Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - emamsharif

Pages: [1]
1
Store Management / Sheet Steel Gauge Conversion Chart
« on: July 01, 2021, 01:23:01 PM »
Gauge No   Inch   Metric
0   0.324"   8.2mm
1   0.300"   7.6mm
2   0.276"   7.0mm
3   0.252"   6.4mm
4   0.232"   5.9mm
5   0.212"   5.4mm
6    0.192"   4.9mm
7   0.176"   4.5mm
8   0.160"   4.1mm
9   0.144"   3.7mm
10    0.128"   3.2mm
11   0.116"   2.9mm
12   0.104"   2.6mm
13   0.092"   2.3mm
14   0.080"   2.0mm
15   0.072"   1.8mm
16   0.064"   1.6mm
17   0.056"   1.4mm
18   0.048"   1.2mm
19   0.040"   1.0mm
20   0.036"   0.9mm
21   0.032"   0.8mm
22   0.028"   0.7mm
23   0.024"   0.6mm
25   0.020"   0.5mm
26   0.018"   0.45mm
27   0.0164"   0.42mm
28   0.0148"   0.37mm
29   0.0136"   0.34mm
30   0.0124"   0.31mm
31   0.0116"   0.29mm
32   0.0108"   0.27mm
33   0.0100"   0.25mm
34   0.0092"   0.23mm
35   0.0084"   0.21mm
36   0.0076"   0.19mm
37   0.0068"   0.17mm
38   0.0060"   0.15mm
39   0.0052"   0.13mm
40   0.0048"   0.12mm

2
Store Management / Hi / Hello
« on: June 21, 2021, 09:24:27 PM »
Hello every one !

How is going on ?

Lets Chat.

3
যেভাবে দিন আসে দিন যায়
তেমনি আসে যায় রাত ।
যুগ যুগ ধরে থাকেনা ক’ রাত্রি
হবেই সুপ্রভাত ।।

জীবনের প্রতি পদ হয়না ক’ সমতল;
কোথাও থাকে খাদ ।
এমন তো কথা নেই যে প্রতি রাত
থাকবেই পূর্ন চাঁদ ।।

জোয়ার আসে, আবার যে ফিরে যায়;
এ নিয়ে বলো কার এত চিন্তা পায় ?(!)

সাগরে ঢেউ উঠে,
আবার যে আছড়ে পড়ে ।
আছড়েই যদি না পড়ত ঢেউ
মরতেই হত সুনামি-ঝড়ে ।।

খন্ডানো যাবেনা ক’ এ ধারা,
এ’ যে প্রকৃত নিয়ম ।
সুখ দু’খ মেনে নিয়ে
কাটবে এ’ জনম ।।

দু:খ যদি আসে জীবনে
মুঁষড়ে পড়োনা সদা ।
নাই থাকে যদি দু:খ জীবনে
জানা হবেনা সুখ কি ? কি তার মর্যাদা ।।

-সুখ-দু:খ.
- সৈয়দ ইমাম শরীফ
- ২০/০৪/২০১৪

4
লিখেছেন- এরফান হোসাইন (Arfan Hossain)
ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেড এ বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (2016-বর্তমান)
সাের্স : https://bn.quora.com
25 জুন, 2019 এ উত্তর দেওয়া হয়েছে ।

আমি যেহেতু জুয়েলারী সেক্টরে কাজ করি তাই কিছুটা জ্ঞান আছে এই সোনা বিষয়ক ।

কিন্তু আমাদের স্টাফরা অনেক দক্ষ এই বস্তুটি চিনতে , যদিও আমরা মেশিনের আস্রয় নিই এটার প্রকৃত পারসেন্টেজ জানতে ।

তবু ও কিছু এনালগ ভাবে চেনার উপায় জানা যাক

আসল সোনা ২৪ ক্যারেটের। কিন্তু সেই সোনা দিয়ে গয়না তৈরি হয় না। কারণ সেটা এত নরম হয় যে, গয়না তৈরিকরা সম্ভব হয় না। গয়না তৈরির জন্য মূলত ২২ ক্যারেটের সোনা ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে ৯১.৬৬ শতাংশ সোনা থাকে।

সব ক্যারেটের হলমার্ক আলাদা আলাদা হয়। যেমন ২২ ক্যারেটে যে সংখ্যা থাকে তা হল ৯১৬, ২১ ক্যারেটে ৮৭৫, ১৮ ক্যারেটে থাকে ৭৫০।

বাজারে কিছু রাসায়নিক এবং অ্যাসিড আছে যেগুলো ব্যাবহার করে সোনার গুণগত মান যাচাই করা সম্ভব। ওই রাসায়নিক বা অ্যাসিড খাঁটি সোনার সংস্পর্শে এলে কোনও রকম বিক্রিয়া হয় না। কিন্তু বিশুদ্ধ না হলেই বিক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

সোনায় যদি লোহা মেশানো থাকে, তা হলে চুম্বক ধরলেই সেটা টেনে নেবে। সোনায় লোহা মোশানো আছে কি না, তা চুম্বক ব্যবহার করে অবশ্যই পরখ করে নিন।

সাদা চিনেমাটির একটা প্লেট নিন। সোনার গয়না তার মধ্যে ঘষে দেখুন। যদি থালার উপর কালো দাগ পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সোনা নকল। আর যদি হালকা সোনালি রং পড়ে তা হলে বুঝতে হবে সেটা আসল।

হালকা কামড় দিয়ে ধরে রাখুন সোনা। যদি আসল হয়, তা হলে সোনার উপর কামড়ানোর হালকা দাগ পড়বে।

একটা গভীর পাত্রের মধ্যে দু’গ্লাস পানি নিন। তাতে কিনে আনা সোনার গয়না ফেলে দেখুন সেটা ভাসছে কি না। যদি ভাসে তা হলে বুঝতে হবে সেটা নকল।

5
Store Management / Snake Bite : Many Things to Know
« on: July 13, 2019, 08:26:58 PM »
বীন বাজালে সিনেমায় সাপ নাচে। বাস্তবে নাচে না। সাপের কান নাই। শোনার জন্য ঘনঘন জিহ্বা বের করতে হয়।

