Daffodil International University

Health Tips => Food and Nutrition Science => Topic started by: Md. Khairul Bashar on November 27, 2012, 04:44:11 PM

Title: গ্রীষ্মকালে জন্মানো শিশুরা গনিতে কাঁচা!
Post by: Md. Khairul Bashar on November 27, 2012, 04:44:11 PM
শিশুদের পড়ালেখার বিষয়ে মা-বাবারা অনেক বেশি সচেতন। সন্তানের ভালো  ফলের আশায় অনেকে কয়েকজন গৃহশিক্ষকও রাখেন। কিন্তু গবেষকেরা বলছেন, যুক্তরাজ্যে গ্রীষ্মকালে (মে থেকে আগস্ট) জন্মানো শিশুরা গণিতে কাঁচা হয়। তাদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশেরই এই গণিতের দুর্বলতা কাটাতে গৃহশিক্ষকের প্রয়োজন হয়।
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান এভরি চাইল্ড এ চান্স ট্রাস্ট সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত একটি গবেষণা চালায়। ছয় থেকে সাত বছর বয়সী প্রায় ৪৭ হাজার ২৩৭ জন শিশুর ওপর এই গবেষণায় বলা হয়, গ্রীষ্মে জন্ম নেওয়া প্রায় প্রত্যেকেই গণিত বিষয়ে দুর্বল। তারা তাদের সহপাঠীদের চেয়ে গড়ে প্রায় ১৩ মাস পিছিয়ে থাকে।
গ্রীষ্মকালে জন্ম নেওয়া শিশুরা বিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রমে খুব সুখী হয় না। এমনকি ভবিষ্যতে শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখায় সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনাও তাদের থাকে কম। বিশেষ করে ছেলেদের ভেতর গণিত বিষয়ের এই ভীতি বেশি থাকে বলে গবেষকেরা জানান।

Title: মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ছে ‘সার্স’ জাতীয়
Post by: Shamsuddin on November 28, 2012, 09:11:35 AM
মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ছে ‘সার্স’ জাতীয় ভাইরাস

নতুন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সার্সের মতোই উপসর্গ দেখা দেয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচণ্ড জ্বর, কাশি ও শ্বাসপ্রশ্বাসে জটিলতা।

(http://)
Title: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: Md. Khairul Bashar on November 28, 2012, 10:38:26 AM
ওয়ার্ল্ডের নেটওয়ার্ক সোসাইটি সিটি ইনডেক্সে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান ২৩। তথ্যপ্রযুক্তি ও কারিগরি উন্নয়নের মাধ্যমে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়ন হয়েছে- এমন শহরগুলোকে নেটওয়ার্ক সোসাইটি সিটি বলা হয়। সেই নেটওয়ার্ক সোসাইটি সিটি ইনডেক্সে বাংলাদেশের ঢাকার অবস্থান শীর্ষ ২৫ টি শহরের মধ্যেই।

সিটি ইনডেক্সের শীর্ষস্থান অর্জন করেছে নিউইয়র্ক সিটি। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভারতের দিল্লির অবস্থান ১৬, মুম্বাইয়ের ১৯ এবং পাকিস্তানের করাচির ২৫তম। সম্প্রতি সুইডেনভিত্তিক টেলিযোগাযোগ যন্ত্রাংশ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এরিকসন ও আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান আর্থার ডি লিটলটনের যৌথ উদ্যোগে এই সিটি ইনডেক্স তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। আইসিটি ব্যবহারের উন্নয়নের মাপকাঠিতে বিভিন্ন দেশের বড় শহরগুলোতে জরিপ চালানো হয়। সেই জরিপের ভিত্তিতে সিটি ইনডেক্স তৈরি করা হয়েছে।

জরিপে বলা হয়েছে, শুধু আইসিটির কারনে সিটি ইনডেক্সের প্রতিটি শহরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশের জিডিপি বাড়ছে। একই কারনে ওই সব শহরের বাসিন্দাদের আর্থিক উন্নতিরও প্রমান পাওয়া গেছে জরিপে। এছাড়া নাগরিকদের অধিকাংশই আইসিটির মাধ্যমে নিজেদের কর্মজীবনের বেশির ভাগ কাজ সম্পন্ন করেন বলে পরিবেশেরও উন্নতি হচ্ছে বলে জরিপে বলা হয়েছে। বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিং, মোবাইল শিক্ষাসহ ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তির এসব বিষয় সাধারনের জীবন একদম সহজ করে দিয়েছে।

তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের কারনে শহরগুলোতে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে, তাই বিনিয়োগবান্ধব স্থিতিশীল আইন, ইন্টারনেটের খরচ সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: Badshah Mamun on November 28, 2012, 10:45:18 AM
Dear sir,

Of course its a good news for us. Would you please add a reliable source of this kinds of posts?

Thank You.
Title: Direct interventions for nutrition security
Post by: tamim_saif on November 28, 2012, 12:48:14 PM
A broad range of direct nutrition interventions can be employed to improve nutrition. Among
those most commonly used are
• providing education about the kinds of foods that can increase the intake and absorption of
vitamins and minerals;
• preventing low birthweight through prenatal food and micronutrient supplementation;
• improving child growth by encouraging exclusive breastfeeding for the first six months of life,
the appropriate use of fortified complementary foods as the child grows, and control of diarrhea
and acute respiratory diseases;
• preventing and treating anemia among women and children through iron supplementation
and food fortification;
• eliminating iodine deficiency disorders through iodine supplementation, particularly using
iodized salt;
• preventing and treating vitamin A deficiency through facilitating dietary change to vitamin
A–rich foods and through supplementation; and
• undertaking interventions to prevent diseases and reduce parasite loads—such as malaria,
hookworm, guinea worm, bilharzia (schistosomiasis), and intestinal parasites—that reduce
the body’s ability to absorb and retain nutrients consumed.

