Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - chhanda

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 20
31
 যাদের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি তাদের সাধারণভাবেই একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে নিজেদের ওজন কমিয়ে নিয়ে আসার। সে কারণে প্রয়োজন অনুযায়ী যা করার তা করতে অনেকেই প্রস্তুত হয়ে যান। কিন্তু সমস্যা হয় তখনই যখন অনেকদিন ধরে একই নিয়ম মেনে চলতে হয়। একই ডায়েট একইভাবে ব্যায়াম করতে করতে বিরক্ত হয়ে শেষে হাল ছেড়ে দেন অনেকেই। আলসেমি এসে যায়। এইধরনের আলসেমি দূর করার তো কোনো উপায় জানা নেই। তবে অলস ব্যক্তিদের জন্য সব চাইতে সহজ পদ্ধতিতে ঝটপট ওজন কমানোর গোপন উপায়গুলো বলে দিচ্ছি। তেমন কিছুই করতে হবে না। শুধু একটু কষ্ট করে বানিয়ে নিতে হবে ২ টি পানীয়। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক উপায়গুলো।

পানীয়-১

উপকরণঃ
– ১ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো
– ১ চা চামচ লেবুর রস
– ২ চা চামচ মধু
– ১ কাপ/ ২৩৭ মিলি লিটার পানি

পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধিঃ
– প্রথমে পানি ফুটিয়ে নিন।
– এরপর একটি গ্লাসে দারুচিনি গুঁড়ো রেখে ফুটন্ত পানি তাতে ঢেলে দিন। এরপর গ্লাসে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে দিন।
– পানি পানের যোগ্য গরম হলে অর্থাৎ কিছুটা ঠাণ্ডা হয়ে এলে এতে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। ফুটন্ত গরম পানিতে মধু মেশাবেন না। এতে মধুর গুণ নষ্ট হয়।
– এরপর এই পানীয়ের অর্ধেকটা পরিমাণ রাতে ঘুমানোর আগে পান করে বাকি অর্ধেকটা ফ্রিজে রেখে দিন।
– সকালে উঠে খালি পেতে বাকি অর্ধেকটা পান করে নিন। সকালে নতুন করে পানীয়টি গরম করার প্রয়োজন নেই।
– এভাবে নিয়মিত এই পানীয়টি পান করতে থাকুন। ব্যস, দেখবেন ওজন কমা শুরু করবে।
পানীয়-২

উপকরণঃ
– ১ টি মাঝারি আকারের আপেল
– ৪৮৮ গ্রাম গাজর
– ১ ইঞ্চি পরিমাণে আদা
– ১ টি গোটা লেবুর রস

পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধিঃ
– আপেল, গাজর ও আদা কুচি করে ব্লেন্ড করে নিন।
– এরপর এতে মেশান লেবুর রস।
– দিনে ১ গ্লাস করে পান করুন এই পানীয়টি।
– কিছুদিনের মধ্যেই ফলাফল পেয়ে যাবেন।

কেন কমবে ওজনঃ

অনেকেই ভাবতে পারেন পানীয় দুটি পান করলে ওজন কিভাবে কমবে? এরও ব্যাখ্যা রয়েছে। মধু একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা মেদ ক্ষয় করতে বিশেষভাবে সহায়ক। এছাড়াও মধু এবং দারুচিনি মিশিয়ে যখন এই পানীয় পান করবেন তখন এই পানীয়টি আপনার পরিপাক ক্রিয়া দ্রুততর করবে। এতে করে আপনার ওজন কমতে থাকবে। একই ব্যাপার ঘটে আপেল ও গাজরের জুসের ক্ষেত্রে। লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড মেদ কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। আপেল ও গাজর হজমক্রিয়া উন্নত করে। এতে করে ওজন কমে।

33


স্কুল কলেজের গণ্ডি পার হয়ে ইউনিভার্সিটি ভর্তি, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে উন্নিত হওয়া। ২০ বছর বয়সের থেকেই ছেলে মেয়েরা নিজেদের গড়ে তোলার ব্যাপারটি বুঝতে শিখে থাকে। ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে গড়ে নেওয়ার এটিই মোক্ষম সময়। এই সময়ে কিছু বিষয় হয়তো হাতে কলমে শিখিয়ে দেয়া হবে তাদেরকে। কিন্তু জীবনের বেশ কিছু শিক্ষা শিখে নিতে হবে নিজে থেকেই। সফলতা, উন্নতি এবং সঠিকভাবে জীবন যাপনের জন্য নিজেকে গড়ে নেওয়ার দীক্ষা কেউ শিখিয়ে দিতে পারে না। বুঝে নিতে হয় নিজ থেকেই।

১) জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সময় আবার পুনরায় ফিরে পাওয়া সম্ভব নয় একেবারেই। সুতরাং সময়গুলোকে গুরুত্ব দিলে পরবর্তীতে তা নিয়ে আর আফসোস থাকবে না।

২) সৌজন্যতাবোধ তখনই বেঁচে থাকবে যদি আপনি তা অন্য কারো প্রতি প্রদর্শন করেন।

৩) প্রেম-ভালোবাসা শুধুমাত্র সময় কাটানোর কোনো বিষয় নয়। এটি জীবনের বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।

৪) আপনি নিজের জীবন এবং পৃথিবীটাকে যেভাবে দেখেন অন্য কারো পক্ষে তা দেখা বা ভাবা সম্ভব নয়। সুতরাং অন্য কারো কাছ থেকে নিজের মতো করে ভাবার আশা করবেন না।

৫) কোনো ব্যাপারে আশার হাল শক্ত করে ধরে রাখলে সে ব্যাপারটিতে সফলতা আসবেই।

৬) অনেক সময় একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণেও সঠিক পথে পরিচালিত হওয়া সম্ভব হয়।

৭) মানুষের চাহিদা থাকবেই এবং সময়ের সাথে সাথে তা বেড়েই চলবে। সব চাহিদা পূরণ হওয়া সম্ভব নয় একেবারেই।

৮) স্বাস্থ্যটাকেই সব চাইতে গুরুত্ব দেয়া উচিত। নতুবা যৌবনেই বার্ধক্য ভর করতে পারে।

৯) জীবন যাপন এবং ধারণের জন্য পানি ব্যতীত অন্যান্য সকল পানীয় না পান করলেও চলবে। বিশেষ করে মদ ও এনার্জি ড্রিংকসগুলো বাদ দিলে জীবনটা ভালোই যাবে।

১০) জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর হবে যদি বর্তমানের সকল দিকে নজর দেয়া সম্ভব হয়। এতে করে ভবিষ্যতটাও আপনাআপনিই সঠিক হয়ে আসবে।

১১) যদি জীবনে সফলতা আনতে চান তবে অবশ্যই গণ্ডির বাইরে চিন্তা করা উচিত এবং সে হিসেবে নিজেকে তৈরি করে নেয়া উচিত।

১২) মানুষ পিছু কথা বলবেই এবং হিংসা বা নিন্দা করে চলবেই। তাই বোলে দমে থাকা বা নিজেকে গুটিয়ে নেয়ার কোনো অর্থ হয় না। এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে জীবনে।

সূত্র: প্রিয় লাইফ

34
ফর্সা, কোমল ও দাগহীন ত্বক সকলেরই কাম্য। মুখের ত্বকে ব্রণ, মেছতা কিংবা অন্য কোনো কিছুর দাগ থাকলে স্বাভাবিকভাবেই আত্মবিশ্বাস কমে আসে। সেকারণে দাগহীন কোমল ত্বক পেতে অনেকে ত্বক বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও অনেকে অনেক ধরণের কাজ করে থাকেন। কিন্তু দাগহীন ফর্সা কোমল ত্বক পেতে এতো কিছু করার সত্যিই কোনো প্রয়োজন নেই। প্রকৃতিতেই রয়েছে অনেক কিছুর সমাধান। প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজেই পেতে পারেন মনের মতো দাগহীন ফর্সা কোমল ত্বক। আর এতে সময়ও ব্যয় হবে খুব কম।

যা যা লাগবেঃ

– ২ টেবিল চামচ বেসন
– ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো
– পরিমাণমতো দুধ
– তৈলাক্ত ত্বক হলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস
– সামান্য মধু