সাপ আপনাকে আক্রমণ করবে না। আপনি যদি শব্দ করে হাঁটেন, সে বুঝতে পারে। সাপের বুকের তলায় খোলসের রঙ আলাদা। সেখানে বিশেষ স্নায়ুতন্তু থাকে। মাটির কম্পন বোঝার জন্য। আপনি কতদুরে আছেন, আপনি সাইজে কতবড়, কম্পন দেখেই সে বুঝতে পারে। পালিয়ে যায়।

বেলি, হাস্নাহেনার গন্ধে কখনো সাপ আসে না। কেউকেউ জীবদ্দশায় বেলি, হাস্নাহেনা গন্ধরাজের তলায় সাপ দেখেছেন হয়তো। মনে রাখবেন, সাপের ঘ্রাণশক্তি খুবই দূর্বল। সে গন্ধ পায় না।
সুগন্ধি ফুলে পোকামাকড় আকৃষ্ট হয় বেশি। পোকা খেতে ব্যাঙ আসে। ব্যাঙ খেতে মাঝেমাঝে সাপ আসতে পারে। খাবার পর মানুষের মত সাপও ক্লান্ত হয়। মানুষ খাবারের পর যেমন আয়েশ করে ঘুমায় তেমনই সাপও বেলি-হাস্নাহেনার তলায় ঘুমুতে পারে। তবে এসব গাছ যদি বাড়ির ভেতর থাকে তবে সাপ কম আসে। কারণ মানুষের উপস্থিতি তারা ভয় পায়। তবে বাড়ির সাইডে, ঝোপঝাড়ে এমন গাছ থাকলে সাপ আসা স্বাভাবিক।

একটা সাপকে মারলে তার জোড়া সঙ্গী কখনোই আপনাকে খুঁজে দংশন করতে আসবে না। সাপের স্মৃতিশক্তি খুবই দূর্বল। সাপ বাংলা সিনেমার স্বর্পরাজ শাকিব খান কিংবা নাগিন মুনমুন নয়
যে সঙ্গীহারার প্রতিশোধ নিতে ছুটে আসবে। সাপ নিম্নজাতের প্রাণি। এদের মধ্যে রিভেঞ্জ বলে কিছু নাই।
কিন্তু একটা সাপ মারার পর আরেকটা সাপ প্রায়ই একই স্থানে দেখা যায়, কারণ কী?
সিম্পল। মেটিং এর সময় তাদের পার্টনার আশেপাশে থাকতেই পারে কিংবা আশেপাশে গর্ত থাকলে তার বাচ্চাকাচ্চা কিংবা আরো সাপ উঠে আসতেই পারে। সে প্রতিশোধ নিতে আসেনি বরং ভুল করে গর্ত থেকে চলে এসেছে।

ছোট সাপের বিষ নাই। কথাটা ভুল। সাপের বাচ্চাও সাপ। কেঁচোর সমান একটা কেউটের কামড়ে আমার চোখের সামনে এক রোগীকে টানা ২৪ ঘণ্টা জীবনের সাথে ফাইট করতে হয়েছে। আইসিইউতে আমরা তিন ডাক্তার তার পাশে ২৪ ঘন্টা লড়েছিলাম। আর্টিফিশিয়াল ভেন্টিলেশন থেকে শুরু করে একাধিকবার অ্যান্টি-ভেনম দিয়েছি। সে সুস্থ হয়ে বাড়িতে গেছে। যাবার আগে আমাদের গালিগালাজ করে গেছে। আমরা নাকি তাকে অনেক দামী ঔষুধ দিয়েছি। সে জানে না, একডোজ অ্যান্টিভেনমের দাম ১০ হাজার টাকা। লজিক্যালি লোকটার দোষ নেই। সে ছিল জেলে। দিনে হয়তো এক দেড়শ টাকা তার ইনকাম।
রাতে যারা বাজার থেকে অন্ধকারে ঘরে ফেরে তাদের এবং জেলেদের সাপ বেশি কাটে।
জেলেরা বর্ষায় রাতে আইলে, নদীর কিনারে হেঁটে হেঁটে বড়শি ফেলে, জাল ফেলে মাছ ধরে। নদী বা নালায় রাতে জাল পেতে দাঁড়িয়ে থাকে। সাপ আইল, নদীর কিনারা, পাড়কে শুকনো ভেবে সেখানে আশ্রয় নেয়। ফলে পায়ের নিচে পড়লে কিংবা সাপ নিজে ভয় পেলে কামড় দেয়।

সিনেমা বলে, সাপ দুধ খায়। গরুর দুধ খেতে গোলাঘরে হানা দেয়। ভুল কথা। এসব সাপ ক্ষেতের ব্যাঙ- পোকামাকড় খায়। কালো রঙ্গের দাড়াশ সাপ দেখি, এরা আমাদের উপকার করে। ফসল বাঁচায়। এদের না মারা উত্তম।

সাপে কাটলে ব্লেড দিয়ে কেটে দিলে বিষ বের হয়ে যায়। কথাটা ভুল। ভুলেও এই কাজ করবেন না। ব্লেড দিয়ে কাটলেন তো বিষকে রক্তের সাথে নিজহাতে মিশিয়ে দিলেন।

দংশন করা সাপকে উল্টোকামড় দিলে বিষ ফেরত চলে যায় সাপের ভেতরে। কথাটা ভুল। পায়ে কাটলে বিষ সেখানে। আপনার মুখের দাঁতে তো বিষ নাই। কীভাবে ফেরত দিবেন?
সাপের বিষ তার দাঁতে থাকে না। সে যখন কামড় দেয় তার মুখের পেশিগুলো টানটান হয়ে যায়। দাঁতের কাছেই ঠাকে বিষধর। সেখান থেকে বিষ দাঁত বেয়ে আপনার শরীরে প্রবেশ করে।