Sources: Allen and Gillespie 2001; UNICEF and MI 2004.
Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: goodboy on November 28, 2012, 02:02:02 PM
thank you sir!
Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: Md. Khairul Bashar on November 28, 2012, 03:40:18 PM
Dear Mr. Badsha

thank you very much for your valuable comment. actually, this forum is only for reliable information. i think none shares any unreliable information here. then too i will use link where needed. thank you again............
Title: শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনের তথ্যপ্রযুক্তি মেলা
Post by: Md. Khairul Bashar on November 28, 2012, 04:04:50 PM
‘সবক্ষেত্রে প্রযুক্তি, দেশ ও দশের উন্নতি’ স্লোগান নিয়ে আজ বুধবার চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনের তথ্যপ্রযুক্তি মেলা। ‘বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো চট্টগ্রাম ২০১২’ নামের এ মেলা হবে চট্টগ্রাম নগরের এম এ আজিজ স্টেডিয়াম-সংলগ্ন জেলা ক্রীড়া সমিতির জিমনেসিয়াম মিলনায়তনে। মেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) চট্টগ্রাম শাখা। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গতকাল মঙ্গলবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মেলার কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী ও বিসিএসের সহসভাপতি মো. মঈনুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলায় প্রতিদিন তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক সেমিনার এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের ৫০টি স্টল এবং ছয়টি প্যাভিলিয়নে থাকবে।পণ্যের পাশাপাশি প্রদর্শক প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়োজনে থাকবে কুইজ প্রতিযোগিতাও। মেলার প্লাটিনাম স্পনসর কম্পিউটার সোর্স লি. এবং গোল্ড স্পনসর আসুস, স্যামসাং, এসার ও কম্পিউটার সলিউশন ইঙ্ক।মেলায় প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে ১০ টাকা। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র দেখিয়ে বিনা মূল্যে প্রবেশ করতে পারবে। আজ মেলার উদ্বোধনী দিনে বিকেল পাঁচটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত মেলা চলবে।


সূত্রঃ http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-11-28/news/308910
Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: Badshah Mamun on November 28, 2012, 05:08:49 PM
Dear sir,

We are thankful for your contribution in DIU forum.

This case is not related to relience and you are right that DIU forum is source of all reliable information. Sometimes we face some obligation related to copyright/plasiarism issue when any member not use the source link of the content which is not written by him/her.

This content also not written by you and it is collected from Daily Prothom Alo dated 28 November 2012. So If you give the source at the end of your post which I have provided below, you and also DIU forum managment will not face any obligation related to copyright/plasiarism issue from others.

Please keep up contibutiong in DIU forum.

Source: http://prothom-alo.com/detail/news/306947

Thank you.
Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: sazirul on November 28, 2012, 07:32:36 PM
Its true that we are moving so fast but we can move more fast when our government decrease the Internet bills.
But we are 23rd position. Not bad  ;D
Thanks for sharing.
Title: Windows 8 is more popular than 7.
Post by: Mohammed Abu Faysal on November 29, 2012, 10:11:37 AM
বিশ্বব্যাপী সাড়া জাগিয়ে শেষ পর্যন্ত গত মাসের ২৬ তারিখে বাজারে আসে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ৮। মাইক্রোসফট এর আগে জানিয়েছিল, বিক্রি শুরুর প্রথম দিনেই ৪ মিলিয়ন উইন্ডোজ ৮ বিক্রি হয়। তাতে করে উইন্ডোজ ৮ নিয়ে সাফল্যের বিষয়ে তারা অনেক বেশি আশাবাদী হয়ে ওঠে। এখনও পর্যন্ত মাইক্রোসফটের আশাবাদ সঠিক বলেই প্রমাণ করেছে প্রযুক্তিপ্রেমীরা। মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ বিভাগের ফিন্যান্স ও মার্কেটিং বিভাগের প্রধান টামি রেলার সম্প্রতি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত উইন্ডোজ ৮ তার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখে জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে। এবং একইসাথে উইন্ডোজ ৭কেও জনপ্রিয়তায় ছাড়িয়ে গেছে নতুন সংস্করণের এই অপারেটিং সিস্টেম। বিক্রি শুরুর এক মাসের মধ্যে উইন্ডোজ ৭ বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪০ মিলিয়নে। উইন্ডোজ ৭-এর সাথে তুলনা করতে গেলে দেখা যায়, বিক্রির দুই মাসে উইন্ডোজ ৭ বিক্রি হয়েছিল ৬০ মিলিয়ন। সেই হিসেবে উইন্ডোজ ৭কে শুরুতেই পেছনে ফেলে দিয়েছে উইন্ডোজ ৮। এর আগের অবস্থা বিবেচনাতেও উইন্ডোজ ৮ অনেক এগিয়ে। কেননা, ২০০২ সালে উইন্ডোজ এক্সপি বাজারে আসার পর এক মাসে বিক্রি হয়েছিল মাত্র ৮ মিলিয়ন। এরপর উইন্ডোজ ভিসতাও প্রথম মাসে বিক্রি হয় ১০ মিলিয়ন। এক মাসের মধ্যে ৪০ মিলিয়ন উইন্ডোজ ৮ বিক্রি আশাতীত সাফল্য হলেও এই তথ্যের গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে উইন্ডোজ ৮-এর নতুন কপি বিক্রির চাইতে উইন্ডোজ ৮-এ পিসি আপগ্রেডের পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। সেই হিসেবে নতুন পিসির জন্য উইন্ডোজ ৮-এর যত চাহিদা, তার চেয়ে অনেক বেশি চাহিদা রয়েছে বর্তমান উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের মধ্যে। এ ছাড়া নতুন কপি হিসেবে উইন্ডোজ ৮ যতগুলো বিক্রি হয়েছে, তার বড় একটি অংশই ছিল পিসি নির্মতাদের কাছে। আবার সারফেস ট্যাবলেট পিসির মাধ্যমেও উইন্ডোজ ৮ বিক্রি হয়েছে ভালো পরিমাণে। তবে এই এক মাসের মধ্যে ঠিক কতগুলো ‘সারফেস’ ট্যাবলেট পিসি বিক্রি হয়েছে, তার কোনো পরিমাণ মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি। এদিকে উইন্ডোজ এক্সপি বা ভিসতার থেকে উইন্ডোজ ৮ অনেকটা এগিয়ে থাকলেও শেষ ওই সময়গুলোতে বিশ্বব্যাপী পিসির ব্যবহার ছিল অনেক কম। তারপরেও এই সাফল্য তাত্পর্যহীন নয় বলেই মন্তব্য করেছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা। আবার নতুন উইন্ডোজ ৮-এর চাইতে আপগ্রেডের খরচ কম বলেই আপগ্রেড বেশি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তারা। উইন্ডোজ ৮-এর মূল কপির মূল্য ৭০ ডলার রাখা
হলেও উইন্ডোজ ৮-এ আপগ্রেডের মূল্য রাখা হয়েছে ৪০ ডলার।



Ref:  http://new.ittefaq.com.bd/news/view/176929/2012-11-29/13
Title: Re: তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে ঢাকার অবস্থান ২৩
Post by: Md. Khairul Bashar on November 29, 2012, 11:43:42 AM
Dear Mr. Badsha

This is a survey report of telecommunication accessories manufacturing company “Ericson”. I mentioned that in my post. So this is not a plagiarism (you wrote plasiarism).  Besides, this survey report bears an open massage for the world.

