Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - moonmoon

Pages: 1 [2] 3 4 ... 14
16
Faculty Sections / ফুলকপির অনেক গুণ
« on: March 19, 2017, 07:43:29 PM »
বাজারে উঠছে শীতের সবজি। এর মধ্যে ফুলকপি ছোট-বড় সবারই প্রিয়। এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ, যা পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। আরও আছে অ্যান্টি-ক্যানসার বা ক্যানসার নিরোধক উপাদান।
মূত্রথলির ক্যানসারের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কমে
যুক্তরাষ্ট্রের রসওয়েল পার্ক ক্যানসার ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকেরা বলছেন, সপ্তাহে অন্তত তিনবার ফুলকপি খেতে হবে।
মলাশয় ক্যানসারের ঝুঁকি অর্ধেক কমে
সপ্তাহে প্রায় দুই পাউন্ড ফুলকপি এবং এ জাতীয় সবজি খেলে।
ফুলকপিতে আছে সালফোফেন নামের যৌগ, যা অস্টিওআর্থ্রাইটিস কমাতে সাহায্য করে।
গরুর দুধের চেয়েও প্রায় পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম।
রয়েছে ফুলকপিতে। ২০০ গুণ বেশি আয়রন।
ফুলকপি বেশি সেদ্ধ বা রান্না করলে এর সালফার যৌগ নষ্ট হয়ে যায় এবং এসব গুণাগুণ অনেকটাই বিনষ্ট হয়। সম্পূর্ণ গুণাগুণ পেতে ফুলকপিকে সামান্য ভাপ দিয়ে বা স্টিম করে খেতে হবে।

সূত্র: নিউট্রিশন অ্যান্ড ক্যানসার।


17
ত্বকের যত্নে আলুর ফেসপ্যাক এই শিরোনাম দেখে নিশ্চয়ই অনেকের অবাক লাগছে। হয়ত হাসিও পাচ্ছে। তবে রূপচর্চায় আলুর ব্যবহার অনেক পুরোনো। আমাদের দাদী নানীদের সময় থেকেই আলু রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। আর আজও অনেক বিউটিশিয়ানই রূপচর্চার ঘরোয়া উপাদান হিসেবে আলু পছন্দ করেন।

 

আলুতে আছে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, পটশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস এবং জিঙ্ক। আলুতে থাকা উপাদান প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং আমাদের ত্বকের উপরিভাগের রঙ হালকা করে, কালো দাগ দূর করে এবং ত্বকে একটা সুন্দর উজ্জ্বলতা এনে দেয়। কিছু উপকারী আলুর ফেসপ্যাক এখানে উল্লেখ করছি। আপনারা নিয়মিত ব্যবহারের জন্য আপনাদের পছন্দমত যেকোনো একটি বা দুটি আলুর ফেসপ্যাক প্যাক বেছে নিতে পারেন।

 

আলু ও লেবুর রসঃ
১ চা চামচ গ্রেট করা আলুর সাথে ১/২ চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

টমেটো ,টকদই ও আলুর ফেসপ্যাক :

১ চা চামচ গ্রেট করা আলু, ১ চা চামচ টমেটো পেস্ট ও ১ চা চামচ টকদই ভালো করে মিশিয়ে গলা ও মুখে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

টমেটো, দুধের সর ও আলুর ফেসপ্যাক :

১ চা চামচ গ্রেট করা আলু, ১ চা চামচ টমেটো পেস্ট ও ১/২ চা চামচ দুধের সর একসাথে মিশিয়ে গলা ও মুখে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

স্ট্রবেরি , মধু ও আলুর ফেসপ্যাক :

আরো পড়ুন http://aponardoctor.com/archives/1961#ixzz4bmJAtOpV

18
স্বাভাবিক অবস্থায় একটি শিশু ২৮০ দিন বা নয় মাস ১০ দিন মাতৃগর্ভে বেড়ে ওঠার পর পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। এই সময়ে তার বেড়ে ওঠা ও সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ নির্ভর করে মায়ের কাছ থেকে পাওয়া পুষ্টির ওপর। গর্ভাবস্থায় অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ এবং অপুষ্টির কারণে একদিকে যেমন কম ওজনের ও অপুষ্ট শিশু জন্মগ্রহণ করে, তেমনি মায়েরও রক্তশূন্যতা, আমিষের অভাব, দুর্বলতা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এ সময় তাই হবু মায়ের খাদ্যাভ্যাসের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। তাই প্রতিদিনের সুষম খাদ্য পরিকল্পনা করার সময় কিছু বিশেষ উপাদানের দিকে লক্ষ রাখা উচিত মায়েদের।

