিশুর মৃত্যুর কারণ এটি। আন্তর্জাতিক চিকিত্সা বিজ্ঞান পত্রিকা ‘ল্যানচেট’-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায় প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এই তথ্য উঠে এসেছে। খালি পেটে অনেকগুলো লিচু খেয়ে ফেললে শরীরে যে বিষ তৈরি হয়, তার ফলেই সুস্থ-সবল শিশুদের হঠাত্ খিঁচুনি আর বমি শুরু হয়। তারপরেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে তারা। আর এভাবে আক্রান্ত হওয়া অর্ধেকেরও বেশি শিশু মারা যায়।

বিহারে ‘লিচু রোগ’ বা বাংলাদেশের কোথাও কোথাও ‘অজানা কীটনাশকের প্রয়োগ’—কেই এসব শিশুমৃত্যুর কারণ বলে মনে করা হতো এতদিন। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে যে মৃত্যুর কারণটা লুকিয়ে থেকেছে ‘লিচু’ ফলের মধ্যেই। লিচুতে হাইপোগ্লাইসিন নামে একটি রাসায়নিক থাকে, যা শরীরে শর্করা তৈরি রোধ করে। খালি পেটে অতিরিক্ত লিচু খেয়ে ফেললে শিশুদের শরীরে শর্করার পরিমাণ অত্যন্ত কমে গিয়ে তা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

বিহারের ঘটনায় বিজ্ঞানীরা প্রত্যেকটি শিশুর চিকিত্সা সংক্রান্ত তথ্য খুঁটিয়ে দেখে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে, ওই বাচ্চাগুলো আগের রাতে খাবার খায়নি অথবা কম খেয়েছিল। পরের দিন রাস্তায় পড়ে থাকা, নষ্ট হয়ে যাওয়া অথবা অপরিপক্ব লিচু একসঙ্গে অনেকগুলো খেয়ে ফেলেছিল তারা। তারপরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে বাচ্চাগুলো।

মে থেকে জুলাই মাসেই লিচুর ফলন হয়ে থাকে। আর ওই সময়েই শিশুরা ওই উপসর্গ নিয়ে মারাও যায় সব থেকে বেশি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অপরিপক্ব লিচু বা লিচু জাতীয় ফল খেয়েই যে বিষক্রিয়ায় বহু শিশু মারা যায়, সেটা অনেক দিন আগেই ক্যারিবিয়ান দ্বীপে গবেষণায় জানা গিয়েছিল। এরপর ‘জামাইকান ভমিটিং সিকনেস’ নামের ওই রোগটির ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য ভারত ও বাংলাদেশসহ এশিয়ার কয়েকটি অঞ্চলে পৌঁছাতে অনেক দেরি হয়েছে, বলছে ‘ল্যানচেট’।

19
On March 8, 2014, Malaysian Airlines Flight MH370 left Kuala Lumpur International Airport en route to Beijing. Less than an hour into the flight, voice contact was made with the pilot for the last time, as the plane flew over the South China Sea.

What happened to the plane after this final contact remains ‘one of the biggest mysteries in aviation history’.

With 239 people on board MH370 seemed to vanish. The plane completely disappeared from all radars. Now, four years later, very little has been found and there is no certainty regarding what actually happened on that fateful night.

However, on Saturday night a panel of aviation experts appeared on Australia’s 60 Minutes to discuss their theories about the missing plane – and they came to a conclusion.
The panel on 60 Minutes consisted of senior Boeing 777 pilot and instructor Simon Hardy, former senior investigator with Canada’s Transportation Safety Bureau Larry Vance, aviation safety expert Captain John Cox, former Chief Commissioner of the Australian Transport Safety Bureau Martin Dolan and John Dawson, a lawyer who represented families in the MH370 and MH17 cases.

Opinion between the experts was divided between two major theories surrounding the aircraft’s disappearance: that the plane ran out of fuel, or that it was directly crashed into the ocean.

However the main conclusion that the experts came to is that the pilot, Captain Zaharie Ahmad Shah, deliberately crashed the plane into the ocean in a murder-suicide.

Mr Dawson explained:

In MH370, you have the pilot flying between Malaysia and Beijing who turns back the aircraft. The evidence is so heavily weighted to involvement by one of the aircrew taking this aircraft down.

The evidence is so heavily weighted to involvement by one of the aircrew taking this aircraft down.

That aircraft has probably depressurised, the people died of asphyxiation, it was premeditated murder. It was highly planned. The bodies have never been found.