Thanks for your consciousness
Title: Critical Role of Health-Care Providers
Post by: tamim_saif on November 29, 2012, 12:13:04 PM
In a perspective article to appear in the Nov. 29 issue of the New England Journal of Medicine, researchers from Boston University Schools of Medicine and Public Health (BUSM and BUSPH) report that health-care providers can play a critical role in helping to reduce and prevent intimate partner violence (IPV) by screening and referring patients to appropriate resources.

source: ScienceDaily (Nov. 28, 2012)
Title: it is a great shame for us
Post by: shahida sultana shimu on November 29, 2012, 12:30:46 PM
আজকের ফ্লাই ওভার ভেঙ্গে পড়ার ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী আমি , আজ হয়ত আমারও সলিল - সমাধি হতে পারতো শুধু ৪/৫ মিনিটের ব্যাবধানের জন্য । রাস্তার উপর ফ্লাই ওভারের নিচে , আজকেও পসরা সাজিয়ে বসে ছিল ৮/১০ জন দোকানী , গার্ডারের মাঝখানে ছিল রতন নামের এক কিশোরের চা-সিগারেটের দোকান। আমি আর আমার বড় মামা গিয়েছিলাম ভেঙ্গে পড়া গার্ডারের বিপরীতে একটি স্টুডিওর দোকানে ওয়াশ করা ছবি গুলো নিয়ে আসতে । মামা আর আমি রাস্তার ডান পাশ (যে পাশে গারডার ভেঙ্গে পড়েছে) দিয়ে হেটেই গিয়েছি!! মামা এই রতন একটা সিগারেট দে বলায় বুঝতে পারি ছেলে টি রতন এবং মামার পূর্ব পরিচিত ছিল , সে সময়ে বহদ্দার বাড়ির পুকুর পাড়ের দেয়ালের উপর বসা ১৩-১৫ জন কে দেখেছি, যারা নশ্চিত ভাবে ভেঙ্গে পডা গার্ডার সহ পুকুরের জলে চির নিদ্রায় ঘুমিয়ে পড়েছে, আর দুটি গার্ডার ভেঙ্গে পড়েছে রতনের দোকানের উপর। উল্লেক্ষ, সে সময় তার দোকানে চা পান করা অবস্থায় ৪-৫ জন ছিল , আর
বাজারে ছিল ৮-৯ জনের মতো । সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ২০-২৫ এর বেশি নয়।

গার্ডার ভেঙ্গে পড়া আর অলৌকিকভাবে বেচে ফেরাঃ-
মামা রতনের কাছ থেকে সিগারেট নিয়ে বলেন ,
ভাগ্ন
ে চল , আজকে হালকা শীত
লাগছে, ছবি গুলো নিয়ে বাসায় চলে যাই, আমি বললাম
ওকে মামা চলেন , গার্ডারের নিচ
থেকে বেরিয়ে রাস্তা পার হলাম । মামা দোকানে ঢুকলেন
আমি দোকানের
বাইরে দাড়িয়ে রইলাম। হঠাত্
কচ কচ শব্দ শুনে উপরে তাকাতেই দেখি ভেতরের
দিকে থাকা গার্ডার টা দু নম্বর
গার্ডারের গায়ে আছড়ে পরল আর দু
নম্বর টা পরল ৩ নম্বর টার উপর , ফলাফলঃ
মুহূর্তেই বিকট শব্দ , ৩ নম্বর
গার্ডারের অংশ বিশেষ পড়ল পুকুর
পাড়ে বসে থাকা অই ছেলে গুলোর
উপর, আর অর্ধেক অংশ উপরে, আর
দুটি গার্ডার সোজা বাজারের উপর । রতনের সাথে আর আমার
মামার দেখা হবেনা কোনোদিন। আজকের ঘটনা ঘটে যাবার পর গটল
আরেক নাটক , পুলিশ , আর ব্রিজের লোকজন লাশ উদ্ধার
করে সেগুলো কে কড়া পাহারায়
পুকুরে ফেলে দেবার চেষ্টা করে ।
অনেক নাড়ি -ভুড়ি, ছিন্ন-ভিন্ন
হাত পা ইত্যাদি ইত্যাদি । সাধারন জনতা এহেন কাণ্ড
দেখে অবাক হয় , হঠাত্ ই বন্ধ করে দেয়া হয় বিদ্যুৎ।
ফলে জনতা মারমুখি হয়ে পড়ে রক্ষাকারী বাহিনীর
উপর । জনতা মিডিয়ার সামনে যখন
জিজ্ঞেস করে , দশ গজের মধ্যেই তো পুলিশ
ফাড়ি আপনারা বাজারের অনুমতি দিলেন কেন ? তখন
লেলিয়ে দেয়া হয় দাংগা পুলিশ , উত্তেজিত জনতা বহদ্দার হাট
পুলিশ ফাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়, অগ্নি সংযোগ করে পুলিশের মোটর
সাইকেলে , এই সময় মুরাদপুর-কালুরঘ াট+ চকবাজার টু টারমিনাল সব
রাস্তায় যান
চলাচলে নিষেদ্ধাজ্ঞা জারি করা হয়। এখন জানিনা রাস্তায় আমার মৃত্যু
হলেও আমার লাশ পানিতে চেপে মৃতের
সংখ্যা কমানো হবে কিনা , এটি কোন কপি-পেস্ট পোস্ট নয়,
সো কেউ কোন বিরুপ মন্তব্য করবেন
না দয়া করে। আজ আসলেই মনে প্রশ্ন জাগল এ
কোন দেশে বাস করি আমরা ? পুলিশ কি উদ্ধার
তত্পরতা চালানোর জন্য ? নাকি মরা লাশ গুলোকে বাঁশ
দিয়ে চেপে চেপে পুকুরে পচিয়ে ফেলার জন্য ? আগে জানতাম পুলিশ আর
ফায়ার ব্রিগেত ডুবুরি দিয়ে লাশ
উদ্ধ্রার করে আর আজ জানলাম তারা লাশ
পানিতে কাদা মাটিতে চেপে ফেলতে জানে!! (Collected)
Title: Re: it is a great shame for us
Post by: shahida sultana shimu on November 29, 2012, 12:40:50 PM
 
         Really it is a great shame for us.in our constitution lays that "save to life". i think that how it possible for us. There is no protection in general people.oh GOD please help us.
Title: Transforming 'Noise' Into Mechanical Energy at Nanometric Level
Post by: tamim_saif on November 29, 2012, 12:57:19 PM
(http://images.sciencedaily.com/2012/11/121122095313-large.jpg)
Transforming ‘noise’ into mechanical energy. (Credit: Image courtesy of Basque Research)

ScienceDaily (Nov. 2012) — A team of researchers at the Freie Universität Berlin, co-ordinated by José Ignacio Pascual*, have developed a method that enables efficiently using the random movement of a molecule in order to make a macroscopic-scale lever oscillate.
Title: মুঠোফোনে বাড়ির কাজ!
Post by: Badshah Mamun on November 29, 2012, 06:39:25 PM