আমিষ: স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি আমিষ দরকার হয় এ সময়। ভ্রূণের সঠিক বৃদ্ধি, স্তনগ্রন্থীর বৃদ্ধি ইত্যাদি নিশ্চিত করতে আমিষ প্রয়োজন। দৈনিক ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম আমিষ দরকার হবে এ সময়। এই আমিষের মূল উৎস হবে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, ডাল ও সিমের বিচি।

লৌহ: স্বাভাবিক অবস্থায় একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৩০ গ্রাম লৌহ বা আয়রন দরকার হয়, কিন্তু গর্ভকালীন সময়ে দরকার হয় দৈনিক ৩৮ গ্রাম। লৌহ অনেক পরিমাণে পাওয়া যাবে কলিজা, শুকনো ফল, সবুজ সবজি, কালো কচুশাক, পালংশাক, লালশাক, টেংরা মাছ, বিট, গুড়, খেজুর, সফেদা ও টক ফলমূল ইত্যাদিতে।

ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিডের অভাবে মায়েদের রক্তস্বল্পতা হতে পারে। এ ছাড়া ফলিক অ্যাসিড সন্তানের জন্মগত বিকলাঙ্গতা প্রতিরোধ করে। গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চার গুণ বেশি ফলিক অ্যাসিড খাওয়া উচিত। পালংশাক, লেটুস, কলিজা, শুকনো সিমের বিচি, ডিম, ডাল, দুধ ইত্যাদি ফলিক অ্যাসিডের উৎস।

ক্যালসিয়াম: নবজাতকের হাড় ও দাঁত গঠনের জন্য শেষ তিন মাসে প্রচুর ক্যালসিয়াম দরকার হয়। একজন গর্ভবতী নারীর দৈনিক অন্তত এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম খেতে হবে। দুধ ও দই ক্যালসিয়ামের একটি আদর্শ উৎস। এ ছাড়া ডাল, সরিষাশাক, বাঁধাকপি, শালগম, বিট, বাদাম, মাছ এবং ফলের মধ্যে কমলা ও আঙুরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক।

আখতারুন নাহার
প্রধান পুষ্টিবিদ, বারডেম হাসপতাল
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, নভেম্বর ০৪, ২০১৩

19
ডাবের পানি শক্তি বাড়ায়?

ডাবের পানি হচ্ছে প্রাকৃতিক এনার্জি ড্রিংক—এটাই সাধারণের বিশ্বাস। ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করতে, পানিশূন্যতা প্রতিরোধে এবং শক্তির উৎস হিসেবে কচি ডাবের পানি ভীষণ জনপ্রিয়। বলা হয়, একটি ডাবের পানিতে চারটি কলার সমান পটাশিয়াম আছে, সেই সঙ্গে আছে সহজ শর্করা বা চিনি, যা সহজে শোষিত হয়ে শক্তি দিতে পারে।
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ডাবের পানিকে খাওয়ার স্যালাইনের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। ডায়রিয়া বা বমির পর পানিশূন্যতা দূর করতে ডাবের পানির ব্যবহার প্রচলিত। কিন্তু সম্প্রতি এ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। খেলাধুলা বা কঠোর পরিশ্রমে ঘাম হয়, আর এই ঘামের সঙ্গে দেহ হারায় পানি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম। ডায়রিয়া বা বমির পর দেহ থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। কিন্তু ডাবের পানি খেলে সেই অভাব পূরণ হবে কি না তা নিয়ে বিতর্ক আছে। দি পেডিট্রিয়া সাময়িকী বলছে, ডাবের পানিতে যথেষ্ট পটাশিয়াম থাকলেও সোডিয়ামের পরিমাণ অনেক কম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত খাওয়ার স্যালাইনের তুলনায় অন্তত ৩০ গুণ কম। আর এই দুই তরলের ঘনত্বেও ব্যাপক পার্থক্য আছে। তাই একে অপরের পরিপূরক হতে পারে না।
একটি সাধারণ কচি ডাবে আকারভেদে ২০০ থেকে ১০০০ মিলিলিটার পানি থাকতে পারে। এর ৯৫ শতাংশই পানি। আর সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও অন্যান্য লবণের পরিমাপ স্থানভেদে একেক রকম। তবে সাধারণভাবে এক লিটার ডাবের পানিতে পটাশিয়াম আছে ৩৫ থেকে ৮২ মিলিমোল, সোডিয়াম ০.৭ থেকে ০.৯ মিলিমোল ও শর্করা ১.২ থেকে ২.৮ মিলিমোল। আর এক লিটার স্যালাইনে পটাশিয়ামের পরিমাণ ২০ মিলিমোল, সোডিয়াম ৭৫ মিলিমোল ও শর্করা ৭৫ মিলিমোল।

