Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - iqbal007

Pages: [1] 2
1
IT Forum / background picture in pendrive
« on: April 08, 2011, 08:38:37 PM »
পেনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড পছন্দের ছবি দেওয়ার জন্য প্রথমে আপনি নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের কোডগুলো পেস্ট করুন।


[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image= background_image.jpeg

উপরের কোডে আপনি background_image.jpeg কে আপনি যে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ ব্যবহার করতে চান তার নাম দ্বারা রিপ্লেস করুন। উদাহরণসরূপ: image.jpg

এখন আপনি আপনার ফাইলটিকে desktop.ini নামে সেভ করুন। এবার আপনি desktop.ini ফাইলটি এবং আপনার নিধারিত ইমেজটি ইউএসবি ড্রাইভে সেন্ড করুন। আপনি এই ফাইল দুটিকে হাইড করেও রাখতে পারেন যাতে দুঘটনাবশত ফাইল দুটি ডিলেট না হয়।

এরপর আপনার ইউএসবি ড্রাইভটিকে রিফ্রেশ করুন অথবা একবার খুলে পুনরায় লাগান। দেখবেন আপনার ইউএসবি ড্রাইভে আপনার পছন্দের ইমেজ ব্যাকগ্রাউন্ড আকারে হাজির হয়েছে।

কেমন হয়েছে জানাতে ভুলবেন না। সবার জন্য শুভ কামনা।

 

2
কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য প্রায় সময়ই বিভিন্ন প্রোগ্রাম ইনস্টল করা হয়। তবে সব প্রোগ্রাম সব সময় ব্যবহার করা হয় না। নিয়মিত ব্যবহারের প্রয়োজন হয় এমন প্রোগ্রামগুলো দ্রুত এবং সহজে চালু করার জন্য কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করে নেওয়া যায়। প্রয়োজনে ইনস্টল করা সব প্রোগ্রামের জন্যই এমন শর্টকাট তৈরি করা যাবে। কিবোর্ড শর্টকাট তৈরি করতে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে শর্টকাট তৈরি করতে চাইছেন এমন সফটওয়্যারটিতে ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিস নির্বাচন করুন। এবার প্রোপার্টিস উইন্ডোর শর্টকাট ট্যাব থেকে Shortket key : এর পাশের খালি জায়গায় লিখে দিতে হবে পছন্দের শর্টকাট কি। তবে সরাসরি কিগুলোর নাম লিখতে হবে না। কিবোর্ড থেকে কোনো নির্দিষ্ট বোতাম চাপলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটি নির্দিষ্ট হয়ে যাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি A বোতাপ চাপা হয়, তবে শর্টকাট কি হবে Ctrl+Alt+A। এভাবে অন্য যেকোনো বোতাম নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে। তবে সব সময়ই শর্টকাট কি হবে Ctrl+Alt-এর পর অন্য কোনো বোতাম।

3
IT Forum / ভিডিও কাটার সফটওয়্যার..
« on: February 25, 2011, 07:28:46 PM »
ভিডিওর অপ্রয়োজনীয় অংশ কিংবা ভিডিওর মাঝখানে নির্দিষ্ট অংশ কেটে ফেলতে ভালো একটি সফটওয়্যার হচ্ছে জিলিসফট ভিডিও কাটার। এই সফটওয়্যারে AVI, MPEG, MP4, WMV, 3GP, H.264/MPEG-4 AVC, H.264/PSP AVC, MOV, ASF, as AVI cutter, 3GP video ইত্যাদি ফরম্যাটের ভিডিও সমর্থন করে। সফটওয়্যারটি http://softandebook.blogspot.com/2010/07/xilisoft-video-cutter.html থেকে নামাতে পারবেন।

4
ডিফ্রাগমেন্টের ফলে কম্পিউটারের গতি ভালো থাকে। ‘স্মার্ট ডিফ্রাগমেন্ট’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে ইচ্ছে করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিফ্রাগমেন্টের কাজটি করা যায়।
১.৭৪ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি http://sopnojatra.blogspot.com/2010/07/smart-defrag-software.html ঠিকানা থেকে নামিয়ে পিসিতে ইনস্টল করুন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Option-এ যান। Load Automically At Windows Startup অপশনে টিক চিহ্ন দিন। এরপর Auto Defrag অপশনে ক্লিক করুন এবং Enable Auto Defrag অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে Ok করুন। এর পর থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপারেটিং সিস্টেমের ড্রাইভ ডিফ্রাগমেন্ট করবে।

5
ওয়েবসাইট তৈরী করার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ওয়েব পেইজ মেকার। সফটওয়্যারটি http://softandebook.blogspot.com/2010/07/soft-web-page-maker.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামানো যাবে।

