Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Md. Nasim Howlader

Pages: 1 [2]
16
আমাদের দেশের উচ্চশিক্ষার সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা কী? কেন এত এত শিক্ষিত লোকজন থাকতেও সকাল-বিকেল বিদেশ থেকে মানুষ আমদানি করতে হয়? কেন আমাদের ছেলেমেয়েরা দেশে অথবা বিদেশে গিয়েও কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় কাজকর্ম পায় না?

এই প্রশ্নের উত্তর হতে পারে নানা রকম: ‘আমাদের পড়াশোনার মান খারাপ’, ‘আমাদের ছেলেমেয়েরা কাজে সিরিয়াস না’ অথবা ‘অদক্ষ’ ইত্যাদি ইত্যাদি! কিন্তু আজ যদি আমরা এগুলোকে বাদ দিয়ে এর প্রধান কারণ হিসেবে দায়ী করি ‘ভাষা’ এবং ভাষাকেই, দেখি না কেমন হয় আলোচনাটা!

হয়তো ভাবছেন প্রথমেই আসবে ‘ইংরেজি’। ইংরেজির যে অবস্থা, তাতে উচ্চতর জ্ঞানের জগতে প্রবেশ করার দরজা একেবারেই সংকীর্ণ! ধরে নিচ্ছি, ইংরেজি জানা বা না জানা বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাহলে বিষয়টি কী দাঁড়াল? উচ্চশিক্ষার ভাষার খোঁজে আমরা কোথায় যাব?

একটু দায়িত্ব নিয়ে খোলা মনে ভাবুন, দেখবেন আমাদের সর্বনাশটা শুরু হয়েছে যখন থেকে, বিশেষ করে ইংরেজ শাসন আমল থেকে আমরা ইংরেজিকে উচ্চশিক্ষার একমাত্র সিঁড়ি হিসেবে দেখতে শুরু করেছি। অথচ পৃথিবীর বহু উন্নত দেশের মানুষ আমাদের চেয়ে অনেক কম ইংরেজি জানেন। কিন্তু উন্নতিতে অগণিত ইংরেজি ভাষাভাষী মানুষের চেয়ে তারা অগ্রগামী। সে বিবেচনায় বলাই যায়, ইংরেজি হলো উচ্চশিক্ষা গ্রহণের এবং বিতরণের কয়েকটি ভাষার মধ্যে একটি মাত্র!

একজন দরজিকে ডেকে একটি কাপড় দেখিয়ে একই রকম কাপড় এনে দিতে বললে তিনি হয়তো একটা ছবি তুলে বাজার ঘুরে সেই রকম অথবা তার কাছাকাছি একটি রঙের কাপড় এনে দেবেন। কিন্তু একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার সেই একই কাজ করবেন বিজ্ঞানের ভাষায়। রঙের মিশ্রণ এবং তার কেমিক্যাল কম্পোজিশন ঠিক করে তৈরি করে ফেলবে কেমিস্ট্রির ফর্মুলা, যে ফর্মুলায় ওই রং মিলবে শতভাগ—পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে। তার মানে হলো, এ ক্ষেত্রে একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের ভাষা ‘কেমিস্ট্রি’ তথা রসায়ন!

একটু খেয়াল করলে মনে পড়বে কয়েক বছর আগের সংবাদপত্র ও বাজেট–পরবর্তী প্রকাশনার কথা। একগাদা কাগজে ছাপা হতো বাজেটের ক্রোড়পত্র, যা বেশির ভাগ মানুষ পড়ার জ্ঞান অথবা ধৈর্য কোনোটাই রাখত না। অথচ সেই সাংবাদিকেরাই আজ দুটো ছবি বা পাই চার্ট দিয়ে বাজেট বুঝিয়ে দেন—কত সহজে, সবাইকে। তার মানে হলো, এ ক্ষেত্রে একজন সাংবাদিকের সবচেয়ে বোধগম্য ভাষা হলো পরিসংখ্যান বা গণিত।

এভাবে ভাবতে থাকলে একে একে সব বিষয়ের মধ্যেই বিজ্ঞানের সব শাখার উপস্থিতি আমরা দেখতে পাই অপরিহার্য রূপে অথচ প্রায় ক্ষেত্রে আমরা এগুলোকে করে রেখেছি নন-ডিপার্টমেন্টাল কোর্স! চলতি বাজার ধরতে গিয়ে কোর্স প্রণয়ন পঠন–পাঠন মূল্যায়নে বিজ্ঞানের মূল শাখাগুলোকে অবমূল্যায়ন করে নিজেদেরই মূল্যহীন করে দেওয়ার ইঙ্গিত দেখতে পাই!