পদ্ধতিঃ

– প্রথমে ত্বক বেশ ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। ফেশওয়াস ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক পরিষ্কার থাকতে হবে।
– এরপর একটি বাটিতে সবকটি উপকরণ (মধু বাদে) ভালো করে মিশিয়ে ঘন পেস্টের মতো তৈরি করে নিতে হবে। এবং পুরো মুখে, ঘাড়ে ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন।
– ২০ মিনিট মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। এরপর শুকিয়ে গেলে আলতো ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন।
– পানি দিয়ে ভালো করে মুখ ধুয়ে নিন। ত্বক যেনো ভালো করে পরিষ্কার হয়ে যায়। এতে করে হলুদের হলদেটে ভাবও দূর হয়ে যাবে।
– এরপর আঙুলের ডগায় সামান্য মধু লাগিয়ে পুরো মুখে গোল গোল করে ঘুরিয়ে ম্যাসেজ করতে থাকুন। প্রায় ১০ মিনিট ম্যাসেজের পর হালকা গরম পানি দিয়ে ত্বক ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
– ত্বক ভালো করে ধোয়ার পর পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ শুকিয়ে নিন। এরপর প্রায় ৪/৫ ঘণ্টা ত্বকে কোনো ধরণের প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না।
– সপ্তাহে মাত্র ২/১ দিন এভাবে মাত্র ৩০ মিনিট ব্যয়ে ত্বক হয়ে উঠবে দাগহীন, ফর্সা ও কোমল। ভালো ফল পেতে রাতে করুন এই ত্বকের যত্ন।

সূত্র: প্রিয় লাইফ

35
স্যুপ কি আপনার ওজন কমায়? নিঃসন্দেহে একটি ভালো প্রশ্ন! তবে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনি যদি ঠিকঠাক একটু সচেতনভাবে স্যুপ রান্না করতে পারেন তবে তা আপনার পেটের, কোমরের ও দেহের সার্বিক ওজন কমাতেই ভূমিকা রাখে। সেই সাথে আরো ভালো ব্যাপার হলো, শরীরের মেদের সাথে যে রোগগুলো সরাসরি যুক্ত যেমন, হার্টের সমস্যা, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সেগুলো থেকেও স্যুপ আপনাকে দূরে রাখে আপনার অজান্তেই।

জেনে নিন স্যুপ যেভাবে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ

১। খিদের অনুভুতি কমায়ঃ

এক বাটি স্যুপ খেয়ে দেখুন পরবর্তী বহুক্ষণ ধরে আপনার ক্ষিদে পাবে না।কেননা খানিকটা স্যুপ আপনাকে পেট ভরা বোধ করতে সাহায্য করে। ফলে আপনই ক্যালোরিযুক্ত বা অতিরিক্ত খাবারের জন্যে ক্ষিদেবোধ করেন না। ফলে আপনার ওজন কমাতে এর চেয়ে ভালো কি হতে পারে?

২। ক্যালোরি থাকে একেবারেই কমঃ

ভেজিটেবল স্যুপে থাকে একেবারেই লো ক্যালোরি। ফলে আপনার দেহে ফ্যাট জনতে পারে না। লো ক্যালোরি অথচ দারুণ পুষ্টিকর খাবার স্যুপ দেহে পুষ্টি যোগায় প্রয়োজনমত আপনাকে একটুও মোটা না বানিয়ে।

৩। ভিটামিন দেহের হজমক্ষমতা বাড়ায়ঃ

স্যুপে থাকা প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আপনার দেহে দরকারী খাদ্যগুণ সরবরাহ করে ও হজমক্ষমতা বাড়ায়। ফলে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগ থাকে না।

৪। চর্বি পোড়াতে স্যুপের মশলাঃ

স্যুপে ব্যবহৃত মশলাগুলো কিন্তু দেহের চর্বি পোড়াতে দারুণ কার্যকরী। যেমন, গোলমরিচে থাকা প্রচুর ক্যাপসাইসিন কেবল স্যুপের স্বাদ আর সুগন্ধই বাড়ায় না বরং দেহে জমে থাকা মেদকে পোড়াতে সাহায্য করে।

৫। স্যুপ মেটায় দেহের পানির চাহিদাঃ

স্যুপে থাকা প্রচুর পানি দেহের পানির চাহিদা মেটায় আর সেই সাথে উষ্ণ পানি মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৬। সবজি খাওয়ার দারুন উপায়ঃ

সাধারণত সবজি কেবল সালাদের সাথে খাওয়াটা বেশ একঘেয়েমী আর কতটাই বা খাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে স্যুপের সাথে মেশালে এই সবজিই কিন্তু হয়ে ওঠে দারুণ উপাদেয়। আর ওজন কমাতে সবজির যে কোন জুড়ি নেই, তা তো আপনি জানেনই!

তো আর দেরী কেন? হয়ে যাক নিজের ও প্রিয়জনের জন্যে দু বাটি স্যুপ। বিকেলের নাস্তায় এর চেয়ে স্বাস্থ্যকর আর কি-ই বা হতে পারে?