6
কম্পিউটারে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ সেটআপ দিলে ব্যবহূত প্রয়োজনীয় সব সফটওয়্যার নতুন করে ইনস্টল করতে হয়। বিশেষ করে হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন ড্রাইভার (অডিও, গ্রাফিক্স, প্রিন্টার, মডেম ইত্যাদি) সিডি থেকে নতুন করে ইনস্টল করতে হয়। ‘ডাবল ড্রাইভার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি এই ঝামেলা এড়াতে পারেন। মাত্র ২.০৬ মেগাবাইটের এ সফটওয়্যারটি http://sopnojatra.blogspot.com/2010/08/backup-software-double-driver.html ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করে backup/scan current system বাটনে ক্লিক করলে কম্পিউটারের সব ড্রাইভারের তালিকা দেখা যাবে এবং কম্পিউটারে যুক্ত হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন ড্রাইভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাচিত হয়ে থাকবে। এখান থেকে Backup now বাটনে ক্লিক করে destination-এ দেখিয়ে দিন ড্রাইভারগুলো কোথায় সংরক্ষণ হবে এবং এরপর ok দিন। তাহলেই ড্রাইভারগুলোর কপি সংরক্ষণ হবে। একই উপায়ে আপনি অন্যান্য ড্রাইভারও সংরক্ষণ করতে পারবেন।

7
অনলাইনে ভাইরাস আছেকি না তা দেখার (স্ক্যান করা) অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। তবে একটি সাইট থেকেই জনপ্রিয় ২১টি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ফাইল স্ক্যান করা যায়। এ রকমই একটি ওয়েবসাইট www.jotti.org। এ সাইটে এভিরা, এভিজি, ক্যাসপারস্কিসহ জনপ্রিয় ২১টি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ফাইল স্ক্যান করা যাবে। সর্বোচ্চ ১৫ মেগাবাইটের ফাইল বিনা মূল্যে স্ক্যান করা যাবে।

8
হার্ডডিস্ক ড্রাইভে যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দেখা যায়, কোনো জায়গাই আর ফাঁকা নেই। এ রকম হলে মাই কম্পিউটারে ঢুকে Tools/folder option/view-এ গিয়ে Hide protected operating system files(recommended) থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন এবং show hidden files and folders অপশনটি নির্বাচিত করুন। এখন যে ড্রাইভের জায়গা পূর্ণ হয়ে আছে সেখানে গিয়ে দেখুন system volume information নামের একটি ফোল্ডার আছে। ওই ফোল্ডারের ভেতরের সব ফাইল মুছে ফেলুন, ফোল্ডারটি মুছবেন না। এভাবে প্রতিটি ড্রাইভে এই নামের ফোল্ডার পাবেন এবং এই ফোল্ডারটি খালি করবেন। তাহলেই হার্ডডিস্কের জায়গা খালি হবে। কাজ শেষ হলে Tools/folder option/view অপশনে গিয়ে Hide protected operating system files(recommended)—এ টিক চিহ্ন দিয়ে সিস্টেম ফাইলগুলো পুনরায় লুকিয়ে ফেলবেন।

9
‘কারসর এফএক্স’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি মাউসের কারসরের আইকন পরিবর্তন করতে পারেন। ১৪ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি http://bit.ly/bIWK9S ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। সফটওয়্যারটি চালু করে my cursor অপশন থেকে পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো আইকন নির্বাচিত করে apply দিন। আবার উইন্ডোজের স্বাভাবিক কারসর আইকনে ফিরে যেতে windows default নির্বাচন করতে হবে। এমনিতে সফটওয়্যারটির কোনো শর্টকাট আইকন ডেস্কটপে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসবে না। তাই c:program files/stardock/cursorfx-এ যান এবং cursorfx control panel-এ মাউস রেখে বা ক্লিক দিয়ে send to/desktop(create shortcut) অপশনে ক্লিক করুন। তাহলেই সফটওয়্যারটির শর্টকাট আইকন ডেস্কটপে আসবে।

10
F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহূত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পুনরায় নামকরণের (Rename) জন্য ব্যবহূত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ডকুমেন্ট খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।