20
Faculty Sections / রসুনের উপকারিতা
« on: March 19, 2017, 07:17:35 PM »
রসুনের উপকারিতা ১ঃপ্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক

গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে রসুন খাওয়া হলে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক এর মত কাজ করে। সকালে নাস্তার পূর্বে রসুন খেলে এটি আরও উপকারিভাবে কাজ করে। বিশেষ করে খালি পেটে রসুন খাওয়ার ফলে ব্যাকটেরিয়াগুলো উন্মুক্ত হয় এবং তখন রসুনের ক্ষমতার কাছে ব্যাকটেরিয়াগুলো হেরে যায়। ফলে শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াসমূহ আর রক্ষা পায় না।

রসুনের উপকারিতা ২ঃউচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

অসংখ্য মানুষ যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন তারা দেখেছেন, রসুন খাওয়ার ফলে তাদের উচ্চ রক্তচাপের কিছু উপসর্গ ভাল দেখা যায়। এর কারন রসুন খাওয়ার ফলে তারা শরীরে ভাল পরিবর্তন দেখতে পায়।

রসুনের উপকারিতা ৩ঃঅন্ত্রের জন্য ভাল

খালি পেটে রসুন খাওয়ার ফলে যকৃত এবং মূত্রাশয় সঠিকভাবে নিজ নিজ কার্য সম্পাদন করে। এছাড়াও, এর ফলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় যেমন- ডায়রিয়া। এই রসুন হজম ও ক্ষুধার উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।তাই এই রসুন ক্ষুদামদা ভাব দূর করতে অনেক সহায়ক।রসুন স্ট্রেস দূর করতেও সক্ষম। স্ট্রেস বা চাপের কারনে আমাদের গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই, খালি পেটে রসুন খেলে এটি আমাদের স্নায়বিক চাপ কমিয়ে এ সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।তাছাড়া পরিপাকতন্তেরও নানা সমস্যা দূর করে এই রসুন।

রসুনের উপকারিতা ৪ঃশরীরকে ডি-টক্সিফাই করে

অন্যান্য ঔষধের তুলনায় শরীরকে ডি-টক্সিফাই করতে রসুন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুন প্যারাসাইট, কৃমি পরিত্রাণ, জিদ, সাঙ্ঘাতিক জ্বর, ডায়াবেটিস, বিষণ্ণতা এবং ক্যান্সার এর মত বড় বড় রোগ প্রতিরোধ করতে অনেক উপকারি।

রসুনের উপকারিতা ৫ঃশ্বসন

রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। রসুনের মধ্যে সকল রোগ আরোগ্যের করার উপায় সৃষ্টিকারি উৎস বিদ্যমান রয়েছে।

রসুনের উপকারিতা ৬ঃযক্ষ্মা প্রতিরোধক

রসুনে এতো উপাদান যে যদি আপনার যক্ষ্মা বা টিবি জাতীয় কোন সমস্যা ধরা পড়ে, তাহলে সারাদিনে একটি সম্পূর্ণ রসুন কয়েক অংশে বিভক্ত করে বার বার খেতে থাকলে। যক্ষ্মা রোগ নির্মূলে করা সম্ভাব।

রসুনের উপকারিতা ৭ঃরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি

রোগ-প্রতিরোধে আপনি যদি প্রতিদিন সকালে নাস্তা শেষে এক কোয়া রসুন গিলে ফেলেন। চিবিয়ে খাবেন না, শুধু গিলে ফেলবেন। এর ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং ঋতু পরিবর্তনের সময় স্বাস্থ্যগত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

রসুনের উপকারিতা ৮ঃহজমের সমস্যা মুক্তি

২/৩ টি রসুনের কোয়া কুচি করে সামান্য ঘিয়ে ভেজে নিন। এটি সবজির সাথে কিংবা এমনি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে করে হজমের নানা সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন।এবং কোস্টকাঠিন্যের সমস্যা সমাধান হবে।

রসুনের উপকারিতা ৯ঃজমে যাওয়া কফ থেকে মুক্তি

রসুন কফের জন্য অনেক উপকারি ঔধষ। খুব সামান্য তেলে ১/২ কোয়া রসুন ভেজে তা ১ টেবিল চামচ মধুর সাথে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে খাইলে। এটা যদি নিয়মিত খান তাহলে বুকে জমে যাওয়া কফ থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