বর্তমান প্রেক্ষাপটে জোর গলায় বলাই যায়, উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে যদি আমরা বিজ্ঞানের সব শাখাকে কাজে না লাগাই, তাহলে উচ্চশিক্ষার নিম্ন মান কোনোভাবেই ঠেকানো যাবে না।

মাতৃভাষা ভুলে গেলে যেমন মানুষ নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না, একইভাবে গণিত, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা ইত্যাদিকে আজীবন ধারণ করার বদলে শুধু পাস করে পার হওয়ার ধান্দায় থাকলেও আমাদের উচ্চশিক্ষিতরা নিচের স্তরে থেকে যাবে অনন্তকাল। তখন খাতা–কলমে শিক্ষিত হয়ে আমরা দেশকে ও দেশের সামগ্রিক উন্নতির বদলে অবনতিই ঘটাব। কেননা, জ্ঞান–বিজ্ঞান চর্চা এবং প্রয়োগের ভাষা এগুলো সবই।

ব্যবসায় থেকে শুরু করে চারু-কারুকলা, শিল্প-সাহিত্য-চলচ্চিত্র কোথায় নেই এসব? মঞ্চের আলো, সাউন্ড সিস্টেম, ক্যামেরা ও চোখ ঝলসানো, হৃদয় মাতানো সব উৎসবে বিজ্ঞানের এসব বিষয়ের দক্ষতারই তো প্রতিফলন, নাকি?

কিছুদিন আগে বৈশ্বিক উদ্ভাবন সূচকে বাংলাদেশের চরমভাবে পিছিয়ে পড়ার প্রধান কারণও বিজ্ঞানের প্রধান বিষয়গুলোর প্রতি অনীহা এবং ক্ষেত্রবিশেষে অবজ্ঞা! সৃষ্টিশীলতা ও উদ্ভাবন এক নয়। সৃষ্টিশীলতা বা ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিয়ে উদ্ভাবনময় হয়ে উঠতে হলে প্রয়োজন কাজটা সত্যি সত্যি করে ফেলবার যোগ্যতা, যা বিজ্ঞানের জ্ঞানের প্রয়োগ ছাড়া সম্ভব নয়।

একই সঙ্গে প্রয়োজন কিছু শব্দ, যেমন: গণতন্ত্র, সুশাসন, জেন্ডার, অর্থনীতির বিভিন্ন ঘরানার ধারণার সঙ্গে আত্মিক যোগাযোগ এবং উপলব্ধির পরিচয়। সর্বোপরি নিজের বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে ভাবতে শেখা এবং কর্মে ঝাঁপিয়ে পড়ার মানসিক শক্তি। শিক্ষা তখনই হয়ে ওঠে জাতীয় প্রবৃদ্ধির অংশ!

ওডিশার কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজির (কেআইআইটি) অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, তারা যেভাবে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের প্রথম এক বছরে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য তৈরি করে, সেটি আমাদের কাছে বিবেচনাযোগ্য। দেশের নানা জায়গা থেকে আসা নানা ভাষার এবং বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন ভাষাভাষীর কয়েক হাজার শিক্ষার্থীকে একটি নির্দিষ্ট ক্যাম্পাসে রেখে লিবারেল আর্টস, ন্যাচারাল সায়েন্সেস, সমাজবিজ্ঞানের নানা বিষয়ে যত্নের সঙ্গে দক্ষ করে তোলা হয়। একই সঙ্গে সেখানে পূর্বের কোনো পঠন-পাঠনের ত্রুটি থাকলে তা কাটিয়ে পুরো প্রস্তুত করা হয় অর্থনীতিবিদ, প্রকৌশলী কিংবা সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে গড়ে উঠতে। মানুষ গড়ার কারিগর বরেণ্য শিক্ষাবিদ ডক্টর অচ্যুয়ত সামান্তের গড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক কিছুই আমাদের কাছে গবেষণার ও শিক্ষার বিষয় হতে পারে।

আসলে পণ্য বেচাকেনার ব্যবসাটা বুঝলেও পণ্য তৈরির ব্যবসাটা আমাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে দিন দিন। এভাবে চলতে থাকলে অন্যের উৎপাদিত পণ্যের ফেরিওয়ালা হয়েই খুশি থাকতে হবে আমাদের। অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে যেখানে থাকতে আমি প্রচণ্ড নারাজ...অন্যদের অবস্থান জানতেও খুব ইচ্ছা করে!