সূত্র: প্রিয় লাইফ

36
বয়সের সঙ্গে ত্বকেরও পরিবর্তন আসে। প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্নের।
ত্রিশের পর ত্বকের কোষ গঠন প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। তাছাড়া ত্বকে বলিরেখা, রোদে পোড়া দাগ ইত্যাদিও বেশি দেখা দেয় এই সময় থেকে। তাই ত্বকের তারুণ্য দীর্ঘস্থায়ী করতে চাইলে যত্নশীল হতেই হবে।

জেনে নিন ত্রিশের পরও গ্লামারাস লুক ধরে রাখতে ত্বকের যত্নে নিয়মিত চর্চার কয়েকটি উপায়।

ত্বক পরিষ্কার করা ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার
‘ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিং’, ত্বক পরিচর্যার সহজ এবং অপরিহার্য তিনটি ধাপ। প্রতিদিনের কাজের তালিকায় এই তিন কাজ ত্বক পরিষ্কার এবং সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।

ত্রিশের পর এই নিয়ম আরও বেশি কড়াকড়িভাবে পালন করা উচিত। এই সময় হাইড্রক্সিল এসিডযুক্ত ফেইসওয়াশ ব্যবহার করাও দরকার। কারণ এটি ত্বকের কোষ গঠনে সাহায্য করে। এরপর ভালো মানের টোনার দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিতে হবে। শেষে ভিটামিন সি যুক্ত সিরাম বা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ত্বক শুষ্ক হয়ে থাকলে ত্বকে বলি রেখা বেশি পড়ে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার
রোদে বের হওয়ার আগে যে কোন বয়সের নারী পুরুষ উভয়েরই সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন রূপবিশেষজ্ঞরা। তবে ত্রিশের পর এই ধাপকে আরও গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত। কারণ সূর্যের রশ্মি ত্বকে গুরুতর ক্ষতি করে থাকে। আর ত্রিশের পর এ ক্ষেত্রে আরও বেশি নজর রাখা উচিত। ময়েশ্চারাইজার যুক্ত এবং বেশি এসপিএফ-যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।

রাতে বাড়তি যত্ন
রাতে আমাদের পুরো শরীর বিশ্রাম নেয়। আর এ সময় ত্বকের কোষগুলো সারাদিনের ঘাটতি পুষিয়ে নিতে বেশি কার্যকর হয়। তাই রাতে ময়েশ্চারাইজিং ছাড়াও ত্বকের বাড়তি কিছুটা যত্ন নেওয়া উচিত। বিশেষ করে ত্বকের যে সব অংশে সমস্যা রয়েছে সেখানে কিছুটা বেশি যত্ন নেওয়া যেতে পারে ঘুমাতে যাওয়ার আগে।

চোখের চারপাশে কালচে দাগ, ত্বকের বলিরেখা ইত্যাদির যত্ন নেওয়া উচিত রাতে। রাতে ক্যাফেইনযুক্ত আই-ক্রিম ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যাবে। আর ত্বককে বলি রেখা থেকে বাঁচাতে পারে এমন উপাদান ব্যবহার করতে হবে পুরো ত্বকের জন্য।

মাসে একবার ফেইশল
ফেইশল ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে সতেজ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্রিশের পর নিয়ম করে প্রতি মাসে অন্তত একবার ফেইশল করাতে হবে।

দাঁতের যত্ন
ধূমপান এবং অ্যালকোহলের কারণে দাঁত হলদেটে হয়ে যায়, তবে বয়সের সঙ্গেও দাঁতে হলদেটে ছাপ পড়ে। তাই ত্রিশের পর ডেন্টিস্টের কাছে গিয়ে দাঁত ব্লিচ করিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে দাঁতের হলদেটেভাব কেটে যাবে।

শরীরের যত্ন নিন
ত্বকের যত্নে পাশাপাশি এই সময় শরীরের যত্নও নিতে হবে। পুরো শরীরে ত্বকের যত্ন নিতে হবে, শুধু মুখের ত্বকের যত্ন নিলে চলবে না। গোসল করার পর পুরো শরীরে ময়েশ্চারাইজার বা লোশন লাগিয়ে নিতে হবে। পায়ের গোড়ালি, হাঁটু, কনুইয়ের প্রতি বেশি যত্নশীল হতে হবে।