11
IT Forum / ফাইল নামিয়ে নিন সহজে
« on: February 25, 2011, 04:30:02 PM »
অনলাইনে ফাইল রাখার (হোস্টিং) সাইট র‌্যাপিডশেয়ার, হটফাইল, ফাইলসার্ভ, আপলোডিং, মেগা আপলোড ইত্যাদি ব্যবহার করেন অনেকেই। কিন্তু বিনামূল্যে একটি আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা থেকে একই সময়ে একাধিক ফাইল একসঙ্গে এ সাইটে রাখতে (আপলোড) পারেন না। আবার অনেক সময় নামনোও (ডাউনলোড) যায় না। এ ছাড়া রিজইম সমর্থন করে না ফলে বড় ফাইল ডাউনলোড করা বেশ কষ্টকর হয়ে যায়। তবে এসব সাইট থেকে অনায়াসে ফাইল নামানো যাবে লিচ সাইটের মাধ্যমে।
এ জন্য www.6ybh-upload.com/free12291.html সাইটে গিয়ে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে নিন এবং মেইলে পাওয়া অ্যাকটিভিশন লিংকে ক্লিক করে অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করুন। এবার Upload Files-এ ক্লিক করে Free URL leech রেডিও বাটন নির্বাচন করুন। এবার URL-এ ফাইল হোস্টিং সাইটের (কোন কোন ফাইল হোস্টিং সাইট সমর্থন করে তা ওপরে দেওয়া আছে) লিংক দিয়ে Upload বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে ওই ফাইলটি এই সাইটে আপলোড হয়ে যাবে। আপলোড ১০০ শতাংশ শেষ হলে Filename: এর লিংকটির (পরবর্তী সময়ে ডাউনলোড করতে চাইলে My Files-এ ক্লিক করে) ওপরে ক্লিক করুন।
পরবর্তী পেজ থেকে Free Download বাটনে ক্লিক করার ৯০ সেকেন্ড পরে Create download link বাটনে ক্লিক করলে একটি সরাসরি লিংক তৈরি হবে যা রিজইম সমর্থন করে। এই লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন। এটি ডাউনলোড ম্যানেজার সমর্থন করে। সরাসরি লিংকটি ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চালু থাকে, তবে চাইলে পরবর্তী সময়ে My Files-এ গিয়ে সরাসরি লিংক তৈরি করা যাবে।
(source: prothom-alo)

12
নানা কারণে কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়। আমরা সাধারণত রান কমান্ড থেকে এসব ফাইল মুছে থাকি। সিস্টেম পিউরিফিকেশন টুল নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি এক ক্লিকেই সকল অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছতে পারবেন। মাত্র ৭৪ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি পোর্টেবল (বহনযোগ্য) বলে ইনস্টলের ঝামেলা নেই। সফটওয়্যারটি http://mediafire.com/?74zpgcbpmj4w4it ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করুন। এখন সফটওয়্যারটি ওপেন করে next দিয়ে check all বক্সে টিকচিহ্ন দিন। এরপর Clean বাটনে ক্লিক করলেই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে যাবে এবং কত পরিমাণ অপ্রয়োজনীয় ফাইল মোছা হয়েছে, তার তালিকা দেখা যাবে।

13
IT Forum / আপনার ই-মেইলে অন্যকেউ?..
« on: February 23, 2011, 11:30:22 PM »
আপনার মেইল ঠিকানাটি হয়তো হ্যাক্ড হয়ে গিয়েছিল। আবার যেকোনোভাবে হয়তো সেটি পুনরুদ্ধার (রিকভার) করতে পেরেছেন। আপনার মেইলের পাসওয়ার্ড কেউ হয়তো জেনে গেছে এবং সে মাঝেমধ্যে আপনার মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করে। এখন কীভাবে জানবেন যে কে হ্যাক করেছিল বা কে আপনার মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করেছিল অর্থাৎ কোন আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা থেকে আপনার মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করেছিল? এটি জানার জন্য জিমেইল ঠিকানায় ঢুকুন। সবার নিচে Last account activity-র ডান পাশে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন একটি পৃষ্ঠা আসবে। সেখানে আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত দশবার কখন, কত তারিখ, কোন আইপি ঠিকানা (দেশের নামসহ) থেকে আপনার জিমেইলে প্রবেশ করা হয়েছে—সবগুলোর তালিকা আসবে। আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগ-ইন করে থাকেন এবং একই প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশের ঠিকানা একই থাকবে। তখন যদি দেখেন যে ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois-এ ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সংযোগদাতার, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সেবা দেওয়া হচ্ছে।

14
IT Forum / Safely Remove Hardware -এ বল প্রয়োগ করা
« on: February 22, 2011, 09:29:30 PM »
Safely Remove Hardware -এ বল প্রয়োগ করা

Safely Remove Hardware টাস্কবারটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যখন গুরুত্বপূর্ণ ডাটাসহ স্টোরেজ ড্রাইভকে অপসারণ করা হয়৷ এই পদ্ধতি নিশ্চিত করবে যে, ড্রাইভ অপসারণের সময় ডাটা নিরাপদ থাকবে এবং সব রিড/রাইট কাজ সম্পন্ন হবে অপারেটিং সিস্টেম লেভেলে৷ যদি কোনো কারণে আইকন আবির্ভূত না হয়, তাহলে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো সম্পন্ন করুন:

