Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - mahzuba

Pages: 1 ... 13 14 [15] 16
211
এই শীতে খুশকি থেকে মুক্তি পেতে

ছেলে-মেয়ে সবারই মাথায় খুশকি হতে পারে। চুলে খুশকি থাকলে অস্বস্তি হয়। শ্যাম্পু করলেও চুলে উজ্জ্বলতা আসে না। শীতে খুশকি সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। সবসময় পার্লারে গিয়ে পরিচর্যা করা সম্ভব হয় না।
তাই খুশকি দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিন:

• শ্যাম্পু করার আগে চুল ভিজিয়ে নিন এবং চুলে অল্প করে লবণ ঘষুন
• মেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে বেটে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বা রিঠা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন
• বিট সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে প্রতিদিন চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন উপকার পাবেন
• রাতে শোয়ার আগে লেবুর রস ও আমলকীর রস মিশিয়ে মাথায় লাগান, সকালে শ্যাম্পু করে নিন
• নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল গরম করে চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে লাগান
• টক দইয়ের সঙ্গে পাতিলেবুর রস ও নিমপাতার রস মিশিয়ে মাথায় মেখে আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন
পেঁয়াজের রস, ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেক পাতিলেবুর রস দিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করুন
• অবশ্যই আলাদা তোয়ালে এবং চিরুনি ব্যবহার করুন
• এগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

সময় নেই এই অজুহাতে অবহেলা করলে খুশকির সমস্যা দিন দিন বাড়তেই থাকবে। আর মাথার খুশকি থেকে ব্রণের সমস্যাও দেখা দেয়। এর মানে একটি সমস্যা আরেকটি সমস্যা তৈরি করে। নিয়মিত চুলের যত্ন নিয়ে খুশকির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করুন।

212
শীতে চাই পুরো শরীরের যত্ন

শুধু শীত কেন, সারা বছরই মুখের যত্ন করে থাকি আমরা। কিন্তু শুধু মুখের যত্ন করলে কি হবে? বিশেষ করে এই শীতে তো সেটা একদমই চলবে না। তাকিয়ে দেখুন তো নিজের পা গুলোর দিকে, মলিন আর কালচে দেখাচ্ছে না? গোড়ালি ফেটেছে না? নিজের কনুইর দিকে দেখুন,হাত বুলিয়ে দেখুন নিজের দেহে, চুলগুলোকে একটু নাড়া দিন। খসখসে আর প্রাণহীন লাগছে দেহের ত্বক,চুলে জমেছে খুশকি। না,চিন্তার কিছু নেই। কীভাবে স্বল্প সময়ে এই শীতেও দেহকে সুন্দর রাখতে পারবেন, আমাদের আজকের লেখা সেই বিষয়েই।

ত্বকের যত্নে চিনির স্ক্রাব ও মুলতানি মাটির মাস্ক
শীতে ত্বকের উপরিভাগ কালো হয়ে যায়। এর কারন হলো ত্বকের মরা কোষ। এই মরা কোষ দূর করতে সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন স্ক্রাব করা উচিত।

একটি সহজ ও ঘরে তৈরি কিন্তু বেশ কার্যকরী স্ক্রাব হচ্ছে চিনি ও লেবুর রস। এক চা চামচ চিনিতে এক চা চামচ লেবুর রস দিয়ে আধগলা চিনি মুখে হাতে গলায় ও পায়ে ঘষে নিন। মুখে আলতো করে ঘষবেন। এতে ত্বকের উপরিভাগের মরা কোষ দূর হবে।

মুলতানি মাটি ত্বকের জন্য অনেক ভালো একটি উপাদান। এটা ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে মসৃণ করে তোলে। একটি বাটিতে ২/৩ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি নিয়ে ৪/৫ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি মুখে, হাতে, গলায় ও পায়ে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে উঠলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই ত্বকে ময়সচারাইজার লাগাবেন। এভাবে সপ্তাহে ২/৩ বার করুন। ত্বক ভালো থাকবে।

চুলের যত্নে লেবুর রস
শীতকালে মাথার ত্বকে ছোটছোট ফুসকুড়ি ওঠে ও খুশকির সমস্যা দেখা যায়। লেবুর রস এই সমস্যার সমাধান করবে। লেবুর রসের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান খুশকি থেকে মাথার ত্বককে দূরে রাখে। মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে অনেক হারবাল উপাদানেই লেবুর রস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনি ঘরে বসেই প্রাকৃতিক ভাবে লেবুর রসের মাধ্যমে মাথার ত্বককে সুস্থ রাখতে পারেন। স্বাস্থ্য উজ্জ্বল চুলের জন্য।