শক্ত করে বাঁধলে বিষ ছড়াতে পারে না এমন ধারনা ভুলে যান। আপনি নিজেও নিশ্চিত না সাপটা বিষধর ছিল কি না, তাহলে শক্ত করে বাঁধবেন কেন?
অনেক ডাক্তার সাপে কাটার পর বাঁধতে নিষেধও করেন। কারণ এতে হিতে বিপরীত হয়।
ফুটবলের অ্যাংলেট পায়ে দিলে যেমন আটসাট হয়ে থাকে এমন ভাবে গামছা বা শার্ট বা শাড়ি দিয়ে দংশনের কিছু উপরে পেঁচিয়ে নিতে পারেন। বাঁধন অবশ্যই ঢিলা রাখবেন। দুট আঙ্গুল ঢোকে এমনভাবে ঢিলা করবেন। আবার খুব ঢিলাও না। ২০ মিনিট পরপর খুলে আবার লাগাতে পারেন। ভুলেও লোহার তার, সুতলি, কারেন্টের তার বা অন্য সরু জিনিস দিয়ে বাঁধবেন না। বাঁধলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে হাতে-পায়ে পঁচন শুরু হবে। চিরতরে হাত বা পা খোয়ানোর সম্ভাবনা প্রবল। হয়তো আপনাকে বিষধর সাপ কাটেই নি অথচ আপনি ভয়ে গিট্টু দিয়ে হাত পা পঁচিয়ে পঙ্গু হয়ে গেলেন। কেমন হবে?

সাপ কাটলে কিন্তু আংটি, চুড়ি, ব্রেসলেট খুলে ফেলবেন। কিছু সাপের বিষে আপনার আঙ্গুল, হাত বা পা ফুলে যেতে পারে। আংটি বা চুড়ি থাকলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে পঁচন ঘটতে পারে।

সাপ কখন দংশন করে?

১। যদি ভুলে আপনার মুখোমুখি হয় সে পালাতে চেষ্টা করে। কিন্তু সে নিজে ভয় পেলে হিংস্র হয়। সব প্রাণিই এমন। মুরগীরও মাঝেমাঝে মানুষকে ঠোকর দেয়। সামনে সাপ পড়লে তাকে চলে যেতে দিন।

২। বর্ষাকাল মানেই হাসপাতালে সাপে কাটা রোগী। বর্ষায় গর্তে পানি উঠে যায়। ফলে সাপ ডাঙ্গায়, শুকনো জায়গায় উঠে আসে। সেটা ক্ষেতের আইল, রাস্তা কিংবা আপনার ঘরের তোশকের তলা, বালিশের তলা, আলনার ভেতর, কাঠের স্তুপ যেকোন জায়গাতেই আসতে পারে।

৩। অন্ধকারে সাপের শরীরে পা পড়লে। জঙ্গলায় ভুলে তার শরীরে পা পড়লে কামড় দেয়।

৪। ইদুরের গর্তে সাপ থাকলে সেখানে পা রাখলে বা বসে থাকলে কামড় দিতে পারে। বাচ্চা ছেলেরা মাঝেমাঝে বসে গর্তের মুখে প্রস্রাব করে। সন্তানকে শিক্ষা দিন। এই কাজ যেন না করে।

সব সাপ বিষাক্ত?
বাংলাদেশে ৮০ ধরণের সাপ আছে। মাত্র ২৭ তা বিষাক্ত। অধিকাংশই সামুদ্রিক। মাত্র ৫/৬ প্রজাতি স্থলে আছে যারা বিষধর।
আপনার চোখের সামনে নিয়মিত যাদের ঘোরাফেরা দেখেন, তারা বিষাক্ত নয়। পানির সাপ অধিকাংশই বিষাক্ত নয়। তবে সামুদ্রিক সাপ সবাই বিষাক্ত।

যদি চেনেন তবে বলি গোখরা, কালকেউটে, শঙ্খচূড়, চন্দ্রবোড়া বিষাক্ত।

সাপে কাটলে বুঝবেন কীভাবে?

দংশন করেছে এমন মনে হবার পর যদি সরাসরি সাপ দেখেন, তাহলে ভাবতে পারেন সে আপনাকে দংশন করেছে।

একবার এক ছেলে হাসপাতালে আসল। মাটির ঘরে অন্ধকারে হেলান দিয়ে ছিল। পীঠে সাপ কেটেছে। সারাদিন হাসপাতালে আমাদের অবজারভেশনে ছিল। রাতে রিলিজের আগে খবর আসল, যেখানে হেলান দিয়ে ছিল, সেখানে কে যেন তারকাটা পুতে রেখেছিল। পীঠে লেগে তারকাটা দেয়ালে ঢুকে যায়। খোচা লাগাকে সাপে কাটা ভেবে সে হাসপাতালে আসে। ২৪ ঘণ্টা ভয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে ঘরে ফেরে সুস্থ অবস্থায়।

বিষাক্ত সাপে কাটলে বোঝা বেশ সহজ।

১। শিকারি পশুর মত সাপের দুটো দাঁত বড় থাকে। বাঁকানো। দংশন করলে গভীর ক্ষত হয়। দুঁটো দাঁতের অস্তিত্ব থাকলে ধরে নিতে পারেন, আপনাকে বিষাক্ত সাপ দংশন করেছে।
২। যদি অনেকগুলো দাঁত থাকে, সেখানে মাংস তুলে নিলেও ভেবে নিতে পারেন এটা ছাগলের মত। অনেক দাঁত কিন্তু বিষদাঁত নাই। আপনার কিছু হবে না।

৩। সাপের বিষ কয়েক ধরণের। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটে নিউরোটক্সিন রিলিজ করা সাপের কামড়ে। এক্ষেত্রে ঝিমঝিম লাগবে। চোখে ঝাঁপসা দেখবে। চোখের উপরের পাতা নেমে চোখ অংশিক বন্ধ হয়ে যাবে। মাথা ঝুলে যাবে। জিহ্বা ও শ্বাসনালী ফুলে যাবে। শ্বাস নিতে পারবে না। মুখে লালা ঝরবে। দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। বমি করতে পারে।

আরো নানাবিধ লক্ষণ আছে।
চন্দ্রবোড়া কামড় দিলে লোহিত রক্তকনিকা ভেঙ্গে যায়। ফলে রক্তবমি, রক্তপায়খানা হতে পারে। কামরের জায়গায় রক্ত ঝরতে পারে। ফুলে যেতে পারে, লাল হতে পারে। ফোস্কা পড়তে পারে। কালোও হতে পারে।
কিছু সাপের কামড়ে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মারাও যেতে পারে।
মাঝেমাঝে নির্বিষ সাপ কামড়েও মানুষ মারা যায়।কেন জানে?
ভয় পেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে।