ত্বকের যত্ন বাড়তি পুষ্টি
শুধু বাইরের যত্ন ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য যথেষ্ট নয়। প্রয়োজন ভিতর থেকে পুষ্টি। তাই ত্রিশের পর খাবারের তালিকায় পুষ্টিকর খাবার বেশি যুক্ত করতে হবে। খাবারের তালিকায় মাছ, বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ রাখতে হবে। তাছাড়া ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার এই বয়সে বেশি জরুরি। এর সঙ্গে প্রচুর শাক সবজি ও ফলমূল খেতে হবে।

সূত্র: বিডিনিউজ২৪.কম

37
Science and Information / Re: Funny and Interesting Facts
« on: December 21, 2014, 11:59:12 AM »
The information is really wondering  .....   

38
মানসিক চাপ অনেক যন্ত্রণাদায়ক জিনিস। মানসিক চাপে থাকলে কোনো কাজই ঠিকমতো করা সম্ভব হয় না। বরং সব কাজ এবং সব কিছুকেই অনেক বেশি ঝামেলার মনে হয়। সব কিছু অসহ্য লাগতে থাকে। অনেকে এই সময় খিটমিটে মেজাজে আপন মানুষগুলোর সাথে তুমুল ঝগড়া বাঁধিয়ে ফেলেন। এতো কিছু না করে কিছু ছোট্ট কাজ করে নিন। মাত্র ৫ মিনিটেই কিন্তু কমে যাবে যন্ত্রণাদায়ক মানসিক চাপ।

১) একটি কলা বা আলু খেয়ে ফেলুন
মানসিক চাপ কমাতে সব চাইতে বেশি সহায়তা করে পটাশিয়াম। কলা এবং আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা খুব দ্রুত মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।

২) একটি প্রাণী পুষুন
বিড়াল, কুকুর এবং মাছ জাতীয় প্রাণী পুষুন। এটি মানসিক চাপ তাৎক্ষণিকভাবে কমিয়ে দিতে বেশ সহায়তা করে। এদের কর্মকাণ্ড দেখতে দেখতে আপনি ভুলেই যাবেন কোন কারণে আপনি চাপে ছিলেন।

৩) জোরে জোরে কবিতা আবৃতি বা পছন্দের গান করুন
নিজের মানসিকচাপ কমাতে অনেক বেশি কার্যকর নিজের পছন্দের জিনিসগুলোই। যখন খুব বেশি অসহ্য মনে হতে থাকবে সবকিছু তখন জোরে জোরে নিজেকে শুনিয়ে পছন্দের গান বা কবিতা আবৃতি করুন।

৪) যে কারণে মানসিক চাপ হচ্ছে সে কারণটিকে কিছুক্ষণ বকে নিন
নিজের মনে মনেই মানসিক চাপের কারণটিকে বকে দিন আচ্ছা মতো। ভাবছেন খুব বেশি ছেলেমানুষি? হতে পারে, কিন্তু এটি অনেক বেশি কার্যকর। কারণ এতে করে আপনার মনের নেতিবাচক প্রভাব কেটে যাবে।

৫) যোগ ব্যায়াম করা চেষ্টা করুন
যোগ ব্যায়ামের ক্ষমতা সম্পর্কে অনেকেই ধারণা রাখেন না। মাত্র ৫ মিনিটের যোগ ব্যায়াম মানসিক প্রশান্তি আনার জন্য যথেষ্ট। নিরিবিলি জায়গা খুঁজে ৫ মিনিটের জন্য বসে যান যোগ ব্যায়ামে। মানসিক চাপ দূরে পালাবে।

৬) শরীরে সমস্ত জোর খাটিয়ে চিৎকার দিন
বলুন তো রোলার কোস্টার কিংবা ভয়ের কোনো রাইডে উঠলে মানুষ চিৎকার করে কেন? চিৎকার এমন একটি ইমোশন যা আমাদের ভেতরের নার্ভাসনেস দূর করতে সহায়তা করে। সেই সাথে মনের ওপর এর প্রভাবও। তাই মানসিক চাপ খুব বেশি অসহ্য হয়ে গেলে চিৎকার করুন।

৭) গাছের দিকে একটানা তাকিয়ে থাকুন খানিকক্ষণ
সবুজ রঙ এবং প্রকৃতি দুটোই আমাদের মস্তিষ্কের নিউরনের জন্য ভালো। এটি আমাদের মস্তিষ্ককে রিল্যাক্স হতে সহায়তা করে। তাই মানসিক চাপ দূর করতে গাছের দিকে তাকিয়ে থাকুন কিছুক্ষণ।