মনে রাখা দরকার, কীভাবে শিখতে হয়, সেটি যেমন শেখার বিষয়, ঠিক তেমনি শেখা উচিত কীভাবে শেখাতে হয়, সেটিও কালবিলম্ব না করে! শেখানোর যোগ্যতা ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা শিক্ষাব্যবস্থা এগোতে পারে না, বরং কয়েক গুণ পিছিয়ে যায়। পৃথিবীতে একজন কৃষকও নেই, যিনি অপ্রস্তুত জমিতে বীজ বপন করে ভালো ফসলের আশা করেন।

লেখা সৈয়দ রাজু: শিক্ষক, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

17
যদি আবহাওয়া অনুকূল না থাকে অর্থাৎ খালি চোখে চাঁদ দেখার সুযোগ না থাকলে আবহাওয়া স্টেশন থেকে পাওয়া তথ্যও ব্যবহার করা হয়। চাঁদ দেশের আকাশে উঠেছে কি-না তা নিশ্চিত হতে এই তথ্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
 

বাংলাদেশে কীভাবে নির্ধারিত হয় ঈদ উল ফিতরের চাঁদ দেখার বিষয়টি? কী কী প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়? কারা কারা থাকেন এই সিদ্ধান্ত নেয়ার পেছনে? বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পুরো প্রক্রিয়াটি।

ঈদ উল ফিতরের দিন চূড়ান্ত করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চাঁদ দেখা কমিটি। রমজান মাসের দিকে অর্থাৎ ২৯ রোজার দিন বিকেলে এ কমিটি বৈঠকে বসে।

সেদিন যদি দেশের কোথাও চাঁদ দেখা যায় তাহলে পরদিন ঈদের ঘোষণা দেয় ফাউন্ডেশন আর তা না হলে ত্রিশ রোজা শেষেই ঈদ হয়ে থাকে।

প্রতি বছরের মতো এবারও ২৯ রমজানের দিন সন্ধ্যায় ধর্মমন্ত্রীর নেতৃত্বে চাঁদ দেখা কমিটি বৈঠকে বসবে।

চাঁদ দেখা কমিটি কীভাবে কাজ করে?

দ্বীনি দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের পরিচালক মোজাহারুল মান্নান ইসলামিক ফাউন্ডেশনের যে বিভাগটি চাঁদ দেখার মূল দায়িত্ব পালন করেন সে বিভাগটির দায়িত্বে আছেন।

মোজাহারুল মান্নান জানাচ্ছেন, চাঁদ দেখার সংবাদ নিশ্চিত করার জন্য ঢাকায় ধর্মমন্ত্রীর নেতৃত্বে বৈঠকে বসবেন চাঁদ দেখা কমিটির সদস্যরা, যেখানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সদস্য সচিব হিসেবে কাজ করে থাকেন।

তিনি বলেন, মূল চাঁদ দেখা কমিটির সঙ্গে একযোগে প্রতিটি জেলায় একটি করে কমিটি কাজ করে। দেশের কোথাও চাঁদ দেখা গেলে সেটি স্থানীয় প্রশাসন বা ইসলামিক ফাউন্ডেশন সংশ্লিষ্টদের মাধ্যমে জেলা কমিটির কাছে পৌঁছায়। পরে জেলা প্রশাসন দ্রুত সেটি নিশ্চিত করে বিভিন্ন ভাবে- যেমন স্থানীয় অনেকে চাঁদ দেখেছে কি-না কিংবা ছবি বা ভিডিও চিত্র এসব দ্রুত সংগ্রহ করে নিশ্চিত হয় স্থানীয় প্রশাসন।

সেক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও ভালো দৃষ্টি শক্তিসম্পন্ন কাউকে চাঁদ দেখতে হবে। পরে সে খবরটি যাচাই হয়ে জেলা কমিটি হয়ে কেন্দ্রীয় চাঁদ দেখা কমিটির হাতে পৌঁছায়।

এছাড়া আবহাওয়া অধিদফতরের দেশজুড়ে যে ৭৪টি স্টেশন আছে। সেখান থেকেও তথ্য নেয় চাঁদ দেখা কমিটি।

যদি আবহাওয়া অনুকূল না থাকে অর্থাৎ খালি চোখে চাঁদ দেখার সুযোগ না থাকলে আবহাওয়া স্টেশন থেকে পাওয়া তথ্যও ব্যবহার করা হয়। চাঁদ দেশের আকাশে উঠেছে কি-না তা নিশ্চিত হতে এই তথ্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

মোজাহারুল মান্নান অবশ্য বলছেন, "চাঁদ উঠলে সেটি কোথাও না কোথাও দেখা যায় সাধারণত। মানুষের চোখে বা মেশিনের (আবহাওয়া স্টেশনের) সাহায্যে এটি নিশ্চিত হলেই কেবল ঈদ উদযাপনের ঘোষণা দেয়া হয়"।

আবহাওয়া স্টেশনগুলো চাঁদ দেখার কাজে কীভাবে সহায়তা করে?

