Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - shariful.islam

Pages: [1]
1
পরিষ্কার রাখুন সবকিছু
বাসা-বাড়ির সব কোণায় নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালান। পানিতে কীটনাশক লিকুইড মিশিয়ে প্রতিদিনি দু’বার করে মেঝে মুছতে পারেন। কোথাও নোংরা জমতে দেবেন না। ডাস্টবিন সব সময় খালি রাখার চেষ্টা করুন। ডাইনিং টেবিলে খাবার দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখবেন না। খাওয়ার শেষে বাসনপত্র ধুয়ে রাখুন।

সাদা ভিনেগার
এটি পিঁপড়ার জম। পানি ও সম পরিমাণ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে স্প্রে করুন ঘরের সব কোণায়।

দারচিনি গুঁড়া
যেসব জায়গায় পিঁপড়া উৎপাত বেশি সেখানে দারচিনির গুঁড়া ছিটিয়ে দিন। এর গন্ধ এরা সহ্য করতে পারে না।

লবণ
গরম পানিতে কয়েক টেবিল চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। মিশ্রণ ঠাণ্ডা করে সম্ভাব্য জায়গাগুলোতে স্প্রে করুন। পিঁপড়া আশেপাশেও ঘেঁষবে না।

চক অথবা বেবি পাউডার
চকগুঁড়া পানিতে গুলে ঘরের বিভিন্ন কোণে এবং দেয়ালে ছড়িয়ে দিন। এ কাজটি বেবি পাউডার দিয়েও করতে পারেন।

2
ছেলেবেলা থেকেই সবাই স্বপ্ন দেখে ভালো কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করার। স্বপ্নের চাকরি পেতে সবাই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনাও করে। স্বপ্নের চাকরিটা পেতে চেষ্টা চালিয়ে যায় সবাই। তবে ক'জন স্বপ্নকে সত্যি করতে পারে- এ প্রশ্নটা কিন্তু রয়েই গেছে। তবে স্বপ্নের চাকরি পেতে মানুষ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে ঠিকই, তবে স্বপ্নকে ধরতে পারে না তাদের কিছু ব্যক্তিগত ও ভাবনাগত অভাবের ফলে। অভাবগুলো এতটাই তীব্র হয় যে, পুরোদমে বিকল করে দেয় ২০-২৫ বছর ধরে পুষে রাখা স্বপ্নের চাকরির আকাঙ্ক্ষা। অনাকাঙ্ক্ষিত এসব অভাবগুলোকে জয় করেই আমাদের স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। ভালো ক্যারিয়ার গড়তে অনেক বিষয়ই বিবেচ্য। এ লেখায় দশটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করা হলো।

১. ইতিবাচক মনোভাব : আমরা সবাই জানি নেতিবাচকের চেয়ে ইতিবাচক কর্মকা- ও মনোভাব সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য। সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তেও ইতিবাচক মনোভাবের বিকল্প নেই। সত্যিকার অর্থে প্রত্যেকটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য বেশি। আমি অথবা আপনি এটা ভালো করেই জানি 'উপদেশ দেয়া সহজ তবে পালন করাটাই কঠিন'। সেই সঙ্গে আমরা এটাও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা উগ্রতা, দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। আপনি যখন মনের দিক থেকে সৎ থাকবেন, তখন আপনা আপনি মন প্রফুল্ল থাকবে। নিজের সঙ্গে বোঝাপড়াটাও ভালো হবে। মনকে প্রফুল্ল রাখতে পারলে স্বপ্নের চাকরিটাই না শুধু যেকোন কাজেই সফলতা পেতে পারি আমরা।

২. নিজেকে জানুন : হরহামেশাই দেখা যায় ভালো বেতনের চাকরিকে সবাই প্রাধান্য দেয়। আবার বেশি বেতনের চাকরি করলে সমাজেও কদরটা একটু বেশি। তাই সবাই ঝুঁকে পড়ে বেশি বেতনের চাকরির দিকে। তবে ব্যাপারটা এমন না হয়ে যদি নিজের আকাঙ্ক্ষা ও ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হতো, তাহলে ব্যাপারটা ঈর্ষণীয় হতো। তাই আগে জানতে হবে, কোন পেশার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন। আসল কথা হচ্ছে অন্যের পেশাকে দেখে লাভ নেই। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে কোন পেশাকে বেছে নেয়া যায়। মনের তৃপ্তিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেজন্য দরকার নিজেকে জানা। নিজের ওপর যতটা নির্ভরশীল হওয়া যাবে, সাফল্যের পথে সে সবচেয়ে এগিয়ে।

