31
Travel / Visit / Tour / সুখী মানুষের দেশ ভুটান
« on: November 11, 2015, 10:26:51 AM »
সুখের দেশ ভুটান । ভুটানের পাহাড়ি মানুষেরা অল্পে সুখি । সেজন্য তাদের মুখে হাসি সবসময় থাকে । এত কঠিন পরিস্হিতির মধ্যে থাকলেও তারা মনে করেন আনন্দে আছেন । এই অভাব বোধের দর্শনই ভুটানিদের সুখী মানুষ করে তুলেছে । সুখের দেশের সুখী মানুষদের এবং তাদের ছবির মতো দেশটিকে একবার দেখে আসতে ইচ্ছে করছে তো ? ইচ্ছে পাখিকে বাধা দিতে নেই তাই ঘুরে আসুন ভুটান । শীতকাল ভুটান বেড়াবার ঠিক সময় নয়। আগস্ট থেকে অক্টোবর এই তিন মাস ভুটানে ঘুরবার সময়। বর্ষাকালে ভুটানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় বলে বর্ষা মৌসুমেও দেশটিতে না যাওয়াই ভালো । ভুটানী বিমান ড্রুক এয়ারলাইন্সে যাওয়া যেতে পারে ছোট শহর পারো তে । বিমান যখন পারোর মাটি ছোবার চেষ্টা করে প্রতি মুহুর্ত মনে হবে এই বুঝি পাহাড়ের গায়ে ধাক্কা লাগলো, কিন্তু ঠিক নেমে যাবেন কয়েকটি চক্কর দিয়ে । আর সঙ্গে যোগ হবে অসাধারন অভিজ্ঞতা আর অনুভুতি । এছাড়া ফুন্টসেলিং দিয়ে সড়ক পথে ভুটান যাবার একটি পথ আছে । ফুন্টসলিং থেকে দিনের বেলা বাস যায়। সময় লাগবে ছয়-সাত ঘণ্টা।
পারো : ছোট্ট শহর পারো এক কথায় অসাধারণ। এখানে রয়েছে পারো জং, ন্যাশনাল মিউজিয়াম। এ অঞ্চলের সব থেকে বড় আকর্ষণ টাইগার্স নেস্ট। পথে যেতে যেতে পাবেন ছোটো ছোটো দোকান যেখানে মোমো খেতে ভুলবেন না ।
থিম্পু : ভুটানের রাজধানি । থিম্পু দেশের সংস্কৃতির মূল কেন্দ্র। এখানে রয়েছে রাজধানী থিম্পুর প্রাণ থিম্পু জং, সিমতোখা জং। ১৬২৭ সালে তৈরি থিম্পু ভ্যালির গেটওয়ে। আছে রিগনে স্কুল ফর জঙ্ঘা অ্যান্ড মোনাস্টিক স্টাডিজ। এছাড়াও ফ্রেশকো এবং স্টেট কার্ভিংস এ অঞ্চলের বিশেষ আকর্ষণ। এটি তৈরি হয় ১৬৬১ সালে। ভুটানের তৃতীয় রাজা জিগমে দরজি ওয়াঙ চুকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ১৯৭৪ সালে মেমোরিয়াল কর্টেন নামে এই স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এই কর্টেন মূলত একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এর ভেতরে অনেক ধরনের পেইন্টিং এবং স্ট্যাচু রয়েছে, যা বৌদ্ধ দর্শনের প্রতিবিম্ব। থিম্পু পুনাখা শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পুনাখা। এখান থেকে হিমালয়কেও দেখতে পাওযা যায় । ভুটানের সব থেকে উর্বর ভ্যালি এই পুনাখা। থিম্পুতে আরও রয়েছে হ্যান্ডিক্রাফট এম্পোরিয়াম, ট্র্যাডিশনাল মেডিকেল ইন্সটিটিউট, পেন্টিং স্কুল এবং ন্যাশনাল লাইব্রেরি। আর পারো থেকে থিম্পু যাবার পথটি ছবির মতো, পথে পথে ভুটানি মেয়েরা বিক্রি করছে মোমো, ঝাল দেওয়া চাটনি ।
বুমথাং : ভুটানের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জং মন্দির । বুমথাংকে বলা হয় ভুটানের আধ্যাত্মিক হৃদয়ভূমি। ওয়াংগডিচোলিং প্যালেস, জাম্বে লাখাং মন্দির, সব থেকে বড় ভুটানিজ মন্দির জাকার এবং হট স্প্রিং ।
পারো : ছোট্ট শহর পারো এক কথায় অসাধারণ। এখানে রয়েছে পারো জং, ন্যাশনাল মিউজিয়াম। এ অঞ্চলের সব থেকে বড় আকর্ষণ টাইগার্স নেস্ট। পথে যেতে যেতে পাবেন ছোটো ছোটো দোকান যেখানে মোমো খেতে ভুলবেন না ।
থিম্পু : ভুটানের রাজধানি । থিম্পু দেশের সংস্কৃতির মূল কেন্দ্র। এখানে রয়েছে রাজধানী থিম্পুর প্রাণ থিম্পু জং, সিমতোখা জং। ১৬২৭ সালে তৈরি থিম্পু ভ্যালির গেটওয়ে। আছে রিগনে স্কুল ফর জঙ্ঘা অ্যান্ড মোনাস্টিক স্টাডিজ। এছাড়াও ফ্রেশকো এবং স্টেট কার্ভিংস এ অঞ্চলের বিশেষ আকর্ষণ। এটি তৈরি হয় ১৬৬১ সালে। ভুটানের তৃতীয় রাজা জিগমে দরজি ওয়াঙ চুকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ১৯৭৪ সালে মেমোরিয়াল কর্টেন নামে এই স্তূপ তৈরি হয়েছিল। এই কর্টেন মূলত একটি স্মৃতিস্তম্ভ। এর ভেতরে অনেক ধরনের পেইন্টিং এবং স্ট্যাচু রয়েছে, যা বৌদ্ধ দর্শনের প্রতিবিম্ব। থিম্পু পুনাখা শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পুনাখা। এখান থেকে হিমালয়কেও দেখতে পাওযা যায় । ভুটানের সব থেকে উর্বর ভ্যালি এই পুনাখা। থিম্পুতে আরও রয়েছে হ্যান্ডিক্রাফট এম্পোরিয়াম, ট্র্যাডিশনাল মেডিকেল ইন্সটিটিউট, পেন্টিং স্কুল এবং ন্যাশনাল লাইব্রেরি। আর পারো থেকে থিম্পু যাবার পথটি ছবির মতো, পথে পথে ভুটানি মেয়েরা বিক্রি করছে মোমো, ঝাল দেওয়া চাটনি ।
বুমথাং : ভুটানের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জং মন্দির । বুমথাংকে বলা হয় ভুটানের আধ্যাত্মিক হৃদয়ভূমি। ওয়াংগডিচোলিং প্যালেস, জাম্বে লাখাং মন্দির, সব থেকে বড় ভুটানিজ মন্দির জাকার এবং হট স্প্রিং ।