ঢাকা আবহাওয়া অফিসে কর্মরত আবহাওয়াবিদ আয়েশা খাতুন বলছেন চাঁদ উঠলে সেটি কোথায় কত ডিগ্রিতে অর্থাৎ তার অবস্থান কি হবে এবং কতক্ষণ সময় ধরে দেখা যেতে পারে সেজন্য আবহাওয়া অফিসের একটি বিভাগ আগে থেকেই বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিত হিসাব নিকাশ করে স্টেশনগুলোকে জানিয়ে থাকে।

এর ওপর ভিত্তি করে সবগুলো স্টেশন কাজ করে এবং সম্ভাব্য সময়টিতে সম্ভাব্য স্থানে খালি চোখে ও যন্ত্রের সাহায্যে দেখা হয়।

আবার যেহেতু একটি নতুন চাঁদ দৃশ্যমান হতে বেশ কিছুক্ষণ (প্রায় ৩০ ঘণ্টাও হতে পারে) সময় লাগে সেক্ষেত্রে যন্ত্রের সাহায্য নেয়াটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়।

আয়েশা খাতুন বলছেন, যদি কোথাও চাঁদ উঠে তাহলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার জন্য যদি সেটি চোখে দেখা না যায় তখন যন্ত্র ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি জানান, অপটিক্যাল থিওডিলাইট নামক একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন টেলিস্কোপ দিয়ে আবহাওয়া স্টেশনগুলো কাজ করে থাকে।

"তবে চাঁদ উঠলে সেটি কোথাও না কোথাও খালি চোখে না হলে টেলিস্কোপে ধরা পড়বেই। আর সেটি দেখা মাত্রই আবহাওয়া বিভাগ সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দিয়ে থাকে"।

এভাবেই ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বে সারাদেশের কমিটি গুলো ও আবহাওয়া বিভাগ একযোগে কাজ করে ঈদের চাঁদ দেখার সঠিক তথ্য নিশ্চিত করে থাকে বলে জানালেন মোজাহারুল মান্নান।

অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল তথ্যের সাহায্যে নতুন চাঁদ দেখা সম্ভব?

অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি দাবি করে চাঁদ কবে দেখা যাবে সেটি আগে থেকেই জানা সম্ভব।

তাদের দাবি, জোতির্বিজ্ঞানীরা এখন জানেন প্রতিটি হিজরি মাসের শুরু হবার সময়। এমনকি তারা আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতিটা ঈদের দিন তারিখ, প্রতিটি হিজরি মাস শুরু হওয়ার সুনির্দিষ্ট দিন জানেন।

এর আগে গত ৫ই জুন অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৩ই জুন ২০১৮ বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৪৩ মিনিটে বর্তমান চাঁদের অমাবস্যা কলা পূর্ণ করে নতুন চাঁদের জন্ম হবে। চাঁদটি পরদিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৬ মিনিটে সূর্যাস্তের সময় দিগন্ত রেখা থেকে ৬ ডিগ্রি উচ্চতায় ২৮৯ ডিগ্রি দিগংশে অবস্থান করবে এবং ৩৪ মিনিট দেশের আকাশে অবস্থান করে সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিটে অস্ত যাবে। তবে এদিন চাঁদের ১% অংশ আলোকিত থাকলেও দেশের আকাশে চাঁদ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। চাঁদটি পরদিন ১৫ই জুন শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে সূর্যাস্তের সময় দিগন্ত রেখা থেকে ১৯ ডিগ্রি উপরে ২৮৪ ডিগ্রি দিগংশে অবস্থান করবে এবং প্রায় ১ ঘণ্টা ৩৭ মিনিট দেশের আকাশে অবস্থান শেষে রাত ৮টা ২৩ মিনিটে ২৯২ ডিগ্রি দিগংশে অস্ত যাবে। এই সময় চাঁদের ৪% অংশ আলোকিত থাকবে এবং দেশের আকাশ মেঘমুক্ত পরিষ্কার থাকলে একে বেশ স্পষ্টভাবেই দেখা যাবে। এই সন্ধ্যায় উদিত চাঁদের বয়স হবে ৪১ ঘণ্টা ৪ মিনিট এবং সবচেয়ে ভালোভাবে দেখা যাবে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে"।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "সুতরাং ইসলামি নিয়ম অনুযায়ী আগামী ১৫ই জুন সন্ধ্যায় নতুন চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ই জুন শনিবার থেকে শাওয়াল মাসের গণনা শুরু হবে এবং ঐদিনই পবিত্র ঈদ উল ফিতর পালিত হবে"।

তবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মো: হারুনুর রশীদ বিবিসিকে জানান, চাঁদ দেখা নিয়ে জোতির্বিদদের ধারণা সবসময় সঠিক প্রতীয়মান হয়নি।

"ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের আলেমরা একমত হয়েছেন যে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে চাঁদ দেখা গেলেই সে অনুযায়ী রোজা বা ঈদ হবে। এমনকি সৌদি আরবে ঈদ হলেই বাংলাদেশে হবে সেটিও হবেনা সময়ের পার্থক্যের কারণে"।

18
এই শতাব্দীর শেষে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বেড়ে বাংলাদেশের ১৭% স্থলভাগ পানির নিচে চলে যাবে। সম্ভবনা আছে উচ্চতা ৫ ফুট বৃদ্ধিরও। সেক্ষেত্রে ঢাকাও চলে যাবে সমুদ্রের নিচে
 