সাপে কামড়ে সিনেমায় গড়াগড়ি দেখেন, বিষের কারণে চেঁচামেচি দেখেন। এগুলো অভিনয়। সাপের বিষ নিয়ে একটা প্রবাদ আছে, কেমন ব্যাথা বুঝিবে সে কীসে, কভু আশীবিষে দংশেনি যারে... এইসব ভুলে যান। সাপে কাটা মানুষ খুব স্বাভাবিক থাকে শুরুতে। কোন ব্যাথা নাও থাকতে পারে। এমনকী মৃত্যু ঘটার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত কোন ব্যাথা নাও বুঝতে পারে।

চিকিৎসা?
একদম ঘাবড়াবেন না। বেশি ঘাবড়ালেই বিষ বেশি ছড়াবে।
সাপেকাটা জায়গা ধুয়ে ফেলুন সাবান দিয়ে।
কাটবেন না ব্লেডে।
চুষে রক্ত বের করবেন, এমন চিন্তা ভুলে যান।
যেখানে কামড়াবে সেখানকার নাড়াচাড়া বন্ধ। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ালে বিষ দ্রুত ছড়িয়ে যায়। হাত একদম নাড়াবেন না। পায়ে কামড়ালে হাঁটবেন না।
সাপেকাটা স্থানে ভুলেও অ্যাসিড ঢালবেন না। মরিচের গুড়ো দিবেন না। কার্বলিক অ্যাসিডে ঝলসাবেন না। কোন ফলের বীজ, সর্পরাজ তেল, গুটি, আটি, বড়ি, তাবিজ কিছুই লাগাবেন না।

সাপটাকে পারলে চিনে রাখুন। ডাক্তারকে বললে চিকিৎসা পেতে সুবিধা হবে। তবে ধরে যাবেন না। মেরেও ফেলার দরকার নাই।
মৃত সাপকে ধরতে যাওয়াও নিরাপদ নয়। এরা মৃত্যুর ভান করে শুয়ে থাকতে পারে।

জীবিত ধরে ওঝার কাছে যাবেন, এমন চিন্তা থাকলেও ঝেড়ে ফেলুন। ওঝা সাপের বিষ নামাতে পারে না।

ওঝারা অনেক রোগী ভালো করে। যেগুলো আসলেই বিষাক্ত সাপের কামড় ছিল না। বিষাক্ত হলে একটা সময় বুঝতে পারে তখন নানা অজুহাত নাগ-নাগিনির কথা বলে এরা হাসপাতালে রোগী রেফার করে। আমরা হাসপাতালে অনেক পাই যারা একেবারে শেষ মুহুর্তে আসে। ওঝার কাছে গিয়ে জীবন খুইয়ে ফেলার পরিস্থিতি তৈরি করে আসে।

বিষাক্ত সাপে কাটলে আপনি বাঁচতে পারেন একটামাত্র পথন অনুসরণ করলে। সেটা হল- দুনিয়ার কারো মতামত নিবেন না। সরাসরি হাসপাতাল যাবেন।

সাপে কাটলে এক সেকেন্ড সময় নষ্ট না করে সরকারি বড় হাসপাতালে যান। রাসেল ভাইপারভ বাদে সব সাপেরই বিষের অ্যান্টিভেনম আছে। ২৪ ঘন্টার মধ্যেই চিকিৎসা শেষে ফিরে আসবেন। [রাসেল ভাইপার বাংলাদেশে বিলুপ্ত সাপ। তবে রাজশাহীতে কয়েকবার নতুন করে পাওয়া গেছে। ফরিদপুরে পাওয়া গেছে কিছুদিন আগে। বন্যার জল-স্রোতে এরা আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে দেশময়]

যদি বুঝে ফেলেন, সাপতা বিষধর নয়, তাহলে কী করবেন?

তবুও হাসপাতালে যাবেন। ভর্তি হয়ে প্রয়োজনে বিছানায় ২৪ ঘন্টা বসে থাকবেন। তবুও হাসপাতালে যাবেন।

[নোটঃ অধিকাংশ সাপই নির্বিষ। সাপ মারবেন না। সাপ বাস্তুতন্ত্রের অংশ। ঘরে সাপ পাওয়া গেলে স্নেক রেস্কিউয়ারকে জানাতে পারেন। ওঝাদের জানিয়ে পরিবেশ থেকে এসব সাপ বিলুপ্ত করবেন না। ওঝারা সাপ মেরে পুড়িয়ে তেল বানায়। সেই তেল বাত ব্যাথা- সাপের বিষ নামানো, হারানো যৌবন পুনরুত্থান নামক নানাকিসিমের মিথ্যা চিকিৎসায় ব্যবহার করে। তাদের এই কাজ করতে দিবেন না। কারণ দিনশেষে সেই সাপের তেল হয়তো আপনার আত্মীয়ই কিনে নিয়ে ব্যবহার করছে]

কার্বলিক অ্যাসিডে সাপ পালায়?

সাপের ঘ্রাণ শক্তিই এত দূর্বল যে ফুলের গন্ধেও আসে না, তাহলে কার্বলিকে সাপ পালাবে কে বলল আপনাকে?
এসব সেইফটি এককালে প্রচলিত ছিল। এখন ব্যর্থ টোটকা।

বাড়িতে খড়ের গাদা, লাকড়ির স্তুপ থাকলে আপনার মা বা স্ত্রীকে সতর্ক করে দিন। খড় বা লাকড়ি নেবার আগে সেখানে লাঠি দিয়ে কিছুক্ষণ শব্দ করুন। সাপ থাকলে চলে যাবে।
রাতে বিছানা এমনকী বালিশের তলাও চেক করবেন। আলনার ভেতরে থাকতে পারে। শব্দ করে কাপড় নিতে যাবেন।

বাড়ির আশেপাশে ঝোপঝাড় থাকলে কেটে ফেলুন। ঈদুরের গর্ত থাকলে ভরাট করে ফেলুন।
অনেকেই বলেন, মরিচপড়া দিয়ে ইদুরের গর্তের মুখে ধরলে সাপ চলে যায়। এ ব্যাপারে আমার জানা নাই। অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দিতে পারেন।

বর্ষাকাল এসেছে। এখন সাপ আপনার বাড়িতে-ঘরে আশ্রয় নিতে আসতেই পারে। সাবধান থাকুন। অন্যদের সতর্ক করে রাখুন। গ্রামের আপন মানুষদের (বাবা-মা, বউ-বাচ্চা-বন্ধু) সাপের ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়ে রাখুন।
সতর্ক থাকবেন-ভয় পাবেন না-অবহেলা করবেন না।

-ডা. রাজীব হোসাইন সরকার

6
আমি তো জানি আপনার ধর্মে বিশ্বাস নাই,তাহলে
#রোজা রাখছেন যে?