৩. চাহিদা ও দক্ষতা নির্ধারণ : প্রত্যেকেরই উচিত অবসর সময়টাতে নিজেতে তৈরি করা। এইচএসসি পাস একজন নিশ্চয়ই ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি পাবে না। তাই নিজের দক্ষতার ওপর নির্ভর করেই চাহিদার চাকরিগুলোকে বেছে নিতে হবে। তারপর সর্বোচ্চ কাঙ্ক্ষিত চাকরিটা পেতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হবে। আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি টানে। ধরুন, আপনি কম্পিউটারে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করেন। কম্পিউটারের সামনে বসলে আর উঠতেই ইচ্ছে করে না। আর কম্পিউটারও ভালো জানা আপনার। কম্পিউটার দক্ষতা ও আগ্রহ এই দুই মিলালে বলাই যায় আপনার উচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া। সে চেষ্টাটাই করতে হবে আপনাকে।

৪. ব্যক্তিত্ব নিরূপণ : কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটি নিরূপণ করার দায়িত্বও আপনারই। পার্সোনালিটি নিরূপণ করার জন্য আপনি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন তৈরি করে নিতে পারেন। অথবা কারও তৈরি করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে নিজেকে যাচাই করে নিতে পারেন। মায়ারস ব্রিগস টাইপ ইন্ডিকেটর (এমবিটিআই) নামের পরীক্ষা দিয়ে বুদ্ধিমত্তা ও ব্যক্তিগত দৃঢ়তা নিরূপণ করতে পারেন।

৫. নমনীয়তা : উগ্রতা সর্বদাই খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। কোন কাজই জোরপূর্বক করে নেয়া যায় না। আর জোরপূর্বক করে নেয়া হলেও পরিবর্তিতে তার কুফল ভোগ করতেই হয়। তাই উগ্রতা নয়, নমনীয়তায় জীবন গড়াটাই যৌক্তিক।

৬. পরামর্শ গ্রহণ : অনেক সময়ই আমরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগী। এটা নয় ওটা ভালো। আসলে যে কোনটা ভালো তাই খুঁজে বের করতে পারি না আমরা। তাই আমাদের উচিত পরিবার, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয় কিংবা কোন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে সঠিক ও উপযুক্ত চাকরিটা বেছে নেয়া। বিশেষ করে বিশেষজ্ঞরা চাকরির বাজার সম্পর্কে প্রচুর জানেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রতিযোগিতামূলক কর্মক্ষেত্র, ক্রমোন্নতি ও বেতন সবদিক সম্পর্কেই একজন বিশেষজ্ঞ আপনাকে সঠিক চাকরিটি বেছে নিতে সহায়তা করতে পারবেন।

৭. সময় সচেতনতা : প্রত্যেকটা মানুষেরই উচিত সময়ের সঠিক ব্যবহার করা। সময়ের কাজ সময়ে করতে পারলে যেকোন ব্যক্তিই তার ক্যারিয়ারকে সফল স্থানে নিয়ে যেতে পারবে। অযথা সময় ক্ষেপণকারীর একজন ব্যক্তি প্রয়োজনীয় সময় এসে হাঁপিয়ে উঠে। ফলে সে তার কাজে ভুল করে। পরে করব বলে ফেলে রাখলে কোন কাজেরই সফল সমাধান দেয়া সম্ভব নয়। তাই সময় সচেতন হয়ে উঠুন।

৮. নেটওয়ার্ক তৈরি : সফল ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অবশ্যই একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। তবে নেটওয়ার্কটি অবশ্যই সৎ ও উদ্দেশ্যবহুল হওয়া চাই। নানাজনের সঙ্গে কথা বলে ও বন্ধুত্ব করাটাও সফল ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করতে পারবে।