ইউরোপীয় দেশগুলোতে গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ, ক্যারোলিনায় হ্যারিকেন ফ্লোরেন্স আর ফিলিপাইনে টাইফুন মাংখুটের তান্ডব দেখে খুব সহজে অনুমান করা যায়, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি আগে কখনই এতোটা গুরুত্বপূর্ণ ছিলনা।

জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্যানেলের দেয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে কীভাবে বৈশ্বিক তাপমাত্র ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমানো যেতে পারে। শিল্প বিপ্লবের পর থেকে অতিরিক্ত কার্বন নির্গমনের প্রভাবে ইতোমধ্যেই বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। গবেষকরা সতর্কতা দিয়েছেন তাপমাত্রা আর ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়ে দ্বীপরাষ্ট্রগুলো বিলীন হয়ে যাবে। পাশাপাশি তলিয়ে যাবে স্থলভাগের নিম্নাঞ্চলের বড় একটি অংশ।

সম্প্রতি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল ও পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন ঘুরে ইংরেজি গণমাধ্যম ডেইলি মেইলে গবেষণাধর্মী রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন পিটার ওবর্ন। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্থের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানও আশঙ্কাজনক জানিয়ে তিনি বলেন, “বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন, সুন্দরবনে আমি নৌকায় করে ঘুরেছি। সেখানকার মৎস্যজীবীরা আমাকে বললো তাদের ঘরগুলোর মাঁচার উপরে করতে হচ্ছে, কেননা পানির উচ্চতা আগের তুলনায় বেড়েছে। আর স্রোতের পানিতে তাদের ফসলও নষ্ট হয়ে গেছে।”

বঙ্গোপসাগরের থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে গবুরা নামক স্থানে আরও কিছু বিদেশি নাগরিকদের দেখা পান তিনি। তাদের চারপাশে ছোটখাটো জটলাও তৈরি করে স্থানীয়রা। তাদেরই একজন মোহাম্মাদ আরাজাদ বলেন, “আবহাওয়া বদলে গেছে। এলাকার গাছ গাছড়া বাড়ছে না। কিছু একটা গাছগুলোর মাথার দিকে নষ্ট করে ফেলছে।”

তিনি যোগ করেন, “আমি যখন যুবক বয়সী ছিলাম তখন ছয়টা ঋতুর উপস্থিতি ছিল। এখন শুধু তিনটি অনুভব করতে পারি_ গ্রীষ্ম, শীত আর বর্ষা। ঢেউ আগের চেয়ে উঁচু হয়েছে। আমার বয়স যখন কম ছিল, তার থেকে প্রায় ১ বা ২ ফিট উচ্চতা বেড়েছে ঢেউয়ের।”

আরাজাদের আরেক প্রতিবেশী সারা বানু বললেন, “আগের চেয়ে এখন সাইক্লোনের প্রবণতা বেড়েছে। আগে মেঘগুলো পানির মতো স্বচ্ছ ছিল দেখতে, আর এখন কেমন যেন ধোয়ার মতো রঙ।”

তাদের সাথে কথা বলে পিটার জেনেছেন, ঢাকনা ছাড়া পাত্রে খাবার পানি রাখলে কিছুক্ষণ পর বাষ্পীভূত হওয়ার সাথে সাথে অনেক বেশি লবনাক্ত হয়ে যাচ্ছে। তারপরেও এই পানি খেতে হচ্ছে নিরুপায় হয়ে। ফলশ্রুতিতে বাড়ছে অসুখ। গ্রামে অধিকাংশ মানুষ উচ্চরক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, বেড়েছে হৃদরোগ। কমবয়সে মৃত্যু ঘটছে। চোখের সমস্যা বেড়েছে, চর্মরোগ-ডায়েরিয়া-কলেরা তো মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। নারীদের অনেকেই যোনিতে তীব্র ব্যথার সমস্যায় ভুগছেন।

বিস্মিত পিটার লিখেছেন, “গবুরার মানুষকে নিরাপদ পানির জন্য প্রায় ২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়, যা দুই দশক আগে ছিল ১০০ গজ দূরেই। ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে সেই পানি সংগ্রহ করেন তারা। “মিঠা পানি”র জন্য তাদের প্রতিদিনই কোনো না কোনো গন্ডগোলের মধ্যে পড়তে হয়।”  বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের একটা স্বাদ আছে বলেন তিনি। এ স্বাদটা লবণের!