Senior Boeing 777 pilot and instructor Simon Hardy added that he believes when Captain Shah left Kuala Lumpur he flew MH370 deliberately along the border of Thailand and Malaysia. Doing so makes it a lot harder to detect the plane on either countries radar.
Shah then flew over his home city of Penang, Malaysia, which Hardy believes was to say an emotional goodbye to his city, before turning back towards the Southern Indian Ocean and piloting the plane into the ocean from a great height.

He said:

As the aircraft went across Thailand and Malaysia, it runs down the border, which is wiggling underneath, meaning it’s going in and out of those two countries, which is where their jurisdictions are.

If you were commissioning me to do this operation and try and make a 777 disappear, I would do exactly the same thing.

As far as I’m concerned, it’s very accurate flying and I think it did the job, because we know, as a fact, that the military did not come and intercept the aircraft.

They all concluded that the pilot had set out to ‘kill himself’.

Evidence to suggest that the ‘disappearance’ was a planned murder-suicide stems from the fact that Shah had made zero plans following March 8.

The official theory, however, which has been adopted by both the Malaysian government and the Australian Transport Safety Bureau, is that the passengers and crew of MH370 were incapacitated by an unknown ‘unresponsive crew/hypoxia event’. Hypoxia is a deficiency of oxygen.

They believe that Shah was unconscious and had been for hours, and as MH370 ran out of fuel, it flew on autopilot until eventually crashing into the ocean.Numerous searches have been made for the wreckage of MH370, including one costing £111 million. However all searches have found very little.

Texas-based company Ocean Infinity are pioneering the latest search for the plane who believe they have an 85 per cent chance of finding the wreckage.

Their search is underway now and is set to go on until mid June.

20
সম্প্রতি জিমেইলের নতুন আপডেট দিয়েছে গুগল। এই আপডেটে ইন্টারফেস ও ফিচারে অনেক পরিবর্তন এসেছে। নতুন কিছু যুক্ত হওয়াতে ব্যবহারকারীদের ইমেইল চালাচালি আরও সহজ হয়ে উঠবে। নতুন ফিচারের মধ্যে রয়েছে অ্যাটাচমেন্ট সহজে দেখার সুবিধা, ই-মেইল থ্রেডের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখা, গুগল ক্যালেন্ডার, কিপ ও গুগলের নতুন সেবা গুগল টাস্কস জিমেইল থেকেই ব্যবহারের সুবিধা, স্প্যাম ম্যাসেজ ভালভাবে হাইলাইট করাসহ বিভিন্ন সুবিধা। নতুন এই সুবিধাগুলো ব্যবহারকারীরা কীভাবে উপভোগ করতে পারবে তা নিয়ে সাজানো হয়েছে  আমাদের আজকের টিপস। নতুন ফিচারগুলো দেখতে হলে প্রথমে গুগল ক্রোম ব্রাউজার থেকে জিমেইল ডট কমে সাইন ইন করলেই হবে। জিমেইলের ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। পরবর্তীতে ওপরে থাকা সেটিংস চিহ্নতে ক্লিক করুন। এখান থেকে  থেকে ‘try the new mail’ অপশনটিতে ক্লিক করলে জিমেইলের নতুন ডিজাইনটি প্রদর্শন হবে।আপনি যদি জিস্যুট ব্যবহারকারী হন তাহলে অ্যাডমিন আইডি থেকে লগইন করে apps অপশনে গিয়ে suite অপশনে ক্লিক করুন। পরবর্তীতে ‘settings for gmail’ এ ক্লিক করে ‘advanced settings’ অপশনে প্রবেশ করুন। এর পর ‘allow my users accees to the new gmail ui and features'’ অপশনটি অন করে দিলেই আপনার সেটিং সংক্রান্ত কাজ শেষ।  উপভোগ করুন নতুন আপডেটের সুবিধাগুলো।