ভদ্রলোক যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ভার্জিনিয়া টেক থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, জব করছেন একটা প্রাইভেট ফার্মের উঁচু পদে , তার সাথেই কথা হচ্ছিল ।

-তোমরা যাকে রোজা বল, আমি তাকে বলি ‘অটোফেজি।রোজার মাসে খাবার-দাবারের ঝামেলা, তাই এই মাসটা আমি অটোফেজি করি ।
-‘অটোফেজি!!! এটা আবার কি?

-তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না? তোমাদের রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক #ওশিনরি_ওসুমি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি আবিষ্কার করে নোবেল নিয়ে নিল ! আর তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না !

-নড়েচড়ে বসলাম, একটু বুঝিয়ে বলেন তো ?

-অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ #অটো ও #ফাজেইন থেকে। #বাংলায়_এর_অর্থ_হচ্ছে—আত্ম ভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা।

-কি সাংঘাতিক! বলেন কি ?

-উপবাসের সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষ গুলো চুপচাপ বসে না থেকে সারা বছরে তৈরী হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই ‘অটোফেজি।

‘অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের বা ধর্ম মানে না অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময়ে ‘অটোফেজি করে শরীরটাকে সুস্থ রাখে ।

#জেনে_অবাক_হবে, ‘অটোফেজি তে ক্যান্সারের জীবণুও মারা যায় !

-কিছুটা সময় নিশ্চুপ হয়ে বসে রইলাম । আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা খুব নরম হয়ে গেল ।

-কি হলো চুপ হয়ে গেলে যে ?

-আপনার কি মনে পড়ে আমাকে বলেছিলেন ‘তোমাকে অভুক্ত রেখে তোমার স্রষ্টা খুশি হয় কি করে ? সেদিনের আপনার এ কথার জবাব আজ পেয়ে গেছি । আমার আল্লাহ #তাঁকে (আল্লাহকে) খুশী করার কথা বলে রোজার মাধ্যমে আমাকে সুস্থ রাখছেন ।

#কী_অবাক_করা_বিষয়
‘অটোফেজি আবিষ্কার হলো ২০১৬ তে, অন্য ধর্মাবলম্বীরা এখন ‘অটোফেজি করছে এর উপকারীতা জেনে । আর মুসলিমরা ‘অটোফেজি করে আসছে হাজার বছর ধরে কিছু না জেনে; শুধু বিশ্বাস করে ।

অনেক কিছুতেই হয়তো আপনি মানে খুঁজে পাননা কিন্তু এটাই সত্য যে--- #ইসলামে_অকল্যাণের_কিছু_নেই ॥
-আমি তো জানি আপনার ধর্মে বিশ্বাস নাই,তাহলে
#রোজা রাখছেন যে?

ভদ্রলোক যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ভার্জিনিয়া টেক থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, জব করছেন একটা প্রাইভেট ফার্মের উঁচু পদে , তার সাথেই কথা হচ্ছিল ।

-তোমরা যাকে রোজা বল, আমি তাকে বলি ‘অটোফেজি।রোজার মাসে খাবার-দাবারের ঝামেলা, তাই এই মাসটা আমি অটোফেজি করি ।
-‘অটোফেজি!!! এটা আবার কি?

-তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না? তোমাদের রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক #ওশিনরি_ওসুমি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি আবিষ্কার করে নোবেল নিয়ে নিল ! আর তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না !

-নড়েচড়ে বসলাম, একটু বুঝিয়ে বলেন তো ?

-অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ #অটো ও #ফাজেইন থেকে। #বাংলায়_এর_অর্থ_হচ্ছে—আত্ম ভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা।

-কি সাংঘাতিক! বলেন কি ?

-উপবাসের সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষ গুলো চুপচাপ বসে না থেকে সারা বছরে তৈরী হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই ‘অটোফেজি।

‘অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের বা ধর্ম মানে না অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময়ে ‘অটোফেজি করে শরীরটাকে সুস্থ রাখে ।

#জেনে_অবাক_হবে, ‘অটোফেজি তে ক্যান্সারের জীবণুও মারা যায় !

-কিছুটা সময় নিশ্চুপ হয়ে বসে রইলাম । আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা খুব নরম হয়ে গেল ।

-কি হলো চুপ হয়ে গেলে যে ?

-আপনার কি মনে পড়ে আমাকে বলেছিলেন ‘তোমাকে অভুক্ত রেখে তোমার স্রষ্টা খুশি হয় কি করে ? সেদিনের আপনার এ কথার জবাব আজ পেয়ে গেছি । আমার আল্লাহ #তাঁকে (আল্লাহকে) খুশী করার কথা বলে রোজার মাধ্যমে আমাকে সুস্থ রাখছেন ।

#কী_অবাক_করা_বিষয়
‘অটোফেজি আবিষ্কার হলো ২০১৬ তে, অন্য ধর্মাবলম্বীরা এখন ‘অটোফেজি করছে এর উপকারীতা জেনে । আর মুসলিমরা ‘অটোফেজি করে আসছে হাজার বছর ধরে কিছু না জেনে; শুধু বিশ্বাস করে ।

অনেক কিছুতেই হয়তো আপনি মানে খুঁজে পাননা কিন্তু এটাই সত্য যে--- #ইসলামে_অকল্যাণের_কিছু_নেই ॥
আমি তো জানি আপনার ধর্মে বিশ্বাস নাই,তাহলে
#রোজা রাখছেন যে?