অল্পবয়সী শিক্ষার্থী যদি তার মা-বাবার কাছে গিয়ে মুঠোফোনে বাড়ির কাজ করার কথা বলে, তাহলে তাঁদের অবাক হওয়ারই কথা। তবে জরিপের ফল বলছে ভিন্ন কথা। যুক্তরাষ্ট্রে এক-তৃতীয়াংশ শিশু-কিশোর স্মার্টফোন ব্যবহার করে তাদের বাড়ির কাজ করছে।
গতকাল বুধবার এক জরিপের ফলাফলে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়।
এক হাজার স্কুলগামী শিশু-কিশোরের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত বা শ্বেতাঙ্গদের চেয়ে হিস্পানিক শিশু ও কিশোর শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্মার্টফোনে বাড়ির কাজ করার প্রবণতা বেশি। ১১ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ৩৯ শতাংশ তাদের বাড়ির কাজ করতে স্মার্টফোন ব্যবহার করে।
এ প্রসঙ্গে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান টিআরইউর পরিচালক ক্রিস্টি সারমিনতো বলেন, শিশুরা এখন প্রযুক্তির সঙ্গে বেড়ে উঠছে। নিছক বিনোদন নয়, বাড়ির কাজ করতেও তারা মুঠোফোন ব্যবহার করছে।


Source: http://prothom-alo.com/detail/date/2012-11-29/news/309374
Title: পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকার
Post by: shurid_1100 on November 30, 2012, 12:42:21 AM
পুদিনা পাতা প্রাচীনকাল থেকেই বেশ জনপ্রিয় ওষুধ হিসেবে পরিচিত। বহু রোগের আরোগ্যে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। পুদিনা পাতা এক ধরনের সুগন্ধি গাছ। এই গাছের পাতা তরি-তরকারির সঙ্গে সুগন্ধি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের অনেক দেশেই পুদিনার গাছ জন্মে। এর পাতা সুগন্ধি হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য স্থানীয় নাম— Mint, nana। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mentha Spicata। এটি Lamiaceae পরিবারের অন্তর্গত

পেটের পীড়ায় : এটি ইরেটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম (আইবিএস) এবং দীর্ঘস্থায়ী বদহজমের বিরুদ্ধে খুবই কার্যকর। এছাড়াও পুদিনা কোলনের পেশি সঙ্কোচন নিয়ন্ত্রণ করে।

অ্যাজমা : পুদিনায় রোজমেরিক এসিড নামের এক ধরনের উপাদান থাকে। এটি প্রাকপ্রদাহী পদার্থ তৈরিতে বাধা দেয়। ফলে অ্যাজমা হয় না। এছাড়াও এ ঔষধি প্রোস্টসাইক্লিনতৈরিতে বাধা দেয়। তাতে শাসনালী পরিষ্কার থাকে।

এন্টিক্যান্সার : পুদিনায় আছে মনোটারপিন নামক উপাদান। যা স্তন, লিভার এবং প্যানক্রিয়াসেরক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত খেলে ফুসফুস, কোলন এবং ত্বকের ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

পুদিনা খুবই উপকারী একটি উদ্ভিদ। আমাদের শরীরের নানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। মুখের স্বাদ বাড়াতেও এটি খুব কার্যকর। এছাড়াও আরও যেসব ক্ষেত্রে পুদিনার পাতা ব্যবহার করা যায়, তা হলো:

১. পুদিনার তাজা পাতা পিষে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর যদি তা ধুয়ে ফেলা যায়, তা হলে মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যায়। ব্রণ ওঠাও বন্ধ হয়।

২. পুদিনার পাতা পিষে রস করে তার ভেতর দু'তিন ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা পান করলে ক্লান্তিভাবও দূর হয়।

৩. কোনো কারণে কোনো ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তার নাকের কাছে কিছু তাজা পুদিনা পাতা ধরুন। দেখবেন, জ্ঞান ফিরে পেয়েছে লোকটি।

৪. পুদিনার পাতা ভালো করে পিষে তার রস ভালো করে মাথায় ব্যবহার করেন। যাদের চুলে উকুন আছে, তারা খুব উপকার পাবেন।

৫. শরীরের ব্যথা দূর করতে পুদিনা পাতার চা খুব কাজে দেয়।

৬. মাথা ও পেট ব্যথা নিরাময়েও পুদিনার পাতা খুব উপকারী।

৭. যাদের মাঝে মধ্যে হেঁচকি ওঠে, তারা পুদিনা পাতার সঙ্গে গোল মরিচ পিষে তা ছেঁকে নিয়ে রসটুকু পান করুন। দেখবেন হেঁচকি বন্ধ হয়ে গেছে।
Title: Re: it is a great shame for us
Post by: shyful on December 03, 2012, 05:39:36 PM
Hay Shahida sultana shimu, you are right .

The recently occurred,  very appalling  garments tragedy and your shared facts on  Chittagong  fly over collapse tragedy  brought this question in the


light .Whether  we are secured from the human made threaten to our life or not . The state  mechanisms  for protecting its citizens


should have to be better.and be the first priority.

 

Thanks for your sharing tragic /painful facts, but it might be better if you try to share or post in english
Title: একুরিয়ামে মাছ পালনের বিস্তারিত তথ্য
Post by: Sultan Mahmud Sujon on January 09, 2013, 09:00:16 AM
সূচনা কথা মানুষ মূলতঃ খুবই সৌখিন। তার বেসিক চাহিদা গুলো পূরণ হওয়ার পর সে তার জীবন আর তার পরিবেশ সাজাতে চায় সুন্দর কিছু দিয়ে। যেটা তার ও তার আশেপাশের মানুষের নজর কাড়ে। আর এক্ষেত্রে দেখা যায় একেক মানুষের একেক রকম শখের। কিন্তু এই সৌখিনতার পাশাপাশি চলে আসে সেই জিনিসটার প্রতি যত্ন এবং রক্ষনাবেক্ষন। যার জন্য মানুষকে অনেক সময় দিতে হয় সেটার পিছনে। যেমন, বাগান, শো-পিস, কলম, বই, ডায়েরী, দেয়াল ছবি, গাড়ী বা অনেক কিছুই হতে পারে।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu.jpg)