একটি গোটা লেবুর রস, ১/২ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ১ টি ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল। সবকটি উপাদান একসাথে একটি বাটিতে মিশিয়ে নিন। এরপর মাথার ত্বকে বিশেষ করে ফুসকুড়ি ও খুশকি আক্রান্ত স্থানে ভালো করে লাগান এই মিশ্রণ। ১ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। লেবুর রসের সাইট্রিক অ্যাসিড মাথার ত্বকের সব সমস্যা দূর করে ও খুশকি মুক্ত করে।

শরীরের যত্নে বাথ সল্ট ও মধুrupcare_winter body care2
মুখ, হাত, পা, মাথা, চুল সব কিছুরই যত্ন নেয়ার পাশাপাশি দেহের ত্বকের যত্ন নেয়া অনেক জরুরী। বাথ সল্ট শরীরের ত্বকের জন্য বেশ ভালো। বাথ সল্ট দেহের ত্বকের জন্য স্ক্রাবের কাজ করে। এতে শরীরের মরা কোষ দূর হয়। ও দেহের ত্বকের উপরিভাগ পরিষ্কার হয়। গোসলের সময় বাথ সল্ট ব্যবহার করুন।

স্ক্রাবিং এর পরে দেহের ত্বকের কোমলতা রক্ষায় গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিন মধু। ১ বালতি পানিতে ৩/৪ টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে সে পানি দিয়ে শরীর ধুয়ে ফেলুন। এতে দেহের ত্বকও থাকবে কোমল ও মসৃণ। গোসল শেষে ত্বকে লোশন লাগাতে ভুলবেন না।

হাত ও পায়ের যত্নে লেবু ও লবন গরম পানি
সারাদিন রোদ ও ধুলো ময়লায় হাত ও পায়ের অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু খুব সহজেই দিন শেষে রাতের বেলা মাত্র ২০ মিনিট ব্যয় করে হাত ও পায়ে ফিরিয়ে আনতে পারেন হারিয়ে যাওয়া উজ্জলতা ও কোমলতা।

একটি তাজা লেবু কেটে হাত ও পায়ে ঘষে নিন। এরপর কুসুম গরম পানিতে লিটারে ১ চা চামচ লবন দিয়ে এতে হাত ও পা ডুবিয়ে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। চাইলে পানিতে সামান্য শ্যাম্পুও দিতে পারেন। এরপর একটি মাজুনি দিয়ে আলতো করে হাত ও পা ঘষে নিন। এরপর হালকা কুসুম গরম পানিতে হাত পা ধুয়ে ও মুছে নিন। এরপর হাতে ও পায়ে অলিভ অয়েল লাগিয়ে নিন। এটা করুন সপ্তাহে ২ দিন।

213
রূপচর্চায় মধু ও নিমের ব্যবহার

হারবাল বা প্রাকৃতিক রূপচর্চার ক্ষেত্রে মধু ও নিমের ব্যবহার, শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে না। তাই রোজকার রূপচর্চায় মধু ও নিমের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের পরিবর্তনে রূপচর্চার উপকরণেও আসছে বিশদ পরিবর্তন। বাজারের নতুন এসব উপকরণ সবই যে ত্বকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চলছে, এমনটিও নয়। তাই রূপচর্চার ক্ষেত্রে হারবাল বা প্রাকৃতিক উপাদানের প্রতি মানুষের ঝোঁক দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রাকৃতিক রূপচর্চায় নিম ও মধুর ব্যবহার সম্পর্কে এ আয়োজন।

রূপচর্চায় নিমপাতার ব্যবহার

নিমপাতা প্রাকৃতিক এমন একটি উপাদান, যাকে স্বাস্থ্য এবং রূপচর্চায় খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়। নিমপাতাকে শহরের লোকেরা অনেকটা উপেক্ষা করলেও এটি ৪ হাজার বছরের বেশি সময় ধরে আয়ুর্বেদে ব্যবহার হয়ে আসছে।