বাঘের আক্রমণের শিকার থেকে বেঁচে ফেরা এক জেলে তাকে জানান যে, নদীগুলো প্রতিনিয়ত ভাঙছে, আরও লবনাক্ত হচ্ছে। মিঠাপানির মাছের অনেকগুলো প্রজাতিই হারিয়ে গেছে।

এই গ্রামসহ আশেপাশের সব গ্রামগুলোতেই ধান চাষ, সবজি চাষ আর গবাদি পশুপালন করা হতো, যা কিনা পানির লবণাক্ততার কারণে আর সম্ভব হচ্ছে না, জানালেন অনা রাণী নামে মাগুরা কুনী গ্রামের এক নারী। তিনি পিটারকে জানালেন, “এমনকি গাছের খেজুর আর ডাবের পানিও নোনতা হয়ে গেছে।”   

আলোচনায় পিটার জানতে পারেন, এ এলাকায় নোনা পানি বেড়ে যাওয়ায় চাষাবাদ ও গবাদিপশু পালন বাদ দিয়ে অনেকেই চিংড়ী চাষ শুরু করেন। কিন্তু পানি এতোটাই নোনা যে চিংড়ী চাষের জন্যও তা অনুপযুক্ত। আর চিংড়ীর ঘেরের কারণে আশেপাশের জমিতে লবণের পরিমাণ বেড়ে চাষাবাদের আরও অযোগ্য হয়ে যায় বলে, সেখান থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন স্থানীয়রা। 

লবণের মাত্রারিক্ততার কারণে এখানকার মাটির বুনটও দুর্বল হয়ে গেছে। মাটির বাড়ির দেয়ালগুলো সবসময় নজরদারীর ভেতর রাখতে হয়। অতিরিক্ত কাঠ বা বাঁশের যোগাড় দিতে হয়। এতে করে প্রতিদিনের কাজ বেড়ে গেছে স্থানীয়দের। এসব তথ্য পিটারকে জানান অনা রাণী।

ধানখালির নাসিরউদ্দিন মোড়ল (৬৫) পায়ে হেটে নদী পাড়ি দিয়ে ওপাড় থেকে পাকা কলা এনে খেতেন। কিন্তু, এখন ওপারে কলা গাছের কোনো অস্তিত্বই নেই। এ পরিবর্তন তিনি দেখেছেন তার জীবদ্দশায়।

একজন গ্রামবাসী পিটার ওবর্নকে জানান এই উচ্চতাপমাত্রার প্রভাবে এখানকার শিশুদের শৈশবকালের স্থায়ীত্ব কমেছে। “অল্পবয়সেই কিশোর-কিশোরীরা শারিরীকভাবে পরিণত ও প্রজননক্ষম হয়ে যাচ্ছে।”

এখানকার জীবন সংগ্রামে হার মেনে অনেকেই কর্মসংস্থানের খোঁজে পাড়ি জমাচ্ছেন রাজধানী শহরে। সেখানে পরিবার নিয়ে থাকছেন বস্তির অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। কাজ হিসেবে তারা বেছে নিচ্ছেন রিকশা চালনা আর গার্মেন্টসকে। তারা বিশ্বের প্রথম জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট “শরণার্থী”। আগামী বছরগুলোতে এ সংখ্যা আরও বাড়বে। কিন্তু সে তুলনায় জায়গা নেই এই শহরেও। স্বাধীনতার সময়ের ৭ কোটি জনসংখ্যা ইতোমধ্যেই বেড়ে ১৬ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। যা কিনা বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশের তকমা পেয়ে গেছে।

পূর্বপুরুষের ভিটে মাটি ছেড়ে আসাটা কষ্টের হলেও তারা তা করতে বাধ্য হচ্ছেন। দুই সন্তানের জননী সেলিনা পিটারকে কথা প্রসঙ্গে বলেন, “আমরা জানিনা অন্য কোথাও কি করে থাকবো। আমরা এই প্রকৃতিকে বুঝি। কিন্তু, ঢাকায় কি করে টিকে থাকবো তা জানিনা। এখানে থাকতে হলে আমাদের প্রতি মুহূর্তে সংগ্রাম করতে হবে।”

তবে বিজ্ঞানীদের করা লন্ডনের “জুয়োলোজিকাল সোসাইটি”র এক গবেষণার ফলাফল বিচারে সেলিনাকে সান্তনা দেয়ার কোনো অযুহাত খুঁজে পাননি পিটার। এ গবেষণায় উঠে এসেছে, সুন্দরবনের সমুদ্র উপকূল প্রতি বছর প্রায় ২০০গজ করে এগিয়ে আসছে। এভাবে চলতে থাকলে এই শতাব্দীর শেষে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বেড়ে বাংলাদেশের ১৭% স্থলভাগ পানির নিচে চলে যাবে। সম্ভবনা আছে উচ্চতা ৫ ফুট বৃদ্ধিরও। সেক্ষেত্রে ঢাকাও চলে যাবে সমুদ্রের নিচে।

19
রিপোর্ট কার্ডে থাকবে না কোনো শ্রেণী, সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ নম্বর, মোট নম্বর, খারাপ গ্রেড ইত্যাদি।
 

ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থায়। আগামী বছর থেকে দেশটির প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষার্থীদের রিপোর্ট কার্ডে সে প্রথম স্থান অর্জন করেছে নাকি সবচেয়ে কম নম্বর পেয়েছে, সে বিষয়টি আর উল্লেখ করা থাকবে না। এ ছাড়াও গতানুগতিক শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক কিছুই আগামী বছর থেকে আর রাখবে না সিঙ্গাপুর।

সিটিনিউজরুমের বরাতে জানা গেছে, নতুন এই উদ্যোগটি নিয়েছেন সিঙ্গাপুরের শিক্ষামন্ত্রী অং ইয়ে কুং। তিনি আশাবাদী এই পরিবর্তনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, “শেখার বিষয়টি কোনও প্রতিযোগিতা নয়।”

২০১৯ সাল থেকে সিঙ্গাপুরের শিক্ষার্থীদের রিপোর্ট কার্ডে থাকবে না কোনো শ্রেণী, সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ নম্বর, রং দিয়ে দাগানো ফেল নম্বর, মোট নম্বর, খারাপ গ্রেড। শুক্রবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দেশটির মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন এই পরিবর্তনের মাধ্যমে তারা শিক্ষার্থীদের তুলনার বদলে পড়ার প্রতি বেশি উৎসাহিত করতে চাইছেন।

শুধু রিপোর্ট কার্ডে নয়, প্রাথমিক ১ এবং ২ শ্রেণীর সব পরীক্ষাও তুলে দেওয়া হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে সিঙ্গাপুরের শিক্ষামন্ত্রী অং বলেছেন, “আমি জানি ক্লাসে প্রথম বা দ্বিতীয় হওয়া একজন শিক্ষার্থীর জন্য অর্জনের বিষয়, গর্বের ব্যাপার। কিন্তু ভালো উদ্দেশ্যে এগুলো সড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে, যাতে করে শিক্ষাজীবনের শুরু থেকেই শিশু বুঝতে পারে, শেখার বিষয়টি কোনো প্রতিযোগিতা নয়, বরং এটি এমন একটি আত্ম-নিয়ন্ত্রণ যা জীবনের প্রতিটি ধাপের জন্য প্রয়োজন।”

20
Psychological Support / Observations "World Mental Health Day-2018"
« on: October 10, 2018, 12:15:26 AM »
Awareness Program to Observe “World Mental Health Day-2018”

The World Health Organization (WHO) observes “World Mental Health Day” on 10 October every year, with the overall objective of raising awareness of mental health issues around the world and mobilizing efforts in support of mental health. The theme of this year is “Young People and Mental Health in a Changing World”. The Psychological services of Students’ Affairs is planning to organize mental health awareness seminar by focusing on this year’s theme as well as other aspects of mental health.

Seminar on “Young People and Mental Health in a Changing World.”
Date: 14 October, 2018
Time: 3 pm to 5 pm
Key Speaker: Mahjabeen Haque,  
Associate Professor & Chairperson
Department of Educational and Counselling Psychology, University of Dhaka.
Objective: To promote mental health awareness among young people.
Activity: Awareness speech and open discussion about mental health.
Outcome:
Develop an understanding about mental health.
Understand the impact of stigma on people of mental health problems.
Explore one’s own attitudes toward mental health.
Dispel myths about mental health illness.
reduce stigma and discrimination against those with mental illnesses
Introduce psychological services of DIU.

21
Daffodil Startup Market / DIU Start-Up market, Fall- 2018
« on: October 10, 2018, 12:08:31 AM »


"Second week of Start-Up Market for Fall-2018 Semester

=> Venue:  Ground Floor of Daffodil Tower.

=> Day and time: Every Tuesday  and Wednesday DIU start-up market is open for you from 9.00am to 6.00pm

=> Ten entrepreneurs have been participating

=> Available products: Men's & Women's cloths, Food Item, Cosmetics, Electronics Items, Gift Items and so many more.

=> Students of Daffodil International University were delighted at the moment of visiting the exciting Market and take their products."

--

22
Events & Activities / DIU Start-up market, Fall-2018
« on: October 10, 2018, 12:00:46 AM »

"Second week of Start-Up Market for Fall-2018 Semester

=> Venue:  Ground Floor of Daffodil Tower.

=> Day and time: Every Tuesday  and Wednesday DIU start-up market is open for you from 9.00am to 6.00pm

=> Ten entrepreneurs have been participating

=> Available products: Men's & Women's cloths, Food Item, Cosmetics, Electronics Items, Gift Items and so many more.

=> Students of Daffodil International University were delighted at the moment of visiting the exciting Market and take their products."