৯. ক্যারিয়ার জিজ্ঞাসা : আপনি যদি আপনার কর্মক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করেন তবে কিন্তু সমস্যার সম্মুখীন হবেন। আপনার তখন সম্ভব হবে না স্কুলে ফিরে গিয়ে নতুনভাবে পড়াশোনা করে অন্যক্ষেত্রে সফল হওয়ার। তাই আপনার উচিত সঠিক কোন ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টার খুঁজে বের করা। কারণ ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের নানা সমস্যার উত্তর খুঁজে পাবেন। আপনি নিজেও ক্যারিয়ার জিজ্ঞাসার মাধ্যমে আপনার নানা সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন। নতুন নতুন সব আইডিয়া তৈরি করে তার ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমেও ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়া সম্ভব।

১০. সহিষ্ণুতা : প্রবাদ আছে, 'ভালো জিনিস একটু দেরিতেই আসে'। কোন কাজেই তাড়াহুড়া করাটা ভালো না। তড়িৎ যেকোন কাজের মধ্যে ভুলো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। 

3
ছোট্ট আকারের ব্যক্তিগত কম্পিউটার। আকার এতটাই ছোট যে কম্পিউটারটি যে কেউ কানে গয়নার মতো পরে থাকতে পারবেন। আর এটি নিয়ন্ত্রণ করাও খুব সহজ; কেবল চোখের পলক ফেলে বা জিব নাড়াচাড়ার মাধ্যমেই নানান কাজ করে ফেলা যাবে এই কম্পিউটারে।
না, কোনো বিজ্ঞান কল্পকাহিনি বা চলচ্চিত্রে নয়, বাস্তবেই রয়েছে এই অভিনব কম্পিউটার। এটি তৈরি করেছেন জাপানের হিরোশিমা সিটি ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক। তাঁরা যন্ত্রটির নাম দিয়েছেন ‘ইয়ারক্লিপ-টাইপ ওয়্যারেবল পিসি’। এই ছোট্ট কম্পিউটারের পরীক্ষামূলক ব্যবহার ইতিমধ্যে শুরুও হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি স্মার্টফোনের সহায়ক যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটির ভর মাত্র ১৭ গ্রাম। যত ক্ষুদ্রই হোক, এতে রয়েছে স্থান নির্ণয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জিপিএস, দিক নির্ণায়ক কম্পাস, নড়াচড়া শনাক্তকরণ সংবেদি, ব্যাটারি, বাতাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র (ব্যারোমিটার), স্পিকার ও মাইক্রোফোনসহ সর্বাধুনিক সব প্রযুক্তি। এসবের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী পাবেন সব ধরনের প্রযুক্তি-সহায়তা।
হিরোশিমা সিটি ইউনিভার্সিটির প্রকৌশলী ও গবেষক কাজুহিরো তানিগুচি বলেন, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটিতে সংযুক্ত মাইক্রোচিপ ও তথ্য সংরক্ষণব্যবস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যাবে। জাপানের ঐতিহ্যবাহী ‘ইকেবানা’ বা ফুল সাজিয়ে রাখার কৌশলের ওপর ভিত্তি করে তাঁরা তৈরি করেছেন ছোট্ট কম্পিউটারটি।
কম্পিউটারটির কার্যপদ্ধতি প্রসঙ্গে গবেষকেরা বলেন, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারের মধ্যে রয়েছে একটি অবলোহিত (ইনফ্রারেড) সংবেদনশীল যন্ত্র, যা কানের মধ্যকার অতিসূক্ষ্ম নড়াচড়াও শনাক্ত করতে পারে। এ কারণে চোখের পাতা বা ঠোঁটের নড়াচড়া থেকে শুরু করে মুখের যেকোনো নড়াচড়ার মাধ্যমেই যন্ত্রটি চালানো যায়। আর স্মার্টফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাতে ব্যবহূত কিছু সফটওয়্যারের সাহায্যও নিতে পারে এই ছোট্ট কম্পিউটার।
গবেষকদের দাবি, কানে পরিধানযোগ্য কম্পিউটারটি মানুষের তৃতীয় হাতের চাহিদা পূরণ করবে। বর্তমানে কেউ কোনো তথ্য জানতে বা কারও সঙ্গে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের জন্য হাতে বহনযোগ্য যন্ত্র ব্যবহার করে থাকেন। এ ধরনের যন্ত্র চালাতে প্রয়োজন হাত অথবা আঙুলের নির্দেশ। কিন্তু নতুন কম্পিউটারটি চালাতে মুখমণ্ডল বা চোখের সামান্য নড়াচড়াই যথেষ্ট।
যন্ত্রটি ব্যবহারের সুবিধা সম্পর্কে গবেষকেরা বলেন, এটি ব্যবহারকারী কোথাও বেড়াতে গিয়ে কোনো তথ্য জানতে চাইলে উত্তর খুঁজে দেওয়ার জন্য জিপিএস প্রযুক্তির সুবিধা ব্যবহার করে অনায়াসেই পেয়ে যাবেন। আশা করা যায়, ২০১৫ সালের বড়দিনের মধ্যেই যন্ত্রটি পরিপূর্ণভাবে তৈরি করা হবে এবং পরবর্তী বছরের শুরুতে বাজারে আসবে।