ঠিক তেমনি একটি সখের জিনিস হলো, একুরিয়াম। অনেকে বাসায় মুরগী, কুকুর, বিড়াল বা মাছ পালতে ভালোবাসেন। যাই হোক, আমি একুরিয়াম নিয়ে আলোচনা করতে চাই। আমাদের শহর কেন্দ্রিক জীবনধারায় ড্রইং রুমে একটি একুরিয়াম সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে তোলে নিঃসন্দেহে। ঘরের কোণের একুরিয়ামে জীবন্ত বাহারী রং এর মাছ গুলো যখন সাঁতার কাটে তখন দেখতে ভালই লাগে। কিন্তু একটা সুন্দর, চকচকে, মাছের জন্য সু-স্বাস্থ্যকর একুরিয়াম মেইন্টেন করতে হলে সেটার পিছনে অনেক শ্রম দিতে হবে। এটা ছাড়াও আপনাকে হতে হবে ধৈর্য্যশীল।
যারা বাড়ীতে একুরিয়ামে মাছ পালেন তাদের মধ্যে বড় একটা অংশ একসময় হোপলেস হয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তখন সেই ভাঙ্গা একুরিয়ামের জায়গা হয়ে বাড়ীর স্টোররুমে বা গ্যারেজের কোণায়। তবে দীর্ঘদিন ধরে আগ্রহ ও ধৈর্য্য বজায় রাখাটাও অনেক সময় টাফ হয়ে যায়।

কারণ আমি দেখেছি, বেশীরভাগই মানুষ একুরিয়ামের ব্যাপারে সঠিক তথ্য পায়না। অনেকটা বেসিক সেন্সের উপর ভিত্তি করে মাছ পালেন একুরিয়ামে। শেষে মাছ অসুখ হয়ে মারা যায়। আর কোন একুরিয়ামের দোকান থেকে আপনি এই মাছগুলোকে স্বাস্থ্যবান রাখার জন্য কোন হেল্পই পাবেন না। কারণ এখানে একটা ব্যাবসায়িক ব্যাপার থাকে বোধ হয়।

কেমন একুরিয়াম কিনবেন আপনার যখন একুরিয়াম কেনার সিদ্ধান্ত নিবেন তখন প্রথমেই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার ঘরের মাপ। কারণ বেশী বড় বা বেশী ছোট একুরিয়াম আপনার ঘরে বেমানান লাগতে পারে। ধরে নিলাম একটি সাধারন ঘরের মাপ হতে পারে ১০ ফুট বাই ১৫ ফুট। আর তাই এইধরনের রুমে ২ফুট বাই ১ফুট বা ২.৫ফুট বাই ১.৫ফুট একুরিয়ামই আদর্শ। কাঁচের পুরুত্ব এখানে একটা ব্যাপার। তবে বড় একুরিয়ামের ক্ষেত্রে পুরু কাঁচ নেয়াটাই ভালো।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu1.jpg)

ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একুরিয়ামের বেশ অনেক দোকান আছে। তবে এর সমাহার দেখা যায় কাঁটাবনে। এখানে অনেক দোকান আছে ক্লাষ্টারড হয়ে। একুরিয়ামের ষ্ট্যান্ড সহ একটা (উল্লেখিত সাইজের) একুরিয়াম আপনি একহাজার টাকায় কিনতে পারবেন। তারপর তাতে বিভিন্ন উপাদান যোগ করতে হবে। যেমন এখানে লাগবে পাথর কুঁচি, ফিল্টার, এয়ার মোটর, রাবারের ফ্লেক্সিবল পাইপ, এয়ার এক্সিকিউটর। সাধারণ সাইজের একুরিয়ামের জন্য প্রায় দশ কেজি পাথর কুঁচির (প্রতি কেজি ১৫-২০টাকা) প্রয়োজন। এয়ার মোটরের দাম (সাধারন মানের) প্রায় ২৫০-৬৫০ টাকা, ফ্লেক্সিবল পাইপ ১০ টাকা গজ, এয়ার এক্সিকিউটর ১০০-২৫০ টাকা, ফিল্টার ১০০ টাকায় পাওয়া যায়। এটাই একটি একুরিয়ামের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান। এর পরে যেকেউ পছন্দের বিভিন্ন ডেকোরেশন আইটেম দিয়ে তার একুরিয়াম সাজাতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে একুরিয়ামের সাইজ একটা ব্যাপার সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

আপনি আপনার একুরিয়ামে আলো জ্বালাতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনি এনার্জি সেভিং বাল্ব ব্যাবহার করতে পারেন। আরেকটু ভালো হয় হ্যালোজেন বাল্ব পাওয়া যায় যেটা দেখতে একেবারে চিকন এবং আলোটাও কিছুটা বেগুনী। যেটা একুরিয়ামের দোকানে ইউজ করা হয়। যার জন্য মাছের কালার গুলো খুব সুন্দর লাগে বাহির থেকে।

আরেকটি জিনিস বেশ প্রয়োজন যেটা আমরা বেশীরভাগই অবহেলা করে যাই। তা হলো একটি ইলেকট্রিক ওয়াটার হিটার। এটা পানিকে মাঝে মাঝে হালকা উষ্ণ রাখে। কারণ মাছ অসুস্থ্য হয়ে পড়ে বেশী গরম ও ঠান্ডা পানিতে। যদিও পানি বেশী গরম হওয়ার সম্ভাবনা নাই তবে ঠান্ডা হওয়ার সম্ভাবনা আছে, বৃষ্টির দিনে বা শীতের দিনে। এক্ষেত্রে একটা ওয়াটার হিটার ১০০-৫০০ টাকায় পাওয়া যায়। ৫০০টাকায় পাবেন অটো ওয়াটার হিটার।

একুরিয়ামে পাথর কুঁচির নিচে একটি ওয়েট ডাষ্ট ফিল্টার রাখতে হয়। তার সাথে একটি এয়ার এক্সিকিউটর থাকে যেটা দিয়ে বাতাস বের হবার সময় ভিতরে কিছুটা উর্দ্ধোচাপের সৃষ্টি হয়। যার ফলে ময়লা গুলো খুব ধীরে ধীরে পাথরের ভিতর দিয়ে ঐ ফিল্টারের নিচে গিয়ে জমা হয়। সেক্ষেত্রে একুরিয়ামে সবসময়ের জন্য এই যন্ত্রটি চালিয়ে রাখতে হবে।

একুরিয়ামের মাছ আমাদের দেশে একুরিয়ামে রাখার মত অনেক মাছ পাওয়া যায়। যেমন: গোল্ডফিশ, এঞ্জেল, শার্ক, টাইগার বার্ব, ক্যাট ফিশ, ঘোষ্ট ফিশ, মলি, গাপ্পি, ফাইটার (বেট্টা), সাকার সহ আরো অনেক রকম মাছ। তবে এখানে উল্লেখিত মাছ গুলোর মধ্যে গোল্ডফিশই সবচেয়ে বেশী দেখা যায়। তাই আমরা আলোচনায় বেশীরভাগ গোল্ডফিশ নিয়েই আলোচনা করবো।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu2.jpg)