রসুনের উপকারিতা ১০ঃযৌনতা বৃদ্ধিতে রসুনের ভূমিকা

প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েককোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলেগিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ খাওয়া উচিৎ। এতে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রসদুই বা এক চামচ নিয়ে তার সাথে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতেস্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।

রসুনের উপকারিতা ১১ঃহৃদপিন্ডের সুস্থতায়

হৃদপিন্ডের সুস্থতায় রসুন অনেক উপকার করে থাকে। রসুন কোলেস্টরল কমাতে খুবই সহায়ক।এই কারনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কম থাকে।সুতরাং হার্ট এর জন্য রসুন অনেক উপকারি। যে প্রতিদিন রসুনের কয়েকটি কোয়া কাঁচা বা আধা সিদ্ধ করে সেবনে কেলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে। আর রক্তচাপ ও রক্তে চিনির মাত্রা ঠিক রাখতেও রসুন কাজ করে। রসুনের মধ্যে থাকা সালফার-ভিত্তিক যৌগ অ্যালিসিন মূলত স্বাস্থ্যে এই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এ ক্ষেত্রে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, রসুন কাঁচা সেবন সবচেয়ে ভালো। সিদ্ধ করা হলে অ্যালিসিনের ভাবে খেতে হবে ঔষধি গুণ কমতে থাকে।

রসুনের উপকারিতা ১২ঃপ্লাক জমাতে বাধা প্রদান করে

রসুন শিরা-উপশিরায় প্লাক জমাতে বাধা প্রদান করে। তাছাড়া রসুন শিরা-উপশিরার মারাত্নক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে রক্ষা করে। শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাধাতেও সাহায্য করে।

রসুনের উপকারিতা ১৩ঃগিট বাতের সমাধানে

রসুন গিট বাতের রোগে অনেক উপকার করে থাকে। নিয়মিত ২ কোয়া করে খেলে গিটের বাত সেরে যেতে পারে।

রসুনের উপকারিতা ১৪ঃশরীরের ফুড়া সারাতে

রসুনের রস শরীরের যে কোন পুজ ও ব্যথাযুক্ত ফোড়া সারাতে সাহায্য করে থাকে। যেখানে এই পুজ বা ফোড়া হবে, সেখানে রসুনের রস লাগিয়ে ১৫মিনিট পরে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেললে অতিতাড়াতাড়ি সেইটার নিরাময় হয়।দাদ,খোস পাচড়া ধরনের চর্মরোগ থেকে রসুন উপকার দেই।চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্তনা থেকে মুক্তি দেয় এই রসুন।

রসুনের উপকারিতা ১৫ঃক্যান্সের প্রতিরোধে রসুন

কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে এই রসুন।গলব্লাডার ক্যান্সার হওয়া থেকেও মুক্ত রাখে। মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়। এমনকি রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। রসুন প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এই রসুন ইস্ট ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত রসুন সেবনে শরীরে সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।

আরো পড়ুন http://aponardoctor.com/archives/9507#ixzz4bmEvuSPZ

21
Faculty Sections / Health Tips
« on: March 19, 2017, 07:15:32 PM »
হেল্থ টিপস  ১ঃ যারা নিয়মিত সকালের নাশতায় ডিম খাওয়ার অভ্যাস করেছেন তাদের স্মৃতিশক্তি অন্যদের চেয়ে অনেক তুখোড়।
হেল্থ টিপস ২ঃ কলা খেয়ে সোজা হয়ে কিছু সময় বসে থাকলে মাথাব্যথা কমে।

হেল্থ টিপস ৩ঃ আপেলের চেয়ে আমড়ার পুষ্টিগুণ বেশি।
হেল্থ টিপস ৪ঃ  প্রতিদিন একটি পাকা টমেটো খেলে শরীরেররক্তকনিকা বাড়ে, ফলে ত্বক পরিস্কার হয়।
হেল্থ টিপস ৫ঃ ঠাণ্ডা লেগে মাথাব্যথা হলে চামচ পেঁয়াজের রসের সঙ্গে দ্বিগুণ পানি মিশিয়ে একবার খেলে ব্যথা কমে যাবে।

হেল্থ টিপস ৬ঃ ডালিম গাছের বাকল, পাতা, অপরিপক্ক ফল এবং ফলের খোসার রস পাতলা পায়খানা, আমাশয় ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।

হেল্থ টিপস ৭ঃ সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত।মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খা‌ওয়া ভাল।এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না।

হেল্থ টিপস ৮ঃ  পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত।সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

আরো পড়ুন http://aponardoctor.com/archives/3949#ixzz4bmEDaUHk

Pages: 1 [2] 3 4 ... 14