ভদ্রলোক যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ভার্জিনিয়া টেক থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, জব করছেন একটা প্রাইভেট ফার্মের উঁচু পদে , তার সাথেই কথা হচ্ছিল ।

-তোমরা যাকে রোজা বল, আমি তাকে বলি ‘অটোফেজি।রোজার মাসে খাবার-দাবারের ঝামেলা, তাই এই মাসটা আমি অটোফেজি করি ।
-‘অটোফেজি!!! এটা আবার কি?

-তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না? তোমাদের রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক #ওশিনরি_ওসুমি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি আবিষ্কার করে নোবেল নিয়ে নিল ! আর তুমি ‘অটোফেজি বোঝ না !

-নড়েচড়ে বসলাম, একটু বুঝিয়ে বলেন তো ?

-অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ #অটো ও #ফাজেইন থেকে। #বাংলায়_এর_অর্থ_হচ্ছে—আত্ম ভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা।

-কি সাংঘাতিক! বলেন কি ?

-উপবাসের সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষ গুলো চুপচাপ বসে না থেকে সারা বছরে তৈরী হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই ‘অটোফেজি।

‘অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের বা ধর্ম মানে না অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময়ে ‘অটোফেজি করে শরীরটাকে সুস্থ রাখে ।

#জেনে_অবাক_হবে, ‘অটোফেজি তে ক্যান্সারের জীবণুও মারা যায় !

-কিছুটা সময় নিশ্চুপ হয়ে বসে রইলাম । আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা খুব নরম হয়ে গেল ।

-কি হলো চুপ হয়ে গেলে যে ?

-আপনার কি মনে পড়ে আমাকে বলেছিলেন ‘তোমাকে অভুক্ত রেখে তোমার স্রষ্টা খুশি হয় কি করে ? সেদিনের আপনার এ কথার জবাব আজ পেয়ে গেছি । আমার আল্লাহ #তাঁকে (আল্লাহকে) খুশী করার কথা বলে রোজার মাধ্যমে আমাকে সুস্থ রাখছেন ।

#কী_অবাক_করা_বিষয়
‘অটোফেজি আবিষ্কার হলো ২০১৬ তে, অন্য ধর্মাবলম্বীরা এখন ‘অটোফেজি করছে এর উপকারীতা জেনে । আর মুসলিমরা ‘অটোফেজি করে আসছে হাজার বছর ধরে কিছু না জেনে; শুধু বিশ্বাস করে ।

অনেক কিছুতেই হয়তো আপনি মানে খুঁজে পাননা কিন্তু এটাই সত্য যে--- #ইসলামে_অকল্যাণের_কিছু_নেই ॥

(সংগৃহীত)


7
ক্যান্সার

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-

১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।

মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।

৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।

চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।

উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।

সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।” সূত্র: রেডিট, বিডি প্রতিদিন/কালাম

জেনে নিন ক্যানসারের ১০ লক্ষণ-

ক্যানসারের কিছু লক্ষণ আছে, যা মানুষ নিজের অজান্তেই এড়িয়ে যায়। অথচ রোগবালাই শুরুতে ধরা পড়লে চিকিৎসা অনেক সহজ হয়। তাই আজ জানাবো ক্যানসারের ১০টি লক্ষণের কথা, যেগুলো সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব।

১. ঘনঘন কাশি

মাঝে মাঝে কাশি হলে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। কিন্তু ঘনঘন কাশি কিংবা কফের সঙ্গে রক্ত বের হলে, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার বৈকি! বেশিরভাগ কাশি বিপদের না হলেও কিছুক্ষেত্রে তা ফুসফুসে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

২. অন্ত্রের অভ্যাসে ঘনঘন পরিবর্তন

আপনার অন্ত্রের মধ্যে নড়াচড়া যদি সহজ না হয় এবং মল স্বাভাবিকের চেয়ে বড় কিংবা কোনোভাবে অস্বাভাবিক মনে হয়, তাহলে তা মলাশয়ে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রেও দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি।

৩. মূত্রথলির অভ্যাসে পরিবর্তন

যদি কারো মূত্র বা প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত আসে, তাহলে তা মূত্রথলি বা কিডনির ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷ আবার মূত্রনালীতে সংক্রমণের কারণেও এটা হতে পারে। তাই সন্দেহ থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই শ্রেয়।

৪. ঘনঘন অপ্রত্যাশিত ব্যথা

অধিকাংশ ব্যথাই ক্যানসারের লক্ষণ নয়, তবে ঘনঘন ব্যথা হলে তা চিন্তার বিষয়। তবে ক্রমাগত মাথাব্যথা হলে আবার এটা ভাবার কারণ নেই যে, কারো বুঝি ব্রেইন ক্যানসার হয়েছে। কিন্তু বুকে ক্রমাগত এবং নিয়মিত ব্যথা ফুসফুসের ক্যানসার কিংবা তলপেটে ক্রমাগত ব্যথা ডিম্বাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।

৫. আঁচিল বা তিলের আকৃতিতে পরিবর্তন

সব আঁচিল বা তিলের সঙ্গে টিউমারের সম্পর্ক নেই। তবে কোনো আঁচিল বা তিলের আকৃতি ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই ভালো।

৬. ক্ষতস্থান না শুকালে

আপনার শরীরে কোনো ক্ষত যদি তিন সপ্তাহেও না শুকায়, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ থাকতে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে তাই দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৭. অপ্রত্যাশিত রক্তপাত

মাসিকের সময় ছাড়া অন্য সময়ে যোনি থেকে রক্তপাত সার্ভিকাল ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। আর মলদ্বার থেকে রক্তপাতও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।

৮. অপ্রত্যাশিতভাবে ওজন কমা

অনেকেই ওজন কমানোর জন্য নানারকম চেষ্টা করেন। কিন্তু যদি কোনোরকম চেষ্টা ছাড়াই কারো ওজন ক্রমাগত কমতে থাকে, তাহলে সেটা বিপদের লক্ষণ।

৯. অপ্রত্যাশিত স্ফীতি

শরীরের কোথাও কোনো অপ্রত্যাশিত স্ফীতি বা কোনো ফোলা স্থানের আকার পরিবর্তন হতে থাকলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। মেয়েদের স্তনের মধ্যে কোনো অস্বাভাবিক মাংসপিণ্ডের উপস্থিতিও কিন্তু ক্যানসারের লক্ষণ।

১০. ঘনঘন গিলতে সমস্যা হলে

এটা দু’ধরনের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷ ঘাড় এবং খাদ্যনালীর ক্যানসার৷ তাই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান। তথ্যসূত্র: ওম্যান’স হেল্থ।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

8
Store Management / Fearing things in Future
« on: December 09, 2018, 03:35:19 PM »
Fearing things in Future-
01. Robots may occupy jobs of Human. Human may become jobless and suffer from poverty!
02. Human may spend maximum time with electronic equipment than family and friends and suffer from loneliness and depression.
03. People may engage themselves in showy happiness and entertainment and loose their internal peace for leaving relationship with Almighty Allah.
04. You may not allowed to prohibit your beloved one from evil things doing in the name of law for so called individual freedom of life.