গোল্ডফিশের রয়েছে মোট ১২৫ প্রজাতি। তাই আমাদের পালন করা বেশীভাগ মাছই গোল্ডফিশ প্রজাতির। যেমন: কমেট, ওয়াকিন, জাইকিন, সাবানকিন, ওরান্ডা, ব্ল্যাক মোর, ফান্টাইল, রুইকিন, ভেইল টেইল, রানচু ইত্যাদি। কিন্তু দেহের কাঠামো হিসেবে গোল্ডফিশ দুইরকম। ডিম্বাকৃতি ও লম্বা দৈহিক গঠন হয়ে থাকে। বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত, দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার দিক দিয়ে লম্বা দৈহিক কাঠামোর গোল্ডফিশ গুলো শক্ত হয়ে থাকে।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu3.jpg)

গোল্ডফিশ শীতল (সাধারন তাপমাত্রার) পানির মাছ। তবে এরা হালকা গরম পানিতেও থাকতে পারে। কিন্তু হঠাৎ করে পানির তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়ার ফলে এরা মারাত্বক অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তবে শীতকালে এরা একটু ধীরগতির হয়ে যায় এবং খাবার কম খায়। তখন এরা একুরিয়ামের নীচের দিকে থাকতে পছন্দ করে। একটা গোল্ডফিশ পূর্ণজীবন প্রায় ১০ বছরের বেশীও হতে দেখা যায়। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে এটা বেশীও হতে দেখা গেছে। গোল্ডফিশ খুবই শান্ত প্রকৃতির একটা মাছ। তবে একুরিয়ামে কোন নতুন মাছ আসলে কখনও কখনও কোন কোন গোল্ডফিশকে একটু উশৃংখল হতে দেখা যায়। তবে এটা খুবই কম হয়। আর যদি এমন দেখা যায় তবে ২৪-৪৮ ঘন্টার মধ্যে এ সমস্যা দুর হয়ে যায়।
কেউ কেউ একুরিয়ামে ছোট শৈবাল বা জলজ উদ্ভিদও রাখেন। এটা আসলে ডেকোরেশনের চেয়ে অন্য জায়গায় তাৎপর্য আছে বেশী। এটা এক ধরনের নাইট্রোজেন সাইকেলের কাজ করে। মাছের বর্জ্য থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও নাইট্রোজেনাস যৌগ নির্গত হয়। কার্বণ-ডাই-অক্সাইড সাধারনত বুদবুদ হিসেবে বের হয়ে যায় আর বাকীটুকু একুরিয়ামের শৈবাল দ্বারা ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ায় ব্যাবহৃত হয়। নাইট্রোজেনাস যৌগ প্রথমে এমোনিয়া, এমোনিয়া থেকে নাইট্রেটে পরিনত হয়। নাইট্রেট শৈবাল দ্বারা শোষিত হয়।

মাছের রোগ ও তার চিকিৎসা প্রথমেই মনে রাখতে হবে আপনি আপনার মাছের যেকোন রোগের চিকিৎসার ব্যাপারে দোকানদারের কাছ থেকে কোন রকম হেল্প পাবেন না। আর পেলেও ভুল তথ্য পাবেন। যদি আপনার সাথে সেই দোকানদারের খুবই হৃদ্যতা থাকে তবে সেটা ভিন্ন কারণ। আপনাকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্লাষ্টিকের বোতলে থাকা তিনটি ঔষধ দিবে। যেগুলো কোন রোগের ঔষধ নয়। ওগুলো একুরিয়াম মেইন্টেন করার জন্য কিছুদিন পর পর প্রয়োগ করতে হয়। অর্থাৎ একুরিয়ামের পরিবেশ ভালো রাখার জন্য দিতে হয়। কিন্তু রোগ ও তার চিকিৎসা কিন্তু ভিন্ন জিনিস।

আমাদের দেশের আবহাওয়ায় যে কয়েকটি রোগ হতে পারে মাছে শুধু সেগুলোই আলোচনা করবোঃ

লেজ পচা: মানুষের ক্ষেত্রে "জন্ডিস ইন নাথিং বাট এ সিম্পটম অব এ ডিজিজ"। মানে জন্ডিস কোন অসুখ না কিন্তু একটা অসুখে পূর্বাভাস বটে। ঠিক তেমনি, লেজ পচা কোন নির্দিষ্ট অসুখ না তবে কোন শক্ত অসুখের পূর্ব লক্ষণ। তবে এই রোগের চিকিৎসা আছে। এই রোগে মাছের লেজে বা পাখনায় একটা ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এটি একটি ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন। তবে এটা কখনও কখনও ফাংগাল ইনফেকশনের জন্যও হতে পারে। তবে ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন হলে সেটার প্রকোপ অনেক বেশী হয়। এর ফলে লেজ আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যেতে থাকে। শেষে এমন আকার ধারন করে যেটা দেখতে অনেকটা তুলার শেষ অংশের মত মনে হয়। এই রোগ ধীরে ধীরে দেহেও আক্রমন করে। তবে এটা যদি লেজের গোড়াকে আক্রমন করার আগেই কিউর করে ফেলা হয় তবে ক্ষতিগ্রস্থ লেজের টিস্যু গুলোর কাছ থেকে আবার টিস্যু গজানো শুরু করে কোন কোন ক্ষেত্রে।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu4.jpg)

চিকিৎসাঃ যদি দেখা যায় একুরিয়ামের কোন মাছ এই রোগে অল্প একটু কেবল আক্রান্ত হলো তখন সেটাকে তুলে অন্য জারে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়াই ভালো। আর যদি এমন হয় যে বেশীভাগ মাছই একই অবস্থা। তবে সাথে সাথে পানি চেইঞ্জ করে সেগুলো চিকিৎসা দিতে হবে। তবে নিয়মিত একুরিয়াম সল্ট দেয়া হেরফের হলে এমন রোগ হতে পারে বা অন্যকোন কারনেও হতে পারে।

এমন দেখলে এন্টিবায়োটিক ঔষধ দিতে হবে। এক্ষেত্রে ভালো কাজ করে টেট্রাসাইক্লিন। তবে যদিও টেট্রাসাইক্লিনটা একটু কড়া মাত্রার ঔষধ তাই কম ইনজুরি হলে ডক্সি-সাইক্লিন ও ক্ষেত্র বিশেষে অক্সি-সাইক্লিন গ্রুপের যেকোন ঔষধ দিলেও চলে। একটি ক্যাপসুল খুলে তার পাওডারটি পানিতে ফেলে দিতে হবে। এভাবে প্রায় ছয়/সাত দিন রেখে আবার পানি চেইঞ্জ করতে হবে।

এই ঔষধ ব্যাবহারের ফলে পানি হলুদ বা হালকা লাল হতে পারে। তাতে কোন সমস্যা নাই। আর পানির উপরে একটা ফেনা জমবে যেটা মাঝে মাঝে একটা চামচ দিয়ে পরিষ্কার করে দেয়া ভালো।


