Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Noman_1450

Pages: [1] 2 3 ... 10
1
BBA Discussion Forum / Re: MOSQUE ON 3rd FLOOR
« on: February 06, 2013, 10:56:17 PM »
First of all I would like to share my pleasure that our beloved University authority is always conscious about the necessity of students. That's why it would be great mistake if we don't show our gratitude to the authority of DIU. I really  can't hold myself to express that DIU has provided all the facilities before we want. Among all of the facilities we had a nice place for saying salat on 3rd Floor was really appreciable. From the very beginning of that mosque we had lot of students for saying prayer. It should be stated that we had 100 more students saying prayer in the holy month of Ramadan. But it is great regret that we've unfortunately lost our place on 3rd floor and it's been shifted on ground floor. So now a days the students are becoming reluctant to say their prayer going ground floor because of their inconvenience. And Its my painful duty to inform the authority that, the "Ozu Khana" is really messy in the ground floor mosque. So finally I would like to draw the attention of the authority to consider the convenience of your beloved students.

2
BBA Discussion Forum / Re: MOSQUE ON 3rd FLOOR
« on: January 24, 2013, 01:59:34 PM »
we have lost our beautiful mosque.

3
BBA Discussion Forum / Re: DIU Students' Accounting Association
« on: December 16, 2012, 01:38:45 AM »
Thank you golam kibria. your post is so much helpful for all of the accounting students. I will  try to partcipate this Association

4
Inspiration Stories / অন্ধ বালক
« on: August 07, 2012, 10:27:44 AM »
এক অন্ধ বালক একটি বড় ব্যাংকের সামনে বসে ছিলো।তার সামনে ছিলো একটি থালা আর হাতে ছিলো একটি কাগজ,যাতে লেখাঃ ‘আমি অন্ধ,অনুগ্রহ করে সাহায্য করুন’।

সারাটা সকাল তার থালায় মাত্র কয়েকটি পয়সাই জমেছিলো। ব্যাংকের এক চাকুরিজীবী ব্যাংকে ঢোকার
সময় অন্ধটিকে দেখলো। সে তার মানিব্যাগ বের করে তাকে কিছু পয়সা দিলো, তার হাতের কাগজটি নিল এবং এর পেছনে কিছু লিখলো। এরপর ছেলেটির হাতে তা ধরিয়ে দিল যাতে সবাই নতুন লেখাটি দেখতে পায়।

এরপর আশ্চর্যজনক ভাবে সবার সাহায্যের পরিমান বেড়ে গেল।অনেক বেশি লোক ছেলেটিকে সাহায্য করতে থাকলো,তার থালাও ভরে উঠলো।বিকেলে সেই ব্যাংকার তার অফিস থেকে বেড়িয়ে ছেলেটিকে দেখতে এলো। তার গলা চিনতে পেরে ছেলেটি তাকে জিজ্ঞেস করলো,‘তুমিই কি সেই লোক যে আমার কাগজের লেখাটি বদলে দিয়েছিলে? কি লিখেছিলে তুমি?’

লোকটি বললো,‘আমিও সত্যটাই লিখেছিলাম তবে একটি ভিন্ন ভাবে।লিখেছিলাম,‘‘আজ খুব সুন্দর একটি দিন কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য আমি দেখতে পাই না।’’

দুটো লেখাই মানুষকে বলে যে ছেলেটি অন্ধ।কিন্তু প্রথমটি শুধু বলে যে সে অন্ধ।কিন্তু দ্বিতীয় লেখাটি মানুষকে বলে তারা অনেক ভাগ্যবান যে তারা অন্ধ নয়।

তোমার যা আছে তারজন্য আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ থাকো। নতুন ভাবে চিন্তা করতে শিখো, সবার চেয়ে একটু ভিন্নভাবে কিন্তু পজিটিভ ভাবে ভাবতে শেখো। জীবন যখন তোমাকে কষ্ট পাওয়ার একশটা কারন দেয়,জীবনকে দেখিয়ে দাও যে তোমারও সুখী হওয়ার হাজারটা কারন আছে।

5
و ذكر فإن الذكري تنفع المؤمنين
অর্থাৎ, (ঈমানী কথা) আলোচনা করতে থাকো (অর্থাৎ দাওয়াত দিতে থাকো), কেননা নিশ্চয় ঈমানী আলোচনা (দাওয়াত ইলাল্লাহ) মুমিনদের উপকারে আসবে। (সূরা যারিয়াত, আয়াতঃ ৫৫)

6
ঈমানের চর্চা ৫ভাবে করা যায়।

১) হিজরত করা
২) আপ্রাণ সাধনা করা
৩) আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া
৪) আগুন্তক জামাতকে আশ্রয় দেওয়া
৫) আগুন্তক জামাতকে নুসরাত বা সহায়তা করা (সূরা আনফাল, আয়াতঃ ৭৪)

7
হযরত আবু হুরইরহ রদিয়াল্লহু আ’নহু (أبىْ هريْرة رضى الله عنْه) হইতে বর্ণিত আছে যে, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, ঈমানের সত্তরের অধিক শাখা রহিয়াছে। তন্মধ্যে সর্বোত্তম শাখা হইল, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লহ’ বলা এবং সর্বনিম্ন শাখা হইল, রাস্তা হইতে কষ্টদায়ক জিনিস সরাইয়া দেওয়া এবং লজ্জা ঈমানের একটি (বিশেষ) শাখা। (মুসলিম)