৮) ছবি আঁকার চেষ্টা করুন
আপনাকে বড় কোনো আঁকিয়ে হতে বলা হচ্ছে না। নিজের মনের অনুভূতি নিজের মতো করে প্রকাশ করে ফেললে অনেকটা চাপ কমে যায়। আর সেকারণেই আঁকতে পারেন ছবি।

৯) বেলুন ফোলান
বেলুন ফোলানোর জন্য আপনার একবার জোরে শ্বাস নিতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ছাড়তে হবে। এর ফলে শ্বাসপ্রশ্বাসের অনেক ভালো ব্যায়াম হয়। এতে করে মাংসপেশি ও মস্তিষ্ক রিল্যাক্স হয়।

সূত্র: প্রিয় লাইফ

39

আপনার ব্যক্তিত্বের যেসব ত্রুটি ধ্বংস করে দিচ্ছে আপনার জীবন ও ভবিষ্যৎ

মানতে একটু কষ্ট হলেও এটাই সত্যি যে অন্য কারো চাইতে অনেক বেশি ক্ষতি করি আমরা নিজেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা স্বয়ং নিজের জীবন ধ্বংসের জন্য দায়ী হয়ে থাকি। হয়তো সবকিছু ঠিক করছি, কিন্তু কিছুতেই উন্নতি আসছে না জীবনে। কিংবা সব আছে, অথচ মনে নেই শান্তি। এমন অবস্থায় খতিয়ে দেখতে হবে নিজের মাঝে। আজ রইলো মানুষের ব্যক্তিত্বের এমন ৮টি দিক, যেটা যে কারো জীবন ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। এর মাঝে একটিও যদি আপনার থাকে, জীবনে সুখী ও সফল হয়ে ভীষণ কষ্টের হয়ে দাঁড়াবে।

১) ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা
প্রতিযোগী মনোভাব থাকা খারাপ কিছু নয়, কিন্তু সেটা যেন ঈর্ষা না হয়ে যায় কখনোই। ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা সেই জিনিস, যা আপনাকে কখনো এখন ভালো মানুষ হয়ে উঠতে দেয় না এবং উদ্বুদ্ধ করে খারাপ কাজ করতে। একজন ঈর্ষাকাতর মানুষ নিজে উন্নতি করে ভালো করার চাইতে অন্যের ক্ষতি করে উন্নতি করাটাকেই শ্রেয় মনে করেন।

২) লোভ
কোনকিছু চাওয়া খারাপ না, খারাপ হচ্ছে যখন সেই চাওয়া মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। অতিরিক্ত লোভ মানুষকে অসৎ পথে পা বাড়াতে উদ্বুদ্ধ করে এবং কেড়ে নিয়ে যায় মনের শান্তি।

৩) ঘৃণা ও ক্ষমা করতে না পারা
মানুষ হয়ে জন্ম নিলে ঘৃণার বোধ থাকাটাও খুব স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ঘৃণা যখন কিছুতেই কমে না বরং বুকের মাঝে লালন করা হয় ও ঘৃণার বশবর্তী হয়ে অন্যের ক্ষতি করা হয়, সেটা হয়ে ওঠে ভীষণ খারাপ একটা ব্যাপার। জীবনে চলার পথে ঘৃণা ভুলে মাফ করতে পারাটা ভীষণ জরুরী। আর এই গুনটাই আপনাকে করে তোলে সবার চাইতে আলাদা।

৪) তুচ্ছ বিষয়ে সময় নষ্ট করা
সময় নষ্ট করা সেই খারাপ গুণ, যা সফলতার পথে সবচাইতে বড় অন্তরায়। আপনি কখনোই জীবনে সুখী ও সফল হতে পারবেন না যদি তুচ্ছ জিনিস নিয়ে মাথা ঘামিয়ে , তুচ্ছ ঝামেলায় জড়িয়ে সময় নষ্ট করেন। জীবন একটাই, বুঝে শুনে খরচ করুন নিজের সময়।

৫) বিফলতাকে ভয় পাওয়া
বিফলতাকে ভয় পেতে থাকলে মানুষ হারিয়ে ফেলে নিজের উদ্যম ও জীবনে কিছু একটা করে দেখানোর মানসিকতা। জীবনে বিফলতা থাকবেই, সব কিছুতে সফল হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাই বলে বিফলতার ভয়ে কাজ করা বন্ধ করে দিলে চলবে না।