http://www.ittefaq.com.bd/

21

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশে প্রথম বারের মতো ডিপার্টমেন্ট অব এন্টারপ্রেনরশিপ সিপ্রং সেমিষ্টার -২০১৫ থেকে চালু হয়েছে । চার বছর মেয়াদি এ প্রোগ্রামটি ইউজিসি কর্তৃক অনুমোদন প্রাপ্ত। নিজের পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করার লক্ষ্য নিয়ে, বেকার না থেকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার উদ্দেশ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে একজন তরুণ / তরুণী স্বীয়, মেধা- মনন ও শ্রম দিয়ে তার অস্তিত্বকে কেবল সুসংহত করবে না বরং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কল্যাণে দৃঢ়তার সাথে ও ন্যায় নিষ্ঠার সাথে উদ্যোক্তা হিসাবে যাতে গড়ে উঠতে পারেন সে  জন্যেই এ প্রোগ্রামটি চালু করা হয়েছে । এদেশের যুব সমাজের রয়েছে অমিত শক্তি। বাংলাদেশ একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে, আর্থ- সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন ঘটছে। এ সিলেবাসে তত্ত্ব এবং বাস্তব সম্মত ব্যবসা-বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহসহ সকল ধরনের শিক্ষা-প্রশিক্ষণ ও বাস্তবতার মিশেল দেয়া হয়েছে। বস্তুত ঃ উদ্দ্যোক্তা হওয়ার জন্যে যে সমস্ত বৈশিষ্ট্যের প্রয়োজন সেগুলোর স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্ফূরণ ঘটানো, উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ, দীর্ঘমেয়াদে পরিবর্তনশীলতার সাথে প্রতিযোগিতা করে স্বীয় অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার পাশাপাশি সমপ্রসারণ করা এবং সামাজিক দায়বদ্ধাকে পূরণ করার মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্য ও উত্পাদন ব্যবস্থায় আধুনিকতা আনায়ন করা, লাগসই প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা এবং প্রায়োগিক কলা-কৌশলের দিক নিদর্শন করে বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করাই হচ্ছে এ প্রোগ্রামের মুখ্য ভূমিকা।এ বিষয়ে আরো জানতে কল করতে পারেন ০১৭১৩-৪৯৩১০৩ এই নম্বরে। প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থার কারণেই উদ্যোক্তা তৈরি হওয়া, দক্ষতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি কেবল নিজের কর্মসংস্থান নয় অন্যের কর্মের সুযোগ করে দেয়ার জন্যে এ প্রোগ্রামের পাঠ্যক্রম হোলিস্টক অ্যাপ্রোচ হিসাবে প্রণয়ন করা হয়েছে। সমগ্র বিশ্বে ব্যবসা- বাণিজ্য আগের চেয়ে ক্রমশ প্রতিযোগিতামূলক হয়ে পড়েছে। এ প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে প্রত্যেক মানুষের অন্তর্লীন সত্তায় যে উদ্ভাবনী শক্তি লুকায়িত রয়েছে তা নাড়া দেয়া প্রয়োজন । একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে , বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর ৪৬ মিলিয়ন লোক শ্রম বাজারে কাজের জন্যে অনুপ্রবেশ করলেও এদের একাংশ কিন্তু কাজ পায় না। ২০১৩ সালে বিশ্বের বেকারত্বের হার হচ্ছে ১২.৬ শতাংশ যা ২০১৮ সালে ১২.৮ শতাংশ হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। এদেশে প্রতিবছর শ্রম বাজারে ২.০ মিলিয়ন লোক র্কমসংস্থানের  জন্যে প্রবেশ করলেও ০.৫ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থান  হয়। অর্থনীতি চর্চার ক্ষেত্রেও আলাদা আলাদা ফিল্ড রয়েছে যেমন সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ, কৃষি অর্থনীতিবিদ, আর্থিক অর্থনীতিবিদ, নগর উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ, বাণিজ্য অর্থনীতিবিদ, শিল্প অর্থনীতিবিদ, গ্রামীণ অর্থনীতিবিদ প্রভৃতি। বর্তমানে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ার পাশাপাশি হার্ডওয়্যার, নেটওয়্যার,সফটওয়্যার, মাল্টিমিডিয়ার উপর চার বছর মেয়াদি প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। বিস্তারিত www.daffodilvarsity.edu.bd -তে।
http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/cariar/2018/05/09/275747.html

23

গরম পড়লেই পানির বোতলের চাহিদা বাড়ে। নানা ধরনের বোতল দেখা যায় দোকানে দোকানে। তেষ্টা পেলেই সব সময় বোতলজাত পানি কিনে খাওয়া যায় না। তাই বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় একটা বোতলে ফুটানো পানি ভরে নিতে পারেন। তবে কেমন বোতলে পানি পান করবেন? সেটা স্বাস্থ্যকর হবে তো? বাজারে কোন ধরনের বোতল বেশি চলছে? চলুন, এমন নানা প্রশ্নের উত্তর জেনে নেওয়া যাক।