8
হযরত আবু বকর রদিয়াল্লহু আ’নহু (أبىْ بكْر رضى الله عنْه) হইতে বর্ণিত আছে যে, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যক্তি সেই কালিমাকে কবুল করিবে যাহা আমি আমার চাচা (আবু তালেবে)র নিকট (তাহার মৃত্যুর সময়) পেশ করিয়ছিলাম এবং তিনি তাহা প্রত্যাখ্যান করিয়ছিলেন, সেই কালেমা এই ব্যক্তির জন্য (মুক্তির) উপায় হইবে। (আহমাদ)

9
হযরত আবু হুরইরহ রদিয়াল্লহু আ’নহু (أبىْ هريْرة رضى الله عنْه) হইতে বর্ণিত আছে যে, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, আপন ঈমানকে তাজা করিতে থাক। কেহ আরজ করিল, ইয়া রসুলুল্লহ! আমরা আপন ঈমান কিভাবে তাজা করিব? তিনি বলিলেন, লা ইলাহা ইল্লাল্লহ বেশি বেশি বলিতে থাক। (মুসনাদে আহমদ, তাবারানী, তারগীব)

10
হযরত জাবের ইবনে আ’ব্দুল্লহ রদিয়াল্লহু আ’নহুমা (جابر بْن عبْد الله رضى الله عنْهما) বলেন, আমি রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামকে এই এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে, সমস্ত যিকিরের মধ্যে সর্বোত্তম যিকির হইল ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লহ’ এবং সব দোয়ার মধ্যে সর্বোত্তম দোয়া হইল ‘আলহা’মদুলিল্লাহ’। (তিরমিযী)

ফায়দাঃ ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লহ’ সর্বোত্তম যিকির এইজন্য যে, পুরা দ্বীন (ইসলাম) ইহার উপরই নির্ভরশীল। ইহা ছাড়া ঈমান ঠিক হয় না আর কেহ মুসলমান হইতে পারে না।

‘আলহা’মদুলিল্লাহ’কে সর্বোত্তোম দোয়া এইজন্য বলা হইয়াছে যে, দাতার প্রশংসা করার উদ্দেশ্যই হইল চাওয়া ও সওয়াল করা, আর দোয়া হইল আল্লহ তায়া’লার নিকটে চাওয়ার নাম। (মোযাহেরে হক)

11
হযরত আবু হুরইরহ রদিয়াল্লহু আ’নহু (أبىْ هريْرة رضى الله عنْه) হইতে বর্ণিত আছে যে, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন, (যখন) কোন বান্দা অন্তরের এখলাসের সহিত, লা ইলাহা ইল্লাল্লহ বলে, তখন এই কালেমার জন্য নিশ্চিতরূপে আসমানের দরজাসমূহ খুলিয়া দেওয়া হয়। এমনকি এই কালেমা সোজা আরশ পর্যন্ত পৌঁছিয়া যায়। অর্থাৎ সাথে সাথেই কবুল হইয়া যায়। তবে শর্ত হইল, যদি এই কালেমা পাঠকারী কবীরা গুনাহ হইতে বাঁচিয়া থাকে। (তিরমিযী)

ফায়দাঃ এখলাসের সহিত বলার অর্থ এই যে, উহার মধ্যে লোক দেখানো এবং মুনাফেকী না থাকে। কবীরা গুনাহ হইতে বাঁচিয়া থাকার শর্ত লাগানো হইয়াছে। আর যদি তাড়াতাড়ি কবুল হওয়ার জন্য করীবা গুনাহের সহিতও পাঠ করা হয় তবুও লাভ সওয়াব হইতে খালি হইবে না।(মিরকাত)

12
আল্লহ তায়া’লা রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি এরশাদ করেন, আপনি বলিয়া দিন যে, নিশ্চয়ই আমার নামায এবং আমার সকল ইবাদাত, আমার জীবন ও মৃত্যু, সবকিছু আল্লহ তায়া’লাই জন্য। যিনি সমগ্র জগতের পালনকর্তা। (সুরা আনআম ১৬২)

13
এবং ঈমানওয়ালাদের তো আল্লহ তায়া’লার সহিতই অধিক মুহাব্বাত হয় (সুরা বাকারা ১৬৫)

14
যাহারা ঈমান আনিয়াছে এবং নিজেদের ঈমানের মধ্যে শিরক মিশ্রিত করে নাই, তাহাদের জন্যই নিরাপত্তা, এবং তাহারাই হেদায়েতের উপর আছে। (সুরা আনআম ৮২)

15
নিশ্চয় আমরা (আরবীতে সম্মানসূচক প্রকাশ করার জন্য বহু বচন ব্যবহার করা হয়) আপন রসূলদের ও ঈমানওয়ালা দেরকে দুনিয়ার জিন্দেগীতে সাহায্য করি এবং কেয়ামতের দিনও সাহায্য করিব। যেদিন আমালসমূহ লিপিবদ্ধকারী ফেরেশতাগন সাক্ষ্য দেয়ার জন্য দন্ডায়মান হইবে। (সুরা মু’মিন ৫১)

Pages: [1] 2 3 ... 10