--

23
NOTICE

 

Date: 12/05/ 2018


Students with initial part of ID number 163 (admitted in Fall 2016 Semester and eligible under the scheme of “One Student: One Laptop”), are requested to collect their Laptop token from Mr. Md. Nasim Howlader, Assistant Officer, Students' Affairs (DSA) office at Daffodil Tower, 4th Floor during 15 May to 22 May 2018 from 10 .00 am to 4.00 pm.

               

Students of Permanent Campus have to collect their token from Mr. Saiful Islam Assistant Accounts Officer (accounts section), Permanent Campus within the scheduled date and time.

 

Students of UTTARA Campus have to collect their token from Mr. Mir Muhammad Ehsanul Haque Student Counselor Officer UTTARA Campus within the scheduled date and time.

*** If Students are found their ID number in the attached file, please go to jobsbd.com Office at DF Tower (Shafin’s Asha Tower) 7th Floor and confirm your registration for attending the Training session. After training please open your student portal then select the Laptop option and read and tick carefully OATH and AGREEMENT. And submit your own VIDEO RUSEME/CV LINK (Duration Limit: 50 SECOND OR 1 MINUTE 50 SECOND LONG) and finally collect your Laptop from DCL according to the next instruction via E-mail. ****

*** Remember that , you must have to submit your Video Resume/CV Link for receiving your laptop.

*** For Video resume you can use any kind of device such as : Mobile, Video Camera.  For a better Video resume you may contact with DIU media Lab at Daffodil Tower.

 
For further query please contact to Mr. Muhammad Arif Sheikh, Accounts Officer (Cell-01713493088).
Token Serial
   

Date to collect

1-100
   

15 May, 2018

101-200
   

16 May, 2018

201-300
   

17 May, 2018

301-400
   

19 May, 2018

401-500
   

20 May, 2018

501-600
   

21 May, 2018

601+
   

22 May, 2018


Note: Students must take their token within schedule date otherwise none will be permitted to receive Laptop.

Please Find the attachment file and receive your token

The final schedule of the Laptop Distribution Ceremony will be declared soon.

24
“This is a big part of adopting space technology in the country and developed nation will look at the country with a different point of view after its successful journey,” said Rahman.

The government has plans to earn huge amount of foreign currency by selling the satellite's transponder to other countries and save foreign currency that the local television channels now need to spend for their service from others’ satellite especially for the broadcasting industry.

Currently, there are 37 satellite television channels in the country and they have to spend about $14 million every year for using transponders of Apstar-7 and Asia set satellites.

Bangabandhu-1 will mostly cover South Asian countries and Indonesia, the Philippines, Myanmar, Tajikistan, Kyrgyzstan, Uzbekistan, Turkestan and a part of Kazakhstan.

The Bangladesh Communication Satellite Company Limited is also trying to sellout some of its transponders to the foreign nations, said Md Saiful Islam, managing director of the company.

“Already we have started the procedure and our main target is to sell the capacity to Indonesia and the Philippines,” said Islam.

Two other countries also are on Bangladesh’s prospective buyers list, said Islam, who is also the additional secretary of the telecom ministry.

The company also targeted to rent out half of its total 40 transponders having a total 1,440 MHz frequency.

The satellite, a Tk-2,765.66 crore project, will offer Direct-to-Home (D2H) services, making people's access to worldwide TV faster and easier.

DTH services always provide faster access to worldwide television entertainment and now they will have an easier and faster access to global TV entertainment through Bangabandhu-1, said company officials.

The satellite will make video distribution easier as well enabling broadcasters to effortlessly distribute their content to intermediaries like cable TV network operators or re-broadcasters like DTH operators, they added.

The satellite will have VSAT private networks consisting of voice, data, video and internet services to the banks, corporate offices etc.

Bangladesh will be the 57th country after the successful launched of the Bangabandhu-1 satellite into the orbital slot on 119.1 degree east longitude.

source: https://www.thedailystar.net/science/bangladesh-first-commercial-satellite-bangabandhu-1-open-doors-huge-opportunities-1575277

25
Daffodil International University in association with Friedrich Naumann Stiftung: Für die Frieheit and Bengal Practice Studio organized student’s project exhibition on “Urban Mobility: Design for Pedestrian” from May 08 at Gyantapas Abdur Razzaq Bidyapeeth.
Participants are the students of Department of Architecture from Daffodil International University, State University of Bangladesh, Bangladesh University, Bangladesh University of Engineering and Technology (BUET), University of Asia Pacific. The two-day exhibition was initiated with a Seminar and the discussion topic concentrated on the traffic and pedestrian consideration in mass transit design.

Then Students of Design Studio VII, Department of Architecture of Daffodil International University presented their class project before the audience. Architect Swarajit Bony from BUET shared his final year thesis project on walkable city at Rajshahi. Architect Rashed Chowdhury (Founding Partner, Dehsar Works) shared their urban project commissioned by DSCC, Dhaka and presented their ideas currently they are working in.

Source: DIU News and Events

Pages: 1 [2]