পানি বিশুদ্ধকরণ
দুই লিটার পানির মধ্যে ৫০টি নিমপাতা সিদ্ধ করতে হবে। পাতাগুলো নরম ও বিবর্ণ না হওয়া পর্যন্ত পানি ফুটাতে হবে। পানি সবুজ রঙ ধারণ করলে নামিয়ে বোতলে ঢেলে রাখতে হবে। প্রতিদিন গোসলের পানিতে ১০০ মি.লি. পরিমাণ নিমপাতার পানি মিশিয়ে গোসল করলে চামড়ার ইনফেকশন দূর হবে। এ ছাড়া ব্রণ এবং হোয়াইট হেডস দূর হবে।

স্কিন টোনার
নিমপাতা স্কিন টোনার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। প্রতিরাতে তুলার নরম বল নিমপাতা সিদ্ধ পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এতে ব্রণ, ক্ষত চিহ্ন, মুখের কালো দাগ দূর হবে।

চুলের যত্নে
নিম সেদ্ধ পানি একই ভাবে গোসলের সময় চুলে ব্যবহার করলে খুশকি এবং অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধ হবে।

ফেসপ্যাক হিসেবে
১০টি নিমপাতা ও একটি ছোট কমলার খোসা ছাড়িয়ে অল্প পরিমাণ পানিতে সিদ্ধ করতে হবে। উপকরণগুলো মসৃণ করে পেস্ট তৈরি করতে হবে। অল্প পরিমাণ মধু ও দুধ পেস্টে মেশাতে হবে। ফেসপ্যাকটি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করা যাবে। এটি ত্বকের ব্রণ, কালো দাগ, চেহারায় ক্ষতের গর্ত দূর করবে। মধু ও নিম উন্নতমানের ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে।

কন্ডিশনার হিসেবে
কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে নিমপাতা, সিদ্ধ পানি ও মধুর একটি পেস্ট তৈরি করে চুলে লাগান। এটি একটি ভালো কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া খুশকি দূর করতেও কাজে লাগে।

চিকিৎসা হিসবে
শরীরে ব্যথা, কেঁটে গেলে, পুড়ে গেলে, কান ব্যথা, মচকানো, মাথা ব্যথা, জ্বর কমাতে নিমপাতা ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। নিমের শিকড় এবং নিমগাছের বাকলও ঔষধি গুণসম্পন্ন। চুলের উকুন ও খুশকি দূর করতে এসব ব্যবহার করা যায়। নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারে। চামড়ার ইনফেকশন রোধে এ ছাড়া ব্রণ, চুলকানি ও এলার্জি রোধে নিমপাতা কার্যকর। নিমের প্রসাধনী_ নিমের তেল, সাবান, ট্যালকম পাউডার, শ্যাম্পু, লোশন, ক্রিম, টুথপেস্ট, পাতার ক্যাপসুল বেশ প্রচলিত পণ্য। নিমের এসব পণ্য ত্বককে মসৃণ করে ও ইনফেকশনের হাত থেকে দূরে রাখে।

রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার
শুধু শরীর গঠনে নয় , রূপচর্চায়ও মধুর ব্যবহার সর্বজন বিদিত। মধু যে কোনো ধরনের ত্বকেই ব্যবহার করা যায়। স্বাভাবিক , তৈলাক্ত, শুষ্ক কিংবা রুক্ষ যে কোনো ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন। মধু ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ঘাটতি কমায়, উজ্জ্বল আভা আনে, বলিরেখাও দূর করে দেয়। মধু যুগ যুগ ধরে প্রমাণিত একটি কার্যকরী প্রাকৃতিক উপাদান। তাই তো গ্রিক সুন্দরীরা তাদের যৌবন ধরে রাখতে নিয়মিত মধু পান করতেন। কিংবদন্তী সুন্দরী ক্লিওপেট্রাও তার মুখে মধু ব্যবহার করতেন। স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য মিসরের মায়েরা শিশুদের মধু পান করাতেন। এ ছাড়া মধু সহযোগে বিভিন্ন ক্রিম তৈরি করে মুখে লাগানো এমনকি, শুধু মধু ক্রিমের মতো ব্যবহার করলে মুখের বিভিন্ন দাগ দূর হয়ে উজ্জ্বলতা, মসৃণতা ফিরে আসে। মধুর নিয়মিত ব্যবহার মুখের ব্রণ দূর করতেও শতভাগ কাজ করে।

ত্বকের যত্নে মধুর সঙ্গে চাইলে আপেল বা কমলার রস, সামান্য মুলতানি মাটি, একটু টক মিশিয়ে একসঙ্গে বেল্গন্ড করে প্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।