Lets be careful before its too late!


Wish you all a happy life with inner divine peace and peace in the life of hereafter!

9
Store Management / C&F Export-Import Policy
« on: October 30, 2018, 05:46:03 PM »
•   © 2018 National Board of Revenue, Bangladesh

Customs Clearance Procedures for Export
[/b]
Section 131 of the Customs Act, 1969 requires clearance of Customs for export. According to section 131, goods shall not be allowed to load/stuff in containers or ship for export unless an export declaration (known as Bill of Export/Shipping Bill) is submitted to Customs in a prescribed format, and the same is approved by the Customs authority. Description of goods, value, name of exporters, name of foreign buyers/importers, and name of transport operators are specified in the declaration.
According to the Prescribed Bill of Entry and Bill of Export Form Order, 2001 issued by the NBR, following documents are to be enclosed (for all export consignments) with the Bill of Export for customs clearance:
1.   Export L/C; if there is no export L/C, Export Contract or Purchase Order or Export Guarantee approved by the negotiating bank.
2.   Commercial invoice containing detailed description of goods and signed by the exporter.
3.   Packing list containing quantity, weight and packing information.
4.   EXP form certified by Authorized Dealers (ADs) to ensure the realization of export proceeds.
5.   Certificate of Origin of export goods (issued by EPB or Chamber of Commerce and Industry).
6.   VAT registration certificate.
7.   Taxpayer Identification Number (TIN) issued by Income Tax Department under the NBR.
For some categories, product-wise additional certification/documents are necessary for export.
Some of them include:
1. ERC for jute, jute goods and tea.
2. Consignment wise export permit issued by the Bangladesh Tea Board for export of tea.
3. Approval of the Ministry of Industries in the case of export of Urea fertilizer produced in all factories except KAFCO.
4. ‘No objection certificate’ from the Ministry of Information in the case of export of entertainment programs, music, drama, films, documentary films etc. in the form of audio cassettes, video cassettes, CDs, DVDs etc.
5. Utilization Declaration for export of RMG under bonded warehouse or Utilization Permission for export of other goods under bonded warehouse.
6. Phytosanitary certificate for agricultural goods (such as vegetables, corns etc.) as per the requirement of the country of export (issued by the Plant Protection Wing of the Department of Agriculture Extension).
7. Quality control certificate in case of export of products for which such certificate is obligatory (e.g. quality control certificate by the Department of Fisheries is necessary as per the requirements of the country of destination for frozen fish).
8. NOC from the CCI&E and Bangladesh Bank to allow exports on a export-cum-import or returnable basis.
9. Bank guarantee equaling the value of goods to be exported on a export-cum-import or returnable basis.
Once the export declaration is approved by the Customs authority after documentary check and physical verification of export consignments, exportable goods are loaded into containers and stuffed into the ship/aircraft/truck. Export is complete once the ship/truck/airlines leaves the port, and customs officer in charge (PO-on-Board/gate division officer in charge) signs on the back of the 2nd copy of the shipping bill (as ‘shipped on board’). It is to be noted that where goods are loaded into containers at the private ICDs/exporters’ premises, gate division officer may check the goods before it proceeds to the port area.


 
Customs Clearance Procedures for Import
[/b]
For imported goods into Bangladesh, shipping agents submit their manifest data (containing description of imported goods by ship) electronically to the Customs authority. In the case of import by truck (through land customs stations), trucking company/driver submits IGM to the customs authority. Once the Import General Manifest (IGM) is submitted online (In the case of import by truck, manually), the nominated C&F Agent (or the importer himself) completes the goods declaration (popularly known as Bill of Entry or B/E) from their own premises and submits the goods declaration to Customs systems through ASYCUDA World. The declaration or B/E has to be made in a specific format, known as Single Administrative Document (SAD).
The Prescribed Bill of Entry and Bill of Export Form Order, 2001 issued by the NBR outlines the documentary submission requirements. For release of goods from Customs, following documents need to be submitted along with the declaration for all types of imports:
1.   Letter of Credit (L/C).
2.   Invoice
3.   Bill of Lading/AWB/Truck Receipt/Railway Receipt
4.   Packing List
5.   “Country of Origin” Certificate (except coal and export oriented garments industries)
6.   Insurance policy/cover note
7.   VAT/BIN Certificate
Following additional documents are required for different types of goods, such as:
1.   BDS standard will be mandatory for clearence of 55 items, and in case where no certificate from and accredited laboratory from the exporting country is available, a certificate from the BSTI is necessary, as per Import Policy Order, 2015-2018 Para 26(28).
2.   Radioactivity test report from the concerned authority of the exporting country for food items (Import Policy Order, 2015-2018 Para 16).
3.   Clearance certificate(s) from the Bangladesh Atomic Energy Commission for food items to the effect that the radioactivity level found in the imported food-stuff is within the acceptable limit (Import Policy Order, 2015-2018 Para 16(9)).
4.   Pre-shipment Inspection test report for milk food products and powder milk, coal and hard coke, Break Acrylic (HS 39.15 and 3915.90), M.S. Billets (7207) and for items where the  value of a single item authorized for import by public sector agencies is Taka fifty lac or above.
5.   Approval letter of the Chief Inspector of Explosives of the Ministry of Power, Energy & Mineral Resources for import of explosives (Import Policy Order, 2015-2018 Para 26(1)).
6.   Copy of intellectual property certificate (by the IPR holder of the exporting country)  in the case of import of branded goods registered under any law related to IP in Bangladesh [Para 5(6)(c) of Import Policy Order, 2015-18]
Once the duties and taxes are assessed by Customs, the importer (or his C&F agent) pays duties and taxes. On payment of duties and taxes assessed, Customs issues release order for clearance and after completion of port formalities, goods are cleared.
Samples valued up to US $100 and weighing up to 5 kg is cleared (through manual system) same-day (in Dhaka Air freight) if the consignee authorizes duty and tax to be billed to the shipper on the Air Waybill. Samples valued over US $100 and weighing more than 5 kg will require formal clearance through ASYCUDA WORLD system.
It is to be noted that for the customs clearance of imported animals, plants and plant products, quarantine conditions (such as certification from quarantine department, fumigation etc.) shall have to be observed. As per Import Policy Order, 2015-2018 Para 26(60), fumigation is mandatory in case of import of raw cotton produced and packed in Western Hemisphere.