হোয়াইট স্পট বা আইচঃ কখনও কখনও মাছের গায়ে একরকম সাদা দাগ দেখা যায় সেটাকে আইচ বলে। মূলতঃ এটা একটা প্যারাসাইট (পরজীবি)। এটি একটি মারাত্বক রোগ। আক্রান্ত মাছের সারা গায়ে খুব তাড়াতাড়ি এটা বিস্তার করে। এবং গায়ে লেগে থাকে। ধীরে ধীরে মাছ নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এই রোগে মাছের মৃত্যু হতে পারে। এই পরজীবিগুলোর জীবনচক্র প্রায় দশদিনের মত।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu5.jpg)

চিকিৎসাঃ
ফরমালিন, ক্লোরাইড লবন এবং মেলাসাইট গ্রিন এই রোগের উপশমের জন্য ব্যাবহার করতে হয়। আক্রান্ত মাছকে তুলে ক্লোরাইড সল্ট ও ফরমালিন মেশানো পানিতে কিছুক্ষণ চুবিয়ে রাখতে হয়। দিনে দুইএকবার করলে এর ভালো ফল পাওয়া যায়। কিন্তু এই রোগের চিকিৎসা সাধারনত তিনদিন করলেই এর ফলাফল পাওয়া যায়। তবে একেবারে নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়াই ভালো।
এংকরঃএইটা একটা কমন রোগ মাছের। অনেকসময় দেখা যায়, মাছের দেহের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ লেজ শুরু হওয়ার আগের অংশে অথবা পেটের নিচে পাখনার কাছে একটা লাল ফুসকুরির মত দেখা যায় (অনেকটা ব্রনের মত)। এই রোগটাকে এংকর বলে। এই লাল ফুসকুরিটি আস্তে আস্তে বড় হয়। কিছুদিন পরে এখান থেকে একটা ছোট সুতার মত বের হয়। সেটা দেখতে অনেকটা গাছের শিকড়ের মত।
চিকিৎসাঃ
এই রোগের চিকিৎসাও লেজ পচা রোগের মত (যা আগের পর্বে আলোচনা করা হয়েছে)। এন্টিবায়োটিক এপ্লাই করতে হয়। অর্থাৎ টেট্রাসাইক্লিন। ঔষধ ব্যাবহারের কিছুদিনের মধ্যে এটি ঠিক হয়ে যায়। তখন ঐ ছোট শিকড়ের মত অংশটি পড়ে যায়।

(http://www.agrobangla.com/templates/agrobangla/images/aqu6.jpg)

কষা রোগঃ এই রোগ হলে মাছের পেট ফুলে যায়। মাছ আর কোন খাবার খেতে চায় না। মাছের মল ত্যাগে কষ্ট হয়। কষা হয়ে যায়।

চিকিৎসাঃ আসলে এই রোগের চিকিৎসা হলো মাছের খাদ্যাভাস চেইঞ্জ করা। আমরা সবাই বাজার থেকে প্যাকেট খাবার কিনে খাওয়াই। সেখানে লাল ও সবুজ রং এর দানা থাকে। কিন্তু কিছুদিন পর পর এগুলো পরিবর্তন করা ভালো। একুরিয়ামের দোকানে জীবন্ত ওয়ার্ম পাওয়া যায় সেটা এনে মাঝে মাঝে খাওয়াতে পারেন। এবং মৃত ওয়ার্ম প্রসেস করা অবস্থায় কৌটাতে পাওয়া যায়। সেটাও মাঝে মাঝে দেয়া যেতে পারে। যদিও এগুলোর দাম একটু বেশী। বাজারে এক রকম গোলাপী রংএর লিকুইড পাওয়া যায় যেগুলো মাছের ভিটামিন নামে পরিচিত। দুই/তিন ফোঁটা দিয়ে খাবারটা কিছুক্ষণ ভিজিয়ে তারপর খেতে দিলে ভালো হয়।

এগুলিই সাধারনত আমাদের আবহাওয়ায় মাছের অসুখ হয়ে থাকে। মূলতঃ সুস্থ্য মাছের জন্য একটি সুস্থ্য একুরিয়াম প্রয়োজন। তারজন্য প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন করা। পানি কিছুদিন পর পর বদল করা। নতুন পানিতে পরিমান মত একুরিয়াম সল্ট দিতে হবে। আপনি ট্যাপের পানিই দিতে পারেন। আর যেসব স্থানে পানিতে আয়রন বেশী সেসব জায়গায় পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে থিতিয়ে দিতে পারেন।

একুরিয়ামের পরিচর্যা

যেকারণে আমরা একুরিয়াম রাখতে চাইনা
১) পরিষ্কার করা ঝামেলা
২) কিছুদিন পর পর মাছের রোগ ও মাছের মৃত্যু

পানি পরিষ্কার করতে আপনাকে সাহায্য করবে
১) আপনার ট্যাপ থেকে একুরিয়াম পর্যন্ত একটি বাবারের পাইপ।
২) একুরিয়ামের পানি বের করার জন্য প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা রাবারের পাইপ।

পানি পরিবর্তনঃ পানি পরিবর্তনের আগে নেট ব্যাবহার (মাছ ধরতে হাত ব্যাবহার না করাই ভালো) করে মাছকে একুরিয়াম থেকে তুলে নিয়ে আরেকটি পানি দেয়া জারে রাখবেন। তারপর পাঁচ ফুট লম্বা একটি রাবারের পাইপ (হার্ডওয়্যারের দোকানে ওয়াটার লেভেল নামে পাওয়া যায়) একুরিয়ামের তলদেশ পর্যন্ত পৌঁছিয়ে অপর প্রান্তে আপনার মুখ লাগিয়ে অল্প একটু বাতাস টেনে ছেড়ে দিন নিচে রাখা বালতির ভিতরে। একসময়ে পানি সব বালতিতে পড়ে গেলে কাছাকাছি কোন ট্যাপ থেকে পাইপের মাধ্যমে পানি একুরিয়ামে দিন। এভাবে পানি পরিবর্তন সবচেয়ে সহজ।