নিজের ত্বককে সহনশীল রাখতে নিম ও মধুর ব্যবহার আপনার ত্বকে এনে দিতে পারে অভাবনীয় সব লাবণ্যতা। তাই নিয়মিত রূপচর্চায় নিম আর মধুর সঙ্গেই থাকুন।

214

রাতের বেলার ৩টি কার্যকর ডায়েট প্ল্যানে দ্রুত ওজন কমান

|রূপ-কেয়ার ডেস্ক|

rupcare_dinner diet plan1

মেদ ভুঁড়ি কিংবা একটু বাড়তি ওজন কমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষ সবসময়ই অনেক চিন্তিত থাকেন। কী করলে ওজন কমবে, কী কী না খেলে ওজন কমবে, কোন কোন খাবার ওজন কমায়, ডায়েট করতে চাইলে কীভাবে করতে হবে এই সব ভেবে ভেবে ঘন্টার পর ঘণ্টা পার হয়ে যায়। অনেকেই আছেন যারা ওজন কমাবার জন্য রাতের খাবার খান না। কিন্তু আপনি জানেন কি? ওজন কমানোর জন্য রাতের বেলার খাবারের গুরুত্ব কতটা? দীর্ঘ ৮-১০ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে, তাই রাতের বেলা খাওয়া বাদ দিয়ে ডায়েট করে মোটেও ভালো কোনো বুদ্ধি নয়।

রাতের বেলা খাবার না খেয়ে থাকলে লাভের থেকে ক্ষতির পরিমাণই বেশী। ওজন তো কমবেই না বরং স্বাস্থ্যহানি ঘটবে। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল চটজলদি ওজন কমাতে সহায়ক রাতের বেলার ৩ টি ডায়েট প্ল্যান। রাতে বেলা না খেয়ে থাকার চেয়ে একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করুন। দ্রুত ওজন কমাতে পারবেন।

ডায়েট প্ল্যান-১: যারা ভাত জাতীয় খাবার পছন্দ করেন

rupcare_dinner diet plan2
অনেকেই আছেন যারা ভাবেন ভাত খেয়ে ওজন কমানো যায় না। কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। পরিমিত পরিমাণ ভাত ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। নিয়ম করে রাতের বেলা এই চার্টটি অনুসরণ করেই দেখুন ওজন কমে কিনা!

•১ কাপ ভাতঃ ভাতের পরিমাণ ১ কাপই হতে হবে। কোনো ভাবেই এর চাইতে বেশী নয়।
•১ টুকরো মাছ/ মাংসঃ মাঝারি আকৃতির এক টুকরো মাছ/ মাংস শরীরের আমিষের চাহিদা পূরণ করবে।
•১ কাপ সবজিঃ কম তেলে বা তেল বিহীন সবজিভাজি ফ্যাট অনেকাংশে কমায়। ১ কাপ পরিমাণ সবজি অবশ্যই ডায়েট চার্টে রাখবেন। সব চাইতে ভালো হয় কাঁচা সবজির সালাদ রাখলে।
•১ কাপ ডালঃ ডাল ফ্যাট কাটতে সহায়তা করে। পাশাপাশি পুষ্টি যোগায় শরীরে।
•১ টি ফল ও দইঃ খাবার শেষে ১ টি কলা বা ১ টি আপেল কিংবা ১ টি কমলা খাবেন। এই ফলগুলো ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। আর ১/৪ কাপ টক দই। এটা খাবার হজমে সাহায্য করবে।
ডায়েট প্ল্যান-২: যারা রুটি জাতীয় খাবার পছন্দ করেন

rupcare_dinner diet plan3
অনেকে রাতে ভাত খেতে পারেন না বা খেতে চান না। তাদের জন্য এই ডায়েট চার্ট। অনুসরন করে দেখুন, ওজন কমবে দ্রুত।

•২/৩ টি পাতলা আটার রুটিঃ রুটিটি অবশ্যই আটার হতে হবে। লাল আটা হলে ভালো হয়। ময়দা ও পাউরুটি হলে চলবে না। কারন ময়দার রুটি ও পাউরুটি খেলে ওজন বাড়ে
•১/২ কাপ সবজিঃ কম তেলে বা তেল বিহীন সবজিভাজি আটার রুটির সাথে খেতে পারেন।
•১/২ টি ডিমের সাদা অংশঃ ডিম প্রোটিনের খুব ভালো একটি উৎস। ডিমের সাদা অংশে ক্যালোরি অনেক কম থাকে। তাই ১/২ টি ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন। কিংবা এক টুকরো মাছ বা মাংস যা আপনার পছন্দ।
•১/২ টি ফলঃ কলা, আপেল কিংবা কমলা এই তিনটি ফলের যে কোন ১ টি খাবেন। দই খেতে চাইলে ২/৩ টেবিল চামচ খেতে পারেন।