4
নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮-এ কম্পিউটার বন্ধ বা পুনরায় চালু করতে হলে প্রথমে মাউসটিকে পর্দার একেবারে ডান পাশে নিয়ে যেতে হয়। তখন উইন্ডোজের কিছু অপশন আসে, সেখান থেকে সেটিংস নির্বাচন করে পাওয়ার অপশন থেকে তবেই কম্পিউটার বন্ধ বা পুনরায় চালু করতে হয়। এই ঝামেলা এড়াতে চাইলে প্রথমে Windows Key + D চেপে উইন্ডোজের ডেস্কটপ মোডে চলে আসুন। ডেস্কটপের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করে New নির্বাচন করে Shortcut অপশনে ক্লিক করুন। এ উইন্ডোটি শর্টকাটের অবস্থান জানতে চাইবে। শাটডাউন প্রক্রিয়ার শর্টকাট তৈরি করতে চাইলে লোকেশনের জায়গায় লিখুন shutdown /p তারপর নেক্সট চাপুন, যেকোনো একটি নাম দিন অথবা শাটডাউন নামে যা আছে তাই রেখে ফিনিশ করুন। নতুন বানানো শর্টকাটে ডান ক্লিক করে Pin to Start নির্বাচন করুন। স্টার্ট স্ক্রিনে গিয়ে দেখুন সেখানে শাটডাউন নামে নতুন একটি টাইল যুক্ত হয়েছে। ডেস্কটপে রাখা শর্টকাটটিতে অথবা স্টার্ট পর্দায় বানানো টাইলসটিতে ক্লিক করলে কম্পিউটার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাবে। একইভাবে উইন্ডোজ এক্সপি এবং ৭ অপারেটিং সিস্টেমেও ডেস্কটপে এই শর্টকাট তৈরি করে কম্পিউটার বন্ধের কাজটি করা যাবে।
একইভাবে রিস্টার্ট শর্টকাট বানাতে চাইলে লোকেশনের জায়গায় শুধু লিখতে হবে shutdown /r /t 0 (এখানে শেষ অক্ষরটি শূন্য)। ডেস্কটপের এই শর্টকাটে ডান ক্লিক করে Pin to Start নির্বাচন করলে স্টার্ট পর্দায় রিস্টার্ট নামে নতুন একটি টাইলস চলে আসবে। ডেস্কটপের শর্টকাটে অথবা স্টার্ট পর্দায় টাইলসটি ক্লিক করলে কোনো সতর্ক বার্তা দেওয়া ছাড়াই কম্পিউটার বন্ধ হয়ে পুনরায় চালু হবে। শুধু ডেস্কটপ শর্টকাট তৈরির ক্ষেত্রে একইভাবে এটি উইন্ডোজ এক্সপি এবং ৭-এ প্রযোজ্য হবে।
আপনি যদি উইন্ডোজ ৮.১ ব্যবহার করেন, তাহলে নতুন একটি সুবিধা পাবেন। কি-বোর্ডের Windows Key + X চেপে অথবা স্টার্ট বোতামে ডান ক্লিক করলে Shut down or sign out নামে একটি অপশন পাবেন, সেখান থেকে প্রয়োজনীয় কাজটি সারা যাবে। উইন্ডোজ এক্সপির ক্ষেত্রে Windows Key চেপে ধরে দুবার U চাপলে সেটি বন্ধ অথবা একবার U ও আরেকবার R চেপে রিস্টার্ট করা যায়। উইন্ডোজ সাতে Windows Key চাপার পর ডান তির চিহ্নিত বোতাম বা রাইট অ্যারো চেপে এন্টার চাপলে সেটি বন্ধ হবে অথবা উইন্ডোজ কি চাপার পর দুবার ডান অ্যারো চেপে এবং দুবার আপ অ্যারো চেপে এন্টার করলে রিস্টার্ট হবে।