বাজারে প্লাস্টিক, কাচ, অ্যালুমিনিয়াম ও ধাতবের পানির বোতল পাবেন অধিকাংশ দোকানে। এর মধ্যে সব সময় বহন করার জন্য আছে প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের বোতল। অন্যদিকে বাড়িতে পানি রাখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন কাচ ও ধাতব পানির পাত্রগুলো। নানা রং ও আকৃতির বোতল আছে। বাচ্চাদের জন্য আছে কার্টুনের ছবিসহ বোতল। নানা রকম নকশা আঁকা পানির বোতলও ভালো চলছে। প্লাস্টিকের বোতলের গায়ে নকশা কাটা থাকে। আর ধাতব বা অ্যালুমিনিয়ামের বোতলের গায়ে আঁকা নকশা বেশি দেখা যায়। চার কোনার পাতলা বোতল, পুরাই গোলাকার বোতল, সুগন্ধীর বোতলের মতো দেখতে এমন বোতলও মিলবে দোকানে।

কিছু বোতলের ভেতরেই ‘স্ট্র’ যুক্ত করা থাকে। বেশিক্ষণ পানি ঠান্ডা রাখার সুবিধাও মিলবে অনেক বোতলে। নিউমার্কেটের আশপাশে ও ভেতরে খোলা স্থানে একসঙ্গে অনেক পানির বোতল নিয়ে খুচরা বিক্রি করেন দোকানিরা। এ ছাড়া গাউছিয়া, মৌচাক, গুলশান ডিসি মার্কেট ইত্যাদি জায়গাতেও এমন খোলা অবস্থায় কম দামে পানির বোতল কিনতে পারবেন। এখানে প্লাস্টিকের বোতলের দাম পড়বে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। কাচের বোতলের দাম পড়বে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। ধাতব বোতল কিনতে পারবেন ২৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। এখানে নানা ধরনের ব্র্যান্ডের বোতলও পাবেন। সেগুলোর মূল্য নির্ধারণ করাই আছে। ১৫০ থেকে শুরু করে ৭০০ টাকার মধ্যেই কিনে নিতে পারবেন আপনার পছন্দসই বোতল। শিশুদের জন্য নিউমার্কেটে পানির পট ১০০ টাকাতেও পাবেন।পানির বোতল স্বাস্থ্যকর তো?

পানির বোতল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবার আগে প্রশ্ন ওঠে স্বাস্থ্যকর হবে তো? অনেক সময় নিম্নমানের প্লাস্টিকের বোতলে উৎকট গন্ধ পাওয়া যায়। কতটা স্বাস্থ্যকর এসব পানির বোতল?

জানতে চাওয়া হয়েছিল ঢাকার তেজগাঁও থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোহাম্মদ মেহেদী হাসানের কাছে। তিনি বলেন, গরমে পানি বা পানীয় বেশি পরিমাণে পান করা উচিত। সেদিক দিয়ে দেখলে কাচের বোতল সবচেয়ে বেশি নিরাপদ পানি রাখার জন্য। এটা আবার অনেক সময় পানীয়র ওপরও নির্ভর করে। সব বোতলে সব ধরনের পানীয় রাখা ঠিক না। বোতলে পানি সাধারণত নিরাপদ থাকে। তবে প্লাস্টিকের বোতল না ব্যবহার করাই ভালো। আর করলেও সেটা যেন ভালো মানের হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

 কোথায় পাবেন?

পানির বোতল দোকান ও দোকানের বাইরে দুই জায়গাতেই পাবেন। তবে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স, সীমান্ত স্কয়ার, গাউছিয়া, চাঁদনী চক, নিউমার্কেট, গুলশান ডিসিসি মার্কেট, মীনা বাজার, স্বপ্ন লাইফ, মোস্তফা মার্টসহ প্রায় সব শপিং কমপ্লেক্সে পানির বোতল খুঁজে পাবেন। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকার রাস্তার পাশে পানির বোতল পাওয়া যাবে।

25
এখন লিচুর সময়। যাঁরা ওজন কমানোর মিশনে নামতে চান, তাঁদের জন্য লিচু একটি দারুণ কার্যকর ফল। প্রতিদিন শরীরের জন্য যে পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ প্রয়োজন, এক কাপের (২৪০ গ্রাম) সমপরিমাণ লিচু খেলে তার চেয়েও বেশি পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়। ক্ষত নিরাময় এবং রক্তক্ষরণ প্রতিরোধের পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে এই ভিটামিন।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, লিচু থেকে মিলবে প্রচুর শক্তি। ক্যালরি মান ভালো থাকলেও ফ্যাট আর সোডিয়াম কম থাকায় লিচু বেশ স্বাস্থ্যকর। তাই মৌসুমের রসাল, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর এই ফল আপনার খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।