ডায়েট প্ল্যান-৩: সবচাইতে দ্রুত ওজন কমানোর জন্য

rupcare_dinner diet plan4
এই ডায়েট প্ল্যানটি যে কেউ অনুসরণ করতে পারেন খুব দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে। দ্রুত ওজন কমাতে খুবই কার্যকরী একটি চার্ট।

•আধা কাপ হাই ফাইবার কর্ণফ্লেক্সঃ হাই ফাইবার কর্ণফ্লেক্স ওজন কমাতে সাহায্য করে। তবে কর্ণফ্লেক্স অবশ্যই চিনি ছাড়া হতে হবে। যদি চিনি ছাড়া খেতে না পারেন তবে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
•১ কাপ মাখন ছাড়া দুধঃ মাখন ছাড়া দুধে ক্যালোরির পরিমাণ অনেক কম থাকে। তাই ডায়েট চার্টে ১ কাপ মাখন ছাড়া দুধ অবশ্যই রাখবেন।
•ফলঃ এই ডায়েট চার্টে ফলের গুরুত্ব অনেক বেশী। বেশী করে ফল খাবেন রাতে। বিশেষ করে কলা ও সবুজ আপেল। এরা ফ্যাট কমাতে অনেক সহায়তা করে।

কর্ণফ্লেক্স,দুধ ও ফল এক সাথে মিশিয়ে খেয়ে নিন। দুধটা ঠাণ্ডা না খেয়ে গরম খাবেন। সাথে খেতে পারেন এক মুঠো কাঠ বাদাম।

215
Faculty Sections / Re: সিম্পল প্যান পিজা
« on: January 21, 2014, 01:19:19 PM »
without microoven pizza?......good....I will try it...

216
I will try it ASAP....thanks...

217
Faculty Sections / Re: Firefox's New Interface - Australis
« on: November 23, 2013, 01:40:48 PM »
good looking one....

218
Faculty Sections / Technical approach
« on: November 23, 2013, 01:39:29 PM »
 Technical approach

New design methodology, languages, principles, and tools will be provided supporting mixed-critical application development and execution with an explicit and efficient handling of mixed criticality in timing and safety while catching time disturbances and uncertainties from the underlying architecture.

A formal component-based design language will be extended, capturing criticality and mixed-criticality related constraints, hardware reliability, interference and isolation features.

A new composition and compositional design theory and associated formal verification techniques supporting those features will be developed.

Efficient reliability and interference analysis methods and techniques, based on a compositional approach, providing enhanced reliability analysis for mixed critical systems covering (transient) fault models and physical dependencies, as well as hybrid performance methodologies based on exact timing analysis and time automata, will be provided. Certainty Project - Design & architectural methodology

CERTAINTY will therefore investigate on the following areas:

    Mixed time critical system design
    Mixed safety critical system design
    Error handling under hard real-time constraints
    System design
     


219
Faculty Sections / Re: Green Tea
« on: November 23, 2013, 12:21:19 PM »
Its really good for health..

220
Faculty Sections / Re: Fruit Pizza
« on: November 23, 2013, 12:20:19 PM »
next weekend I will try it..

221
Faculty Sections / Re: Parental Control in Google Crome
« on: November 23, 2013, 12:02:26 PM »
good post..

222
Faculty Sections / Re: Chocolate Is Good for Your Health :D
« on: November 23, 2013, 11:45:42 AM »
Obviously thats good news..but what about fat?

223
Faculty Sections / Re: How to make Dal Makhani
« on: November 21, 2013, 06:05:01 PM »
matro dui joner jonno ?  sodossho baruk age...

224
Faculty Sections / Re: About Insulator in electrical power system
« on: November 20, 2013, 04:02:44 PM »
Thank u..

225
Faculty Sections / Re: The Universe Explained in Under 3 Minutes
« on: November 20, 2013, 03:54:11 PM »
Thats rigth

Pages: 1 ... 13 14 [15] 16