If an import consignment is not cleared within 21 days (of the date of unloading at a Customs airport) or 30 days (of the date of unloading at a customs-port or a land customs station or customs-inland container depot), or within the extended time as the appropriate officer may allow, the consignment may be disposed of through auction [Section 82 of the Customs Act 1969].
In cases, where it is not possible immediately to assess customs duty that may be payable on any imported goods for the reason that the goods require chemical or other test or a further enquiry for purposes of assessment, or that all the documents or complete documents or full information pertaining to those goods have not been furnished, Customs authority may assess the consignment provisionally. In such cases, the importer (except goods entered for warehousing) needs to furnish unconditional bank guarantee/security deposit of an amount (as deemed sufficient by Customs) from a scheduled bank for the payment of the excess amount of duty that may be payable after the final assessment. In this case, the final assessment has to be completed within a period of 120 working days from the date of provisional assessment.
 Downloads
________________________________________
 Prescribed Bill Of Entry And Bill Of Export Order-2001
 Import Policy Order 2015-2018 (Bangla)
________________________________________
________________________________________
(Collected)

10
Store Management / Quality of Humble Leaders
« on: April 24, 2018, 10:40:10 AM »
1.They put people first. There focus is on serving others. They do not get consumed by seeking out more power. Instead, they seek more ways to help others.

2. They admit their mistakes. All leaders make mistakes. Humble leaders own up to them. They don't play the blame game when things go wrong. Instead they hold themselves accountable. Vulnerability builds trust.

3. They share information and delegate. Humble leaders are aware of their strengths and weaknesses. They realize that they cannot do everything. They delegate because the work is more important than their ego.

4. They listen - They are approachable to employees and this allows them to create an environment of open communication and effective feedback.

5. They do not hesitate to give credit where credit is due. They appreciate the contributions of others. They are quick to recognize and reward the efforts of team members.

6. They are empathetic to those in their charge. They genuinely care about employees and employees can feel this sincerity. Empathy allows them to build healthy relationships and bond with team members.

7. They are authentic. They are the same person in every situation. This makes them trustworthy. Authenticity goes hand in hand with integrity. They are individuals of integrity.

The biggest danger of leadership: Arrogance

Ref: https://www.linkedin.com/pulse/employees-dont-quit-job-boss-brigette-hyacinth?trk=eml-email_feed_ecosystem_digest_01-recommended_articles-6-Unknown&midToken=AQFOW_B1_q2oBQ&fromEmail=fromEmail&ut=2sxgSvdKI5JEc1

11
Store Management / Regular Activities of DIU Store Management
« on: December 04, 2016, 12:06:02 PM »
DIU Store Management performs following regular activities-
01)   Receiving requisition
02)   Evaluation of requisition
03)   Quotation collection
04)   Contact with vendors
05)   Prepare Comparative statement
06)   Collect recommendation of technical committee for Lab equipment
07)   Work order preparation and issue
08)   Receiving goods
09)   Online receive entry
10)   Online requisition issue
11)   Entry and issue in Bin Card
12)   Checking general store inventory with actual figure, software figure and bin card figure
13)   Fixed asset calculation and earmarking
14)   Issue gate Pass
15)   Repairing and refilling work
16)   Scrap piling and selling
17)   Protecting stocks
18)   Preventing misuse and theft
19)   Reporting to higher authority
20)   Bill forwarding, etc.

12
Store Management / Services & Facilities of DIU Store Management
« on: December 04, 2016, 12:02:06 PM »
DIU Store Management System is currently providing following services and facilities-
01)   Provides essential 420 types of  inventory Items and 117 types of furniture & fixture items  to run the institution smoothly
02)   Minimizes the cost of purchase and procurements
03)   Ensures maximum use of goods by repairing and refilling work and thus, minimizes expenditure in buying new goods
04)   Gives support in development work of the institution by purchase and procurement of goods, such as- Lab equipment purchasing
05)   Protects the active/operational goods at stock and deliver them on approved requisition
06)   Prevents theft of assets by keeping calculation of assets and earmarking the assets.
07)   Prevents misuse of goods by frequently checking physically

13
Store Management / Mission and Vision of DIU Store Management
« on: December 04, 2016, 11:50:32 AM »
DIU Store Management System is working on a mission and vision to-
1)   Provide essential quality material/goods to run the institution smoothly
2)   To minimize the cost of purchase and procurements
3)   To ensure maximum use of goods by repairing and refilling work and thus, minimizing of expenditure in buying new goods
4)   To give support in development work of the institution by purchase and procurement of goods.
5)   To protect the active/operational goods at stock and deliver them on requisition
6)   To prevent theft of assets by formulating upgraded Store Management System
7)   To prevent misuse of goods by frequently checking physically

14
Store Management / Introduction to DIU Store Management
« on: December 04, 2016, 11:46:05 AM »
A Store Management System is extremely critical to ensure smooth running of your retail business. Store management system executes store operations, utilizing a correspondence mechanical assembly in the store. Like other reputed institution, Daffodil International University (DIU) is also following a Store Management System for long time. DIU Store Management is continuously working on smooth supply of goods, protecting stocks, ensuring maximum use of goods by repairing work and giving maximum support in development work of DIU.

Pages: [1]