যেখানে পাওয়া যাবেঃ কাঁটাবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেট অ্যাকুরিয়ামের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে যা যা দরকার তার সবই পাওয়া যায় এখানে। এর মধ্যে আছে অ্যাকুরিয়াম বক্স, মাছ, খাবার, ওষুধ প্রভৃতি। ঢাকার নিউমার্কেট, বনানীসহ বিভিন্ন এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে কিছু অ্যাকুরিয়াম-সামগ্রীর দোকান আছে।
কাঁটাবন মার্কেটের অ্যাকুরিয়াম-সামগ্রীর দোকান লাভ অ্যান্ড হবির কর্ণধার আবদুল হামিদ বকুল বলেন, ‘অ্যাকুরিয়ামের যে মাছ এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়, একটা সময় তার প্রায় সবই থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, চায়না, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হতো। কিন্তু এখন প্রায় ৯০ শতাংশ মাছই আমাদের দেশের বরিশাল, নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে চাষ হচ্ছে এবং সেসব মাছই এখন ব&#
Title: Re: একুরিয়ামে মাছ পালনের বিস্তারিত তথ্য
Post by: Sultan Mahmud Sujon on January 09, 2013, 09:03:57 AM
নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে চাষ হচ্ছে এবং সেসব মাছই এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন অ্যাকুরিয়ামের বাজারে বিক্রি হচ্ছে। তাই কেবল শখ কিংবা সৌন্দর্যবর্ধন নয়, চাইলে অ্যাকুরিয়াম মাছের চাষ ও ব্যবসা করে যেমন সাবলম্বী হওয়া যাবে, তেমনি বিদেশে রঙিন মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রাও আয় করা যাবে।

অ্যাকুরিয়ামে পোষার জন্য কাঁটাবনে যেসব মাছ পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে সিলভার শার্ক, এলবিনো শার্ক, টাইগার শার্ক, রেইনবো শার্ক, টাইগার বার্ব, রোজি বার্ব, গোল্ড ফিশ, অ্যাঞ্জেল ফিশ, ক্যাট ফিশ, সাকিং ক্যাট, কমেট, মলি, ফলি, গপ্পি, ব্লু-গোরামি, সিলভার ডলার, অস্কার, ব্লু-আকারা, টেলিচো, কৈ কার্প, টাইগার কৈ কার্প, ব্ল্যাক মুর, সোটটেল, প্লাটি, এরোনা, ফ্লাওয়ার হর্ন, হাইফিন নোজ, ব্ল্যাক গোস্ট, সিসকাসসহ বিভিন্ন প্রজাতি। এসব মাছ প্রতিজোড়া ৫০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা যাবে। আবার কিছু মাছের দাম বেশিও হয়। তবে দাম অনেকটা নির্ভর করে ছোট-বড় ও প্রজাতির ওপর।

কাঁটাবনের ব্যবসায়ীরা জানান, মাছের খাবার সাধারণত দুই ধরনের হয়। শুকনো খাবার ও পোকামাকড়। প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারের দাম ২৫ থেকে ৫০ টাকা। অ্যাকুরিয়ামে মাছের অসুখ-বিসুখ হলে তার ওষুধও কাঁটাবন থেকে কেনা যাবে। অবশ্য মাছের অসুখের জন্য তেমন পেশাদার চিকিৎসক নেই বলে ব্যবসায়ীরা জানান। অ্যাকুরিয়াম বক্স নিজের পছন্দমতো বানিয়েও নেওয়া যায়। এ ছাড়া বাজারে ছোট-বড় বিভিন্ন মাপের অ্যাকুরিয়াম বক্স কিনতে পাওয়া যায়। দুই থেকে সাড়ে তিন ফুট আকারের অ্যাকুরিয়াম বক্সের দাম এক হাজার ২০০ থেকে চার হাজার ৫০০ টাকা। এ ছাড়া ছোট কাচের পাত্রেও রঙিন মাছ পোষা যায়। এসব পাত্রের দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা। অ্যাকুরিয়ামে মাছ রাখতে হলে এয়ার পাম্প, ছোট নেট, পাথরের টুকরাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম লাগে।
অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে হলে কিছু নিয়ম মানতে হবে। যেমন, মাছের খাবার নিয়মিত দিতে হবে। সপ্তাহে একদিন অ্যাকুরিয়ামের পানি পাল্টাতে হবে।
এগ্রোবাংলা ডটকম
Title: Re: পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকার
Post by: najnin on January 20, 2013, 10:59:52 PM
ভাল হলো জেনে। সাধারণতঃ পুদিনা পাতা খাওয়া হয় না। এখন থেকে খাবার অভ্যেস করতে হবে দেখছি!
Title: Re: পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকার
Post by: Farhana Israt Jahan on January 21, 2013, 10:17:06 PM
Nice points, specially the last one...
Title: Re: Transforming 'Noise' Into Mechanical Energy at Nanometric Level
Post by: nayeemfaruqui on February 20, 2013, 12:59:38 PM
Good post...
Title: Re: পুদিনা পাতা খাওয়ার উপকার
Post by: Md. Limon Hossain on August 22, 2013, 12:10:30 PM
গরমে পুদিনা পাতার যত গুণ

এক সময় মানুষ পুদিনা পাতা খুব বেশি খেতে চাইতো না। কিন্তু ক্রমেই মানুষ এর প্রতি ঝুঁকছে। কারণ মানুষ বুঝতে পেরেছে, এই পাতা যেমন স্বাদের, তেমনি শরীরের নানা সমস্যার জন্য উপকারীও। বিশেষ করে গরমের দিনে এই পাতা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। অতিরিক্ত গরম আর কাজের চাপে মানুষের শরীরে ক্লান্তিভাব দেখা দেয়। এ ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে পুদিনা পাতা বা মিন্ট।

এই পাতা বেশি পরিচিত সালাদের বাটিতে। এই পাতা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বা ভিটামিন ‘এ'তে ভরা। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অতিরিক্ত গরমে ত্বকের যে সমস্যা বা ক্ষতি হয় তা পূরণ করে। গরমের ঘাম জমে অনেকের ঠান্ডা লেগে যায়। এটিও প্রতিরোধ করে পুদিনা পাতা। এই পাতা পার্ধক্যও ঠেকায়। চুল ও ত্বকের জন্যও উপকারী। বেশি গরম পড়লে অনেকেরই হজমের সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় খাদ্যের বিষক্রিয়াজনিত সমস্যাও দেখা দেয়। এক্ষেত্রে পুদিনা পাতা খেলে পেটের ভেতরের তাপমাত্রা কমায়। ফলে এসব সমস্যা সহজেই দূর করে।

কৃমির বংশ বিস্তার ঘটে নোংরা পরিবেশ, নোংরা বা পচা-বাসি খাবার, দূষিত বাতাস ইত্যাদি থেকে। পুদিনা পাতা খেলে এ সমস্যা দূর হয়। বড় ধরনের অপারেশন হলে সেই ঘা শুকায় দ্রুত। জ্বর, ডায়রিয়া, বমি ইত্যাদি হলেও পুদিনা পাতা খেলে তা দূর হয়। রোগীর মুখের রুচি ফিরিয়ে আনে এ পাতা। পুদিনা পাতা ধ্বংস করে দেহের ক্ষতিকর অণুজীবগুলো। এ পাতা তরকারির সঙ্গে রান্না করে খাওয়ার চেয়ে সালাদের সঙ্গে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। - মোহাম্মদ আব্দুল সেলিম

Source: http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=85503