১০০ গ্রাম লিচু বলতে মাঝারি আকারের প্রায় ১০টি লিচুকে বোঝায়। মার্কিন ওষুধ প্রশাসন বিভাগ বলছে, প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ৬৬ কিলোক্যালরি শক্তি ও ১৬ গ্রাম শর্করা রয়েছে। চর্বি একেবারেই নেই। আরও আছে ৭১ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১৭০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৪ মাইক্রোগ্রাম ফলেট এবং সামান্য পরিমাণ (১ মিলিগ্রাম) সোডিয়াম।

লিচুতে আরও আছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ‘বি’, যা প্রতিদিনের খাবার থেকে শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে। এগুলোর মধ্যে ফোলেট নামের উপাদানটি শরীরে নতুন কোষ এবং লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে। ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারীর প্রতিদিন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফোলেট প্রয়োজন, যার ২৭ মাইক্রোগ্রাম পরিমাণ পাওয়া যায় এক কাপ লিচু থেকে।

এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, লিচুতে আছে পটাশিয়ামও, যা আমাদের শরীরে পানির সমতা রক্ষা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও মাংসপেশির সংকোচনে সহায়ক। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ ও ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় লিচু।

ওজন কমাতে লিচু খাওয়ার কৌশল: গ্রীষ্মে নানা রঙিন ফল পাওয়া যায়। আম, পেঁপে, তরমুজ, তাল, এমনকি লিচু। এ সময় গরমে ঘাম হয় প্রচুর। এ ছাড়া গরমের সময় সকালে ওঠা সহজ। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা এ সময়টাকে কাজে লাগাতে পারেন। তাঁদের জন্য তাই সকালের নাশতা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা সকালের নাশতায় ভাজাপোড়ার বদলে ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন। কারণ, এতে শরীরে অনেক পুষ্টি মেলে। নাশতার সময় তাই লিচু রাখতে পারেন। এ ছাড়া ডেজার্ট হিসেবে লিচু খাওয়া যেতে পারে। এর ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার দারুণ কাজে দেবে। তবে লিচুর জুস করে বা অন্য কোনো উপায়ে খাওয়ার চেয়ে খোসা ছিলে খাওয়ায়ই ভালো।


লিচুর বিশেষ ৪ গুণ
১.
লিচু খেল ওজন কমে, সে তথ্য তো আপনার জানা। ওজন কমানোর কথা যাঁরা চিন্তা করছেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে, শরীর থেকে যাতে বিষাক্ত উপাদান দূর হতে পারে, সে জন্য খাবার ও ফলের সমন্বয় রাখতে হবে। লিচু এ জন্য উপকারী। এ ছাড়া লিচুতে ক্যালরি খুব কম।

২.
লিচুর গুণ হিসেবে বলা যায় এর হজম সহায়ক উপাদানের কথা। এতে যে ফাইবার থাকে, তাতে সহজে হজম হয়। ওজন কমাতে গেলে অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এ সমস্যা কাটাতে তাই এ সময় খাবারে ফাইবার খুব গুরুত্বপূর্ণ। ফাইবারযুক্ত খাবার না খেলে হজমে সমস্যা হবে এবং সব সময় অস্বাভাবিক বোধ হবে। তাই ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি স্বাস্থ্যসম্মত হতে হবে।

৩.
লিচুতে পটাশিয়াম থাকায় তা রক্তচাপে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের অনেক সময় ওজন বেশি থাকে। তাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকে। লিচু খেলে সমস্যা দূর হতে পারে।

৪.
যাঁদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাঁরা দ্রুত মুটিয়ে যেতে পারেন। দুর্বল বোধ করলে অনেক সময় ওষুধ বা বেশি ক্যালরির খাবার খাওয়ার ফলে ওজন বাড়তে থাকে। লিচুর প্রয়োজনীয় ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।

সতর্কতা: যাঁদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে, তাঁরা লিচু খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত কোনো কিছু খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়। তাই লিচুও পরিমিত খেতে হবে। যাঁরা নিয়ম মেনে খাবার খান এবং ব্যায়াম করার অভ্যাস আছে, তাঁরা দিনে ১০-১২টি লিচু খেলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

http://www.prothomalo.com

Pages: 1 [2]