স্টার্ট মেনুতে Run সিলেক্ট করুন৷
rundll32.exe, shell32.exe, Control_Rundll holplug.dll কমান্ড টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন৷

add remove ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে এবং আপনি যে ডিভাইস রিমুভ করতে চান, তা নিরাপদে সিলেক্ট করে ডিজাবল করতে পারেন৷

ডায়ালগ বক্সে দ্রুতগতিতে এক্সেস করতে চাইলে এর জন্য লিঙ্ক তৈরি করুন ডেস্কটপে শর্টকাট হিসেবে৷

একটি টেক্সট এডিটর ওপেন করুন৷ যেমন নোটপ্যাড ও প্রথম লাইনে কমান্ড কপি করুন৷

এবার ফাইল সেভ করুন Hardware_Removal.bat -এর অন্তর্গত নামে৷ এবার ফাইলকে ওপেন করার জন্য ডাবল ক্লিক করুন৷
এছাড়া আরেকটি ভালো উপায় হলো আইকনের জন্য কী-বোর্ড শর্টকাট তৈরি করা৷ এর জন্য ফাইলে রাইট ক্লিক করুন৷ এরপর General ট্যাবে প্রয়োজনীয় কী কম্বিনেশন এন্টার করুন৷

15
কমপিউটারের পারফরমেন্স বাড়ান বায়োস সেটিং

কমপিউটার বুটিং হওয়ার সময় ডিলিট কী চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন (কমপিউটারভেদে F1, F10 ইত্যাদি)৷ তারপর নিচের অপশনগুলো পরিবর্তন করুন-

Quick power on self test এনাবল রাখুন
Boot up floppy seek ডিজাবল করুন
ফার্স্ট বুট ডিভাইস হিসেবে HDD-0 কে সেট করুন
Report no FDD for windows ডিজাবল করুন
CPU L1 (internal cache) এনাবল রাখুন
CPU L2 (external cache) এনাবল রাখুন
PCI/VGA palette snoop ডিজাবল করুন
IDE HDD auto detection এনাবল রাখুন
Video ram shadow এনাবল রাখুন
Antivirus protection এনাবল রাখুন
AGP apparature size আপনার মোট ৠামের এক-চতুর্থাংশ নির্ধারণ করে দিন
HDD smart capability এনাবল রাখুন

রেজিস্ট্রি এডিটিং

স্টার্ট মেনু থেকে রানে ক্লিক করে এর উইন্ডোতে regedit লিখে এন্টার করুন৷ এখন রেজিস্ট্রিকে নিম্নলিখিতভাবে পরিবর্তন করুন৷
HKEY_CURRENT_USER\Control panel\Desktop -এ যান৷ এবার ডান পাশের প্যানেল হতে MenushowDelay -তে ডবল ক্লিক করে Value Data -এর নাম ১ করে দিন৷ ওকে করে বেরিয়ে আসুন৷ এতে আপনার স্টার্ট মেনুর স্পিড বাড়বে৷

কমপিউটারে ইমেজ আছে, এমন ফোল্ডারের থাম্বনেইল ভিউ অপশন বন্ধ করতে চাইলে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\Current Version\Explorer \Advanced -এ গিয়ে Disable Thumbnail Cache -এর Value data 0 (শূন্য)সেট করে দিন৷
Windows -এর বিভিন্ন অপশনের টিপস ডিজাবল করে কমপিউটারের র‌্যামের উপর থেকে চাপ কমাতে পারেন৷ এজন্য HKEY_CURRENT_USER\ Software\Microsoft\Windows\Current Version\Explorer\Advanced লোকেশনের Enable Ballon Tips -এর Value data 0 করে দিন৷

বুটিং, শাটডাউন প্রভৃতির ক্ষেত্রে স্ট্যাটাস মেসেজ অফ করে পিসির বুটিং, শাটডাউনকে করতে পারেন গতিশীল৷ এজন্য HKEY_LOCAL_MACHINE\ Software\Microsoft\Windows\Current Version\Policies\System -এর ডানপাশে রাইট ক্লিক করে নিউতে গিয়ে DWORD টাইপ ভ্যালু তৈরি করুন এবং এর নাম হবে Disable Status Messages ৷ এর মান ১ করে দিন৷

উপরোল্লিখিত ভ্যালুগুলো যদি আগে থেকেই তৈরি না করা থাকে, তবে উল্লেখিত নামেই নতুনভাবে তৈরি করে নিন এবং ভ্যালুগুলো হবে DWORD টাইপ৷

Pages: [1] 2