৬) আলস্য
কেবল অলীক স্বপ্ন দেখলে হবে? স্বপ্ন দেখার সাথে সাথে সেটা বাস্তবায়ন করার চেষ্টাও করতে হবে। অলস ভাবে বসে থেকে যদি জীবনের সোনালি সময়টা নষ্ট করেন, শেষ বয়সে গিয়ে হায় হায় করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।

৭) সংকীর্ণ চিন্তার মানুষ হওয়া
পৃথিবী খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আর সেই সাথে বদলে যাচ্ছে সমাজের রীতিনীতি ও জীবন যাপনের পদ্ধতি। এই পরিবর্তনের প্রতি সহনশীল হতে হবে। পৃথিবীতে চিরকাল সবকিছু একরকম থাকে না আর কখনো থাকবেও না। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব উন্মুক্ত চিন্তার মানুষ হয়ে উঠতে।

সূত্র: প্রিয় লইফ

41
it is really very helpful for everybody madam

44
দেশব্যাপী জেঁকে বসেছে শীত। এই শীতে জ্বর, ঠান্ডা, সংক্রামক থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগে ভ‍ুগছে মানুষ। অথচ পর্যাপ্ত ঘুম, সামান্য ব্যায়াম ও নিয়মিত কিছু খাবার গ্রহণ করলেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।     

শীতে সুস্থ থাকতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাবার গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়েছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া। সেই খাবারের তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলানিউজ।

গাজর: সূপ, ভাপে সিদ্ধ খাদ্য এবং পিসোট্টোর মতো চমৎকার খাবার তৈরিতে বিটা-পিঙ্গল পদার্থসমৃদ্ধ গাজর খুবই কার্যকরী। ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ এ গাজর ঠান্ডা ও সংক্রামক রোগপ্রতিরোধে  সাহায্য করে। এছাড়া শীতকালে খুব কমন কিছু সংক্রামক রোগ থেকেও রক্ষা করে গাজর।

সবুজ ও ক্যামোমিল চা: সবুজ চা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ পানীয়। এতে শক্তিশালী সংক্রামক রোগপ্রতিরোধক, ব্যাকটেরিয়ানাশক বৈশিষ্ট্য আছে। তাই প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ কাপ চা পান করলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

এছাড়া ক্যামোমিল চা-কেও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ পানীয় বলা হয়। আর সুবজ চায়ের মতো এটাও শীতকালে ঠান্ডা ও সংক্রামক রোগপ্রতিরোধে কাজ করে।

মাশরুম: রোগপ্রতিরোধে সহায়তাকারী হিসেবে সুপরিচিত মাশরুম। এটাও শীতকালে ঠান্ডা ও ভাইরাসজনিত অসুস্থতা থেকে ব্যক্তিকে রক্ষা করে। এছাড়া সাদা মাশরুমে রোগপ্রতিরোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে।   

রসুন: জ্বর ও ঠান্ডা থেকে সুস্থ হতে প্রাথমিকভ‍াবে রসুন একটি মহা-ওষুধ বলে পরিচিত। এদিকে পশ্চিমা ওষুধ বিশেষজ্ঞদের তত্ত্ব অনুযায়ী দেখ‍া যায়, রসুন এনজাইমের মাত্রা বৃদ্ধিতে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যা রক্ত ভালো রাখে এবং শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  কাঁচা রসুন খেলে সর্বোচ্চ পুষ্টি পাওয়া যায়। কিন্তু এতে স্বাদ কম থাকে। তাই এটা খাবারের মধ্যে দিয়ে রান্না করে খাওয়াই ভালো।

মধু: শীতের সময় ঠান্ডা ও জ্বর নিরাময়ের সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজ উপায় হিসেবে পরিচিত মধু। এটা সংক্রামনহীন বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত, যা সংক্রামক ও ভাইরাসজনিত রোগপ্রতিরোধে খুবই কার্যকরী। তাই প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মধু খাওয়া উচিত। এছ‍াড়া আরো সুবিধা পেতে এক কাপ গরম দুধের সঙ্গে এটা মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

45
কোনটি আসলে ভালো, ভাত না কি রুটি – এ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই এ দ্বিধায় পড়ে যান। পুষ্টিবিদরা কিছু ক্ষেত্রে ভাতকে প্রাধান্য দেন, আবার কিছু ক্ষেত্রে রুটি। বিশেষ বিশেষ রোগের ক্ষেত্রে যেমন ডায়াবেটিস, কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার বেশ প্রভাব ফেলে। জেনে নিন ভাত এবং রুটি সম্পর্কে কিছু বিষয়, তারপর আপনিই সিদ্ধান্ত নিন, ভাত খাবেন না রুটি?