5
বৃহস্পতির চাঁদ হিসেবে পরিচিত ইউরোপা উপগ্রহে একটি রোবট পাঠানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা)। জ্যোতির্বিদদের ধারণা, ইউরোপায় পানি রয়েছে বলে প্রাণের অস্তিত্বও থাকতে পারে। ইউরোপায় অভিযান শুরুর লক্ষ্যে ২০১৫ সালের বাজেটে দেড় কোটি মার্কিন ডলার বরাদ্দের প্রস্তাব করেছে নাসা। অভিযান প্রসঙ্গে বিস্তারিত উল্লেখ না করে নাসার অর্থবিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা এলিজাবেথ রবিনসন বলেন, অভিযানটি ২০২০-এর দশকের মধ্যভাগে শুরু হবে। বৃহস্পতির চারপাশে উচ্চমাত্রার তেজষ্ক্রিয়তা এবং পৃথিবী থেকে বিরাট দূরত্বের কারণে ওই অভিযান হবে অনেক কঠিন। নাসার মহাকাশযান গ্যালিলিও ১৯৮৯ সালে বৃহস্পতির উদ্দেশে যাত্রা করে সেখানে পৌঁছাতে ছয় বছর সময় নেয়।

6
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সব মোবাইল ফোনসেট প্রস্তুতকারকদের অভিন্ন চার্জার তৈরিতে বাধ্য করার জন্য তৈরি একটি আইনের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন ইউরোপের রাজনীতিবিদেরা। গত বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যরা এই আইনের পক্ষে ভোট দেন। ৫৫০ জন সদস্য আইনের পক্ষে ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দেন ১২ জন। আটজন ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেন।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের মধ্যে সব মোবাইল ফোনের জন্য অভিন্ন চার্জার তৈরি করতে হবে।
বারবারা ওয়েইলার নামে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের একজন সদস্য এক বিবৃতিতে বলেন, এই আইনের ফলে একদিকে যেমন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের সুবিধা হবে, অন্যদিকে বছরে যে ৫১ হাজার টন ইলেকট্রনিক বর্জ্য জমা হয় তার পরিমাণ কমে আসবে। এই আইন এখনো খসড়া পর্যায়ে রয়েছে। ইউরোপীয় কাউন্সিলের মন্ত্রীদের অনুমোদন পাওয়ার পর এটি পূর্ণাঙ্গ আইনে পরিণত হবে। অবশ্য, ইউরোপীয় কাউন্সিল ইতিমধ্যে এই আইনের পক্ষে অনানুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন দিয়েছে।
এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোকে দুই বছরের মধ্যে এই আইনকে নিজেদের দেশের আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং অভিন্ন চার্জার তৈরি করতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে কমপক্ষে ৫০ কোটি মোবাইল ফোন রয়েছে। এসব ফোনের ব্যবহারকারীদের বেশির ভাগই বিভিন্ন নির্মাতার ফোনের জন্য আলাদা আলাদা চার্জার ব্যবহার করেন। আবার এমনও দেখা গেছে, একই ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন অথচ ভিন্ন মডেলের কারণে তাঁদের ভিন্ন ভিন্ন চার্জার ব্যবহার করতে হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ইউরোপের বাজারে বর্তমানে ৩০ ধরনের মোবাইল ফোন চার্জার রয়েছে।
—বিবিসি ও ডেইলি মেইল অবলম্বনে।

Pages: [1]