খাদ্যগুণ বিচার করতে গেলে একদিক থেকে ভাতের চেয়ে আটার রুটি বেশি ভালো। কারণ রুটি অনেক বেশি তাপশক্তি বা ক্যালরি উত্‍পাদন সক্ষম। যেমন, আধা ছটাক চাল থেকে পাওয়া যায় ১০২.১ ক্যালরি আর আধা ছটাক আটা থেকে পাওয়া যায় ৯৬.৪ ক্যালরি। কিন্তু যখনই রান্না হয়, তখন দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। চাল থেকে যখন ভাত তৈরি হলো তখন চালের ক্যালরি ১০২.১ থেকে নেমে দাঁড়ায় ৫৬.৭। অথচ আটার ক্যালরি ৯৬.৪ রুটি হয়ে দাঁড়ায় ১০১.২।

সাদা ধবধবে চালের প্রতি মানুষের দুর্বলতা রয়েছে। কিন্তু ওই বেশি-ছাঁটা চালে ভিটামিন কম থাকে। আবার যখন ভাতের মাড় বা ফ্যান ফেলে দিয়ে রান্না করা হয় তখন বাদ পড়ে যায় প্রোটিন, খনিজ লবণ ও ভিটামিনের বড় একটা অংশ। গমের তুষের ক্ষেত্রেও একই ভুল করা হয়। আটা চেলে নিয়ে রুটি বানানো হয়। অথচ গমের তুষে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১ বা থায়ামিন থাকে।

সবদিক বিচার করে পুষ্টিবিদরা বলেছেন, প্রতিদিনই দুই ধরনের খাদ্যশস্য যেমন ভাত-রুটি মিশিয়ে খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে ভাত হলো কম ছাঁটা চালের আর রুটির ক্ষেত্রে তুষযুক্ত আটার রুটি। ভাত-রুটির প্রসঙ্গে এদের অন্তর্গত সবচেয়ে মূল্যবান উপাদান ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সম্বন্ধে জেনে নিন কিছু বিষয় – ভাতে পানি দিয়ে রাখলে অর্থাত্‍ পান্তা ভাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয়। তবে পান্তা ভাত ধুয়ে নিয়ে খেলে উপকার হবে না, ভেজানো পানিসহই খেতে হবে। রুটি করার সময়ও একটু বেশি পানি দিয়ে আটা মেখে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিয়ে তারপর রুটি করতে হয়। এতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয়। মাখা আটার লেচি অল্প একটু তুলে রেখে পরের দিন আটা মাখার সময় সেটা মিশিয়ে নিতে হয়। আবার সেদিনের একটু লেচি রেখে পরের দিনের ফ্রেশ আটার সঙ্গে মেখে রুটি তৈরি করতে হয়। এ পদ্ধতির সাহায্যেও রুটিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয়।

জেনে নিন চাল ও গমের আটার পুষ্টিগুণ

প্রতি ১০০ গ্রাম মেশিনে ছাঁটা চালে রয়েছে -

এনার্জি ৩৪৫ কিলোক্যালরি
প্রোটিন ৬.৪ গ্রাম
ফ্যাট ০.৪ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ৭৯.০ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ২৪ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ১৩৬ মিলিগ্রাম
আয়রন ০.৮ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি১ ০.২১ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি২ ০.০৯ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন ৩.৮ মিলিগ্রাম

তবে আতপ চালের চেয়ে সেদ্ধ চালে পুষ্টি বেশি। বিশেষ করে সেদ্ধ চালে ভিটামিন বি১ এবং কিছু খনিজ পদার্থ বেশি থাকে।

প্রতি ১০০ গ্রাম গমের আটায় রয়েছে -

এনার্জি ৩৪১ কিলোক্যালরি
প্রোটিন ১২.১ গ্রাম
ফ্যাট ১.৭ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ৬৯.৪ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ৪১ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৩৭২ মিলিগ্রাম
আয়রন ৩.৩ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি১ ০.৫৫ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি২ ০.১২ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন ০.৩ মিলিগ্রাম

সূত্র: প্রিয় লাইফ

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 20